computer full automatic (slitter) cutting machine setting set.
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নলেজ
ইলেকট্রিক কাজ সমপর্কে সাধারণ ধারণা দেওয়া হয়েছে,
আপনারা চাইলে এই পেজ থেকে অনেক কিছু জানতে পারবেন
Operating as usual

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,,,,,,,
ইলেক্ট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড এ নিম্নবর্ণিত পদসমূহে সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের নিকট থেকে অনলাইনে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে,,,,
#বিঃদ্র //প্রিয় বন্ধুরা, পরবর্তী পোস্টের জন্য পেজে ফলোইং দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন।।।
#ধন্যবাদ।।।।।।
হাইড্রোলিক মেশিনের সাহায্য কিভাবে কাপড় কাটা হয়, আপনারা দেখলে অবাগ হয়ে যাবেন, ৭০-৮০ পিস কাপড় একসাথে বিছিয়ে লোহার পেটার্ন দিয়ে খুব সহজেয় কাটা হচ্ছে,,,,
হাইড্রোলিক মেশিনের সাহায্য কিভাবে ক্যাপের বাটন বানানো হয় দেখেনিন এখনি,,,

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,,,,,,,
মহাপরিচালকের কার্যালয় প্রধান সংকেত ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশলী (টেলকম) এর দপ্তর বাংলাদেশ রেলওয়ে,,
#বিঃদ্র //প্রিয় বন্ধুরা, পরবর্তী পোস্টের জন্য পেজে ফলো দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন।।।
#ধন্যবাদ।।।।।।

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে লাইন স্কু লেভেল -১ (চুক্তিভিত্তিক) পদের ণিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,,,
#বিঃদ্র //প্রিয় বন্ধুরা,পরবর্তী পোস্টের জন্য পেজে ফলো দিয়ে লাইক কমেন্ট এবং শেয়ারের মাধ্যমে আমাদের সাথেই থাকুন।।।
#ধন্যবাদ।।।।।।
200kva জেনারেটর রানিং অবস্থায় ইঞ্জেক্টরের পাশদিয়ে এই ভাবে হাওয়া বের হচ্ছে, কি কারণে এমন হতে পারে বলে আপনি মনে করেন,,
আপনার একান্ত মন্তব্য কমেন্টে জানান,,,
১.অভার লোড
২.এয়ার লিকেজ
৩.ওয়েল লিকেজ
৪.নাট লোজ
৫.এয়ার & ওয়েল লিকেজ
কি কারণ হতে পারে?

#ইলেকট্রিক্যাল_ইঞ্জিনিয়ারিং_ইন্টারভিউ_নলেজ_১.৫
১। প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় গ্রিডে ভোল্টেজের মান কত?
উত্তরঃ ৪০০ কেভি ২৩০ কেভি ১৩২ কেভি ৬৬ কেভি।
২। প্রশ্নঃ পাওয়ার স্টেশনে ব্যবহৃত বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি গুলোর নাম লেখ?
উত্তরঃ পাওয়ার স্টেশনে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি গুলোর নাম হলো:
জেনারেটর,
ট্রান্সফরমার,
সুইচ গিয়ার,
স্টার্টিং মোটর ও কন্ট্রোলিং ইউনিট ইত্যাদি।
৩। প্রশ্নঃ জেনারেশন স্টেশনগুলোতে কোন ধরনের ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ Step Up ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয়।
৪। প্রশ্নঃ পাওয়ারকে কি যারা প্রকাশ করা হয়?
উত্তরঃ ইংরেজি অক্ষর P দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
৫। প্রশ্নঃ মাটিতে পোল পোতার গভীরতা কত হওয়া উচিত?
