বোর্ড চ্যালেন্জ করার নিয়ম।
ছতুরা চান্দপুর স্কুল এন্ড কলেজ / Chhatura Chandpur School & College
ছতুরা চান্দপুর স্কুল এন্ড কলেজ ১৯৪৬ খ? পীর কামেল শাহ্সূফী আলহাজ্ব হযরত মাওলানা আবদুল খালেক (রহ:) শিক্ষার প্রসারে প্রথমে বিদ্যালয় স্থাপনে সিদ্ধান্ত নেন …..
Operating as usual
HSC RESULT 2023
CHHATURA CHANDPUR SCHOOL AND COLLEGE (EIIN: 103170)
Centre: KASBA - 07, Thana/Upazilla: AKHAURA, Zilla: BRAHMANBARIA
No. of Students: { Examinee: 81, Appeared: 81, Passed: 29, Percentage of Pass: 35.80, GPA 5: 0 }
---------------------------------------------------- : BUSINESS STUDIES : ----------------------------------------------------
568005[2.67], 568006[2.92], 568009[1.92], 568010[2.17], 568015[2.25], 568016[3.17] =6
568004[F1 ], 568007[F1 ], 568008[F1 ], 568011[REP.], 568012[REP.], 568013[F1 ], 568014[F2 ] =7
------------------------------------------------------- : HUMANITIES : -------------------------------------------------------
379255[2.67], 379270[2.83], 379272[2.58], 379273[3.17], 379274[3.33], 379282[3.00], 379287[2.92], 379289[2.25], 379293[2.75],
379294[3.08], 379295[2.75], 379296[2.58], 379297[3.17], 379298[3.17], 379301[2.83], 379302[3.17], 379303[3.08], 379304[3.00],
379305[2.00], 379306[3.58], 379307[3.25], 379310[2.50], 379313[2.83] =23
379247[FAIL], 379248[FAIL], 379249[F2 ], 379250[FAIL], 379251[F2 ], 379252[F1 ], 379253[F1 ], 379254[F2 ], 379256[F2 ],
379257[F2 ], 379258[F2 ], 379259[F1 ], 379260[F2 ], 379261[F1 ], 379262[F1 ], 379263[F1 ], 379264[F2 ], 379265[F1 ],
379266[F2 ], 379267[F2 ], 379268[FAIL], 379269[F1 ], 379271[F1 ], 379275[F1 ], 379276[FAIL], 379277[FAIL], 379278[F1 ],
379279[F1 ], 379280[F1 ], 379281[F2 ], 379283[F2 ], 379284[F2 ], 379285[FAIL], 379286[FAIL], 379288[FAIL], 379290[F2 ],
379291[F1 ], 379292[FAIL], 379299[F2 ], 379300[FAIL], 379308[F1 ], 379309[F1 ], 379311[F2 ], 379312[F1 ], 401798[F2 ] =45
END OF RESULT
একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি চলছে।
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে,,,,
প্রতিবছর নেয় এবারও এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ হওয়া নিয়ে সন্তুষ্ট না হওয়া শিক্ষার্থীরা। খাতা চ্যালেঞ্জ বা ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদনের সুযোগ পাবেন। আগামীকাল শনিবার (২৯ জুলাই) থেকে এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শুরু হচ্ছে। ৪ আগস্ট পর্যন্ত এসএমএসের মাধ্যমে ফল পুনঃনিরীক্ষাণের আবেদন করা যাবে।
আবেদনের সময়সীমাঃ ২৯ জুলাই তারিখ থেকে ৪ আগস্ট তারিখ রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত চলবে।
কিভাবে ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ করবেনঃ
ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ করতে বোর্ড এ যাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। চাইলে ঘরে বসে মোবাইল থেকেই ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ এর জন্যে আবেদন করতে পারবেন।
আর যাদের পুনঃনিরীক্ষার করার জন্য টেলিটক সিম নেই তাদের জন্য আমার পক্ষে থেকে থাকতেছে বিশেষ সুবিধা.! যা পোস্ট এর নিচে বলে দিয়া হবে.!
তার জন্যে যা যা লাগবেঃ
★ টেলিটক সংযোগ সহ একটি মোবাইল ফোন। ( শুধুমাত্র টেলিটক আপারেটর থেকেই ফলাফল পূনঃনিরীক্ষণ সম্ভব)
★ মোবাইলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যাল্যান্স ( প্রতিটি বিষয়ের আবেদনের জন্যে মোবাইল থেকে আবেদন ফি বাবদ ১২৫ টাকা করে কেটে নেওয়া হবে। যে সকল বিষয়ের ২ টি পত্র রয়েছে যেমনঃ বাংলা ও ইংরেজি সে সকল বিষয়ের ক্ষেত্রে একটি বিষয় কোডের বিপরিতে ২ টি পত্রের আবেদন বলে গণ্য হবে। যেমনঃ বাংলা উভয় পত্রের বিষয় কোড ধরা হবে ১০১ এবং ইংরেজি উভয় পত্রের বিষয় কোড ধরা হবে ১০৭। তাই এ ক্ষেত্রে খরচ হবে ২৫০ টাকা )
★ আপনার সাথে যোগাযোগ এর একটি ব্যাক্তিগত নম্বর (বাংলাদেশের যে কোন অপারেটর এর নম্বর দিতে পারবেন)
আবেদন করতে এসএমএস করবেন যেভাবেঃ
মোবাইল এর ম্যাসেজ অপশন এ গিয়ে লিখবেন-
RSC আপনার বোর্ড এর নামের প্রথম ৩ অক্ষর রোল নম্বর বিষয় কোড
উদাঃ RSC DHA 641322 101
এর পর ম্যাসেজটি 16222 এই নম্বরে পাঠাতে হবে।
উল্লেখ্য আপনি একটি এসএমএস এ একসাথে একাধিক বিষয়ের জন্যে আবেদন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে কমা (,) দিয়ে বিষয়গুলোর কোড আলাদাভাবে লিখতে হবে। যেমন বাংলা ও ইংরেজি দুটি বিষয়ের আবেদন করতে হবে এভাবেঃ RSC DHA 641322 101,107
এক্ষেত্রে প্রতিটি বিষয়ের এবং প্রতিটি পত্রের জন্যে ১২৫ টাকা করে চার্জ করা হবে।
ফিরতি এসএমএস এ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে জানিয়ে আপনাকে একটি পিন নম্বর দেওয়া হবে। আপনি রাজি থাকলে এর পর মাসেজ অপশন এ গিয়ে লিখবেনঃ
RSC পিন নম্বর আপনার সাথে যোগাযোগের একটি নম্বর (যে কোন অপারেটর এর)
উদাহরণঃ RSC YES 12345 01797 # # # # # #
এর পর ম্যাসেজটি 16222 এই নম্বরে পাঠাতে হবে।
ব্যাস উপরের প্রক্রিয়াগুলো যদি আপনি সঠিক ভাবে অনুসরণ করে থাকেন তাহলে সফলভাবে আপনার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে
পুনঃনিরীক্ষণ এর ফলাফল আবেদনের সময় প্রদত্ত করা নাম্বারে জানিয়ে দিয়া হবে।
প্রতিষ্ঠানের নাম: ছতুরা চান্দপুর স্কুল এন্ড কলেজ (103170)
জিলা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া(42)
থানা : আখাউড়া (৪২০১)
পরীক্ষার্থী: 157
পাস: 86
শতাংশ : 54.78%
ব্যবসায়িক শিক্ষা: পাস=১৭; পাস হয়নি=16;
মানবিক: পাস=25; পাস হয়নি = 53;
বিজ্ঞান: পাস=৪৪; পাস হয়নি = 4; GPA5=10
BOARD OF INTERMEDIATE & SECONDARY EDUCATION, CUMILLA
RESULTS OF SSC EXAMINATION, 2023
