বিভিন্ন এসিডের নাম ও সংকেত একপলকে ❤️
➺সাইট্রিক এসিড→C6H8O7
➺অক্সালিক এসিড→HOOC-COOH
➺সালফিউরিক এসিড→H2SO4
➺নাইট্রিক এসিড→HNO3
➺পাইরুভিক এসিড→C3H4O3
➺কার্বলিক এসিড→C6H6O
➺কার্বনিক এসিড→H2CO3
➺টারটারিক এসিড→C4H6O6
➺ল্যাকটিক এসিড→CH3-CH(OH)COOH
➺ফসফরিক এসিড→H3PO4
➺ক্লোরিক এসিড→HClO3
➺থায়োয়ানিক এসিড→HCNS
➺থায়োসালফিউরিক এসিড→H2S2O3
➺নাইট্রাস এসিড→HNO2
➺নাইট্রিক এসিড→HNO3
➺পাইরোবোরিক এসিড→H2B4O7
➺পাইরো সালফিউরিক এসিড→H2S2O7
➺পারম্যাঙ্গানিক এসিড→HMnO4
➺পারক্লোরিক এসিড→HClO4
➺ফসফরাস এসিড→H3PO3
➺বোরিক এসিড→H3BO3
➺সায়ানিক এসিড→HCNO
➺সালফিউরাস এসিড→H2SO3
➺সিলিকিক এসিড→H2SiO3
➺অলিক এসিড→C17H35COOH
➺অ্যাসিটিক এসিড→CH3COOH
➺পাইরোভিক এসিড→CH3-CO-COOH
➺ফরমিক এসিড→HCOOH
➺স্টিয়ারিক এসিড→C17H35COOH
-----®----------®--------®------
🔸হাইড্রো ক্লোরিক এসিড → HCl
🔹সালফিউরিক এসিড → H2SO4
🔹সালফিউরাস এসিড → H2SO3
🔸ফসফরাস এসিড → H3PO3
🔹ফসফরিক এসিড → H3PO4
🔸কার্বনিক এসিড → H2CO3
🔹ক্লোরিক এসিড → HClO3
🔸পারক্লোরিক অ্যাসিড HClO4
🔹নাইট্রাস এসিড → HNO2
🔸নাইট্রিক এসিড → HNO3
🔹সাইট্রিক এসিড → C6H8O7 (লেবুর রসে থাকে)
🔸টারটারিক এসিড → C4H6O6(তেঁতুলে থাকে)
🔹অক্সালিক এসিড → HOOC - COOH
🔸ফরমিক এসিড → HCOOH (পিঁপড়ার কামড়ে থাকে)
🔹অ্যাসিটিক এসিড → CH3COOH 🔸(ভিনেগারের টক স্বাদ ও গন্ধের জন্য দায়ী)
🔹হাইড্রোজোয়িক এসিড → N3H (ব্যতিক্রমি এসিড)
🔹অলিক এসিড → C17H33COOH
🔸সায়ানিক এসিড → HCNO
🔹পামিটিক এসিড → C15H31COOH
🔸হাইপো ক্লোরাস এসিড → HClO
🔹হাইড্রো ব্রোমিক এসিড → HBr
🔹হাইড্রো আয়োডিক এসিড → HI
🔸গুকোনিক এসিড → C6H12O7
🔹স্টিয়ারিক এসিড → C17H35COOH
🔶প্রয়োজনীয় কিছু ক্ষারকের নাম ও সংকেত ঃ-
🔸সোডিয়াম অক্সাইড Na2O
🔹সোডিয়াম হাইডক্সাইড NaOH
🔹অ্যামোনিয়াম হাইডক্সাইড NH4OH
🔸ক্যালসিয়াম অক্সাইড CaO
🔹পটাসিয়াম হাইডক্সাইড KOH
🔸ক্যালসিয়াম হাইডক্সাইড Ca(OH)2
🔷প্রয়োজনীয় কিছু লবণের নাম ও সংকেত ঃ-
🔸সোডিয়াম কোরাইড (খাদ্য লবণ) NaCl
🔹অ্যামোনিয়াম কোরাইড (নিশাদল) NH4Cl
🔸পটাসিয়াম কোরাইড KCl
🔹ক্যালসিয়াম কার্বনেট (চুনাপাথর) CaCO3
🔸সোডিয়াম সালফেট Na2SO4
🔹পটাসিয়াম ফেরোসায়ানাইড K4[Fe(CN6)]
🔹জিপসাম CaSO4.2H2O
🔸গ্লুবার সল্ট Na2SO4
Education is power
never stop learning
copyright :Ayman Sadiq vaiya
Operating as usual

শিক্ষা পদ্ধতিতে আসছে বিশাল পরিবর্তন!


কুইজ প্রতিযোগিতা
কমেন্ট করে বলতে হবে
#কুইজ

কুইজ প্রতিযোগিতা
কমেন্ট করে বলতে হবে– ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু কত দিন অনশন করেন?
(ক) ১২ দিন (খ) ১১ দিন
(গ) ১৩ দিন (ঘ) ১৪ দিন
#কুইজ

কুইজ
কমেন্ট করে বলতে হবে–
UNESCO কবে ২১ শে ফেব্রুয়ারিকে “আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস” হিসেবে স্বীকৃতি দেয়?
(ক) ১৭ নভেম্বর, ১৯৯৯ (খ) ২১ নভেম্বর, ১৯৯৯
(গ) ২২ নভেম্বর, ১৯৯৯ (ঘ) ২৭ নভেম্বর, ১৯৯৯
#কুইজ
লেন্স পরীক্ষা
কি দারুণ!
video collected

Physics_ Chapter_1 important sutro.
এই বোনদের আল্লাহ আফিয়াত দান করুন, তাদের উসীলায় জেগে উঠুক মুসলিম নর-নারীদের ঘুমন্ত চিত্ত!
আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার কাবীরা!🇸🇦✊❤️
𝐈 𝐋𝐨𝐯𝐞 𝐀𝐥𝐥𝐚𝐡 - أنا أحب الله
Collected : Tasmina Tabassum Tisha
আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থা
Courtesy: Voice Of Dhaka

পদার্থ বিজ্ঞান আধ্যয় ৪ঃ কাজ ও ক্ষমতা শক্তিঃ ঢাকা বোড ২০১৯ এর গানিতিক সম্যমসা গ এবং ঘ সলভিং

বাংলাদেশ এর শিক্ষা ব্যবস্থায় অনলাইন পাঠদানের অন্যতম পথিকৃৎ Ayman Sadiq ভাইয়ার আজ জন্মদিন।
শুভ জন্মদিন। অনেক অনেক শুভকামনা EiP পরিবারের পক্ষ থেকে ❤️❤️❤️

এসএসসি পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় অধ্যায় এর সূত্র;

5th week assignment
(Physics) SSC 21

টানা তিন ম্যাচ অষ্ট্রেলিয়ান'দের হারিয়ে সিরিজ জিতে নিল টিম টাইগার্স! 🐅
অসাধারণ পারফরম্যান্সের মাধ্যমে দারণ এই অর্জনের জন্য বাংলাদেশ দল'কে জানাই অভিনন্দন! 👏

What's the difference between dark matter and dark energy?
Our universe is dominated by mysterious and invisible forms of matter and energy that have yet to be fully (or even adequately) understood.
The pictures shows, Two galaxy clusters collided to create the “Bullet Cluster,” shown here. Normal matter is shown in pink and the rest of the matter is illustrated in blue, revealing that dark matter dominates this enormous cluster and the second graphic illustrates how the universe expands over time.
Most of our universe is hidden in plain sight. Though we can’t see or touch it, most astronomers say the majority of the cosmos consists of dark matter and dark energy. But what is this mysterious, invisible stuff that surrounds us? And what’s the difference between dark energy and dark matter? In short, dark matter slows down the expansion of the universe, while dark energy speeds it up.
Dark matter works like an attractive force — a kind of cosmic cement that holds our universe together. This is because dark matter does interact with gravity, but it doesn’t reflect, absorb, or emit light. Meanwhile, dark energy is a repulsive force — a sort of anti-gravity — that drives the universe’s ever-accelerating expansion.
Dark energy is the far more dominant force of the two, accounting for roughly 68 percent of the universe’s total mass and energy. Dark matter makes up 27 percent. And the rest — a measly 5 percent — is all the regular matter we see and interact with every day.
Dark matter
In the 1930s, Swiss-born astronomer Fritz Zwicky studied images of the roughly 1,000 galaxies that make up the Coma Cluster — and he spotted something funny about their behavior. The galaxies moved so fast that they should simply fly apart. He speculated that some kind of “dark matter” held them together.
Decades later, astronomers Vera Rubin and Kent Ford found a similar phenomenon when they studied the rotation rates of individual galaxies. The stars at a galaxy’s outer edge should circle slower than stars near the center. That’s the way planets in our solar system orbit. Instead, they noticed that the stars on a galaxy’s outskirts orbit just as fast — or faster — than the stars closer in. Rubin and Ford had found more evidence that some invisible form of matter is apparently holding the universe together.
“Even stars at the periphery are orbiting at high velocities,” Rubin once explained in an interview with Discover. “There has to be a lot of mass to make the stars orbit so rapidly, but we can’t see it. We call this invisible mass dark matter.”
Astronomers now have many other lines of evidence that suggest dark matter is real. In fact, the existence of dark matter is so widely accepted that it’s part of the so-called standard model of cosmology, which forms the foundation of how scientists understand the universe’s birth and evolution. Without it, we can’t explain how we got here.
But that lofty status puts pressure on cosmologists to find definitive proof that dark matter exists and that their model of the universe is correct. For decades, physicists all over the world have employed increasingly high-tech instruments to try and detect dark matter. So far, they’ve found no signs of it.
Dark Energy
Astronomers have known that our universe is expanding for about a century now. Telescopic observations have shown that most galaxies are moving away from each other, which implies the galaxies were closer together in the distant past. As a result, the evidence piled up for the Big Bang. However, astronomers assumed that the combined gravitational pull of all the cosmos’ stars and galaxies should be slowing down the universe’s expansion. Perhaps it would even someday collapse back in on itself in a Big Crunch.
That notion was thrown out in the late 1990s, however, when two teams of astronomers spotted something that didn’t make any sense. Researchers studying supernovas in the the most distant galaxies discovered that distant galaxies were moving away from us faster than nearby galaxies. The universe wasn’t just expanding — the expansion was speeding up.
“My own reaction is somewhere between amazement and horror,“ astronomer Brian Schmidt, who led one of the two teams, told The New York Times in 1998. “Amazement, because I just did not expect this result, and horror in knowing that it will likely be disbelieved by a majority of astronomers — who, like myself, are extremely skeptical of the unexpected.“
But rather than refute it, subsequent observations have only made the evidence for dark energy more robust. In fact, some prominent critics of dark matter still accept the existence of dark energy.
Now, that doesn’t mean researchers know what dark energy is. Far from it. But they can describe its role in the universe, thanks to Albert Einstein’s theory of general relativity. Einstein didn’t know about dark energy, but his equations suggested new space can come into existence. And he also included a fudge factor in relativity called the cosmological constant, which he added — and later regretted — to keep the universe from collapsing inward. This idea allows space itself to have energy. However, scientists have still never actually seen this force on Earth.
Some theoretical physicists think there’s an entire dark realm of particles and forces out there, just waiting to be discovered. Whatever dark energy and dark matter are made of, they seem to be playing tug-of-war with our universe — both holding it together and pulling it apart.
