কিভাবে এল ৩৩ নম্বরে পাশ..!
১৮৫৮ সালে উপমহাদেশে ১ম বারের মত মেট্রিকুলেশন পরীক্ষা চালু করা হয়। কিন্তু পাশ নম্বর কত হবে তা নির্ধারণ নিয়ে বোর্ড কতৃপক্ষ দ্বিধাদ্বন্দে পড়ে যায়, এবং ব্রিটেনে কনসাল্টেশনের জন্য চিঠি লেখা হয়।
তখন ব্রিটেনে স্থানীয় ছাত্রদের জন্য পাশের নম্বর ছিল ৬৫। সে সময় ইংরেজ সমাজে একটা প্রচলিত ধারণা ছিল, "The people of Subcontinent are half as intellectual and efficient as compared to the British" অর্থাৎ "বুদ্ধি ও দক্ষতায় উপমহাদেশের মানুষ কে ইংরেজদের তুলনায় অর্ধেক বলে মনে করা হতো"।
এর-ই ধারাবাহিকতায় মেট্রিকুলেশনের পাশ নম্বর ৬৫ এর অর্ধেক ৩২.৫ নির্ধারণ করা হয়। ১৮৫৮ সাল হতে ১৮৬১ সাল পর্যন্ত পাশ নম্বর ৩২.৫ ই ছিল।
১৮৬২ সালে তা গননার সুবিধার্থে বৃদ্ধি করে ৩৩ করা হয়। সেই থেকে এই ৩৩ নম্বর-ই চলছে। ফেডারেল পাকিস্তানেও ছিল,বাংলাদেশেও তাই চলছে। আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে আইআইটিতে বিষয়ভেদে পাশ নম্বর ৪১ থেকে শুরু করে ৯০ পর্যন্তও হয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে এমআইটিতে বিষয় ভেদে ৩৬ থেকে ৪৫ এমন কি বাংলাদেশেও C.A কিংবা C.M.A- তে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পাশ নম্বর নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
লক্ষনীয় ও আজব ব্যাপার হল, প্রায় দুই শতাব্দী পরেও আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় ৩৩ নম্বরে উত্তীর্ন হওয়ার ধারাবাহিক ইতিহাস বদলায়নি।
সংগৃহীত
Founder's forum of Waruk Rahmania High School.
Nearby schools & colleges
Gaffargaon 2230
Barisal 8200
Dhaka 1100
Dhaka
Dhaka
Netrokona, Madan
3510
Kishoreganj
Tangail
Khulna
Barisal
Bongobir Road, Sylhet
Teknaf 088
Dhaka/Bogura Road, Sirajganj
Gate, Chittagong
FOUNDER : MOULVI GOLAM RAHMAN.(Ahmedullah's eldest son)
FOUNDING HEAD TEACHER MD.NURUL HAQUE (RA)
E
Operating as usual

হিমালয়ের অধিবাসীরা এক সময় মহিষের চামড়ায় হাওয়া ভরে খরস্রোতা পাহাড়ি নদী পাড়ি দিত। চামড়া ছাড়ানোর পর একটি পায়ের গোড়ালির জায়গাটুকু বাদ দিয়ে বাকি খোলা জায়গাগুলো ভালোভাবে চামড়া দিয়ে সেলাই করে দিত। মুক্ত পায়ের ছিদ্র দিয়ে বাতাস ভরে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে দিলেই হল- একদম প্রাকৃতিক ইনফ্ল্যাটেবল বোট। ছবিতে দেখা যাচ্ছে দুইজন ব্যক্তি মুখ দিয়ে বাতাস ভরে যাচ্ছে।আর দুজন তৈরী তাঁদের গো-তরী নিয়ে, বাকিরা তৈরি হয়ে গেলেই ভেসে পড়বে খড়স্রোতা শতাদ্রুর বুকে।
উনিশ শতকের গোড়ার দিকে, আমেরিকান স্কুল শিক্ষক, ভ্রমণকারী এবং ফটোগ্রাফার, জেমস রিকালটন ভারতে এসেছিলেন এবং সমগ্র উপমহাদেশ জুড়ে ব্যাপকভাবে ভ্রমণ করেছিলেন। ফটোগ্রাফির মাধ্যমে স্থানীয়দের জীবন, সংস্কৃতি এবং রীতিনীতি নথিভুক্ত করেছিলেন তাঁর ইন্ডিয়া থ্রো স্টেরিওস্কোপ: আ জার্নি থ্রো হিন্দুস্থান বইয়ে।
বইটির লিংক:https://ia804603.us.archive.org/4/items/indiathroughste00ricagoog/indiathroughste00ricagoog.pdf

Collected
আজ থেকে শুরু হওয়া এসএসসি,দাখিল ও সমমানের সকল পরীক্ষার্থীর জন্য দোয়া রইল।



Collected

Collected....