INSTITUTE NAME : CHHATURA CHANDPUR SCHOOL AND COLLEGE(103170)
ZILLA : BRAHMANBARIA(42)
THANA : AKHAURA(4201)
APP : 157
PASS : 86
PERCENT : 54.78%
ALL RESULTS
EXAMINEES SECURING MINIMUM GP 1.0 IN EVERY COMPULSORY AND ELECTIVE SUBJECT :
SCIENCE :
185740[3.50], 185741[4.67], 185742[4.11], 185743[3.83], 185744[5.00], 185745[5.00], 185746[5.00], 185747[5.00], 185748[4.61], 185749[4.67], 185750[5.00], 185751[4.94], 185752[4.61], 185753[5.00], 185754[4.83], 185755[4.44], 185756[4.06], 185757[4.67], 185758[4.44], 185759[4.39], 185760[4.56], 185761[4.06], 185762[4.22], 185763[3.83], 185764[4.06], 185765[4.17], 185766[3.39], 185767[4.22], 185768[3.33], 185769[4.39], 185770[3.33], 185771[4.33], 185772[4.83], 185773[5.00], 185774[5.00], 185775[5.00], 185776[4.89], 185777[5.00], 185778[4.89], 185779[4.28], 185780[4.11], 185781[3.50], 185782[3.17], 185787[3.67],
EXAMINEES SECURING MINIMUM GP 1.0 IN EVERY COMPULSORY AND ELECTIVE SUBJECT :
BUSINESS STUDIES :
580034[3.11], 580037[2.00], 580045[2.67], 580046[2.56], 580047[2.22], 580048[3.50], 580049[2.94], 580050[3.50], 580052[3.17], 580053[2.72], 580054[2.33], 580060[2.39], 580061[1.67], 580062[2.50], 580063[2.33], 580065[3.06], 580066[2.94],
EXAMINEES SECURING MINIMUM GP 1.0 IN EVERY COMPULSORY AND ELECTIVE SUBJECT :
HUMANITIES :
381296[3.94], 381297[4.00], 381298[4.33], 381299[3.89], 381300[4.28], 381301[3.78], 381302[3.44], 381306[2.78], 381307[3.33], 381313[3.00], 381318[3.22], 381322[2.39], 381339[2.44], 381343[2.94], 381344[2.67], 381345[2.72], 381347[2.39], 381348[3.67], 381349[2.72], 381350[2.44], 381352[2.61], 381354[2.11], 381355[2.11], 381366[2.61], 381367[2.11],
EXAMINEES WHO HAVE BEEN UNSUCCESSFUL/OTHERS :
185783[ABS.], 185784[F2], 185785[F3], 185786[F1], 381292[FAIL], 381293[FAIL], 381294[FAIL], 381295[FAIL], 381303[F1], 381304[F1], 381305[F1], 381308[F3], 381309[F2], 381310[F1], 381311[F1], 381312[F2], 381314[F2], 381315[F2], 381316[F1], 381317[F1], 381319[F1], 381320[FAIL], 381321[F3], 381323[F1], 381324[FAIL], 381325[F1], 381326[F2], 381327[FAIL], 381328[F1], 381329[FAIL], 381330[FAIL], 381331[F2], 381332[FAIL], 381333[F1], 381334[F2], 381335[F3], 381336[F1], 381337[ABS.], 381338[F1], 381340[FAIL], 381341[F2], 381342[F1], 381346[FAIL], 381351[F1], 381353[F1], 381356[F2], 381357[F1], 381358[F2], 381359[FAIL], 381360[FAIL], 381361[FAIL], 381362[FAIL], 381363[FAIL], 381364[FAIL], 381365[F2], 381368[F1], 381369[FAIL], 580035[F1], 580036[F1], 580038[F1], 580039[F1], 580040[F3], 580041[F2], 580042[F3], 580043[FAIL], 580044[FAIL], 580051[F2], 580055[F2], 580056[F2], 580057[F2], 580058[F1], 580059[F2], 580064[F1],
********** END **********
SSC ফলাফল
পরীক্ষার্থী: 146,
উপস্থিত: 145,
উত্তীর্ণ: 141, (97.24%)
GPA 5 : 17
আমাদের বিদ্যালয়ের SSC পরীক্ষা ২০২২ এর রেজাল্ট।
শিক্ষার্থীর সংখ্যা: { পরীক্ষার্থী: 146, উপস্থিত: 145, উত্তীর্ণ: 141, পাসের শতাংশ: 97.24, GPA 5: 17 }
Institution: CHHATURA CHANDPUR SCHOOL AND COLLEGE (EIIN: 103170)
Centre: AKHAURA-4, Thana/Upazilla: AKHAURA, Zilla: BRAHMANBARIA
No. of Students: { Examinee: 146, Appeared: 145, Passed: 141, Percentage of Pass: 97.24, GPA 5: 17 }
---------------------------------------------------- : BUSINESS STUDIES : ----------------------------------------------------
583179[2.72], 583180[2.83], 583181[5.00], 583182[4.89], 583183[4.83], 583184[4.61], 583186[3.94], 583187[3.89], 583188[3.28],
583189[2.94], 583190[4.17], 583191[4.78], 583192[4.17], 583193[4.39], 583194[4.17], 583195[3.89], 583196[3.17], 583197[3.39],
583198[4.72], 583199[4.56], 583200[3.83], 583201[4.28], 583202[3.94], 583203[4.11], 583204[3.44], 583205[3.72], 583206[3.83],
583207[3.22], 583208[3.50], 583209[3.39], 583210[3.39], 583211[2.89], 583212[3.11], 583213[2.78], 583214[2.22], 583216[2.94],
583217[2.22], 583218[2.17], 583219[2.06], 583220[2.50], 583221[4.28], 583222[3.83], 583223[3.50], 583224[3.94], 583225[3.72] =45
583185[F1 ], 583215[F1 ] =2
------------------------------------------------------- : HUMANITIES : -------------------------------------------------------
383968[3.39], 383969[3.72], 383970[5.00], 383971[4.78], 383972[4.78], 383973[4.56], 383974[4.17], 383975[4.50], 383976[4.78],
383977[4.33], 383978[4.72], 383979[4.00], 383980[4.17], 383981[3.94], 383982[3.72], 383983[3.72], 383984[3.89], 383985[4.17],
383986[3.94], 383987[4.39], 383988[3.61], 383989[3.72], 383990[3.83], 383991[3.78], 383992[3.89], 383993[3.83], 383994[4.33],
383995[3.39], 383996[3.44], 383997[4.11], 383998[3.67], 383999[3.44], 384000[3.78], 384001[3.39], 384002[3.56], 384003[2.61],
384004[2.44], 384005[3.50], 384006[3.33], 384008[2.50], 384009[2.94], 384010[2.78], 384011[2.44], 384014[2.89], 384015[3.56],
384016[3.33], 384017[4.11], 384018[3.83], 384019[3.72], 384020[2.39], 384021[3.67], 384022[2.28], 384023[2.78], 384024[2.67],
384025[2.83], 384026[3.22], 384027[3.50], 384028[3.50], 384029[2.89], 384030[2.56], 384031[3.39], 384032[2.44], 384033[2.67],
384034[3.28], 384035[2.72], 384036[3.11], 384037[3.44], 384038[3.39], 384039[3.28], 384040[2.67] =70