দীর্ঘমেয়াদি অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ ব্যবহার করার পর যখন নাড়িভুঁড়ি বা পেটের প্রায় সমস্ত মাইক্রোঅর্গানিজমগুলো মারা যায়, তখন দেখা যায় যে মস্তিষ্কের হিপোক্যাম্পাসে (যেটি স্মৃতিসংরক্ষণ বা স্মৃতি-সংক্রান্ত ব্যাপারে জড়িত, যেমন আপনার বাড়ি কোথায় বা আপনার গাড়ি কোথায় পার্ক করলেন ইত্যাদি তথ্য সংরক্ষণ করে) নতুন নতুন স্নায়ুকোষের সৃষ্টি বন্ধ হয়ে যায় বা কমে যায়। নতুন স্নায়ুকোষ প্রাপ্তবয়ষ্কদের মস্তিষ্কে কম জন্মালে-ও পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় না, সেই কারণেই নিত্যনতুন ব্যাপার শেখা সম্ভব হয়; অবশ্য স্নায়ুকোষগুলোর মধ্যকার সংযোগ এইক্ষেত্রে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। যাকগে, ইঁদুরের উপর গবেষণা করে এই ব্যাপারটি জানা গেছে। দেখা গেলো যে Ly6Chi নামক এক ধরণের শ্বেত রক্তকণিকা এই দুইয়ের মাঝে মেসেঞ্জার হিসেবে কাজ করে। কৃত্রিমভাবে Ly6Chi এর পরিমাণ কমিয়ে দিলে নতুন স্নায়ুকোষের জন্ম-ও কমে যায়, বাড়িয়ে দিলে বাড়ে। আশা কথা হচ্ছে যে নিয়মিত ব্যায়াম করলে এবং প্রোবায়োটিক খেলে ভারসাম্য ফিরে আসে।
সুতারাং, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কিছু হলেই গিয়ে অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। অনেকে জানেনই না যে ভাইরাস-জনিত রোগে অ্যান্টিবায়োটিকের করা কিছু থাকে না, তারপর-ও সবাই অ্যান্টিবায়োটিক নিয়েই পড়ে থাকেন।
পদার্থ বিজ্ঞানের ১৪০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তরঃ
****************************************
1) পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না ➯ মধ্যাকর্ষণের জন্য ।
2) প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন ➯ উচ্চ চাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
3) চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় ➯ কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
4) চা দেরীতে ঠান্ডা হয় ➯ সাদা রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)।
5) শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি ➯ কঠিন মাধ্যমে ।
6) শব্দের গতি সবচেয়ে কম ➯ বায়বীয় মাধ্যমে ।
7) তিনটি মূখ্য বর্ণ ➯ লাল, সবুজ ও নীল ।
8)৪ সে: তাপমাত্রায় জলের ঘনত্ব ➯ সর্বোচ্চ ।
9) ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল ➯ তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।
10) রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা বা ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
11) উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন ➯ আলফ্রেড নোবেল ।
12) লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে ➯ গ্যালভানাইজিং ।
13) আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে ➯ মরিচিকায় ।
14) জল বরফে পরিণত হলে ➯ আয়তনে বাড়ে ।
15) জল কঠিন, তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে পারে ।
16) বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী ➯ টাংস্টেন দিয়ে ।
17) CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস করে ➯ ওজন স্তর ।
18) ডুবোজাহাজ থেকে জলের উপরে দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় ➯ পেরিস্কোপ ।
19) ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় ➯ ডিসি কারেন্ট ।
20) সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক ➯ তামা ।
21) ডিনামাইট আবিস্কার করেন ➯ আলফ্রেড নোবেল ।
22) পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর হিসেবে ব্যবহৃত হয় ➯ গ্রাফাইট ।
23) শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে ➯ সুপারসনিক বিমান ।
24) বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি ➯ ৩X১০১০ সে. মি. ।
25) কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট ➯ চুম্বক পদার্থ ।
26) আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে ➯ দর্পনে ।
27) স্টিফেন হকিন্স একজন ➯ পদার্থবিদ ।
28) পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা ➯ অণু ।
29) পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা ➯ ইলেকট্রোন, প্রোটন ও নিউট্রন ।
30) তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে ➯ আলফা, বিটা ও গামা কনিকা ।
31) পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যা ➯ পরস্পর সমান ।
32) পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে ➯ অভিকর্ষ বল ।
33) বরফ গলনের সুপ্ত তাপ ➯ ৮০ ক্যালরি ।
34) ০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি ➯ ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।
35) সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায় ➯ লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।
36) সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি ➯ সৌর রশ্মি ।
37) পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি ➯ জীবাস্ম জালানি ।
38) জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি ➯ অতি বেগুণী রশ্মি ।
39) এক্সরে এর একক ➯ রনজেন ।
40) তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর আবিস্কারক ➯ হেনরী বেকুইরেল ।
41) রেডিয়াম আবিস্কার করেন ➯ মাদাম কুরি ।
42) পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় ➯ ফিশন পদ্ধতিতে ।
43) হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় ➯ ফিউশন পদ্ধতিতে ।
44) পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও নিউট্রনের ওজন ।
45) প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন ➯ আর্কিমিডিস ।
46) দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন ➯ গ্যালিলিও ।
47) গতির সূত্র আবিস্কার করেন ➯ নিউটন ।
48) ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ ➯ ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ ।
49) পীট কয়লা ➯ ভিজা ও নরম ।
50) তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে ➯ গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
51) পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে বলে ➯ ফিউশন বিক্রিয়া ।
52) বায়ু এক প্রকার ➯ মিশ্র পদার্থ ।
53) আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার করেন ➯ আলবার্ট আইনস্টাইন ।
54) মৌলিক রাশিগুলো হলো ➯ দৈর্ঘ, ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।
55) লব্ধ রাশি ➯ বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ, বেগ প্রভৃতি ।