Collected

Collected


লিচু চোর
- কাজী নজরুল ইসলাম
বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।
পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,
ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।
আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল! …
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!
Collected..
বজ্রপাত ( Lightning )
বজ্রপাত বলতে আকাশের আলোর ঝলকানিকে বুঝায়। এই সময় উক্ত এলাকার বাতাসের প্রসারন এবং সংকোচনের ফলে আমরা বিকট শব্দ শুনতে পাই। এ ধরনের বৈদ্যুতিক আধানের নির্গমন দুটি মেঘের মধ্যে অথবা একটি মেঘ এবং ভূমির মধ্যেও হতে পারে।বজ্রপাতে ডিসি কারেন্ট তৈরী হয়।
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা:
বায়ুমন্ডলের উপরের অংশে নিচের তুলনায় তাপমাত্রা কম থাকে। এ কারণে অনেক সময় দেখা যায় যে, নিচের দিক থেকে উপরের দিকে মেঘের প্রবাহ হয়। এ ধরনের মেঘকে থান্ডার ক্লাউড বলে। অন্যান্য মেঘের মত এ মেঘেও ছোট ছোট জলের কনা থাকে। আর উপরে উঠতে উঠতে জলের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ ভাবে বৃদ্ধি পেতে পেতে জলের পরিমাণ যখন ৫ মিঃমিঃ এর বেশি হয়, তখন জলের অণুগুলো আর পারস্পারিক বন্ধন ধরে রাখতে পাড়ে না। তখন এরা আলাদা হয়ে যায়। ফলে সেখানে বৈদ্যুতিক আধানের এর সৃষ্টি হয়। আর এ আধানের মান নিচের অংশের চেয়ে বেশি হয়। এরকম বিভব পার্থক্যের কারণেই ওপর হতে নিচের দিকে বৈদ্যুতিক আধানের নির্গমন হয়। এ সময় আমরা আলোর ঝলকানি বা ব্রজপাত দেখতে পাই।
বজ্রপাতের সময় কেন আগে আলো দেখা যায় এবং পরে শব্দ শোনা যায়?
এর মূল কারণ হল আলো এবং শব্দের বেগের পার্থক্য। আলোর বেগ শব্দের বেগের চেয়ে অনেক অনেক বেশি।
আমরা জানি আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে 300000 কিলোমিটার (প্রতি সেকেন্ডে 3 × 10 ^ 8 মিটার)। অন্যদিকে 0 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় শব্দের গতি প্রতি সেকেন্ডে 332 মিটার। গতির এই পার্থক্যের কারণে বজ্রপাতের শব্দ বিদ্যুৎ চমকানোর একটু পরে শোনা যায়।
বজ্রপাতের সময় সতর্কতা :
প্রতি বছর আমাদের দেশে বজ্রপাতের কারণে অনেক লোক মারা যায়। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ২০১০-২০১৯ দশ বছরে দেশে বজ্রপাতে মোট মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৮১। তবে ২০১৮ সালে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটে। সে বছর বজ্রপাতে মারা গেছে ৩৫৯ জন।
অতএব, বজ্রপাতকে মোটেও হালকা ভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। বজ্রপাতের হাত থেকে রক্ষা পেতে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার। এক্ষেত্রে নিম্নলিখিত সতর্কতাগুলো বিশেষ ভাবে অনুকরণীয়-
১। বজ্রপাতের সময় সবচেয়ে নিরাপদ হল কোন দালান বা পাকা ভবনের নিচে আশ্রয় নেওয়া। ঘন ঘন বজ্রপাতের সময় কোনভাবেই ঘর থেকে বাইরে যাওয়া উচিত নয়।
২। বজ্রপাতের সময় কখনোই বাইরে বা খোলা জায়গায় থাকা উচিত নয়। খোলা ও উঁচু জায়গায় বজ্রপাত হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। তাই এমন অবস্থা দেখা দিলে খোলা বা উঁচু স্থান থেকে সরে আসুন এবং নিরাপদ কোন স্থানে আশ্রয় নিন।