384007[F1 ], 384012[ABS.], 384013[F1 ] =3
-------------------------------------------------------- : SCIENCE : --------------------------------------------------------
183533[5.00], 183534[5.00], 183535[5.00], 183536[5.00], 183537[5.00], 183538[5.00], 183539[5.00], 183540[5.00], 183541[5.00],
183542[5.00], 183543[4.89], 183544[4.89], 183545[5.00], 183546[4.56], 183547[4.72], 183548[4.50], 183549[4.72], 183550[4.11],
183551[5.00], 183552[5.00], 183553[5.00], 183554[4.94], 183555[5.00], 183556[4.89], 183557[4.22], 183558[4.61] =26
---------------------------------------------- : END OF RESULT [ D20221128 ] : ----------------------------------------------
(ছতুরা চান্দপুর স্কুল এন্ড কলেজ)
এর
#কলেজ শাখা এম পি ও ভুক্ত হয়েছে,
আলহামদুলিল্লাহ্
ছতুরা_চান্দপুর_স্কুল_এন্ড_কলেজ।
#.H.S.C. পরীক্ষার ফলাফল-২০২২ খ্রি:।
#পরীক্ষার্থী- ১১১জন।
#কৃতকার্য- ১০২ জন।
#অকৃতকার্য- ০৯ জন।
#পাশের হার - ৯১.৮৯%
.P.A.5 - ৩ জন।
স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা করলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী | School_Close Enjoy and stay connected with us:Subscribe to Jamuna Television on YouTube https://Youtube.com/jamunatvbdLike Jamuna Television on Facebook https://fb.com/Ja...
ছতুরা চান্দ্পুর স্কুল এন্ড কলেজ এর
2021 সালের এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট।
বন্ধ করা হউক র্যাগ ডে নামের এইসব অশ্লীলতা। শিক্ষক, অভিবাবক ও যথাযথ কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি।
র্যাগ ডে নামক উচ্ছৃঙ্খলতায় জৌলুশ হারাতে বসেছে বিদায় অনুষ্ঠান | Rag Day | Rtv News » Subscribe to Watch more Rtv News: https://www.youtube.com/RtvNews» Read more Rtv news: www.rtvonline.com Rtv News is a collecti...
#মাধ্যমিকে বার্ষিক পরীক্ষা নয়, অ্যাসাইনমেন্টে মূল্যায়ন
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিফাইল ছবি
করোনা ভাইরাসের কারণে এ বছরের মাধ্যমিক স্তরে বার্ষিক পরীক্ষা হচ্ছে না। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে। প্রতি সপ্তাহে এই অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া ও জমা নেওয়া হবে।
আজ বুধবার অনলাইন সংবাদ সম্মেলন এসব কথা জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, মাধ্যমিকের বার্ষিক পরীক্ষা হচ্ছে না। তবে ৩০ কর্ম দিবসের জন্য একটি পাঠ্যসূচি করা হয়েছে। সংক্ষিপ্ত এই পাঠ্যসূচির ভিত্তিতে অ্যাসাইনমেন্ট করতে হবে শিক্ষার্থীদের। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। প্রতি সপ্তাহে এই অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া ও জমা নেওয়া হবে। তবে এতে এটি পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য প্রভাব ফেলবে না। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই পাঠ্যসূচি দেওয়া হবে। প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের কাছেও তা পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার পরীক্ষা ছাড়াই সবাই ওপরের ক্লাসে যাচ্ছে।
সম্প্রতি সরকার করোনা পরিস্থিতির কারণে এ বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা না নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায়। জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার গড় ফলের ভিত্তিতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফল নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছে সরকার।
তার আগে করোনা পরিস্থিতির কারণে পঞ্চম শ্রেণির প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা এবং অষ্টম শ্রেণির জেএসসি ও জেডিসির পরীক্ষা বাতিল করে সরকার।
করোনাভাইরাসের কারণে গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
করোনার মধ্যে শিক্ষার্থীদের পাঠচর্চা অব্যাহত রাখতে অনলাইন ও টেলিভিশনের মাধ্যমে ক্লাস নেওয়া হচ্ছে।
https://youtu.be/RpTMcmtqxzU
প্রাথমিক-মাধ্যমিকে এবার বার্ষিক পরীক্ষা হচ্ছে না-শিক্ষামন্ত্রী | Education Minister Enjoy and stay connected with us: Subscribe to Jamuna Television on YouTube https://Youtube.com/jamunatvbd Like Jamuna Television on Facebook https://fb.com/...
এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর ব্রিফিং
https://youtu.be/G3jtddPmJWw
#এইচএসসি পরীক্ষা হবে না: শিক্ষামন্ত্রী ।
এবারের উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) বা সমমানের পরীক্ষা সরাসরি নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। তিনি বলেছেন, পরীক্ষা না হলে মূল্যায়ন ভিন্ন হবে। জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ওপর ভিত্তি করেই এইচএসসি পরীক্ষার মূল্যায়ন হবে।
আজ বুধবার অনলাইনে সাংবাদিক সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি এসব কথা জানান। তিনি বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে ফল চূড়ান্ত করতে হবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আগামী মাসে এই পরীক্ষা নেওয়া যায় কি না তা নিয়েই মূলত আলোচনা চলছিল। এর মধ্যেই শিক্ষামন্ত্রী জানালেন এ কথা।
এইচএসসি পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল এপ্রিলের শুরুতে। কিন্তু পরীক্ষা শুরুর আগমুহূর্তে করোনার কারণে এ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। চলতি বছরে এ পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ১৩ লাখের বেশি।
এইচএসএসি পরীক্ষা হচ্ছে না, এসএসসি ও জেএসএসি'র ফলাফলে মূল্যায়ন | Jamuna TV Enjoy and stay connected with us: Subscribe to Jamuna Television on YouTube https://Youtube.com/jamunatvbd Like Jamuna Television on Facebook https://fb.com/...
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু ৯ আগস্ট | শিক্ষাঙ্গন আগামী ৯ আগস্ট থেকে ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইন ভর্তির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্য.....
পরীক্ষার খাতায় ভালো নম্বর পাবার কয়েকটি স্ট্র্যাটেজি
ছাত্রজীবনে পরীক্ষা শব্দটি সব ছাত্র-ছাত্রীর কাছেই অতি পরিচিত একটি শব্দ। সেই শিশু শ্রেণীতে ভর্তির পর থেকে পরীক্ষা নামক চক্রের সাথে পরিচিতি হবার পর থেকে চক্রটি অবিরাম চলতেই থাকে। আর মানুষের মধ্যে এখনো এই মতবাদটিই প্রচলিত আছে –“বৃক্ষ তোমার নাম কী? ফলে পরিচয়”
এর মানে হচ্ছে, তুমি যতই ভালো স্টুডেন্ট হও না কেন, পরীক্ষার খাতায় যদি তুমি ভালো নম্বর না পাও কিংবা ভালো রেজাল্ট না হয়, তাহলে সবই যেন বৃথা হয়ে যায়! এর বাস্তব উদাহরণ দেখেছি আমার আশেপাশেই। এইচ.এস.সি পরীক্ষার পরে আমার এক বন্ধু বুয়েট থেকে ফর্মই তুলতে পারেনি বাংলায় এ প্লাস না থাকায়, অথচ সে বেশ ভালো স্টুডেন্ট ছিল!
পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়া আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের কাছে চরম আরাধ্য। এক্ষেত্রে যে কোনো বিষয়ের উপর ভালো কনসেপ্ট থাকার সাথে সাথে খাতায় কিভাবে উত্তর উপস্থাপন করলে নম্বর ভালো আসে তা জানা থাকাটাও জরুরি। আজকের লেখাটি থাকছে মূলত এই বিষয় নিয়েই। লেখাটি পড়ে আসন্ন পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিতে ব্যস্ত শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে আশা করি।
পরিষ্কার হাতের লেখা:
হাতের লেখা ভালো হতে হবে এমন কোন কথা নেই। তবে হাতের লেখা পরিষ্কার হতে হবে। বাংলায় একটি প্রবাদ আছে, “আগে দর্শনধারী পরে গুণবিচারী” অর্থাৎ প্রথমে দর্শনে ভালো হতে হবে পরে গুণের বিচার করা হবে। আর তাই পরীক্ষার খাতায় হাতের লেখা ভালো হলে পরীক্ষকের একটা আলাদা আকর্ষণ তৈরি হয়। সর্বোপরি, সুন্দর ও স্পষ্ট হাতের লেখা পরীক্ষার্থীর সম্পর্কে একটা ইতিবাচক ধারণা তৈরী করে যার প্রভাব সম্পূর্ণ খাতার উপরেই পড়ে। কাটা-ছেঁড়া কম করার চেষ্টা করবে, কাটা গেলে একটান দিয়ে কাটবে।
একটি উদাহরণ থেকে বিষয়টি সহজেই উপলব্ধি করা যায়। যেমন -পাঁচ নম্বরের একটি প্রশ্নের একই উত্তর করে, একটি খারাপ হাতের লেখার উত্তরপত্রের চেয়ে একটি সুন্দর হাতের লেখার উত্তরপত্রের নম্বর যদি আধা নম্বরও বেড়ে যায়, তবে পঞ্চাশ পূর্ণমানের একটি পরীক্ষায় উভয় উত্তরপত্রের নম্বরের ব্যবধান হয় পাঁচ। অর্থাৎ একই উত্তর করে খারাপ হাতের লেখার উত্তরপত্র ৩৫ পেলে ভালো হাতের লেখার উত্তরপত্র পায় ৪০। এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, ভালো হাতের লেখা এ প্লাস পাওয়া না পাওয়ায় ভূমিকা রাখতে পারে!
প্যারা করে লেখা:
উত্তরপত্রে লেখা উপস্থাপনের ক্ষেত্রে আরেকটি দিক খেয়াল রেখে উত্তর করা যেতে পারে, তা হল প্যারা করে লেখা। প্যারা করে লিখলে একই সাথে তোমার উপস্থাপিত তথ্য ভালোভাবে শিক্ষকের চোখে পড়ে এবং তোমার উপস্থাপিত তথ্যও সুস্পষ্টভাবে দৃষ্টিগোচর হয়। উত্তর লেখার সময় পয়েন্ট সহকারে প্যারা করে লিখতে হবে আর খেয়াল রাখতে হবে উভয় প্যারার মাঝে দূরত্ব লাইনের মধ্যবর্তী দূরত্বের দ্বিগুণ হবে।
এবার বাংলা শেখা হবে আনন্দের!
আমাদের প্রতিটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় বাংলা ভাষা চর্চার গুরুত্ব অপরিসীম!
তাই আর দেরি না করে, আজই ঘুরে এস ১০ মিনিট স্কুলের এক্সক্লুসিভ বাংলা প্লে-লিস্টটি থেকে!
১০ মিনিট স্কুলের বাংলা ভিডিও সিরিজ
নানা রঙের কলম ও কালি ব্যবহার:
অনেকে পরীক্ষার খাতায় নানা রঙের কলম ও কালি ব্যবহার করে থাকে। এতে সময় যেমন নষ্ট হয় তেমনি খাতার উপস্থাপনার সৌন্দর্যও নষ্ট হয়। তাই তোমরা এ রকমটি করবে না। মার্জিন করার ক্ষেত্রে একটি ভালো মানের পেন্সিল ব্যবহার করবে। বিশেষ পয়েন্ট চিহ্নিত করার জন্য সবুজ, নীল বা হলুদ যে কোনো একটি অথবা তোমার লেখার কলম অথবা মার্জিনের পেন্সিলটিও ব্যবহার করতে পার। নানা রকম অতিরঞ্জিত কালি ব্যবহার করলে খাতার সৌন্দর্য নষ্ট হবে এবং তা নম্বর পাওয়াতেও প্রভাব ফেলতে পারে। লেখার সময় উপরে ও বামপাশে এক স্কেল এবং নিচে ও ডানপাশে হাফ স্কেল জায়গা ফাঁকা রাখবে।
প্রশ্নপত্র ভালোভাবে পড়া:
পরীক্ষার সময় ধৈর্য সহকারে প্রশ্নের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে ফেলো। অনেক শিক্ষার্থীরই অভ্যাস পুরো প্রশ্ন না পড়েই উত্তর করা শুরু করা। সময় বেশি লাগলেও ধৈর্য সহকারে কাজ কর। প্রশ্নে যে রকম চেয়েছে তাই বুঝিয়ে লেখার চেষ্টা করো। উত্তর উপস্থাপনের সময় প্রশ্নের সাথে প্রসাঙ্গিক উত্তর করার চেষ্টা করো। অযথাই এক কথা বারবার লিখে উত্তর অপ্রাসঙ্গিক করলেও নাম্বার তেমন আসে না! তাই খেয়াল রাখো প্রশ্নে কী চেয়েছে।
পরীক্ষার হলে প্রশ্ন দেখে ঘাবড়ে যাওয়া যাবে না
কখনো কিছু ছেড়ে আসবে না:
পরীক্ষায় খালি খাতা দিয়ে জমা দিয়ে আসার চাইতে কিছু লিখে আসা অনেক অনেক ভালো। হারাবার তো কিছু নেই, তাই না? খালি খাতা দিলে নিশ্চিত ০ পাবে। তার চাইতে কিছু তো লিখে আসতে পারো। মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস বলেছেন –
“ একবার পরীক্ষায় কয়েকটা বিষয়ে আমি ফেল করেছিলাম কিন্তু আমার বন্ধু সব বিষয়েই পাশ করে। এখন সে মাইক্রোসফটের একজন ইঞ্জিনিয়ার আর আমি মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা॥ ”
তাই পাশ ফেলের কথা চিন্তা না করে যতটুকু পারো উত্তর করে আসো।
নিশ্চিত প্রশ্ন সবার আগে:
যেটা পারো, সেটা আগে উত্তর করো। জটিল কাজ আগে করে লাভ নাই। যে উত্তর ভালোভাবে পারো না সেটা নিয়ে অযথা সময় নষ্ট করবে না।
গাদা গাদা লুজ শিট নেয়ার প্রতিযোগিতা:
অনেকেরই ধারণা থাকে পরীক্ষায় অনেক লুজ শিট নিয়ে খাতা ভারি হলেই তা বেশি নম্বর প্রাপ্তিতে সহায়তা করবে। এই চিন্তা বাদ দাও। আরবি পরীক্ষা বা বাংলা পরীক্ষায় অনেক সময়ে পরীক্ষকেরা খাতার পৃষ্ঠা গুনে নম্বর দেন। কিন্তু সেগুলো বাদে বাকি পরীক্ষায় অতিরিক্ত ইনিয়ে বিনিয়ে লিখে পাতার পর পাতা ভরাবার মানে নাই। মনে রাখবে, “Don’t work hard, work smart.”
সময় মেপে কাজ করো:
৬ টা প্রশ্নের জন্য ৩ ঘণ্টা সময় থাকলে অবশ্যই ঘড়ির ধরে প্রশ্নপিছু ২৫–২৮ মিনিট ধরে লিখবে। চেষ্টা করবে পরীক্ষার হলে ডিজিটাল ঘড়ি ব্যবহার করতে, যাতে নিখুঁতভাবে সময়ের হিসাব থাকে। পরীক্ষা শেষে কোনটা ঠিক হলো, কোনটা ভুল হলো তার হিসাব করা একেবারেই বাদ দাও। তোমার বন্ধুর ১০টা হলে তোমার যদি হয় ৪টা হয়, সেটা জেনে কী করবে? সেটা জানার চাইতে না জানাই ভালো। তাই পরীক্ষা শেষে প্রশ্নটাকে নির্বাসনে পাঠাও। প্রশ্ন নিয়ে চিবিয়ে খেলেও যা লিখে এসেছো তা তো আর পাল্টাবে না, তাই না?
আত্মবিশ্বাস:
পরীক্ষার হলে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি তা হল আত্মবিশ্বাস। পরীক্ষার আগে তুমি যা যা পড়েছো তা সঠিকভাবে খাতায় উপস্থাপন করে আসাটাই মাথায় রাখবে শুধু। আর কিছু নয়! যা শিখে গেলে তা যদি অতিরিক্ত টেনশনে ভুলে গিয়ে লিখে দিয়ে আসতে না পারো তাহলে লাভ নেই। পড়াশোনা আর পরীক্ষা শব্দ দুটি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একটিকে ছাড়িয়ে আরেকটি কল্পনা করা যায় না। পরীক্ষার হলে প্রশ্ন দেখে ঘাবড়ে যাওয়া যাবে না। আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে।
পরীক্ষা ছাড়া যেমন কি পড়াশোনা করলে তা মূল্যায়ন করা যায় না তেমনি পড়াশোনা না করলে পরীক্ষাতেও তুমি যথাযথ মূল্যায়ন পাবেনা। তোমার পড়াশোনার পরিমাণের উপর নির্ভর করবে তোমার পরবর্তী কর্ম জীবনের সফলতা। আর পরীক্ষার হলে একটু সচেতন থাকলে আর যা কিছু পড়েছো তা ভালভাবে পরীক্ষার খাতায় লিখে আসতে পারলে আশানুরূপ ফলাফল পাবে আশা করা যায়। আর একটি কথা মনে রাখবে,
“Hard work without talent is a shame, but talent without hard work is a tragedy”
[10 mimute school]
তোমরা যারা এপ্লাস পাওনি, তারা মন খারাপ কোরো না।
কেন করবে মন খারাপ? তোমরা কি সত্যিই জানতে না যে এপ্লাসটা পাবে না? আরাম করে ফাঁকিটা যখন দিচ্ছিলে, তখন কি মাথায় ছিল না যে আজকে এভাবে কাঁদতে হবে? নিজেকে জিজ্ঞেস করে দেখো তো সত্যিই কি পড়াশোনাটা করেছিলে ঠিকমতো? হ্যাঁ, বাবা-মা, আত্মীয়স্বজনের সামনে কান্নাকাটি করছ তো করো! ওটা একটা ভদ্রতা। রেজাল্ট ভালো হয়নি, একটু কান্নাকাটি না করলে কেমন জানি খারাপ দেখায়! কিন্তু তার সাথে নিজের বিবেককে পরিষ্কার করে জিজ্ঞেস করে দেখো, সত্যিই কি তুমি পড়ায় ফাঁকি দাওনি? বিবেককে কাঠগড়ায় দাঁড় করাও, তুমি এখন আর ছোট্টটি নেই। আজকে থেকে পৃথিবী তোমাকে আর ক্ষমা করবে না। সামনের দিনগুলিতে আরও টের পাবে---একেবারে হাড়ে হাড়ে, মাংসে মাংসে, রক্তে রক্তে! পৃথিবী জায়গাটা খুব একটা সুবিধার না!