56) ভেক্টর রাশি ➯ সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক ইত্যাদি ।
57) স্কেলার রাশি ➯ দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি, কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা ইত্যাদি।
58) পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল ➯ এস. 58) পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি হল ➯ এস. আই. I. ।
59) ভর হচ্ছে পদার্থের ➯ জড়তার পরিমাণ।
60) এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।
61) নিউটনের গতি সূত্র ➯ তিনটি ।
62) নিউটনের বিখ্যাত বই ➯ “ন্যচারাল ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া ম্যাথমেটিকা” ।
63) বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় ➯ কিলোওয়াট / ঘন্টা KW/H ।
64) ১ অশ্ব শক্তি (P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা ৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।
65) মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল ➯ মহাকর্ষ বল ।
66) পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল ➯ অভিকর্ষ বল ।
67) অভিকর্ষজ ত্বরণ G এর মান ➯ পৃথিবীর কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে বেশী।
68) চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ G এর মান পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
69) পৃথিবীর মুক্তিবেগ ➯ ১১.২ কি.মি./সে. ।
70) মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ ➯ ৫.১ কি.মি./সে. ।
71) গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের সূত্র কয়টি ➯ তিনটি ।
72) ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী স্থিতিস্থাপক ➯ ইস্পাত ।
73) বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় ➯ শব্দ ।
74) জলের তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো ➯ অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ ।
75) শব্দ তর তরঙ্গ হলো ➯ অনুদৈর্ঘ বা লাম্বিক তরঙ্গ ।
76) জলে ঢিল ছুড়লে চলমান যে তরঙ্গের সৃষ্ঠি হয় ➯ অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ।
77) টানা তারের সূত্র কয়টি ➯ তিনটি ।
78) শব্দ সঞ্চালনের জন্য প্রয়োজন ➯ জড় মাধ্যমের ।
79) শুন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ ➯ শুন্য ।
80) স্বাভাবিক অবস্থায় বাতাসে শব্দের দ্রুতি ➯ ৩৩২ মি./সে. ।
81) স্বাভাবিক অবস্থায় জলে শব্দের দ্রুতি ➯ ১৪৫০ মি./সে. ।
82) স্বাভাবিক অবস্থায় লোহায় শব্দের দ্রুতি ➯ ৫২২১ মি./সে. ।
83) শব্দের বেগের উপর প্রভাব আছে ➯ তাপ, আদ্রতা ও বায়ু প্রবাহ ।
84) শ্রাব্যতার সীমা ➯ ২০-২০০০০ HZ ।
85) ইনফ্রাসোনিক বা শব্দোত্তর বা অশ্রুতি শব্দ ➯ ২০ HZ
86) আল্ট্রাসোনিক বা শব্দোত্তর শব্দ ➯ ২০০০০ HZ এর বেশী ।
87) প্রতিধ্বনি শোনার জন্য সময়ের প্রয়োজন ➯ ০.১ সে. ।
88) প্রতিধ্বনি শোনার জন্য প্রতিফলক ও উৎসের মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব ➯ ১৬.৬ মিটার ।
89) কোন শব্দ মানুষের কর্ণকুহরে প্রবেশ করলে বধির হয় ➯ ১০৫ ডেসিবেলের উপর সৃষ্ঠ শব্দ ।
90) বাদুর চলাচলের সময় কি প্রয়োগ করে ➯ প্রতিধ্বনি ।
91) তাপ এক প্রকার ➯ শক্তি ।
92) জলের স্বাভাবিক স্ফুটনাংক স্বাভাবিক চাপে -১০০০ সেলসিয়াস ।
93) প্রেসার কুকারের মূলনীতি ➯ চাপে জল বেশী তাপমাত্রায় ফুটে ।
94) ভূ-পৃষ্ঠ হতে যত উপরে উঠা যায় তত কমে ➯ স্ফুটনাংক ।
95) বস্তুর তাপ শোষণ ক্ষমতা নির্ভর করে ➯ রঙের উপর ।
96) শীতকালে রঙিন কাপড় আরামদায়ক ।
97) গরমকালে সাদা কাপড় আরামদায়ক ।
98) পেট্রোল ইঞ্জিন আবিস্কৃত হয় ➯ ১৮৮৬ ইং সালে ।
99) ফ্রেয়নের রাসায়নিক নাম ➯ ডাই-ক্লোরো ডাই ফ্লোরো মিথেন ।
100) ফারেনহাইট ও সেলসিয়াস স্কেলে সমান তাপমাত্রা নির্দেশ করে ➯ (- ৪০০ ) তাপমাত্রায় ।
101) স্বাভাবিক অবস্থায় একজন মানুষের উপর প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে বায়ুর চাপ ➯ ১৫ পাউন্ড ।
102) ক্লিনিক্যাল থার্মোমিটারে দাগ কাটা থাকে ➯ (৯০০ -১১০০) F ।
103) থার্মোমিটারে পারদ ব্যবহারের কারণ ➯ অল্প তাপে আয়তন বৃদ্ধি পায় ।
104) আলো এক প্রকার ➯ শক্তি ।
105) আলোক মাধ্যম ➯ তিনটি , ১) স্বচ্ছ, ২) ঈষদ স্বচ্ছ ও ৩) অস্বচ্ছ ।
106) প্রতিফলনের সূত্র ➯ দুইটি ।
107) প্রতিসরণের সূত্র ➯ দুইটি ।
108) পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের শর্ত ➯ দুটি ।
109) সাদা আলো সাতটি বর্ণের সমাহার ।
110) লেন্স দুই প্রকার ১) অপসারী, ২) অভিসারী।
111) দৃষ্টির ত্রুটি মোট চারটি ➯ ১) হ্রস্ব দৃষ্টি, ২) দীর্ঘ দৃষ্টি, ৩) বার্ধক্য দৃষ্টি ও ৪) বিষম দৃষ্টি বা নকুলা ।
112) তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি ➯ লাল আলোর ।
113) তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম ➯ বেগুনী আলোর ।
114) বিক্ষেপণ কম ➯ লাল আলোর ।
115) বস্তুর বর্ণ পদার্থের কোন ধর্ম নয়, এটি আলোকের একটি ধর্ম ।
116) নীল কাচের মধ্য দিয়ে হলুদ ফুল ➯ কালো দেখায় ।
117) লাল আলোতে গাছের পাতা ➯ কালো দেখায় ।
118) নীল কাচের মধ্য দিয়ে সাদা ফুল ➯ নীল দেখায় ।
119) লাল ফুলকে সবুজ আলোয় ➯ কালো দেখায় ।
120) সূর্য রশ্মি শরীরে পড়লে ➯ ভিটামিন ডি তৈরী হয় ।
121) সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ ➯ গামা রশ্মি ।
122) সবচেয়ে বড় তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ ➯ বেগুণী রশ্মি ।
123) শরীরের ত্বকে ভিটামিন তৈরীতে সাহায্য করে ➯ পরিমিত অতিবেগুণী রশ্মি।
124) আমাদের দর্শনাভূতির স্থায়িত্বকাল ➯ ০.১ সেকেন্ড ।
125) যে সকল বস্তুর আকর্ষণ ও দিকনির্দশক ধর্ম আছে ➯ চম্বুক পদার্থ ।
126) চৌম্বকের চুম্বকত্ব একটি ➯ ভৌত ধর্ম ।
127) চৌম্বকের প্রকারভেদ ➯ ১) প্রাকৃতিক চৌম্বক, ২) কৃত্রিম চৌম্বক ও ৩) তড়িৎ চৌম্বক ।
128) চৌম্বক পদার্থ ➯ টিন, আয়রণ, কপার, কোবাল্ট, নিকেল ইত্যাদি ।
129) চৌম্বক পদার্থের প্রকারভেদ ➯ ১) ডায়া চৌম্বক, ২) প্যারা চৌম্বক ও ৩) ফেরো চৌম্বক ।
130) মেরু অঞ্চলে চৌম্বকের আকর্ষণ ➯ সবচেয়ে বেশী ।
131) পৃথিবীর চৌম্বক উত্তর মেরু আসলে ➯ পৃথিবীর ভৌগলিক দক্ষিণ ।
132) তড়িৎ দুই প্রকার ➯ ১) স্থির তড়িৎ ও ২) চল তড়িৎ ।
133) চল তড়িৎ দুই প্রকার ➯ ১) এ. সি. তড়িৎ ২) ডি. সি. তড়িৎ ।
134) ডি. সি. প্রবাহ পাওয়া যায় ➯ ব্যাটারি থেকে ।
135) রোধ পরিবাহীর চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে ➯ ১) উপাদান, ২) দৈর্ঘ্য, ৩) প্রস্থচ্ছেদ ও ৪) তাপমাত্রা।
136) মাধ্যম তিন প্রকার ➯ ১) পরিবাহী, ২) অর্ধপরিবাহী, ৩) অন্তরক বা অপরিবাহী।
137) রাডার (RADAR) হলো ➯ RADIO DETECTION AND RANGING ।
"পদার্থবিজ্ঞানের মজার মজার তথ্য ও উত্তর"
প্রশ্ন: লিফট দিয়ে নিচে নামার সময় নিজেকে হালকা লাগে কেন?