৩। বজ্রপাতের সময় আমরা অনেকেই গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া কে বেশি নিরাপদ ভেবে থাকি এবং আমরা এ পতিস্থিতিকে নিরাপদ ভেবে থাকি যা কিনা মোটেও সঠিক নয়। নিরাপদ থাকতে হলে সবসময় বিদ্যুৎ লাইন ও উঁচু গাছপালা থেকে দূরে থাকা উচিত। এসব জায়গায় বজ্রপাতের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। বিশেষ করে বড় কোন খোলা জায়গায় গাছ থাকলে সেখানে বজ্রপাতের সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে । তাই এসব স্থানে আশ্রয় নেওয়া একদমই উচিত নয়।
৪। গাড়ির ভেতরে থাকা অবস্থায় বজ্র ঝড় শুরু হলে বাইরে বের হওয়া উচিত নয়। কারণ গাড়ির চাকায় ব্যাবহৃত টায়ার বিদ্যুৎ অপিরিবাহি অর্থাৎ বিদ্যুৎ পরিবহন করে না। এটি গাড়িকে ভূমি থেকে আলাদা করে রাখে। এতে করে বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্য দিয়ে ভূমিতে আধান প্রবাহের কোন পথ তৈরি হয় না। তবে নিকটে যদি কোন কংক্রিটের ছাউনি থাকে তাহলে গাড়িতে না থেকে সেখানে আশ্রয় নেওয়াই ভাল। ঘন ঘন বজ্রপাতের সময় গাড়িতে না থাকাই ভাল। তবে মোটেও টিন বা লোহার কোন ছাউনির নিচে আশ্রয় নেওয়া উচিত নয়। আর খেয়াল রাখবেন গাড়ি থেকে নেমে ঐ স্থানে যেতে যেন আপনাকে পাঁচ কদমের বেশি ফেলতে না হয়।
আপনাকে যদি গাড়িতেই থাকতে হয় তাহলে বেশ কিছু সতর্কতা মেনে চলা উচিত। পায়ে জুতা খুলে রাখলে দ্রুত জুতা পড়ে নিতে হবে। বেশি ভাল হয় পা সিটের উপর তুলে বসলে। খেয়াল রাখবেন কোন ভাবেই যেন শরিল গাড়ীর বডি বা ধাতব কোন কিছু স্পর্শ না করে থাকে। মনের ভুলেও গাড়ির কাচে হাত দেবেন না।
৫। ঘরে থাকলে কখনোই জানালার আছে থাকবেন না। ভাল করে জানালা বন্ধ রাখুন এবং জানালা থেকে যথেষ্ট দূরে থাকুন।
৬। বজ্রপাতের সময় ঘরে থাকলে আরও কিছু জরুরী বিষয়ে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। কোথাও কোন ধাতব বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় সিঁড়ির রেলিং, বাড়ির ধাতব কল, ধাতব পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। টিভি কেবল, ল্যান্ড লাইন টেলিফোন ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না। বজ্রপাতের সময় এগুলো স্পর্শ করা থেকে আহত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৭। বিদ্যুৎচালিত যন্ত্রপাতি সম্পর্কে আমাদের বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। এসব যন্ত্রপাতিকে বজ্রপাতের সময় বৈদ্যুতিক সংযোগ-বিহীন করে রাখাই ভাল। ঝড় ও বজ্রপাতের শঙ্কা দেখা দিলে এসব যন্ত্রপাতির প্লাগ খুলে দিন। ফ্রিজ, টিভি, কম্পিউটার সহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি বৈদ্যুতিক সংযোগ দেওয়া অবস্থায় থাকলে বজ্রপাতে নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে এবং এ থেকে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি বন্ধ করা থাকলেও হাত দিয়ে ধরবেন না।
৮। বজ্রপাতের সময় আমরা অনেকেই ভয় পেয়ে কানে আঙুল দিয়ে চেপে ধরি। এটি কিন্তু বেশ ভাল একটি অভ্যাস। বজ্রপাতের প্রচণ্ড শব্দ আপনার শ্রবণ শক্তি নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। কাজেই ব্যাপারটি অনেকের কাছে উদ্ভট ঠেকলেও আপনাকে সুরক্ষা দেবে।
৯। বজ্রপাতের সময় পানি থেকে সর্বদা দূরে থাকুন। পানি খুব ভালো বিদ্যুৎ পরিবাহী হওয়ায় বজ্রপাতের সময় পানিতে থাকা অত্যন্ত বিপজ্জনক। বজ্রপাতের সময় আপনি যদি ছোট কোন পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে উঠে আসুন।
১০। যে স্থানে আপনিই উঁচু এমন কোন স্থানে গিয়ে আশ্রয় নেবেন না। বজ্রপাতের সময় কোন খোলা জায়গা যেমন ধানক্ষেত বা বড় মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি নিচু হয়ে বসে পড়ুন। বাড়িতে কোন উঁচু স্থান যেমন বাড়ির ছা্দে থাকলে দ্রুত সেখান থেকে নেমে যান।
১১। যদি নিরুপায় হয়ে কোন খোলা জায়গায় থাকতে হয় তাহলে নিচু হয়ে বসে পড়ুন। তবে মনের ভুলেও শুয়ে পড়বেন না। যদি কয়েকজন থাকেন তাহলে পরস্পর দূরে থাকুন এবং প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে সরে যান। কখনোই সবাই একসাথে জড়ো হয়ে থাকবেন না।
১২। অনেকসময় বজ্রপাতের পূর্বে কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়।বিদ্যুতের প্রভাবে আপনার চুল খাড়া হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও ত্বক শিরশির করা বা বিদ্যুৎ অনুভূত করার মত ঘটনা ঘটতে পারে। আবার অনেকসময় আশপাশে থাকা কোন ধাতব পদার্থ কাঁপতে পারে। এমন পরিস্থিতি বা কোন প্রকার লক্ষণ পেলে সাবধান হয়ে যেতে হবে। মনে রাখবেন, এমন লক্ষণ প্রকাশ পেলে বুঝে নিয়ে হবে আপনার সন্নিকটেই বজ্রপাত হবে। দ্রুত সতর্ক হোন এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিরাপদ স্থানে চলে যান।
১৩। গ্রামে অনেকেরই কাঁচা ঘর থাকে। এরকম ঘরে থাকার সময় সরাসরি মাটির উপর না থেকে বিছানার উপর উঠে বসে থাকুন। কোন কারণে যদি মাটিতে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় তাহলে রাবারের জুতা পড়ুন। চামড়ার জুতা পড়ে বা খালি পায়ে থাকলে বজ্রপাতের সম্ভাবনা থাকে। এ সময় বিদ্যুৎ অপরিবাহী রাবারের জুতা সবচেয়ে নিরাপদ।
১৪। বজ্রপাতের হাত থেকে রক্ষা পেতে আপনার বাড়িকে সুরক্ষিত করুন। এজন্য বৈদ্যুতিক সংযোগ দেওয়ার সময় আর্থিং সংযুক্ত রড বাড়িতে স্থাপন করতে হবে। দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নিয়ে সঠিকভাবে আর্থিং সংযোগ দিতে হবে। ভুলপদ্ধতি অবলম্বন বজ্রপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
১৫। বজ্রপাতে আক্রান্ত ব্যাক্তি অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মারা যান। তবে কেউ কেউ আহত হয়েও থাকেন। কেউ আহত হলে বৈদ্যুতিক শকে আহতদের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে। তবে সবচেয়ে ভাল হয় দ্রুত চিকিৎসক ডেকে চিকিৎসা করালে। প্রয়োজন হলে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। বজ্রাহত ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস ও হৃৎস্পন্দন আছে কি না তৎক্ষণাৎ পরিক্ষা করতে হবে এবং না থাকলে আনার জন্য প্রয়োজনীয় চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
বজ্রপাতের সময় কত বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়?
বজ্রপাতের ফলে এক বিশাল পরিমাণে শক্তি উৎপন্ন হয়। মেঘ থেকে ভূমিতে হওয়া একটি সাধারণ বজ্রপাতে প্রায় ১ বিলিয়ন জুল শক্তি উৎপন্ন হয়।
একটি সাধারণ বজ্রপাতের ফ্ল্যাশ প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ভোল্ট এবং প্রায় ৩০,০০০ এম্পিয়ার এর বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে। সাধারণ বাসাবাড়িতে যেখানে ২২০ ভোল্ট এর বিদ্যুৎ ব্যাবহার করা হয়ে থাকে।
Relaying from wiki.....

Collected.....
ব্রিটিশ ভারতে স্বাধীন রাজা
***********************
ব্রিটিশ ভারতে স্বাধীন রাজাদের মোট সংখ্যা ছিল ৫৬৫টি। এদের মধ্যে হায়দ্রাবাদের আয়তন ছিল ফ্রান্সের প্রায় অর্ধেক, আবার হায়দ্রাবাদের ছিল নিজস্ব সেনাবাহিনী, ট্যাংক বহর, এমনকি নিজেদের রেল ব্যবস্থাও। শাসনব্যবস্থা ছিল ব্রিটিশদের থেকেও উন্নত। মোটমাট হিসেবে বলা যায়, ব্রিটিশদের বিরোধিতা তারা মোটেই করতেন না।
রাজ্যে নিযুক্ত থাকতো একজন ব্রিটিশ কর্মচারী, সে-ই বড়লাটের সাথে রাজাদের যোগাযোগের বিষয়াদি দেখতো। আর রাজারা নিজেদের সাধ্যমত ব্রিটিশদের তোয়াজ চালাতেন। আনুগত্যের বিনিময়ে রাজারা পেতেন বিরল সন্মান এর সাথে সাথে নানা সম্মানমূলক পদক আর উপাধিও দেওয়া হত ব্রিটিশদের প্রতি আনুগত্যের পুরস্কার হিসেবে। সম্বোধন করা হত ‘হিজ হাইনেস’ বলে।
ভারতের রাজাদের ধনসম্পত্তির কথা যেকোনো রুপ কথাকেও হার মানায়। সম্পদের দিক দিয়ে সবথেকে জাঁকালো ছিলেন হায়দ্রাবাদের নিজাম বাহাদুর সিপাহী সালার ফতে জং মীর ওসমান আলী খান সিদ্দিকি।
তিরিশের দশকেই তার মোট সম্পত্তির অর্থমূল্য ছিল দুই বিলিয়ন মার্কিন ডলার (তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্রের মোট বাজেটের ২ শতাংশের সমান)। দীর্ঘদিন বিশ্বের শীর্ষ ধনীর খেতাবটা তার দখলেই ছিল।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় এক লহমায় ২৫ লক্ষ পাউন্ড দান করে ব্রিটিশদের কৃতার্থ করে দিয়েছিলেন তিনি। ১৮৫ ক্যারাট ওজনের প্রকান্ড এক হীরা ব্যবহার করতেন পেপার ওয়েট হিসেবে। এছাড়া মুক্তা, পান্না, চুনী মিলিয়ে তার হাতে ছিল প্রায় ১৭০ এর বেশী রত্ন। রানী এলিজাবেথের বিয়ের সময় বহুমূল্য একটি হীরের জড়োয়া নেকলেস দিয়েছিলেন এই নবাব। শুধু তা-ই না, বলা হয় তার বাগানে নাকি সোনার তাল বোঝাই ১২টি ট্রাক মজুত থাকতো, ভূগর্ভে জমা ছিল প্রায় ২০ লক্ষ পাউন্ড নগদ অর্থ।
তথ্য সুত্র:Roar বাংলা



Cricket.......

কিভাবে উদ্ধার করা হয় সাবমেরিনের ক্রুদের।
সার্টিফিকেটের সুন্দর লেখাগুলো কম্পিউটারের নয়, হাতে লেখা ৪৭ বছর ধরে কাজটি করছেন এই ব্যক্তি
Fantastic Close up Views! Boeing 777 Fedex New York City- Landing
(চাঁদপুর)জেলা :
(উপজেলা)
১/ কচুয়া (আয়তন বর্গকিঃমিঃ) ২৩৫.৮২ (পৌরসভা)১টা (ইউনিয়ন)১২টা (মৌজা)১৭৩টা (গ্রাম)২৩২টা (জনসংখ্যা)৩৩১৩৬০জন (ঘনত্ব প্রতিবর্গকি:মি:)১৪০৫ (শিক্ষার হার)৪৪.৮%।
২/ চাঁদপুর সদর (আয়তন বর্গকিঃমিঃ)৩০৮.৭৯ (পৌরসভা) ১টা (ইউনিয়ন)১৪টা (মৌজা)১৪৫ (গ্রাম)১১০টা (জনসংখ্যা)৪৩৬৬৮০ (ঘনত্ব প্রতি বর্গকিঃমিঃ)১৪১৪ (শিক্ষার হার)৫৭.১২%।
৩/ ফরিদগঞ্জ (আয়তন বর্গকিঃমিঃ)২৩১.৫৪ (পৌরসভা)১টা (ইউনিয়ন)১৬টা (মৌজা)১৭৮ (গ্রাম) ১৭৫টা (জনসংখ্যা) ৩৭৪৭৬০জন (ঘনত্ব প্রতি বর্গকিঃমিঃ)১৬১৯ (শিক্ষার হার) ৫৩.৮%।
৪/ মতলব উওর (আয়তন বর্গকিঃমিঃ)২৭৭.৫৩ (পৌরসভা) ১টা (ইউনিয়ন)১৩টা (মৌজা)১৪৭ (গ্রাম) ২৪৮টা (জনসংখ্যা) ২৯৯৯৩৫জন (ঘনত্ব প্রতি বর্গকিঃমিঃ)১০৮১ (শিক্ষার হার)৪৭.৯%।
৫/ মতলব দক্ষিণ (আয়তন বর্গকিঃমিঃ)১৩১.৬৯ (পৌরসভা) ১টা (ইউনিয়ন)৬টা (মৌজা)৯৭ (গ্রাম) ৯৯ টা (জনসংখ্যা) ২০৭৬১১ (ঘনত্ব প্রতি বর্গকিঃমিঃ)১৫৭৬ (শিক্ষার হার)৪২.৪%।
৬/ শাহরাস্তি (আয়তন বর্গকিঃমিঃ)১৫৪.৩১ (পৌরসভা) ১টা (ইউনিয়ন)৯ টা (মৌজা)১৬২ (গ্রাম) ১৬৩ টা (জনসংখ্যা) ২০৩৯৫২জন (ঘনত্ব প্রতি বর্গকিঃমিঃ)১৩২২ (শিক্ষার হার)৫৭.৩০%।
৭/ হাইমচর (আয়তন বর্গকিঃমিঃ)১৭৪.৪৯ (ইউনিয়ন)৬টা (মৌজা)২৮ (গ্রাম) ৫৯টা (জনসংখ্যা) ১২৫১০৮ (শিক্ষার হার)৪০.২৯%।
৮/ হাজীগঞ্জ (আয়তন বর্গকিঃমিঃ)১৮৯.৯০ (পৌরসভা) ১টা (ইউনিয়ন)১১টা (মৌজা)১৩১ (গ্রাম) ১৫১টা (জনসংখ্যা) ২৯১৮২৩জন (ঘনত্ব প্রতি বর্গকিঃমিঃ)১৫৩৭ (শিক্ষার হার) ৪৯.১২%।
পাহাড়ি খাগড়াছড়ি যেমন ছিল (২০০৬) সালে
৬১৫ মিলিয়ন ডলারে নির্মিত হয় এরদোগানের বাস ভবন।
মহানন্দা নদী
লবণ ক্ষেতে কিভাবে লবণ তৈরি হয় | How to Make Salt in Bangladeh

ঈদ মোবারক
ওয়ারুক রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির অন্যতম সফল সদস্য জনাব নাজমুল হক নাননু সাহেবের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত এবং সেই সাথে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তার জীবনের নেক আমলসমূহ কবুল করে তাকে জান্নাতুল ফিরদাউসে স্থান দান করুন এবং তার শোকাহত পরিবার-পরিজনদেরকে এ শোক সহ্য করার তাওফিক দান করুন.

ছুটিতে বাড়িতেই পড়া, বিষয়টি নিশ্চিত করবেন প্রধান শিক্ষকেরা
founder's forum of waruk rahmania high school এর অন্যতম সদস্য দেলোয়ার হোসেনের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত.
DRIVE INTO THE MAGIC MOOD
Jump Without Parachute.
এলেঙ্গা মাছের আড়ত
Large Ships Face Waves And Strong Winds - Magic Ocean

কফি আবিষ্কার করেছিলেন এক মুসলিম রাখাল
বাংলাদেশের জাহাজ ভাঙা শিল্প
Top of the Matterhorn captured in amazing 360 degree camera footage
Videos (show all)
Location
Category
Website
Address
Chandpur
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 05:00 |
Wednesday | 09:00 - 05:00 |
Thursday | 09:00 - 05:00 |
Saturday | 09:00 - 05:00 |
Sunday | 09:00 - 05:00 |
Chandpur, 3620
এটা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য-উপাত্ত এবং ছাত্র-ছাত্রীদের বার্তা প্রদানের মাধ্যম।
Village And Post Walipur, Matlab Uttar
Chandpur, 3640
Walipur High School is a renowned educational institution at Matlab Uttar Upazilla in Chandpur Distr
Chandpur
চাঁদপুর জেলার একটি অপ্রীতিদ্বন্দী শিশু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
Kalirbazar
Chandpur, 3651
kalir Bzaar UP High school it is the best school in kotbari.it was established in 1943.ii is well re