নিড-Need

নিড-Need

Share

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from নিড-Need, Education & Learning, Dhaka.

Operating as usual

Photos from নিড-Need's post 12/01/2025

নতুন বছর আমাদের সম্বোধন এভাবেই শুরু হোক, শুরু করি এই চর্চা...

10/01/2025

📌 আপনার কি CV বানানো আছে?

10/01/2025

নতুন বছর 'নতুনভাবে' শুরু হলো? নাকি সেই পুরাতন...?

01/01/2025

যখন একজন মেয়ে শুনে যে সে ‘মা’ হতে যাচ্ছে, তখন তার সবচেয়ে বেশি সাপোর্ট প্রয়োজন হয় তার স্বামীর কাছ থেকে।

🌿 এই সাপোর্ট মানে শুধু শারীরিক কাজে সাহায্য নয়, বরং মানসিক সাপোর্ট, তাকে বোঝা এবং এই সময়টাতে তার পাশে থাকা।

🟥 যে মেয়েটি প্রথমবারের মতো মা হতে যাচ্ছে, তার জন্য এই যাত্রা শুধু শারীরিক কষ্টের নয়, বরং মানসিকভাবে ভয়ংকর এবং আতঙ্কজনক। প্রতি সপ্তাহে তার শরীর বদলে যায়, সে তার ভেতরে আরেকটি প্রাণের অস্তিত্ব অনুভব করে, যে ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে। এই অনুভূতি একদিকে আনন্দের, অন্যদিকে অনেক দুশ্চিন্তা এবং ভয়েরও কারণ।

এই সময়ে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে শারীরিক ঘনিষ্ঠতা কমে যেতে পারে, অথবা অনেক ক্ষেত্রে স্ত্রী নিজেকে বেশ অস্বস্তিকর অবস্থায় পায়। ফলে অনেক সময় স্বামীর মন মেজাজ খিটখিটে হয়ে যেতে পারে। কিন্তু এই সময়টা স্ত্রীর কাছে খুবই সংবেদনশীল।

একজন মেয়ে খুব কমই বোঝাতে পারে এই অবস্থায় তার কেমন কষ্ট হয়, তার কী করতে ইচ্ছে করে, কিংবা কীভাবে ভয় এবং উদ্বেগ তাকে সারাক্ষণ আচ্ছন্ন করে রাখে। সে দুশ্চিন্তায় থাকে তার বাচ্চার স্বাস্থ্য, নিজের শারীরিক সক্ষমতা এবং ভবিষ্যতের জীবন নিয়ে।

✅ এই মুহূর্তে স্বামীর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

📌 একজন স্বামী যদি তাকে বুঝতে পারে, ধৈর্য ধরে তার পাশে থাকে এবং মানসিকভাবে সাপোর্ট দেয়, তবে স্ত্রীর এই সময়টা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। একটুখানি মিষ্টি কথা, সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া বা নিঃশব্দে পাশে বসে থাকা—এগুলোই একজন মেয়েকে শক্তি জোগায় এই কঠিন সময়টা পার করার জন্য।



01/01/2025

একজন নারী সন্তানসম্ভাবা হবার পর স্বামীর কাছে এক অদ্ভুত আবদার করেন। তিনি স্বামীর কাছে জ্ঞানার্জনের অনুমতি চান।

আজ থেকে প্রায় ১১০০ বছর আগের ঘটনা।

খোরাসানে একজন আলেম হাদীসের দারস দিতেন। তার নাম ইমাম আব্বাস ইবনে হামযাহ রাহিমাহুল্লাহ।

একজন গর্ভবতী নারী জীবনের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তে সেই আলেমের হাদীসের দারসে যাবার জন্য স্বামীর কাছে অনুমতি চান। নারী-পুরুষের পর্দার ব্যবস্থা ছিলো। আলাদাভাবে ক্লাস হতো।

মুহাম্মদ ইবনে আহমদ তার স্ত্রীকে অনুমতি দিলেন।

সেই নারী একটানা দশদিন ক্লাস করে ঐ কোর্স শেষ করেন। দশমদিন ইমাম আব্বাস ইবনে হামযাহ সমাপনী ক্লাসে সবাইকে নিয়ে দু'আ করেন। মুহাম্মদ ইবনে আহমদের স্ত্রী দু'আ করেন- "আল্লাহ! আমার গর্ভে একজন আলেম সন্তান দান করো।"

একদিন রাতে তিনি স্বপ্নে দেখেন কেউ একজন তাঁকে বলছে- "আল্লাহ তোমার দু'আ কবুল করেছেন। তোমার সন্তান আলেম হবে এবং তোমার বাবার সমান হায়াত পাবে।"

সেই নারীর গর্ভে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করেন, তিনি হলেন খোরাসানের ফক্বীহ, সেই যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস ইমাম আবুল ওয়ালিদ হাসসান রাহিমাহুল্লাহ।

তাঁর মা তাঁকে গর্ভধারণ করে হাদীসের ক্লাস করেন, আল্লাহ কাছে দু'আ করেন।

তিনি সবার কাছে মায়ের গল্পটি যখন বলেন, তখন তার বয়স ৭২ বছর। তার নানাও ৭২ বছর হায়াত পেয়েছিলেন।

ঘটনাটি বলার ৪ দিন পর ইমাম আবুল ওয়ালিদ হাসসান রাহিমাহুল্লাহ ইন্তেকাল করেন।

নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, "নেককার লোকের ভালো স্বপ্ন নবুওয়াতের ৪৬ ভাগের একভাগ।"

পূর্বেকার নারীগণ যখন গর্ভধারণ করতেন, তখন আল্লাহর কাছে দু'আ করতেন- আল্লাহ যেনো তাকে আলামের মা বানান। মুসলিম ইতিহাসে এমন অসংখ্য আলেম ছিলেন, যাদের আলেম হবার পেছনে সবচেয়ে বড়ো অনুঘটক ছিলো মায়ের দু'আ।

ইতোমধ্যে যারা মা হয়েছেন বা মা হবেন, একবার ভাবুন তো- আপনি কোনোদিন এমন দু'আ করেছেন?

25/12/2024

ইমাম বুখারীর বর্ণনা। হাদীসে কুদসী।

আল্লাহ্ পাক তাঁর রাসূলের কাছে বলতেছেন, জানো?
"আদম সন্তান আমাকে গালি দেয়। অথচ আমাকে গালি দেওয়াটা তার উচিত না।"

রাসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হয়তো ব্যাপারটা বুঝতে পারেননি।
মানে মানুষ কিভাবে তার রব্বকে গালি দিতে পারে!

সেজন্যই হয়তো পরের অংশে আল্লাহ্ পাক ব্যাপারটা ব্যাখা করলেন,
"আমাকে গালি দেয় মানে সে বলে,আমার সন্তান আছে।"

ক্রিসমাস মানে আল্লাহর সন্তান জন্মের উৎসব।
আর আল্লাহর সন্তান সাব্যস্ত করা মানে আল্লাহকে গালি দেওয়া। (নাউযুবিল্লাহ্)

আপনাকে কেউ একটা গালি দিলে, আপনার বাবা মাকে কেউ একটা গালি দিলে আপনি রাগে হুশ হারিয়ে ফেলেন। গন্ডগোল বাধিয়ে দেন।

তাহলে কিভাবে কোন সাহসে এত অবলীলায় নিজের রব্বে কারীমকে গালি দিচ্ছেন? অথবা কেউ দিচ্ছে আর আপনি সমর্থন দিচ্ছেন? সহ্য করছেন?

আপনার তো রাগে পাগল হয়ে যাওয়ার কথা ছিলো!

© মাহদি ফয়সাল

21/12/2024

ছবিটি উম্মুল মুমিনিন আম্মাজান আয়েশা (রাযি.)-এর ঘরের অনুচিত্র। ডানপাশে কবরের মতো যে অংশগুলো দেখছেন, এগুলো নবীজি ﷺ, তাঁর প্রিয় সাথিদ্বয় আবু বকর সিদ্দিক এবং উমর ইবনুল খাত্তাব (রাযি.)-গণের কবর।

এখানে যে অরিয়েন্টেশনে সাজানো, বাস্তবে কবরগুলো ঠিক সেভাবেই আছে। পাশের বিছানাটায় আমাদের মা আয়েশা (রাযি.) থাকতেন। আল্লাহর রাসূল ﷺ এবং তাঁর পিতা আবু বকরকে কবর দেওয়ার পরও।

আয়েশা (রাযি.) বলেন, ‘আমার যে ঘরে আল্লাহর রাসূল ﷺ এবং আমার বাবা আবু বকর (রাযি.)-কে দাফন করা হয়েছে, আমি সেই ঘরে প্রবেশ করতাম। পর্দা ছাড়াই প্রবেশ করতাম এবং নিজেকে বলতাম, এখানে শুধু আমার স্বামী আর বাবা আছেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে যখন উমার (রাযি.)-কেও এখানে দাফন করা হলো, আল্লাহর কসম, আমি পর্দা ছাড়া একদিনও প্রবেশ করিনি। আর এটা ছিল উমারের প্রতি আমার লজ্জা।’

এই বানানো অনুচিত্রটি মদিনায় দর্শনার্থীদের প্রদর্শনীর জন্য রাখা হয়েছে। সত্যিকার ছবি পাওয়া দুর্লভ। কারণ, আয়েশা (রাযি.)-এর ঘরের অনেকগুলো দেয়ালে চারদিক ঘিরে রাখা হয়েছে।

© Jamal Bin Idrish

17/12/2024

জান্নাতুল বাকী মদীনা। যেখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের স্ত্রী, সাহাবীদের কবর।

পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম এই জায়গায় শুয়ে আছেন।

16/12/2024

রাসুলের জীবনে ব্যবসাকে এত অগ্রগণ্য করার অন্যতম এক কারণ হল—ব্যবসা বাই-ডিফল্ট কোনো না কোনো সার্ভিস প্রোভাইড করে। আর যে কোনো সার্ভিসই মানবজীবনকে সহজ করে। ব্যবসার একটা বুনিয়াদি রুট হল এই—তাকে জনবান্ধব হতে হয়। যে ব্যবসা যত বেশি জনগণকে তুষ্ট রাখে, সেই ব্যবসার গ্রোথ তত বাড়ে। অর্থাৎ মোদ্দা আলাপ এই—ব্যবসা মূখ্যত জনতার বিষয়।

উপরের আলাপকে সামারি করলে আপনি ৩টা জিনিস পাবেন:

১. যে কোনো ব্যবসাই সার্ভিস প্রোভাইডার
২. ব্যবসা এক জনবান্ধব কর্ম
৩. যে ব্যবসা যত বেশি জনবান্ধব, সেই ব্যবসা তত বেশি সফল

এবার আপনি এই অ্যাঙ্গেল বা ফিল্টারিংয়ের মধ্য দিয়ে আশপাশে তাকিয়ে যে কোনো বিজনেসের ভালো-মন্দ নিয়ে দুই কথা বলতে পারবেন।


© নেসারউদ্দিন রুম্মান

12/12/2024

অফারটি আর মাত্র ৩০ মিনিট বাকি!

12/12/2024

শুরু হলো ৫০ টাকায় একটি কোর্স অফার! মাত্র ১ ঘণ্টার জন্য।
📌 পেইজে ম্যাসেজ দিন।

12/12/2024

মাত্র ৫০ টাকায় একটি কোর্স! ২০২৪ সালে শেষবারের মতো এই অফার আসবে আজ রাত ৮ টায় মাত্র ১ ঘণ্টার জন্য!

11/12/2024

লেবাসে এবং লাইফস্টাইলে অতোটা প্র‍্যাকটিসিং না এমন অনেককেই দেখেছি বিদেশী পণ্যগুলো বয়কট করতে, ঈ শ রা ঈ ল, এর সহযোগী এবং সমর্থক দেশগুলো। এমনকি অন্যদেরও সচেতন করেছেন তারা।

অথচ, দেশী ডিটারজেন্ট ব্যবহার করে কাপড় নাকি পরিষ্কার হচ্ছে না এজন্য অনেক প্র‍্যাকটিসিংদের দেখলাম হুইল পাউডার, রিন, সার্ফ এক্সেল, এসবের গুণগান গাইছেন, নিজেরা ব্যবহার করছেন অন্যদেরও সাজেস্ট করছেন। "বিকল্প নাই, ভালো না, কী আর করা যাবে" এসব বলে, এসব সেদিন কোনো এক গ্রুপে দেখলাম, বেশ কয়েক জায়গায়ই দেখেছি। আমার খুব অবাক লাগলো।

বাই দ্য ওয়ে, দেশীয় ডিটারজেন্টগুলো কিন্তু বেশ ভালো সার্ভিস দিচ্ছে। আমাদের লজ্জা হওয়া উচিত আগে ট্রাই করিনি এজন্য। ফাস্ট ওয়াশ নাকি সবচেয়ে ভালো, এছাড়া কেয়া, তিব্বত, ইয়েস লিকুইড ডিটারজেন্ট এসবও খুব ভালো পরিষ্কারক। যেসব কাপড়ে গরম পানি দেওয়া যাবে সেগুলোতে গরম পানি দিয়ে কিছুক্ষণ আগে ভিজিয়ে রাখলে বেশ ভালো।

সাদা কাপড়ের জন্য ক্লোটেক লিকুইড ব্লিচটা খুবই ভালো, এটা ক্লোরক্সের মতো, কিন্তু আমাদের দেশী, অথচ যেটুকু ক্লোরক্সের দাম ৩৫০ টাকা, সেটুকু ক্লোটেকের দাম ১০০ টাকা।

কথা সেটা না, কথা হলো, ধরে নিলাম কাপড় পরিষ্কার হচ্ছে না। আপনি গা জ্জা বাসীর কথা চিন্তা করে দেখুন, উনারা তেল সাবান শ্যাম্পু, খাবার কিছুই পাচ্ছেন না। পানিই তো নেই! কয়েকদিন আগে সেইফ জোনেও বোম ফেলেছে।

এগুলো আমার চেয়ে আপনাদের ভালো দেখার কথা, জানার কথা। কারণ যারা বিকল্প পাই না বলেন তাদের ওয়ালে গেলে ফা লা শ তি নের অনেক অনেক ভিডিও, পোস্ট দেখা যায়।

আমার সামনে এগুলো আসলে আমি দেখি না, সোজা স্কিপ করি; ট্রমাটাইজড লাগে দেখলে।

অথচ ঐ মানুষগুলোর প্রতি সহমর্মিতা জানানোর জন্য সিম্পলি এই খুঁতখুঁতে স্বভাব ছাড়তে পারছেন না!

চুলের জন্য ঐ শ্যাম্পুটাই আপনার লাগবে যারা আপনার কাছে শ্যাম্পু বেঁচে সেই প্রফিট দিয়ে বোমকিনে দিচ্ছে? এই শীতে নিভিয়া, সেরাভি, সেটাফিল, ভ্যাসলিনের লোশন ছাড়া আপনার স্কিন ময়েশ্চারাইজড হচ্ছে না? স্কিনকেয়ারের নাম করে কী যে করতেসেন সেইটা আরেক পোস্টের টপিক হিসেবে তুলে রাখলাম।

ওদের কথা চিন্তা করেন যারা নাকি অ্যানেস্থেশিয়া ছাড়া সিজার করতে বাধ্য হয়েছে। এই জিনিসটা জানার পর থেকেই আমি মূলত এসব রিলেটেড ছবি, ভিডিও দেখা বন্ধ করে দিয়েছি, কারণ আমি আনমনে নিজেকে ঐ জায়গায় ভেবে ফেলি আর ট্রমার মধ্যে পড়ে যাই।

দেখেন তর্কের কিছু নাই এখানে, ওসব প্রোডাক্ট কেনা হারাম না হয়তো। কিন্তু মানুষ হিসেবে এইটা তো বিবেকের ব্যাপার একটা! আমি মনে করি ঈমানী দায়িত্বও।

হাদীসে কিন্তু আছে যে সব মুমিন একটা শরীরের মতো যার একটা অংশ রোগে আক্রান্ত হলে বাকী অংশগুলোও সেই ব্যথা অনুভব করতে পারে।

আপনি এর বাইরে কী করে চলে যান? এই যে যে নো শা ইড চালাচ্ছে তারা, ওদের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ আর কীভাবে করবেন বয়কট ছাড়া?

এইসব সামান্য জিনিসপত্রের লোভ ছাড়তে পারছেন না, আর ওয়ালে শেয়ার করে ভরে ফেলছেন হিন্দ বিজয় করবেন, ইয়াহইয়া সিনাওয়ারের মতো ভবিষ্যত প্রজন্ম স্বপ্ন দেখছেন?

©Nabila Afroze Jannat

09/12/2024

আমাদের বিজনেস কোর্সটি অনেকের ব্যবসা করার হাতেখড়ি!

কোর্সটিতে শেখানো হয়েছে কীভাবে একটি ব্যবসা শুরু করতে হয়। বিভিন্ন উদাহরণ এবং টিপস দেয়া হয়েছে প্রায় ৭ ঘণ্টার কোর্সটিতে।

09/12/2024

রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর ইন্তেকালের পর একজন নারী নিজেকে 'নবী' দাবি করেন!



রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইন্তেকাল পরবর্তী মিথ্যা নবুওয়াত দাবিদারদের আবির্ভাব ঘটে। আরবের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে একেকজন নিজেকে নবী দাবি করে।

তাদের মধ্যে একজন ছিলেন সেই নারী।

সবচেয়ে বড়ো ভণ্ড মুসাইলামা কাজ্জাবের সাথে তার বিয়ে হয়। পলিটিক্যাল ম্যারেজ।

ইয়ামামার যুদ্ধে তার স্বামী মুসাইলামাকে হত্যা করা হয়।

পরবর্তী সেই মিথ্যা নবুওয়াতের দাবিদার নারী সত্যিকারার্থে তাওবা করেন। ভালো মুসলিম হয়ে যান।

তিনি ইন্তেকাল করলে তাঁর জানাযা পড়েন বিখ্যাত সাহাবী সামুরা ইবনে জুনদুব রাদিয়াল্লাহু আনহু।

এই নারী কতো বড়ো পাপের মধ্যে লিপ্ত ছিলেন, চিন্তা করা যায়?

তারপরও নিজের ভুল বুঝতে পেরে কামব্যাক করেন। একজন সাহাবী তাঁর জানাযা পড়ান, কতো সৌভাগ্যের।

আপনি অনেক পাপ করেছেন, অনেক পাপে এখনো লিপ্ত৷

কিন্তু, আপনার পাপ হয়তো সাজাহ বিনতুল হারিসের মতো না!

যেই নারী প্রথম নারী হিসেবে মিথ্যা নবুওয়াতের দাবি করেন, তার সমাপ্তি তাওবা করে হয়েছিলো বলে আমরা ১৪০০ বছর পরও তার নামের পর দুআ করি- রাহিমাহাল্লাহ।

If she can comeback, you too!

08/12/2024

একবার এক তরুণ আবু দারদা রাদিয়াল্লাহু আনহুর কাছে উপদেশ চায়। আবু দারদা সেই তরুণকে চারটি উপদেশ দেন।

১. সুসময়ে আল্লাহকে স্মরণ করো, দুঃসময়ে তিনি তোমাকে স্মরণ করবেন।

২. জ্ঞানী হও, জ্ঞান অন্বেষণ করো।

৩. ভালো শ্রোতা হও। অজ্ঞ থেকো না, নতুবা সর্বনাশের শিকার হবে।

৪. মসজিদকে ঘর বানিয়ে নাও। কারণ, আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি- মসজিদ প্রত্যেক তাকওয়াবানের ঘর। আর যারা মসজিদকে ঘর বানিয়ে নেয়, আল্লাহ তাদের প্রশান্তি, আরাম, রহমত ও হিদায়াতের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

সূত্র: আল-মুজামুল কাবির, তাবরানি: ৬১৪৩

08/12/2024

স্থানীয় লোকজন জানাচ্ছে,

এমন কিছু বন্দীকে তারা মুক্তি দিয়েছে, যারা জানেই না যে হাফেজ আল-আসাদ মারা গেছেন।
উল্লেখ্য, হাফেজ আল-আসাদ হচ্ছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাবা। যিনি আজ থেকে ২৪ বছর আগেই মারা গেছেন। হাফেজ আল-আসাদ ১৯৭১ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সিরিয়া শাসন করেছে। এরপর থেকে তার ছেলে বাশার আল-আসাদ শাসন করছে।

খবরে বলা হয়,
বন্দীরা ভেবেছিল যে সিরিয়া আক্রমণকারী সাদ্দাম হোসেনের সেনাবাহিনী তাদের ছেড়ে দিয়েছে।

অর্থাৎ বন্দীরা জানেই না পৃথিবীতে এমনকি তাদের নিজেদের দেশে গত বিশ বছরে কী ঘটেছে...

- sorwar alam

08/12/2024

বিধ্বস্ত ঘরখানা ছেড়ে প্রিয়তমাকে নিয়ে চলে যাওয়ার সময় দেওয়ালে লিখে গিয়েছিলেন— 'আমরা ফিরব, হে হাওয়া।'

তাতে তারিখ লেখা ছিল - ২০১৬ সাল। আট বছর পর আজ সত্যিই তারা ফিরে এসেছেন 💝

ভালোবাসার মানুষটিকে বুকে জড়িয়ে স্মৃতিচারণ করছেন সেই বিভী°ষিকাময় দিনগুলোর 💔

Want your school to be the top-listed School/college in Dhaka?

Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

যারা অনলাইনে ব্যবসা করেন...
দাম্পত্যজীবনে সুখী হবার ৩টি সূত্র!
মাত্র ২০০ টাকায় স্পোকেন আরবি কোর্স!
কীভাবে বুঝবেন আপনাকে যাদু করা হয়েছে?
ছাত্রজীবনে যারা বিয়ে করতে চান, এই ভিডিওটি দেখবেন!
যারা আর্লি ম্যারেজ করতে চান, তাদের জন্য এই ভিডিও!

Location

Telephone

Website

Address

Dhaka