উত্তরঃ পোলের দৈর্ঘ্যের ছয় ভাগের এক ভাগ হওয়া উচিত।
৬। প্রশ্নঃ সুইচ সাধারণত কত ভোল্টের সার্কিটে ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ 220 Volt থেকে 250 Volt সার্কিটে সুইচ ব্যবহার করা হয়।
৭। প্রশ্নঃ ইন্সট্রুমেন্ট ট্রান্সফরমার কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ট্রান্সফরমার কারেন্ট, ভোল্টেজ, পাওয়ার, এনার্জি পরিমাপের জন্য ব্যবহার করা হয় তাকে ইন্সট্রুমেন্ট ট্রান্সফার করা হয়।
৮। প্রশ্নঃ কনসিল্ড কন্ডুইট ওয়ারিং এ কোন ধরনের তার বা ক্যাবল ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ সিঙ্গেল কোর পিভিসি ক্যাবল ব্যবহার করা হয়।
৯। প্রশ্নঃ আইপিএস ও ইউপিএস কি ধরনের সার্কিট?
উত্তরঃ ইনভার্টার সার্কিট।
১০। প্রশ্নঃ কি কি কারণে রক্ষন যন্ত্র ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ শর্ট সার্কিট, ওভারলোড কারেন্ট প্রবাহ ও বৈদ্যুতিক আঘাত থেকে রক্ষার জন্য রক্ষণ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়।
১১। প্রশ্নঃ ট্রান্সফরমারকে আদর্শ যন্ত্র বলা হয় কেন?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের মধ্য কোনো ঘূর্ণাযমান অংশ থাকে না ফলেই এর কর্মদক্ষতা অনেক বেশি হয়, প্রায় 99% এর লস নেই বলেই চলে তাই ট্রান্সফরমারকে আদর্শ যন্ত্র বলা হয়।
১২। প্রশ্নঃ ohm's এর কারেন্ট সূত্রটি লেখ?
উত্তরঃ I=VR.
১৩। প্রশ্নঃ বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন কে?
উত্তরঃ মাইকেল ফ্যারাড সর্বপ্রথম বিদ্যুৎ আবিষ্কার করেন।
১৪। প্রশ্নঃ অর্ধপরিবাহী কাকে বলে?
উত্তরঃ কোন পদার্থের এমন গুণ থাকে যে পরিবাহী ও অর্ধপরিবাহীর মাঝখানে অবস্থান করে তাকে অর্ধপরিবাহী বলে।
১৫। প্রশ্নঃ অন্তরক বা ইনসুলেটর কাকে বলে?
উত্তরঃ যে পদার্থের মুক্ত ইলেকট্রন সংখ্যা খুব কম বা নেই বলেই চলে। যা বিদ্যুৎ প্রবাহের প্রচুর বাধা সৃষ্টি করে তাকে অন্তরক বলে।
১৬। প্রশ্নঃ ক্যাবল স্প্যান কি?
উত্তরঃ একটি বৈদ্যুতিক খুঁটি হতে অন্য খুটির মাঝখানের দৈর্ঘ্য কে স্প্যান বলা হয়।
১৭। প্রশ্নঃ কোন মোটর ৫০০০ আর.পি.এম গতিবেগে চলতে পারে?
উত্তরঃ ইউনিভার্সাল মোটর।
১৮। প্রশ্নঃ প্রাইম মুভার বলতে কি বুঝায়?
উত্তরঃ যে যন্ত্র নিজে ঘোরে এবং শক্তি উৎপাদনের জন্য সাহায্য করে তাকে প্রাইম মুভার বলে।
১৯। প্রশ্নঃ ওহম মিটার কি?
উত্তরঃ যে যন্ত্রের সাহায্যে কোন বস্তুর রেজিস্টেন্স নির্ণয় করা হয়। তাকে অহম মিটার বলে।
২০। প্রশ্নঃ গার্ড ওয়্যার এর কাজ কি?
