29/11/2020
শ্রদ্ধেয় ভাই ও বোনেরা,
আমরা আগামী রবিবার (২৯-১১-২০২০) রাত ৯ টায় আবারো ফিরে আসছি 'planning for reunion' এর (Part-15) বিষয়ে।
দিন: রবিবার (রাত০৯.০০ - ১০:০০ টা)
তারিখ : ২৯ নভেম্বর, ২০২০
দেখা হচ্ছে আগামীকাল রাত ঠিক ৯ টায়। এবারের প্রোগ্রামে থাকছেন নিম্নোক্ত গেস্টরা। সকলের উপস্হিতি কামনা করছি।
16/08/2020
ফতেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ১৫ই আগষ্ট উপলক্ষে বৃক্ষ রোপন ।
21/02/2020
মহান আন্তর্জাতিক মাতৃ ভাষা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে ফতেপুর উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছেঃ-
25/01/2020
ফতেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রি কেবিনেট নির্বাচন ২০২০ এর উৎসব মুখর সুস্ঠ পরিবেশে ভোট গ্রহনের এক অংশ
05/09/2019
জনাবঃ রজ্জব আলী স্যার।
চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলাধীন ১০নং পূর্ব ফতেপুর ইউনিয়নের ঠেটালিয়া গ্রামের প্রয়াত ইসহাক গাজীর পরিবারে ১৯৭২ সালের পহেলা জানুয়ারী জন্মগ্রহন করেন শিক্ষাগুরু রজ্জব আলী। শিশুকাল থেকেই অনেক মেধাবী ছিলেন তিনি, এরই ফলশ্রুতিতে ১৯৮৭ সালে মতলবগঞ্জ জেবি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি সম্পন্ন করেন প্রিয় নন্দিত শিক্ষাগুরু। মতলব ডিগ্রি কলেজ থেকে যথাক্রমে ১৯৮৯ ও ১৯৯১ সালে এইচএসসি ও বিএসএস সম্পন্ন করেন মানুষ গড়ার এই কারিগর। ১৯৯৬ সালে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে ইংরেজিতে এমএ এবং ১৯৯৮ সালে কুমিল্লা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে বিএড সম্পন্ন করেন মিষ্টিভাষী রজ্জব আলী স্যার। ১৯৯৫ সালের ২২ নভেম্বর ফতেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার মধ্য দিয়ে প্রবেশ করেন তিনি তার কর্মজীবনে। ২০১৩ সালের পহেলা জুন পদোন্নতি পেয়ে প্রধান শিক্ষকের আসনে অধিষ্ঠিত হন হাজারো হৃদয়ের এই প্রিয় ব্যক্তিত্ব। ১৯৯৭ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এই দুই কন্যা সন্তানের জনক। প্রিয় এ শিক্ষাগুরুর সহধর্মিণী ৮০নং লুধুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এর দ্বায়িত্বে কর্মরত আছেন। চিটাগাং সাউদার্ন মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস এ অধ্যয়নরত বড় মেয়ে এবং ঢাকা হলিক্রস কলেজ থেকে সদ্য এইচএসসি সম্পন্ন করা ছোট মেয়ের জন্য দোয়া চেয়েছেন প্রিয় স্যার। স্যার বলেন, ফতেপুর উচ্চ বিদ্যালয়কে উপজেলা শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয় হিসেবে রুপায়িত করাই তার একমাত্র লক্ষ্য।
25/08/2019
fatepurhs.edu.bd
২০১৯ সনের জেএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি
http://fatepurhs.edu.bd/images/news/1563787988.pdf
fatepurhs.edu.bd
13/06/2019
ভবনের ৪ তলার কলম ডালাই সম্পুন্ন হয়েছে আর কিছু দিন পর ছাদের ডালাইয়ের কাজ শুরু করবে।
08/10/2018
ফেইসবুক নামক জিনিসটা এখন অতিপরিচিত একটা যোগাযোগের মাধ্যম। ফেইসবুকের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্য আমার একে অপরের খোজ খবর নিতে পারি। মার্ক জুকারবাগকে শ্পেশাল থ্যাংকস দিচ্ছি আমাদের সবাইকে এমন একটা যোগাযোগের মাধ্যম উপহার দেওয়ার জন্য।
আসলে ফেইসবুকের কোন খারাপ দিক আছে কিনা তা আমার জানা নেই কারন আমি ফেইসবুক কোন খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছি না। তাছাড়া বিরক্তিকর ও একঘেয়েমী সময় গুলো কাটানোর জন্য ফেইসবুক অতিউত্তম মাধ্যম। আমার কাছে সবচেয়ে বেশী ভালো লাগে তখন যখন দেখি আমার পরিচিত মুখের মানুষগুলোকে ফেইসবুকে একটিভ দেখি। তখন তাদের সাথে কাটানো মূহুর্তগুলোকে ও তাদেরকে খুব মিস করি। আসলে তাদের একটিভ দেখলে মনটা ভালো লাগে মনে হয় তারা প্রত্যকেই ভালো আছে। আর তাদের মধ্য যদি কাউকে অনেক দিন ডিএকটিভ দেখি তখন খুব খারাপ লাগে। মনে প্রশ্ন জাগে কোন সমস্যা হয়নি তো। আমাদের প্রত্যেকেরই ফেইসবুকের ফ্রেন্ডস লিস্টই অনেক বন্ধু থাকে অপরিচিত পরিচিত। অনেক সময় অপরিচিত বন্ধুও অনেক আপন হয়ে যায়।তার পর চলে শেয়ারিং কেয়ারিং মেসেজিং ও মেসেন্জার এর মাধ্যমে ফোনে কথা বলা। এটা শুধুই সম্ভব করে তুলেছে এই ফেইসবুক মাধ্যমটি। এই ফেইসবুকের মাধ্যমেই ভালোবাসার টানে
সুদূর আমেরিকা থেকে এলিজাবেথ ছুটে এসেছে বাংলাদেলের কিশোরগঞ্জ এর ছেলে নিখিল বিশ্বাসের কাছে। এছাড়া অনেকেই ফেইসবুকের মাধ্যমে তাদের জীবন সঙ্গীকে খুজে পেয়েছেন, সেসব ঘটনা সিনেমাকেও ধার মানাবে। আবার অনেক সময় ফেইসবুকে অনেক পরিচিতি মানুষও অপরিচিত মনে হয়, ঘন্টার পর ঘন্টা অনলাইনে থাকলোও কোন কথা হয় না, একে অপরের সাথে শুধুই সামান্য রাগ আর মান অভিমানের কারনে। দিন দিন দূরত্ব বাড়তেই থাকে। যার সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা চ্যাটিং করা হতো তার সাথেই এখন এক সেকেন্ডের জন্যও চ্যাটিং করা হয় না শুধুই রাগ বা অভিমানের কারনে। যে ছিলো চ্যাটিং লিস্ট সবার উপরে সেই এখন আস্তে আস্তে সব থেকে নিচে চলে যাচ্ছে, এমন কি এভাবেই দূরত্ব বাড়তে বাড়তে এক সময় আনফ্রেন্ড বা ব্লক এর মাধ্যমে ফ্রেন্ড লিস্টের তালিকা থেকেই হারিয়ে যায়। আবার অনেকেই নতুন ভাবে অন্য নামে আইডি খুলে তাদের প্রিয় মানুষদের সাথে যোগাযোগ রাখছে। যদিও তাদের সাথে কথা হয় বা নাও হতে পারে তবু ভালো লাগে যখন দুজনই ফেইসবুকে একটিভ থাকে। তখন পুরনো স্মৃতি গুলো মনে পড়ে যায় এবং অনেক সময় খুবই ইচ্ছে করে একে অপরের সাথে কথা বলতে নিজের আসল পরিচয় বলতে কিন্তুু বলা যায় কারন ভয় থাকে যদি ভুল বুঝে আনফ্রেন্ড বা ব্লক করে দেয়। আসলে কারো ভালোবাসার মায়ার একবার পড়ে গেলে, শত চেস্টা করেও তাকে ভুলে থাকা যায় না। সত্যিকারে যদি মনে কাউকে একবার জায়গা দেয়া যায় শত অবহেলা করার পরও তাকে ভোলা যায় না। আসলে যাকে মন প্রান উজাড় করে ভালোবাসা যায় তাকে ভুলবো কিভাবে তাকে তো ভোলা যায় না। আসলে তাদের একজনের মনের সাথে অন্য জনের মনের সুতোটা কঠিন ভাবে বাধা হয়ে গেছে। আমরা যেভাবে কাউকে ভালোবেসে পাগল হয়ে যাই, তার কথা সবসময় চিন্তা করি, সেও কি আমাদের মতো করে আমাদের নিয়ে চিন্তা করে? একমুহূর্তের জন্য আমাদের কথা ভাবে? আসলে যারা সহজে না চাইতে কারো ভালোবাসা পেয়ে যায়। তাদের কাছে সেই সহজে পাওয়া ভালোবাসার গুরুত্ব থাকে খুবই কম বা অনেক সময় কোন গুরুত্ব না দিয়ে শুধু অবহেলা করতে থাকে। মনে করুন আপনি একজনকে আপনার জীবনের চেয়েও বেশী ভালোবাসেন তার কথা মনে করে অনেক মন খারাপ করে কাদেন, আপনি তাকে কিছুতেই বোঝাতে পারছেন না।আপনি তাকে কতোটা ভালোবাসেন। এবং সে আপনাকে ভালোতো বাসেই না বরং অনেক অবহেলা করে, মিথ্যা ব্যস্ততা দেখায়। আর তখন আপনি কষ্ট পেয়ে ঘরে বসে থাকেন ঠিক মতো কোন কাজ করেন না খাবার খান না কিন্তু কেন? সে তো আপনার কথা একমুহূর্তও চিন্তা করেনা আপনার কথা ভাবে না, আপনার ভালোবাসা নিয়ে গর্ব করে না, আপনাকে গুরুত্ব দেয় না। তাহলে কেন তার জন্য এতো অপেক্ষা করেন তার কথা ভাবেন। আসলে সত্যিকথা বলতে কি আপনি তার মায়ায় আটকে পড়েছেন। এজন্য তাকে ভুলতে পারছেন না। অপেক্ষা তার জন্য করা যায় যে অপেক্ষার মূল্য দিতে জানে। যে কখনোই ফিরে আসবে না তার জন্য অপেক্ষা করার কোন মানে নেই। এভাবে অপেক্ষা করতে করতে আপনি যখন খুবই ক্লান্ত হয়ে যাবেন তখন হয়তো বা বেছে নিবেন আত্নহত্যার মতো যঘন্য পথটি। যে আপনাকে কখনোই মূল্যায়ন করেনি আপনার মৃত্যুতেও তার মনে আপনার জন্য কোন ভালোবাসা সৃষ্টি হবে না, যদি হতোই তাহলে সে কখনো আপনাকে মরতে দিতোনা। যার মনে আপনার জন্য কোন ভালোবাসা নেই তার কেন আপনি দুঃখ করবেন বা আত্নহত্যার পথ বেছে নিবেন। যদি তাকে ভুলতে না পারেন তাহলে তাকে কিভাবে ভুলবেন তার সহজ সমাধান হলো সে যেভাবে আপনাকে অবহেলা ও ঘৃণা করতো আপনি ও তাকে ঠিক সেভাবেই ঘৃণা করতে শিখুন। আপনি অবশ্যই তাকে ভুলতে পারবেন। হয়তো এ জন্য কিছুটা সময় লাগবে এবং তাই ঐ সময়টাকে কাটিয়ে ওঠার জন্য নিজের পরিবারের মানুষদের সময় দিন ও আপনার নিজের সম্পর্কে ভাবুন, নিজেকে ভালোবাসুন, অবশ্যই আপনার সমস্যাটা কাটিয়ে উঠতে পারবেন। তাছাড়া আত্নহত্যার মাধ্যমে কোন সমস্যার সমাধান করা যায় না। এত
আরো নানা সমস্যার উদ্ভব হয়। জীবন তো একটা আর একজীবনে কি সকল চাওয়া পূর্ন হয়। তাই জীবনকে উপভোগ করার জন্য বাচতে হবে, নতুন কিছু দেখার জন্য, নতুন কিছু শেখার জন্য বাচতে হবে। আর বাচার মতো বাচার জন্য কঠোর পরিশ্রমও করতে হবে নিজেকে প্রতিস্ঠিত করতে হবে। কারন পরিশ্রম ছাড়া কেউ জীবনে উন্নতি করতে পারে নি। তাই নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবুন নিজের বাবা মা ভাই বোনকে সময় দিন তাদেরকে গুরুত্ব দিন। মানুষকে সম্মান দিতে শিখুন ও ভালোবাসতে শিখুন দেখবেন আপনি জীবনে অনেক সুখী হতে পারবেন। কারন কাউকে দুঃখ বা কষ্ট দিয়ে জীবনে সুখী হওয়া যায় না।কারন অভিশাপ বলেও একটা জিনিস আছে। আর যারা বেশী সময় ফেইসবুকে একটিভ থাকেন পড়াশুনা বাদ দিয়ে তাদের উদ্দেশ্য বলবো আগে পড়াশোনা ঠিক মতো করুন। তার পর অবসর সময়ে ফেইসবুক ব্রাউজিং করুন। কারন সময়ের কাজ সময় মতো না করলে পরে অনুসূচোনায় ভুগতে ও পস্তাতে হয়। উদাহরনস্বরুপ ঃএকটা ছেলে পরীক্ষার আগে রাতে এফবিতে স্টাটাস দিয়েছিল যে আগামিকাল আমার পরীক্ষা কিন্তুু আমি ঠিক মতো পড়াশোনা করতাম না কিন্তুু যেহেতু আগামীকাল আমার পরীক্ষা তাই বাধ্যতামূলক ভাবে বই নিয়ে পড়তে বসতে হয়। কিন্তুু যখন সে পড়া শুরু করলো তখন তার মাথায় কোন কাজ করতেছে না
।কারন সে বুঝতে পারছে না সে কি করবে। তখন সে শুধু এটুকুই উপলব্ধি করতে পারলো।যদি তার বই টা শেষ করতে হয় তাহলে তার একবছর সময় লাগবে কিন্তুু তার সামনে আছে একটা রাত তো কিভাবে সম্ভব বইটা পড়ে শেষ করা তাই সে আর বই টা পড়লো না সে ঘুমিয়ে থাকলো। তাই সময়ের কাজ সময়ই করা উচিত নতুবা পরে পস্তাতে হয়। এজন্য যারা স্টুডেন্ট তাদের প্রত্যেকের উচিত পড়ার সময় পড়াশুনা করা ও খেলার সময় খেলা করা। কারন ছাত্রজীবনই হলো জীবনের বীজ বপনের সময়। তাই জীবনে উন্নতি করতে চাইলে ছাত্র জীবনকে গুরুত্ব দিতে হবে।
#আরিফ
17/12/2016
মহান বিজয় দিবস যথাযথ র্মজাদায় পালিত হলো
07/12/2016
ফতেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তির কার্জক্রম শুরু হয়েছে।
29/11/2016
আজ থেকে বার্ষিক পরিক্ষা শুরু হয়েছে।