“সৎ লোক বিপদে পড়লে আবার উঠে কিন্তু অসৎ লোক বিপদে পড়লে একবারে নিপাত যায়।”
—হযরত সুলাইমান (আঃ)
Arif Sir
Nearby schools & colleges
Begumganj 3825
Kamalgonj, Maulvi Bazar
No Gate, Nasirabad
Kishoreganj 2310
Islampur Road, Khulna
Senbag 3800
Chittagong 4000
Dhaka
Rangpur, Rangpur
Jessore 7400
East Box Nagar, Sarulia, Demra
Narayanganj 1430
Pabna 6600
This School Interstate Situated At Tongi in Gazipur. Its Institute Code Interstate 108946. It Is Established In, Gazipur
I am teacher of Higher Secondary Education level. I am a simple man. I always try to become keep hon Teaching
Operating as usual
"যোগ্য লোকের শত্রু বেশি,
অযোগ্য লোকের হিংসা বেশি " ।
*** কালেক্টেড।

এক বুড়ি ময়মনসিংহের বাসে উঠেছে !
বাসে উঠেই সে হেল্পারকে বলল, ভালুকা আইলে আমারে কইয়েন !
হেল্পার তাকে আশ্বস্ত করে বললোঃ ঠিক আছে,ঠিক আছে। বাস চলতে শুরু করলো।
বুড়ি দুই মিনিট পরেই হেল্পারকে বললোঃ ভালুকা আইছে? হেল্পার উত্তরে ‘না’ বলল !
কিন্তু বুড়ি দুই মিনিট পর পর হেল্পারকে এই প্রশ্ন করতে লাগল! হেল্পার ও বাসের যাত্রীরা বিরক্ত হয়ে বুড়িকে ধমক দিল! বুড়ি তখন ভয়ে চুপ।
এদিকে বাস চলতে চলতে ভালুকা ছাড়িয়ে সামনের স্টপেজের মাঝামাঝি চলে এলো।
তখন হেল্পারের মনে পড়লো যে, বুড়িমা তো ভালুকার কথা বলে রেখেছিল!
বাসের সব যাত্রী তখন হেল্পারকে বকাঝকা করে বাস ঘোরাতে বললো।
তো বাস আবার ঘুরিয়ে ভালুকায় এলো।
হেল্পার বুড়িকে বললোঃ বুড়িমা, ভালুকা আসছে !
আপনে নামেন !
বুড়ি চোখ কুঁচকে জবাব দিলঃ নামমু কে?
আমি যাইয়াম মমিসিং (ময়মনসিংহ) ডাক্তার আমারে ডাহাত্তন (ঢাকা থেকে) একটা ট্যাবলেট খাওয়াইয়া কইছে ভালুকায় গিয়া আরেকটা খাইতে !
আমি এখন ট্যাবলেট খাইবাম! পানি দে !
#কপি
*আওয়াজ তোল শিক্ষক সমাজ *
যুগ যুগ ধরে দুদিন ছুটি নিয়ে যদি প্রশাসন তথা দেশ পরিচালনা করা যায় এবং তাতে যদি কোন ক্ষতি না হয় তবে জাতি গড়ার কারিগরদের দুদিনের ছুটিতে দেশের বারটা বাজবে বলে যারা প্রচার চালাচ্ছেন তারা কোন ধরনের দেশ প্রেমিক আর কোন ধরনের শিক্ষা অনুরাগী?
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী মহোদয়কে আন্তরকি ধন্যবাদ এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের জন্য।

#শিক্ষা_প্রতিষ্ঠানে_সাপ্তাহিক_ছুটি_২দিন
্নত বিশ্বের প্রায় সকল দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাপ্তাহিক ছুটি ২দিন! ওরা কি মূর্খ রয়ে গেছে?
➡️ বাংলাদেশের সকল সেক্টরেই সাপ্তাহিক ছুটি ২দিন, দেশ কী ডুবে গেছে?
➡️ ইদানিং যেসকল অংক/বিশারদগণ ম্যাথমেটিক্সের বিভিন্ন সূত্র প্রয়োগ করে দেখাচ্ছেন শিক্ষকরা বছরে ৮০ দিন/ ২ মাস ২০ দিন চাকরী করেন (??) তারা বীজগণিত/পাটিগণিত/ত্রিকোণমিতি/পরিমিতি কিসের সূত্র প্রয়োগ করে ব্যাখ্যা করেছেন বিদ্যালয়ের পরীক্ষার(অর্ধবার্ষিক/বার্ষিক) সময় ৩০ দিন, এসএসসি/জেএসসি পরীক্ষার সময় ৩৬ দিন, সাপ্তাহিক ছুটি ৫২×২=১০৪ দিন, শিক্ষা ক্যালেন্ডার ছুটি ৮৫ দিন, CL/ML ২০+১০=৩০ দিনসহ
মোট ২৮৫ দিন⁉️
উনাদের উদ্দেশ্যে আমার ❓
➡️ বিদ্যালয় পরীক্ষা কারা নেন? ঐ ৩০ দিন শিক্ষকরা কী বাড়িতে শুয়ে-বসে কাটান?
➡️ এসএসসি/জেএসসি পরীক্ষা কারা নেন? ঐ সময় শিক্ষকরা কী বাড়িতে থাকেন? ঐ ৩৬ দিন পরীক্ষা কেন্দ্র বাদে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই শ্রেণি কার্যক্রম চলে।
➡️ ছুটির দিনে কোনো সেক্টরে দেখেছেন সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীকে প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে? ২১ ফেব্রুয়ারী, ১৭ মার্চ, ২৬ মার্চ, ১৪ এপ্রিল, ১৫ আগস্ট, ১৬ ডিসেম্বর এ দিনগুলো ছুটির হওয়া সত্বেও শুক্রবার হলেও শিক্ষকদেরকে বিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন প্রোগ্রাম করতে হয়!