হ্যাঁ, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ আছ, যারা এপ্লাস পাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু পাওনি। মানে কিছু 'ভালো স্টুডেন্ট' এপ্লাস মিস করে ফেলেছ। জেনে রেখো, এই পৃথিবীতে 'পাওয়ার কথা ছিল' বলে কিছু নেই। 'কী পেলে, কী পেলে না', সেটাই একমাত্র কিংবা শেষ কথা। তোমাদের জন্য সুখবর হলো, যদি পড়াশোনাটা সত্যিই করে থাকো, যদি বেসিকটা সত্যি সত্যি স্ট্রং হয়, তবে এর সুফল তোমরা পাবেই পাবে! অপেক্ষা করো। অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট ইজ অ্যা ভেরি পুওর ইনডিকেটর ফর জাজিং সামওয়ানস ফিউচার।
কেউ কেউ এপ্লাসটা কেন যে পেয়ে গেছ, তা তোমরা নিজেরাও জানো না। হয়তো কাউকে মুখে কিছু বলছ না, 'পাওয়ার কথা ছিল, পেয়েছি!' এই জাতীয় ভাবও নিয়ে ফেলছ, তা-ও...মন তো জানে, মনের কী কথা! ব্যাপার নাহ্, এরকম হয়! আমি বুঝি বুঝি! আমরা আমরাই তো! তোমাদের দেখে, যারা এপ্লাস পাবে ভেবেছিল, কিন্তু পায়নি, ওরা খুব দুঃখ পাচ্ছে। খুশি হচ্ছ, খুশি হও। শুধু মাথায় রেখে দিয়ো, এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্টটা দিয়ে আসলেই তেমন কিছুই এসে যায় না। সত্যিই যায় না, জেনে-বুঝেই বলছি। সামনে যেন কখনও এমন একটা দিন না আসে, যেদিন তোমরা জীবনের কাছ থেকে কখন যে লাথিটা খেয়ে ফেলেছ, তা নিজেরাও বুঝতে পারবে না! সাবধান হও। খুব সাবধানে পা ফেলো। নিজেকে তৈরি করতে থাকো। নিজেকে যন্ত্রণা দাও, নিজেকে খাটিয়ে নাও। জীবন মানেই এপ্লাস নয়। জীবন মানে---কে কতটুকু নিজেকে তৈরি করল আর ভাগ্যটাও তার পাশে কতটুকু থাকল...শেষঅবধি।
তোমাদের বেশিরভাগই এপ্লাস পেয়েছ ঠিকভাবে পড়াশোনা করেছ বলেই। তোমরা যে আনন্দটা পাচ্ছ, সেটা তোমাদের প্রাপ্য ছিল। প্রার্থনা রইল, আরও এগিয়ে যাও সামনের দিকে। সাথে এটা মাথায় রেখো, যারা এপ্লাস পায়নি, ওদের চাইতে তোমরা বেশিদূর এগিয়ে যাবেই, এমন কিছু কোনও অবস্থাতেই হবে না। সময় কথা বলবে, মিলিয়ে নিয়ো। মাথাটা নিচু করে অপেক্ষা করো। আজকে লাফাচ্ছ, বড়ো ভালো লাগছে দেখতে। সাথে পা দুটোর যত্ন নিয়ো, যাতে সেগুলি মজবুত থেকে যায়...ভবিষ্যতেও লাফানোর জন্য। আজ লাফালে, কাল থেকে আবার খুঁড়িয়ে চললে! এরকম হলে হবে? তখন তো সবাই হাসাহাসি করবে তোমাদের দেখে। তার চাইতে বড়ো কথা, নিজের কাছেই নিজে হেরে যাবে। পৃথিবীতে সবচাইতে বড়ো পরাজয় হচ্ছে, নিজের বিবেকের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে ব্যর্থ হওয়া।
এপ্লাস না পেয়ে মন খারাপ করে আছ যারা, তোমাদের দেখে হাসি পাচ্ছে। কেন, জানো? দুটো কারণে।
এক। এপ্লাস পাওয়াটা কি সত্যিই বেশ বড়ো একটা ব্যাপার? একজন মানুষের যোগ্যতা যদি তার অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট দিয়েই নির্ধারিত হতো, তবে পৃথিবীর ইতিহাসটা আজকে অন্যরকম হতো। জানি, এসব বলে লাভ নেই, সবাই রেজাল্টটাকেই দেখে দিনের শেষে। সাথে এ-ও জানি, দিনের শেষে আরও দিন থেকেই যায়। বাকিদের চোখ থাকলে থাকুক আজকের দিনের শেষটায়, তোমাদের চোখ রেখে দাও সামনের দিনগুলির শেষটায়। তোমাদের রেজাল্ট কী হলো বা হলো না, এবং তোমরা জীবনে কী হবে না হবে না,---এই দুইয়ের মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই কোনও সম্পর্ক নেই কোনও সম্পর্ক নেই! একটা সহজ সূত্র মাথায় রেখে দাও: ক একজন ভালো স্টুডেন্ট। ক জীবনে তেমন কিছু করতে পারেনি। অতএব, ক একজন ব্যর্থ ভালো স্টুডেন্ট। আসুন, আমরা দেখি, ক তার অতীতজীবনের গল্প করে করে কেমন এক আত্মতৃপ্তিতে ভুগছে! এবং দেখা শেষ হলে, আসুন, এবার একটু হেসে নেওয়া যাক। হা হা হা...(কিছু মনে কোরো না, পৃথিবীটা মোটামুটি এরকমই!)
দুই। আমাদের সময়ে স্ট্যান্ড-করা বলে একটা ব্যাপার ছিল। একটা শিক্ষাবোর্ডে মেধাতালিকায় (মানে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে) মাত্র প্রথম ২০জন স্ট্যান্ড করত। ওদের সাক্ষাৎকার পেপারে ছাপা হতো। ওদের কে কত সময় ধরে টয়লেট করত, তা-ও দেশবাসী জেনে যেত পেপারের কল্যাণে। আমরা যারা স্ট্যান্ড করতে পারিনি, তারা ওদের দেখে এলিয়েন ভাবতাম। বাবা-মা ওদের পাধোয়া জলকে কোক-পেপসি-ফান্টা-মিরিন্ডা-স্প্রাইট ভাবতেন আর আমাদের খেতে বলতেন। আমরাও মনে মনে খেতাম বা খেতে বাধ্য হতাম। আজ বুঝি, ওদের পাধোয়া জল খাওয়ার কিছু নেই, কেননা পা আমারটা ধুলেও কিছু জল পাওয়া যায়, যা বাবা-মা তখন বোঝেননি। সত্যি বলছি, তখন কেউ 'মনের ভুলে' স্ট্যান্ড করে ফেলতে পারত না, যেমন করে তোমরা এখন অনেকেই 'মনের ভুলে' এপ্লাস পেয়ে যাও। হ্যাঁ, অনেক কাঠখড় পুড়িয়েই স্ট্যান্ডটা করতে হতো। একটা বোর্ডে প্রথম বিশ জনের মধ্যে থাকা! অত সহজ ছিল না 'ভালো নম্বর' পাওয়ার ব্যাপারটা! অঙ্কে ৯৯ পাওয়া আর ৮০ পাওয়া একই কথা ছিল না সেসময়। ৯৯ মানেই ছিল ৮০'র চাইতে ১৯ নম্বর বেশি! আজকের দিনে তোমরা অনেকেই ভাবতেও পারবে না, কতটা সম্মানের ছিল সেই স্ট্যান্ড করতে পারাটা! জীবনের বৃহৎ প্রেক্ষাপট বিবেচনায়, সেটারই যদি কিছু সাময়িক আত্মতৃপ্তি বাদে আর তেমন কোনও মূল্য না থাকে, তবে তোমাদের এই এপ্লাস পাওয়া না-পাওয়া তোমাদের স্বর্গে নিয়ে গেছে বা যাবে কিংবা স্বর্গচ্যুত করেছে বা করবে---এমন আজব ভাবনা তোমার মাথায় আসছে কেন?
রেজাল্ট যা-ই হোক, শুধু মাথায় রেখো, পথ এখনও অনেক বাকি। সামনের দিনগুলি তোমায় কোথায় নিয়ে যাবে, তার কিছুই আজ বলা যাবে না। আজকে থেকে শুরু করে অন্তত ১০-১২ বছর পর তুমি নিজেকে কোথায় দেখছ কিংবা অন্যরা তোমাকে কোথায় দেখছে, সেটিই বলে দেবে, আজকের এই সুখ কিংবা দুঃখ কতটা অর্থপূর্ণ কিংবা অর্থহীন।...কাঁদো কাঁদো কাঁদো! সামনে হাসতে হবে। হাসো হাসো হাসো! সামনে কাঁদতে হবে।---নাহ্, এটা কোনও থাম্বরুল নয়! আমি এমন হতে অনেক দেখেছি বলেই বললাম। আবার এমন মানুষও দেখেছি, যারা আগেও হেসেছে, এখনও হাসছে। হায়, এমনও দেখেছি, কিছু মানুষ সারাজীবনই কাঁদে, কাঁদতেই বুঝি ওদের জন্ম!
যারা ভি-চিহ্ন দেখাচ্ছ, তাদের অভিনন্দন জানাই।
যারা ভি-চিহ্ন দেখাতে পারছ না, তাদের একটা টেকনিক শিখিয়ে দিই: তোমার হাতের তর্জনী ও মধ্যমা, এই দুই আঙুলকে ভি-আকৃতিতে ফাঁক করো, একইসাথে বৃদ্ধাঙ্গুলি দিয়ে বাকি দুই আঙুলকে ভাঁজকরা অবস্থায় চেপে ধরো---ভি হয়ে গেল! ব্যস্!
মনে রেখো,
এপ্লাস একটি গ্রেডমাত্র, যোগ্যতা বা অযোগ্যতা নয়।
ভি একটা চিহ্নমাত্র, সাফল্য বা ব্যর্থতা নয়।
অপেক্ষা করো, যদি কখনও জীবন নিজেই তোমাকে ভি দেখায়, তবে সেদিনই বুঝবে,---হ্যাঁ, এর নামই জয়!
C : Sushanta Paul
#দর্শন
অনার্সে পড়ার ক্ষেত্রে বিষয় হিসেবে দর্শন কে আপনার পছন্দের প্রায় শেষ তালিকাতেই রেখেছিলেন, জানা কথা। চাকরীর বাজারে দর্শনের কদর নেই, এই ভেবেই আমরা এটা করি। অথচ দর্শন বিশ্বনন্দিত শাস্ত্র। সেই প্রাচীন কাল থেকেই দর্শনের জ্ঞান মানুষকে সভ্য করতে, উন্নত ও কলাকুশলী করতে, চিন্তাধারাকে শাণিত করতে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। দর্শনকে বলা হচ্ছে Mother of all sciences. জ্ঞান-বিজ্ঞানের শুরু যেই শাস্ত্র থেকে সেই বিষয়ে পড়াশোনা করে বাংলাদেশের কতিপয় ছাত্রছাত্রীকে হাহাকার করতে দেখা যায়। অপছন্দের তালিকায় থাকা এই বিষয়টি যখন তার অনার্স পাঠ্য বিষয় হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায় তখন সে হতাশায় ভুগতে থাকে যে, দর্শনে পড়ে ভবিষ্যতে আমি কি চাকরী করব?
আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থা ও চাকরীর বাজারের ধরণই মূলত আমাদের এই হতাশার জন্য দায়ি, বিষয় হিসেবে দর্শন না।
বহির্বিশ্বে যে দেশ যত ধনী এবং যত শিক্ষিত সেই দেশে বর্তমানে দর্শন বিষয়ের কদর তত বেশি। দর্শনকে এসব দেশ সব শিক্ষার মাতৃরূপে গ্রহণ করেছে। তাই আমরা দেখি যেসব দেশের দর্শন চর্চা যত বেশি সেসব দেশের সভ্যতা, সংস্কৃতি ও মানবিকতা তত বেশি উন্নত। আসলে আমাদের দেশে সাবজেক্ট ভিত্তিক যে মান নির্ণয় করার প্রবণতা শুরু হয়েছে তার জন্য দর্শনের ছাত্রছাত্রীদের হতাশা আসতেই পারে। কিন্তু তার মাঝেও দর্শনের ছাত্রছাত্রীদের চাকরীর ক্ষেত্রের কমতি নেই। চাকরি পাওয়ার অনেক সুযোগ আছে এ বিষয়ের শিক্ষার্থীদের।
আমার এই লেখাটি মূলত দর্শন পড়ে কোথায় কোথায় চাকরি করতে পারবেন সেইসব ক্ষেত্র নিয়ে। নিম্নে তা তুলে ধরা হলো:
১. বিসিএস:
বর্তমান বাংলাদেশে সবচেয়ে প্রেস্টিজিয়াস চাকরি হচ্ছে বিসিএস। অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের স্বপ্নের প্রতিপাদ্য হলো সরকারি এই শীর্ষ পর্যায়ের চাকরি। আর সরকারি এই শীর্ষ পর্যায়ে কাজ করতে কোনো নির্দিষ্ট সাবজেক্টের স্নাতকদের অগ্রাধিকার দেয়া হয় না। ইতিহাস, বাংলা, ইংরেজি, বিজ্ঞান, ব্যবসায় কিংবা দর্শন, যে সাবজেক্টেই আপনি পড়ুন না কেনো আপনার জন্য বিসিএসের দ্বার উন্মুক্ত। যদিও বিসিএসে প্রতিযোগীর সংখ্যা ও কোটাধারীদের প্রতাপে যুদ্ধজয় অসম্ভব অনেকের মতে, তবুও আপনার আত্মবিশ্বাস আর প্রয়োজনের তাগিদ আপনাকে পৌছে দিতে পারে স্বপ্নের শিখরে
২. অন্যান্য সরকারি চাকরি:
অন্যসব সরকারী চাকরির ক্ষেত্রেও একই ব্যাখ্যা প্রযোজ্য। পিএসসি’র সার্কুলারগুলোতে খেয়াল করলে দেখবেন, সেখানে কোনো নির্দিষ্ট বিষয় চাওয়া হয় না। অতএব, আপনি দর্শনে পড়েও সরকারি বিভিন্ন চাকরিতে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।
৩. শিক্ষকতা:
দর্শন পড়ে এই বিভাগে যেকোনো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি পাওয়ার আছে সুবর্ণ সুযোগ। দেশের প্রায় সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও কিছু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয় দর্শন বিষয়। ভালো রেজাল্ট করে তাই আপনি করতে পারেন শিক্ষকতা।
তাছাড়া, সরকারি বা বেসরকারি কলেজে এইচএসসি লেভেলে লেকচারার পদেও আপনি স্নাতক পাশ করেই যোগদান করতে পারেন শিক্ষক হিসাবে।
৪. সাংবাদিকতা:
দর্শন মানুষকে চিন্তার স্বাধীনতা দিয়েছে। যুক্তি, বুদ্ধি, বিশ্লেষণী চিন্তার ধারাই হলো দর্শনের উপজীব্য। দর্শন পড়ে আমরা বাড়তি সুবিধা হিসাবে চিন্তার স্বাধীনতা অর্জন করি। এ বিষয়ে পড়াশুনা করলে লেখালিখির ওপর দখল আনা জন্য অনেক সহজ হয়ে উঠবে। ফলে জনপ্রিয় প্রিন্ট মিডিয়ায় চ্যালেঞ্জিং পেশায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ থাকছে দর্শনের শিক্ষার্থীদের জন্য।
৫. গবেষক:
দেশে ও দেশের বাইরের গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোয় গবেষক হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারেন। ভাল ছাত্রের পক্ষে এখনও গবেষণার অনেক সুযোগ রয়েছে আমাদের দেশে এবং বিদেশে। ভাষার দর্শন, সমাজের দর্শন, মনের দর্শন, সংযোগের দর্শন, এমনকী ইতিহাস, সংস্কৃতি বা বিজ্ঞানের দর্শন নিয়ে কাজ করার জন্য দেশে কিংবা বিদেশে অনেক প্রতিষ্ঠান আছে। যেখানে দর্শনের শিক্ষার্থী হিসেবে আপনি গবেষণা করতে পারেন। কগ্নিটিভ সায়েন্সের মতো বিষয়ে দর্শনের জন্য নতুন ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। যেখানেও অনেক সুযোগ রয়েছে। একটু চোখ-কান খোলা রাখলে বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কলারশিপ নিয়ে যাওয়ার সুযোগও হাতছানি দিচ্ছে দর্শনের শিক্ষার্থীদের।
৬. কন্সালটেন্ট:
ব্যবসায়ীক নীতি নির্ধারণ, ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধান ইত্যাদি ক্ষেত্রে নিজেই খুলে ফেলতে পারেন একটি পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান।
৭. আইনজীবী:
আপনি চাইলে পাশাপাশি আইন পড়াশুনার মাধ্যমে একজন আইনজীবী হতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার দর্শন বিষয়ের জ্ঞান আপনাকে অনেকটাই সাহায্য করবে।
৮. সরকারি ব্যাংক:
ব্যাংকার হতে চান? ভাবছেন দর্শন পড়ে কিভাবে ব্যাংকার হবেন? কোনো ব্যাপারই নয়। চাইলেই সম্ভব। সরকারি ব্যাংকগুলোতে দর্শন পড়েও চাকরির সুযোগ রয়েছে। সরকারি ব্যাংকগুলোতে নিয়োগের সময় যেকোন বিষয়ে স্নাতক চাওয়া হয়। তাই হতে পারেন ব্যাংকার।
৯. বেসরকারি প্রতিষ্ঠান:
যেকোন বেসরকারি জনকল্যাণমূলক সংস্থাগুলোতে চাকরি করার সুযোগ রয়েছে। দেশে এখন অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা এনজিও ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে চাকরির ক্ষেত্রে দর্শন কোন প্রতিবন্ধকতা হিসেবে আসেনা বরং সুযোগ হয়ে আসে। তাই আপনি এখানেও আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।
১০. অন্যান্য:
এছাড়াও যেসকল চাকরির ক্ষেত্রে নিয়োগের সময় কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর স্নাতক চাওয়া হয় না সেসব চাকরিও করার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে, সাবজেক্ট এর তুলনায় লক্ষ্য পূরনের পরিকল্পনা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
তাছাড়া, প্রত্যেকটা মানুষের ভিতরেই এমন কিছু আলাদা প্রতিভা বা ম্যাটার থাকে, যা দ্বারা সে পরবর্তী জীবনে উন্নতি করতে পারে সহজেই। কেউ রাইটার, কেউ ফটোগ্রাফার, চিত্রনির্মাতা, মডেল, অভিনেতা, আঁকিয়ে ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে বড় হয়ে যাচ্ছে। তাই হতাশা নয়, বরং আত্মবিশ্বাস ও প্রয়োজনের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
পড়াশুনা কখনই বিফলে যায় না। আপনি যে বিষয়েই পড়াশুনা করেন না কেন তা কতটুকু কাজে লাগাতে পারছেন, সেটাই মুখ্য।
শুধুমাত্র ইংরেজি, গণিত, কমার্স ও বিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করলেই যে আপনার চাকরির নিশ্চয়তা রয়েছে এমনও কিন্তু নয়। বিষয়ের পাশাপাশি আপনার বাস্তবিক জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাও একটা বড় প্রভাবক। কারণ আপনার চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে আপনার ব্যাবহারিক জ্ঞান ও সৃজনশীলতা দেখেই আপনাকে নির্বাচন করা হবে। স্বপ্ন দেখুন, আত্মবিশ্বাস গড়ুন, সাফল্য আসবেই।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Website
Address
Brahmanbaria
৩৪৫২
Shahbazpur 2nd Gate, Shahbazpur, Shahbazpur, Sarail
Brahmanbaria, 3431
α plαcє σf єхcєllєncє whєrє ѕtudєntѕ αrє cαrєd. σnє σf thє вєѕt lєαrnín
1020/15 Bypass Road, Datiara (Beside CJM Court/LGED Office)
Brahmanbaria, BRAHMANBARIA-3400
CSE Dept. staffed with skilled faculties and equipped with state-of-the-art infrastructures.
Morail
Brahmanbaria, 3400
We are providing best mentorship in brahmanbaria