ebdschool.com Online Classroom Live
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ebdschool.com Online Classroom Live, Education Website, .
Operating as usual
আমি কিভাবে আমার ব্রাউজারের আপডেট করতে পারি?
ব্রাউজারের একটি নতুন সংস্করণ ব্যবহারের মানে হল আরো দ্রুত এবং সুরক্ষিত ব্রাউজিংয়ের অভিজ্ঞতা নেওয়া৷ কিভাবে আপনি আপনার ব্রাউজারের আপডেট করবেন তা আপনি কি ধরণের ব্যবহার করছেন তার উপরে নির্ভর করে৷ প্রতিটি ব্রাউজারের প্রকার - যেমন Chrome, Firefox, Internet Explorer, Safari এমন আরো কয়েকটি - এদের আলাদা আলাদা আপডেটের প্রক্রিয়া রয়েছে৷ Chrome ব্রাউজার, উদাহরণস্বরূপ, যখনই এটি সনাক্ত করে যে ব্রাউজারের একটি নতুন সংস্করণ উপলব্ধ হয়েছে তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট হয়৷ আপডেটের প্রক্রিয়াটি পশ্চাদপটে চলতে থাকে এবং আপনাকে এর জন্য কোনো কিছু করতে হয় না৷
আমি কিভাবে ট্যাবগুলির সাহায্যে ওয়েব ব্রাউজ করতে পারি?
যদি আপনি আপনার ব্রাউজারে কোনো একটি ওয়েবসাইটের অন্বেষণ করছেন এবং সেই মুহূর্তে অন্য একটি ওয়েবসাইটের উপরে নজর দিতে চান, তাহলে শুধুমাত্র আপনাকে একটি ট্যাব তৈরি করতে হবে৷ আসলে ট্যাব হল একই ব্রাউজারে অবস্থিত অন্য একটি উইন্ডো৷ একটি ট্যাব তৈরি করার মাধ্যমে, আপনি সহজেই একটি থেকে অন্য ওয়েবসাইটে চলে যেতে পারেন৷ কিভাবে ট্যাব তৈরি করবেন তা আপনি কোন ব্রাউজার ব্যবহার করছেন তার উপরে নির্ভর করে৷ অনেক ব্রাউজারে, আপনি একটি ট্যাব [ফাইল] এ গিয়ে এবং [নতুন ট্যাব] নির্বাচন করার মাধ্যমে তৈরি করতে পারেন৷
আমি কিভাবে ব্রাউজারের পাঠ্যটিকে বড় (বা ছোট) করতে পারি?
কখনো কখনো আপনার স্ক্রীনের শব্দগুলি অনায়াসে পড়ার ক্ষেত্রে আপনার জন্য খুব বেশি বড় বা ছোট হতে পারে৷ আপনার ব্রাউজারের শব্দগুলির আকার পরিবর্তন করতে, আপনার কীবোর্ডে [control] বা [command] বোতাম টিপুন ও ধরে থাকুন এবং প্লাস [+] বা মাইনাস [-] কী এর উপরে আলতো চাপুন৷ [+] নির্বাচন আপনার শব্দগুলিকে বড় করবে, এবং [-] নির্বাচন আপনার শব্দগুলিকে ছোট করবে৷
একটি ব্রাউজার কি?
ঠিক যেমনি আপনি বইগুলি 'খুঁজতে' কোনো পাঠাগারে যান, ঠিক তেমনি আপনি একটি ইন্টারনেট ব্রাউজার ব্যবহার করে পৃষ্ঠাগুলি খুঁজতে বা অন্বেষণ করতে পারেন৷ ব্রাউজার হল আপনার কম্পিউটারে এক ধরণের সফ্টওয়্যার যা আপনাকে ইন্টারনেটের অ্যাক্সেস প্রদান করে৷ তথ্য সমৃদ্ধ নানারকমের ওয়েবসাইট আপনাকে প্রদর্শন করতে ব্রাউজার একটি উইন্ডো হিসাবে কাজ করে৷ আপনাকে শুধুমাত্র আপনার ব্রাউজারে একটি ওয়েব ঠিকানা টাইপ করতে হবে এবং আপনাকে সেই মুহূর্তে সেই ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে৷
একটি URL, IP ঠিকানা এবং DNS কি? এবং, তারা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
URL হল একটি ওয়েব ঠিকানা যা আপনাকে কোনো ওয়েবসাইটে পৌঁছাতে ব্রাউজারে টাইপ করতে হয়৷ প্রতিটি ওয়েবসাইটের একটি URL থাকে৷ উদাহরণস্বরূপ, www.google.com URLটি আপনাকে Google এর ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে৷
প্রতিটি URL এর একটি IP ঠিকানাও থাকে৷ IP ঠিকানা হল একটি নম্বরের ক্রম যা আপনার কম্পিউটারকে আপনি যে তথ্যের খোঁজ করছেন তা কোথায় পাওয়া যাবে সে সম্বন্ধে জানায়৷ IP ঠিকানা একটি ফোন নম্বরের মত—প্রকৃতপক্ষে একটি লম্বা, জটিল ফোন নম্বর৷ IP ঠিকানাগুলি এত জটিল ও মনে রাখা কষ্টসাধ্য হওয়ায়, URLগুলি তৈরি করা হয়েছে৷ Google এর ওয়েবসাইটে যেতে IP ঠিকানা (45.732.34.353) টাইপ করার পরিবর্তে, আপনাকে শুধুমাত্র URLটি টাইপ করতে হবে, www.google.com৷
যেহেতু ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমানে ওয়েবসাইট এবং IP ঠিকানা রয়েছে, তাই আপনার ব্রাউজার স্বয়ংক্রিয়ভাবে জানাতে পারেনা যে এর প্রত্যেকটি কোথায় অবস্থিত৷ একে প্রত্যেকটি খুঁজে দেখতে হয়৷ যার ফলে DNS (ডোমেন নাম সিস্টেম) প্রয়োজনীয়৷
DNS হল আসলে ওয়েবের জন্য একটি �ফোন বুক�৷ একটি ফোন নম্বরে “জন ডোয়ে”কে অনুবাদ করার পরিবর্তে, DNS একটি URL www.google.com কে IP ঠিকানাতে অনুবাদ করে, এবং আপনাকে আপনার অভিষ্ট সাইটে নিয়ে যায়৷
Google Search the world's information, including webpages, images, videos and more. Google has many special features to help you find exactly what you're looking for.