➡️ আমার শিক্ষকতা জীবনে কখনই দেখিনি কোনো শিক্ষক/কর্মচারী 🆑 ছুটি ২০ দিন নিয়েছেন! বড়জোর ১০/১২ দিন! কেউ কেউ ৪/৫ দিনের বেশি নেননা। আর মেডিকেল ছুটি গত ১০ বছরে ২ জনকে নিতে দেখেছি! তাও ভারতে চিকিৎসা করাতে যাওয়াতে! আর ছুটি কোনো শিক্ষক ভোগ করলে বিদ্যালয় বন্ধ থাকে?
🆗 শিক্ষকের বেলায় আসলে গেল গেল..... রসাতলে গেল! এটা কেন আসে? শিক্ষকদের দেওয়ার বেলায়তো কারো আগ্রহ নেই❗
♦️আচ্ছা বলুনতো, বিশ্বের আর কোথায় আছে শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ১০০০ টাকা, চিকিৎসা ভাতা ৫০০ টাকা, বোনাস ২৫%?
এগুলো অংক বিশারদগণের কখনও চোখে পড়েনি?
(কালেক্টেড)

প্রাচীন যুগে চীনারা যখন শান্তিতে বসবাস করার সিদ্ধান্ত নিল তখন তারা গ্রেট ওয়াল নির্মাণ করলো। চীনারা ভেবেছিল এটার উচ্চতার জন্য কেউ টপকে তাদের আক্রমণ করতে পারবে না।
গ্রেট ওয়াল নির্মাণের প্রথম একশো বছরের মধ্যেই চীনারা তিন বার আক্রান্ত হয়। আশ্চর্যের বিষয় কোনোবারই আক্রমণকারীদের দেওয়াল টপকানোর বা ভাঙার প্রয়োজন হয় নাই। কারণ প্রত্যেকবারই আক্রমণকারীরা দেওয়াল পাহারারত রক্ষীদের উৎকোচ দিয়ে সামনের গেট দিয়ে ঢুকে গেছে। চীনারা অনেক পরিশ্রম করে মজবুত দেওয়াল তৈরি করেছিল। কিন্তু তারা দেওয়াল পাহারা দেওয়া রক্ষীদের চরিত্র মজবুত করার জন্য কোন পরিশ্রমই করেনি।
তাহলে দেখা যাচ্ছে দেওয়াল মজবুত করার থেকে চরিত্র মজবুত করার প্রশ্নটিই আগে আসে। শুধু দেওয়াল মজবুত করার ফলাফল শূন্য।
তাই অনেক আগেই একজন প্রাচ্যদেশীয় দার্শনিক বলে গেছেন তুমি যদি কোন সভ্যতা ধ্বংস করতে চাও তাহলে তিনটি কাজ কর-
(ক) যে জাতিকে পদানত করতে চাও তার পারিবারিক গঠন আগে ধ্বংস করো। পারিবারিক গঠন ধ্বংস করতে হলে সংসারে মায়ের ভূমিকাকে খাটো করে দেখাও যাতে সে গৃহবধূ পরিচয় দিতে লজ্জাবোধ করে।
(খ) শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দাও। এটা করতে হলে শিক্ষককে প্রাধান্য দিও না। সমাজে তার অবস্থান নিচু করে দেখাও যাতে তার ছাত্ররাই তাকে উপহাস করে।
(গ) তরুণ সমাজ যেন অনুসরণ করার মত কোন রোল মডেল না পায়। তাই তাদের জ্ঞানীদের নানাভাবে অপমান কর। রোল মডেলদের নামে অসংখ্য মিথ্যা কুৎসা রটাও যাতে তরুণ সমাজ তাদের অনুসরণ করতে দ্বিধাবোধ করে।
সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতির কারনে সারাদেশের এস, এস, সি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত।
সক্রেটিস বলেছিল আমি আদব-কায়দা শিখি বেয়াদবের কাছ থেকে। বেয়াদব যা করে আমি তা করিনা।
"শিক্ষকগণই একমাত্র ব্যক্তি, যারা অন্যের সন্তানের সাফল্য দেখে নিজে গর্ববোধ করেন"
রক্তের সম্পর্ক
আর আত্মার সম্পর্ক
প্রায় বিলুপ্তির পথে..‼️ এখন একমাত্র স্বার্থের সম্পর্কই জমজমাট 🙏

সাবেক মিশরীয় রাষ্ট্রপতি আনোয়ার সাদাতের হত্যাকারীকে প্রশ্ন করেছিলেন বিচারক- "প্রেসিডেন্ট সাদাতকে কেন হত্যা করেছ তুমি?
হত্যাকারী জবাব দিয়েছিল- "কারণ সে সেক্যুলার ছিল।"
বিচারক তখনই পরের প্রশ্নটি করলেন- "সেক্যুলার মানে কী?"
হত্যাকারী জানালো- "আমি জানি না।"
প্রয়াত মিশরীয় লিখক নাগিব মাহফুজকে ছুরি মেরে হত্যা-চেষ্টাকারীর একজনকে প্রশ্ন করেছিলেন বিচারক- "নাগিব সাহেবকে তুমি ছুরিকাঘাত করেছ কেন?"
জবাবে সন্ত্রাসী বলেছিলো- "কারণ সে ধর্মবিরোধী 'চিলড্রেন অভ গেবালাবি' উপন্যাসটি লিখেছে।
বিচারক আগ্রহ দেখালেন- "উপন্যাসটি পড়েছ তুমি?"
