25/11/2022
উপাত্ত বিন্যস্তকরণ
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
প্রাপ্ত তথ্যসমূহ হয় যে উপাত্ত,
প্রকাশই হলে পরে সংখ্যায় তথ্য।
বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সাজানো থাকলে,
বিন্যাস্ত উপাত্ত সেটিকে বলে।
অবিন্যাস্ত উপাত্ত এইটা জেনো,
যদি বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী না থাকে সাজানো।
প্রাপ্ত উপাত্ত সংখ্যার বদলে,
লিখিত চিহ্নকেই ট্যালি বলে।
প্রতি শ্রেণির দু'টি মানে পার্থক্য যত,
সারণির শ্রেণি ব্যবধান সংখ্যায় তত।
উপাত্তের তথ্য থেকে খুঁজি এখানে,
সর্বোচ্চ, সর্বনিম্ন আছে যা মানে।
সারণির ছক করি পেন্সিল দিয়ে,
তথ্যগুলো লিখি কলম নিয়ে।
শ্রেণি বিভাগ,ট্যালি চিহ্ন সারণিতে আর,
ঘটন সংখ্যার করি সঠিক ব্যবহার।
ট্যালিতে ১ লিখতে ১ দাড়ি যেমন বিরামেতে,
দুই দাড়ি দিব তখন,ট্যালিতে দুই লিখতে।
তিন লিখতে ৩ দাড়ি,৪ লিখতে চার,
পাঁচের বেলায় ১ দাড়িতে কাটি চারটির পর।
এখন তথ্য থেকে এক-একটা করে,
ট্যালি চিহ্ন ঠিক করে দেই ব্যবধান ধরে।
সারণিতে ৫-৬ টি করি ব্যবধান,
এভাবেও পেতে পারি সঠিক সমাধান।
22/11/2022
গণিতের গীতি কবিতা
ভগ্নাংশের শতকরা (খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
আ-তে আসল বলতে মূলধন বোঝায়,
মু-তে মুনাফা মুনাফা মোট লাভ যে টুকু হয়।
লাভ যা তা বাংলায় ইংরেজীতে নয়,
লাভ আর সুদের হেথায় একই অর্থ হয়।।
প্রতিক্ষেত্রে একশই হর বোঝায় শতকরার,
হা-তে হয় হার;লাভ সুদ মুনাফার।
তালব্য'শয় শতকরা কখনও কি চায়?
হারটা শুধুই চায় যে সমস্যায়।।
দন্ত্যশয় সময় বলতে বছর বোঝায়,
আমুশহাস চিনে নাও মূল সমস্যায়।
মুনাফা চাইলে সমস্যায় হরেতে শ(১০০) নিশ্চয়,
মুনাফা ছাড়া যদি চায় লবে শ গুন মুনাফা হয়।।
বাকিগুলো হরে লবে যেখানে যা বাকি রবে,
আমুশহাস পূর্ণ করতে বসাতে হয়।
গুণ দেবে মাঝে কাটবে নামতায়,
প্রত্যাশিত সমাধান পাবে নিশ্চয়।।
🥀( গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
13/11/2022
গণিতের কবিতা
আঠারোর নামতা
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
সমান আকারে আঁকি চারটি রেখা,
আনুভূমিক বরাবর যায় যেন দেখা।
একটি রেখা এমনভাবে উল্লম্ব বরাবর,
আঁকি যেন ছেদ করে,চারটি রেখার উপর।
উল্লম্বিক সারি পূরণে অঙ্ক যা রয়,
উভয় পাশে দশ স্হানে সাজাই তা সংখ্যায়।
জোড় অঙ্কের ক্রমগুলো এককে
বসাই,
দুটি' সারিতে এখন উর্ধ্বক্রমে যাই।
প্রথম সারির সংখ্যার পূর্বে দশক থেকে,
বিজোড় ক্রম বসিয়ে যাই নিচের দিকে।
দ্বিতীয় সারির সংখ্যার পূর্বে দশক যেথায়,
দশ থেকে জোড় ক্রম বসাবো সেথায়।
প্রথম সারির গুণিতকে দুই অঙ্কের সংখ্যা,
দ্বিতীয় সারিতে,তিন অঙ্কের যায় যে দেখা।
দুই বা তিন অঙ্কের গুণিতক যা-ই হয়,
অঙ্কের যোগফল সেথায় "৯" ছাড়া নয়।
🥀 ( গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
12/11/2022
গণিতের কবিতা
সতেরোর নামতা শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
