আল্লাহ তায়ালা যাকে ভালবাসেন, তার নাম ধরে তিনি ভালোবাসার জানান দেন! সুবহানআল্লাহ!
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে ভালবাসেন, তখন তিনি জিবরিল (আ)কে ডেকে বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ অমুককে ভালবাসেন; তাই, তুমিও তাকে ভালবাসো।’
সুতরাং জিবরিলও তাকে ভালবাসতে শুরু করেন।
অতঃপর তিনি আকাশবাসীদের মধ্যে ঘোষণা করে দেন যে, ‘আল্লাহ অমুক বান্দাকে ভালবাসেন। কাজেই তোমরাও তাকে ভালবাসো।’
তখন আকাশবাসীরাও তাকে ভালবাসতে শুরু করে।
অতঃপর পৃথিবীতেও তাকে গ্রহণযোগ্য করার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। [বুখারি, আস-সহিহ: ৩২০৯; মুসলিম, আস-সহিহ: ৬৮৭৩]
>> আল্লাহর ভালোবাসা কীভাবে অর্জিত হবে?
এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট উপস্থিত হয়ে বললো, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আমাকে এমন কাজের কথা বলুন, যা করলে আল্লাহ আমাকে ভালবাসবেন এবং লোকেরাও ভালবাসবে।’
তখন তিনি বলেন, ‘দুনিয়ার প্রতি অনুরাগী হবে না, তাহলে আল্লাহ তোমাকে ভালবাসবেন; আর মানুষের কাছে যা আছে, তার ব্যাপারে আগ্রহী হবে না, তাহলে মানুষও তোমাকে ভালবাসবে।' [ইবনু মাজাহ, আস-সুনান: ৪১০২; হাদিসটি হাসান]
Accounting Online Class
online class for accounting students
#সুদ এর ভয়াবহতা।
১.আল্লাহ বলেনঃ
اَلَّذِیۡنَ یَاۡکُلُوۡنَ الرِّبٰوا لَا یَقُوۡمُوۡنَ اِلَّا کَمَا یَقُوۡمُ الَّذِیۡ یَتَخَبَّطُہُ الشَّیۡطٰنُ مِنَ الۡمَسِّ ؕ ذٰلِکَ بِاَنَّہُمۡ قَالُوۡۤا اِنَّمَا الۡبَیۡعُ مِثۡلُ الرِّبٰوا ۘ وَ اَحَلَّ اللّٰہُ الۡبَیۡعَ وَ حَرَّمَ الرِّبٰوا ؕ فَمَنۡ جَآءَہٗ مَوۡعِظَۃٌ مِّنۡ رَّبِّہٖ فَانۡتَہٰی فَلَہٗ مَا سَلَفَ ؕ وَ اَمۡرُہٗۤ اِلَی اللّٰہِ ؕ وَ مَنۡ عَادَ فَاُولٰٓئِکَ اَصۡحٰبُ النَّارِ ۚ ہُمۡ فِیۡہَا خٰلِدُوۡنَ
যারা সুদ খায় তারা শয়তানের স্পর্শে মোহাভিভূত ব্যক্তির অনুরূপ কিয়ামত দিবসে দাঁড়াবে এর কারণ এই যে,তারা বলে,ব্যবসা সুদের অনুরূপ বৈ তো নয়,অথচ আল্লাহ তাআলা ব্যবসাকে হালাল করেছেন এবং সুদকে হারাম করেছেন। অতঃপর যার নিকট তার রবের পক্ষ হতে উপদেশ সমাগত হয় ফলে সে নিবৃত্ত হয়। সুতরাং যা অতীত হয়েছে তার কৃতকর্ম আল্লাহর উপর নির্ভর করে এবং যারা পুনরায় সুদ গ্রহণ করবে তারাই হচ্ছে জাহান্নামের অধিবাসী,সেখানেই চিরকাল অবস্থান করবে।
সূরা আল বাকারা-২:২৭৫
২.আল্লাহ বলেনঃ
یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا اتَّقُوا اللّٰہَ وَ ذَرُوۡا مَا بَقِیَ مِنَ الرِّبٰۤوا اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
