ডিসেম্বর মাসে বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হতো তারপর ছুটি... 🤣🤣
আবার জানুয়ারিতে নতুন বইয়ের গন্ধ... ☺😍
দিনগুলো হারিয়ে গেছে... 😒
TMMC Students Corner
Comments
Lets study and share everything to each others.
Operating as usual
বছরের শেষ,
Surprise হিসেবে আর কারো আসল রূপ দেখানো বাকি থাকলে দেখাও😄😄😄

Notice for
Present students, Interns ,Doctors , Nurses & stuff in TMMCH…
আজ দীর্ঘতম রাত
সবার উচিত জমানো পড়া শেষ করা!
তুই আমার সাথে নাটক করলে, আমি তোর সাথে সিনেমা করব 🧨🧨🧨🧨🧨

💥💥💥 Encephalocele 💥💥💥
👉 What is Encephalocele?
Encephalocele is a rare type of birth defect of the neural tube that affects the brain. The neural tube is a narrow channel that folds and closes during the third and fourth weeks of pregnancy to form the brain and spinal cord. Encephalocele is a sac-like protrusion or projection of the brain and the membranes that cover it through an opening in the skull. Encephalocele happens when the neural tube does not close completely during pregnancy. The result is an opening anywhere along the center of the skull from the nose to the back of the neck, but most often at the back of the head (pictured), at the top of the head, or between the forehead and the nose.
👉 How Many Babies are Born with Encephalocele?
Researchers estimate that about 1 in every 10,500 babies is born.
👉 Causes :
Although the exact cause of encephalocele is unknown, scientists believe that many factors are involved.
There is a genetic (inherited) component to the condition, meaning it often occurs in families that have family members with other defects of the neural tube: spina bifida and anencephaly. Some researchers also believe that certain environmental exposures before or during pregnancy might be causes, but more research is needed. CDC works with many other researchers to study factors that can
▪️ Increase the risk of having a baby with encephalocele, or
▪️ Impact the health outcomes of babies with encephalocele.
The following is an example of what CDC researchers have found:
▪️ Several factors appear to lead to lower survival rates for infants with encephalocele, including preterm (early) birth, low birthweight, having multiple birth defects, or being black or African American.2,3
CDC continues to study birth defects, such as encephalocele, and how to prevent them. For example, taking 400 micrograms of the B vitamin, folic acid, every day before and during early pregnancy can help prevent some major birth defects of the baby’s brain and spine, such as encephalocele. If you are pregnant or thinking about becoming pregnant, talk with your doctor about ways to increase your chances of having a health.
encephaloceles are found right after birth, but sometimes a small encephalocele in the nose and forehead region can go undetected. An encephalocele at the back of the skull is more likely to cause nervous system problems, as well as other brain and face defects. Signs of encephalocele can include
▪️ Buildup of too much fluid in the brain,
▪️ Complete loss of strength in the arms and legs,
▪️ An unusually small head,
▪️ Uncoordinated use of muscles needed for movement, such as those involved in walking and reaching,
▪️ Developmental delay,
▪️ Intellectual disability,
▪️Vision problems,
▪️Delayed growth, and Seizures.
👉 Treatment :
Encephalocele is treated with surgery to place the protruding part of the brain and the membranes covering it back into the skull and close the opening in the skull. However, neurologic problems caused by the encephalocele will still be present. Long-term treatment depends on the child’s condition. Multiple surgeries may be needed, depending on the location of the encephalocele and the parts of the head and face that were affected by the encephalocele.
NB : Patient was came in OPD pediatrics Today.
Special thanks to Dr. Rumi sir, Assistant Professor(Paediatric)
অপ্রাপ্তিতে, কল্পনাতে যা সুন্দর ছিল, সেই জিনিসটা হঠাৎ বাস্তব হয়ে গেলে কেমন লাগে তা বোঝানোর মতো কোনো শব্দ আমি খুঁজে পাচ্ছিনা। চোখ ঝাপসা হয়ে আসতেছে। এতদিন আলবিসেলেস্তেদের হাতে ওই বিশ্বকাপটা না দেখে কান্না করছি। আজকেও মনে হচ্ছিলো বল নিয়ে খেলা হচ্ছেনা, আমার হৃদপিন্ড নিয়ে খেলতেছে ওরা স্টেডিয়ামে। এমবাপ্পে একটা অন্য লেভেলের প্লেয়ার। নাহ, কখনোই কোনো আশা নিয়ে খেলা দেখিনা আমি। আজকেও কিচ্ছু চাওয়ার ছিল না। ভালোবাসলে নিজেকে উজাড় করেই বাসা উচিত। প্রাপ্তির হিসেব করা যায়না সেখানে। শুধু কান্না করতাম একটা দলের উদাস চেহারায় ওই ট্রফিটার প্রতি তাকানো দেখে। মেসিকে আবারো কতো ট্রল, কতো নেগেটিভ কথা শুনতে হবে আর্জেন্টিনার হয়ে এই ট্রফিটায় চুমু খেতে না পারার অপরাধে সেটা ভেবেই চোখ ভিজে আসছিলো বার বার। অবশেষে রাজপুত্র তার যোগ্য উপহার পেয়েছে। ফিনিক্স পাখির মতো ওরা ফিরে আসছে। আজকেও শুধু ভালোবাসা ছাড়া দেয়ার মতো কিছু নাই আমার এই দলটাকে।
💕