উত্তর: যখন লিফট ব্যবহার করে নিচে নামা হয় তখন স্থির অবস্থান থেকে একটি ত্বরণের সৃষ্টি হয় এবং লিফটের সাপেক্ষে সেই ত্বরণ অভিকর্ষজ ত্বরণের চেয়ে কম হয়। এ কম ত্বরণ নিয়ে আমরা লিফটের উপর আমাদের ওজনের চেয়ে কম বল প্রয়োগ করি। ফলে আমরা হালকা বোধ করি। অর্থাৎ আমাদের ওজন কম মনে হয়।
এজন্য লিফট দিয়ে নিচে নামার সময় নিজেকে হালকা লাগে।
প্রশ্ন: ভর ও ওজন কি একই জিনিস?
উত্তর: না, ভর ও ওজন একই জিনিস নয়। কোনো বস্তুতে মোট পদার্থের পরিমাণই হচ্ছে ভর। আর কোনো বস্তুকে পৃথিবী যে বল দ্বারা আকর্ষণ করছে বা নিজের দিকে টানছে তা হচ্ছে বস্তুটির ওজন।
প্রশ্ন: দিনের বেলা আমরা চাঁদ দেখতে পাই না কেন?
উত্তর: কে বলেছে দিনের বেলা চাঁদ দেখা যায় না? দিনের বেলা চাঁদ দেখা যায়। আমি নিজেও দেখেছি। কিন্তু সূর্যের আলোর তীব্রতার জন্য অস্পষ্ট দেখা যায়।
প্রশ্ন: আকাশে বিদ্যুৎ চমকায় কেন?
উত্তর: আমরা যে বিদ্যুৎ ব্যবহার করি আর বিদ্যুৎ চমকালে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় তা একই। সাধারণত আকাশে যখন মেঘ থাকে তখন জলীয়বাষ্প এতো ঠান্ডা হয়ে যায় যে বরফের আকার ধারণ করে এবং এগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়। এই সংঘর্ষের ফলে ইলেকট্রিক চার্জ উৎপন্ন হয়।
মেঘের উপরে থাকে পজিটিভ চার্জ আর নিচে থাকে নেগেটিভ চার্জ। যেহেতু বিপরীতধর্মী চার্জ পরস্পরকে আকর্ষণ করে তাই এই পজিটিভ চার্জ ও নেগেটিভ চার্জ পরস্পরের সংস্পর্শে আসলে এদের বিভব পার্থক্যের কারণে উপর থেকে নিচের দিকে চার্জের নির্গমন ঘটে।
এর ফলে শক্তির নি:সরণ ঘটে, শব্দ হয় ও আলোর ঝলকানি সৃষ্টি হয়।
প্রশ্ন: আকাশের রং নীল কেন?
উত্তর: সূর্যের আলোর ৭টি রং থাকে। এগুলো হল- বেগুনি, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল। পৃথিবীতে আলো আসার সময় বায়ুমণ্ডলের সূক্ষ্ম ধূলিকণা এবং বিভিন্ন গ্যাস অণুতে আপতিত হয়।
আপতিত হওয়ার পর বিচ্ছুরণের সময় যে আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বেশি সে আলো তত বেশি বিচ্ছুরিত হয়। সে অনুযায়ী বেগুনি আলো সবচেয়ে বেশি বিচ্ছুরিত হওয়ার কথা।
কিন্তু বায়ুমণ্ডলের ওজোনস্ফিয়ার অঞ্চল সূর্যের বেগুনি আলোর অধিকাংশ শোষণ করে নেয়। বেগুনি আলো বাদ দিলে সবচেয়ে বামের তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো হল নীল। ফলে বায়ুমন্ডলে নীল আলোই সবচেয়ে বেশি বিচ্ছুরিত হয়। তাই দিনের বেলা আমরা নীল আকাশ দেখি।
প্রশ্ন: অভিকর্ষ বল না থাকলে আগুন গোলাকৃতির হয় কেন?
উত্তর: অভিকর্ষ বল অর্থাৎ পৃথিবীর টান না থাকলে আগুনের শিখার আকৃতি হত গোল! অভিকর্ষ বল থাকলে শিখার কাছের বাতাস গরম হয়ে হালকা বাতাস উপরে উঠে যেত। কিন্তু অভিকর্ষ বল না থাকায় শিখার চারপাশের বাতাস হালকা হোক আর ভারি হোক সরে যেত না।
ফলে চারপাশের বাতাসের কারণে শিখাটি গোল হয়ে জ্বলত। এবং চারপাশের অক্সিজেন সব পুড়ে গেলে নিজে নিজেই নিভে যেত।
প্রশ্ন: আঙুল ফুটালে শব্দ হয় কেন?
