
NoyoN "biology" Centre
This page we'll deserve discussion, review nd resolving any query of Biology......
Operating as usual

মানবদেহে অক্সিজেন গ্রহণ করাকে কি বলে?

এইচএসসি ২০২৪ ইং পরীক্ষা আবারও স্থগিত।

হাড্ডির ভিতরের যে নরম অংশটাকে সুড়ুৎ করে ক্যালসিয়াম (Ca) বলে খাচ্ছেন তা আসলে প্রায় পুরোটাই চর্বি! এতে ক্যালসিয়ামের উপস্থিতি প্রায় নগন্য।
গরু বা কোনো প্রাণীর হাঁড়ের ভিতরের নরম অংশটা হলো অস্থিমজ্জা বা Bone marrow. এটির প্রধান অংশ হলো yellow bone marrow যা প্রায় পুরোটাই চর্বি বা fat.
আর ক্যালসিয়াম থাকে হাঁড়ের শক্ত অংশে। এটি সাধারণত খাওয়া যায়না। তাই মজার জন্য bone marrow খান সমস্যা নাই, কিন্তু যারা ক্যালসিয়াম মনে করে চর্বি খাচ্ছেন তাদের জন্য সমবেদনা!
©️

পুরুষের স্তন থাকে কেনো!?
স্তন ছাড়া ছোট থেকে বড় হওয়াটা বড্ড মুশকিল হয়ে যেতো তাই না? স্তন ব্যাপারটা নারী সংশ্লিষ্ট হলেও আমরা সকলেই জানি পুরুষেরও স্তন আছে, কিংবা বলা যায় স্তনবৃন্ত (ni***es) আছে। স্তন আর স্তনবৃন্তের মধ্যে পার্থক্য আছে। তাই পুরুষের যা আছে সেটা ঠিক স্তন বলা যাবেনা, স্তনবৃন্ত বলা যেতে পারে। কিন্তু কেনো? পুরুষের আবার এসবের দরকার কী? স্তনের প্রধান কাজ হচ্ছে দুগ্ধ নিঃসরণ করা যা স্তন্যপায়ী প্রাণীর বাচ্চারা খেয়ে ছোট থেকে বড় হয়। কিন্তু স্তন্যপায়ী প্রাণীদের ক্ষেত্রে দুধ খাওয়ানো তো নারীদের কাজ, পুরুষরা তো এ কাজ করেনা, তবে কেনো তাদের শরীরের স্তনবৃন্তের অস্তিত্ব পাওয়া যায়? কারণটা আসলে খুব সহজ।
গর্ভে থাকাকালীন ভ্রুণ যখন বেড়ে উঠতে থাকে তখন সেই ভ্রুণ ছেলে হবে নাকি মেয়ে সেটার দায়ভার ক্রোমোজমের। X ক্রোমোজমের সাথে X ক্রোমোজম মিলিত হলে ভ্রুণটি মেয়ে হিসেবে বেড়ে উঠবে, আর X ক্রোমোজমের সাথে Y ক্রোমোজম মিলিত হলে ভ্রুনটি হবে ছেলে। X যাবে নাকি Y, সেটা বাবার দেওয়া শুক্রাণুর উপর নির্ভর করে। মা কিন্তু শুধু X ক্রোমোজমই দিতে পারে। যাকগে, এই X Y ক্রোমোজমের দেওয়া-নেওয়া হওয়ার আগেই ভ্রুণের শরীরে স্তনের আবির্ভাব হয়। অর্থাৎ বলা যায় আমরা গর্ভে থাকাকালীন ছেলে হবো নাকি মেয়ে সেটা নির্ধারণের অনেক আগেই আমাদের শরীরে স্তন তৈরি হয়ে গেছে। (কেনো হয়েছে সেটা জিনের ব্লুপ্রিন্টের ব্যাপার) তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে ভ্রুণ মেয়ে হওয়ার পরই যে তার শরীরে স্তনের উপস্থিতি প্রকাশ পাবে এমনটা নয়, ছেলে নাকি মেয়ে সেটা বোঝার আগেই ভ্রুণের শরীরে ডিফল্ট ভাবেই দুটো স্তনবৃন্ত থাকবেই। এজন্য ছেলে মেয়ে উভয়ের শরীরেই একদম শিশুকাল থেকেই স্তনবৃন্তের উপস্থিতি দেখা যায়।
এরপর যখন ছেলে মেয়ে বয়ঃসন্ধি কালে পা রাখে তখন ঘটে আসল ঘটনা। মেয়েদের শরীরের নির্দিষ্ট কিছু হরমোনের আধিক্যের জন্য তাদের স্তনবৃন্তের চারিপাশে চর্বি যুক্ত হতে থাকে, অর্থাৎ স্তনের আকার আয়তন বাড়তে থাকে। অপরদিকে ছেলেদের শরীরে এইসকল হরমোনের আধিক্য কম থাকার দরুন তাদের স্তনবৃন্ত অমনই থেকে যায়। মোট কথা হলো বয়ঃসন্ধিকালে হরমোনাল কারণেই ছেলে মেয়েদের মধ্যে স্তনের পার্থক্য শুরু হয়, তার আগ পর্যন্ত উভয়ের শরীরে একদম একই ধরনের স্তনবৃন্তই পাওয়া যাবে।
এখানে আবার একটা কিন্তু আছে! হরমোনের অসামঞ্জস্যতার ফলে ছেলেদেরও স্তনের আকার বাড়তে পারে, তখন সেটা আবার অন্য কন্ডিশন। মেয়েদের ক্ষেত্রে আবার উলটো ঘটতে পারে, হরমোনের অসামঞ্জস্যতার জন্য স্তনের আকার বাড়তে নাও পারে।
এখানে একটা প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে, নারীদের ক্ষেত্রে তো স্তন থেকে দুগ্ধ নিঃসরণ হয়, তবে কি পুরুষের স্তন থেকেও তা সম্ভব? হ্যা সম্ভব। কিন্তু তা সাধারণত ঘটেনা ওই হরমোনের জন্যই। শরীরও তো একধরনের যন্ত্র নাকি? উল্টোপাল্টা হলে ছেলেদের স্তন থেকেও দুগ্ধ নিঃসরণ ঘটতে পারে। আরও একটা প্রশ্ন থেকে যায়, তা হচ্ছে পুরুষের ক্ষেত্রে এই স্তনবৃন্তের কাজটা কী? কোনো কাজই কি নেই বলা যাবে? তা আসলে বলা যাবেনা। প্রায় ৫২ শতাংশ পুরুষের ক্ষেত্রে স্তনবৃন্তের আশেপাশের এলাকা খুব সংবেদনশীল হয়, অর্থাৎ শারীরিক মিলনের সময় এই জায়গাটার সাহায্যে একজন পুরুষ আনন্দ উপভোগ করতে পারে, বা উত্তেজিত হতে পারে। তাহলে একটা কাজ পাওয়া গেলো। অবশ্য এই কাজ ছাড়া পুরুষের স্তনবৃন্তের কোনো কাজই নেই।
অনেকে প্রশ্ন করতে পারে, বিবর্তনের ধারায় পুরুষের স্তনবৃন্ত নেই হয়ে গেলো না কেনো? এর কারণ হচ্ছে পুরুষের স্তনবৃন্ত কারো কোনো ক্ষতি করেনি, করছেও না। এর জন্য মানুষের টিকে থাকতে কোনো সমস্যা হয়নি, তাই এই ব্যাপারটা নেই হয়ে যাওয়ার প্রয়োজনও হয়নি৷ স্তন থাকার ফলে পুরুষেরা স্তন ক্যান্সারেও আক্রান্ত হতে পারে, তবে তা খুবই বিরল ব্যাপার। তাই বোঝাই যাচ্ছে পুরুষের স্তনবৃন্ত দ্বারা যেমন কোনো লাভ হয় না, তেমন কোনো ক্ষতিও আসলে হয় না।
এই ছিলো পুরুষের স্তনবৃন্ত বৃত্তান্ত। কমবয়সী ছেলেমেয়েদের মনে আসা খুব কমন একটা প্রশ্ন এটা। এমন প্রশ্ন করাই স্বাভাবিক। আসলেই তো! পুরুষের আবার স্তনের দরকার কী?
লেখা: Joy Nandy
‼ইদানীং রাসেল'স ভাইপার নিয়ে কিছু ভুলভাল পোস্ট এবং সংবাদ ফেসবুকে ঘুরে বেড়াচ্ছে, যা জনমনে ভুল ধারণা এবং আতঙ্কের জন্ম দিচ্ছে। যার দরুন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পাশাপাশি মানুষ-ও ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।‼️