হে ঈমানদারগণ,আল্লাহকে ভয় কর এবং যদি তোমরা মুমিন হও তাহলে সুদের মধ্যে যা অবশিষ্ট রয়েছে তা বর্জন কর।
সূরা আল বাকারা-২:২৭৮
৩.আল্লাহ বলেনঃ یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا لَا تَاۡکُلُوا الرِّبٰۤوا اَضۡعَافًا مُّضٰعَفَۃً وَ اتَّقُوا اللّٰهَ لَعَلَّکُمۡ تُفۡلِحُوۡنَ
হে ঈমানদারগণ,তোমরা দ্বিগুণের উপর দ্বিগুণ সুদ ভক্ষণ করোনা এবং আল্লাহকে ভয় কর যেন তোমরা সুফল প্রাপ্ত হও।
সুর আল ইমরান-৩:১৩০
৪.আল্লাহ বলেনঃ وَّ اَخۡذِهِمُ الرِّبٰوا وَ قَدۡ نُهُوۡا عَنۡهُ وَ اَکۡلِهِمۡ اَمۡوَالَ النَّاسِ بِالۡبَاطِلِ وَ اَعۡتَدۡنَا لِلۡکٰفِرِیۡنَ مِنۡهُمۡ عَذَابًا اَلِیۡمًا
আর তাদের সুদ গ্রহণের কারণে,অথচ তা থেকে তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল এবং অবৈধভাবে মানুষের সম্পদ খাওয়ার কারণে। আর আমি তাদের মধ্য থেকে কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করেছি যন্ত্রণাদায়ক আযাব।
সূরা আন নিসা-৪:১৬১
৫.আল্লাহ বলেনঃ وَ مَاۤ اٰتَیۡتُمۡ مِّنۡ رِّبًا لِّیَرۡبُوَا۠ فِیۡۤ اَمۡوَالِ النَّاسِ فَلَا یَرۡبُوۡا عِنۡدَ اللّٰهِ ۚ وَ مَاۤ اٰتَیۡتُمۡ مِّنۡ زَکٰوۃٍ تُرِیۡدُوۡنَ وَجۡهَ اللّٰهِ فَاُولٰٓئِکَ هُمُ الۡمُضۡعِفُوۡنَ
আর তোমরা যে সুদ দিয়ে থাক,মানুষের সম্পদ বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য তা মূলতঃ আল্লাহর কাছে বৃদ্ধি পায় না। আর তোমরা যে যাকাত দিয়ে থাক আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে (তাই বৃদ্ধি পায়) এবং তারাই বহুগুণ সম্পদ প্রাপ্ত।
সূরা আর রোম-৩০:৩৯
৬.নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সুদের দ্বারা সম্পদ বাড়িয়েছে,পরিণামে তার সম্পদ কমতেই থাকবে।
ইবনে মাজাহ হাদিস:২২৭৯
৭.বাকিতে স্বর্ণের বদলে স্বর্ন বিক্রি,গমের বদলে গম বিক্রি,খেজুরের বদলে খেজুর বিক্রি,যবের বদলে যব বিক্রি করা সুদ হিসাবে গণ্য।
বুখারী হাদীস-২০৩৬,২০৩৯,২১৩৪,২১৭০,২১৭৪
৮.সুদদাতা ও গ্রহীতার উপর রাসূলের লানত।
বুখারী হাদিস:২০৯৬,২২৩৮,৪৯৫৬,৫৩৪৭,৫৫২১,৫৫৩৭,৫৯৪৫,৫৯৬২
৯.আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ নিকৃষ্ট খেজুরের বদলে উৎকৃষ্ট খেজুর বিনিময় করা সুদ।
বুখারী হাদীস:২৩১২
১০.সুদদাতা,সুদগ্রহীতা,সুদের দলিল লিখক এবং সাক্ষী দুই জনের উপর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর লানত,এরা সকলেই সমান।
মুসলিম হাদীস:৩৯৪৮