🏆 𝐂𝐇𝐀𝐌𝐏𝐈𝐎𝐍𝐒 🏆
|

বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই তাদের প্রতি
যারা মৃত্যুজ্ঞান তুচ্ছ করে,
বুকের লাল রক্তে লিখছেন, স্বাধীনতা শব্দটি।
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।
এই দিনটি বাঙালি জাতির জীবনে একটি বেদনার দিন। ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মসমর্পণ শুরু করে এবং পাকিস্তানিরা যখন তাদের অনিবার্য পরাজয় উপলব্ধি করে তখন পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস বাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মেধাবী মানুষদের ধরে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। স্বাধীন বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও নতুন রাষ্ট্রকে মেধাশূন্য করার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের মেধাবী মানুষদের চোখ বেঁধে ধরে নিয়ে পৈশাচিকভাবে হত্যাযজ্ঞ চালায়। বাঙালি জাতি যাতে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বদরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে সেই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় বাঙালির শ্রেষ্ঠ এইসব সন্তানদের তালিকা করে হত্যা করা হয়।
বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জাগরণের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হয় বাঙালি জাতি। অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষা আত্মদান ও দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পথ পরিক্রমায় ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতিটি ক্ষেত্রে এদেশের কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিক্ষক, প্রকৌশলী, চিকিৎসক, চিত্রশিল্পী, সঙ্গীত শিল্পী, চলচ্চিত্রকারসহ বুদ্ধিজীবীদের অপরিসীম অবদান রয়েছে। নিরস্ত্র বাঙালিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাগ্রত করার জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি এদেশের বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকাও ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চের কালো রাত্রিতে পাকহানাদার বাহিনী কর্তৃক বাঙালির উপর নির্বিচারে গণহত্যা শুরু হলে ২৬ শে মার্চের প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের আপামর জনতার সাথে বুদ্ধিজীবীরাও সশস্ত্র সংগ্রামের প্রস্তুতি শুরু করেন। দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য রণাঙ্গনে ঝাঁপিয়ে পড়তে বাঙালি জাতিকে উজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুজিবনগর সরকার গঠন, বিভিন্ন এলাকাকে বিভিন্ন সেক্টরে ভাগ করে সেক্টর প্রধান হিসেবে দায়িত্ব প্রদান, বাংলাদেশের প্রথম সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও এসব প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ব্যক্তিদের দায়িত্ব প্রদান এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায়ে বুদ্ধিজীবীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
বীর বাঙালির সাহস ও মেধার কাছে যখন একে একে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ক্যাম্প, আস্তানা নিশ্চিহ্ন হতে লাগলো, শত্রুবাহিনী একে একে পরাস্ত হয়ে যখন আত্মসমর্পণ করতে লাগলো, তখনই বাঙালির চূড়ান্ত বিজয়ের ঠিক পূর্ব মুহূর্তে এদেশের রাজাকারদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশকে চিরদিনের জন্য মেধাশূন্য করার অপচেষ্টায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য ও সুদৃঢ় নেতৃত্বে ’৭১-এর স্বাধীনতা বিরোধী ও ১৪ ডিসেম্বরের কলঙ্কজনক বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী শীর্ষ কয়েকজন যুদ্ধাপরাধী রাজাকারের বিচার কার্য সম্পন্ন ও রায় কার্যকর হয়েছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও ৩০ লাখ শহীদের স্বপ্ন-সাধ উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ তথা ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠার অভিযাত্রায় অদম্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
#শহীদ_বুদ্ধিজীবী_দিবস #১৪ডিসেম্বর #বুদ্ধিজীবী #মুক্তিযুদ্ধ #বাংলাদেশ
৬ মাসের পড়া একদিনে পড়ি, মাঝে মাঝে একবেলায় পড়ি, মাঝে মাঝে এক ঘন্টায়ও পড়ি।
কই আমাদের স্ট্রাগলের কথা তো কোন নিউজ পোর্টালে আসে না। :)