উত্তর: আঙুলের সংযোগস্থলের মাঝে সাইনোভিয়াল ফ্লুইড নামে এক প্রকার ঘন পিচ্ছিল তরল জাতীয় পদার্থ থাকে। এর কাজ হল সংযোগস্থলের অস্থিগুলির মাঝে যেন কোন ধরণের সংঘর্ষ না হয়। এই তরলের মাঝে বিভিন্ন গ্যাসও সম্পৃক্ত হয়ে মিশে থাকে।
আমরা যখন আঙুল ফোটাই তখন মূলত আঙুলের হাড়গুলোকে টেনে আলাদা করার চেষ্টা করি। এই টানের ফলে সংযোগস্থলের মাঝের স্থানটি বেড়ে যায় এবং আভ্যন্তরীণ চাপ কমে যায়।
কিন্তু যখন পুনরায় আগের স্থানে ফিরে আসে তখন সংযোগস্থলের গ্যাসগুলো বুদবুদ সৃষ্টি করে যাকে বিজ্ঞানের ভাষায় ক্যাভিটেশন বলে এবং এই বুদবুদগুলো চাপের কারণে ফেটে গিয়ে শব্দ করে।
অনেকের ধারণা এটি করলে ক্ষতি হয়। কিন্তু ১৯৯৮ সালে ডোনাল্ড উঙ্গার প্রমাণ করেন যে সেই ধারণাটি ভুল। এই গবেষণার জন্য তিনি ২০০৯ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত হন।
প্রশ্ন: পরমাণু ঠিক কতোটা ছোট?
উত্তর: পরমাণু হচ্ছে মৌলের ক্ষুদ্রতম অংশ যারা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় সরাসরি অংশগ্রহণ করতে পারে। একটি সুন্দর উদাহরণ দিলে পরমানুর আকারের ধারণাটি তোমাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে।
এক চামচ পানিতে যে সংখ্যক পরমাণু থাকে, আটলান্টিক মহাসাগরেও তত চামচ পানি থাকে না। ধারণা করা হয়, এর চেয়েও প্রায় আটগুণ বেশি পরমাণু থাকে!!!
ঘুরে আসুন: জটিল প্রশ্নের সরল উত্তর: পর্ব ২
প্রশ্ন: একটি ডিশের লাইনে এতগুলো চ্যানেল কীভাবে আসে, একটার সাথে আরেকটার মিশ্রণ হয় না কেন?
উত্তর: টিভি চ্যানেলের ব্রডকাস্ট সেন্টারগুলো স্যাটেলাইটে তাদের অনুষ্ঠানের সম্প্রচারগুলো পাঠায় এবং পরবর্তীতে সেই স্যাটেলাইট থেকে আসা সংকেতের মাধ্যমে আমরা আমাদের বাসায় বসে টিভিতে সেই চ্যানেলে অনুষ্ঠানগুলো দেখি।
প্রত্যেকটি ব্রডকাস্ট সেন্টারের জন্য আলাদা আলাদা ফ্রিকুয়েন্সি ব্যান্ড রয়েছে এবং তারা সেই অনুযায়ী তাদের সম্প্রচার প্রেরণ করে। এসব ফ্রিকুয়েন্সি ব্যান্ড আলাদা হওয়ার কারণেই মূলত একটি চ্যানেলের সাথে আরেকটি চ্যানেলের সংমিশ্রণ হয় না।
প্রশ্ন: Big Crunch কী?
উত্তর: বিগ ক্রাঞ্চকে বিগ ব্যাং- এর প্রতিবিম্ব বলা যেতে পারে। বিগ ব্যাং নামক মহাবিস্ফোরণের পর, মহাবিশ্বের সবকিছু চারপাশে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে এবং তখনই শুরু হয় মহাবিশ্বের প্রসারন। আর সেই সাথে সূত্রপাত হয় মহাকর্ষ শক্তির।
মহাকর্ষের কারণে সবকিছুকেই আকর্ষণ করে। এতে সবকিছুর চারপাশে ছড়িয়ে পড়ার প্রচণ্ড গতি এক সময় ধীরে ধীরে কমে আসবে। কিন্তু মহাকর্ষ যেহেতু রয়েই যাবে, গতি কমতে কমতে এক সময় শূন্য হয়ে তারপর গতি উল্টোদিকে কাজ করবে।
অর্থাৎ তখন সবকিছু ছড়িয়ে পড়ার পরিবর্তে নিজেদের মধ্যকার আকর্ষণে আবার কাছাকাছি আসা শুরু করবে। শুরু হবে সংকোচন। যত কাছাকাছি আসবে, মহাকর্ষও তত বেশি কাজ করবে। তাতে কাছাকাছি আসার গতি আরও বাড়বে।
এভাবে কাছাকাছি আসতে আসতে একসময় সবকিছূ আবার একবিন্দুতে মিলিত হবে। এই এক বিন্দুতে মিলিত হওয়ার ঘটনাটাকেই বলা হয় “বিগ ক্রাঞ্চ”।
আর সেই বিন্দুটিকে বলে “সিংগুলারিটি”।

গতিতত্ত্বের স্বীকার্যসমূহ (Postulates of Kinetic theory):
১. গ্যাসের গঠনঃ সকল গ্যাস অসংখ্য ক্ষুদ্র, গোলাকার ও স্থিতিস্থাপক কণা দিয়ে গঠিত। এসব কণাকে অণু বলে। তবে নিস্ক্রিয় গ্যাসের ক্ষেত্রে এসব কণা পরমাণু। একটি গ্যাসের প্রতিটি অণুর আকার ও ভর একই।
২. অণুর গতিশীলতাঃ গ্যাসের অণুগুলো অবিরামভাবে চারিদিকে ছুটাছুটি করে। এ ছুটাছুটির সময় অণুগুলো একে অপরের সাথে এবং পাত্রের গায়ে সংঘর্ষ করে। যে কোন দুটো সংঘর্ষের মধ্যবর্তী পথ সরল রৈখিক।
৩. গড় মুক্ত পথঃ দুটো সংঘর্ষের মধ্যবর্তী দূরত্বসমূহের গড়মানকে গ্যাস অণুর গড়মুক্ত পথ বলে।
৪. সংঘর্ষের সময়ঃ অণুগুলোর মধ্যে শুধু সংঘর্ষের জন্য যে সময় ব্যয় হয় তা দুটো সংঘর্ষের মধ্যবর্তী সময়ের তুলনায় নগণ্য।
৫. গতিবেগঃ গ্যাস অণুগুলো সম্পূর্ণ স্থিতিস্থাপক হওয়ায় সংঘর্ষের ফলে তাদের গতিবেগের কোন পরিবর্তন হয় না।
৬. চাপঃ গ্যাসের অণুগুলো পাত্রের গায়ে যে সংঘর্ষ করে তার ফলেই গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হয়। ধাক্কার ফলে পাত্রের গায়ে একক ক্ষেত্রের উপর যে বল প্রযুক্ত হয় তাকেই গ্যাসের চাপ বলে।
৭. আয়তনঃ গ্যাস অণুগুলো এতই ছোট যে অণুগুলোর মোট প্রকৃত (নিজস্ব) আয়তন গ্যাসের পাত্রের আয়তন তথা গ্যাসের মোট আয়তনের তুলনায় খুবই নগণ্য।
৮. আকর্ষণ/বিকর্ষণঃ গ্যাসের অণুগুলো একে অপর থেকে এত দূরে দূরে অবস্থান করে যে, এদের পরস্পরের প্রতি কোন আকর্ষণ বা বিকর্ষণ নেই বলেই ধরা হয়।
৯. গতিশক্তিঃ গ্যাসের গতিশক্তি পরম তাপমাত্রার সমানুপাতিক।
১০. অভিকর্ষ শক্তির প্রভাবঃ গ্যাসের অণুগুলোর গতির উপর অভিকর্ষ শক্তির কোন প্রভাব নেই।

"হাইজেনবার্গের রহস্যময় অনিশ্চয়তার নীতি"
কোয়ান্টাম মেকানিক্সে হহাইজেনবার্গের আনসার্টেইনিটি প্রিন্সিপাল বা অনিশ্চয়তা নীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যা আমাদের বাহ্যিক জগত সম্পর্কে ধারনা কিছুটা বদলে দেয়। যা আমাদের মনে কিছু প্রশ্নের জন্ম দেয়, যার কিছু উত্তর আমাদের জানা আর কিছু অজানা। তো জানা অজানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতে আজ আমরা হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি সম্পর্কে জানবো।
১৯২৭ সালে ২৬ বছর বয়সী জার্মান পদার্থবিদ উরনার হাইজেনবার্গ এই নীতিটি প্রকাশ করেন। তাই এই নীতিটিকে হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি বা হাইজেনবার্গস আনসার্টেইনিটি প্রিন্সিপাল বলা হয়। তার এই নীতিটি অনুসারে, আমরা একটি কনার অবস্থান যত নিশ্চিতভাবে নির্ণয় করতে পারবো এর ভরবেগ ততই অনিশ্চিত হয়ে যাবে, অর্থাৎ এর ভরবেগ ঠিক কত তা বের করা তত বেশী কঠিন হয়ে পড়বে। ঠিক একইভাবে একটি কণার ভরবেগ যত নিশ্চিতভাবে আমরা নির্ণয় করতে পারবো তার অবস্থান নির্ণয় করা তত কঠিন হয়ে যাবে আমাদের পক্ষে (এখানে জেনে রাখা ভালো, ভর এবং বেগের গুণফলকে ভরবেগ বলে)। এবার, একটি কণার অবস্থানের অনিশ্চয়তা এবং ভরবেগের অনিশ্চয়তাকে যদি আমরা গুন করি তাহলে আমরা একটি মান পাবো। হাইজেনবার্গ প্রকাশ করেছেন, যে কোন কণার জন্য এই গুনফলের সর্বনিম্ন একটি মান আছে, যে কোন কণার ক্ষেত্রেই এর থেকে কম মান আমরা পাবো না। কিন্তু এর থেকে বেশী মান আমরা পেতে পারি। সেই মানটি হল h cut/2.
তাহলে হাইজেনবার্গের সূত্রটিকে গানিতিকভাবে লেখা যায়,
Δ X Δ P ≥ h cut/2
যেখানে,
Δ X= অবস্থানের অনিশ্চয়তা বা পরিবর্তন
Δ P= ভরবেগের অনিশ্চয়তা বা পরিবর্তন
এখানে, h cut এর মান হল h/2 π. আমরা জানি h হল প্লাঙ্কের ধ্রুবক যার মান ৬.৬২৬ x ১০^-৩৪ জুল পার সেকেন্ড। কোয়ান্টাম মেকানিক্স এর ক্ষেত্রে এই ধ্রুবকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক জায়গায় এর ব্যবহার রয়েছে। অর্থাৎ হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি থেকে আমরা জানতে পারি যে, একটি কণার অবস্থানের পরিবর্তন এবং এর ভরবেগের পরিবর্তনের গুনফলের সর্বনিম্ন মান হবে h cut/ 2 অর্থাৎ তা কখনোই শূন্য হবে না।
হাইজেনবার্গের এই অনিশ্চয়তা নীতি থেকে আমরা আরও জানতে পারি যে, অনেক বেশী ভরবেগ সম্পন্ন কণার সঠিক অবস্থান নির্ণয় করা যেমন কঠিন ঠিক তেমনি একটি কণার অবস্থান যত নির্দিষ্ট করে আমরা নির্ণয় করার চেষ্টা করবো তার ভরবেগ নির্ণয় করা তত বেশী কঠিন হতে থাকবে। অর্থাৎ একটি কণার একটি নির্দিষ্ট সময়ে এর সঠিক অবস্থান এবং সঠিক ভরবেগ নির্ণয় করা শুধু কঠিনই নয় বরং অসম্ভব! ব্যপারটি খুবই বিস্ময়কর! তাই না? কারন এটি আমাদেরকে আমাদের অবস্থান সম্পর্কে অনিশ্চিত করে দেয়!
এবার এই নীতির একটি পরীক্ষা করা যাক। হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতির প্রমান পাওয়া যায়, একটি লেজার রশ্মির পরীক্ষায়। একটি পরীক্ষাগারে যদি একটি লেজার রশ্মিকে আমরা একটি এক ছিদ্রবিশিষ্ট স্লিটের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করাই যা অপরপাশে রাখা পর্দায় একটি দাগ বা বিন্দু তৈরি করে। এবার যদি আমরা স্লিটটির ছিদ্রের দৈর্ঘ্য ধীরে ধীরে কমাতে থাকি তাহলে কি হবে? ঠিক তাই যা আমরা ভাবছি। বিন্দুটির দৈর্ঘ্যও ছোট হতে থাকবে। স্লিটটির ছিদ্রের দৈর্ঘ্য কমাতে কমাতে এমন একটা পর্যায় আসবে যখন থেকে কোয়ান্টাম মেকানিক্স কাজ করা শুরু করবে বা হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি কাজ করা শুরু করবে। ছিদ্রের দৈর্ঘ্য আরও কমাতে থাকলে একসময় দেখা যাবে বিন্দুটি ছোট হতে হতে আবার দুই পাশে প্রশস্ত হয়ে দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং শুন্যে মিলিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু বিন্দুটির তো আরও ক্ষুদ্র হয়ে শূন্যে মিলিয়ে যাওয়ার কথা! কিন্তু তা না হয়ে বিন্দুটি প্রশস্ত হয়েছে!
