র্যাগ দিয়ে যে সম্মান শেখানো হয় সেটার মেয়াদ ১ বছর পরবর্তী জীবনে ঐ বড় ভাইকে ঘৃণার চোখে দেখা হয়।
ছোটভাইদের স্নেহ দিয়ে তাদের যদি বরণ করে নেওয়া হয়। সে সম্মান আজীবনের। আপনাকে সারাজীবন তারা মনে রাখবে এবং শ্রদ্ধা করে যাবে। কাজেই আমরা র্যাগ কে না বলি র্যাগমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ে তুলি।
- Sheikh Mohammad Jaseem
পাবলিকিয়ান
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from পাবলিকিয়ান, College & University, Dhaka.
Operating as usual

শুরু হয়েছে বাইতুল মোকাররম বইমেলা।চলবে ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত। বই কিনতে না পারলে অন্তত মেলা থেকে ঘুরে আসবেন। বিক্রেতারা অনুপ্রেরণা পাবে।
Ronda did better than tsports theme song
made by ai
© Tanim

সারাদেশের ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পড়ুয়া স্বপ্নবাজদের প্রথম পছন্দ থাকে প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।আপনার সেই স্বপ্নপূরনের যাত্রাকে সহজ করতে গুছানো ভর্তি প্রস্তুতির বিকল্প নেই।আপনার গুছানো ভর্তি প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে আজই ভর্তি হয়ে যান এডমিশন কোচিংয়ের জনপ্রিয় শিক্ষক রিয়াদ স্যারের পরিচালিত এডমিশন কোচিং Accounting Club এর সি ইউনিট এর প্রিপারেশন কোর্সে।
কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন Accounting Club এর অফিশিয়াল ফেইসবুক পেইজে কিংবা কল করুন ০১৭৬২৮২৪২৫২ এই নাম্বারে।