অপরাধী জবাব দিয়েছিলো- "না।"
মিশরীয় সাহিত্যিক ফারাজ ফাউদাকে হত্যাকারী সন্ত্রাসীটিকে বিচারক প্রশ্ন করেছিলেন- "ফারাজ ফাউদাকে মেরে ফেললে কেন?"
হত্যাকারী জবাব দিয়েছিল- "কারণ তার ঈমান নাই।"
বিচারক জানতে কৌতূহলী হলেন- "তুমি কিভাবে বুঝলে যে তাঁর ঈমান নেই?"
সন্ত্রাসীর জবাব ছিল- "তার বইগুলা পড়লেই সব বোঝা যায়।"
বিচারকের কৌতূহল বেড়ে গেলো- "তাঁর কোন্ বইটিতে তুমি তাঁর ঈমানহীনতার প্রমাণ পেলে?"
হত্যাকারী স্বীকার করলো- "বইয়ের নাম আমি জানি না। আমি পড়িনি ওসব।"
বিচারক বিস্মিত হলেন- "কেন পড়োনি?"
খুনীটি বলেছিলো- "আমি লিখতে-পড়তে জানি না।"
ঘৃণা, কখনোই জ্ঞানের মাধ্যমে ছড়ায় না। ঘৃণা ছড়িয়ে পড়ে অজ্ঞতার মাধ্যমে। সমাজ অজ্ঞতার খেসারত, অজ্ঞ করে রাখার খেসারত, এভাবেই দেয়।
Salah Uddin Ahmed Jewel অনুদিত,
'রিয়্যেল আফ্রিকান বুকজ' থেকে।
Dipankar Dipon এর দেয়াল থেকে।
জ্ঞানী ভুল করলে অনুতপ্ত হয়, আর নির্বোধ ভুল করলে ভুলের পক্ষে যুক্তি দাঁড় করায়।
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর ভর্তি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
২০২১ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই বছর (২০২২) বিশ্ববিদ্যালয়টির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে। তিনটি বিভাগ নিয়ে যাত্রা শুরু হচ্ছে চাঁবিপ্রবি'র। বিভাগগুলো হলো- কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি এবং ব্যাচেলর অব বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশন। বিভাগ প্রতি আসন সংখ্যা ৩০টি, তিন বিভাগে মোট ৯০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবে। পরবর্তীতে ধাপে ধাপে আসন সংখ্যা বাড়ানো হবে।
অধ্যাপক ড. নাছিম আখতার
উপাচার্য, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
#১. বাসায় যে ছুটা বুয়া কাজ করে তার মাসিক ইনকাম ১৩০০০ টাকার মত, দুই বেলা খাবার সহ। তার স্বামী রিক্সা চালিয়ে আয় করে মাসে প্রায় ১৮০০০-২০০০০ টাকা। তাদের ১২ বছরের একটা ছেলে টেম্পুতে হেলপারি করে পায় ৬০০০ টাকা। ঐ পরিবারের মাসিক আয় ৩৯০০০ টাকা। মা,ছেলের ২ বেলা খাবার ফ্রি।
এরা যে বাসায় থাকে তার ভাড়া ৭০০০ টাকা। সব খরচ মিটিয়ে প্রতিমাসে সমিতিতে জমা করে ৮০০০ টাকা, জমার পরেও গত কয়েক বছরে গ্রামের বাড়িতে জায়গা কিনেছে ১০ শতাংশ।
#২. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বছর দশেক আগে মাস্টার্স করা ছেলে রফিকুল ইসলাম, বিবাহিত, ৬ বছরের ছেলে আছে। একটা বায়িং হাউসে চাকরি করত। করোনার কারনে চাকরি চলে যায়, দীর্ঘদিন বেকার থেকে বহু চেষ্টা তদবির করে আরেকটা প্রতিষ্ঠানে চাকরি পায়। বেতন সর্বসাকুল্যে ২৮৫০০ টাকা, ৩ দিন লেট হলে ১ দিনের বেতন কাটা। ১ রুমের বাসা নিয়ে ঢাকায় থাকে, বাসা ভাড়া সমস্ত বিল সহ ১৪,০০০ টাকা। বাকি ১৪,৫০০ টাকা দিয়ে খাওয়া, যাতায়াত, কাপড়চোপড়, চিকিৎসা, বাচ্চার লেখাপড়া সব। ২০ দিন যেতে না যেতেই টাকা শেষ। এরপর ধার দেনা করে চলতে হয়।
** দেশে ১ কোটি দরিদ্র পরিবারকে টিসিবি কার্ড দেওয়া হচ্ছে কম দামে পণ্য কেনার জন্য। এই কার্ড কে পাওয়ার যোগ্য- কাজের বুয়া নাকি রফিকুল ইসলাম। কোন্ ক্রাইটেরিয়াতে দারিদ্র্যতা সঙ্গায়িত হয় বাংলাদেশে, আয় দিয়ে নাকি সামাজিক অবস্থান দিয়ে।
কপি পোস্ট কিন্ত খুবই বাস্তবিক মনে হয়েছে।


একটি ক্লাসে ছিল ৬০ জন ছাত্র। শিক্ষক তাদেরকে একটি করে বেলুন দিলেন। আর দিলেন একটি করে মার্কার কলম। বললেন, তোমরা প্রত্যেকে নিজের নাম লিখো বেলুনের ওপরে।
প্রত্যেকে হাতের বেলুনে নিজের নাম লিখল।
শিক্ষক এবার সব কটি বেলুন পাশের ঘরে রাখার নির্দেশ দিলেন। সব বেলুন এক জায়গায় রাখা হলো। শিক্ষক ছাত্রদের বললেন, যাও, এবার যার যার বেলুন খুঁজে আনো।