আমার মোবাইল ফোনে কিভাবে ইন্টারনেট আসে? এটি কি ডেস্কটপ থেকে আলাদা?
সাধারণত, কোনো সেল ফোন কোনো ফোন কল করার জন্য যে তারবিহীন সিগন্যাল ব্যবহৃত হয় সেই একই প্রকারে ইন্টারনেটের সাথেও সংযুক্ত হয়৷ আপনার ফোন কোনো অঞ্চলের সেল টাওয়ারের সাথে সংযুক্ত হয়, যা পরবর্তীতে আপনাকে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করে৷ যেহেতু মোবাইল ডিভাইস এবং ইন্টারনেটের মধ্যে ডেটা স্থানান্তর খরচসাপেক্ষ হতে পারে, তাই পরিষেবা প্রদানকারীরা ডেটা প্ল্যানগুলির হিসাবে চার্জ করে৷
এছাড়াও কিছু কিছু ডিভাইস, যেমন Android ব্যবহার করছে এমন মোবাইল ডিভাইসগুলি, Wi-Fi এর মাধ্যমেও ইন্টারনেটে সংযুক্ত করতে পারে৷ Wi-Fi আপনার ফোন, ট্যাবলেট, বা ল্যাপটপ কম্পিউটারকে তারবিহীনভাবে এবং কোনো সেলুলার সিগন্যাল বা ডেটা প্ল্যান ছাড়াই ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হতে দেয়৷ সাধারণত, Wi-Fi নেটওয়ার্কগুলির মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযুক্তি আপনার মোবাইল ফোনে আরো দ্রুত হয়, কিন্তু আপনাকে এমন অঞ্চলে থাকতে হবে যেখানে Wi-Fi উপলব্ধ৷ অনেক ক্যাফে, খুচরা অবস্থানগুলি, এবং কখনো কখনো সমগ্র শহর নিঃশুল্ক Wi-Fi অফার করে৷
আপনি ইন্টারনেটের সাথে কিভাবে সংযুক্ত হন? কোনো ISP এর কাজ কি?
ওয়েব অন্বেষণ করার পূর্বে আপনাকে একটি ISP সহ একটি প্ল্যান সেটআপ করতে হবে৷ কোনো ISP, বা ইন্টারনেট পরিষেবা প্রদানকারী, হল এমন একটি প্রতিষ্ঠান যা আপনাকে ইন্টারনেট ও অন্যান্য ওয়েব পরিষেবাতে অ্যাক্সেস করার অনুমতি দেয়৷ তারা সংযুক্ত হতে ডায়াল-আপ, কেবল, ফাইবার অপটিক্স, বা Wi-Fi এর মত বিভিন্ন ধরণের উপায় প্রদান করে৷ এই বিভিন্ন ধরণের সংযুক্তিগুলি আপনার ইন্টারনেট অ্যাক্সেসের গতি নির্ধারণ করে৷
ইন্টারনেট কি?
ইন্টারনেট হল কম্পিউটারগুলির বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক যেখানে সবগুলি একটি অপরটির সাথে যুক্ত থাকে৷ যখন আপনি ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হন তখন আপনি বিশ্বব্যাপী ওয়েবে অ্যাক্সেস পান, যা হল এমন একটি লাইব্রেরী যা তথ্যযুক্ত পৃষ্ঠাগুলির দ্বার পরিপূর্ণ৷
ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলার দক্ষতা তৈরির কয়েকটি সহজ উপায়
যুগটাই এখন এমন, ইংরেজি ছাড়া কোন কিছু চিন্তাও করা যায় না। কি চাকরি, কি পড়াশোনা সব জায়গায়ই ইংরেজিতে দক্ষতা এখন প্রাথমিক চাহিদা। দক্ষতা বিভিন্ন রকমের হতে পারে। তাদের ভিতরে ইংরেজিতে বলার দক্ষতা এখন সবচেয়ে বেশি চাহিদাসম্পন্ন দক্ষতা।
বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানিতে ভালো চাকরি পেতে গেলে ভালো ইংরেজি বলতে পারার কোন বিকল্প নেই। এমনও দেখা গেছে, সবরকম যোগ্যতা থাকা স্বত্বেও শুধুমাত্র ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা না বলতে পারার জন্য অনেকেরই বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরি হয় না। সময় এসেছে এখন সামনে এগিয়ে যাওয়ার, নিজের দক্ষতা বাড়ানোর।
কীভাবে ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলবেন? নীচের টিপসগুলো অনুসরণ করুনঃ
ভয় দূর করুনঃ ইংরেজিতে আপনি হয়তো কথা বলতে চান। কিন্তু আপনার ভয় লাগে। মনে হয়, আপনি ভুলভাল বলে বসবেন, আটকে যাবেন। আশেপাশের সবাই আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে। কে হাসলো বা কি করলো, ওইসব ভুলে যান। আপনি যদি শুরুই না করেন, আপনি কখনোই বুঝতে পারবেন না আপনার কোথায় ভুল হচ্ছে, কোন জায়গায় আপনাকে উন্নতি করতে হবে। কাজেই অহেতুক ভয় অথবা লজ্জ্বা দূর করুন।
ইংরেজিতে ভাবতে শিখুনঃ আমরা যখন কথা বলি, আমাদের মাথার ভিতরে আগে কথাগুলো সাজাই। তারপরেই বলা শুরু করি। এখন আপনি যদি ইংরেজি বলতে গিয়ে বাংলাতেই কথা সাজানো শুরু করেন অথবা ভাবা শুরু করেন, আপনি ভালোভাবে ইংরেজিতে কথা বলতে পারবেন না। কাজেই কথা শুরু করার আগে ইংরেজিতে চিন্তা করতে শিখুন। ভাবতে শিখুন। ইংরেজিতেই কথা সাজাতে শিখুন আপনার মস্তিষ্কে।
শব্দভান্ডার বাড়ানঃ এটা একটা খুবই সাধারণ সমস্যা, কথা বলতে গিয়ে উপযুক্ত শব্দ খুঁজে না পাওয়া। এই সমস্যার সমাধান একটাই। সেটা হচ্ছে ইংরেজিতে Vocabulary বাড়ানো। প্রতিদিনই চেষ্টা করুন নতুন নতুন কিছু শব্দ শিখতে। সহজ শব্দগুলোই শিখুন, যেগুলো আপনি কথা বলার সময় ব্যবহার করতে পারবেন।