Ok Bye 🌍

নিরহংকারী, নির্লোভ, নির্ভেজাল, সৎ,নিষ্ঠাবান একজন সাদামনের মানুষ। যার তুলনা তিনি নিজেই। যত দেখি স্যারকে অবাক লাগে, এতো ভালো একজন কিভাবে হতে পারে।
ধন্যবাদ স্যার, সর্বদা বটবৃক্ষের মতো আমাদেরকে এভাবে ছায়া দিয়ে যাওয়ার জন্য। ❤️
Prof Ranajit Mallick sir
Principal & Head of Department (Surgery Dept.)
Pc : Nuhash Mandal

( #অ্যাগনোডিস)
প্রাচীন গ্রীসে, মহিলাদের চিকিৎসাবিদ্যার অধ্যয়ন নিষিদ্ধ ছিল। ৩০০ খ্রীষ্টপূর্ব সালে জন্মগ্রহণকারী, অ্যাগনোডিস তার চুল কেটে আলেকজান্দ্রিয়া মেডিকেল স্কুলে একজন পুরুষের পোশাকে প্রবেশ করেন।
ডাক্তারি শিক্ষা শেষ করে এথেন্সের রাস্তায় হাঁটার সময় তিনি প্রসবকালীন একজন মহিলার কান্না শুনতে পান। মহিলাটি তখন যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন কিন্তু তিনি কাউকে স্পর্শ করতে দিতে চাননি কারণ মহিলা ভেবেছিলেন যে অ্যাগনোডিস একজন পুরুষ।
কাউকে না দেখে নিরুপায় হয়ে সর্বসমক্ষের আড়ালে তার জামাকাপড় খুলে মহিলাকে দেখান তিনি একজন নারী। তারপর ওই মহিলার সন্তান প্রসব করে অ্যাগনোডিস প্রমাণ করলেন তিনি দক্ষ ডাক্তার।
এই ঘটনা মহিলাদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে এবং সমস্ত অসুস্থ মহিলারা অ্যাগনোডিসের কাছে যেতে শুরু করে। ঈর্ষান্বিত, পুরুষ ডাক্তাররা অ্যাগনোডিসকে আদালতে টেনে নিয়ে যায়।
নিজের জীবন বাঁচাতে অ্যাগনোডিস বলেন তিনি একজন নারী, পুরুষ নন।এই অভিযোগে আদালতে হাজির করা অ্যাগনোডিসকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
তারপর এক অদ্ভুত ব্যাপার ঘটলো। সমস্ত মহিলারা বিদ্রোহ ঘোষনা করলেন, বিশেষ করে সেই বিচারকদের স্ত্রীরা যারা মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন।
কেউ কেউ বলেছিলেন যে যদি অ্যাগনোডিসকে হত্যা করা হয় তবে তারা তার সাথে তাদের সহমরণে যাবেন। তাদের স্ত্রী এবং অন্যান্য মহিলাদের চাপ সহ্য করতে অপারগ বিচারকরা অ্যাগনোডিসের সাজা তুলে নেন এবং তখন থেকে মহিলাদেরও ডাক্তারি অনুশীলন করার অনুমতি দেওয়া হয়, তবে তারা শুধুমাত্র মহিলাদের দেখাশোনা করবে।
এইভাবে, অ্যাগনোডিসের নাম প্রথম মহিলা ডাক্তার এবং স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ হিসাবে ইতিহাসে খচিত হয়।
ব্রাজিল মানে আগুন। 🔥
🥴🥴🥴🥴🥴🇧🇷🇧🇷🇧🇷🇧🇷🇧🇷🥴🥴🥴🥴🥴

Argentinian squad of TMMC&H.

আপনার আশেপাশে থাকা আর্জেন্টাইন সমর্থক বন্ধুবান্ধবদের খবর নিন।
চোখে চোখে রাখুন। ভুলেও হাতের কাছে ছুরি, চাকু বা ধারালো কিছু রাখতে দেবেন না। তাদের সাহস জোগান, হার-জিত খেলারই অংশ।
৩৬ ম্যাচে অপরাজিত থাকা আর্জেন্টিনাকে 🇦🇷রুখে দিলো শক্তিশালী সৌদি আরব🇸🇦
শান্তনা বিষয়ক সম্পাদকের সান্তনা দেওয়ার কিছু মুহুর্ত
ব্রাজিল সমার্থক গোষ্ঠী, TMMC&H
কনফিউজড মানুষগুলোকে যদি কখনও জিজ্ঞাসা করেন "কেন কনফিউজড?" তারা আশানুরূপ উত্তর দিতে পারবে না।
যে বা যারা আশানুরূপ উত্তর দিয়ে ফেলবে তাদের কনফিউজড বলা যায় না। কারন তারা জানে তাদের ভেতর কি চলছে এবং তার কারনটা কি!
তাহলে যারা আশানুরূপ উত্তর দিতে পারেনা তারা কনফিউজড! আসলে তাও কিন্তু না। তারা হয় Hesitated নয়তো Frustrated...
আচ্ছা তাইলে 'কনফিউশন' শব্দটা কাদের জন্য?
"আমিও জানি না। ইতিহাসবেত্তাদের কাছ থেকে খবর নিতে হবে শব্দটা কোত্থেকে এবং কোন কারন থেকে আগত।"
Dhaka University ❤️❤️❤️.....(Trial)
এক টুকরো TMMCian 🥰❤️❤️