সঙ্গে সঙ্গে হইচই ও বিশৃঙ্খলা দেখা দিল।
শিক্ষক বললেন, আচ্ছা, এভাবে হবে না। তোমরা প্রত্যেকে একটি করে বেলুন নিয়ে এসো।
সবাই বেলুন আনল। শিক্ষক বললেন, এবার তোমাদের হাতের বেলুনের গায়ে লেখা নাম জোরে বলো। দুই মিনিটের মধ্যে প্রত্যেকে বেলুন ফিরে পেল।
শিক্ষক বললেন, এটা হলো একটি শিক্ষা। আমরা প্রত্যেকে যদি ‘নিজের’টা খুঁজি, তাতে কেবল হট্টগোলই হবে। আমাদের কাজ হবে অন্যকে সহযোগিতা করা। প্রত্যেকে যদি প্রত্যেককে সহযোগিতা করে, সবাই সুখী হবে। একা একা সুখী হওয়া যায় না।
এই গল্পটা পেলাম ইন্টারনেটে। তোমাদের জন্য নিজের ভাষায় পরিবেশন করলাম।
আমার জীবনে পাওয়া একটি সেরা উপদেশ হলো, দেওয়ার বেলায় এগিয়ে থাকবে। যখন তুলনা করবে তখন ভাববে, যদি আমি বেশি দিয়ে থাকি, তাহলে আমি জিতেছি। এভাবে যদি ভাবো, সব সময়ই তুমি সুখী থাকবে।
সন্তানের জন্য বৃদ্ধ বাবার লেখা অসাধারন এক চিঠি।
প্রিয় সন্তান,
আমি তোমাকে ৩ টি কারনে এই চিঠিটি লিখছি ️
১। জীবন, ভাগ্য এবং দুর্ঘটনার কোন নিশ্চয়তা নেই, কেউ জানে না সে কতদিন বাঁচবে।
২। আমি তোমার বাবা, যদি আমি তোমাকে এই কথা না বলি, অন্য কেউ বলবে না।
৩। যা লিখলাম, তা আমার নিজের ব্যক্তিগত তিক্ত অভিজ্ঞতা- এটা হয়তো তোমাকে অনেক অপ্রয়োজনীয় কষ্ট পাওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে।
জীবনে চলার পথে এগুলো মনে রাখার চেষ্টা কর ️।
১। যারা তোমার প্রতি সদয় ছিল না, তাঁদের উপর অসন্তোষ পুষে রেখোনা। কারন, তোমার মা এবং আমি ছাড়া, তোমার প্রতি সুবিচার করা কারো দায়িত্বের মধ্যে পড়েনা। আর যারা তোমার সাথে ভালো ব্যবহার করেছে - তোমার উচিত সেটার সঠিক মূল্যায়ন করা এবং কৃতজ্ঞ থাকা। তবে তোমার সতর্ক থাকতে হবে এজন্য যে, প্রতিটি মানুষেরই প্রতি পদক্ষেপের নিজ নিজ উদ্দেশ্য থাকতে পারে। একজন মানুষ আজ তোমার সাথে ভালো- তার মানে এই নয় যে সে সবসময়ই ভালো থাকবে। কাজেই খুব দ্রুত কাউকে প্রকৃত বন্ধু ভেবোনা।
২। জীবনে কিছুই কিংবা কেউই "অপরিহার্য" নয়, যা তোমার পেতেই হবে। একবার যখন তুমি এ কথাটির গভীরতা অনুধাবন করবে, তখন জীবনের পথ চলা অনেক সহজ হবে - বিশেষ করে যখন বহুল প্রত্যাশিত কিছু হারাবে, কিংবা তোমার তথাকথিত আত্মীয়-স্বজনকে তোমার পাশে পাবেনা।
৩। জীবন সংক্ষিপ্ত। আজ তুমি জীবনকে অবহেলা করলে, কাল জীবন তোমাকে ছেড়ে চলে যাবে। কাজেই জীবনকে তুমি যতো তাড়াতাড়ি মূল্যায়ন করতে শিখবে, ততোই বেশী উপভোগ করতে পারবে।
৪। ভালবাসা একটি ক্ষণস্থায়ী অনুভূতি ছাড়া কিছুই নয়। মানুষের মেজাজ আর সময়ের সাথে সাথে এই অনুভূতি বিবর্ণ হবে। যদি তোমার তথাকথিত কাছের মানুষ তোমাকে ছেড়ে চলে যায়, ধৈর্য ধরো, সময় তোমার সব ব্যথা-বিষন্নতা কে ধুয়ে-মুছে দেবে। কখনো প্রেম-ভালবাসার মিষ্টতা এবং সৌন্দর্যকে নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেনা, আবার ভালবাসা হারিয়ে বিষণ্ণতায়ও অতিরঞ্জিত হবে না।
৫। অনেক সফল লোক আছেন যাদের হয়তো উচ্চশিক্ষা ছিলনা- এর অর্থ এই নয় যে তুমিও কঠোর পরিশ্রম বা শিক্ষালাভ ছাড়াই সফল হতে পারবে! তুমি যতোটুকু জ্ঞানই অর্জন করোনা কেন, তাই হলো তোমার জীবনের অস্ত্র। কেউ ছেঁড়া কাঁথা থেকে লাখ টাকার অধিকারী হতেই পারে, তবে এজন্য তাকে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।
৬। আমি আশা করি না যে, আমার বার্ধক্যে তুমি আমাকে আর্থিক সহায়তা দিবে। আবার আমিও তোমার সারাজীবন ধরে তোমাকে অর্থ সহায়তা দিয়ে যাবনা। যখনি তুমি প্রাপ্তবয়স্ক হবে, তখনি বাবা হিসেবে আমার অর্থ-সহায়তা দেবার দিন শেষ। তারপর, তোমাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে- তুমি কি পাবলিক পরিবহনে যাতায়াত করবে, নাকি নিজস্ব লিমুজিন হাঁকাবে; গরীব থাকবে নাকি ধনী হবে।