মিডিয়াকে কাজে লাগানঃ ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন মিডিয়া অথবা মাধ্যমের সাহায্য নিতে পারেন। ইংরেজি বই, ইংরেজি পত্রিকা পড়ুন। টেলিভিশনের ইংরেজি সংবাদ, বিভিন্ন প্রোগ্রাম দেখুন। ইংরেজি মুভি দেখুন। সম্ভব হলে Subtitle সহ দেখুন। এতে আপনার শেখাটা অনেক তাড়াতাড়ি হবে। নিজের Voice রেকর্ড করে শুনুন। এতে আপনার Confidence বাড়বে, নিজের ভুলগুলোও বুঝতে পারবেন।
সমমনা বন্ধু খুঁজে নিনঃ এমন কিছু বন্ধু খুঁজে বের করুন, যারা আপনারই মতো ইংরেজিতে কথা বলা শিখতে চান। তাদের সাথে প্রতিদিন একবার হলেও বসে ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা করুন। সেটা ১ ঘন্টার জন্য হলেও। এভাবে ৫/৬ জন মিলে প্রতিদিন ইংরেজিতে কথা বলতে থাকলে আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন না যে কত দ্রুত আপনি ইংরেজিতে দক্ষভাবে কথা বলতে শিখে গেছেন।
এখানে আরও কিছু টিপস দেওয়া আছে
চাকুরী জীবনেও দেখেছি আমার বসরাও ইংরেজীতে একখানা চিঠি লিখতে পারতেন না; এমনকি বাংলাতেও না! বেতন পেতেন আমার চাইতে ৪ গুন! এমনকি আমার কলিগরা্ও নিজেদের ব্যক্তিগত কোন ইংরেজী চিঠি কিংবা মেইল লিখে দেবার জন্য কোকা-কোলার লোভ দেকিয়ে যেতেন প্রতিনিয়ত। বলে রাখা ভালো আমি কিন্তু ভাই ইংরেজীতে সম্মান কিংবা স্নাতোকোত্তর নই! লেখা পড়া করেছি সমাজবিজ্ঞানে এবং বাংলা মিডিয়ামেই। কথা না বাড়িয়ে এখন মূল বিষয়ে আসি-
০১। অনেকে মনে করে থাকেন ইংরেজী খবরের কাগজ পড়লে ইংরেজী শেখা যায়। এটি ভুল ধারনা। কারণ খবরের কাগজের সাথে তিন-চার খানা ডিকশনারী নিয়ে বসতে হয়। যেকোনকিছুই শিখবার সহজ উপায় হলো বিনোদনের মাধ্যমে শেখা। আমি বাংলা খবরের কাগজেই আগ্রহী বেশী।
০২। গ্রামার বই পড়ে আপনি ইংরেজী ভাষার শুদ্ধ প্রয়োগ শিখতে পারবেন। এটা জরুরী বিষয়। তবে আজ-কাল যেসব গ্রামার বই বাজারে পাওয়া যায়! সেগুলোতে সৃজনশীলতার মাখা মাখি। ভয়েস, ন্যারেশন, সেন্টেনস স্ট্রাকচার এসবের বালাই নেই। শুধূ উপরের অংশটি পড়ে নীচের প্রম্নের উত্তর দাও।!!!! এজন্যই আজকালকার ইংরেজী শুনলে হাসি পায়। পুরোনো বই এর দোকানে গিয়ে খুঁজে দেখুন আশির দশকের কোনো গ্রামার বই পান কিনা। কাজে লাগবে।
০৩। ইংলিশ মুভি দেখা হলো সবচাইতে সহজ উপায় ভালো ইংরেজী বলবার জন্য। যারা একটু কাঁচা, তারা সাবটাইটেল সহ দেখবেন। এক্ষেত্রে মুভি সিলেকশানটাই সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ। আমি কয়েকটি মুবির নাম এখানে উল্লেখ করছি পারলে সংগ্রহ করে দেখা শুরু করে দিন। মুভিগুলোও উপবোগ করতে পারবেন, আবার ইংরেজী শিখবার রাস্তায় অনেকদূর এগিয়ে যাবেন। ‘নটিং হিল’, ‘শার্লক হোমস টিভি সিরিয়াল কালেকশান’ এদুটির কথাই এখন বলছি, কারন দুটি মুভিতেই ব্রিটিশ ইংরেজী ভাষার ব্যাকারণিক ভিত্তিতে ডায়লগ রচিত।
০৪। অনেকে ভাবতে পারেন ব্রিটিশ ইংলিশ তো চলে না! ভাই রে, ভাষাটি আগে সহজ ভাবে শিখে নেন! তারপর ইউ এস চলতি ভাষার দিকে নজর দেন। না হলে, বলতে গিয়ে গুবলেট হয়ে যাবে। ভালো ইংরেজী জানা মানুসের সঙ্গে কথা বলতে গেলে মুচকি হাসির খোরাকে পরিনত হবেন না হলে! ‘দ্যা পাইরেটস অব দ্যা ক্যারিবিয়ান’ মুভি সিকুয়্যাল গুলো দেখুন। বিশেষ করে ফলো করুন ক্যাপটেন জ্যাক স্প্যারো এর ডায়লগ। দেখবেন কিভাবে তিনি ছোট ছোট শব্দের মাধ্যমে অনেক বড় অভিব্যক্তি প্রকাশ করছেন। মনে রাখবেন, কথা বলবার সময় আপনার অভিব্যক্তি আপনার শব্দ ভান্ডরের অভাবকে কিছুটা হলেও ঢেকে দেবে।
০৫। ইউ এস ইংলিশ শিখবার জন্য ‘জেফ ডানাম’ লিখে ইউ টিউবে সার্চ দিন। দেখুন শুনুন!!! অনেক কাজে দেবে। জেফ হচ্ছেন পৃথিবীর কয়েক জনের মধ্যে প্রথম সারির একজন স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ান এবং পৃথিবীর সেরা ভেন্ট্রোকুইলষ্ট। উনার শো মানুষ হাজার ডলারে টিকেট কেটে দেখে থাকেন উচ্চমার্গীয় বিনোদনের জন্য। আপনাওে ভালো লাগবে। তবে ইংরেজী ভাষাটা কিছুটা ব্রিটিশ ধাচে শিখে নিতে হবে আগে। তাহলেই আপনি ইউ এস ধাচের ইংরেজী এ্যাকসেন্ট এর সাথে তাল মিলিয়ে লিসনিং এবং লার্নিং টা খুব উপভোগ্য ভাবে চালিয়ে নিতে পারবেন।
