বিবাহ কি দীনের অর্ধেক?
আমাদের সমাজে একটা কথা এভাবে বলা হয় যে,
الزواج نصف الدين
"বিবাহ দীনের অর্ধেক।"
কিন্তু হুবহু এমন শব্দে কোনো কথা কোরআন-সুন্নাহতে পাওয়া যায় না।
তবে আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
"আল্লাহ যাকে নেককার নারী বিবাহ করার তাওফিক দিয়েছে, তাকে তিনি তার অর্ধেক দিন পালনে সাহায্য করেছেন। কাজেই তুমি তোমার বাকি অর্ধেক দিন পালনে আল্লাহকে ভয় করো (১)
এছাড়াও এর সমমর্মে একটি হাদিস আছে। (২)
দুইটা সনদে يزيد الرقاشي ও جابر الجعفي নামে দুর্বল বর্ণনাকারী আছে।
তবে তাদের 'মুতাবায়াত' হিসেবে খলিল বিন মুররাহ-নামে আরেক বিশ্বস্ত বর্ণনাকারীর একটি বর্ণনা পাওয়া যায় ।
সুতরাং এই সনদটা যখন আব্দুর রহমান বিন যায়ের সাথে মেলানো হয়, তখন হাদিসটি শক্তিশালী হয়।
তাই তো শায়েখ আলবানী রাহিমাহুল্লাহ হাদিসটিকে 'হাসান লি গাইরিহী' বলেছেন। সুতরাং, উক্ত হাদিসটি বলা যাবে এবং দলিল হিসেবে উল্লেখ করা যাবে।(৩)
তবে এককভাবে অর্থাৎ উক্ত হাদিসের সমার্থের অন্য হাদিসটা ছাড়া কেবল এই হাদিসটি দুর্বল। যেমনটি হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী, ইমাম মুনাবী ও শায়েখ আলবানী রাহিমাহুমাল্লাহ-ও উল্লেখ করেছেন।(৪)
এছাড়াও এই বিষয় আর অনেক বর্ণনা আছে যেগুলো অনেক যয়িফ, যা দলিল যোগ্য না। (৫)
🟡হাদিসের ব্যাখ্যা কী?
ইমাম গাজ্জালি বলেন, হাদিসের প্রথম অংশ দ্বারা লজ্জাস্থান আর দ্বিতীয় অংশ দ্বারা 'জবান' বা জিহবা উদ্দেশ্য।(৬)
ইমাম কুরতুবী রাহিমাহুল্লাহও একি কথা বলেছেন। সাথে দলিল হিসেবে বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
"যে ব্যক্তিকে আল্লাহ তার দুই চোয়ালের মধ্যস্থিত অঙ্গ (জিহ্বা) ও দু’পায়ের মাঝখানের অঙ্গ (লজ্জাস্থান)এর ক্ষতি থেকে মুক্ত রাখবেন, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।"(৭)(৮)
আবু মুহাম্মদ হাসান ক্বহেরী রাহিমাহুল্লাহ বলেন, জাবান ও লজ্জাস্থান দুইটাই যেহেতু দীনের জন্য ক্ষতিকর তাই এখানে দুইটাকে একটা অংশ হিসেবে ধরা হয়েছে।
তবে কেউ কেউ লজ্জাস্থানের চেয়ে জাবানের ক্ষতি আপেক্ষিক ভাবে বেশি বলেছেন। কেননা, লজ্জা স্থানের গুনাহ করার জন্য অন্য একজনকে রাজি করানোর দরকার হয়। অথচ জবানের ক্ষতির জন্য এসব কোনো কিছুই লাগে না। (৯)
নোটঃ সুতরাং, 'বিবাহ দীনের অর্ধেক' এমন কথা না বলাই ভাল। বললে যে আহমরি ক্ষতি হবে-এমন না। তবে এটা ইসলামের নির্বাচিত কোনো শব্দ না। কেননা, ইসলামের অনেক বিষয়কে দীনের অর্ধেক বলা হয়েছে অন্য একটা বস্তুর সাথে তুলনা করে। সেগুলোর ক্ষেত্রে আমরা যে ব্যাখ্যা করে থাকি এক্ষেত্রেও সেই ব্যাখ্যা করা উচিত। নতুবা অন্যান্য হাদিসের ব্যাখ্যা ও নিরসনে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।
Islamic voice 24
উত্তম চরিত্রে সৌন্দর্যমন্ডিত হয়ে যাও। তাহলে তোমার আতরের সুঘ্রাণ ছড়িয়ে পড়বে।
Operating as usual
রমাদ্বান থেকে আমরা অল্পই দূরে আছি। রজব শুরু হয়ে গেছে। রজব হচ্ছে রমাদ্বানের দুয়ারের মত।
ইমাম ইবনু রাজাব [রাহ.] বলেছেন, "রজব মাস হচ্ছে কল্যাণ ও বরকতময় মাসসমূহের চাবিকাঠি"।
ইমাম আবু বাকর আল বালখী [রাহ.] বলেছিলেন, "রজব হচ্ছে বীজ বপণের মাস, শা'বান মাস হচ্ছে সেই বীজে পানি সিঞ্চনের মাস, আর রমাদ্বান হচ্ছে ফসল তোলার মাস"।[১]
এই উক্তি থেকেই বোঝা যায় যে রজব মাস থেকেই আমাদেরকে রমাদ্বানের জন্য ক্রমান্বয়ে প্রস্ততি নেয়া শুরু করে দিতে হবে। এর মাঝে রয়েছে:
১) গুনাহ কমানোর প্রয়াস,
২) সময়ের অপচয় রোধ,
৩) বেশি বেশি নেক আমলের প্রয়াস,
৪) সাপ্তাহিক দুটি ও আইয়্যামে বিজের সিয়ামগুলো পালনের মধ্যমে রমাদ্বানের অগ্রীম প্রস্তুতি গ্রহণ,
৫) রমাদ্বানের ব্যাপারে প্ল্যানিং করা, বিশেষ করে শেষ দশকের ব্যাপারে,
৬) বেশি বেশি তিলাওয়াতের মাধ্যমে রমাদ্বানে অধিক পরিমাণে তিলাওয়াতের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা,
৭) কয়েক রাকআত করে তাহাজ্জুদ আদায়ের মাধ্যমে নিজেকে রমাদ্বানের দীর্ঘ কিয়ামের জন্য প্রস্তুত করে নেয়া,
৮] বেশি বেশি যিকর করা,
৯) রমাদ্বানের প্রয়োজনীয় মাসাইল জেনে নেয়া,
১০) আল্লাহ তাআলার কাছেই সময়ের বরকত চাওয়া এবং রমাদ্বান পাবার ও তাকে উত্তমভাবে কাজে লাগানোর কামনা জানিয়ে দুআ করা।
আল্লাহ তাআলা আমাদের সেই তাওফিক দান করুন-আমিন।
[১) ইমাম ইবনু রাজাব (রাহ.), লাতাইফুল মাআরিফ, পৃ: ২১৮]
“যখন কোনো যুবককে দেখি বিয়ের জন্য পাগল, তখন বিশ্বাস করুন আমি কাঁদি!
কারণটা এই যে, যুবক তার চরিত্রটা রক্ষা করার জন্য, চরিত্রটা হেফাজত করার জন্যে বিয়ে করতে চায়, কিন্তু কেউ তার কথা শুনেনা। পরিবার থেকে বিয়ে দিতে চায় না।”
— শাইখ মোখতার আহমাদ (হাফি.)