আনুভূমিকে দুটি' সমান্তরাল রেখা,
উল্লম্বেও একইভাবে হল যে আঁকা।
আনুভূমিক- উল্লম্ব রেখা পরস্পর,
এক জোড়া ছেদ করাই অন্য জোড়ার উপর।
চারপাশে রেখাংশ রাখি সমান, দৃশ্যমান হলো এবার ৯ টি স্হান।
শূন্যছাড়া সংখ্যা প্রতীক আছে যত,
ডান থেকে পর-পর নিচে বসাই তত।
৩ টি সংখ্যার পূর্বে প্রথম সারিময়,
বাম থেকে বিজোড়ক্রম বসাব নিশ্চয়।
মাঝের সারির সংখ্যার পূর্বে এমনিভাবে,
৬ থেকে জোড় সংখ্যাক্রম বসাতে হবে।
নিচের সারিতে এবার একে-একে,
বসাই বিজোড়ক্রম ১১ থেকে।
দেখি সতেরোর ৯ গুণিতক ছকের মধ্যমায়,
১৭ দশে ১৭০ নিচে শোভা পায়।
03/10/2022
গণিতের কবিতা
উপাত্ত বিন্যস্তকরণ
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
প্রাপ্ত তথ্যসমূহ হয় যে উপাত্ত
প্রকাশই হলে পরে সংখ্যায় তথ্য।
বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সাজানো থাকলে,
বিন্যস্ত উপাত্ত সেটিকেই বলে।
যদি বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী না থাকে সাজানো,
সে উপাত্তগুলি অবিন্যস্ত জেনো।
প্রাপ্ত উপাত্ত সংখ্যার বদলে,
লিখি যে চিহ্ন দিয়ে,সেটিকে ট্যালি বলে।
প্রতি শ্রেণির দুটি মানে পার্থক্য যত,
শ্রেণির ব্যবধান সংখ্যায় তত।
উপাত্ত থেকে নিব মোরা খুঁজে এখানে,
সর্বোচ্চ, সর্বনিম্ন আছে যা মানে।
সারণির ছক করি পেন্সিল নিয়ে,
লিখি যতারীতি কলম দিয়ে।
শ্রেণি বিভাগ,ট্যালি চিহ্ন সারনিতে আর,
ঘটন সংখ্যার করি সঠিক ব্যবহার।
ট্যালিতে ১ লিখতে ১ দাঁড়ি,যেমন বিরামেতে,
দুই দাঁড়ি দিব আবার ট্যালিতে দুই লিখতে।
তিন লিখতে তিন দাঁড়ি,চার লিখতে চার,
পাঁচের বেলায়১ দাঁড়িতে কাটবো চারটির পর।
এভাবে তথ্য থেকে একটা একটা করে,
ট্যালি চিহ্ন ঠিক করে দেই ব্যবধান ধরে।
সারণিতে পাঁচ-ছয়টি করি ব্যবধান,
বাঁচবে সময়, সঠিকটা পাবই
সমাধান।
08/06/2022
গণিতের ছড়া
গুণিতক ও গুণনীয়কের শব্দগত অবস্হান(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
লতায় - লতায় কল্পনায়, নাও লতিয়ে-
লতার বর্ণ দুটি দেখ খতিয়ে।
ল-তে লঘিষ্ঠ লতার জেনেছি আগে,
লতার "ত" আছে গুণিতকে।
বর্ণ বিশ্লেষণে "ত" খুঁজে এক,
গুণিতক পেলেই থাকে গুণনীয়ক।
সাধারণ এখানে বলাই অকারণ,
উভয়তে একই রকম শব্দ "সাধারণ"।
তাই,"লতা" ধরে যদি এবার পূর্ণরূপ বলো,
ল.সা.গু -গ.সা.গু পড়া আর নয় এলোমেলো।
🥀( গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
27/05/2022
গণিতের কবিতা
টাকার ঐতিহ্য (খসড়া)১
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
পাঁচ পয়সায় লাঙ্গল আবার
দশ পয়সায় সুখী পরিবার।
আানারস ইলিশ পঞ্চাশ পয়সায়
পঁচিশ পয়সায় টাইগার।
সুখী পরিবার দাঁড়িয়ে আবার এক টাকার মুদ্রায়,
সবার জন্য শিক্ষা দুই টাকাতেও
পাওয়া যায়।
পাঁচ টাকার ধাতব মুদ্রায় যমুনাসেতু দেখা যায়,
মূল সেতুটা আছে ঐ বড় নদী যমুনায়।
পরিশোধ হওয়ার তো নয় সুন্দর বনের ঋণ,
নজর কাড়ে এক টাকার তিনটি হরিণ!