এর ব্যাখ্যা দেয়া যায় হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি থেকে। যখন স্লিটের ছিদ্রের দৈর্ঘ্য আমরা কমাতে থাকবো তার মানে হবে সুত্রের ΔX এর মান আমরা কমাচ্ছি অর্থাৎ কণার অবস্থান আমরা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি। কিন্তু ছিদ্রের দৈর্ঘ্য কমতে কমতে একটি সীমায় গিয়ে দেখা যাবে, যদি আমরা ছিদ্রের দৈর্ঘ্য আরও কমাই তাহলে ব্যাপারটি এমন দাঁড়াবে যে আমরা অনিশ্চয়তা নীতির Δ X Δ P ≥ h cut/2 সম্পর্কটি ভাঙতে যাচ্ছি। অনিশ্চয়তা নীতি বজায় রাখতে এখন যেটি দরকার তা হলো Δ P এর অনিশ্চয়তা বৃদ্ধি পাওয়া। ঠিক সে কারনেই আমরা দেখতে পাই যে, X ডাইরেকশনে অনুভুমিক দিকে ভরবেগের অনিশ্চয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই স্লিটের ছিদ্রের দৈর্ঘ্য আরও কমাতে থাকলে অপরপাশে আপতিত ফোটনের ভরবেগের অনিশ্চয়তা বৃদ্ধি পেয়ে আরও প্রশস্ত রেখা তৈরি করে। ছিদ্রের দৈর্ঘ্য যত কমানো হবে আপতিত রেখা তত বেশী প্রশস্ত হবে, অর্থাৎ হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতিকে প্রমান করবে।
আশা করি উপরের আলোচনা থেকে আমরা হাইজেনবার্গের অনিশ্চয়তা নীতি সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছি, যা আমাদের পরবর্তীতে পদার্থবিজ্ঞানের অন্যান্য কিছু বিষয় সম্পর্কে বুঝতেও সাহায্য করবে।

আয়নিক বন্ধন যেভাবে গঠিত হয় 😂
বাংলা ২য় পত্রঃ সমাস
খারাপ চিন্তা ভাবনা গুলো ধরে না রেখে ফেলে দেই 🙂
Vocabulary
1. appeasement = নিবারণ,তৃপ্তি
2. summit = সর্বোচ্চ সীমা,শিখর
3. tranquil = নিথর, প্রশান্ত
4. overlooking = দেখা
5. rhetoric = অলঙ্কারশাস্ত্র
6. opted = নির্বাচিত
7. breakthroughs = আলোচিত
8. pessimistic = হতাশাপূর্ণ
9. undertones = প্রস্তাব গৃহীত
10. supposedly = কল্পনানুসারে
11. corporation = নিগম, পৌরনিগম
12. perennial = বহুবর্ষজীবী
13. hegemony = কর্তৃত্ব
14. surrogate = প্রতিনিধি
15. consensus = সর্বসম্মতি (Unanimousness)
16. shunned = অস্বীকার করায়
17. presidency = অধ্যক্ষতা, পৌরোহিত্য
18. mischief = অকর্ম, অকাজ
19. exhaust = এক্সস্ট, ক্লান্ত করা
20. emeritus = সম্মান ও উপাধিসহ অবসরপ্রাপ্ত
21. provisions = খাদ্যসংগ্রহ,রসদ
22. tenure = মেয়াদ (Period)
23. equip = সজ্জিত করা
24. extrajudicial = বিচার বহির্ভূত (Without Trial)
25. problematic = অনিশ্চিত
26. mandate = হুকুম,আদেশপত্র
27. custodial = প্রহরী
28. abysmal = অতুলনীয়,অতলস্পর্শী
29. jurisdiction = আইনগত অধিকার (Legal Authority)
30. austerity = কঠোরতা
31. alienated = বিচ্ছিন্ন
32. influx = অন্তঃপ্রবাহ,অন্তর্বাহ
33. outrage = জুলুম, নিষ্ঠুরতা (Oppression)
34. prudent = বিচক্ষণ, দূরদর্শী (Discreet)
35. humiliating = অপমানকর
36. contentious = কুস্বভাব
37. spearheaded = অগ্রণী ভূমিকা
38. stunning = অচেতন করা,অত্যাশ্চর্য
39. applause = সাধুবাদ
40. clinch = সমর্থন
41. sterling = খাঁটি
42. racism = বর্ণবাদ,স্বাজাতিকতা
43. prosecutor = কৌঁসুলিরা,অভিশংসক
44. scrutiny = গভীর তদন্ত,সুবিবেচনা
45. rampant = প্রসারণশীল
46. scrapped = বাতিল
47. repercussions = প্রতিক্রিয়া
48. wrongdoings = অন্যায়
Make tag questions of these statement
✏️ (combined board 2018)
✍️ At present, everybody likes cricket, _don’t they?_
✍️ Students hardly miss watching this game,_do they?_
✍️ Nothing is more enjoyable to them than cricket, _is it?_
✍️ How exciting the game is!,_Isn't it?_
✍️ Let's play game, _Shall we?_
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Address
Savar
Savar, 1343
Jahangirnagar University Law Society Mooting and Debating Club (JULSMDC) is a student organisation w
1340 Savar (Dhaka Division)
Savar, 1340
আপনি কি Job এর Preparation নিচ্ছেন ? আমাদের এই page ?
Savar
THIS IS A PAGE OF LOGIC.. I HOPE YOU CAN LEARN THAT YOU WANT ABOUT LOGIC....
Nolam, Mirzanagar, Ashulia, Dhaka
Savar, 1344
Department of Bangla. Gono Bishwabidalay (GB)
Jahangirnagar University
Savar, 1342
Here we store all our memories, achievements and activities. A page that reflects the people of 29th.
Savar
Knowledge is Power শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড