Markazul Uloom Al Islamiah

Markazul Uloom Al Islamiah

ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

Operating as usual

09/11/2024

প্রিয় অভিভাবকবৃন্দ
আসছে আগামী ২১শে নভেম্বর। রোজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৮:৩০ হতে। মাদরাসার বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
চলতি মাস সহ মাদরাসা বকেয়া বেতন, গাড়ি ভাড়া,পরীক্ষা ফিস পরিশোধ করে প্রবেশ পত্র সংগ্রহ করার অনুরোধ করছি।

মারকাযুল উলূম আল-ইসলামিয়্যাহ কওমী-মাদরাসা-রোহিতা।
01711359243

বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ মাদরাসার সকল বিভাগে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে ২৫শে নভেম্বর থেকে। সীমিত আসনে ভর্তি নেওয়া হবে।

18/10/2024

স্বাধীনতা উত্তর ইসলামী রাজনীতির পথিকৃৎ, তিনবারের নির্বাচিত সাবেক এমপি ও মন্ত্রী,শীর্ষ আলেম রাজনীতিবিদ ও জমিয়তের প্রাণপুরুষ মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস রহ.-এর ‘জীবন ও কর্ম’ শীর্ষক স্মরণসভা।
১৯ অক্টোবর, শনিবার, সকাল ১০টা।
স্থান: ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ, রমনা, ঢাকা।

15/10/2024

ফাতেমার জন্য সকলের নিকট দোয়া চাই

তার হঠাৎ করেই ব্রেন টিউমার ধরা পড়েছে। ডাক্তার অপারেশন করার কথা বলেছেন। ঢাকা যাওয়ার পর পরিক্ষা রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা গেছে।

টিউমার টি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে। অপারেশন করলে আর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নাই। অবশেষে নিরাশ হয়ে মেয়েকে নিয়ে গ্রামে ফিরে আসেন পিতা গোলাম হোসেন।

বাড়িতে আত্মীয়-স্বজন পাড়া প্রতিবেশীর কান্নার রোল পড়েছে। সান্তনা দেওয়ার ভাষা আমার নেই।

ফাতেমা আমাদের কাছে নূরানী বিভাগে পড়েছে। এবছর নাজেরা বিভাগে ভর্তি হয়েছে।

মোছাঃ ফাতেমা খাতুন
পিতাঃ মোঃ গোলাম হোসেন।
রোহিতা , মণিরামপুর, যশোর ।

15/10/2024

স্বাধীনতা উত্তর ইসলামী রাজনীতির পথিকৃৎ, শীর্ষ আলেম রাজনীতিবিদ ও জমিয়তের প্রাণপুরুষ মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস রহ.-এর ‘জীবন ও কর্ম’ শীর্ষক স্মরণসভা।
১৯ অক্টোবর, শনিবার, সকাল ১০টা।
স্থান: ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ, রমনা, ঢাকা।

এক ঝলকে
মুফতী ওযাক্কাস রহ. র্বণাঢ্য র্কমময় জীবন

সৈয়দ আনোয়ার আবদুল্লাহ
======================
বাংলাদেশের ইসলামী রেনেসার প্রচার প্রসার ও তাহযীব তমুদ্দুন বিকাশে মুফতী ওযাক্কাস রহ. অতন্দ্রপ্রহরী। ইসলামী চেতনা সংরক্ষনের আন্দোলনের সংরক্ষনে ‍মুফতী ওযাক্কাস রহ. ছিলেন বলিষ্ট কন্ঠস্বর। তিনি ছিলপন বাংলাদেশের ইসলামী রাজনীতি ও আন্দোলন সংগ্রামের পুরোধা ব্যাক্তি।

আল্লাহর জন্য, দীনের জন্য রাজনীতি করতে করতে একেবারে নিঃশ্ব হয়ে যাওয়া কোন মানুষের উপমা যদি জগতে থাকে তিনি হলেন হয়রতুল আল্লামা্ মুফতী মুহাম্মদ ওয়াক্কাস রহ.। বারবার এমপি মন্ত্রী ও হুইফ হয়ে যিনি ছিকেন নির্মোহএক জননেতা।

দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ইসলাম বিরোধী যেকোনো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে জোরালো প্রতিবাদ জানাতেন তিনি। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ণ রাখতে তিনি ছিলেন সদা সোচ্চার। বিজাতীয় সংস্কৃতির আগ্রাসন থেকে ঈমান বাঁচাতে লৌহমানবের ভূমিকায় তিনি বারবার অবর্তীন হয়েছিলাম।

তা’লীম তারবিয়াতের পাশাপাশি আত্মশুদ্ধির ময়দানে ছিলেন আকাবির আসলাফের যোগ্য উত্তরসূরি। জীবনের সর্বক্ষেত্রে সুন্নাহ পালনে সাহাবীদের অনুসারী, দরসে হাদীসের মসনদে জীবন্ত কিংবদন্তি। নাস্তিক মুরতাদদের বিরুদ্ধে অকুতোভয় সিপাহসালার। যুগশ্রেষ্ঠ এ মনীষীর ইন্তেকালে দিশেহারা এ জাতির অপূরণীয় ক্ষতি হলো। তিনি ভেতর বাহিরে ছিলেন সহজ সরল সাদামাটা এক মানুষ। যা ভালো মনে করতেন তা স্রোতের বিপরিত হলেও অকপটে বলতেন ও বলতেন। কোন রক্ত চক্ষু বা মোহ তাকে তার আর্দশিক জায়গা থেকে বিচ্যুত করতে পারতো না। মৃত্যুর আগেও তিনি এর প্রমান বুক ফুলিয়ে দেখিয়ে গেছেন। যা পছন্দ ও কল্যানকর মনে করতেন না সবাই সে পথে হাটলেও তিনি একলা চলো নীতির উপরই আর্দশের জায়গায় অবিচল থাকতেন।

জন্ম
=======
মুফতি ওয়াক্কাস সাহেবের জন্ম ১৯৪৮ সালের ১৫জানুয়ারী যশোর জেলার মণিরামপুর উপজেলার বিজয়রামপুর গ্রামে। মোহাম্মদ ঈসমাইল মোড়ল ও নূর জাহান বেগম দম্পতির তিনি ছিলেন র্সব কনিষ্ঠ সন্তান। শৈশব থেকে দ্বীনী বুনেদী পরিবারেই তার বেড়ে উঠা। এদেশে মুফতী ওয়াক্কাসদের জন্ম বারবার হয় না। বহুকাল পরপর এমন মহিরুহের দেখা মিলে।

শিক্ষা জীবন
===========
স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ালেখার সূচনা। শিক্ষাজীবনে তিনি যে কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তার রীতিমতো বিস্ময়কর। মাদরাসা বোর্ড থেকে দাখিলে (১৯৬৫) সম্মিলিত মেধা তালিকায় ৩য়, আলিমে (১৯৬৭) সম্মিলিত মেধা তালিকায় ১ম, ফাজিলে (১৯৬৯) মাদরাসা বোর্ডে প্রথম শ্রেণিতে মেধা তালিকায় ৩য় ও কামিলে (১৯৭১) মাদরাসা বোর্ডে প্রথম শ্রেণিতে মেধা তালিকায় ৩য় স্থান অর্জন করেন। দাখিল পরীক্ষার অবসরে মাত্র ৩ মাসে কোরআনে কারিম হিফজ করেন। ১৯৭২ সালে মণিরামপুর মহাবিদ্যালয় থেকে এইচএসসি পাশ করেন।

দারুল উলুম দেওন্দে
===============
১৯৭২ সালে মুফতি ওয়াক্কাস তার মুরুব্বি ও মুর্শিদ হজরত মাওলানা তজম্মুল আলী রহমাতুল্লাহি আলাইহির নির্দেশে দারুল উলুম দেওবন্দ গমন করেন ও সেখানে ৪ বছর অধ্যায়ন করেন। ১৯৭৩ সালে ১ম বিভাগে মওকুফ আলাইহি, ১৯৭৪ সালে দাওরায়ে হাদিস (মেধা তালিকায় ৪র্থ), ১৯৭৫ সালে তাকমিল দ্বীনিয়াত (মেধা তালিকায় ১ম) ও ১৯৭৬ সালে ইফতা (মেধা তালিকায় ১ম) শেষ করে মুফতি সনদ লাভ করেন। সময়ের হিসেবে তিনি দেওবন্দে পড়াশোনার সময় শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস ও শিক্ষকদের স্নেহ সানিধ্য পেয়েছেন।

বাইয়াত ও খেলাফত
==============
১৯৭৩ সালে তিনি শায়খ তজম্মুল আলী (রহ.)-এর হাতে বায়াত হন এবং ১৯৮৪ সালে খেলাফত লাভ করেন। এছাড়া শায়খুল ইসলাম মাওলানা হোসাইন আহমদ মাদানী রহ এর সুযোগ্য সাহেবজাদা আমীরুল হিন্দ ফেদায়ে মিল্লাত সাইয়্যেদ মাওলানা আসআদ আল মাদানী রহ এর হাতেও তরীকতের বাইয়াত ও দীক্ষা লাভ করেন। তিনি বাংলাদেশের সকল নাজুক পরিস্থিতিতে দেওবন্দের মাদানী সিলসিলার অন্যতম ধারক বাহকের ভুমিকা পালন করেন। একসময় যখন ঢাকায় মাদানী সিলসিলার নাম উচ্চারণ করা কঠিন ছিল তখন মুফতী ওয়াক্কাস রহ.সহ যে কয়জন আলেম ঢাকা ও সারাদেশে মাদানী চেতনাকে বলিষ্ঠ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছিলেন তিনি তাদের অন্যতম।

শিক্ষকতা
=========
দারুল উলুম দেওবন্দ থেকে দেশে ফিরে লাউড়ী কামিল মাদরাসাট হেড মাওলানা পদে যোগ দিয়ে ২ বছর শিক্ষকতা করেন।

শায়খুল হাদীস পদে
================
পরে দারুল উলুম খুলনায় (১৯৭৮-১৯৮৬) ৮ বছর শায়খুল হাদিস, নাজেমে তালিমাত ও প্রধান মুফতির দায়িত্ব পালন করেন। মাঝে কিছুদিন ঢাকা মালিবাগের মুহতামিম ও শায়খুল হাদিস ছিলেন। ১৯৯৩ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত যশোরের জামেয়া এজাজিয়া রেলষ্টেশন মাদরাসার শায়খুল হাদিসের দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়া নিজের প্রতিষ্ঠিত জামেয়া ইমদাদিয়া মাদানীনগরের মুহতামিম ও শায়খুল হাদিস। ১৯৮২ সালে জামেয়া ইমদাদিয়া মাদানীনগর প্রতিষ্ঠা করেন মুফতি ওয়াক্কাস। ১৯৮৯ সালে এর বালিকা শাখা প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৯৫ সালে বালিকা শাখায় দাওরায়ে হাদিস এবং ২০০৩ সালে বালক শাখায় দাওরায়ে হাদিস চালু হয়। ২০০৯ সালে ইফতা ও ২০১৪ সনে আরবি বিভাগ খোলা হয়। প্রতিষ্ঠানটি দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম বৃহৎ দ্বীনি প্রতিষ্ঠান। এখানে প্রায় দুই হাজার ছাত্র-ছাত্রী লেখাপড়া করছে।

বহুমুখী কর্মতৎপরতা
================
তিনি লোভ-লালসা ও ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে থাকতেন। আমরণ ইখলাস ও নিষ্ঠার সাথে দ্বীনের বহুমুখী খেদমত আঞ্জাম দিয়েছেন। রাজনৈতিক, চিক্ষকতা, সমাজ চিন্তা, দাওয়াতে ইলাল্লাহর মতো বহুমুখী কর্ম তৎপরতায় এই মানুষটির জীবন ছিল নুরে জলমল এক আলোকবর্তিকা। প্রতিষ্ঠা করেছেন জামিয়া ইমদাদিয়া মাদানীনগর (মনিরামপুর, যশোর)সহ একাধিক দেশসেরা প্রতিষ্ঠান। ইসলাম, মুসলমান, দেশ ও জাতির কল্যাণে তার ভূমিকা অবিস্মরণীয়। ধর্মীয় আন্দোলন সংগ্রামে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও ত্যাগ-তিতিক্ষা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে অঙ্কিত থাকবে।

রাজনীতিতে পর্দাপন
===============
পাকিস্তান আমলেই শায়খ তজম্মুল আলী (রহ.)-এর তত্ত্বাবধানে জমিয়তের রাজনীতিতে যুক্ত হন। বাহাদুরপুর কামিল মাদরাসায় পড়াশোনার সময় জমিয়তে তলাবায়ে আরাবিয়া বাহাদুরপুর শাখার ভিপি ছিলেন। স্বাধীনতার পর শায়খে কৌড়িয়া রহ. ও শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিুল হক রহ. জমিয়তের সভাপতি থাকাকালীন সময়ে মুফতি ওয়াক্কাস খুলনা বিভাগে জমিয়তের নাজেমের দায়িত্ব পালন করেন।

গ্রাম থেকে উঠে আসা জাতীয় নেতা
=========================
বাংলাদেশের আলেমদের মধ্যে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে তিনিই প্রথম জাতীয় সংসদে একজন আকেম হিসাবে পা রাখেন। কওমী আলেমদের মধ্যে মন্ত্রীত্ব ও জাতীয় সংসদের হুইপ হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। যশোরের মনিরামপুরের নিভৃত পল্লীর জনপদ থেকে উঠে এসে তিনি রাজনীতিতে যে চমক আর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তা বাংলাদেশের ইসলামি রাজনৈতিকদের মধ্যে আর কারো ভাগ্য জোটে নি।

জাতীয় সংসদে
==============
১৯৮৬ সালে দলমত নির্বিশেষে এলাকাবাসীর অনুরোধে স্বতন্ত্রপ্রার্থী (মটরগাড়ী প্রতীক) হিসেবে যশোর-৫ আসন থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রথম দাড়িয়েই জনগনের ভালোবাসার এই মহা নসয়ক করে বিপুল ভোটে সরকার দলীয় প্রার্থীকে পরাজিত করে এমপি নির্বাচিত হয়ে চমক সৃষ্টি করেন।
নির্বাচনে এলাকাবাসীর স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণে সম্পূর্ণ বিনাখরচে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। যা রাজনীতিতে বিরল ঘটনা। পরে এলাকার উন্নয়নের কথা চিন্তা করে এলাকাবাসী ও জমিয়তের নেতৃবৃন্দের পরামর্শক্রমে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন মুফতি ওয়াক্কাস। তখন ছিল এরশাদ সরকারের গন জোয়ার ও উন্নায়নের সময়।

র্ধম মন্ত্রী যখন
============
১৯৮৮ সালের নির্বাচনে পুনরায় নির্বাচিত হন ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। নানা কারণে মন্ত্রিত্বের পদে বেশিদিন থাকা হয়নি। এর পর তিনি এরশাদ সরকারের শেষদিন পর্যন্ত জাতীয় সংসদের হুইপের দায়িত্ব পালন করেন। এরশাদ সরকারের পতনের পর মুফতি ওয়াক্কাস আবার সক্রিয় হন জমিয়তের রাজনীতিতে।আকাবিরদের অনুকরণে পরিচালিত দল জমিয়তের পেছনে তার অবদান অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই।

জমিয়তের মহাসচিব
===============
১৯৯১ সালে আরজাবাদ মাদরাসায় অনুষ্ঠিত জমিয়তের জাতীয় কাউন্সিলে তাকে সর্বসম্মতিক্রমে জমিয়তের মহাসচিব নির্বাচিত করা হয়। দীর্ঘ সময় তিনি মহাসচিব হিসাবে জমিয়তের কান্ডারীট ভুমিকা পালন করেন। তার পরম সৌভাগ্য দীর্ঘদিন জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি ছিলেন অনেক খলিফায়ে মাদানীগন। শায়খে কৌড়িয়া থেকে শায়খে আব্দুল মুমিন রহ এর মতো মহান ওলীদের সোহবত ও স্নেহচার্য লাভ করেছেন। সিলেটে থাকা জমিয়তের সভাপতিগন শায়খ বিশ্বনাথীর মতো মহাম বুজুর্গদের দিক নিদের্শনার আলোকে তিনি জমিয়তকে শক্তিশালী করেছিলেন।

সৌভাগ্যবান রাজনৈতিক তিনি
===================
তিনি যশোর-৫ (মণিরামপুর) আসন থেকে ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী (মটরগাড়ী প্রতীক) হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে নির্বাচিত হন। পরে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে ১৯৮৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে পুনরায় নির্বাচিত হয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। পরে হুইফ হিসাবে দায়িত্ব পালন করলেও তিনি এক মুহূর্তের জন্য নিজের আর্দশ ও নীতি নৈতিকতাকে বিলিয়ে দেন নি ক্ষমতার মোহ আর পদ পদবির কাছে।

জাতীয় সংসদের হুইফ
==============
তিনি এরশাদ সরকারের শেষদিন পর্যন্ত জাতীয় সংসদের হুইপের দায়িত্ব পালন করেন।

এরশাদ সরকারের পতনের পর মুফতি ওয়াক্কাস আবার সক্রিয় হন জমিয়তের রাজনীতিতে। পরে ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তিনি এমপি নির্বাচিত হন। এছাড়াও ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০৮ ও ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বচনে বিএনপি জোটের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে পরাজিত হন।

আর্দশের কান্ডারী
================
১৯৯১ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস বাংলাদেশ তথা ভারত উপমহাদেশের সবচেয়ে পুরোনো ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করেন। খেয়ে না খেয়ে সারাদেশে ঘুরে ঘুরে এই মানুষটি জমিয়তকে বেগবান করেছেন। দুর্দিনে জমিয়তের হাল ধরেছেন। নিজের সম্পত্তি বিক্রি করে জমিয়তের অফিস চালিয়েছেন, পত্রিকা বের করেছেন, পুস্তিকা ছাপিয়েছেন। আকাবিরদের আমামত নিয়ে গ্রামগঞ্জে ফেরী করেছেন আদর্শের কথা। ফলে চার বারের এমপি, মন্ত্রী ও জাতীয় সংসদের দীর্ঘদিনের হুইফ হয়েও ঢাকায় তার বাড়ি গাড়ি বা কেন প্লাট ও প্লট নেই। কারণ মুফতী ওয়াক্কাসের কাছে রাজনীতি ছিল ইবাদত ও আকাবিরদের মহান আমানত। তিনি নিজের আখের গেছানোর জন্য রাজনীতি করেন নি, কারো দালালি করার জন্য এমপি মন্ত্রী হুইফ হন নি। তিনি চাইতেন জাতীয় পর্যায়ে অবস্থান করে একেবারে দেশের সেন্টাল জায়গা থেকে দ্বীনের কাজ করতে।

সদরে জমিয়ত
=============
২০১৮ সালের ১১ জানুয়ারি আলাদা কনভেনশন করে মুফতি ওয়াক্কাসকে জমিয়তের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।

বলিষ্ট প্রতিবাদী কন্ঠস্বর
==============
মুফতি ওয়াক্কাস রাজনীতির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলন থেকে শুরু করে ধর্মবিরোধী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে সংগঠিত আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। কাদিয়ানী বিরোধী আন্দোলনের মাইলফলক ১৯৯৪ সালের আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত আহুত মহাসমাবেশে তার ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া মুসলিম পারিবারিক আইনে কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী ধারা বাতিল, এনজিওদের ধর্মান্তরের কাজের প্রতিবাদে হওয়া আন্দোলনেও তিনি বিশাল ভূমিকা রেখেছেন। ১৯৯৫ সালে ‘ঈমান বাঁচাও দেশ বাঁচাও’ কমিটি এবং ২০০১ সালের ১ জানুয়ারি বিচারপতি গোলাম রাব্বানী ও নাজমুন আরা সুলতানার ‘সব ধরনের ফতওয়া নিষিদ্ধ’ রায়ের প্রতিবাদে সব ইসলামি দল নিয়ে গঠিত ‘ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি’র মহাসচিব ছিলেন মুফতি ওয়াক্কাস।
ইসলামী আইন বাস্তবায়ন কমিটি বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম অধ্যায়। ফতোয়া বিরোধী রায়ের বিরুদ্ধে জন্ম নেওয়া সংগঠনটি কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী নারী উন্নয়ন নীতিমালা এবং সংবিধান থেকে আল্লাহর ওপর থেকে আস্থা ও বিসমিল্লাহ উঠিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। এভাবে মুফতি ফজলুল হক আমিনী ও মুফতি ওয়াক্কাস হয়ে উঠেন বাংলাদেশের ইসলামি আন্দোলনের দুই মহীরুহ।

আরবদের বিরল মূল্যায়ন
================
মুফতি ওয়াক্কাস ১৯৮৭ সালে সংসদ সদস্য হিসেবে, ১৯৮৮ সালে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে দলনেতা হিসেবে হজপালন করেন। সেবার সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে তাকে বায়তুল্লাহ শরিফের মহামূল্যবান গিলাফ উপহার দেওয়া হয় এবং পবিত্র কাবা ঘরে প্রবেশ করে নফল নামাজ আদায়ের সুযোগ পান। এরপর তিনি আরও অনেকবার হজ-উমরা পালন করেছেন। রাষ্ট্রীয় কাজে সৌদি আরব, ইরাক, লিবিয়া ও মৌরিতানিয়া সফর করেছেন। এছাড়া ব্রিটেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারত ও পাকিস্তান সফর করেছেন।

লেখালেখি
===========
মুফতি ওয়াক্কাস ‘শরীয়তের আলোকে মুসলিম পারিবারিক আইন’ ও ‘ইসলামী আইন বনাম প্রচলিত আইন’ নামে গুরুত্বপূর্ণ দু’টি বই রচনা করেছেন। এছাড়া জমিয়ত পরিচিতি, ইতিহাস, গঠনতন্ত্র তিনি প্রণয়ন করেন।

হেফাজতের নেতৃত্বে
================
২০১৩ সালে কথিত শাহবাগ জাগরণের নামে ধর্ম অবমাননা, আল্লাহ ও তার রাসূল সম্পর্কে কটূক্তি এবং কোরআন-হাদিস, আলেম-উলামা ও ইসলামি পোশাক নিয়ে বহুমুখী চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র শুরু হয়। এমতাবস্থায় হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক আল্লামা শাহ আহমদ শফীর আহবানে ২০১৩ সালের ৯ মার্চ হাটহাজারীতে বাংলাদেশের শীর্ষ আলেমরা উপস্থিত হন। গঠিত হয় অরাজনৈতিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
মুফতি ওয়াক্কাস হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির নির্বাচিত হন। শুরু হয় ইসলাম অবমাননাকারীদের শাস্তির চেয়ে ১৩ দফা দাবি আদায়ের আন্দোলন। হেফাজতের ডাকে সভা-সমাবেশ, লংমার্চ (২০১৩ সালের ৬ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হয়। হেফাজত আন্দোলনের কথা বিশ্ব মিডিয়ায় বিশেষভাবে জায়গা করে নেয়।

বেফাক ও হাইয়্যার নেতৃত্বে
=================
বেফাকের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন শাইখুল হাদীস মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস। বেফাককে আজকের জায়গায় নিয়ে আসতে তার ভূমিকা ছিলো অপরিসীম। তিনি আজীবন বেফাকের কল্যাণে কাজ করে গেছেন।
তিনি ছিলেন সৎ, সাহসী, নির্ভীক, বিনয়ী ও প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদ। মাদারিসে কওমিয়ার স্বকীয়তা রক্ষায় ছিলেন যোগ্য অভিভাবক ।
সত্তরের বেশি বয়স তার। এই বয়সেও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার সহ-সভাপতি এবং কওমি মাদরাসার সবোর্চ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা হাইয়াতুল উলইয়ার সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। হাদিসের দরস, ওয়াজ-মাহফিল, রাজনৈতিক সভা-সমাবেশ ও ইসলামি মাহফিলে নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন।

বারবার কারাগারে
=============
এরশাদ সরকারের পতনের পর তিনি নানানভাবে তৎকালিন সাশকদের দ্বারা নির্গিহিত হন। আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে সল্প সময়ের জন্য বহুবার গ্রেফতার হয়েছেন।
২০০১ সালে ফতোয়া বিরোধী আন্দোলনের কারনে তিনি আবার গ্রেফতার হন।
২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে এ আন্দোলন মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়ে হেফাজত নেতাকর্মীদের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়, শুরু হয় জেল-জুলুম-মামলা হুঁলিয়া। অসংখ্য আলেম, মাদরাসার ছাত্র ধর্মপ্রাণ মানুষ গ্রেফতার হন। হেফাজত আন্দোলনের অন্যতম শীর্ষ নেতা মুফতি ওয়াক্কাস ২০১৩ সালের ২ সেপ্টেম্বর চৌধুরীপাড়া থেকে গ্রেফতার হন। তার বিরুদ্ধে রুজু হয় একে একে ২৪টি মামলা। দীর্ঘ ৯ মাস কারাভোগের পর ২০১৪ সালের ৯ জুন তিনি জামিনে মুক্তি পান। তিনি মৃত্যু পর্যন্ত অডংখ্য মামলা আর হুলিয়া কাঁধে নিয়ে বেরিয়েছেন। কিন্তু মুহুর্তের জন্য কারো সাথে আপোষ করেন নি।

সন্তান সন্ততি
==========
তিনি ৭ সন্তানের জনক। সবাই দ্বীনী শিক্ষার সর্বোচ্চ ডিগ্রী অর্জন করেছে। তিন ছেলেই দেওবন্দ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেছেন। মেয়েরাও দাওরায়ে হাদিস পাশ করে হাদিসের খেদমত করছে।

মুফতী ওয়াক্কাস রহ.-এর চেহারায়ও উম্মতের জন্য দরদি মনোভাব ছিলো। তার জীবনযুদ্ধের গল্পগুলো আমাদের সামনে আসার দরকার। মুফতী ওয়াক্কাস রহ.-এর জীবনে ঘটে যাওয়া প্রতিটি ঘটনাই আগামী প্রজন্মের জন্য বড় পাথেয় হবে।

আল্লাহ তার দীনের মহান খাদেমের জীবনের সকল ভুল ক্রুটি ক্ষমা করে দিয়ে, আখেরাতে রাব্বে কারিমের শান অনিযায়ী মর্যাদার আসীনে অলংকৃত করুন। আমিন

14/10/2024

স্বাধীনতা উত্তর ইসলামি রাজনীতির পথিকৃৎ, শীর্ষ আলেম রাজনীতিবিদ ও জমিয়তের প্রাণপুরুষ মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস রহ.-এর ‘জীবন ও কর্ম’ শীর্ষক স্মরণসভা।
১৯ অক্টোবর, শনিবার, সকাল ১০টা।
স্থান: ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ, রমনা, ঢাকা।

25/09/2024

আজ বুধবার
২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
১০ আশ্বিন ১৪৩১
২১ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

https://t.me/MarkazulUloomAlIslamiah

02/09/2024

আজকের সকাল

01/08/2024

প্রিয় অভিভাবক বৃন্দ
মারকাযুল উলূম আল-ইসলামিয়্যাহ রোহিতা কওমী মাদ্রাসার নূরানী বিভাগ এর ২য় সাময়িক পরীক্ষা আগামী ১০/৮/২০২৪ইং অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ। ০৫/০৮/২০২৪ইং তারিখের ভিতরে যাবতীয় পাওনাদি পরিশোধ করে(পরীক্ষা ফিস+ বেতন+গাড়ি ভাড়া+ আবাসিক চার্জ) পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য প্রবেশপত্র সংগ্রহ করুন।

আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছি
মাওলানা হাসান আল মামুন
প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক
মারকাযুল উলূম আল-ইসলামিয়্যাহ রোহিতা কওমী মাদরাসা।
01711359243

02/07/2024
23/06/2024

"বিশেষ ঘোষণা"
সম্মানিত সকল অভিভাবকদেরকে জানানো যাচ্ছে যে। আপনাদের প্রিয় দ্বীনি প্রতিষ্ঠান। মারকাযুল উলূম আল-ইসলামিয়্যাহ(বালক-বালিকা)কওমী-মাদরাসা-রোহিতার। সকল বিভাগে আগামীকাল সোমবার ২৪/০৬/২০২৪ সকাল ৮:০০টা থেকে পাঠদান শুরু হবে।
পূর্বের নিয়মে যথারীতি "মাদরাসা পরিবহন" নির্ধারিত রুটে যথা-
নোয়াপাড়া, বাগডোব কোদলাপাড়া, রোহিতা বাজার, ভান্ডারির মোড়, নালুকান্দা, জলকর রোহিতা। নিয়মিত যাতায়াত করছে।

সার্বিক যোগাযোগ
🟢মাওলানা হাসান আল মামুন(মুহতামিম)
মোবাইল 01711359243
🟢মাওলানা তরিকুল ইসলাম (শিক্ষক)
মোবাইল 01934933446
🟢ইন্জিনিয়ার ফয়সাল হোসেন(হিসাব রক্ষক)
মোবাইল 01712291331
🟢হাফেজ অহিদুজ্জামান (হাফেজ সাহেব)
মোবাইল 01305675259
🟢মিলন হোসেন (ড্রাইভার)
মোবাইল 01961-573331

রোহিতা কওমী মাদরাসা
রোহিতা বিশ্বাস পাড়া, মণিরামপুর, যশোর

15/06/2024

প্রিয় এলাকাবাসী
আপনাদের দ্বীনি প্রতিষ্ঠান মারকাযুল উলূম আল-ইসলামিয়্যাহ বালক-বালিকা কওমী মাদরাসা, রোহিতা , মণিরামপুর, যশোর। অত্যন্ত সুনামের সাথে শিক্ষা দান করে চলেছে। বর্তমান সময়ে মানুষের সাধারণ জীবন যাপন ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। যেখানে লবণ আনতে পান্তা ফুরায় শিক্ষা তখন অকল্পনীয়।এলাকার এমন কিছু ছাত্র ছাত্রীদের পেয়েছি। যাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে থেকে বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা দেয়া হয়। "লিল্লাহ তহবিল" যত শক্তিশালী হবে সহযোগিতার হাত প্রসারিত করতে পারবো।

আপনাদের কুরবানী কৃতপশুর চামড়া, চামড়া বিক্রয়ের অর্থ, যাকাত ফিতরা, মানত, লিল্লাহ তহবিলে প্রদান করুন।

সার্বিক যোগাযোগ
🟢মাওলানা হাসান আল মামুন(মুহতামিম)
মোবাইল 01711359243
🟢মাওলানা তরিকুল ইসলাম (শিক্ষক)
মোবাইল 01934933446
🟢ইন্জিনিয়ার ফয়সাল হোসেন(হিসাব রক্ষক)
মোবাইল 01712291331
🟢হাফেজ অহিদুজ্জামান (হাফেজ সাহেব)
মোবাইল 01305675259
🟢মিলন হোসেন (ড্রাইভার)
মোবাইল 01961-573331

মারকাযুল উলূম আল-ইসলামিয়্যাহ(বালক বালিকা)কওমী-মাদরাসা-রোহিতা।

12/06/2024

মাদরাসার নিয়ম ছাত্র ছাত্রীদের মোবাইল ফোন ব্যবহার না করা‌।

12/06/2024

دارالعلوم دیوبند محض ایک تعلیم گاہ ہی نہیں بلکہ ایک وسیع تر دینی تحریک ہے جو اپنے عظیم مقصد اور طریقۂ تعلیم میں انفرادی شان لیے ہوئے ہے۔
علمائے دارالعلوم دیوبند ہمیشہ آنحضرت صلی اللہ علیہ وسلم کے ارشاد "علیکم بسنتی" پر عمل پیرا رہے ہیں اور انہوں نے ہمیشہ "ما انا علیہ واصحابی" کی ترجمانی کی ہے انہوں نے صراط مستقیم پر چلنے کے لیے اس طریق کو اپنایا ہے جو اسلام کے مزاج کے عین مطابق ہے۔

11/06/2024

বালিকা শাখায় অজু গোসল এর জন্য অগভীর নলকূপ স্থাপন চলছে।

পোস্টটি কোন এলাকা থেকে দেখছেন?

06/06/2024

মাসায়েলে কুরবানী সেমিনার-২০২৪

০৮-জুন-২০২৪। রোজ: শনিবার। সময়: বাদ মাগরিব।
স্থানঃ মাদরাসা মিলনায়তন

প্রধান অতিথিঃ
মুফতী হুসাইন আহমদ বিন ওয়াক্কাস হাফিঃ
শাইখুল হাদিস
মাদানী নগর মাদরাসা, মণিরামপুর, যশোর।

বিশেষ অতিথিঃ
মুফতী কামরুজ্জামান কাসেমী হাফিঃ
মুহতামিম
মারকাযুল ইলম উলামানগর মাদরাসা মণিরামপুর।

দাওয়াতক্রমে
মাওলানা হাসান আল মামুন
মুহতামিম
মারকাযুল উলূম আল ইসলামিয়্যাহ
রোহিতা, মনিরামপুর, যশোর।মোবাইলঃ 01711-359243

21/11/2023

জমি দাতা সদস্য হোন

Want your school to be the top-listed School/college in Jessore?

Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

আজ বুধবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪  ১০ আশ্বিন ১৪৩১ ২১ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬  https://t.me/MarkazulUloomAlIslamiah
আজকের সকাল
মাদরাসার নিয়ম ছাত্র ছাত্রীদের মোবাইল ফোন ব্যবহার না করা‌।
دارالعلوم دیوبند محض ایک تعلیم گاہ ہی نہیں بلکہ ایک وسیع تر دینی تحریک ہے جو اپنے عظیم مقصد اور طریقۂ تعلیم میں انفرادی ...
শিশুদের পড়ানোর কৌশল
মারকাযুল উলূম আল-ইসলামিয়্যাহ এর বার্ষিক মাহফিল-২০২৩🟢আওলাদে রসূল আল্লামা আযহার মাদানী দেওবন্দ ,ইন্ডিয়া।🟢সভাপতিত্ব করেন:...
ভর্তি চলছে ভর্তি চলছেনূরানী নাজেরা হিফজ কিতাব বিভাগরোহিতা (বিশ্বাসপাড়া) মণিরামপুর যশোর।মোবাইল 01711-359243 মারকাযুল উলূ...
মাদরাসার ছাত্রদের কুরআন শরীফ শিখানোর ট্রেনিং চলছে।সকলে জানাবেন কেমন হয়েছে।
অভিভাবকদের জন্য কিছু জরুরী কথা👇👉মাওলানা হাসান জামিল হাফিজাহুল্লাহ।
মারকাযুল উলূম আল-ইসলামিয়্যাহ বালক-বালিকা মাদরাসা।রোহিতা (বিশ্বাস পাড়া)মনিরামপুর যশোর01711359243
আলহামদুলিল্লাহ
ভর্তি চলছে ভর্তি চলছে মারকাযুল উলূম আল ইসলা‌মিয়্যাহ(বালক-বা‌লিকা) মাদ্রাসা🔴আমাদের বিভাগসমূহ।🔴✅️নূরানী বিভাগে।শিশু শ্রেণী...

Location

Category

Telephone

Address

Pulerhat-Rajgonj Road
Jessore
7440
Other Education in Jessore (show all)
Jashore Institute, Jashore. Jashore Institute, Jashore.
Mm Ali Road, Jashore Sadar
Jessore, 7400

Public library

ahmadrafsun ahmadrafsun
Jessore

বাংলা ধাঁধার রাজ্য বাংলা ধাঁধার রাজ্য
Jessore

মজার মজার ধাঁধা পেতে পেইজটা ফলো করার জন্য অনুরোধ রইলো😇

Supreme Online Coaching by Kabir sir Supreme Online Coaching by Kabir sir
M. M College Road
Jessore

StudyBuzz StudyBuzz
Jessore, 7400

It’s a Educational Page.

Azizul Haque Azizul Haque
Jessore

মানুষের কাছে দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছানো?

Mehedi Academy Mehedi Academy
Jessore, 7350

Tell me and I forget. Teach me and I remember. Involve me and I learn. -Benjamin Franklin

Masum's Special Coaching Center Masum's Special Coaching Center
Jessore, 7432

মাসুম'স স্পেশাল কোচিং সেন্টারে পরিচা?

Jashore English Centre Jashore English Centre
রূপকথার মোড় এমএম কলেজ দক্ষিণ গেট রোড যশোর।
Jessore, 7420

❤️SPOKEN ENGLISH ।। শিখুন খুব সহজে ।। ❤️SPOKEN ENGLISH ।। শিখতে আজিই যুক্ত হন ।। ❤️ KIDS ENGLISH.

Islamic ideal cadet madrasah Islamic ideal cadet madrasah
Jessore, NOWAPARA

Assalamualikum, welcome my page.

Arnob's Pro learning Arnob's Pro learning
Terokhada Khulna
Jessore

Arnob's Pro learning is a page about education .it provides students Educational tips and tricks ,Ex

Mamun's GuideLine Mamun's GuideLine
Jessore, 7400

A media where you can quench ur thirst of English knowledge.