ছবিতে হাকিম চত্বরের হাকিম ভাইয়ের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের একদল শিক্ষার্থী।(১৯৮৯ সাল)
যেভাবে এলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘হাকিম চত্ত্বর' নামটিঃ
আশি ও নব্বই দশকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে এক প্রিয় নাম ‘হাকিম ভাই’। কম বেশি সবার জীবনের স্মৃতিতেই এই নামটি খানিকটা যেন জড়িয়ে আছে দারুণ এক মুগ্ধতায়। যে নামটি মনে পড়তেই চোখের সামনে ক্যাম্পাস জীবনের হাজারো মধুর স্মৃতি ভেসে ওঠে। অনেকে এই নামটি শুনতেই আবেগে আপ্লুত হয়ে উঠেন। আশি ও নব্বই দশকের শিক্ষার্থীদের কাছে এই নামটি শুধু প্রিয়-ই নয়, দ্রুত অদ্ভুত এক স্মৃতিকাতরতার মধ্যেও নিয়ে যায়।
‘হাকিম ভাই’ বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাতে নিতান্তই একজন চা বিক্রেতা ছিলেন। একেবারেই সহজ-সরল অবয়বে গড়া মানুষটি দিনরাত চা সরবরাহ করতেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে শিক্ষক, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, অভিনেতা সবাই-ই কমবেশি তার চায়ের ভক্ত ছিলেন। আর এ কারণেই হাকিম ভাই-এর চায়ের দোকানে সবসময় ভীড় জমেই থাকতো। তবে ভীড়টা বড় বেশি হতো সকাল এবং সন্ধ্যে বেলাতে। অজস্রজন হাকিম ভাইয়ের চা পান করতে করতে নানা আলোচনায় মাতোয়ারা হয়ে উঠতেন। সেই আলোচনায় রাজনীতি, সাহিত্য, নাটক, গল্প, প্রেম-ভালবাসা কোনো কিছুই বাদ যেত না। আবার অভিমানী অনেক তরুণ-তরুণীর কাছেও এক আস্থার মানুষ ছিলেন হাকিম ভাই। এদিক-ওদিক ঘুরেফিরে শেষ খবরটি নিতেন হাকিম ভাই-এর কাছ থেকেই। অনেক প্রেমিক-প্রেমিকাই হাকিম ভাই-এর কাছে চিঠি, গিফট পর্যন্ত রেখে যেতেন। ‘হাকিম ভাই’ সেগুলো সযত্নে রেখে দিতেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলের ঠিক বিপরীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের যে দ্বার ঠিক তার ডান পাশেই ‘হাকিম ভাই’-এর চায়ের পসরা ছিল। দোকানটি ছিল একেবারেই সাদামাটা। বসার জন্য তেমন কোনো আয়োজন ছিল না। ইটের উপর কয়েকটা তক্তা সাজানো ছিল-এই যা। ওখানেই জমে উঠতো তুমুল আড্ডা। তবে শুধু চা পান বলে কথা নয়, অনেকেই ‘হাকিম ভাই’-এর সাথে দুটো কথা বলার জন্যেও চলে আসতেন। আর তাই ভরদুপুরেও দেখা যেত কেউ না থাকলেও শুধু হাকিম ভাইকে কাছে পেয়েও খুশির শেষ নেই। ছুটির দিনে অনেকেই বাসা থেকে ভোরে সোজা চলে আসতেন হাকিম চত্বরে, শুধুই এককাপ চা খাওয়া আর হাকিম ভাই-এর সাথে কথা বলার জন্যে।
‘হাকিম ভাই’ অনেকেরই কাছেই ছিল অন্যতম যোগাযোগ মাধ্যম। রাজনৈতিক কর্মী, প্রেমিক- প্রেমিকা, বন্ধুস্বজনদের একাধিক চিরকূট প্রতিদিন সংরক্ষণ করতে হতো ‘হাকিম ভাই’কে। রোকেয়া হলের মেয়েদের অনেকের কাছেও ‘হাকিম ভাই’ ছিলেন বড় এক নির্ভরতা। ‘হাকিম ভাই’ সর্বদা হেসে কথা বলতেন। কখনও বিরক্ত হতেন না। কারোর উপর রাগ করতেন না। কাকে কীভাবে সম্মান জানাতে হবে তা ভালো করে জানতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ শিক্ষকরা কখন, কোথায় চায়ের জন্য দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে থাকতেন এসব ছিল তার নখদর্পণে। এরশাদ আমলে দেশের বরেণ্য, বিখ্যাত-প্রখ্যাত এমন কোনো কবি লেখক নেই যে যিনি একবার হাকিম চত্বরে পা রাখেননি। আবার সে সময় ক্যাম্পাসের অনেক নায়ক-গায়কের প্রিয় স্থান ছিল হাকিম চত্বর। তরুণ শিক্ষকদের অনেকেই হাকিম চত্বরে এসে চুটিয়ে আড্ডা দিতেন।
ঢাকার দোহারের বাসিন্দা স্বল্পভাষী ‘হাকিম ভাই’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চায়ের দোকান শুরু করেছিলেন সত্তর দশকের শেষলগ্নে। ২০০০ সালের ৪ ডিসেম্বর ‘হাকিম ভাই’ আকস্মিক মৃত্যুবরণ করেন। আগের দিন গ্রামের বাড়িতে যান, ওখানেই মৃত্যুবরণ করেন। ‘হাকিম ভাই’-এর চায়ের দোকানটি বড় বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল সামরিক সরকার এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর। জনপ্রিয়তা এতোটাই ছড়িয়ে পড়ে যে ‘হাকিম ভাই’ এর মৃত্যুর আগেই ‘হাকিম ভাই’-এর চায়ের দোকান-এলাকা ‘হাকিম চত্বর’ নামে সর্বত্র খ্যাত হয়ে উঠে। এখনও তাই ‘হাকিম চত্বর’ নামটি দারুণ এক সুবাস ছড়িয়ে আছে।
©জাহিদ রহমান

Central Mosque of Rajshahi University.

বিজয় একাত্তর হল,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

স্বপ্নবাজ তরুনদের উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হয়ে নিজের স্বপ্নের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে আপন করে নিতে ভর্তিযুদ্ধ নামক কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়। লাইফের অনেক চড়াই-উতরাই পাড়ি দিয়ে সেই স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত হয়। একজন পাবলিকিয়ানের এই স্বপ্নপূরণের গল্প হতে পারে আগামীর ভর্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণার উৎস। তাই এবার আমরা আয়োজন করতে যাচ্ছি "Accounting Club Presents পাবলিকিয়ান হওয়ার গল্প"।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সময়সীমাঃ
১লা অক্টোবর থেকে ৭ অক্টোবর রাত ১২ টা পর্যন্ত।
এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী নির্ধারণ হবে দুইটি ক্যাটাগরিতে
যথাঃ
১। পোস্টের রিয়েক্ট, কমেন্ট, শেয়ার, এর উপর থাকবে ৪০ পয়েন্ট, যেখানে প্রতি শেয়ারে ২০ পয়েন্ট, কমেন্টে ১৫ পয়েন্ট এবং রিয়েক্টে ৫ পয়েন্ট করে থাকবে।
২। বাকি ৬০ পয়েন্ট থাকবে গল্পের কোয়ালিটির উপর।
📌অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সেরা ৫ জনের জন্য থাকবে আকর্ষণীয় পুরষ্কার। বিজয়ী নির্ধারণ করবে আমাদের অভিজ্ঞ মডারেটর বৃন্দ।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
১। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীকে অবশ্যই পাবলিকিয়ান হতে হবে।( যে কোনো সেশনের শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে পারবে)
২। গল্প আমাদের পাবলিকিয়ান পরিবারের গ্রুপে পোস্ট করতে হবে এবং হ্যাশট্যাগ ইউজ করতে হবে।
হ্যাশট্যাগঃ
াবলিকিয়ান_হওয়ার_গল্প_২০২৩
৩। গল্প নূন্যতম ১০০ শব্দের উপরে হতে হবে।
৪। একবারের বেশি গল্প শেয়ার করা যাবে না।
৫। এক আইডি থেকে একটার বেশি কমেন্ট করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না ( শেয়ার যত ইচ্ছে করা যাবে)
৬। কোনো ফেইক আইডি থেকে পোস্ট করলে তাকে গ্রুপ থেকে ব্যান করা হবে।
৭। গল্পে কৃতজ্ঞতা স্বরুপ কোনো আইডি বা কোচিং কে ট্যাগ করে মেনশন করা যাবে না। (নাম লিখা যেতে পারে শুধু)
৮। নিয়মাবলীর বাহিরে পোস্ট করলে সেটি প্রতিযোগিতার অংশ হিসাবে গণ্য হবে না বা পোস্ট এপ্রুভ হবে না।
৯। আপনার লিখার সাথে নিজের ক্যাম্পাসে তোলা একটা ছবি আপলোড দিতে হবে। ছবির ফ্রেমে অবশ্যই আপনাকে দেখা যেতে হবে। নারীদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য না..
১০। গল্পের শুরুতে নিজের নাম, বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম,
সেশন, ডিপার্টমেন্ট লিখতে হবে অবশ্যই,
নামঃ
বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
সেশনঃ
ডিপার্টমেন্টঃ
তবে কেউ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থাকলে উল্লেখিত মেশন করা দুইজন মডারেটরের ইনবক্সে পাঠাতে পারেন।
পাবলিকিয়ান হওয়ার পিছনে আপনার এইজার্নির গল্প, এই সময়ে আপনার স্যাক্রিফাইসের গল্প, ভর্তি যুদ্ধের গল্প পোস্ট আকারে লিখে আমাদের পাবলিকিয়ান পরিবার গ্রুপে পোস্ট করে জিতে নিন আকর্ষণীয় পুরষ্কার।
প্রতিযোগিতা সম্পর্কে যে কোনো জিজ্ঞাসার জন্য পাশে থাকবেঃ
Mushfiqur Rahman
Munna Sheikh
এই আয়োজন বাস্তবায়নে আমাদের সহযোগী হিসেবে পাশে আছেন জনপ্রিয় এডমিশন কোচিং Accounting Club
আপনাদের জন্য আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস।পাবলিকিয়ান পরিবারের সঙ্গেই থাকুন
ধন্যবাদ।

🙂
Me after hitting a boundary and my friends denying it for no reason :-

ইংরেজিতে কথা বা ইংরেজিতে দূর্বলতা দূর করতে এই ৬৬টা স্ট্রাকচার খুবই কাজে দিবে। শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন এবং অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিন।

উদ্ভিদের যে হৃদপিন্ড আছে তা প্রমানিত 🥰

স্বপ্নবাজ তরুনদের উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হয়ে নিজের স্বপ্নের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে আপন করে নিতে ভর্তিযুদ্ধ নামক কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়। লাইফের অনেক চড়াই-উতরাই পাড়ি দিয়ে সেই স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত হয়। একজন পাবলিকিয়ানের এই স্বপ্নপূরণের গল্প হতে পারে আগামীর ভর্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণার উৎস। তাই এবার আমরা আয়োজন করতে যাচ্ছি "Accounting Club Presents পাবলিকিয়ান হওয়ার গল্প"।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সময়সীমাঃ
১লা অক্টোবর থেকে ৭ অক্টোবর রাত ১২ টা পর্যন্ত।
এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী নির্ধারণ হবে দুইটি ক্যাটাগরিতে
যথাঃ
১। পোস্টের রিয়েক্ট, কমেন্ট, শেয়ার, এর উপর থাকবে ৪০ পয়েন্ট, যেখানে প্রতি শেয়ারে ২০ পয়েন্ট, কমেন্টে ১৫ পয়েন্ট এবং রিয়েক্টে ৫ পয়েন্ট করে থাকবে।
২। বাকি ৬০ পয়েন্ট থাকবে গল্পের কোয়ালিটির উপর।
📌অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সেরা ৫ জনের জন্য থাকবে আকর্ষণীয় পুরষ্কার। বিজয়ী নির্ধারণ করবে আমাদের অভিজ্ঞ মডারেটর বৃন্দ।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
১। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীকে অবশ্যই পাবলিকিয়ান হতে হবে।( যে কোনো সেশনের শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে পারবে)
২। গল্প আমাদের পাবলিকিয়ান পরিবারের গ্রুপে পোস্ট করতে হবে এবং হ্যাশট্যাগ ইউজ করতে হবে।
হ্যাশট্যাগঃ
াবলিকিয়ান_হওয়ার_গল্প_২০২৩
৩। গল্প নূন্যতম ১০০ শব্দের উপরে হতে হবে।
৪। একবারের বেশি গল্প শেয়ার করা যাবে না।
৫। এক আইডি থেকে একটার বেশি কমেন্ট করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না ( শেয়ার যত ইচ্ছে করা যাবে)
৬। কোনো ফেইক আইডি থেকে পোস্ট করলে তাকে গ্রুপ থেকে ব্যান করা হবে।
৭। গল্পে কৃতজ্ঞতা স্বরুপ কোনো আইডি বা কোচিং কে ট্যাগ করে মেনশন করা যাবে না। (নাম লিখা যেতে পারে শুধু)
৮। নিয়মাবলীর বাহিরে পোস্ট করলে সেটি প্রতিযোগিতার অংশ হিসাবে গণ্য হবে না বা পোস্ট এপ্রুভ হবে না।
৯। আপনার লিখার সাথে নিজের ক্যাম্পাসে তোলা একটা ছবি আপলোড দিতে হবে। ছবির ফ্রেমে অবশ্যই আপনাকে দেখা যেতে হবে। নারীদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য না..
পাবলিকিয়ান হওয়ার পিছনে আপনার এইজার্নির গল্প, এই সময়ে আপনার স্যাক্রিফাইসের গল্প, ভর্তি যুদ্ধের গল্প পোস্ট আকারে লিখে আমাদের পাবলিকিয়ান পরিবার গ্রুপে পোস্ট করে জিতে নিন আকর্ষণীয় পুরষ্কার।
প্রতিযোগিতা সম্পর্কে যে কোনো জিজ্ঞাসার জন্য পাশে থাকবেঃ
Mushfiqur Rahman
Munna Sheikh
এই আয়োজন বাস্তবায়নে আমাদের সহযোগী হিসেবে পাশে আছেন জনপ্রিয় এডমিশন কোচিং Accounting Club
আপনাদের জন্য আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস।পাবলিকিয়ান পরিবারের সঙ্গেই থাকুন
ধন্যবাদ।

বিস্তারিত কমেন্টে
একজন পোস্ট দিলো,অবশেষে তামিমের বিকল্প পাওয়া গেলো!
আরেকজন কমেন্ট করলো,অবশেষে সাকিববিহীন বাংলাদেশ টিম যে ভালো কিছু করতে পারে তার প্রমাণ আজ পাওয়া গেলো
তারপর কমেন্ট বক্সে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ.....

স্বপ্নবাজ তরুনদের উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পার হয়ে নিজের স্বপ্নের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে আপন করে নিতে ভর্তিযুদ্ধ নামক কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়। লাইফের অনেক চড়াই-উতরাই পাড়ি দিয়ে সেই স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত হয়। একজন পাবলিকিয়ানের এই স্বপ্নপূরণের গল্প হতে পারে আগামীর ভর্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রেরণার উৎস। তাই এবার আমরা আয়োজন করতে যাচ্ছি "Accounting Club Presents পাবলিকিয়ান হওয়ার গল্প"।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সময়সীমাঃ
১লা অক্টোবর থেকে ৭ অক্টোবর রাত ১২ টা পর্যন্ত।
এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী নির্ধারণ হবে দুইটি ক্যাটাগরিতে
যথাঃ
১। পোস্টের রিয়েক্ট, কমেন্ট, শেয়ার, এর উপর থাকবে ৪০ পয়েন্ট, যেখানে প্রতি শেয়ারে ২০ পয়েন্ট, কমেন্টে ১৫ পয়েন্ট এবং রিয়েক্টে ৫ পয়েন্ট করে থাকবে।
২। বাকি ৬০ পয়েন্ট থাকবে গল্পের কোয়ালিটির উপর।
📌অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সেরা ৫ জনের জন্য থাকবে আকর্ষণীয় পুরষ্কার। বিজয়ী নির্ধারণ করবে আমাদের অভিজ্ঞ মডারেটর বৃন্দ।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
১। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীকে অবশ্যই পাবলিকিয়ান হতে হবে।( যে কোনো সেশনের শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করতে পারবে)
২। গল্প আমাদের পাবলিকিয়ান পরিবারের গ্রুপে পোস্ট করতে হবে এবং হ্যাশট্যাগ ইউজ করতে হবে।
হ্যাশট্যাগঃ
াবলিকিয়ান_হওয়ার_গল্প_২০২৩
৩। গল্প নূন্যতম ১০০ শব্দের উপরে হতে হবে।
৪। একবারের বেশি গল্প শেয়ার করা যাবে না।
৫। এক আইডি থেকে একটার বেশি কমেন্ট করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না ( শেয়ার যত ইচ্ছে করা যাবে)
৬। কোনো ফেইক আইডি থেকে পোস্ট করলে তাকে গ্রুপ থেকে ব্যান করা হবে।
৭। গল্পে কৃতজ্ঞতা স্বরুপ কোনো আইডি বা কোচিং কে ট্যাগ করে মেনশন করা যাবে না। (নাম লিখা যেতে পারে শুধু)
৮। নিয়মাবলীর বাহিরে পোস্ট করলে সেটি প্রতিযোগিতার অংশ হিসাবে গণ্য হবে না বা পোস্ট এপ্রুভ হবে না।
৯। আপনার লিখার সাথে নিজের ক্যাম্পাসে তোলা একটা ছবি আপলোড দিতে হবে। ছবির ফ্রেমে অবশ্যই আপনাকে দেখা যেতে হবে। নারীদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য না..
পাবলিকিয়ান হওয়ার পিছনে আপনার এইজার্নির গল্প, এই সময়ে আপনার স্যাক্রিফাইসের গল্প, ভর্তি যুদ্ধের গল্প পোস্ট আকারে লিখে আমাদের পাবলিকিয়ান পরিবার গ্রুপে পোস্ট করে জিতে নিন আকর্ষণীয় পুরষ্কার।
প্রতিযোগিতা সম্পর্কে যে কোনো জিজ্ঞাসার জন্য পাশে থাকবেঃ
Mushfiqur Rahman
Munna Sheikh
এই আয়োজন বাস্তবায়নে আমাদের সহযোগী হিসেবে পাশে আছেন জনপ্রিয় এডমিশন কোচিং Accounting Club
আপনাদের জন্য আমাদের এ ক্ষুদ্র প্রয়াস।পাবলিকিয়ান পরিবারের সঙ্গেই থাকুন
ধন্যবাদ।

Department Of Political Science , Chittagong University.
📸 Habibur Rahman Sumon
রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর ১০৪৭)।

🥹
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়ার পর যখন ভার্সিটির গেইট দিয়ে ঢোকা হয় বা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম টা দেখি কেমন জানি একটা মানসিক শান্তি কাজ করে না? কতশত রাত জাগা পরিশ্রনের ফলস্বরূপ নিজের জন্য একটা আলাদা জায়গা আলাদা আইডেন্টিটি তৈরি হয়েছে। আমি অমুক বিশ্ববিদ্যালয়ের তমুক যখন বলি তখন আলাদা একটা আবেগ কাজ করে। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে নেক হায়াত দান করুক এবং আমরা যে যেখানে আছি তা আমাদের জন্য কল্যানকর হোক আমিন।
- Sheikh Mohammad Jaseem
IBA, University of Rajshahi.

'যে রাধে সে চুলও বাঁধে'
ছবিতে সুন্দরবনের গহীনে কাঁদা পানিতে নেমে শিক্ষার্থীদেরকে হাতে কলমে বুঝিয়ে দিচ্ছেন যে মানুষটি তিনি আর কেউ নন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন স্যার। বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বের সর্বোচ্চ পর্যায়, উপাচার্যের দায়িত্ব পালনের পরও একাডেমিক বিষয়গুলো কখনো বাদ রাখেন নি। প্রশাসনিক সব দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি নিয়মিত ও সময়মত ক্লাস নেওয়া, বিভিন্ন গবেষণা, শিক্ষার্থীদের ফিল্ডে হাতে কলমে শেখাতে প্রায়শই বিভিন্ন বন পরিদর্শনে যান। সেখানে তাঁকে প্রায়শই কাঁদা পানিতে নেমে কাজ করতে দেখা যায়। তাইতো যে রাঁধে, চুল বাঁধে, সে সবই পারে। কথাটা স্যারের ক্ষেত্রে একেবারেই কার্যকরী।
© Thoughts Behind The KU

টাইমস হায়ার এডুকেশন র্যাংকিং ২০২৪ এ BRAC ইউনিভার্সিটি নিজেদের বাংলাদেশে ১ নম্বর দাবি করে বাকিদের ২, ৩, ৪ পজিশনিং এর মতো ভুয়া খবর ছড়িয়েছে। রীতিমত তাদের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে মেইল করে এভাবে ফলস ইনফরমেশন দিয়েছে সবাইকে।
মূল বিষয় হলো, টাইমস হায়ার এডুকেশনে যে র্যাংকিং গুলো রেঞ্জ আকারে প্রকাশ করেছে সেগুলো এলফাবেটিক্যালি লিস্ট করা। ব্র্যাকের নামের প্রথম এলফাবেট B, ঢাবির নামের প্রথম এলফাবেট D, জাবির নামের প্রথম এলফাবেট J, তারপর নর্থ সাউথের প্রথম এলফাবেট N এভাবেই ৮০১-১০০০ র্যাংকের ইউনিভার্সিটিগুলোতে বাংলাদেশের এই চারটি ইউনিভার্সিটির লিস্ট করা হয়েছে। এটা আমি আগেই জানতাম। কিন্তু ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির একজন ফ্যাকাল্টি ভাইয়ের সাথে এটা নিয়ে একটা কনফিউশন হয়। তারপর আমি টাইমস হায়ার এডুকেশন কর্তৃপক্ষকে ইমেইল করি বিষয়টি জানিয়ে। দ্যান তারা ফিরতি ইমেইলে এই বিষয়টি কনফার্ম করে।
ব্র্যাকের মতো রেপুটেটেড একটা ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার থেকে এমন ফলস ইনফরমেশন প্রচার করা কোনভাবেই কাম্য নয়! Hope they will apologise for the mistake they have done.
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার থেকে করা মেইলের স্ক্রিনশট নিচে দিয়ে দিলাম।
©Tareq Mahmud vai
The University of Rajshahi
মেডিকেল ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষা গতবারের তুলনায় ১ মাস এগিয়ে আনার পরিকল্পনায়।
- স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।
১৬শ সহকারী জজ পরীক্ষা ২০২৩ এর চূড়ান্ত ফলাফল:
▫️ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : ২৬
▫️রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় : ২৩
▫️চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : ২১
▫️জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় : ১১
▫️ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া : ৭
▫️জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় : ৫
▫️বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় : ২
▫️ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি : ২
▫️বশেমুরবিপ্রবি, গোপালগঞ্জ : ১
▫️কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় : ১
▫️বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় : ১
▫️বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস :১
▫️ইন্টারন্যাশনাল ইসলামী ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রাম : ১
▫️নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ : ১
▫️স্টেট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ : ১
▫️স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি : ১
▫️প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি, চট্টগ্রাম : ১
▫️ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি : ১
The last line - আমাকে মনে রাইখেন ভুলে যাইয়েন না,It hurt's!
~ Jamshed
দেশের ক্রিকেট ফ্যানরা এখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যলয়ের শাটল ট্রেনের বগিভিত্তিক গ্রুপের মতো দুইভাগে বিভক্ত।এদের একদলের দিয়েছে 'ডট বাবার ভক্ত' আর অন্য দলের নাম 'শো-রুম বাবার ভক্ত'।কমেন্ট বক্সে এই দল যুদ্ধ করছে নিজের বাবাকে ডিফেন্ড করে। বিষয়টাকে কীভাবে দেখছেন?

আমি কোনো সময়,কোনো কালে, কোনো মূহুর্তেও এবং কাউকেও বলি নাই যে আমি পাঁচটা ম্যাচের বেশি খেলতে পারব না
-তামিম ইকবাল
আমার লাভ লস নাই আমার লাইফটাই লস😭
Cr- Sheikh Mohammad Jaseem

😌
র্যাগিং, পরীক্ষায় অসাধু উপায় অবলম্বন (নকল) ও শিক্ষার্থী নিপীড়নসহ নানা কারণে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থীকে নানা মেয়াদে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।

মনে পড়ে সেই আদুভাইয়ের কথা? যার কবরে মার্বেল খোদাই করে লেখা হয়েছিল,
"Here sleeps Adu Mia who was promoted from Class VII to Class VIII."
আমার ভালোই মনে আছে।
আর সেই মিনু? মেয়েটা উনুনের নাম দিয়েছিল রাক্ষসী৷ আচ্ছা, সেদিন হলদে পাখিটা মিনুর বাবাকে নিয়ে এসেছিল তো?
লখা কি এখনও একুশে ফেব্রুরারিতে রেললাইনের পাশ দিয়ে হেটে যায়? কে জানে?
অতিথি কুকুরটি হয়ত আজও একবার করে স্টেশন ঘুরে যায়। মাকে হারিয়ে কিভাবে দিন কাটে কাঙালীর? সেই আম আঁটির ভেঁপুর একটুখানি দূর্গা ও অপুকে কি ভুলে যাওয়া যায়?
সেদিন স্টেশনে দাঁড়িয়ে শুনতে পেলাম কল্যাণী ডাকছে, "শিগগিরর উঠে পড় এই গাড়িতে জায়গা আছে।"
কাঠখোট্টা সব বইয়ের মধ্যে বাংলা বইটা একটুখানি প্রশান্তির ছোঁয়ার মত লাগত। নতুন বই পেলে কখনও সাহিত্যপাঠ, কখনও সপ্তবর্ণা নামে পাওয়া বইগুলোই সবার আগে খুলে দেখতাম। যেদিন পড়তে বসতে ইচ্ছে করত না সেদিন এই বাংলা বই নিয়েই বসে থাকতাম। মা ভাবত প্রচুর পড়াশোনা করছি। বইয়ের মধ্যে লুকিয়ে রাখা উপন্যাস পড়ার খবর আমি আর বাংলা বইগুলো ছাড়া আর কাউকে জানতে দেইনি। ধুলো জমা পুরোনো এই বইগুলোকে খুলে দেখলাম লখা, মিনু, বলাই, দূর্গা, অপু সবাই আগের মতই আছে।
লেখা ও ছবি:MJ Chandana
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Website
Address
Daffodil Plaza, 4/2 Sobhanbag (6th & 7th Floor) Mirpur Road, Dhanmondi
Dhaka, 1207
Daffodil Institute of IT runs professional BBA, CSE, BTHM, MBA & MTHM programs under the NU.
Commerce College Road, Mirpur 1
Dhaka, 1216
Dhaka Commerce College (DCC) ► Est.:1989 ► For Business Study & Science ► At Chiriakhana Road, Mirp
Dhaka Cantonment , Kurmitola. Dhaka
Dhaka, 1206
Welcome To The Page Of B. A. F. Shaheen College Kurmitola.
Bailey Road
Dhaka, 1217
place for doing JUSTY MUSTY... for more fun join the group http://www.facebook.com/group.php?gid=113
House #2B, Road #12, Mirpur Road, Dhanmondi, Dhaka/
Dhaka, 1209
As the country’s largest skills development center, BSDI has been working since 2003 to develop th
58, Kalabagan 1st Lane, Shahid Abdul Motin Road
Dhaka, 1205
LCLS (SOUTH) is the recognised Teaching Center of University of London in Bangladesh.
44-50, Hazaribagh, Dhaka Bangladesh
Dhaka, 1209
only n best in BANGLADESH
Plot #35-43 , Block # B, Road # 2 Jahurul Islam City Aftab Nagar, Badda
Dhaka, 1100
Dhaka Imperial College was established in 1995 with a strong commitment to impart quality education
1/A, New Baily Road
Dhaka, 1000
the leading educational institution in Bangladesh.it has enhanced its students skill with great valu