উত্তরঃ বৈদ্যুতিক হাইভোল্টেজ লাইন যখন টেলিফোন কিংবা টেলিগ্রাফ লাইন অতিক্রম করে কোন দুর্ঘটনার কারণে ক্যাবল ছিড়ে টেলিফোন লাইনের উপরে পতিত না হয়।
সেজন্য বৈদ্যুতিক লাইনে নিচে গার্ড ওয়্যার লাগানো হয় ।
#বিঃদ্র //প্রিয় বন্ধুরা, ইন্টারভিউ নলেজ সম্পর্কে আরো জানতে পরবর্তী পোস্টের জন্য পেজে ফলো দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন।।।
#ধন্যবাদ।।।।।।

#বেসিক_ইলেকট্রিসিটি_১.৪
অপরিবাহী পদার্থ কাকে বলে ?
যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎপ্রবাহ সহজে চলাচল করতে পারে না, প্রবাহ পথে অনেক বেশি বাধার সম্মুখীন হয় তাকে অপরিবাহী পদার্থ বলে। অপরিবাহী পদার্থের মধ্যে তড়িৎপ্রবাহ তুলনামূলক ভাবে খুব কম হয়, যাকে ব্যবহারিক ক্ষেত্রে উপেক্ষা করা বলে।
বিদ্যুৎ অপরিবাহী পদার্থের বৈশিষ্ট্য,,,
# উচ্চমানের ইন্সুলেশন রেজিস্ট্যান্স।
# ক্ষয়রোধক ক্ষমতা বা স্থায়িত।
# উচ্চমানের ডাই-ইলেকট্রিক ক্ষমতা।
# যান্ত্রিক ক্ষমতা।
# বাতাসে আর্দ্রতা শোষণে অক্ষমতা।
# মরিচা প্রতিরোধ ক্ষমতা।
অপরিবাহী পদার্থের তালিকা,,
ক্রমিক নং অপরিবাহী পদার্থ,,,
১ এবোনাইট
২ অ্যাসবেসটর
৩ কাঁচ
৪ ব্যাকেলাইট
৫ মাইকা
৬ শুষ্ক কাগজ
৭ পলিথিন
৮ চীনামাটি
৯ রাবার
বিভিন্ন প্রকার অপরিবাহী পদার্থের ব্যবহার,,,,
(ক) অ্যাসবেসটর: এটি একটি সাদা রংঙের আঁশযুক্ত অদাহ্য খনিজ পদার্থ। তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে এর ইনস্যুলেশন করার ক্ষমতা বেড়ে যাওয়ার জন্য উত্তাপক বস্তুুসামগ্রীতে এটি ব্যবহৃত হয়।
(খ) মাইকা: এর ডাই-ইলেক্ট্রিক ক্ষমতা খুব বেশি। এটি অদাহ্য বস্তুু হওয়াই উত্তাপক বস্তুুসামগ্রীতে ইনসুলেশন কাজে এর ব্যবহার হয়। যথা- হিটার, হট-প্লেট, ইস্ত্রি, ডায়নামো ও মোটরের কম্যুটেটরে ইনসুলেশন হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
(গ) কাঁচ: সাধারণভাবে কাঁচ একটি ভালো অপরিবাহী পদার্থ। বাল্ব ও বাতির আবরণের জন্য কাঁচ বেশি ব্যবহৃত হয়। বিদ্যুৎ সরাসরি লাইনেরও অনেক সময় কাচের ইন্সুলেটর ব্যবহার করা হয়।
-----------------------++++
অর্ধপরিবাহী কাকে বলে??