কাতার বিশ্বকাপ ২০২২ কে সামনে রেখে হেক্সা মিশনের সারথি হতে
আগামী এক [১] বছরের জন্য ব্রাজিল 🇧🇷 সমর্থকগোষ্ঠী, তায়রুননেসা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল শাখার কমিটি অনুমোদন দেওয়া হইলো।
💜
#গ্রান্দে_ব্রাজিল😍
🇧🇷🇧🇷🇧🇷🇧🇷
দায়িত্বপ্রাপ্ত সকলকে অভিনন্দন।
ছাত্রজীবন কেটে যাচ্ছে বাবা-মাকে বোঝাতে যে, "আমি পড়ছি",
বন্ধুদের বোঝাতে যে,
" আমি পড়ছি না",
আর নিজেকে বোঝাতে যে, "আমার পড়া উচিত"।🙂

Tag once and say nothing 🇧🇷🇧🇷🇧🇷🇧🇷🇧🇷


KOILONYCHIA ( SPOON NAILS)
Koilonychia refers to soft nails that have a spoon-shaped dent in them. Often these “spoon nails” form gradually. In many people, the first sign of koilonychia is flattened nails.
Then, eventually, an indentation forms.
The indentation is deep enough to hold a drop of water on your nail bed.
Usually, koilonychia occurs because of an underlying medical condition. You’re more likely to have spoon nails if you have nutritional deficiencies like iron or vitamin B deficiencies.
POSSIBLE CAUSES.
(1)Most often, spoon nails are a sign of iron deficiency anemia. You may have an iron deficiency because you:
-Can’t absorb iron.
-Don’t consume enough iron.
-Have celiac disease, cancer or bleeding in your intestinal tract.
-Lose iron with excessive menstruation.
(2) In some cases, koilonychia is hereditary.
(3) It can also result from an injury to the nail bed, such as thumb-sucking in babies and toddlers or too-tight shoes in people of all ages.
Sometimes, koilonychia points to another medical condition. Spoon nails can be a symptom of:
-Diabetes mellitus.
-Heart disease.
-Hemochromatosis (iron overload).
-Lichen planus.
-Lupus (systemic lupus erythematosus).
-Nail patella syndrome, a genetic disorder affecting your nails and bones.
-Psoriasis.
-Underactive thyroid (hypothyroidism).
-Raynaud’s phenomenon.
CARE AND TREATMENT.
Healthcare providers treat the underlying cause of koilonychia. If you have an iron deficiency, changing your diet or taking supplements may correct and prevent spoon nails.
For example, you may eat more iron-rich foods, such as:
-Beans and lentils.
-Dark chocolate.
-Fortified foods, such as bread or breakfast cereal.
-Iron-rich fruit, such as dates,
-Leafy greens, such as spinach or kale.
-Meat and seafood rich in iron.
-Nuts and seeds.
You may also need iron supplements. Your healthcare provider can help you determine if you need to take a supplement or make diet changes.
IS KOILONYCHIA REVERSIBLE?
Yes. Often, treating the underlying cause of koilonychia will make your nails grow properly. But it can take a long time. It may take six to 18 months for koilonychia to go away.
PREVENTION.
There’s no guaranteed way to prevent spoon nails. You can lower your risk of spoon nails by eating a balanced diet. If you have a medical condition that could cause spoon nails, speak with your healthcare provider about management.
You can also lower your risk of nail problems by taking care of your nails. You should:
-Clean your nails with a soft brush.
-Keep your nails moisturized with hand cream.
-Trim your toenails straight across to prevent ingrown nails.
-Use rubber gloves when cleaning or using chemical products.
Wear properly fitting footwear that doesn’t cramp your feet.
WHEN TO SEE THE DOCTOR
If you have koilonychia, you should see your healthcare provider. Sometimes, koilonychia is not a cause for concern. But often, it points to a nutrient deficiency or medical condition.
Your healthcare provider can give you tests to determine the underlying cause of spoon nails. Your healthcare provider can also provide treatment options for any underlying conditions.
KNOW YOUR HEALTH AND STAY SAFE

#মেডিকেল_অফিসার বনাম #ইন্টার্ন
#ফ্রেন্ডলি_ফুটবল_২য়ম্যাচ_২০২২
নির্ধারিত সময়ে ১-১ ড্র...
ট্রাইব্রেকার ২-১ এ মেডিকেল অফিসার দল বিজয়ী
কুড়িয়ে পাওয়া সফলতা -২ঃ
ফাষ্ট প্রফে ফেল ২ সাবজেক্ট ( এ্যানাটমি আর ফিজিওলজি) ফেল করার পর আমার ঘনিষ্ঠ জন / ব্যাচমেট দের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হতে লাগলো!আমদের ৭/৮ জনের একসাথে (নাস্তা করা আড্ডা দিতাম আইটেম পড়া) উঠাবসা, এর মধ্যে পড়াশোনায় আমিই সব থেকে বেশি দূর্বল আর অনিয়মিত ছিলাম! ( ঐ ৭/৮ জনের মধ্যে ২ জোড়া এখন দম্পতি, আর একজন ২ টা পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ডিগ্রি কমপ্লিট করা স্পেশাল বিসিএস এ সরকারের জুনিয়র কনসালটেন্ট, একজন মেডিকেল কলেজ এর সহকারী অধ্যাপক, একজন MD ডিগ্রি কমপ্লিট করা বিসিএস ক্যাডার,একজন মেডিকেল কলেজ এর রেজিস্ট্রার, একজন ক্লিনিক ব্যবসা করে সফল, ২জন গার্মেন্টস জব আর চেম্বার করে মাশাল্লাহ গাড়ী বাড়ীর মালিক আর আমি!) প্রফে ০২ সাবজেক্ট ফেল করার পর আমি মেস বদলানোর সিদ্ধান্ত নিলাম! পড়াশোনা কি করবো বুঝতে পারছিলাম না! এই দিকে ভাইস প্রিন্সিপাল ওমর ফারুক স্যারের ভয়, আর অন্যদিকে প্রফেসর ফারুক আহমেদ চৌধুরী স্যারের ধমক! এ্যানাটমি পাশ করার জন্য গোপনে জৈনক লেকচারার স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়া শুরু করালাম,আর ফিজিওলজি নিজে নিজে পড়ার চেষ্টা করেও পড়া হচ্ছিল না! জীবনের এই ক্ষারাপ সময়ে হঠাৎ একদিন ত্রাণ কর্তার মতো হাজির আমার এক ক্লাসমেট ওর ও আমার মতো তখন ফাস্ট প্রফে ২ সাবজেক্ট ফেল! ( ঐ ক্লাস মেট এখন শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক)! সমস্যা হলো ওর ফেল এ্যানাটমি আর বায়োকেমিস্ট আর আমি ফেল এ্যানাটমি আর ফিজিওলজি তে! সাবজেক্ট এ্যানাটমি কমন! আর ফিজিওলজি, বায়োকেমিস্ট্রি কিছু অধ্যায় সেইম থাকায় ২ জন মিলে সিদ্ধান্ত পার্টনার শীপে পড়বো! আমরা ২ জন একই লিঙ্গের মানুষ তখন থেকে পার্টনার হিসেবে পড়া শুরু করলাম, সাথে Third Year এর ক্লাস আইটেম আর ওয়ার্ড ও কন্টিনিও করলাম ! আমাদের কিছু সিনিয়রের দেখা দেখি নিলয় ক্যান্টিনে বসে পার্টনারের সাথে পড়া শুরু!(নিলয় ক্যান্টিনে তখন খাবার বলতে কিছু সিঙ্গারা, পুরি আর রং চা পাওয়া যেতো, মাঝে মাঝে চিকেন খিচুড়ি তাও খুব একটা ভালো না! আমরা ২ জন সকালে ক্লাস করি আইটেম পরীক্ষা দেই আর বিকেল থেকে রাতের ৯/১০ টা পর্যন্ত পড়াশোনা করি! এরমধ্যে অন্তত ৫/৬ বার রহিমের দোকানে আমরা চা সিগারেট খেতে যেতাম ( পার্টনার যদিও সিগারেট খায় না), একদিকে সাপ্লির পড়া অন্যদিকে 3rd year এর আইটেম এর পড়া, ওয়ার্ডে বিকেলে ক্লাস, খুবই কষ্ট হচ্ছিল! তারপর ও আমরা ২ জন চেষ্টা করছি। সাপলি পরীক্ষা আসলো আলহামদুলিল্লাহ ২ জনেই সাপ্লি তে ফাস্ট প্রফ পাশ করলাম!আমার বেপরোয়া জীবনে কিছু টা শৃঙ্খলা ফিরতে শুরু করলো!...( উল্লেখ্য আমি আর আমার রিডিং পার্টনার ২ জনেই সব প্রফে সাপলি খাওয়া মেডিকেল স্টুডেন্ট! আলহামদুলিল্লাহ এখন আমরা ২ জনেই পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক! আমাদের গল্প টা আসলে আমাদের মতো পিছিয়ে পড়া সাপ্লি খাওয়াদের জন্য!)
(চলমান)......
অক্টোবরকে ব্রেস্ট ক্যানসার সচেতনতা মাস, পিংক অক্টোবর কত কিছুই বলা হয়৷
আমরা মেডিকেল ছাত্রীরা বা আরো সংক্ষিপ্ত করে বললে যারা টুকটাক সোশ্যাল ওয়ার্ক করি আমরা এ নিয়ে যতটা জানি হয়তো সাধারণ মানুষের ততটাই আড়ালে থাকে বিষয়গুলো।
সম্প্রতি 'ফ্রেশ টিস্যু'র একটা বিজ্ঞাপন নজর কাড়লো। প্রথমে আর দশটা প্রসাধন সামগ্রীর বিজ্ঞাপনের মতো লাগলেও শেষের ম্যাসেজটুকু একটু হলেও প্রশ্ন জাগালো মনের ভেতর।
আচ্ছা আমরা নিজেদের ঠিক কতোটা ভালোবাসি?
নিজেদের সুন্দর রাখতে একটা সিম্পল পিম্পল আমাদের যতোটা ভাবায়, আমাদের শরীরের ব্রেস্টে এমন একটা দানা বা লাম্প কি আমাদের ততটা ভাবায়? নাকি আড়ালে থেকে যায় বলে আমরা লাম্পটাকে পাশ কাটিয়ে যাই? একটা পিম্পল যেন না হয়, সেজন্য আগে থেকেই আমাদের প্রস্তুতির কমতি থাকেনা, অথচ নিজের মাতৃত্বের সাথে জড়িত অংশটুকুর এত ভয়ানক একটা বিষয় এড়িয়ে যাই লজ্জায়, বা মানুষ কি বলবে ভেবে।
সত্যি বলতে আমরা বাঙালি মেয়েরা বাহ্যিক সৌন্দর্য নিয়ে যতটা সচেতন নিজেদের সুস্থতা নিয়ে ততটাই উদাসীন। অথচ স্তনে একটা সামান্য লাম্প, ব্রেস্ট ক্যান্সারে রূপ নিয়ে জীবন মৃত্যুর সাথে লড়াইটাও খুব অপরিচিত দৃশ্য নয়৷ যদিও মেডিকেল ছাত্রী হিসেবে জানি, সব লাম্পই ক্যান্সার নয়, তবে ব্রেস্ট বা আর্মপিটে কোন লাম্প বা দানাদার কিছু অনুভূত হলে, চামড়ায় কোন অস্বাভাবিকতা দেখা গেলে, নিপল ভেতরের দিকে ঢুকে গেলে কিংবা নিপল থেকে যেকোন অস্বাভাবিক ডিসচার্জ হলে এমনকি আপনার স্তনে যেকোনো ব্যথা বা পরিবর্তনই ব্রেস্ট ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে।
তাই এসব লক্ষণগুলো দেখা দিলে অবশ্যই পরীক্ষা নিরিক্ষার প্রয়োজন। কেননা যত দ্রুত পরীক্ষা নিরিক্ষা থেকে নির্নয় হবে তত সহজেই চিকিৎসা সম্ভব।
আর নয় অনীহা বা অবহেলা। শুধু অন্যের চোখেই না, নিজেদের নিজের চোখে সুন্দর দেখাতে পিম্পল হয়ে চিন্তিত হওয়া যেমন উচিত তেমনি ভাবেই উচিত নিজের শরীরের প্রতিও যত্নবান হওয়া।
১৮ অক্টোবর পিংক দিবসে লজ্জা নয়, সচেতন হোন। ব্রেস্ট ক্যান্সার নিয়ে নিজের ও প্রিয়জনের সাথে কথা বলুন অন্য সব রোগের মতই।প্রিয়জনকে সাপোর্ট দিন৷ কেননা সঠিক সময়ে পরীক্ষা নিরিক্ষাই পারে এ অবশ্যম্ভাবী বিপদের হাত থেকে আপনাকে ও আপনার প্রিয়জনকে বাঁচাতে।
October is Breast Cancer Awareness Month, an annual campaign to raise awareness about the impact of breast cancer. I am sure that we all know someone diagnosed with breast cancer. When we raise our voices together, we help spread the word about the importance of breast cancer screening and support. Los Alumnos de San Juan urges women to please call today to schedule a mammogram.

ব্রেকিং নিউজঃ
ফোনে ঢুকে হাত পা ভেংগে দেওয়ায় ইমার্জেন্সি তে ভর্তি Pratick Sarker

অবশেষে তায়রুন্নেসা মেমোরিয়াল মেডিকেলে ২য় বারের মতো প্রতিষ্ঠিত হলো চিরকুমার সংঘ।
এ সংগঠনটি নারী বর্জিত একটি সংগঠন। এই সংগঠনটির প্রধান উদ্দেশ্য প্রেম না করা,নারীদের সাথে অবাধ বিচরণ না করা,ব্যাচমেটের সাথে প্রেম না করা,জুনিয়রের সাথে প্রেম না করা।
এ ব্যাপারে সংগঠনের অন্যতম আলোচিত নেতা Md Ashraful Haque Babon ভাই তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন,
"ভাইয়েরা আমার, মনে রাখতে হবে একটা কথা। চিরকুমার দের কুমারত্বে যেন চির না ধরে। তোমরা বান্ধবী বানাবা কিন্তু প্রেমিকা না। প্রেম তোমাদের বিনাশ ডেকে আনবে। প্রেম কে না বলতে হবে। মেয়েরা আকর্ষিত করতে চাইবে। যদি সে ব্যাচমেট হয়, তবে তাকে বান্ধবী বানাও। আর যদি সে জুনিয়র হয় তবে তার শিক্ষক হয়ে যাও। কিন্ত পরিমল হওয়া যাবে না। নিজের মন এবং ধন(টাকা পয়সা) দুইটাই সামলাতে হবে।"
আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য ছেলেদের মেয়েদের থেকে দূরে থাকা।আমি বলছি না সব মেয়েই একরকম।কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে আপনারা দেখতে পারবেন এক মেয়ে ৪ জনের সাথে প্রেম করছে।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্রেমকে সহজলভ্য করে তুলেছে।আপনার ভালো লাগছে না বলে স্ট্যাটাস দিলেই ইনবক্সে মেসেজের বন্যা বয়ে যায়। আর সেক্ষেত্রে ছেলে এমন স্ট্যাটাস দিলে সেটা একঘেয়েমি।যদি আপনি প্রশ্ন করেন আপনাদের কমিটিতে কি এমন ছেলে নেই। সেক্ষেত্রে বলবো, “নেই”।
আর যদিও থেকে থাকে জানামাত্র আমরা তাকে বহিষ্কার করবো। আর টু দ্যা পয়েন্ট ” বিয়ে” হচ্ছে ধর্মীয় একটি সুন্দর পন্থা। আমরা সেক্ষেত্রেই এগিয়ে যাচ্ছি।যাতে অতি সহজেই টিএমএমসির কারও হৃদয় না ভেঙ্গে যায়।আর ভেঙ্গে গেলেও ঐসব মানুষদের পাশে আমরা আছি এবং থাকবো।
প্রচারে
TMMC সিংগেল এসোসিয়েশন কমিটি, ২০২২
মেয়েদের দিকে তাকাইনি বলে আমার চোখ উঠে নাই🤐🤐

I'm not a son of Rich parents. My room is not that much cool and pretty. I have to wear clothes repeatedly.
I don't have cell phone of the year. I don't always have money to go out. I go out when I can afford and I am not ashamed of it.
I live a happy and a simple life just like my parents taught me ♥✨
আমাদের জীবনে No কাশফুল Only বাঁশফুল 🙂!

#চিত্র-১ঃ
রিপা হোয়াটস এ্যাপের টেক্সট্ গুলোকে একটা গুগল এ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে এডিট করে সেটাতে অপর পাশের ব্যক্তির মেসেজের জায়গায় এমন কিছু গালিগালাজ লিখলো,যা এককথায় অকথ্য।ব্যক্তিটি তারই ভার্সিটির সিনিয়র বড়ভাই লেলিন।ভালো ছাত্র হওয়ায় লেলিন জুনিয়রদের সবাইকেই পড়াশোনায় সাহায্য করতো। তাই লেলিনকে সবাই সম্মানের চোখেই দেখে।
অশ্রাব্য গালিগালাজে ভর্তি করে বানানো সেই স্ক্রিনশট দেখে আসল আর নকল মেসেজের পার্থক্য বোঝার উপায় নেই।তবে ভালো করে কয়েকটা জিনিস,যেমন ফোনের আইকন আর কিছু চিন্হ দেখলে স্ক্রিনশটের ফেইক ব্যাপারটা ধরা পড়ে যাবে।তবে আপাতত কেউই এতো কিছু দেখতে চাচ্ছেনা।
এদিকে সেই স্ক্রিনশট দেখে ভার্সিটির সবার মুখে ছিঃ ছিঃ পড়ে গেলো। এও কি সম্ভব?যাকে এতোদিন নেহাত ভদ্রলোক বলেই জানতাম তবে কি পড়ানোর নাম করে তলে তলে সে জুনিয়রদের সাথে এসব করেই বেড়ায়।
লেলিনের কিছুতেই এসব বিশ্বাস হচ্ছেনা।সে বার বার তার বন্ধু বান্ধব আর ৪ বছরের ভালোবাসার সম্পর্কে আবদ্ধ প্রিয়তমা "রিনি" কে কাকুতি মিনতি করে বোঝাতে চেষ্টা করলো যে,সব মিথ্যে।
এদিকে রিপা খুবই পর্দানশীন পরহেজগার মেয়ে, তার আধুনিক এ্যাপলিকেশনগুলো সম্পর্কে বা এডিটিং সম্পর্কে তার জ্ঞান কেমন সেব্যাপারেও কারো জানা নেই।
তাই রিপাকে সিনিয়র আপুরা ডেকে পুরো ব্যাপারটা জিজ্ঞাসা করতেই সে বললো, লেলিন এর আগে তাকে খারাপ নজরে দেখেছে, বাজে বাজে মন্তব্য করেছে।সে যেই সময়ের কথা বলেছে, সে সময় আশে পাশে আরো অনেকেই ছিলো।কিন্তু কারো কাছেই লেলিনের কোনো আচরণকে অশ্লীল মনে হয়নি।তাহলে কে সত্যি বলছে??যদি বলেই থাকে তাতে রিপার স্বার্থ কি??ও কি তবে কোনো ঘোরের মধ্যে বাস করছে?
#চিত্র ২ঃ
বিখ্যাত সিরিয়াল কিলার ডেভিড বারকোউইৎজকে পুলিশ গ্রেফতার করার পর সে দাবী করেছিল পাশের বাড়ির প্রতিবেশীর কুকুর তাকে খুন করার আদেশ দিয়েছিল জন্য সে খুন করেছে। অনেক সিরিয়াল কিলার, কুখ্যাত অপরাধী, অন্যান্য সাধারণ মানুষও মাঝেমধ্যে দাবী করে তারা মাথার ভেতরে অন্য কারো কথা শুনতে পায়। তাদের মাথার ভেতরের কন্ঠস্বর বিভিন্ন উল্টাপাল্টা কাজ করতে বলে। শুনতে ভৌতিক বা পাগলামো ব্যাপার মনে হলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ।
দুুটি চিত্রের ক্ষেত্রেই মানুষ কল্পনাকে সত্যি মনে করতে শুরু করে,একটিতে তার হ্যালুসিনেশন প্রবল হয় আর অন্য ধরণেরটিতে ইল্যুশন প্রবল হয়,অর্থাৎ বাস্তব চরিত্র গুলোকে সে তার শত্রু বা ইচ্ছেমতো ভাবতে শুরু করে।
বাংলাদেশেও সিজোফ্রেনিয়ার প্রচুর রোগী রয়েছে।সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ দেখা দিলে অতিসত্ত্বর সাইকিয়াট্রিস্ট দেখানো উচিৎ।
-ডাঃ রাজ সুমন
ইন্টার্ণ চিকিৎসক
সেশন-২০১৫-১৬
বিঃদ্রঃ ছবিটা এক সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর খুলির ছবি। মাথার ভেতরে অনবরত কথা বন্ধ করতে নিজেই নিজের মাথায় ছুরি ঢুকিয়ে দিয়েছিল হতভাগ্য ব্যক্তি।

" EYELASH TRICHOMEGALY "
Increasing the length of eyelashes which is generally 10mm-12mm long... When it's more than 12 mm or more then it can be defined as eyelash trichomegaly... 🙂
It can be described also as increasing the curling, pigmentation and thickness of eyelashes which we can see in the given pictures...
It can be congenital, familial or aacquired
" Trichomegaly " was first used by Gray in 1944...

৩০দিনে অন্তত প্রতিটা সাবজেক্ট ১-২ঘন্টা সময় দিলেই আশা করি খুব ভাল একটা প্রিপারেশন হয়ে যাবে।
ফ্রেন্ডলিস্টের অর্ধেক মানুষ কাশবনে, বাকী অর্ধেক পাহাড় আর সমুদ্রে ঘুরে আর আমি হোস্টেলের বিছানায় গড়াগড়ি করি 🥲
হরর মুভি দেখলেও ভয় লাগে না...
ভয় তো তখন লাগে যখন
বেস্ট ফ্রেন্ড হঠাৎ শুদ্ধ ভাষায় কথা বলা শুরু করে
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Telephone
Website
Address
Konia (Targach), National University, Gazipur Ar, Gazipur. Or ঢাকা/ম
Gazipur
1704
Dhaka
Gazipur, 1541
Hello friends, This is a Most uncommon channel. Which provide Interesting Facts, Mysteries, top 10, t
Ratol Super Market, Srepur Gazipur
Gazipur
ইসলামি সাংস্কৃতিক মাধ্যমে শিক্ষার প্
Joydebpur
Gazipur
Assalamulaikum Everyone, It's S.M Shanto. It's a page where you can know many things about english
285/K, Sajid Tower, Bus Stand Road
Gazipur, 1700
"Join our English Language Learning Institute for people of all ages and learn to speak English"
Gazipur
"" 🔮🔮Work as hard as you can and then be happy in the knowledge you couldn’t have done anymore....♦
Gazipur, 5712
Bangladesh nursing and midwifery council