নিজের ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যান। আপনিই জয়ী হবেন।
www.ebdschool.com
বেষ্ট বাংলা ডিকশনারি ইবুক(১৬,০০০+ ইংলিশ ওয়ার্ড এর ১০ টি করে বাংলা ও ইংলিশ সমার্থক শব্দ /Synonyms ও ৫ টি একাধিক বাংলা, ইংলিশ সমার্থক শব্দ ও উদাহরন সহ বেষ্ট বাংলা ডিকশনারি (ইউনিকোড টেক্সট ফরম্যাটে) মোট পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৮৬৫; সার্চ এর মাধ্যমে খুব সহজেই যে কোন ইংলি
হাতের লেখা সুন্দর পরিষ্কার ও দ্রুত হওয়া উচিত
এ জন্য নিম্নের টিপসগুলো জানা থাকলে পরীক্ষকের অজান্তেই তোমার নম্বর বেশি হতে পারে।
টিপস্ :
১. লেখা যেন খুব ছোট ছোট বা খুব বড় বড় না হয় এ জন্য প্রতি পেজে লেখার সাইজ অনুযায়ী ১৮-২০ লাইন লিখতে পার।
২. বর্ণ ঘন শব্দ ফাঁকা রাখ।
৩. শব্দ থেকে শব্দের মাঝে ২-৩ বর্ণ সমপরিমাণ ফাঁকা দিতে পার
৪. এক লাইন থেকে অন্য লাইনের মাঝে অর্ধ ইঞ্চি অথবা ১ আঙ্গুল ফাঁকা দিতে পার।
৫) প্যারা থেকে প্যারার মাঝে হাফ ইঞ্চি অথবা ১ লাইন সমপরিমাণ ফাঁকা দিতে পার।
৬) বায়ে ও উপরে ১ স্কেল (এক / সোয়া এক ইঞ্চি) মার্জিন রাখতে পার। ৭) ডানে ও নিচে কোন মার্জিন থাকবে না তবে অবশ্যই অর্ধ ইঞ্চি সমপরিমাণ ফাঁকা রাখতে চেষ্টা করবে।
৮. কাটাকাটি হিজিবিজি করে না কেটে একটান দিয়ে কেটে দাও।
৯. লেখার পরে যদি ভুল বুঝতে পার তাহলে একটান দিয়ে কেটে উপরে আবার শুদ্ধ করে লিখে দেবে।
১০) অনেকের হাত তুলনামূলক বেশি ঘামায় যার ফলে কলম পিচ্ছিল হয়ে যায় এ কারণে তোমার হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত হবে না। এমনকি তোমার ভেজা হাতের কারণে খাতা নষ্ট হতে পারে। এ ধরনের পরীক্ষার্থী বন্ধুরা ২টি শুকনো রুমাল রাখবে এবং রাবার যুক্ত কলম ব্যবহার করবে।
১১. কোন ভাবেই কলম খুব শক্ত করে ধরে লিখবে না তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই তোমার হাত ব্যথা করবে।
১২. তুমি যা লিখতে যাচ্ছ সেটি যদি ভালো মুখস্ত বা জানা থাকে তাহলে তোমার লেখা অতি দ্রুত হবে।
১৩. অনেকের শেষের দিকের লেখা বেশি খারাপ হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে সব পেজের লেখার মান যদি একই রকম রাখতে চাও তবে তোমার হাতের লেখার স্পিড প্রতি মিনিটে কমপক্ষে ২০টি শব্দ হওয়া উচিত। ১৪. অতি দ্রুত বা অতি ধীরে না লিখে সঠিক স্পিড বজায় রাখবে।
১৫. অল্প লিখে অনেকে বেশি পেজ দেখাতে চাও, এটা মোটেই ঠিক নয়, তবে যারা এ অভ্যাস ত্যাগ করতে পারবে না শুধু তাদেরই বলছি। তোমরা বর্ণ থেকে বর্ণ, শব্দ থেকে শব্দ, লাইন থেকে লাইন, প্যারা থেকে প্যারা এসব ক্ষেত্রে উপরে উলি্লখিত নিয়মকানুন থেকে একটু বেশি ফাঁকা দিতে পার। তবে অবশ্যই এক্ষেত্রে প্রতি পেজে ১৩-১৫ লাইনের কম লেখা উচিত নয়।
১৬. মনে রাখবে_ তুমি যা লিখতে যাচ্ছ সেটি যদি ভালো মুখস্ত বা জানা থাকে তাহলে তোমার হাতের লেখা অতি দ্রুত ও সুন্দর হবে এবং পরীক্ষকের অজান্তেই বেশি নম্বর অবশ্যই পাবে।
কলমের সঠিক ব্যবহার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কী ধরনের কলম ব্যবহার করতে হবে, কালি কেমন হবে, পয়েন্ট কত হবে, কলমটি মোটা না চিকন হবে, বলপেন না ফাউনটেন পেন হবে ইত্যাদি বিষয় নিয়ে হয়ত অনেকে টেনশনে আছ।
১. তোমার হাতের আঙ্গুল তুলনামূলক বড় ও মোটা হলে তোমার জন্য মোটা কলম এবং ছোট ও চিকন হলে চিকন কলম ব্যবহার করা উচিত।
২. কলমের কালি যেন গাঢ় ও কালো হয় এবং কলমটি বলপেন হওয়া উচিত।
৩. আংশিক ব্যবহৃত বলপেন পরীক্ষার সময় ব্যবহার করা ভালো, এ কারণে কয়েকটি ব্যবহৃত কলম হাতের কাছে রাখ।
৪. কলমে সমস্যা দেখা দিলে বারবার সমাধানের চেষ্টা না করে পরিবর্তন করে নতুন একটি ব্যবহার কর।
৫. সাধারণত পয়েন্ট ফাইভ কলম ব্যবহার করা উচিত, তবে যদি কারও হাতের লেখা আকারে বড় বড় হয় সেক্ষেত্রে পয়েন্ট সিক্স কলম ব্যবহার করা যেতে পারে।
৬. অনেকে ঝরনা বা ফাউনটেন পেন ব্যবহার করে থাকো আমি বলব, এ ধরনের কলম এ জাতীয় পাবলিক পরীক্ষায় ব্যবহার করা ঠিক নয় কারণ, এ ধরনের কলমে লেখা অবশ্যই সুন্দর দেখায় কিন্তু দ্রুত হয় না। এছাড়াও এটি ব্যবহারের ফলে হয়ত ক. লেখার বিপরীত পেজে লেখা দেখা যেতে পারে। খ. অসাবধানতার কারণে যদি তরল পদার্থ লেগে যায় সেক্ষেত্রে সব লেখাই নষ্ট হতে পারে ।
পড়া মনে রাখার ১৩ টি সহজ উপায়!