27/05/2022
গণিতের কবিতা
টাকার গুরুত্ব (খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
টাকা মানুষ চায় সর্বসময়,
টাকাতেই হয় অধিক বিনিময়।
মুখে অনেকেই টাকা তুচ্ছ,
তবুও মানুষ টাকা চায় গুচ্ছ-গুচ্ছ।
ব্যবহারটা টাকার হয় যদি ভুল,
টাকা তখন আবার অশান্তির মূল।
টাকা না থাকলে অনেক সময়,
খেয়াঘাটেও অর্ধচন্দ্র খেতে হয়।
সন্তান হারা মায়ের ক্ষতিপূরণ,
বিনিময়ে সেখানে টাকাও ধরণ।
ডাকবেনা "মা" কখনো টাকায় যদিও,
ক্ষতিপূরণে উত্তম টাকাই তবুও।
টাকাতেই পাওয়া যায় সকল পণ্য,
অধিকাংশই আন্দোলন টাকার জন্য!
27/05/2022
গণিতের কবিতা
টাকার ঐতিহ্য (খসড়া)২
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
জাতীয় সংসদ দৃশ্যমান পঞ্চাশ টাকায়,
ভবণ ঐ আসলটা রাজধানী ঢাকায়।
একশো আর পাঁচশো টাকায় স্মৃতিসৌধরে,
মূল স্মৃতিসৌধটা ঢাকার সাভারে।
বিশ টাকায় নয়ন জুড়ায় গম্বুজ ষাটে,
খানজাহান আলী(রহঃ)এর মসজিদটা বাগেরহাটে।
জাতীয় ফুল পাখি দশ টাকাতেও দেখা যায়,
হাজার আর দুই টাকায় শহীদমিনার শোভা পায়।
জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান,
পেয়েছেন নিজ গুণে টাকাতেও স্হান।
27/05/2022
গণিতের কবিতা
টাকার প্রকার ও গঠন(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
বাংলাদেশে মুদ্রা আছে দুই ধরনের,
ধাতবের সাতটি আর নয়টি কাগজের।
ধাতব মুদ্রা আর কাগজের নোটে,
সমমূল্যায়ন তিনটি মুদ্রাতে।
মূল্যমান এক দুই আর পাঁচ টাকার,
উভয় ধরনে হয় যে ব্যবহার।
পাঁচ থেকে শুরু করে পঞ্চাশ পয়সার,
শুধু ধাতব মুদ্রাতেই গঠন এর আকার।
দশ বিশ পঞ্চাশ একশ পাঁচশ আর হাজার,
কাগজের নোটে গঠন এসব টাকার।
টাকার নোট আয়তকার, ধাতব মুদ্রা গোল
টাকার জন্যে পৃথিবীতে যত গণ্ডগোল।
25/05/2022
গণিতের কবিতা
বিয়োগে জাদু(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
বন্ধু চারটি অঙ্ক নিবে মনে যাহা চায়,
বড় থেকে যেন ছোট ক্রমে হয়।
এভাবে সাজালে যে সংখ্যা হয়,
বিয়োজন ধরবে সে সংখ্যাটি নিশ্চয়।
সাজাবে উর্ধ্বক্রমে অঙ্ক যা সংখ্যায়,
বিয়োজ্যে বসিয়ে দিবে সংখ্যা যা হয়।
এখন,দৃশ্যমান বিয়োগফলের অঙ্কের যোগফল,
৯ এর কোনো গুণিতক হবেই অবিকল।
কর্তনের অঙ্ক ছাড়া, বন্ধু বলবে বাকি তিন,
শর্ত কাটবেনা শূন্য শুধু কারণ এটি যে মানহীন।
এবার সঙ্গোপনে তিনটি অঙ্কের যোগফল দেখি,
৯ এর গুণিতকে আছে কত বাকি?