শহীদ ইসমাইল। রিকশাচালক। রামপুরার ডেল্টা হেলথ কেয়ারের সামনে পুলিশের গুলি খেয়ে আছড়ে পড়ে সে। হামাগুড়ি দিয়ে সহযোগিতা চায় হাসপাতালের নিরাপত্তা কর্মীদের (গেট দারোয়ান) কাছে। The saddest part of the story is গেট দারোয়ানরা সেদিন গেট খুলে দেয়নি।
অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে সিঁড়ির উপরেই প্রাণ হারায় শহীদ ইসমাইল। ফটোগ্রাফার তোলেন ছবি। পুলিশ চেয়ে চেয়ে দেখে ইসমাইলের মৃত্যু, বুলেটের বিজয়।
এই পুলিশ কিন্তু এখনো বাইরে। শহীদ ইসমাইলের হাড় মিশে যাবে মাটিতে, কবরে জেগে উঠবে বাঁশের ঝাড়। কিন্তু পুলিশ ঘুরবে লোকালয়ে, স্বাধীনভাবে, খুনের দায় নিয়ে।
ছবি তুলেছেন: রাকিব হাসান

আলহামদুলিল্লাহ, ২০২৫ সেশনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচন ও সেক্রেটারি জেনারেল মনোনয়ন সম্পন্ন হয়েছে।
কেন্দ্রীয় সভাপতি : জাহিদুল ইসলাম
সেক্রেটারি জেনারেল : নুরুল ইসলাম
আল্লাহ প্রিয় ভাইদের দায়িত্ব পালন সহজ করে দিন।
আমিন।

May Allah have mercy on you Khaled Nabhan. When the Pharoah murdered his wife, she smiled as she looked up at her palace in paradise. The stone that crushed her body was incapable of crushing her soul.
This is why the people of Gaza persevere. Because they know that Paradise awaits them after the misery inflicted upon them on earth. They believe in the promise of their Lord. Do you?
খালেদ নাভান আপনার উপর আল্লাহ রহম করুন। ফেরাউন যখন তার স্ত্রীকে হত্যা করেছিল, তখন সে জান্নাতে তার প্রাসাদের দিকে তাকিয়ে হাসছিল। যে পাথরটি তার শরীরকে চূর্ণ করেছিল তা তার আত্মাকে চূর্ণ করতে অক্ষম ছিল।
এ কারণেই গাজার জনগণ অধ্যবসায়ী। কারণ তারা জানে যে, পৃথিবীতে তাদের উপর যে দুর্দশা নেমে এসেছে তার পর জান্নাত তাদের জন্য অপেক্ষা করছে। তারা তাদের পালনকর্তার প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস করে। আপনি করবেন?

🥰🥰🥰
দাম্পত্য জীবন ও স্ত্রীদের সাথে আচরণে রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিছু সুন্নাহ
💢🌼💢🌼💢🌼
১. স্ত্রী গ্লাসের যে স্থানে ঠোঁট রেখে পানি পান করে, সে স্থানে ঠোঁট রেখে পানি পান করা।
(মুসলিম : ৫৭৯)
১. স্ত্রীর থেকে চুল আঁচড়ে নেওয়া । হজরত আয়েশা রা. রসুল সা. এর চুল আঁচড়ে দিতেন।
(বুখারি : ২৯৫)।
২. স্বামী-স্ত্রীর একই পাত্র থেকে পানি নিয়ে গোসল করা।
(মুসলিম: ৬২০)
৩. স্ত্রীর প্রশংসা করা।
(বুখারি : ৫২২৯)
৪. স্ত্রীর সঙ্গে খেলার প্রতিযোগিতা করা।
(ইবন মাজাহ : ১৯৭৯)
৫. স্ত্রীর মুখের খাবার খাওয়া।
(মুসলিম :৫৭৯)
৬. স্ত্রীকে সুন্দর নামে ডাকা ।
৭. স্ত্রীর মুখে খাবারের লোকমা তুলে দেয়া।
(আবু দাউদ )

ছবিটি দিয়ে অনেক মিথ্যাচার হয়েছে!
এই ছবিটি বিভিন্ন সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় ভেসে বেড়িয়েছে। এমনকি এই ছবিকে দলিল হিসেবে মনে করে অনেকেই দেখানোর চেষ্টা করেছেন ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী আর্মি এদেশের মানুষের লুঙ্গি চেক করে দেখতো মুসলমানি/খৎনা হয়েছে কিনা। যদি দেখা যেতো মুসলামানি হয়নি, তাহলে ধরে নেয়া হতো তারা হিন্দু।
অথচ ছবিটি বলছে ভিন্ন কথা!
ছবিটি তুলেছেন ভারতের বিখ্যাত ফটোগ্রাফার কিশোর পারেখ। তিনি কোন অ্যাসাইনমেন্ট ছাড়াই স্বেচ্ছায় বাংলাদেশে এসে মুক্তিযুদ্ধের ছবি তুলেছিলেন। মাত্র ৮ দিনে তার তোলা ৬৭টি ছবি মুক্তিযুদ্ধের এক অসামান্য দলিল হয়ে আছে।
ছবিগুলো নিয়ে তার ফটো এ্যালবাম প্রকাশিত হয় ‘Bangladesh: A Brutal Birth’ নামে।
বইয়ের ২২ পৃষ্ঠায় তিনি ছবিটির ক্যাপশনে লিখেছেন : Indian troops grimly round up villagers suspected to be pakistani spies. They peer into Lungis in search of weapons.
অর্থাৎ ভারতের সৈন্যরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে গ্রামবাসীর লুঙ্গি চেক করছে। তারা আশঙ্কা করেছিলো গ্রামবাসীর মধ্যে পাকিস্তানের গুপ্তচর আছে। তাদের লুঙ্গির নিচে অস্ত্র আছে কিনা দেখার জন্য তারা এভাবে চেক করে।
দৃশ্যটি ধারণ করেছিলেন ভারতের ফটোগ্রাফার কিশোর পারেখ। তিনি বলছেন এক কথা, গত কয়েক বছর ধরে এই ছবি নিয়ে আমরা দেখেছিলাম ভিন্ন প্রচারণা!
এরকম অনেক মিথ্যা ইতিহাস, চেপে রাখা ইতিহাস উঠে এসেছে গার্ডিয়ান প্রকাশিতব্য ইতিহাসের ছিন্নপত্র তৃতীয় খণ্ডে’।

দীর্ঘ ৩৯ বছর পরে আজ দুপুর থেকে বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্বাস্থ্য সম্মত ভাবে রুগীদের খাবার পরিবেশন শুরু হলো।
গ্যালারিতে "আল্লাহু আকবার" তাকবীরে প্রকম্পিত ⚔️🗡️

বিজয়ের এইদিনে আজ তাকে পরছে মনে।
সেই সিরিয়ান শিশুটির কথা? যে বলেছিল, "আমি সবকিছু আল্লাহকে বলে দিবো"।
সিরিয়া কেন এত গুরুত্বপূর্ন । রাসূল সা: আ” এর ১০টি ভবিষ্যত বানী ।
৯ বছর পর ছিরিয়ার এ মসজিদে আজান হচ্ছে
আল হামদুলিল্লাহ!
হে আল্লাহ, আপনি এ বিজয়কে শান্তি ও কল্যাণের পথে পরিচালিত করুন। কুদসের বিজয় তরান্বিত করুন। মালভূমির জবরদখলকারীদের শায়েস্তা করে দিন।
রাসূল ﷺ ইরশাদ করেন— তোমাদের মধ্যে চরিত্রের দিক থেকে যে সর্বোত্তম, সে-ই আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয় এবং কিয়ামত দিবসে সে আমার সবচেয়ে নিকটে অবস্থান করবে। [সুনান আত তিরমিজি : ২০২৪]
আমার মতো কে কে চান ভারতীয় সকল টিভি চ্যানেল বাংলাদেশ থেকে নিষিদ্ধ করে দেওয়া হোক?

ভর্তি চলছে ভর্তি চলছে ভর্তি চলছে
ক্লাস শুরু : ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং
প্রিয় নার্সিং ভর্তিচ্ছুক শিক্ষার্থী,
তুমি যদি নার্সিং কলেজে পড়ার স্বপ্ন লালন করে থাকো, তাহলে তোমার একটি সঠিক গাইডলাইন প্রয়োজন। ট্যালেন্ট নার্সিং ভর্তি কোচিং তোমাকে এ সহযোগিতাটাই করবে। যেটা তোমাকে সরকারি নার্সিং কলেজে চান্স পেতে সাহায্য করবে।
💎🌟কেন " ট্যালেন্ট নার্সিং" ভর্তি কোচিং এ ভর্তি হবেন?
১। বরিশাল সরকারি নার্সিং কলেজের প্রাক্তন এবং বর্তমান শিক্ষার্থী দ্বারা পরিচালিত
২। বরিশাল সরকারি নার্সিং কলেজ + মেডিকেল কলেজের দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান।
৩। দক্ষ ব্যবস্থাপনা টিম, যাদের সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে নিশ্চিত করা হয় শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত পর্যায়ের মনিটরিং।
৪। বিষয়ভিত্তিক পর্যাপ্ত ও সর্বোচ্চ সংখ্যক ক্লাস এবং পরীক্ষা যা যে কোনো কোচিং এর তুলনায় দ্বিগুন।
৫। পর্যাপ্ত সংখ্যক সলভ ক্লাস।
৬। প্রতিটি লেকচারে প্রতিটি টপিক কার্যকরভাবে পুঙ্ক্ষানুপুঙ্ক্ষভাবে পড়ানো হয়।
৭। আমাদের রয়েছে শিক্ষার্থীদের থাকার জন্য হোস্টেলের সু-ব্যবস্থা।
⭐🌟 কোর্স স্ট্রাকচার:
১। নিয়মিত লেকচার ক্লাস ও ক্লাস টেস্ট।
২। পর্যাপ্ত সংখ্যক টিউটোরিয়াল টেস্ট।
৩। নিয়মিত রিভিশন ও সাপ্তাহিক পরীক্ষা +মাসিক পরীক্ষার ব্যবস্থা
৪। পেপার ফাইনাল।
৫। প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাবজেক্ট ফাইনাল।
৬। সর্বোচ্চ সংখ্যক চূড়ান্ত মডেল টেস্ট।
🧿♥️ ভর্তির সময় থাকছে:
১। গাইড বই
২। প্রশ্ন ব্যাংক
২। প্রতিটি লেকচারের জন্য এক্সক্লুসিভ লেকচার সিট,যা আপনাকে দিতে পারে সরকারি নার্সিং কলেজে চান্স পাওয়ার নিশ্চয়তা।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Barishal