গবেষণামতে, একজন মানুষ তাঁর মস্তিষ্কের শতকরা মাত্র পাঁচ থেকে সাত ভাগ ব্যবহার করতে পারে। বড় বড় বিজ্ঞানীর বেলায় সেটা ১৫ থেকে ১৮ ভাগ। অনেক শিক্ষার্থীই পড়াশোনায় সময় দেওয়ার পরও পড়া মনে রাখতে পারে না। মনে রাখায় কিছু কৌশল জানাচ্ছেন প্ল্যান বাংলাদেশের শিক্ষা উপদেষ্টা প্রবাক করীম ও আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ড. শাহান আরা বেগ। নিম্নে বিস্তারিত উল্লেখ করা হল।
১. আত্মবিশ্বাস:
আত্মবিশ্বাস যেকোনো কাজে সফল হওয়ার প্রথম ও প্রধান শর্ত। মনকে বোঝাতে হবে পড়াশোনা অনেক সহজ বিষয় আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে। তাহলে অনেক কঠিন পড়াটাও সহজ মনে হবে। কোনো বিষয়ে ভয় ঢুকে গেলে সেটা মনে রাখা বেশ কঠিন। আর পড়ালেখা করার উত্তম সময় হচ্ছে ভোর। সকালে মস্তিষ্ক ফ্রেশ থাকে।
২. কনসেপ্ট ট্রি
পড়া মনে রাখার ভালো কৌশল হলো ‘কনসেপ্ট ট্রি’। এ পদ্ধতিতে কোনো একটি বিষয়ে শেখার আগে পুরো অধ্যায়টি সাতটি অংশে ভাগ করে প্রতিটি অংশের জন্য এক লাইনে একটি করে সারমর্ম লিখতে হবে। তারপর খাতায় একটি গাছ এঁকে সাতটি সারমর্মকে গাছের একেকটি পাতায় লিখে রাখতে হবে। পাতাগুলোতে প্রতিদিন চোখ বোলালেই অধ্যায়টি সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাওয়া যাবে। এটি একটি পরীক্ষিত বৈজ্ঞানিক ধারণা। বাংলা ও ভূগোলের জন্য এ কৌশলটি বেশি কার্যকর।
৩. কি ওয়ার্ড
যেকোনো বিষয়ের কঠিন অংশগুলো ছন্দের আকারে খুব সহজে মনে রাখা যায়। যেমন: রংধনুর সাত রং মনে রাখার সহজ কৌশল হলো ‘বেনীআসহকলা’ শব্দটি মনে রাখা। প্রতিটি রঙের প্রথম অক্ষর রয়েছে শব্দটিতে। এমনিভাবে ত্রিকোণমিতির সূত্র মনে রাখতে ‘সাগরে লবণ আছে, কবরে ভূত আছে, ট্যারা লম্বা ভূত’ ছড়াটি মনে রাখা যেতে পারে। এর অর্থ দাঁড়ায়, সাইন=লম্ব/অতিভুজ (সাগরে লবণ আছে), কস=ভূমি/অতিভুজ (কবরে ভূত আছে), ট্যান=লম্ব/ভূমি (ট্যারা লম্বা ভূত)।
৪. কালরেখা
ইতিহাস মনে রাখায় এ কৌশলটি কাজে দেবে। বইয়ের সব অধ্যায় সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা নিয়ে গত ৪০০ বছরের উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের তালিকা বানাতে হবে। সেখান থেকে কে, কখন, কেন উল্লেখযোগ্য ছিলেন, সেটা সাল অনুযায়ী খাতায় লিখতে হবে। প্রতিদিন একবার করে খাতায় চোখ বোলালে খুব সহজে পুরো বই সম্পর্কে একটি ধারণা তৈরি হবে। ফলে ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে না। কিন্তু আলাদা আলাদাভাবে ইতিহাস মনে রাখাটা কষ্টকরই বটে!
৫. উচ্চঃস্বরে পড়া
পড়া মুখস্থ করার সময় উচ্চঃস্বরে পড়তে হবে। এই পদ্ধতিতে কথাগুলো কানে প্রতিফলিত হওয়ার কারণে সহজে আয়ত্ত করা যায়। শব্দহীনভাবে পড়ালেখা করলে একসময় পড়ার গতি কমে গিয়ে শেখার আগ্রহ হারিয়ে যায়। আর আগ্রহ না থাকলে পড়া শেখার কিছুক্ষণ পরই তা মস্তিষ্ক থেকে বিলুপ্ত হয়ে যায়। শেখা হয়ে যাওয়ার পর বারবার সেটার পুনরাবৃত্তি করতে হবে। এটাও পড়া মনে রাখার ক্ষেত্রে অনেক সাহায্য করে।
৬. নিজের পড়া নিজের মতো
ক্লাসে মনোযোগী হতে হবে। স্যারদের লেকচার ও পাঠ্যবইয়ের সাহায্য নিয়ে নিজে নিজে নোট করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। একটি প্রশ্নের উত্তর কয়েকভাবে লেখার চর্চা করতে হবে। নিজের তৈরি করা পড়া নিজের কাছে অনেক সহজ মনে হবে। পরবর্তী সময়ে নিজের লেখাটি দু-একবার পড়লে অনায়াসেই সেটি আয়ত্ত হয়ে যাবে এবং নিজের মতো করে লেখা যাবে। আর এভাবে পড়লে ভুলে যাওয়ার আশঙ্কাও কম থাকে।
৭. নতুন-পুরনোর সংমিশ্রণ
নতুন কিছু শেখার সময় একই রকম আরো বিষয় মিলিয়ে নিতে হবে। কারণ একেবারে নতুন কোনো তথ্য ধারণ করতে মস্তিষ্কের বেগ পেতে হয়। কিন্তু পুরনো তথ্যের সঙ্গে নতুন তথ্য সংযোজন করতে পারে খুব সহজে। উদাহরণস্বরূপ, ‘সিডি’ শব্দটি শেখার ক্ষেত্রে পুরনো দিনের কলের গানের কথা মনে রাখলে শব্দটা সহজেই মনে থাকবে। শুধু মনে রাখতে হবে, শব্দ দুটোর মধ্যে পার্থক্যটা কী। ফিজিক্সের নতুন কোনো সূত্র শেখার সময় মনে করে দেখতে হবে, এ ধরনের সূত্র আগে পড়া কোনো সূত্রের সঙ্গে মেলে কি না।
৮. কেনর উত্তর খোঁজা
এ নিয়মটা প্রধানত বিজ্ঞানের ছাত্রদের জন্য প্রযোজ্য। তাদের মনে সব সময় নতুন বিষয় জানার আগ্রহ প্রবল হতে হবে। অনুসন্ধানী মন নিয়ে কোনো কিছু শিখতে চাইলে সেটা মনে থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আর কোনো অধ্যায় পড়ার পর সেটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ল্যাবে ব্যবহারিক ক্লাস করতে হবে। তবেই বিজ্ঞানের সূত্র ও সমাধানগুলো সহজে আয়ত্ত করা যাবে।
৯. কল্পনায় ছবি আঁকা
বিষয়সদৃশ একটি ছবি আঁকতে হবে মনে। গল্পের প্রতিটি চরিত্রকে আশপাশের মানুষ বা বস্তুর সঙ্গে মিলিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই বিষয়টি নিয়ে পড়তে বসলে মানুষ কিংবা বস্তুটি কল্পনায় চলে আসবে। এ পদ্ধতিতে কোনো কিছু শিখলে সেটা ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। আর মস্তিষ্ককে যত বেশি ব্যবহার করা যায়, তত ধারালো হয় ও পড়া বেশি মনে থাকে।
১০. পড়ার সঙ্গে লেখা
কোনো বিষয় পাঠ করার সঙ্গে সঙ্গে সেটি খাতায় লিখতে হবে। একবার পড়ে কয়েকবার লিখলে সেটা সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। পড়া ও লেখা একসঙ্গে হলে সেটা মুখস্থ হবে তাড়াতাড়ি। পরবর্তী সময়ে সেই প্রশ্নটির উত্তর লিখতে গেলে অনায়াসে মনে আসে। এ পদ্ধতির আরেকটি সুবিধা হচ্ছে হাতের লেখা দ্রুত করতে সাহায্য করে। পড়া মনে রাখতে হলে শেখার সঙ্গে সঙ্গে বেশি বেশি লেখার অভ্যাস করতে হবে।
১১. অর্থ জেনে পড়া
ইংরেজি পড়ার আগে শব্দের অর্থটি অবশ্যই জেনে নিতে হবে। ইংরেজি ভাষা শেখার প্রধান শর্ত হলো শব্দের অর্থ জেনে তা বাক্যে প্রয়োগ করা। বুঝে না পড়লে পুরোটাই বিফলে যাবে। সৃজনশীল পদ্ধতিতে ইংরেজি বানিয়ে লেখার চর্চা করা সব থেকে জরুরি। কারণ পাঠ্যবইয়ের যেকোনো জায়গা থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। ইংরেজি শব্দের অর্থভাণ্ডার সমৃদ্ধ হলে কোনো পড়া ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না।
১২. গল্পের ছলে পড়া
যেকোনো বিষয় ক্লাসে পড়ার পর সেটা আড্ডার সময় বন্ধুদের সঙ্গে গল্পের মতো করে উপস্থাপন করতে হবে। সেখানে প্রত্যেকে প্রত্যেকের মনের ভাবগুলো প্রকাশ করতে পারবে। সবার কথাগুলো একত্র করলে অধ্যায়টি সম্পর্কে ধারণাটা স্বচ্ছ হয়ে যায়। কোনো অধ্যায় খণ্ড খণ্ড করে না শিখে আগে পুরো ঘটনাটি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা নিতে হবে। পরে শেখার সময় আলাদাভাবে মাথায় নিতে হবে। তাহলে যেকোনো বিষয় একটা গল্পের মতো মনে হবে।
১৩. মুখস্থ বিদ্যাকে ‘না’ বলা
মুখস্থ বিদ্যা চিন্তাশক্তিকে অকেজো করে দেয়, পড়াশোনার আনন্দও মাটি করে দেয়। কোনো কিছু না বুঝে মুখস্থ করলে সেটা বেশিদিন স্মৃতিতে ধরে রাখা যায় না। কিন্তু তার মানে এই নয়, সচেতনভাবে কোনো কিছু মুখস্থ করা যাবে না। টুকরো তথ্য, যেমন: সাল, তারিখ, বইয়ের নাম, ব্যক্তির নাম ইত্যাদি মনে রাখতে হবে। কী মনে রাখছেন, এর সঙ্গে অন্যান্য বিষয়ের কী সম্পর্ক তা খুঁজে বের করতে হবে। এ ছাড়া বিজ্ঞানের কোনো সূত্র কিংবা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আয়ত্ত করতে সেটা আগে বুঝে তারপর মুখস্থ করতে হবে।
তথ্য সূত্র: ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত
ইংরেজি শেখার কিছু করণীয় দিক
আপনার সন্তানের ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধিতে আপনার অদম্য আগ্রহ এবং আন্তরিকতা যেমন প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন আপনার ছেলেমেয়ের আন্তরিক ইচ্ছাবোধ। তাদের প্রশংসা করার মাধ্যমে ইংরেজি শিখনে আগ্রহী করে তোলা যাবে।
যেসব নিয়ামক শিশুর ইংরেজি শিখতে সহায়তা করে সেগুলি হচ্ছে :
১. ঘরে ইংরেজি ভাষা চর্চার সুযোগ।
২. ইংরেজি ভাষার ক্লাবে বা ক্যামপে যাওয়া।
৩. বিদ্যালয়ে পঠিত বিষয় হিসেবে ইংরেজি থাকা।
৪. ইরষরহমঁধষ ঝপযড়ড়ষ-এ অধ্যয়ন করা অর্থাৎ আমাদের দেশের শিশুরা এমন বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করবে, যেখানে ইংরেজি ও বাংলা দুটোরই ব্যবহার হয়।
৫. ইংরেজি ব্যবহূত হয় এ রকম দেশে বসবাস করা।