বাকি সংখ্যাটি হিসেবে যা রয়,
কর্তনের অঙ্কটি, সেটিই নিশ্চয়।
🥀(গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
20/05/2022
গণিতের কবিতা
সহজ গুণ
পাঁচের পাঁচ গুণনে পঁচিশ
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
পাঁচের বর্গফল পঁচিশ হয়,
শুধু পাঁচও এখানে ব্যতিক্রম নয়।
কভু সংখ্যার এককে থাকে যদি পাঁচ,
সেই সংখ্যাকে সহজে বর্গ করি আজ।
এককের পাঁচের তরে পঁচিশ বসাই,
এখন অন্য অঙ্কতে সংখ্যা যা পাই।
সংখ্যাটিকে গুণক মনে করি,
সংখ্যার সাথে ১ যোগে গুণ্য ধরি।
এবার গুণফল নামে যে সংখ্যা পাব,
পঁচিশের বামে তা বসিয়ে দেব।
প্রাপ্ত বর্গফলে যে
সংখ্যা হয়,
অন্যভাবে করলেও অন্য সংখ্যা নয়।
🥀গাণিতিক ছন্দের গালিচায়।
14/05/2022
গণিতের গীতি কবিতা
ভগ্নাংশ(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
কোন কিছু ভাঙলে পরে খণ্ডাংশে যায়,
খণ্ডাংশ সমান হলেই ভগ্নাংশ হয়।
দু'টি ধরণ,ভগ্নাংশে বয়ে যায়,
দশমিক ও সাধারণ ভগ্নাংশ উভয়।।
প্রকৃত হয়না কভু একের সমান,
একের থেকে হয় যে বড় অপ্রকৃতর মান। লবের চেয়ে হরে ছোট অপ্রকৃত হয়,
হরের চেয়ে লবে ছোট প্রকৃতই রয়।।
পূর্ণ সংখ্যার সাথে যদি প্রকৃত থাকে,
ভগ্নাংশ মিশ্র বলে প্রত্যেকে সেইটাকে।
একাধিক ভগ্নাংশের মান সমান যদি রয়,
সমতুল ভগ্নাংশ সেসব নিশ্চয়।।
ভগ্নাংশ মূল গুণ বিপরীত ভগ্নাংশ,
সমাধানে হয় যে এক সম্পূর্ণ অংশ।
খণ্ডাংশ ভিন্ন রকম ভগ্নাংশ সমতায়,
খণ্ডাংশ ভগ্নাংশের তফাৎ এই জায়গায়।।
🥀( গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
14/05/2022
গণিতের কবিতা
অসমহর ভগ্নাংশের যোগ(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
পাঁচ অংশের দুই আর দুই অংশের একে,
ভিন্ন হরে ভগ্নাংশের যোগ চিত্রে নাও দেখে।
সমান আকারে চিত্র করি দুটি ভগ্নাংশের,
ভাগ করি হর ধরে,রং করি লবের।
প্রথমটির রং থাকবে দ্বিতীয়টির নয়,
প্রথমার উপর দ্বিতীয় চিত্র এই রকমই হয়।
লব হবে চিত্রের রং করা অংশ,
হর কিন্তু চিত্রের ঘর সর্বস্ব।
দ্বিতীয়টির রং থাকবে প্রথমটির নয়,
দ্বিতীয়ের উপর প্রথম চিত্র এভাবেই হয়।
রং করা ঘর গুণেই পেয়ে যাবে লব,
মোট ঘর যা চিত্রের হর হওয়াটাই ভাব।
উভয় চিত্রের লব মিলে লব যোগফলের,
যেকোনোটির মোট ঘর হর যোগফলের।
আরো সহজে বুঝতে,আছে কি করবার?
চিত্রে চিত্রে ট্রেস পেপার করবে ব্যবহার।
13/05/2022
গণিতের কবিতা
বৃত্তের সাহায্যে
গ.সা.গু(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
১২, ১৮ আর ২৪ নিয়ে,
গ.সা.গু করি এখন বৃত্ত দিয়ে।
সংখ্যা তিনটির জন্য তিনটি বৃত্ত আঁকি,
বৃত্তের মধ্যে প্রত্যেক বৃত্তের সংযোগ রাখি।
কোনো সংখ্যাকে,যে যে সংখ্যায় ভাগ করা যায়,
গুণনীয়ক ঐ সংখ্যারই,সেই সেই সংখ্যা সমুদয়।
প্রত্যেক সংখ্যার গুণনীয়ক এভাবে নিয়ে,
সাজাবো নিজ বৃত্তের মধ্যে দিয়ে।
গুণনীয়ক যেগুলি পাব সাধারণ,
বৃত্তের সংযোগ ক্ষেত্রে করবো স্থাপন।
গুণনীয়ক যেটিকে বড়ো দেখবো,
সেই সংখ্যাটিকে গ.সা.গু জানবো।
13/05/2022
গণিতের কবিতা
বৃত্তের সাহায্যে
ল.সা.গু(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
১২, ১৮ আর ২৪ নিয়ে
ল.সা.গু করি এবার বৃত্ত দিয়ে।
সংখ্যা তিনটির জন্য তিনটি বৃত্ত আঁকি,
বৃত্তের মধ্যে প্রত্যেক বৃত্তের সংযোগ রাখি।
গুণের নামতা এবার ব্যবহারে,
কিছু গুণিতক নেব নির্ণয় করে।
প্রত্যেক সংখ্যার কিছু গুণিতক নিয়ে,
সাজাবো নিজ বৃত্তের মধ্যে দিয়ে।
যেগুলি গুণিতক পাব সাধারণ,
বৃত্তের সংযোগ ক্ষেত্রে করবো স্থাপন।
যে গুণিতকটি ছোট দেখব
সেই সংখ্যাটিকে ল.সা.গু জানবো।
13/05/2022
গণিতের কবিতা
মৌলিক উৎপাদকের সাহায্যে
গ.সা.গু ও ল.সা.গু(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
মৌলিক উৎপাদকে গ.সা.গু পেতে চাও?