যে সকল পদার্থের কারেন্ট পরিবহন ক্ষমতা পরিবাহী ও অপরিবাহী পদার্থের মাঝামাঝি, সে সকল পদার্থকে অর্ধপরিবাহী বা সেমিকন্ডাক্টর বলে।
অর্ধপরিবাহী পদার্থের উদাহরণ,,,,
১. সিলিকন
২. জার্মেনিয়াম
৩. ক্যাডমিয়াম
৪.গ্যালিয়াম
৫.সালফাইড ইত্যাদি।
অর্ধপরিবাহী পদার্থ কত প্রকার ও কি কি,,,,,,
অর্ধপরিবাহী পদার্থ সাধারণত দুই প্রকার। যথাঃ
১. খাঁটি সেমিকন্ডাক্টর
২. ভেজাল সেমিকন্ডাক্টর
আবার, ভেজাল সেমিকন্ডাক্টর দুই প্রকার। যথাঃ
১. পি- টাইপ সেমিকন্ডাক্টর ( P- Type Semiconductor)
২. এন- টাইপ সেমিকন্ডাক্টর ( N- Type Semiconductor)
অর্ধপরিবাহী পদার্থের বৈশিষ্ট্য
১. অর্ধপরিবাহীর সাথে কোন অপদ্রব্য যোগ করলে পরিবাহিতা বৃদ্ধি পায়।
২. নিদিষ্ট তাপমাত্রায় পৌছানো পর্যন্ত এর রেজিস্ট্যান্স তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে কমে যায়।
৩. পরমশূন্য তাপমাত্রায় এরা অন্তরকের মতো কাজ করে।
৪. অর্ধপরিবাহীর পরিবহন ব্যান্ড ও যোজন ব্যান্ডের মধ্যে শক্তি পার্থক্য 1.1eV বা এর থেকে কম।
#বিঃদ্র //প্রিয় বন্ধুরা, বেসিক ইলেকট্রিসিটি সম্পর্কে আরো জানতে পরবর্তী পোস্টের জন্য পেজে ফলো দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন।।।
#ধন্যবাদ।।।।।।

#বেসিক_ইলেক্ট্রিসিটি_১.৩
পরিবাহী পদার্থের তালিকা নিম্নরূপ,,
নিচে কিছু পরিবাহী পদার্থের নাম দেয়া হলো।
ক্রমিক নং পরিবাহী পদার্থ
১ সোনা
২ রূপা
৩ তামা
৪ অ্যালুমিনিয়াম
৫ ক্যাডমিয়াম
৬ লোহা
৭ পিতল
৮ টিন
৯ দস্তা
১০ টাংস্টটেন
১১ সীসা
১২ পারদ
পরিবাহী পদার্থের ব্যবহার,,,,
বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থের ব্যবহার নিচে দেয়া হলো।
(ক) রূপা: রূপার দাম তুলনামূলক ভাবে বেশি হওয়ায় এর ব্যবহার খুব কম হয়। প্রধানত ওয়াট-আওয়ার মিটারের কম্যুটেটরে, কার্টিজ ফিউজ ও কিছু কিছু বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির কন্টাক্টরে রূপা ব্যবহার করা হয়।
(খ) তামা: মোটর রি-ওয়াইন্ডিংয়ে সুপার এনামেল কপার ওয়্যার, বিদ্যুতিক ক্যাবল, জেনারেটরের কম্যুটেটর এবং ওভারহেড লাইনে তামার তার ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
(গ) অ্যালুমিনিয়াম: তামার তারের তুলনায় দামে সস্তা বলে বর্তমানে ওভারহেড লাইনে ও ভূ-নিম্নস্থ লাইনে অ্যালুমিনিয়াম তার ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
(ঘ) সীসা: ক্যাবলের আবরণ, ফিউজ তার, ব্যাটারির প্লেট ইত্যাদি তৈরিতে সীসা ব্যবহার করা হয়।
(ঙ) পারদ: অ্যাম্পিয়ার আওয়ার মিটার, মার্কারি ভ্যাপার ল্যাম্প, মার্কারি আর্ক রেক্টিফায়ার ও রিলের ভিতরে পারদের ব্যবহার দেখা যায়।
(চ) লৌহ ও স্টীল: লোহা ও স্টিলের ব্যবহার সীমাবদ্ধ। তবে এটি সাহায্যকারী কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে।
(পরবর্তী পোস্টে অর্ধপরিবাহী ও কুপরিবাহী সম্পর্কে বর্ণনা দেওয়া হবে)
#বিঃদ্র //প্রিয় বন্ধুরা, বেসিক ইলেকট্রিসিটি সম্পর্কে আরো জানতে পরবর্তী পোস্টের জন্য, পেজে ফলো দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন।।।
#ধন্যবাদ।।।।।।

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি,,,
