সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
Beauty of Islam
এই পেইজটি সম্পুর্ন অলাভজনক প্রতিষ্ঠা


সব সময় সবাইকে পাশে রাখা যায় না । কিছু মানুষ চলে যায়, কিছু মানুষকে বিদায় দিতে হয় । কিন্তু সম্পর্কটা ভালো রাখায় উচিত । যাতে কোন সময় দেখা হলে মুখ ফিরাতে না হয়। -- যারা অনার্স এর পরই চলে যাবে তাদের জন্য রইলো সুভ কামনা । আর যারা থাকবে তাদের সাথে আবার দেখা হবে ইনশাআল্লাহ।

সবাই থাকার চেষ্টা করবেন ইনশাআল্লাহ ।

ঘুমন্ত আরবি বিশ্ববিদ্যালয়কে এবার জাগিয়ে তুলবে ছাত্র জনতা।

আলহামদুলিল্লাহ! এলাকার জন্য ছোট্ট একটা কাজ কারে এখন রাত ১২:৩০টায় বাসায় আসলাম।
যারা মাদকের সাথে জড়িত সাবধান হয়ে যাও । ইনশাআল্লাহ এলাকাকে সকল প্রকারের অন্যায় মুক্ত করবো । দোয়া চাই সবার কাছে ।
من اين ياتي الولد الصالح وامه شغلها الشاغل الاكل والبيت والانترنت
من اين ياتي الولد العالم او الفقيه او الحافظ
وامه تقضي ساعات على الفيسبوك ومواقع التواصل ولا تقبل ساعة واحدة مع طفلها لتحفظه نصف صفحه من القران او نصف صفحه من العقيده او الفقه
من اين ياتي الولد الصالح وامه لا تفكر ان تجلس معه ساعه تحكي له قصص الصالحين
من اين ياتي الولد القائد وامه تصرف المال على المكياجات ولا تفكر ان تستثمر في ولدها فتعلمه ركوب الخيل او السباحة او الرماية او غيرها
من اين ياتي الولد الرزين العاقل وامه طوال الوقت تثرثر في الهاتف مع الجيران ومع الاصدقاء في التفاهات
একটি ভাল ছেলে কোথায় থেকে আসবে?
যখন তার মা খাবার, বাড়ি এবং ইন্টারনেট নিয়ে ব্যস্ত থাকে।
একটা আলেম, ফকীহ বা হাফেজ ছেলে কোথায় থেকে আসেবে?
অথচ, তার মা ফেসবুক এবং সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে ঘন্টার পর ঘন্টা ব্যয় করেন এবং তার সন্তানের সাথে এক ঘন্টাও সময় দিতে পারেন না ।যাতে সে কুরআনের অর্ধেক পৃষ্ঠা বা ইমাষ বা ফিকাহশাস্ত্রের অর্ধেক পৃষ্ঠা মুখস্থ করতে পারে।
একজন ভালো ছেলে কোথা থেকে আসবে?
যখন তার মা তার সাথে ঘন্টাখানেক বসে তাকে ভালো মানুষদের গল্প শোনাবেন বলে মনে করেন না? একজন মুসলিম নেতা ছেলে কোথায় থেকে আসবে?
যখন তার মা মেকআপের জন্য অর্থ ব্যয় করে তবে তার ছেলের জন্য খরচ করার এবং তাকে ঘোড়ায় চড়া, সাঁতার, তীরন্দাজ বা অন্য কিছু শেখানোর কথা ভাবেন না?
একজন বুদ্ধিমান ছেলে কোথায় থেকে আসবে যখন তার মা তুচ্ছ বিষয়ে প্রতিবেশী এবং বন্ধুদের সাথে ফোনে কথা বলে?
শান্ত ছেলেটি কোথায় থেকে আসবে ? যখন তার মায়ের চিৎকার সব প্রতিবেশীরা শুনতে পায়?
কোথায় থেকে আসে সেই ছেলেটি যে শক্তিশালী ও ব্যক্তিত্বের অধিকারী যে নিজেকে নিয়ে গর্বিত হবে ।যখন তার মা সারাক্ষণ তাকে অপমান করে এবং তার ভাইদের সামনে তার সমালোচনা করে এবং বন্ধুরাও?
প্রজন্ম নষ্ট করার কারণ হয়ে উঠবেন না এবং তারপরে এসে চিৎকার করবেন, "আমার ছেলে দুর্নীতিগ্রস্ত।" আপনার ধার্মিকতা মানে একটি প্রজন্মের ধার্মিকতা, যার অর্থ তার মায়ের ধার্মিকতা।
কতই না সুন্দর জীবন!
যেখানে আল্লাহর কাছে সবসময় চাইতে হয়, আর আল্লাহও সব সময় বান্দাকে দিতেই থাকেন।
ভয় কখনো তাকে ছুয় না কারণ, সেতো আল্লাহর ভয়ে ভীত।
জীবনকে নিয়ে সে চিন্তা করে না কারণ, জীবনটাতো মাবুদের কাছে বিক্রয় কৃত।
দুনিয়ার মুহ কখনো ভুলায় না তাকে “আশা একমাত্র মালিকের কাছে”।
গুনাহ তাকে পাকরাও করতে পারে না, কারণ প্রত্যহ যে সে ১০০বার তাওবা করেছে মনিবের কাছে।
আহ! কতই না সুন্দর জীবন!

আল্লাহ বলেন,"মুমিন পুরুষদেরকে বল, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয় তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত" সুরা নুর ৩০।
---
রাসুল সাঃ বলেন,"সাবধান! তোমাদের কেহ যাতে নন মাহরাম নারীর সাথে এককি না হয় , কেননা তাদের তৃতীয় ব্যক্তি হবে শয়তান "
---
শেক্সপিয়র বলেছিলেন , "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারণ এখানে আবেগ আছে , দৈহিক আকাঙ্খা আছে । "একই কথা বলেছেন আইরিশ কবি Oscar Wilde. "নারী এবং পুরুষের মাঝে কেবলই বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকা অসম্ভব । যা থাকতে পারে তা হলো আকাঙ্খা, দুর্বলতা, ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা।"
---
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন , "ছেলে আর মেয়ে বন্ধু হতে পারে কিন্ত তারা অবশ্যই প্রেমে পড়বে । হয়তো খুবই অল্প সময়ের জন্য অথবা ভুল সময়ে । কিংবা খুবই দেরিতে , আর না হয় সব সময়ের জন্য । তবে প্রেমে তারা পড়বেই ।"
---
সত্যি বলতে, ছেলে ও মেয়েতে শুধুমাত্র বন্ধুত্ব অসম্ভব ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ । কেননা শুধুমাত্র বন্ধুত্ব হলে প্রকৃতি নিজের অস্তিত্ব হারাবে। চুম্বক আর লোহা কখনো পাশাপাশি থাকতে পারে না। আকৃষ্ট করবেই। যদি কেউ তা এড়িয়ে যায় তবে সে ভণ্ডামি করছে নয়তো ধোঁকা দিচ্ছে ।
আগুনের পাশে মোম গলবেই। ছেলে ও মেয়ে বন্ধুত্ব হতে পারে , কিন্তু একসময় প্রেমে বা অবৈধ সম্পর্কে রুপ নিবেই। আর এটাই স্বাভাবিক ।......
اَلسَّلاَمْ عَلَيْـــــــــــكُمْ وَ رَحْمَةُ اللہِ وَبَرَكَاتُهُ🥀
★দৈনন্দিন আমল লিস্ট★
১. সালাত মনোযোগ সহকারে আওয়াল ওয়াক্তে আদায় করা, প্রতিদিন ১২ রাকাত সুন্নাতে মুআক্কাদা সহ। কারণ এই বারো রাকাআত সুন্নাহ আদায় করলে জান্নাতে আমাদের জন্য একটি ঘর নির্মাণ করা হবে।
২. আযানের জবাব ও দূআ পড়া। এবং আযান শেষে দুরূদ শরীফ পাঠ করা।
৩. ওযুর পর কালিমা শাহাদাত পড়া ও দূআ করা।
৪. ফরজ সলাতের পর দূআ পড়া। আয়াতুল কুরসি, তাসবীহে ফাতেমী। (৩৩ সুবহানাল্লহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লহু আকবার ১বার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকালাহু..... পড়া।)
৫. সকাল-সন্ধা ও রাতে ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসি, সূরা ইখলাস, ফালাক ও নাস ৩ বার করে পড়ে ফুঁ দিয়ে সারা শরীরে হাত বুলানো। ঘুমানোর আগে ওযু, দুআ, বিছানা ঝাড়া, সূরা মুলক, সূরা বাকারার শেষ ২ আয়াত পড়া এবং ঘুম থেকে উঠে দূআ পড়া।
৬. খাবার আগে পরে দূআ পড়া ও শেষে দুআ পড়া।
৭. বাথরুমে যাওয়ার আগে ও বের হাওয়ার পর দূআ পড়া।
৮. ঘর থেকে বের হওয়ার সময় আয়াতুল কুরসি এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া এবং সালাম দিয়ে ও ডান পা দিয়ে গৃহে প্রবেশ করা।
৯. শুক্রবার সূরা কাহফ পড়া, সূরা কাহফের প্রথম ও শেষ ১০ আয়াত পড়া, মুখস্থ না থাকলে মুখস্থ করা।
১০. তাহাজ্জুদ সলাতের নিয়ত করে ঘুমানো এবং যথাসম্ভব নফল সালাত (ইশরাক, চাশত, জাওয়াল ও আওয়াবীনের সলাত ইত্যাদি) আদায় করা।
১১. সোম ও বৃহস্পতিবার এবং আইয়ামে বীজের সাওম রাখা।
১২.প্রতিদিন সবাইকে ক্ষমা করে, অন্তরে হিংসা বিদ্বেষ না রেখে ঘুমানো।
১২. অবসর সময় বা কাজ করতে করতে ইস্তিগফার, দুরুদ শরীফ পাঠের অভ্যাস করা।
১৩. প্রতিদিন কুরআন তিলাওয়াত করা ।
১৪. সর্বাবস্থায় আল্লহর উপর তাওয়াক্কুল এবং সবর করা।
১৫. ঈমান ভঙ্গের কারণগুলো পড়া এবং অনুধাবন করা।
১৬. মৃত্যু নিয়ে ভাবা। সর্ব রোগের এক চিকিৎসা কারণ আমাদের সমস্যাগুলো মোটামুটি সবই দুনিয়াবি তাই মৃত্যুর কথা স্মরণ করলে সমস্যাগুলো হালকা মনে হবে।
১৭. নামাজের দুআ ও সূরা অর্থসহ রিভিশন দেয়া।
১৮. হালাল খাবার গ্রহণ করা, কারণ হারাম খাদ্য গ্রহণকারীর দূআ কবুল হয় না।
১৯. সকাল সন্ধ্যার মাসনূন দুআগুলো পড়া।
২০. নিজের যত্ন নেওয়া।
★বর্জনীয় কাজ★
১. গান, মুভি, মিউজিক, সিরিয়াল, টিকটিক ভিডিও, হারাম বিষয়গুলোর অভ্যাস থাকলে পরিহার করা।
২. পর্দা বা বেপর্দা, নিজের বা অন্যের ছবি আপলোড না করা।
বাচ্চাদের ছবি, খাবারের

অন্তর বা হৃদপিণ্ড আরবিতে قلب বলা হয় ।
সাধারণ দৃষ্টিতে অন্তর হলো শরীরের একটি গোশতের টুকরা ।
ألا وإن في الجسد مضغة (قلب)
তথা শরীরের মধ্যে একটি গোশতের টুকরা আছে । সহীহ বুখারী - ৫২।
ইসলামে অন্তর বলতে এমন একটা স্থানকে বোঝানো হয় , যার মধ্যে সত্য বা মিথ্যা, ইমান বা কুফরী , তাকওয়া বা অবাধ্যতা ইত্যাদি থাকে।
فإن القلب الذي هو محل..رقم الفتوى... : 344320
islamweb.net
আমি বলবো অন্তর হলো শরীরের রক্ত সঞ্চালন কারী ও একটি একমুখী অনুভূতি। যেমনঃ সেখানে ঘৃণা আর ভালোবাসা দুইটা একসাথে থাকে না । শুধু একটাই থাকবে । আপনি একটা বিষয় ঘৃণার সাথে সাথে ভালোবাসতে পারবেন না।
অন্তর পুরো শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে এবং সমস্ত রক্ত এটার মধেই আবার ফিরে আসে । এ থেকে বোঝা গেল পুরো শরীরের সাথে অন্তরের স্পষ্ট তো সম্পর্ক রয়েছে ।
এই অন্তর আপনার প্রতিটি অঙ্গকে নিয়ন্ত্রণ করে । তাইতো ভালো হবে জেনেও ছাত্ররা পড়াশোনা করতে চায় না , ক্ষতিকর জেনেও অনেক মানুষ বিড়ি খায়।
কারন জানা থকলেই মানুষ মনুষত্ব সম্পূর্ণ হয় না।
ইসলামে অন্তরের অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে । প্রথমের হাদিসটা পুরোটা পড়ুন।
عن النعمان بن بشير رضي الله عنهما قال: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: ((ألا وإن في الجسد مضغة إذا صلحت صلح الجسد كله، وإذا فسدت فسد الجسد كله، ألا وهي القلب))؛ متفق عليه:
নুমান ইবনে বাসির রাঃ বলেন আমি রাসুল সাঃ কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেনঃ "তোমরা জেনে রাখ শরীরের মধ্যে একটি গোশতের টুকরা আছে যদি সেটা সুস্থ হয়ে যায় পুরো শরীরেই সুস্থ হয়ে যায় । যদি এটা অসুস্থ হয়ে যায় তাহলে পুরো শরীর অসুস্থ হয়ে যায় । আর এটা হলো কলব বা অন্তর" ।
তাহলে বুঝতে পারলাম অন্তরের দুইটা অবস্থাঃ সুস্থ আর অসুস্থ । এই বিষয়ে আল্লাহ তায়ালা কি কিছু বলছেন ? চলেন দেখে আসি ।
অন্তর যে অসুস্থ হয় এর বেপারে আল্লাহ বলেনঃ
فِي قُلُوبِهِم مَّرَضٌ فَزَادَهُمُ اللَّهُ مَرَضًا ۖ وَلَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ بِمَا كَانُوا يَكْذِبُونَ ﴿١٠ البقرة﴾
"তাদের অন্তরে রোগ আছে , আল্লাহ তাদের অন্তরের রোগ আরো বাড়িয়ে দেন , তারা যে এই বেপারে মিথ্যা বলেছে এই কারনে তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি । "
এখানে স্পষ্ট ভাবে অন্তরের রোগের কথা বলা হয়েছে ।
তাহলে আমরা অন্তরকে কিভাবে সুস্থ করবো এবং রাখবো । দুইটা কাজ।
১-অন্তর সুস্থ করতে হলে বিশুদ্ধ ইমান আনতে হবে । আমি বলছি না বিতর্কিত বিষয় গুলোর উপর ইমান আনা । যেমন, আল্লাহ কোথায় আছেন, রাসূল সাঃ কিসের তৈরি ইত্যাদি। ইমান সম্পর্কে আল্লাহর রাসূল সাঃ যা বলছেন তার উপর ইমান আনলেই চলবে । জিবরাঈল আঃ রাসূল সাঃ জিজ্ঞেস করলেন হে আল্লাহর রাসূল সাঃ ইমান কি? তিনি বললেনঃ
أن تُؤمن بالله وملائكته وكتبه ورسله واليوم الآخر، وتؤمن بالقدر خيره وشره
ক । আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস। মানে لا اله الا الله
খ । ফেরেস্তাদের প্রতি বিশ্বাস। মানে ফেরেস্তারা হলো আল্লাহর হুকুম পালন কারী আল্লাহ সৃষ্টি।
গ । আসমানী কিতাব সমূহের প্রতি বিশ্বাস। মানে শুধু কোরআন নয় সমস্ত আসমানী কিতাব আল্লাহর পক্ষ থেকে তা বিশ্বাস করা । তবে কোরআন ব্যতিত অন্য কোনো কিতাব বিধ্যমান নাই ।
ঘ । রাসূলদের প্রতি বিশ্বাস। মানে আদম থেকে মুহাম্মদ সাঃ পর্যন্ত সকল নবী রাসুলদের প্রতি বিশ্বাস আনতে হবে । আর মুহাম্মদ সাঃ সর্বোশেষ নবী ও রাসূল।
ঙ । আখেরাত বিশ্বাস। মানে মৃত্যুর পরের জীবন।
চ । ভাগ্যের প্রতি বিশ্বাস, ভালো ও খারাপ দুইটার প্রতিই । কারন এটাই নির্ধারিত ছিলো ।
এর বাহিরে আর কোন বিষয়ে অতিরিক্ত প্রশ্ন করা ঠিক না । যদিও সুনির্দিষ্ট দিক নির্দেশনা আছে তারপরেও এর অতিরিক্ত ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করার প্রয়োজন নাই ।
২ - ইমান ঠিক রাখাঃ- ইমান ঠিক রাখতে হলে , আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করতে হবে ।
أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنْكُمْ [النساء:59]
"আল্লাহ ও রাসূল সাঃ এর আনুগত্য করো , এবং উলুল আমর যারা তাদের" ।
মনে করেন আপনি ইমান আনলেন কিন্তু নামাজ আদায় করেন না তাহলে আপনি কি আপনার ইমান টিকিয়ে রাখতে পারবেন?
রাসূল সাঃ বলেনঃ
من ترك الصلاة فقد كفر
"যে নামাজ ত্যাগ করলো সে কুফরি করলো " ।
এভাবে ইসলামের প্রতিটা বিষয় নিজের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করার মাধ্যমেই আপনি আপনার অন্তরকে সুস্থ রাখতে পারবেন।
আর এই সুস্থ কলবের অধিকারীরাই জান্নাতের মেহমান। আল্লাহ আমাদের সবার অন্তরকে সুস্থ করুন আমিন ।
- মোঃ মাহবুব মহসিন - আল হাদিস এন্ড ইসলামীক স্টাডি'স দারুন্নাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদ্রাসা।

আমি ভাবতেছি ফিলিস্তিনের বিপক্ষে ফতুয়া দিবো আর রিয়াল কামাবো।😢😢😢 কেমন হয় ভাইয়েরা?
প্রশ্নঃ প্রেম করে বিয়ে করলে কি সংসার সুখের হয় না ?
উত্তরঃ বাস্তবতা বেশিরভাগ অসুখি হওয়াই ।
তবে আল্লাহই ভালো জানেন সুখি হওয়া আর না হওয়ার বেপারে। তবে হারামতো হারামই। কেহ ভুল পথে থাকলে তা ত্যগ করে সঠিকটা গ্রহণ করলে আল্লাহ খুশি হন ।
কাউকে পছন্দ করে মনে বিয়ের আশা করা দোষের কিছু না , কিন্তু মেলামেশা,দেখা দেওয়া, কথা বলা এগুলো সম্পূর্ণ হারাম তবে সম্পূর্ণ বিয়ের প্রস্তুতি নিয়ে অভিভাবকদের অনুমতি নিয়ে , সামান্য কথা বলা বা দেখা দেওয়া জায়েজ আছে ।
❏ -গুরুত্বপূর্ণ আমল গুলো হলো- ❏
(১) প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) বলেছেন,
যে ব্যক্তি শোয়ার সময় আয়াতুল কুরসী পড়বে শয়তান সারা রাত তার নিকটে যাবে না।
__________(বুখারি-২৩১১)।
★
★
(2) রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন,
যে ব্যক্তি রাতে সুরা বাকারার শেষ ২ আয়াত (আ-মানার রাসূলু–) তেলাওয়াত করবে এটা তার জন্য যথেষ্ট হবে ।
__________(বুখারি- ৪০০৮)।
★
★
(৩) প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) বলেছেন,
রাতে (কুল ইয়া আইয়্যু হাল কা-ফিরুন) (অর্থাৎ সূরা কা-ফিরুন) পাঠ করা শির্ক থেকে মুক্তি পেতে উপকারী।
__________(সহীহ তারগীব-৬০২)।
★
★
(৪) একদা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তার সাহাবাদের বললেন, তোমাদের কেউ কি এক রাতে এক তৃতীয়াংশ কুরআন পড়তে অসমর্থ হবে? এতে সকলকে বিষয়টি ভারী মনে হলো। বলল, একাজ আমাদের মধ্যে কে পারবে, হে আল্লাহর রাসূল?! তিনি বললেন, সূরা ইখলাস হল এক তৃতীয়াংশ কুরআন।
__________(বুখারী- ৫০১৫)
★
★
(৫) রাসূলুল্লাহ (সাঃ) যখন ঘুমানোর ইচ্ছা করতেন তখন তাঁর ডান হাত তাঁর গালের নীচে রাখতেন, তারপর এ দো‘য়া টি বলতেন।
ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺑِﺎﺳْﻤِﻚَ ﺃَﻣُﻮﺕُ ﻭَﺃَﺣْﻴَﺎ
(আল্লাহুম্মা বিস্মিকা আমূতু ওয়া আহ্ইয়া)।
❛হে আল্লাহ্! আপনার নাম নিয়েই আমি মরছি (ঘুমাচ্ছি) এবং আপনার নাম নিয়েই জীবিত (জাগ্রত) হবো❜।
__________(বুখারি- ৬৩২৪)।
★
★
(৬) প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) হযরত আলী এবং ফতেমা (রাঃ)- কে বলেন, আমি কি তোমাদেরকে এমন কিছু বলে দিবো না যা তোমাদের জন্য খাদেম অপেক্ষাও উত্তম হবে? যখন তোমরা তোমাদের বিছানায় যাবে, তখন তোমরা (৩৩) বার সুবহানাল্লাহ, (৩৩) বার আলহামদুলিল্লাহ্, এবং (৩৪) বার আল্লাহু আকবার বলবে, তা খাদেম অপেক্ষাও তোমাদের জন্য উত্তম হবে।
__________(বুখারী- ৩৭০৫)।
★
★
(৭) প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) বলেন,
যে ব্যাক্তি প্রত্যেক রাতে তাবারকাল্লাযী বিইয়াদিহিল মুলক (সূরা মূলক) পাঠ করবে এর মাধ্যমে মহিয়ান আল্লাহ্ তাকে কবরের আযাব থেকে রক্ষা করবেন।
__________( তিরমিজি-২৮৯০)।
★
★
➤ আল্লাহ্ পাক আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দান করুক,,
★ আমিন ★
❄ রাতে ঘুমানোর আগে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আমল !!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Sylhet
3131