সংখ্যাগুলোর বিশ্লেষণে যাও,
উৎপাদক যা পাবে এখন সবগুলো সংখ্যায়,
সেগুলির একটি করে নাও,
ঐগুলির গুণফলই গ.সা.গু নিশ্চয়।
সাধারণ মৌলিক উৎপাদক যদি না থাকবে,
গ.সা.গু ১ কিন্তু তখনই হবে।
এভাবে ল.সা.গু পেতে চাও?
সংখ্যাগুলোর বিশ্লেষণে যাও,
গ.সা.গু'র উৎপাদকগুলি নাও।
এছাড়াও
যে উৎপাদক থাকবেনা সবগুলো সংখ্যায়-
সেগুলিরও একটি করে নাও,
ঐগুলির গুণফলই ল.সা.গু হয়।
যখন যাবে এই পাঠেরই জটিল সমস্যায়,
ল.সা.গু কি গ.সা.গু তা চিনবার উপায় -
বৃসক্ষুন্যূ পথ দেখাবে এমন কিছু সমস্যায়।
বৃ-তে হয় বৃহত্তম,দন্ত্যসয় সর্বাধিক,
ক্ষু-তে হয় ক্ষুদ্রতম,ন্যূতে ন্যূনতম নয়তো অধিক।
বৃস থাকলে সমস্যায় গ.সা.গু জানবে।
ক্ষুন্যূ থাকলে সমস্যায় ল.সা.গু বুঝবে।
আবার একত্রে,
তিন/চারটি ঘন্টা পর পর বাজে কেমন করে?
ঘন্টাগুলোর সাধারণ গুণিতক ধরে।
মৌলিক উৎপাদকের সাহায্যে
১২, ১৮ ও ২৪ এর গ. সা. গুঃ
১২= ২×২×৩
১৮=২×৩×৩
২৪=২×২×২×৩
এখানে সংখ্যা তিনটির সাধারণ মৌলিক উৎপাদক হলো ২ ও ৩,অতএব, গ.সা.গু ২×৩=৬।
আবার, মৌলিক উৎপাদকের সাহায্যে ১২,১৮ ও ২৪ এর ল.সা.গুঃ
১২=২×২×৩
১৮=২×৩×৩
২৪=২×২×২×৩
এখানে সংখ্যা তিনটির মধ্যে মৌলিক উৎপাদক "২" রয়েছে
তিনটি, সবচেয়ে বেশি (২×২×২)সংখ্যা ২৪ এর মধ্যে।
আর এরূপ "৩" রয়েছে দুইটি সবচেয়ে বেশি (৩×৩) সংখ্যা ১৮ এর মধ্যে। অতএব, ল.সা.গু
২×২×২×৩×৩=৭২।
13/05/2022
গণিতের ছড়া
ল.সা.গু ও গ.সা.গু(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
সব বিভাজ্য যে যে সংখ্যায়,
সেগুলির গুণে গ.সা.গু হয়।
গুণ করলে বামে নিচে,
পাবেই পাবে ল.সা.গু যে।
(সব অর্থাৎ এখানে ১২,১৮ ও ২৪ এই সংখ্যা তিনটি বোঝানো
হয়েছে।)
অতএব,উল্লিখিত সংখ্যা তিনটির গ.সা.গু ও ল.সা.গু নিম্নরূপঃ
13/05/2022
গণিতের কবিতা
সংখ্যা পড়া(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
এক দুই তিন চার,পাঁচ ছয় সাত আট,নয় এবং শূন্য
এগুলি সংখ্যার প্রতীক জানবে,
গণিত বোঝার জন্য।
এক একটি অঙ্ক কিন্তু আবার প্রত্যেকটাই,
পরিমাণ প্রকাশ পেলে তখন সংখ্যাই।
এক বা একের বেশি অঙ্ক থাকে
সংখ্যায়,
অঙ্ক কিন্তু সবসময় একটাতেই হয়।
সংখ্যা যখন পড়বে কথায় পড়বে খুটিনাটি,
একক দশক শতক হাজার, অযুত লক্ষ নিযুত কোটি।
তুমি ডাইনে থেকে বামে আসবে
সংখ্যার মধ্যে অঙ্কে আসবে,আসবে এভাবে!
তিন দুই দুই অঙ্ক পরে কমা বসাবে।
বসিয়েই সংখ্যা পড়া সহজ হবে।
প্রথম কমায় বুঝবে হাজার, দ্বিতীয় কমায় লক্ষ,
তৃতীয় কমায় কোটি জেনে হও
সংখ্যা পড়ায় দক্ষ।
একশ হাজার হলেই লক্ষ একশ লক্ষে কোটি,
হাজারে এক,লক্ষে দুই ও কমা
কোটি লেখায় তিনটি।
নিযুত পড়ি লক্ষের সাথে অযুত পড়ি হাজারে,
এমন করেই সংখ্যা পড়ি মোরা
অঙ্কের বাজারে।
( সংখ্যা প্রতীক,অঙ্ক ও সংখ্যা)
🥀(গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
13/05/2022
গণিতের কবিতা
অন্তরে যাদুর সংখ্যা (খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
অনেক সংখ্যা আছে সংখ্যার ভূবণে,
তিন অঙ্কের একটা নেই যেমন চায় মনে।
অঙ্ক তিনটি নিব ভিন্ন ভিন্ন,
যাদুর সংখ্যাটা পাওয়ার জন্য।
নেওয়া সংখ্যার অঙ্ক গুলি করে যতন,
বৃহত্তম সংখ্যাটি করি গঠন।
এখন একই সংখ্যার অঙ্ক দিয়ে,
ক্ষুদ্রতম সংখ্যা নেই গঠন করে।
বৃহত্তম সংখ্যাটিকে বিয়োজন ধরি,
ক্ষুদ্রতমটি বিয়োজ্য মনে করি।
বিয়োগফলে মিলতে পারে যাদুর সংখ্যা,
চারশ পঁচানব্বই যায় যদি দেখা।
না মিললে এভাবে অতঃপর,
বিয়োগ করি আরো কয়েকবার।
একটু কষে দেখি করে যতন,
বেশি দূরে নয় সংখ্যাটি এখন!
🥀(গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
13/05/2022
গণিতের গীতি কবিতা
লসাগু ও গসাগু(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
ল.সা.গু,গ.সা.গুর সমস্যা উভয়,
ইউক্লিডীয় পদ্ধতিতেও নিষ্পত্তি হয়।
প্রথম গুণিতক থাকে সংখ্যায়,
শেষ গুণনীয়ক সংখ্যাতেই রয়।।
সকল সংখ্যায় না যদি রয়,
গুণিতক বা গুণনীয়ক সাধারণ নয়।
গুণনীয়ক সকল সংখ্যার নির্ধারিত রয়,
সকল সংখ্যার গুণিতক অসংখ্য হয়।।
গুণিতক বা গুণনীয়ক সকল সংখ্যায়,
থাকলে পরে তা সাধারণ বোঝায়।
উৎপাদক যেগুলি বিভাজ্যতায়,
বাছাই করি একে একে সমুদয়।।
সব বিভাজ্য যে যে সংখ্যায়,
সেগুলির গুণনে গ.সা.গু হয়।
সংখ্যা,বামে-নীচে গুণ করায়, দৃশ্যমান ল.সা.গু.সেই সংখ্যায়।।
🥀( গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
13/05/2022
গণিতের গীতি কবিতা
গুণিতক ও গুণনীয়ক
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
গুণিতক আর গুণনীয়ক জটলা পাকায়,
নায়লন সুতোর মত জড়িয়ে যায়।
কোনো সংখ্যা বিভাজ্য হয় যে যে সংখ্যায়,
সেই সেই সংখ্যা,ঐ সংখ্যারই গুণনীয়ক হয়।।
এ্যাত্তো বড়-মেলাডিক,বৃহত্তম -সর্বাধিক এসব গরিষ্ঠ,
একটু খানি-ক্ষুদ্রতম,অল্প একটু-ন্যূনতম এসব লঘিষ্ঠ।
কিভাবে এবার গুণিতক পাওয়া যায়?
গুণিতক ঐ সংখ্যারই গুণের নামতায়।।
গ.সা.গু তে গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক,
ল.সা.গু তে লঘিষ্ঠ সাধারণ গুণিতক।
গ-তে গরিষ্ঠ বড় বোঝায়,
ল-তে লঘিষ্ঠ ছোট যে হয়।।
গুণনীয়কে পাঁচ আর গুণিতকে চার,
উভয় শব্দে কম বেশি আছে অক্ষর।
বেশি বর্ণের শব্দটি গরিষ্ঠে রয়,
কম বর্ণের শব্দটি লঘিষ্ঠেই হয়।।
🥀( গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
13/05/2022
গণিতের গীতি কবিতা
ভগ্নাংশের শতকরা (খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
আ-তে আসল বলতে মূলধন বোঝায়,
মু-তে মুনাফা মুনাফা মোট লাভ যে টুকু হয়।
লাভ যা তা বাংলায় ইংরেজিতে নয়,
লাভ আর সুদের হেথায় একই অর্থ হয়।।
প্রতিক্ষেত্রে একশই হর বোঝায় শতকরার,
হা-তে হয় হার;লাভ সুদ মুনাফার।
তালব্য'শয় শতকরা কখনও কি চায়?
হারটা শুধুই চায় যে সমস্যায়।।
দন্ত্যশয় সময় বলতে বছর বোঝায়,
আমুশহাস চিনে নাও মূল সমস্যায়।
মুনাফা চাইলে সমস্যায় হরেতে শ(১০০) নিশ্চয়,
মুনাফা ছাড়া যদি চায় লবে শ গুন মুনাফা হয়।।
বাকিগুলো হরে লবে যেখানে যা বাকি রবে,
আমুশহাস পূর্ণ করতে বসাতে হয়।
গুণ দেবে মাঝে কাটবে নামতায়,
প্রত্যাশিত সমাধান পাবে নিশ্চয়।।
আ-আসল,
মু-মুনাফা,
শ-শতকরা,
হা-হার,
স-সময়
এভাবে আমুশহাস বলতে পারি।
13/05/2022
গণিতের গীতি কবিতা
হর লব(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
সুন্দরবনে সুন্দর সুন্দর হরিণ পাওয়া যায়,
আঁক মনে, দেখলে চিড়িয়াখানায়।
হরিণের পিঠে লবণ যদি মাখাও কল্পনায়,
হরিণ কিন্তু নীচে আর লবণ উঁচায়।।
হরিণ থেকে হর নিয়ে নাও লবণ থেকে লব,
লব উঁচুতে হর নীচুতে লব হরের স্বভাব।
যা থেকে নাও সেটা হরই বোঝায়,
নেওয়া অংশটা যে লব হয়ে যায়।।
সকল পূর্ণ সংখ্যার কোথায় বাড়ি ঘর?
লবে সমস্তে আর হরের উপর।
পূর্ণ সংখ্যা থাকলে লবে হরেতে কি হয়?
একমাত্রই এক হরে সুপ্ত রয়ে যায়।।
শূন্য লবে পেলে হরে কী হবে?
সবই হরে শূণ্য ছাড়া,যা খুশি নিবে।
হর ও লব নামের উপাদান উভয়,
সাধারণ ভগ্নাংশের জীবন বোঝায়।।
13/05/2022
গণিতের কবিতা
৯ এর ধাঁধা (খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
চার অঙ্কের সংখ্যা ইচ্ছেমত নেই,
বিয়োজনে সংখ্যাটিকে বসিয়ে দেই।
অঙ্কগুলি থাকবে যা সংখ্যার রাজ্যে,
সেগুলির যোগফল এবার বসাই
বিয়োজ্যে।
বিয়োগফল পেতে করি বিয়োগ,
অঙ্কগুলি বিয়োগফলের করি এবার যোগ।
যোগফলটি যদি ধরি ভাজ্য,
৯ দ্বারা দেখি ঠিকই বিভাজ্য।
বন্ধুকে চাই যদি ধাঁধায় ফেলতে,
বিয়োগফলের একটি অঙ্ক বলি
কাটতে।
বাকি অঙ্কগুলো বলবে আমায়,
কর্তনের অঙ্ক বন্ধু জানতে যদি চায়।
শর্ত দিব শুধু কাটবেনা শূন্য,
বলা অঙ্ক যোগ করি বন্ধুর জন্য।
প্রাপ্ত যোগফলকে ভাজ্য ধরে,
৯ দিয়ে নেই ভাগ করে।
ভাগশেষ এবার যা আমি পাব,
৯ থেকে তা বিয়োগ করবো।
প্রাপ্ত এখন আমার বিয়োগফলটি,
বন্ধুর কর্তনকৃত সেই অঙ্কটি।
🥀(গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
13/05/2022
গণিতের গীতি কবিতা
বৃত্তের সাহায্যে লসাগু(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
৬,১২,১৮ তিনটি সংখ্যায়,
নির্ণয় করি ল.সা.গু.বৃত্তের দ্বারায়।
বৃত্ত আঁকি সংখ্যা তিনটির মালিকানায়,
বৃত্তে-বৃত্তে সংযোগ যেন দৃশ্যমান হয়।।
প্রত্যেক সংখ্যারই গুণের নামতায়,
দৃশ্যমান গুণফল যা গুণিতকই হয়।
গুণিতক অসংখ্য, সংখ্যার মালিকানায়,
সাজাবো কিছু তার দেখে প্রথমায়।।
সকল সংখ্যায় আবার না যদি রয়,
গুণিতক সেগুলি সাধারণ নয়।
দৃশ্যমান হলে সকল প্রদত্ত সংখ্যায়,
গুণিতক সেগুলি সাধারণ বোঝায়।।
সাধারণ গুণিতক যেগুলি সংখ্যায়,
সংযোগ ক্ষেত্রে লিখি ক্রমধারায়।
গুণিতকে যে সংখ্যাটি ছোট দেখায়,
সেই সংখ্যাটি ছাড়া ল.সা.গু. নয়।।
🥀(গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
13/05/2022
গণিতের গীতি কবিতা
বিয়োগফলেও যাদুর সংখ্যা!
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
যাদুর সংখ্যা আছে সংখ্যার রাজ্যময়,
নির্দিষ্ট নিয়মে তা দেখা যে যায়।
এমনই একটা সংখ্যা নিম্নে বর্ণনায়,
ছয় হাজার একশ চুয়াত্তর হয়।।
চারটি অঙ্ক নিব বন্ধুর ইচ্ছায়,
প্রত্যেকটি অঙ্ক যেন ভিন্ন হয়।
রূপান্তরে অঙ্ক গুলি বড় সংখ্যায়,
গঠিত সংখ্যাটি বিয়োজন বোঝায়।।
সমঅঙ্কের ছোট সংখ্যা গঠন করে,
গঠিত সংখ্যাটি বিয়োজ্য ধরে।
প্রাপ্ত বিয়োগফলে যে সংখ্যা রয়,
যাদুর সংখ্যা কি দৃশ্যমান হয়?
গরমিলে এমনিভাবে পুনরায়,
করতে থাকি যাদুর সংখ্যার আশায়।
কয়েকবার করলে এমন সংখ্যা এসে যায়,
অবিকল যাদুর সেই সংখ্যা মিলে যায়।।
🥀(গাণিতিক ছন্দের গালিচায়)
13/05/2022
গণিতের গীতি কবিতা
ঐকিকে কলার কাঁদি(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
একটির হিসাব বের করে, সমাধানে যাবে,
সমস্যায় না চাওয়াটা বামেই লিখবে।
বেশি মনে হলে গুণ, কমে ভাগ দিবে,
সমস্যায় চাওয়াটা ডানে বসাবে।।
অস্বস্তি লাগতে পারে কাটাকাটিতে,
নামতার দা খানা নাও নিজ হাতে।
দা ছাড়া কাটাকাটি করবে কিভাবে?
কাটাকাটি সমাধানের পথ দেখাবে।।
কাঁদির মধ্যে দা খানিরে কখনও কেউ বসায় না,
যেটা দিয়ে কাটবে তুমি সেটা খাতায় লিখবে না।
কলার কাঁদি কাটতে যেমন কাঁদিতে কোপ দিবে,
ঐকিকেও কাটাকাটি করবে তেমন ভাবে।।
কাটাকাটি হরে লবে, একই সংখ্যায় সমান ভাবে,
হরে হরে গুণই হবে;লবে লবেও একই ভাবে।
কাটাকাটি আর নাহি করা যাবে,
প্রত্যাশিত সমাধান এভাবেও পাবে।।
11/05/2022
গণিতের কবিতা
ত্রিভুজ(খসড়া)
শেখ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান
রেখাংশ তিনটি দ্বারা আবদ্ধ হলে,
এমন চিত্রকে সবে ত্রিভুজ বলে।
বাহু আর কোণ ভেদে ত্রিভুজ গুলো হয়,
ত্রিভুজে মোট কোণের ডিগ্রী ১৮০ রয়।
বাহু ভেদে তিন প্রকার,আছে বলে তিন ভুজ,
সমবাহু, সমদ্বিবাহু, বিষমবাহু ত্রিভুজ।
কোণ ভেদেও তিন প্রকার,আছে বলে তিন কোণই-
সমকোণী, সূক্ষ্মকোণী আরও স্থূলকোণী।
তিন বাহ সমান হলেই ত্রিভুজ সমবাহু,
দুইটি বাহু সমান হলেই সমদ্বিবাহু।
অসমান হয় যদি কভু তিনটি বাহু,
সেটাই কিন্তু ত্রিভুজ বিষমবাহু।
কোণ লিখতে কভু যদি তিনটি বর্ণ হয়,
মাঝের বর্ণে সৃষ্ট কোণই বোঝায়।
সূক্ষ্মকোণ তিনটি যদি থাকে কোনটায়,
সূক্ষ্মকোণী ত্রিভুজ জানবে সেইটাই।
সমকোণ একটি যদি ত্রিভুজে থাকে,
সমকোণী ত্রিভুজ বলে সেইটাকে।
একটি মাত্র স্থূলকোণ,ত্রিভুজে
যদি রয়,
স্থূলকোণী ত্রিভুজ সেটাই নিশ্চয়।
🥀(গাণিতিক ছন্দের গালিচায় )