সর্বপ্রথম, ওটার নাম Russell’s Viper বা রাসেল'স ভাইপার, যাঁর অনুবাদ রুপ হলো: রাসেলের ভাইপার।
এদের এমন নাম করণের কারণ হলো "স্যার প্যাট্রিক রাসেল ১৭ শতকে ভারতীয় সাবকন্টিনেন্টের অনেক সাপের সর্বপ্রথম পরিচিতি এবং বিশ্লেষণ করেছিল রাসেল'স ভাইপার সহ।
তাই ১৮ শতকে সাপের ক্লাসিফিকেশনের সময় বিজ্ঞানীরা উনার নাম জুড়ে দেয় সাপগুলোর সাথে।"
💠সে যাইহোক, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, রাসেল'স ভাইপার বিশ্বের ৫ম বিষধর সাপ নয়, এমনকি এটি সেরা ৩০ নাম্বারের মধ্যেও নেই। বরং এটির অবস্থান আমাদের দেশের গোখরো বা ক্রেইটের-ও পরে, এবং এর কামড়ে সুস্থ হওয়া
অহরহ মানুষ আছে। আবার মোটেও এটির কামড়ে বাঁচার সম্ভাবনা ২০% বা এতো কম নয়, বরং রেকর্ড অনুযায়ী এই স্ট্যাটিস্টিক্সটি উল্টো।
শুধু হাসাপাতালে দেরীতে যাওয়া, ওঝার কাছে গিয়ে সময় নষ্ট করা এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী না চলা বা কনসাল্টের মধ্যে না থাকার কারণেই রুগী মা-রা পড়ে পরবর্তীতে।
তারপরেও রাসেল'স ভাইপারের কামড়ে সুস্থতার হার ৭০% এর মতো প্রায়, যদি সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নেয় তবেঁ সুস্থতার হার ৯০% এর চেয়ে বেশি তথ্যানুসারে।
💠এঁরা বাচ্চা গড়ে ৩৫টি করে দেয়, তাও-ও প্রাকৃতিক বা ইকোসিস্টেমের কারণে অর্ধেক বাচ্চা এমনিতেই মা-রা পড়ে, যেমন: চিল, পেঁচা, শিয়াল, বনবিড়াল, বানর, গুইসাপ, বেঁজি ইত্যাদি সহ আরে বেশ কিছু প্রাকৃতিক কারণ।
💠প্রায় সব বিষধর সাপেদের ভেনমের মধ্যেই অন্যান্য ভেনমের উপস্থিতি থাকে, মূলত সাপেদের ভেনম হলো অনেকগুলো বিষের ককটেল বা মিশ্রণ। অন্যান্য বিষ শিকারকে দূর্বল করা বা হজমে সহায়তার জন্য; তবেঁ সেইগুলো লিথাল বা মানুষ মা-রার মতো যথেষ্ট শক্তিশালী নয়।
💠আবার এঁরা রাগের দিক থেকেও পিছিয়ে অনেক, "বিশ্বের সবচেয়ে রাগী সাপ ব্ল্যাক মাম্বা, পাফ-এডার ইত্যাদি থেকে তো পিছিয়ে-ই এমনকি গোখরা থেকেও পিছিয়ে।"
কোনো সাপ-ই তেড়ে এসে কামড়ায় না,বরং সাপেরা মানুষদের এড়িয়ে চলা পছন্দ করে।
যদি আপনি ওঁদের কোণঠাসা না করেন বা খুব কাছে গিয়ে বা এমন কিছু করে ওঁদের থ্রেট ফিল না করান, তবেঁ কখনোই আপনাকে কামড়াতে উদ্ধত হবে না।
এক্ষেত্রে অনেক সময় ওঁরা আপনার দিকে আক্রমনাত্মক ভঙ্গিতে হিস সাউন্ড অথবা বাইট ছুর
আজ ২১ শে জুন।
পৃথিবীর দীর্ঘতম দিন ও ক্ষুদ্রতম রাত।
🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🍀🤔🤔