প্রিয় ইঞ্জিনিয়ার ভাইয়েরা, পিছুটান না নিয়ে, জব এপ্লিকেশন করতে থাকুন, জব হোক বা না হোক, অভিজ্ঞাতা তো হবে,
সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে, সামনে এগিয়ে যান,,,।
ইনশাআল্লাহ্ খুব তারাতারি সফল হবেন,,
আমাদের এই পেজে ফলো দিয়ে,
পরবর্তী আরো গুরুত্বপূর্ণ পোস্টের জন্য অপেক্ষায় থাকুন।
ধন্যবাদ,
#বেসিক_ইলেকক্ট্রিসিটি_১.২
কারেন্ট কত প্রকার ও কি কি,,
কারেন্ট প্রধানত দুই প্রকার। যথা:
১) স্থির বিদুৎ।
২) চল বিদ্যুৎ।
(১) স্থির বিদ্যুৎ: যে বিদ্যুৎ স্থান পরিবর্তন করে না এবং উৎস স্থলেই থেকে যায় তাকে স্থির বিদ্যুৎ বলে। ঘর্ষণের ফলে এ বিদ্যুতের উৎপত্তি হয়। দুই হাতের তালু দিয়ে ঘর্ষণের ফলেও এই বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়।
(২) চল বিদ্যুৎ: এই বিদ্যুৎ উৎপত্তিস্থলে সীমাবদ্ধ না থেকে পরিবাহীর মধ্য দিয়ে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে প্রবাহিত হতে পারে।
প্রবাহ অনুসারে চল বিদ্যুৎ আবার দুই প্রকার। যথা:
(১) ডি.সি কারেন্ট: যে কারেন্টের মান ও দিক সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয় না তাকে ডি.সি বা (Direct Current) বলে।
(২) এ.সি কারেন্ট: যে কারেন্টের মান ও দিক সময়ের সাথে পরিবর্তন হয় তাকে এ.সি বা (Alternating Current) বলে।
পরিবাহী পদার্থ কাকে বলে?
যে সকল পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহ খুব সহজেই হয়, বিশেষ কোনো বাঁধার সম্মুখীন হয় না তাকে বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ বলে।
সাধারণত সব ধাতুই কম-বেশি ভালো বিদ্যুৎবাহী। যেমন- রূপা, তামা, অ্যালুমিনিয়াম বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
এছাড়া মাটি, প্রাণীদেহ, কার্বন, কয়লা পরিবাহকের কাজ করে।
পরিবাহী পদার্থের বৈশিষ্ট্য।
# নিম্নমানের আপেক্ষিক রেজিস্ট্যান্স থাকতে হবে।
# নিম্নমানের তাপমাত্রা সহগ হতে হবে।
# ক্ষয়রোধক ক্ষমতা বা স্থায়িত্ব হতে হবে।
# যান্ত্রিক টান সহন ক্ষমতা বেশি থাকতে হবে।
# নমনীয়তাসম্পন্ন গুণ থাকতে হবে।
# মরিচা প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকতে হবে।
# সোল্ডারিং করার উপযুক্ততা থাকতে হবে।
#বিঃদ্র //প্রিয় বন্ধুরা, বেসিক ইলেকট্রিসিটি সম্পর্কে আরো জানতে পরবর্তী পোস্টের জন্য লাইক কমেন্ট এবং শেয়ারের মাধ্যমে আমাদের সাথেই থাকুন।।।
#ধন্যবাদ।।।।।।

#বেসিক_ইলেক্ট্রিসিটি_১.১
১) বৈদ্যুতিক কারেন্ট হল-_ ইলেকট্রিক চার্জের নড়াচড়া।
২) পরমাণুর সবচেয়ে হালকা কণিকা -_ইলেকট্রন।
৩) ইলেকট্রনের তুলনায় প্রোটনের ভর-_১৮৪০ গুণ।
৪) চার্জিত বস্তর কাজ করার সামর্থ্যকে বলে -_ বিদ্যুৎ বিভব।
৫) বিদ্যুৎ বিভব v সমান-_ W/Q ভোল্ট।
৬) বৈদ্যুতিক কারেন্ট I সমান -_ Q/t Amp,
৭) দুটি অসম চার্জের মধ্যে বিভব পার্থক্য পরিমাপ করা হয় -_ ভোল্টে।
৮) ওহমের সুত্র -_ V=IR
৯) 2K ওহম রেজিস্টারে যদি 50 mA প্রবাহিত হয় তবে সেটার আড়া আড়িতে ভোল্টেজ হবে -_ 100 V
১০) যদি 100 ওহম রেজিস্টারের আড়া আড়িতে 200V প্রয়োগ করা হয়, তবে রেজিস্টারের মধ্য দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হবে-_ 2 Amp.