৭। তুমি তোমার কথার মর্যাদা রাখবে, কিন্তু অন্যদের কাছে তা আশা করোনা। মানুষের সাথে ভালো আচরন করবে, তবে অন্যরাও তোমার সাথে ভালো থাকবে- তা প্রত্যাশা করবেনা। যদি তুমি এটি না বুঝতে পারো, তবে শুধু অপ্রয়োজনীয় যন্ত্রণাই পাবে।
৮। আমি অনেক বছর ধরে লটারি কিনেছি, কিন্তু কখনও কোন পুরষ্কার পাইনি। তার মানে হলো এই যে- যদি তুমি সমৃদ্ধি চাও তবে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। বিনামূল্যে কোথাও কিছু জুটবে না।
৯। তোমার সাথে আমি কতোটা সময় থাকবো- সেটা কোন ব্যাপার না। বরং চলো আমরা আমাদের একসাথে কাটানো মুহুর্তগুলো উপভোগ করি ...মূল্যায়ন করি।
ইতি
ভালোবাসা সহ,️
তোমার বাবা।
সেই বাবা হলেন একজন চাইল্ড সাইকোলজিষ্ট এবং হংকং-এর প্রখ্যাত টিভি সম্প্রচারকারী। তার কথাগুলো বয়োজ্যেষ্ঠ, বয়োকনিষ্ঠ, বৃদ্ধ কিংবা তরুন, শিশু ও আমাদের সবার জন্যই প্রযোজ্য।

ট্রান্সফার এমপিও
Ø মাউশি থেকে মাউশি
কোন শিক্ষক মাউশি অধিদপ্তরের কোন প্রতিষ্ঠান হতে মাউশি এর অধীনে অন্য কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদান করলে প্রথমে পূর্বের প্রতিষ্ঠান হতে অন লাইনে রিলিজ নিতে হবে তার পর ট্রান্সফার এমপিও এর জন্য আবেদন করতে হবে।
Ø মাদ্রসা থেকে মাউশি
কোন শিক্ষক মাদ্রাসা অধিদপ্তরের কোন প্রতিষ্ঠান হতে মাউশি এর অধীনে অন্য কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদান করলে দুই টি পদ্ধতিতে ট্রান্সফার এমপিও এর জন্য আবেদন করা যায়।
ক) মাদ্রাসার যে সকল শিক্ষকের ইনডেক্স
EMIS এবং MEMIS আলাদা হওয়ার পূর্বের অর্থাৎ যাদের ইনডেক্স EMIS সার্ভারে এখও আছে তারা সরাসরি ট্রান্সফার এমপিও এর জন্য আবেদন করতে পারবে।
খ) যাদের ইনডেক্স MEMIS এর অধীনে হয়েছে তারা মাউশি এর অধীনে যোগদানের পর মাউশির নির্দেশনা মোতাবেক প্রথমে EMIS সাভারে MEMIS এর অধীনে যে ইনডেক্স হয়েছে, সেই ইনডেক্স EMIS এর সাভারে আপডেট করার পর ট্রান্সফার এমপিও এর জন্য আবেদন করতে হবে।
Ø কারিগরি থেকে মাউশি
কারিগরি অধিদপ্তরের কোন শিক্ষক মাউশি এর অধীনে কোন প্রতিষ্ঠানে যোগদান করলে প্রথমে EMIS সাভারে কারিগরি অধিদপ্তরের অধীনে যে ইনডেক্স হয়েছে, সেই ইনডেক্স EMIS এর সাভারে মাউশি এর নির্দেশনা অনুসারে আপডেট করার পর ট্রান্সফার এমপিও এর জন্য আবেদন করতে হবে।
Ø মাউশি-কারিগরি থেকে মাদ্রাসা
মাউশি বা কারিগরি হতে মাদ্রাসা ডিজির অধীনে কোন প্রতিষ্ঠানে যোগদান করলে সেই শিক্ষকদের বিষয়ে এখনও ট্রান্সফার এমপিও সিস্টেম চালু করা হয়নি। এ বিষয়ে মাদ্রাসা ডিজিতে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
Ø মাউশি- মাদ্রাসা থেকে কারিগরি
মাউশি বা মাদ্রাসা হতে কারিগরি ডিজির অধীনে কোন প্রতিষ্ঠানে যোগদান করলে তার পূর্বের ইনডেক্স ও অভিজ্ঞতা বজায় থাকবে। তবে কারিগরি ডিজির আবেদন অফ লাইনে করতে হবে।
ট্রান্সফার এমপিও এর জন্য পূর্বের প্রতিষ্ঠান হতে যে সকল ডকুমেন্ট আনতে হবে।
১) ছাড়্পত্র
2) নন ড্রয়াল সনদ
3) শিক্ষকের প্রথম এমপিও কপি
4) শিক্ষকের শেষ এমপিও কপি।
5) অভিজ্ঞতা সনদ
এই তালিকা হতে কোন বিষয়ে না বুঝলে আমার ইনবক্সে লিখতে পারেন। আমার জানার মধ্যে চেষ্টা করবো সহায়তা করার জন্য ইনশাহ আল্লাহ।

বিদ্যাসাগরের কাছ থেকে অনেক সময় কেউ কেউ মিথ্যা বলেও সাহায্য নিত।একবার এ ব্যাপারে একজন ধরা পড়ে যায়।বিদ্যাসাগরের সহকারী তাঁকে বলেন যে, 'আপনাকে ভালো মানুষ পেয়ে অনেকেই এভাবে ঠকায়।' এর উত্তরে বিদ্যাসাগরের অমূল্য উক্তি, 'পরের সাহায্য করতে গেলে মধ্যে মধ্যে ঠকতে হয়। ঠকানোর চেয়ে ঠকা ভালো।'

এতো বড় আয়োজনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনে ডায়াসের এই একমাত্র ছোট্ট লেখাটাও দেখার কি কেউ ছিল না? এটাও কি প্রধানমন্ত্রীর নজরে আসেনি বলে সমাধান/ত্রুটিমুক্ত হয়নি?
হায় বাংলাদেশ!


বিপরীত শব্দের কি আশ্চর্যজনক মিল! ভাবতেও অবাক লাগে!
TEMPLE -এ ৬টা অক্ষর আছে, MASJID আর CHURCH -এও তাই!
GEETA -তে ৫টা অক্ষর আছে, QURAN আর BIBLE -এও তাই!
LIFE -এ ৪টা অক্ষর আছে, DEAD -এও তাই!
HATE -এ ৪টা অক্ষর আছে, LOVE -এও তাই.!
NEGATIVE -এ ৮টা অক্ষর, POSITIVE -এও তাই.!
FAILURE -এ ৭টা অক্ষর, SUCCESS -এও তাই!
BELOW -তে ৫টা অক্ষর, ABOVE -এও তাই.!
CRY -এ ৩ টা অক্ষর আছে, JOY-এও তাই!
ANGER -এ ৫টা অক্ষর, HAPPY -তেও তাই!
RIGHT -এ ৫টা অক্ষর, WRONG -এও তাই!
RICH -এ ৪টা অক্ষর আছে, POOR -এও তাই!
FAIL -এ ৪টা অক্ষর আছে, PASS -এও তাই!
(Collected)

পরিস্থিতি দিন দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। কাজেই এই পরিস্থিতিতে অকারণে panic না করে কয়েকটি কথা মনে রাখুন।
1. Covid রোগীর গায়ে হাত দিলেই Covid ছড়ায় না...
এটি এক প্রকার Droplet infection. একমাত্র তার হাঁচি, কাশি বা কথা বলার সময়েই লালার সূক্ষ্ম কণিকার মাধ্যমে ভাইরাস তার শরীর থেকে বেরোতে পারে। এবং তাও আপনার গায়ে লাগলে, পিঠে লাগলে, এমনকি তা খাবারের সঙ্গে আপনার পেটে গেলেও আপনি আক্রান্ত হবেন না। ভাইরাস একমাত্র আপনার শ্বাসনালীর মাধ্যমে ফুসফুসে গেলেই সংক্রমণ সম্ভব।
তাই কোনো Covid রোগী মাথা ঘুরে পরে গেলে তাকে তুলতে গেলে আপনারও Covid হয়ে যাবে না। বিপদে পাশে থাকুন। তবেই আপনারও বিপদে মানুষকে পাশে পাবেন। শুধু মনে রাখবেন নাকে বা মুখে হাত দেবেন না। ভয় করলে Covid রোগীর সংস্পর্শে আসার পর হাত Alcohol Sanitizer দিয়ে Sanitise করে ফেলুন বা সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। খুব ভয় করলে পরনের পোশাক কেচে ফেলুন এবং গোসল করে নিন।
2. Covid হলেই মানুষ মরে না, এটি কোনো মারন ব্যাধি নয়। এর Death Rate দুই শতাংশেরও কম। কিন্তু Covid রোগী isolation-এ থেকে প্রচণ্ড ভাবে মানসিক ভাবেও অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তার immunity বা অনাক্রমনতা কমে যায়। তাই রোগীকে সহজপাচ্য পুষ্টিকর খাবার দিন এবং পরিচিতদের Covid হলে call করে, Video call করে, একসঙ্গে online games খেলে, movie suggest করে তাকে মাতিয়ে রাখুন।
3. বাড়িতে Covid Patient না থাকলে বাড়ির মধ্যে Mask পরে থাকবেন না। ঘর থেকে না বেরোলে মনের বিকার ঘটা এবং immunity কমে যাওয়া স্বাভাবিক। তাই বিকেলবেলা রাস্তায় না, বাগান থাকলে সেখানে বা না থাকলে ছাদে একটু হেঁটে ও শরীর চর্চা করে আসুন। এতে ঘরে বসে বসে ওবেসিটির সম্ভাবনাও কমবে। (মনে রাখবেন শুধুমাত্র immunity boosting খাবার খেয়ে আদৌ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে না, প্রকৃতির সংস্পর্শে না এলে কখনোই বাড়বে না।) শরীরচর্চা করা বা নির্জন ছাদে হাঁটার সময় মাস্ক পড়বেন না। সাবধানতা অবলম্বনের এক দারুণ অস্ত্র Mask. কিন্তু এর Overuse করবেন না তথা বিনা কারণে (যেমন গাড়ি চালানোর সময় Helmet এর ভিতরে) পড়বেন না। এতে এমনিতেই আপনার শরীরে Oxygen এর ঘাটতি দেখা দেবে।
4. Oximeter থাকলে বিনা কারণে ঘন ঘন Saturation check করবেন না। এতে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বেন। একমাত্র জ্বর কিংবা অসুস্থ হলে check করবেন। 95 অবধি saturation খুব স্বাভাবিক। তাছাড়াও এই পরিস্থিতিতে Mask ব্যবহারের ফলে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা কম দেখানোও একদমই অস্বাভাবিক না। Panic করবেন না।
5. রোগ না হয়ে থাকলে আগে থেকে ভয় পেয়ে ওষুধ কিনে বা অক্সিজেন সিলিন্ডার কিনে মজুত করে রাখবেন না। এও এক প্রকার কালোবাজারি। এতে যাদের প্রয়োজন তারা পাচ্ছেন না। দাম বেড়ে যাচ্ছে। after all সমগ্র মানবজাতির ক্ষতি করবেন না একা হাতে।
6. কোভিড সংক্রান্ত কোনো রকম সমস্যা হলেই নিকটবর্তী হাসপাতালে যান। সেখানে তৎক্ষণাৎ বেড না পেলেও আপনাকে Oxygen দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে এবং Rapid Test করানো হবে।
7. কাপড়ের মাস্ক পরা, না পরা সমান। N95 এবং Sanitizer এখন essential commodities. তাই এদের দাম এখন বেঁধে দেওয়া। N95 এবং Sanitizer ব্যবহার করুন। Office-এ বা বাইরে থাকলে কিছুক্ষণ অন্তর হাত Sanitise করুন। একটু হাত ঘষে ফেলার মতো একটি ক্ষুদ্র অভ্যেস যদি আপনার জীবন বাঁচিয়ে দিতে পারে তাহলে তা করবেন না কেনো?
এ বিষয়ে Face Shield - ও একটি দারুণ সুরক্ষা প্রদানকরী বস্তু। ব্যবহার করতে পারেন।
8. Covid Virus এর কিন্তু ডানা নেই, উড়ে উড়ে ছড়ায় না এই রোগ। তাই প্রতিবেশীর বাড়িতে Covid হলে একদমই panic করবেন না। বরং তাকে সাহায্য করুন। ওষুধ, খাদ্যসামগ্রী ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস ঘরের দরজায় পৌঁছে দিন। এতে আপনার Covid হবে না। ভয় করলে Mask, Face Shield, হাতে rubber gloves use করতে পারেন।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সাবধানতা অবলম্বন করুন। কিন্তু তাই বলে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর থেকে সরে আসবেন না। মনে রাখবেন তাদের বিপদের আপনি দাঁড়ালে একদিন আপনার বিপদেও তারা দাঁড়াবে।
আর এটুকুতেই ভয় পাওয়ার আগে মনে রাখবেন ডাক্তার এবং নার্সরা হাজার হাজার কোভিড রোগীকে নিয়ে কাজ করছেন। তারা কিন্তু সবাই সংক্রমিত হয়ে যাচ্ছেন না। তাই আপনার প্রতিবেশী, বন্ধু, আত্মীয় বা পরিচিত কেউ আক্রান্ত হলে যতোটুকু সম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।
আবারও বলছি, সময়টা খুব কঠিন। মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে। এখন আপনি হেলাফেলা করলে আপনার জীবন বা আপনার পরিবারের মানুষদের জীবনও কিন্তু হেলাফেলা হয়ে যেতে পারে।
তাই নিজের যত্ন নিন।
মানুষের পাশে থাকুন।
সাবধানে থাকুন।
এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন।
..............সংগৃহীত।
বেতনের মাপকাঠিতে শিক্ষকরা পিছিয়ে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান বলেছেন, আমাদের অভাব, অভিযোগ, প্রতিবন্ধকতা, না পাওয়ার বেদনাবোধ অনেক আছে। কিন্তু শিক্ষকদের যা আছে সেটি অনেক পেশার মানুষের নেই। বেতনের মাপকাঠিতে যদি বলেন তাহলে আমরা হয়তো পিছিয়ে আছি। কিন্তু মর্যাদার মাপকাঠিতে আমরা অনেক এগিয়ে। প্রাইমারি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়- শিক্ষকরা সমাজে অনেক বেশি পূজনীয়।
লাইভ সংবাদে বেতন না পাওয়ার কথা জানালেন সাংবাদিক
বুধবার রাতে অনলাইন প্লাটফর্ম জুম অ্যাপের মাধ্যমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে অংশীজনদেরকে নিয়ে আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
উপাচার্য বলেন, পৃথিবীতে শুদ্ধাচারের শ্রেষ্ঠ জায়গা হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে শুদ্ধাচারের পথপ্রদর্শন করা হয়। শিক্ষক নিজে ক্লাশে যা পড়াবেন সেটিই হবে ওই সমাজের শুদ্ধাচারের প্রতীক। শিক্ষক যা করবেন সেটি হবে সমাজে শুদ্ধাচারের বাস্তব উদাহরণ।
শিক্ষকরা পাঠদান এবং গবেষণায় বেশি নিবিষ্ট হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের মনে রাখা উচিত শিক্ষক যে সম্মান পায় সেটা তো সমাজের অন্য পেশার মানুষ পায় না। শিক্ষক অন্যের কাছে বিশেষ করে শিক্ষার্থীর কাছে যেরকম মডেল, সেরকম তো সমাজে আর নেই। তাহলে আমাদের শূন্যতা কোথায়? দরিদ্রতা কোথায়? এপিএ, ইনটিগ্রিটি, সিটিজেন চার্টার যাই বলি না কেন, একজন শিক্ষকের ক্লাসরুম তার পবিত্র প্রাঙ্গণ।
উপাচার্য আরও বলেন, আপনারা যার যার জায়গায় নেতৃত্ব দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছাতে পারলে কোভিডের ক্রান্তিকালের যে চ্যালেঞ্জ সেটিকে জয় করে আগামীর সমাজ বিনির্মাণ করা সম্ভব হবে। দেশের উচ্চশিক্ষার ৭০ শতাংশ তরুণকে আমরা ধারণ করি। তাদেরকে যদি আমরা শুদ্ধাচার শিক্ষা দিতে পারি তবে আগামীর বাংলাদেশ মেরুদণ্ড সোজা করে উন্নয়নের গতিধারায় প্রবাহিত হবে। সেই উন্নয়ন শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়ন নয়, সেই উন্নয়ন সাংস্কৃতিক জাগরণ। বাংলাদেশকে তারা দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গভীরভাবে ভালোবাসবে।
মানবসম্পদ উন্নয়ন ও শুদ্ধাচার দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) জয়ন্ত ভট্টাচার্যের পরিচলনায় সভায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে সংযুক্ত ছিলেন- স্নাতকোত্তর শিক্ষা প্রশিক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্রের ডিন প্রফেসর ড. মো. আনোয়ার হোসেন, রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল- হোসেন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বদরুজ্জামান, বিভিন্ন দপ্তরের বিভাগীয় প্রধানগণ ও বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষবৃন্দ।
একটা হ্যাশট্যাগ কপি করতে ১০ সেকেন্ডও লাগে না।
দুরে থেকে যুদ্ধে যেতে পারবেন না হয়ত, অনলাইন যুদ্ধে সবাই অংশগ্রহণ করুন।মুসলিম ভাইদের পাশে থাকুন।কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ আপনার পাশে থাকবে।
🇦🇪🤜🤛🇧🇩
ধনী আর গরীবের মধ্যে পার্থক্য একটাই -
ধনীরা খাবার হজম করার জন্য দৌড়ায় ,আর গরীবেরা খাবার জোগাড়ের জন্য দৌড়ে।
__ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর


শয়তান একবার হযরত ঈসা (আঃ)-কে বললো ,"তুমি এই পাহাড় থেকে লাফ দাও, যদি তোমার সৃষ্টিকর্তা সত্য হয়ে থাকেন, তাহলে তিনি তোমাকে রক্ষা করবেন"।
তখন হযরর ঈসা (আঃ) শয়তানকে বললেন, "আমার প্রভু সবার পরীক্ষা নেন, আমি কখনোই আমার প্রভুর পরীক্ষা নিতে যাবো না"।
কিন্তূ আমরা বাঙ্গালীরা উল্টো প্রভুর পরীক্ষা নেই ।
"প্রভুর উপর ভরসা রাখলে বা প্রভুর নাম নিলে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হব না" এই ডায়লগ দিয়ে অসাবধানতা অবলম্বন করি,চায়ের দোকানে আড্ডাবাজি করি আর ডায়লগ মারি "আল্লাহ ভরসা"।
কিন্তু নিজেকে ঈমানদার প্রমাণের নামে আসলে সৃষ্টিকর্তার পরীক্ষা নিচ্ছি আমরা।সাবধান হন।
সৃষ্টিকর্তার পরীক্ষা নিতে যাবেন না। এটা আপনার আমার ভিতরে থাকা শয়তানের প্ররোচনা।
সৃষ্টিকর্তা আপনাকে বিবেক দিয়েছে। সেই বিবেক আপনাকে বলছে যে,আগুনে ঝাঁপ দিলে মারা যাবেন। কিন্তু আমি যদি বলি, আমি সাচ্চা বান্দা, তাই সৃষ্টিকর্তা আমাকে বাচাঁবেন, অতএব আমি আগুনে ঝাঁপ দিলেও আমার কিছু হবে না। তাহলে প্রকৃত পক্ষে আপনি ইবলিশের দোসর।
কারন , আপনি সৃষ্টিকর্তার পরীক্ষা নিচ্ছেন।সৃষ্টিকর্তা এ ক্ষেত্রে আপনাকে রক্ষা তো করবেনই না, বরং আত্মহত্যার দায়ে আপনাকে শাস্তি দিবেন।
হযরত নুহ (عليه السلام) কে বন্যার বিষয়ে সতর্ক করা হয়, যার জন্য তিনি জাহাজটি তৈরি করেছিলেন। জাহাজ তৈরি ছাড়াই তো সৃষ্টিকর্তা তাকে রক্ষা করতে পারতেন। করেছেন কি?
হযরত ইউসুফ (عليه السلام) কে খরা ও খাদ্য সংরক্ষণের বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছিল।সতর্ক করার প্রয়োজন ছিল কি? সতর্ক করা ছাড়াই হজরত ইউসুফ কে নিরাপত্তা দিতে পারতেন।
হযরত মুহাম্মদ (صلى الله عليه و آله وصحبه وسلم) কে তাঁর জীবন নাশের প্রয়াস সম্পর্কে সতর্ক করা হয়েছিল এবং তিনি মক্কা ত্যাগ করেছিলেন।সৃষ্টিকর্তা ইচ্ছা করলেই তাকে হিজরত করতে নিষেধ করতে পারতেন।
অতএব,আপনাকে ইতিমধ্যে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সতর্ক করা হয়েছে, তাই সাবধানতা অবলম্বন করুন।
সৃষ্টিকর্তার পরীক্ষা নিতে যাইয়েন না, বরং নিজে সতর্ক হোন ।'
(সংগৃহীত)
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Chandpur
3600
Rahimanagar B. A. B High School
Chandpur, 3632
Like, Share this Page & Post to get update about your High School & more. Disclamer: it's unofficial
Chandpur, 3660
I'm Nazmul Islam Shohag, a school teacher And love to teach. Also I love singing. Normal Life style is favourite to me.
Chandpur
Chandpur, 3600
Scouts' motto Be Prepare. This is the official page of Hasan Ali Govt High School Scout Group. We sh
Dhaka
Chandpur
AJM Instruct is one of the Most popular page in Bangladesh. #AJM#Instruct This page of mine is espe
Aynatoli Bazar, Shahrasti Upazila, Chandpur
Chandpur, 3622
অনার্স ও মাস্টার্সনগণিতের এবং শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার লিখিত গণিতের সমাধান পেতে পেজটিতে লাইক দিন..
Stadium Road
Chandpur, 3600
Daffodil International School Chandpur is a leading English Version School from Pre-Primary to High