Routine 🍀
HSC 2024

???

এরা হোমো ফ্লোরেন্সিস, মানুষের এক অবলুপ্ত প্রজাতি। মাত্র ৬০০০০ বছর আগেও এরা বেচে ছলো , ইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেন্স দ্বীপে। একই সময় পৃথিবীতে বাস করছিলো আরো তিন প্রজাতির মানুষ - হোমো সেপিয়েন্স সেপিয়েন্স ( মানে আমরা বা আমাদের পূর্বপুরুষরা ), ইয়োরোপে ও পশ্চিম এশিয়াতে হোমো নিয়ান্ডারথালেন্সিস ( বা নিয়ান্ডারথাল মানুষ, যারা ছিলো প্রায় মানুষ, প্রায় আমাদেরই মতো কিন্তু আলাদা মুনুষ্য প্রজাতি) , আর উত্তর এশিয়ায় সাইবেরিয়ায় হোমো ডেনিসোভানিয়ান্সিস।।
তখন তুষার যুগ তার চরম অবস্থায়। সারা উত্তর গোলার্ধ ও বিশ্বের এক বিশাল অঞ্চল পুরু বরফের আচ্ছাদনে ঢাকা। পাথরের কুড়ুল, পাথরের ছুরি, বরশা, পাথরের ফলা বসানো তীর দিয়ে এই চার মুনুষ্য প্রজাতি শিকার করছে হাতির চেয়ে বড়ো ম্যামথ, বল্গা হরিন, দানবীয় এল্ক হরিন, গুহা ভল্লুকদের।। ইয়োরোপের কঠিন ঠান্ডায় চলছে মানুষের নানা প্রজাতির বাচার লড়াই আর আমাদের পূর্ব পুরুষ হোমো সেপিয়েন্স সেপিয়েন্সদের সাথে নিয়ান্ডারথালদের লড়াই। হোমো ফ্লোরেন্সিসরা ছিলো দূরভাগ্যের শিকার। তূষার যুগের শেষের দিকে তাপমাত্রা ভাড়ার সাথে সাথে সমুদ্রের জলস্তরের উচ্চতা বাড়তে থাকে। দুনিয়ার নানা স্থানে ছডিয়ে ছিটিয়ে থাকা অজস্র দ্বীপের মতো ইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেন্স দ্বীপ বিছিন্ন হয়ে পড়ে মূল স্থলভাগ থেকে। ছোটো দ্বীপের গন্ডিতে আটকে পড়ে হোমো ফ্লোরেন্সিস মানুষরা। খাদ্যের ভান্ডার সীমিত। এই ভাবে হাজার হাজার বছর ধরে অল্প খাদ্যের ভরসায় জীবন ধারন করতে করতে প্রাকৃতিক নির্বাচন এদের বানিয়ে দেয় খরবাকৃতি। এদের গড় উচ্চতা ছিলো সাড়ে তিন ফুট। এখনো অবধি সবচেয়ে ছোটো মানুষ। আফ্রিকার পিগমী বা বুশম্যান দের থেকে ছোটো। কিন্তু ছোট্ট হলেও এরা ছিলো নিপুন শিকারী এবং এরা দারুন অস্ত্র বানাতে পারতো। প্রত্নতাত্ত্বিকরা প্রমান পেয়েছেন হোমো ফ্লোরেন্সসিস মানুষররা ইন্দোনেশিয়ার অধুনা অবলুপ্ত পিগমী হাতি শিকার করতো খাদ্যের জন্য।
এই সবচেয়ে ছোটো ও বুদ্ধিমান মানুষের প্রজাতি আজ অবলুপ্ত। জীবাশ্ম বিজ্ঞানীরা বলছেন মাত্র ৪০ হাজার বছর আগে এরা অবলুপ্ত হয়েছে। কারন অজানা। প্রাকৃতিক নির্বাচন যাদের বাচিয়ে রেখেছিল, প্রকৃতিই তাদের হনন করেছে।
এক অদ্ভুত অনুভূতি হয় মানুষের এই আত্মীয়দের কথা ভাবলে।
এই হোমো ফ্লোরেন্সিস দের নিয়ে ই 'গালিভারস ট্রাভেলস'এর কাল্পনিক কাহিনী রচিত হয়েছিল..
© Ashutosh paul

এসএসসি ২০২৪ ইং এর রুটিন প্রকাশঃ
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Rangpur
KURIGRAM
Rangpur
নার্সিং, প্যারামেডিকেল, ম্যাটস্ ,আইএইচটি বিভাগসমূহের যে-কোনো ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য 01717-202248
Rangpur, 5540
Greetings from Patgram Online School. We have taken this initiative to take the education system for
Rangpur
If you have a dream to do something big, make the goal bigger
Rangpur, 5402
This is Our Beautiful Rangpur City. Rangpur Division is one the Divisions in Bangladesh. It was form
Kanthal Bari Road
Rangpur, 5620
B s c & M s c (Mathematics) kurigram at a teacher Hariram jameia dhakhil madrasa