ইবনে মাজাহ হাদিস:২২৭৭
বুলুগুল মারাম হাদিস:৮২৯
১১.আল্লাহর রাসূল বলেছেনঃ সুদ মানুষের ঈমান ধংস করে।
আবু দাউদ হাদীস:২৮৬৪
১২.আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ সুদের গুনাহের ৭০/৭২/৭৩ স্তর রয়েছে। তার মধ্যে সর্বনিম্ন স্তর হলো আপন মাকে বিবাহ (যেনা) করা।
ইবনে মাজাহ হাদিস:২২৭৪,২২৭৫
বুলুগুল মারাম হাদিস:৮৩১
ত্বাবরানী আউসাত্ব:৭১৫১

প্রমান কর যে √5 একটি অমূলদ সংখ্যা।


সূচকের সূত্র
বিভিন্ন চিহ্ন ও আবিষ্কার
যোগ (+)-১৩৬০ সালে
বিয়োগ (-)- ১৪৮৯ সালে
গুন (x)- ১৬১৮ সালে
ভাগ (÷) – ১৬৫৯ সালে
সমান (=)-১৫৫৭ সালে
বর্গমূল ()-১৫২৫ সালে
পাই (গ) - ১৭৬০ সালে
দশমিক (.)-১৫৯৩ সালে
সূরা আল হাজ্জ্ব ( আয়াত নং - ৪১ )
اَلَّذِیۡنَ اِنۡ مَّکَّنّٰہُمۡ فِی الۡاَرۡضِ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَاٰتَوُا الزَّکٰوۃَ وَاَمَرُوۡا بِالۡمَعۡرُوۡفِ وَنَہَوۡا عَنِ الۡمُنۡکَرِ ؕ وَلِلّٰہِ عَاقِبَۃُ الۡاُمُوۡرِ
তারা এমন যে, আমি যদি দুনিয়ায় তাদেরকে ক্ষমতা দান করি, তবে তারা নামায কায়েম করবে, যাকাত আদায় করবে, মানুষকে সৎকাজের আদেশ করবে ও অন্যায় কাজে বাধা দেবে। সব কাজে পরিণতি আল্লাহরই হাতে।
তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানীঃ
২৭. মদীনা মুনাওয়ারায় ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং কাফেরদের বিরুদ্ধে জিহাদ পরিচালনায় মুমিনদেরকে যে সাহায্যের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে, প্রশ্ন দাঁড়ায় যে, এ কাজে আল্লাহ তাআলা সাহায্য করবেন কী কারণে? এ আয়াতে তারই উত্তর দেওয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে যে, এ সকল লোক পৃথিবীতে ক্ষমতা লাভ করতে সক্ষম হলে নিজেদের জান-মাল ব্যয় করে ইবাদত-বন্দেগীর আবহ তৈরি করবে। তারা নিজেরাও ইবাদত করবে, অন্যদেরকেও তা করার জন্য প্রস্তুত করবে। তারা সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজে নিষেধের দায়িত্ব পালন করবে। এভাবে এ আয়াতে ইসলামী রাষ্ট্রের মৌল লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বলে দেওয়া হয়েছে।
রাজনীতির সাথে কুরআনের সম্পর্ক:
৩টি আয়াত ২টি হাদিস
সমাজ ও রাষ্ট্রে যদি জুলুম ও দুঃশাসন মুক্ত ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা রাজনীতির উদ্দেশ্যে হয় তাহলে বলতে হবে কুরআনের সাথে রাজনীতির গভীর সম্পর্ক সম্পর্ক রয়েছে। কেননা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। কুরআনের ভাষায়,
إِنَّ اللَّهَ يَأْمُرُ بِالْعَدْلِ.
নিশ্চয় আল্লাহ তা'য়ালা ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে নির্দেশ দিয়েছেন। (সূরা নাহল ১৬/৯০)
মহান আল্লাহ তা'য়ালা বলেন,
إِنَّا أَنْزَلْنَا إِلَيْكَ الْكِتَابَ بِالْحَقِّ لِتَحْكُمَ بَيْنَ النَّاسِ بِمَا أَرَاكَ اللَّهُ.
(হে নবী) নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব (আল কুরআন) নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষের মধ্যে শাসনকার্য পরিচালনা কর সে অনুযায়ী যা আল্লাহ তোমাকে দেখিয়েছেন। (সূরা নিসা ৪/১০৫)
মুমিনগণ রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলে তাদের করণীয় কি, সে বিষয়ে মহান আল্লাহ তা'য়ালা বলেন,
الَّذِينَ إِنْ مَكَّنَّاهُمْ فِي الْأَرْضِ أَقَامُوا الصَّلَاةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ وَأَمَرُوا بِالْمَعْرُوفِ وَنَهَوْا عَنِ الْمُنْكَرِ ۗ وَلِلَّهِ عَاقِبَةُ الْأُمُورِ.
তারা এমন যাদেরকে আমি পৃথিবীর বুকে রাষ্ট্র ক্ষমতা দান করলে তারা সালাত কায়েম করবে, যাকাত আদায় করবে এবং সৎকাজের আদেশ দেবে ও অসৎকাজ থেকে নিষেধ করবে; আর সব কাজের পরিণাম আল্লাহরই অধিকারে। (সূরা হজ্জ ২২/৪১)
যদি রাষ্ট্র ক্ষমতা থেকে কুরআনকে বিচ্ছিন্ন করা হয়, সেক্ষেত্রে কুরআনকেই আঁকড়ে ধরতে হবে এবং নিজের জীবন বাজি রেখে হলেও কুরানের শাসনব্যবস্থা কায়েম করার জন্য রাজনৈতিক কর্ম তৎপরতা চালিয়ে যেতে হবে। হযরত মু'আয বিন জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (ﷺ) কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন,
أَلَا إِنَّ رَحَى الْإِسْلَامِ دَائِرَةٌ ، فَدُورُوا مَعَ الْكِتَابِ حَيْثُ دَارَ، أَلَا إِنَّ الْكِتَابَ وَالسُّلْطَانَ سَيَفْتَرِقَانِ، فَلَا تُفَارِقُوا الْكِتَابَ، أَلَا إِنَّهُ سَيَكُونُ عَلَيْكُمْ أُمَرَاءُ يَقْضُونَ لِأَنْفُسِهِمْ مَا لَا يَقْضُونَ لَكُمْ، إِنْ عَصَيْتُمُوهُمْ قَتَلُوكُمْ، وَإِنْ أَطَعْتُمُوهُمْ أَضَلُّوكُمْ .قَالُوا: يَا رَسُولَ اللهِ، كَيْفَ نَصْنَعُ؟ قَالَ: كَمَا صَنَعَ أَصْحَابُ عِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ، نُشِرُوا بِالْمَنَاشِيرَ، وَحُمِلُوا عَلَى الْخَشَبِ، مَوْتٌ فِي طَاعَةِ اللهِ خَيْرٌ مِنْ حَيَاةٍ فِي مَعْصِيَةِ اللهِ.
জেনে রাখো, ইসলামের চাকা প্রতিনিয়ত ঘুর্নায়মান অতএব তোমরা আল্লাহর কিতাব কুরআনের সাথে ঘুর্নায়মান হও। মনে রাখবে, আল্লাহর কিতাব আল কুরআন ও শাসনক্ষমতা উভয়ই অচিরেই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। তবে সাবধান, তোমরা কুরআনের সঙ্গ ত্যাগ করবে না। ভবিষ্যতে এমন সব ব্যক্তি তোমাদের শাসক হয়ে বসবে যারা তোমাদের উপর (কুরআন বিরোধী) শাসন ফায়সালা প্রতিষ্ঠা করবে। তোমরা যদি তাদের মেনে চলো তবে তারা তোমাদেরকে পথভ্রষ্ট করবে। আর যদি তোমরা তাদের অমান্য করো তোমাদের মৃত্যুর মুখে নিক্ষেপ করবে। সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করেন, হে আল্লাহর রাসুল (ﷺ) তখন আমরা কী করব? জবাবে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন, তখন তোমরা তাই করবে, যা হযরত ঈসা (আঃ) এর সাথীরা করেছেন। তাঁদেরকে করাত দিয়ে দীর্ণ করা হয়েছে, তাঁরা শুলবিদ্ধ হয়েছেন (তবুও আল্লাহর নাফরমানী করেননি)। কেননা আল্লাহর নাফরমানীতে লিপ্ত জীবনের চেয়ে আল্লাহর আনুগত্যের মধ্যে মৃত্যুবরণ অনেক উত্তম। (তাবারানী ফিল মু'জামুল কাবীর ২০/৯০, ১৭২; মু'জামুস সাগীর ২/৪২; হিলয়াতুল আউলিয়া ৫/১৬৫; মাজমাউজ জাওয়ায়িদ ৫/২৪১)
আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন,
الْإِسْلَامُ وَالسُّلْطَانُ أَخَوَانِ تَوْأَمٌ، لَا يَصْلُحُ وَاحِدٌ مِنْهُمَا إِلَّا بِصَاحِبِهِ، فَالْإِسْلَامُ أُسُّ وَالسُّلْطَانِ حَارِسٌ، وَمَا لَا أُسَّ لَهُ مُنْهَدِمٌ، وَمَا لَا حَارِسَ لَهُ ضَائِعٌ.
ইসলাম ও রাষ্ট্রব্যবস্থা দুই সহোদর ভাইয়ের ন্যায়। তাদের একজন অপরজনকে ছাড়া সংশোধন ও পরিপূর্ণ হতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ইসলাম হচ্ছে কোন অট্টালিকার ভিত। আর রাষ্ট্রশক্তি তার পাহারাদার। যে অট্টলিকার ভিত নেই তা যেমন পড়ে যেতে বাধ্য, তেমনি যার পাহারাদার বা রক্ষক নেই তাও ধ্বংস হয়ে যেতে বাধ্য। (ইমাম দাইলামী, আল ফিরদাউস ১/১১৭; ইমাম সুয়ূতী, জামউল জাওয়ামি হাঃ ১০১২২; কানযুল উম্মাল হাঃ ১৪১৬১৩)
সুতরাং যারা বলে রাজনীতির সাথে কুরআনের কোনো সম্পর্ক নেই; আমরা বলবো, তাদের সাথে ইসলামের কোনো সম্পর্ক নেই।
゚

হে ঈমানদারগণ!
তোমরা ধৈর্য ধারণ কর,
ধৈর্যে প্রতিযোগিতা কর,
এবং সবসময় যু*দ্ধে-র জন্য প্রস্তুত থাক,
আর আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর,
যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।
-সুরা আলে ইমরানঃ- ২০০

🔴 সেট ও ফাংশন
🔵অনুশীলনী- ২.২

সেট ও ফাংশন
অনুশীলনী ২.১
তারা পরিকল্পনা করে, আল্লাহও পরিকল্পনা করেন। বস্তুতঃ আল্লাহর পরিকল্পনাই সবচেয়ে উত্তম। [ আল -আনফালঃ ৩০]
রাসূল (সা) ইসলামের আলোকে ১০ বছর মদীনা রাষ্ট্র পরিচালনা করেছেন। ইসলাম দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা ধর্মব্যবসা নয়, বরং রাসূল (সা) এর সুমহান আদর্শ।
"হে মানুষ! তোমাকে তোমার রব পর্যন্ত পৌঁছতে বহু কষ্ট স্বীকার করতে হবে, অতঃপর তুমি তার সাক্ষাৎ লাভ করবে।"
( Al-Inshiqaq 84: 6)

নবম-দশম(গণিত-৯.১,৯.২)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
3600