১১) 45 V এর একটি ব্যাটারির আড়া আড়িতে একটি রেজিস্টর সংযোগ করলে 1 mA কারেন্ট প্রবাহিত হয়, রেজিস্টরটির রেজিস্ট্যান্স হবে-_ 4.5 k ওহম ।
১২) যদি একটি তামার তারের ব্যাস দ্বিগুণ করা হয়, তবে এর কারেন্ট বহন ক্ষমতা -_ চতুর্গুণ বৃদ্ধি পায়।
১৩) নাইক্রোম তার ব্যবহৃত হয়-_ হিটারের কয়েল হিসাবে।
১৪) বৈদ্যুতিকভাবে পাওয়ার সমান-_ VI
১৫) এনার্জি সমান-_ VIt
#বিঃদ্র //প্রিয় বন্ধুরা, বেসিক ইলেকট্রিসিটি সম্পর্কে জানতে পরবর্তী পোস্টের জন্য লাইক কমেন্ট এবং শেয়ারের মাধ্যমে আমাদের সাথেই থাকুন।।।
#ধন্যবাদ।।।।।।
ট্রান্সফরমার কেভিএ তে কেন প্রকাশ করা হয়?
আমরা জানি ট্রান্সফরমারের মোট লস=কোর লস+কপার লস। কোর লস নির্ভর করে ভোল্টেজের উপর । কপার লস নির্ভর করে কারেন্টের উপর। তাহলে মোট লস নির্ভর করে কারেন্ট এবং ভোল্টেজের উপর কিন্তু উহাদের মধ্যবর্তী ফেজ এঙ্গেলের উপরে নয়।
তাহলে বলা যায় যে পাওয়ার ফ্যাক্টর পরিবর্তনের সাথে মোট লসের কোন সম্পর্ক নেই। তাই ট্রান্সফরমারের রেটিং কেবিএ (kVA) তে লেখা হয়ে থাকে।
***নোট করে রাখতে পারেন। ***
Full meaning:-
1) MC = Magnetic Contactor
2) NO = Normally Open
3) NC = Normally Close
4) AVR = Automatic Voltage Regulator
5) VFD = Variable Frequency Drive
6) MCB = Miniature Circuit Breaker
7) MCCB = Molded Case Circuit Breaker
8)HT = High Tension
9) LT = Low Tension
10) ATS = Automatic Transfer Switch
11) DB = Distribution Board
12) SDB = Sub Distribution Board
13) VCB = Vaccum Circuit Breaker
14) ACB = Air Circuit Breaker
15) BBT = Bus Bar Trunking System
16) MPCB = Motor Protection Circuit Breaker
17) DOF = Drop Out Fuse
18) PFI = Power Factor Improvement
19) HRC Fuse = High Rupturing Capacity
20) L1, L2, L3 = Supply Coil in three phase system
21) R, S, T = Input terminal of supply coil
22) U, V, W = Output terminal of Supply Coil
23) LBS = Load Break Switch
24) ELCB = Earth leakage Circuit Breaker
25) RCCB = Residual Current Circuit Breaker
26) OCB = Oil Circuit Breaker
27) PLC = Programmable Logic Controller
28) DCS = Distributed Control System
29) SCADA = Supervisory Control & Data Acquisition system
30) HMI = Human Machine Interface
| A = অ্যাম্পিয়ার (Ampere)
| V = ভােল্ট (Volt)
VA = ভােল্ট অ্যাম্পিয়ার (Volt ampere)।
| c = ক্যাপাসিট্যান্স (Capacitance)
f = ফ্রিকোয়েন্সি (Frequency)
| R = রেজিস্ট্যান্স (Resistance)
| G = কন্ডাক্ট্যান্স (Conductance)
X = রিয়াক্ট্যান্স (Reactance)
| Y = এডমিট্যান্স (Admittance)
Z = ইম্পিডেন্স (Impedance)
| XC = ক্যাপাসিটিভ রিয়াক্ট্যান্স (Capacitive
Reactance)
L = সেল্ফ ইন্ডাক্ট্যান্স (Self Inductance)
| M = মিউচুয়াল ইন্ডাক্ট্যান্স (Mutual Inductance)
T= টাইম, টেম্পার Time Period, Temperature
t = Time
RF = রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি Radio Frequency
XL = ইন্ডাক্টিভ রিয়াক্ট্যান্স (Inductive Reactance)
| AC = অল্টারনেটিং কারেন্ট (Alternating Current)
| Ah = অ্যাম্পিয়ার আওয়ার (Ampere hour)
| DC = ডাইরেক্ট কারেন্ট (Direct Current)
| e.m.f = ইলেক্ট্রোমােটিভ ফোর্স (Electromotive
force)
| H = হেনরী (Henry)
Hz = হার্জ(hertz)
KHz = কিলোহার্জ (kilohertz)
MHz = মেগাহার্জ (Megahertz)
| h.p = হর্স পাওয়ার (horsepower)
| W = ওয়াট (Watt)
kW= কিলােওয়াট (Kilowatt)
MW = মেগাওয়াট (Megawatt)
| MVAr = মেগাভােল্টএম্পিয়ার (Mega volt
ampere) (reactive)
KVA = কিলোভোল্টঅম্পিয়ার (Kilovolt-ampere)
k@ = কিলোওহম (Kilo ohms)
| MO = মেগা ওহমস Mega ohms
| MMF = ম্যাগনেটোমােটিভ ফোর্স (Magneto
motive force)
p.d =পটেনশিয়াল ডিপারেন্ট
(Potential Difference)
p.f = পাওয়ার পেক্টর (Power factor)
RPM = রোটেশন পার মিনিট (Revolutions per
minute)
Im = লুমেন (Lumen)
| uF = মাইক্রো-ফ্যারাড (micro Farad)
uA = মাইক্রো এম্পিয়ার (micro Ampere)
Wb =ওয়েবার (Weber)
ckt = সার্কিট (Circuit)
S.P = সিঙ্গেল পোল (Single Pole)
SPDT = সিঙ্গেল পোল ডাবল থ্রো (Single Pole
Double Throw)
| DPDT = ডাবল পােল ডাবল থ্রো (Double Pole
Double Throw)
| FDB = ফিউজ ডিস্ট্রিবিউশন বাের্ড (Fuse
Distribution Board)
DP = ডাবল থ্রো (Double Pole)
| IC = ইন্ট্রিগ্রেটেড সার্কিট (Integrated Circuit)
KCL = কারশপ কারেন্ট ল(Kirchhoff's current
law)
KVL = কারশব বোর্ডের ল(Kirchhoff's Voltage
law)
mA = মিলি এম্পিয়ার(Milliampere)
| mV = মিলি ভােল্ট (Millivolt) ।
বিঃদ্রঃ পোস্ট কালেক্ট
Click here to claim your Sponsored Listing.