৬. ইংরেজি ব্যবহূত হয় এ রকম দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস না করতে পারলেও ছুটির সময়ে বেড়াতে সেসব দেশে যাওয়া। ৭. ইংরেজি জানা লোকের সাহচর্যে থাকা।
৮. ইংরেজি জানা প্রতিবেশী অথবা বিদেশি বন্ধু থাকা।
৯. ইংরেজি সংবাদ শোনা ও ইংরেজি ভাষার টিভি প্রোগ্রাম দেখা।
১১. ইংরেজিতে লেখা বইগুলো, গল্প, ছড়া, গান, তথ্যবই, খেলা, ছবি, নোটিশ, পাপেট ইত্যাদির ব্যবহার।
১২. খেলনার, খাবারের, আসবাবপত্র ইত্যাদির ইরষরহমঁধষ ক্যাটালগের ব্যবহার।
১৩. মানচিত্র, সময়সূচি, ভ্রমণ পুস্তিকা, বিদেশি ম্যাগাজিন, ইংরেজি পত্রপত্রিকার ব্যবহার।
শিশুরা যেসব বিষয়ে নিজেদের মধ্যে ইংরেজিতে কথা বলতে পারে সেগুলি হচ্ছে :
১। তাদের নিজেদের বিষয়ে,
২। তাদের পরিবারের বিষয়ে,
৩। তাদের আগ্রহের বিষয়ে,
৪। তাদের প্রতিদিনের প্রয়োজন সমপর্কে,
৫। জীবন সমপর্কে,
৬। কী করছে এবং করতে যাচ্ছে সে বিষয়ে,
৭। তাদের চারপাশের পরিবেশ সমপর্কে,
৮। তাদের অনুভূতি সমপর্কে,
৯। তাদের পছন্দ এবং অপছন্দ নিয়ে,
১০। তাদের অসুবিধা নিয়ে।
ছোট্ট শিশুরা নিজের মাতৃভাষা ব্যতীত অন্য যে কোন ভাষা শিখতে প্রবল আগ্রহী হয়। তারা বিদেশি শব্দ শিখতে পারলে গর্ববোধ করে। অন্যদের দেখাতে চায় যে তারা অন্য ভাষা জানে। জেনে হয়তো অবাক হবেন যে পৃথিবীর দুই-তৃতীয়াংশ শিশু দু'তিনটি ভাষায় কথা বলতে পারে। তাদের পরিবার তাদের কাছে এ রকম প্রত্যাশাও করে। তারা এ রকম করতে পারে কারণ তাদের পরিবার, সমাজব্যবস্থা এ বিষয়টিকে খুবই স্বাভাবিক বিষয় বলে ধরে নেয়। দু'তিনটি ভাষা শিখতে গিয়ে তাদের স্বাভাবিক কাজকর্ম মোটেও ব্যাহত হয় না। ১০-১১ বছরের বাচ্চাদের মধ্যে বিদেশি ভাষা শিখছে যারা, তাদের সংখ্যা বেড়েই চলছে। পরিবার ও বিদ্যালয় তাদের উৎসাহিত করছে। এখন বিশ্বায়নের যুগ। ব্যবসায়, ভ্রমণ, চাকরি প্রভৃতি কাজে ইংরেজিসহ অন্যান্য ভাষা আবশ্যক হয়ে পড়েছে। অনেক চাকরির জন্য এখন ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রয়োজন হয়।
শিশুদের ইংরেজি শেখার বিষয়টি খুব কঠিন কাজ নয়। এর জন্য তাদের বেশি বেগ পেতে হয় না। তবে বিদ্যালয়ের অনুপযোগী শিক্ষাদান কৌশল, বিদ্যালয়ের পরিবেশ, ভালো শিক্ষা উপকরণের অভাব তাদের ইংরেজি শেখাটাকে কঠিন করে তুলতে পারে। মা-বাবার কাছ থেকে পূর্ণ সহযোগিতা পেলে শিশুরা তীক্ষ্ন হয়। বাবা-মা যদি ইংরেজি শেখার গুরুত্ব না বুঝতে পারেন তাহলে তারা শিশু-সন্তানদের ইংরেজি শিখতে অনুপ্রাণিত করতে চান না।
শিশুরা ভালোভাবে ইংরেজি শিখতে পারে যদি শিক্ষকের সঙ্গে তাদের সমপর্ক আন্তরিক ও উৎসাহব্যঞ্জক হয়। তারা যদি তাদের ভাবের আদান-প্রদান এবং কথোপকথন ঠিকমতো সমপন্ন করতে পারে। শিশুরা বড়দের সঙ্গে কথা বলতে পারে যদি তারা তা করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। প্রত্যেক শিশুই আলাদা ব্যক্তিত্ববোধসমপন্ন হয়। প্রত্যেকের ভিন্ন ভিন্ন প্রতিত্রিপ্তয়া থাকে। কাজেই তাদের আলাদাভাবে বুঝতে হবে, জানতে হবে এবং আবিষ্কার করতে হবে। কেবল মা-বাবাই পারেন শিশুকে ভালোভাবে জানতে, তৎপরতার সঙ্গে দীর্ঘ সময় ব্যয়সাপেক্ষে বুঝতে।
নিজ গৃহ থেকেই শিশুর সত্যিকার ভাষা শিক্ষাটা শুরু হয়। শিশুরা যদিও চৎব-ঝপযড়ড়ষ-এ যায় তবু ভাষা শিক্ষার আসল কাজটি শুরু হয় গৃহে। মা-বাবার মাধ্যমেই তাদের হাতেখড়ি হয়। বিদ্যালয়ে অসংখ্য শিশু শিক্ষার্থীর ভিড়ে বেড়ে ওঠে আপনার সন্তান। শিক্ষকদের সঙ্গে প্রতিটি শিশুর পৃথক আলাপচারিতার সুযোগ খুব কমই থাকে। কিন্তু বাবা-মা পারেন শিশুর দিকে বেশি মনোযোগ দিতে, প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও উৎসাহ জোগাতে। প্রয়োজনীয় সুযোগও করে দিতে পারেন। নিজের ভাষার মতোই শিশুরা ইংরেজি শিখতে পারে। ধরুন, আপনি ইংরেজিতে কথা বলতে পারছেন না। ইংরেজি বিষয়ে আপনার দক্ষতা তেমন নেই। আপনি প্রয়োজনীয় পাঠ উপকরণ জোগাড় করে দিতে পারেন আপনার সন্তানকে। তা ছাড়া, কীভাবে লেখার দক্ষতা বৃদ্ধি করা যায়, সঠিক উচ্চারণের নিয়ম-কানুন, নতুবা শব্দ লেখা ও মনে রাখা যায় কীভাবে সেসব কৌশল জানার চেষ্টা করুন।
বাবা-মা শিক্ষকের চেয়ে তাদের সন্তানকে ভালো করে জানেন। মা-বাবা তাদের অভিজ্ঞতা এবং অন্তর্দৃষ্টির মাধ্যমে তাদের শিশুসন্তানের মেজাজ-মর্জি বুঝতে পারেন। তারা শিশুর চাহিদা এবং আগ্রহ সমপর্কে জানতে পারেন। তাদের ভাষা ব্যবহারের ভঙ্গি, স্তর, কাজ করার সামর্থ্য, শেখার ধরন প্রভৃতি বুঝতে পারে। কীভাবে শিশুসন্তানের আগ্রহ সৃষ্টি করা যাবে এবং তা ধরে রাখা যাবে তা মা-বাবাই ভালো জানবেন।
বাবা-মা নিবিড়ভাবে পারিবারিক পরিবেশে ড়হব-ঃড়-ড়হব ংবংংরড়হ-এর মাধ্যমে শিশু শিক্ষার্থীকে পর্যবেক্ষণে রাখতে পারেন, যা বিদ্যালয়ে শিক্ষকের পক্ষে সম্ভব নাও হতে পারে। শিশুরা মা-বাবার কাছে শিখতে অভ্যস্ত হয় এবং অবচেতনভাবেই তা শুরু করে। শিশুরা গৃহে মা-বাবার কাছে নিজেকে নিরাপদ মনে করে। মা-বাবার সঙ্গে মিলেমিশে ভাষা শিখতে গিয়ে শিশুরা তাদের ভালোবাসা, আগ্রহ, উৎসাহ, প্রশংসা প্রভৃতিতে সুদৃঢ় করতে পারে।
শোনার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। শেখার যত দক্ষতা রয়েছে, তার মধ্যে শোনার দক্ষতা সবগুলোর ভিত্তি। শিশুরা দেখে এবং অনুকরণের মাধ্যমে শিখে। তারা শিখতে গিয়ে যদি ভুল করে তাহলে তাদের সমালোচনা না করে শুধরে দিতে হবে। পাঠ উপকরণ যখন যেখানে যে অবস্থায় পাওয়া যায় তা সংগ্রহ করতে হবে। সেগুলো প্রদর্শন করলে শিশুদের প্রেষণা বৃদ্ধি পাবে। এসপয়ভপ বলেছে, ুঐব যিড় শহড়ংি হড় ভড়ৎবরমহ ষধহমঁধমব, ফড়বং হড়ঃ ঃৎঁষু শহড় িযরং ড়হিচ্. কাজেই আপনার শিশুসন্তানকে অবশ্যই ভালোভাবে ইংরেজি ভাষাটাকে রপ্ত করতে দিন। যত্নবান ও সংবেদনশীল হোন। সুপরিকল্পিত সুযোগ সৃষ্টি করুন।
আপনাদের এবং সন্তানের মধ্যে নিবিড় বন্ধন সৃষ্টি করুন। দেখবেন, সে মাতৃভাষার চেয়ে বেশি আগ্রহী হবে ইংরেজি শিখতে।
Edudesh | Paragraph Tutorials, video tutorials and presentations are Well-organized sequentially; and easy to learn mathematics, Algebra, Geometry, Dimension, Coordinate Geometry, Trigonometry, Arithmetic, Graphs, Charts, Statistics, English, Paragraph, MS Word, Powerpoint with lots of examples and how to use them.
স্বাধীনতার সুখ
রজনীকান্ত সেন
বাবুই পাখিরে ডাকি, বলিছে চড়াই-
“কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই;
আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা ‘পরে,
তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে।”
বাবুই হাসিয়া কহে- “সন্দেহ কি তায়?
কষ্ট পাই, তবু থাকি নিজের বাসায়;
পাকা হোক, তবু ভাই, পরের ও বাসা,
নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর, খাসা।
কাজলা দিদি
(যতীন্দ্রমোহন বাগচী)
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই,
মাগো আমার শোলক-বলা কাজলা দিদি কই?
পুকুর ধারে লেবুর তলে থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই-
মাগো আমার কোলের কাছে কাজলা দিদি কই?
সেদিন হতে কেন মা আর দিদিরে না ডাকো;-
দিদির কথায় আঁচল দিয়ে মুখটি কেন ঢাকো?
খাবার খেতে আসি যখন, দিদি বলে ডাকি তখন,
ওঘর থেকে কেন মা আর দিদি আসে নাকো?
আমি ডাকি তুমি কেন চুপটি করে থাকো?
বল মা দিদি কোথায় গেছে, আসবে আবার কবে?
কাল যে আমার নতুন ঘরে পুতুল-বিয়ে হবে!
দিদির মত ফাঁকি দিয়ে, আমিও যদি লুকাই গিয়ে
তুমি তখন একলা ঘরে কেমন করে রবে,
আমিও নাই-দিদিও নাই- কেমন মজা হবে।
ভুঁই চাপাতে ভরে গেছে শিউলি গাছের তল,
মাড়াস্ নে মা পুকুর থেকে আনবি যখন জল।
ডালিম গাছের ফাঁকে ফাঁকে বুলবুলিটি লুকিয়ে থাকে,
উড়িয়ে তুমি দিও না মা, ছিঁড়তে গিয়ে ফল,-
দিদি এসে শুনবে যখন, বলবি কি মা বল!
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই-
এমন সময় মাগো আমার কাজলা দিদি কই?
লেবুর ধারে পুকুর পাড়ে ঝিঁঝিঁ ডাকে ঝোপে ঝাড়ে’
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না, তাইতে জেগে রই
রাত্রি হলো মাগো আমার কাজলা দিদি কই?
ইচ্ছা
......আহসান হাবীব
মনারে মনা কোথায় যাস?
বিলের ধারে কাটব ঘাস।
ঘাস কি হবে?
বেচব কাল,
চিকন সুতোর কিনব জাল।
জাল কি হবে?
নদীর বাঁকে
মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে।
মাছ কি হবে?
বেচব হাটে,
কিনব শাড়ি পাটে পাটে।
বোনকে দেব পাটের শাড়ি,
মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি।