২০২৭ সালের মধ্যে ডেটা–বিশ্লেষক, বিজ্ঞানী, মেশিন লার্নিং বিশেষজ্ঞ ও সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের নিয়োগ গড়ে ৩০ শতাংশ বৃদ্ধির পূর্বাভাস রয়েছে
Samir's Teachwell Career Clinic
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Samir's Teachwell Career Clinic, Education, .
Samir's teachwell Academic &
Admission Care" is your 1st choice.We contain more tricks for building up your aim.It is
0nly for SSC(9-10)&Intermediate(11-12)students.
খুবই কর্মঠ, কাজ পাগলা চাইনিজরা শনি ও রবি দুইদিন ছুটি দেয়; দুপুরে লাঞ্চের পরে ঘুমানোর জন্য ১ ঘন্টা সময় দেয়। শুধু তাই নয়, সবাই যাতে ভালোভাবে ঘুমাতে পারে তার জন্য বিশেষ ধরনের চেয়ার দেয়, পরিবেশ বানিয়ে দেয়।
কেন?
তারা কি বোঝেনা যে ৭ দিনে ৬ দিন ১০/১২ ঘন্টা করে কর্মী কে খাটালে আউটপুট বেশি পাওয়া যাবে?
এই প্রশ্নটি আমি এক চাইনিজ কে করেছিলাম; তিনি উত্তর দিয়েছিলেন ৭ দিনে ৬ দিন ১২/১৪ ঘন্টা খাটিয়ে তুমি শুধু গা-ধা পালবে; কোয়ালিটি পেতে চাইলে তোমাকে মানুষ পালতে হবে, যার ব্রেনকে তুমি যত বৈচিত্র দিতে পারবে, প্রয়োজনমত রেস্ট দিতে পারবে ; ক্রিয়েটিভ আউটপুট পাবে।
তোমার কোম্পানির কাজ যদি গা-ধার কাজ হয় ; মানে বুদ্ধিমত্তা দরকার নাই শুধুমাত্র মাল বহন করতে পারলেই হলো, তাহলে ৭ দিনে পারলে ৭ দিনই কাজ করাও; যখন আর মাল বহন করতে পারবেনা তখন একটিকে বাদ দিয়ে আরেকটিকে নিয়ে নাও।
কিন্তু যদি বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন হয়, তাহলে তাকে দুইদিন ছুটি, দুপুরে ঘুম, পেইড ভ্যাকেশন ইত্যাদি দিতে হবে।
সংগৃহীত পোস্ট।
শিক্ষা ও তথ্য কেন্দ্র
বাংলাদেশে কলেজ শিক্ষার কোনো দরকার নেই! (Read & SHARE)
------------------------------------------------
একজন শিক্ষার্থী ১৬ বছরে SSC পাস করার পর সরাসরি ৮০% কারিগরি শিক্ষার জ্ঞান এবং ২০% যোগাযোগ দক্ষতা অর্জন করলেই ভালো ক্যারিয়ার হবে। তারা বিজ্ঞানীও হতে পারবে। স্কুল শিক্ষা শেষে সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবে ৩ বছরের জন্য। এরপর সরাসরি চাকরি অথবা বিদেশ। ২০ বছরে অবশ্যই পার্ট টাইম চাকরি হলেও করতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ ৫ কোটি যুবকদের শেখা উচিত। ববং হাইস্কুল থেকেই শুরু করতে হবে। ফালতু পড়া দিয়ে কলেজের ২ বছর নষ্ট করার দরকার নেই। আমি HSC-তে বোর্ড স্ট্যান্ড করেছিলাম। ঐ বস্তাপচা জ্ঞানের কিছুই কাজে লাগছে না এখন আমার । বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯০% জাংক জ্ঞান কাজে লাগছে না। এলন মাক্সের মতে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের চেয়ে একজন মুদি দোকানদারেরও বাস্তব জ্ঞান বেশি। কথাটি কিন্তু ফেলে দেবার মতো না।
আলিবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা এর মতে আগামী ১ দশকের মধ্যে বিশ্বের ৮০% শিক্ষক অকেজো হয়ে যাবেন। সব কিছু AI and Robots শেখাবে। কথাটি চরম পন্থী শিক্ষকদের হজম করা কঠিন হবে। বাঁশ খাবার আগে হুশ আসবে না। একজন ট্রেডিশনাল শিক্ষক কিভাবে AI or Robot কে টেক্কা দেবেন? মাত্র ১০% শিক্ষার্থীর মাস্টার্স ডিগ্রিতে ভর্তি হওয়া উচিত। সবাই কেন মাস্টার্স করবে। ফেইসবুকের প্রতিষ্ঠাতা একজন বিলিয়নার, কই তার মাস্টার্স ডিগ্রি? বিল গেইটসের মাস্টার্স ডিগ্রি কই? ইলন মাস্কের মাস্টার্স ডিগ্রি কই। এই ফালতু জ্ঞানের কোনো ভাত নেই। থাকবেও না।
প্রাইমারি থেকে এখনই STEEEM EDUCATION এ মনযোগ দিতে হবে।
S = SCIENCE
T = TECHNOLOGY
E = ENGINEERING
E = ENGLISH
E = ETHICS
M = MATHEMATICS
আর কিছু দরকার নেই, মাত্র ৬টি বিষয় পড়লেই হয়ে যাবে। বাকি সব তথ্য গুগল ও চ্যাটজিপিটির কাছে তথ্য আছে। লাগলেই শিখে নেওয়া যাবে।
পাশাপাশি প্রাইমারি স্কুল থেকে কমপক্ষে ৬টা বিদেশী ভাষা অবশ্যই শেখাতে হবে শিক্ষার্থীদেরঃ
1. ENGLISH
2. FRENCH
3. SPANISH
4. ARABIC
5. CHINESE
6. HINDI + URDU + PERSIAN
বাংলাদেশে যারা বোর্ডের বই লেখেন ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান, কর্পোরেট জবে তাদের ৯০% ১সপ্তাহ পর টিকে থাকেতে পারবেন না। পারলে কেউ চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে পারেন। ক্লাসের সামনে দাড়িয়ে ২০০ বছরের পুরোনো কাহিনি শুনানো আর বাস্তবতা এক নয়।
দেশের প্রিয় শিক্ষকদের বলবো, প্লিজ টেকনলজি শিখুন। ইংলিশ ভালো করে শিখুন। ভালো প্রেজেন্টেইশন শিখুন। টিকে থাকবেন। যারা এখনই পরিবর্তনের জন্য পা বাড়াবেন না, ক্যারিয়ারের দৌড়ে ছিটকে পড়ার এই মাত্র কিছু দিন বাকি।
SSC/HSC/Honors Degree নেবার যেমন কোনো বয়স থাকবে না, চাকরিতে ঢোকার ও বের হবারও কোনো বয়সসীমা থাকবে না। অকেজো হলেই বাদ। সিম্পল। একজন শিক্ষার্থী চাইলে ১০ বছরে SSC দিতে পারে। তোমার সমস্যা কই ভাই? আবার ২৫ বছরেও SSC দিতে পারে। প্রয়োজন এটা নির্ধারণ করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা নিয়ে কিছু বলতে চাই। প্রাইমারিতে শিক্ষক হতে চাইলে বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ নিতে হয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে? হয় না। ওয়াট এ সিস্টেম! UGC-র উচিত University Teachers' Training Institute (UTTI) লঞ্চ করা। মাস্টার্সের পর ২ বছর প্রশিক্ষণ নেবে, ডেমো ক্লাস হবে, রিসার্চ পেপার থাকবে নতুন জ্ঞান আবিষ্কার সহ, অনলি দেন একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবেন। আরেকটি বিষয়! শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের উচিত মাত্র ৫০০ জন বিদেশী শিক্ষককে উচ্চ বেতনে নিয়োগ দেয়া। যাদের দেখে দেশের শিক্ষকগণ আধুনিক হবেন।
আমি মেডিকেল কলেজগুলোতে ইংলিশ ক্লাস নেই। দেখেছি কি অবস্থা। আমাদের উচিত কমপক্ষে ১০০ বিদেশী গ্রেইট মেডিকেল শিক্ষক নিয়োগ দেয়া। কাজটি করতে পারলে ৫বছর পর দেশে অসাধারণ একটি ডাক্তারের ব্যাটেলিয়ন তৈরি হবে।
আর বিসিএস এর চাকরি পরীক্ষার সিলেবাস একটা ফালতু দা গ্রেইট। যারা বড় কিছু করতে চান, তারা জীবনেও বি সি এস দেবেন না। কিন্তু দেশপ্রেম খুব বেশি থাকলে অবশ্যই ট্রাই করতে পারেন। যেমন কিছু কর্মকর্তাদের দেখেছি খুবই চৌকশ ও স্মার্ট। ১% এর মতো হবে।
এই অগোছালো লেখাটুকু কাউকে কষ্ট দেবার জন্য নয়। একটুখানি সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য। এই লেখার থিম বুঝতে জাতি যত দেরি করবে, তত বেকারত্ব বাড়তে থাকবে।
নোট: লেখাটি একটি শেয়ার করে দিন। কমেন্টের ঘরে আপনার মতামতও জানিয়ে দিন প্লিজ। সচেতন হোক পুরো বাংলাদেশ।

আজকে আপনাদের সামনে এমন একটি মজার গল্প উপস্থাপন করব যে গল্পে পুরো ইলেকট্রিক্যাল ডিপার্টেমেন্টের সিলেবাস কাভার হবে। এখন নিশ্চয়ই কৌতূহল হচ্ছে কি সেই গল্প? চলুন শুনে নেয়া যাক।
🧡 বহুকাল আগে একটি শহরে এক দম্পতি বাস করত। যাদের নাম ছিল ভোল্টেজ এবং কারেন্ট।
তারা দুজন একটা গৃহে অবস্থান করত। যার নাম ছিল কন্ডাক্টর বা পরিবাহী।
💛এই গৃহটিতে তিনটি দরজা আছে। একটি প্রবেশ করার জন্য যার নাম ফেজ, অপরটি বের হবার জন্য যার নাম নিউট্রাল এবং শেষেরটি ইমার্জেন্সি মূহুর্তের জন্য যার নাম আর্থিং।
💚গৃহটি ছিল জরাজীর্ণ যার অবস্থা রেজিস্ট্যান্সের মতই ভাবা যায়। কারেন্ট এবং ভোল্টেজ সবসময় একসাথেই অবস্থান করে। একজন অন্যজন থেকে আলাদা হতে চায়না।
💙বছর দুয়েকের মধ্যেই তাদের ঘরে জন্ম নিল এক ফুটফুটে সন্তান। খুব যত্ন করে যার নামকরণ করা হল পাওয়ার। পাওয়ার ছিল তাদের প্রাণভ্রোমরা। তার মানে পাওয়ারের মধ্যেই ছিল তাদের প্রাণ।
❤️আস্তে আস্তে এরপর পাওয়ারের বিয়ে হল। পাওয়ারের ঘরেও জন্ম নিল এপারেন্ট পাওয়ার, রিয়েক্টিভ পাওয়ার এবং রিয়েল পাওয়ার।
তাদের ফ্যামিলি বড় হতে লাগল। তাই তারা আগের বাড়ি ছেড়ে আরো বড় বাড়িতে উঠল যার নাম সাবস্টেশন। সাধারণত বৈদ্যুতিক লোড যেমন ৫০ মেগাওয়াটের বেশি হলে সাবস্টেশন ব্যবহার করতে হয় এখানেও ব্যাপারটা তেমনই।
💚অতঃপর তারা সিদ্ধান্ত নিল হাত পা গুটিয়ে বসে না থেকে মানবসেবায় নিজেদের নিয়োজিত করবে। ভোল্টেজ, কারেন্ট, পাওয়ারের কাছে অলৌকিক ক্ষমতা ছিল। তারা মানুষের বাড়ির সব ইলেকট্রিক্যাল সরঞ্জামে ছোয়া দিলেই সেগুলো চালু হয়ে যেত। এই যাদুকরি ক্ষমতা দেখে ত সবাই অবাকবনে গেল৷
তারা ভারী ভারী যন্ত্রপাতি পরিচালনার জন্য অধিক যাদুকরি ক্ষমতা দেখাত। আবার অল্প ক্ষমতার যন্ত্রপাতির জন্য অল্প ক্ষমতা প্রদর্শন করত।
🧡একটি স্পেশাল ম্যাজিকাল গ্যাজেটের সাহায্যে তারা এই ক্ষমতা বাড়িয়ে বা কমিয়ে নিত যার নাম ট্রান্সফরমার।
💙কোন কোন সময় তাদের মধ্যে তাদের যাদুকরি ক্ষমতা কমে যেত। তখন আরেকটি স্পেশাল গ্যাজেটের সাহায্যে তারা তাদের যাদুশক্তি ফিরিয়ে আনত যার নাম রেগুলেটর। এলাকার মানুষ সুবিধা ভোগ করলেও একটি চিন্তা তাদের মাথায় ভর করে বসল৷ কি সেই চিন্তা?
💛যারা এত যাদুকরি শক্তি দিয়ে কল্যাণ করতে পারে তারা অসন্তুষ্ট হলে তাদের ক্ষতির কারণও হতে পারে। যাদুর বলে তাদের বিনাশ ঘটাতে পারে। তাই এলাকাবাসী মিলে সিদ্ধান্ত নিল তারা ক্ষতিকর যাদু রদ করার জন্য একটি তাবিজ তৈরি করবে। সেই তাবিজের নাম হল সুইচগিয়ার। এই সুইচগিয়ারের মাধ্যমে যাদুকরি শক্তিসম্পন্ন ভোল্টেজ, কারেন্ট, পাওয়ারদের তারা বশে আনতে সক্ষম হয়েছিল। যেমন আমরা বিদ্যুৎ শক্তিকে সার্কিট ব্রেকার, আইসোলেটর, সুইচ, রিলে দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করি।
💚অতঃপর এক বুদ্ধিমান লোক রিলের সাথে ভোল্টেজ কারেন্টের যাদুশক্তির একটি যোগসাযোগ খুজে পেল। সে ভাবল এই রিলে, সেন্সর এবং যাদুশক্তি দিয়ে যেকোন কাজ অটোমেটিকভাবে করা সম্ভব। এই ধারণা সবার অনেক উপকার বয়ে আনল। আর এই ধারণার উন্নত সংস্করণ হল পি এল সি বা প্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার। এভাবে পুরো এলাকার অনেক উন্নয়ন বয়ে আসতে লাগল। অন্ধকার সভ্যতা দেখল আলোর পথ।
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং মানেই বাস্তবের রসাত্নক আলোচনার সাথে তুলনা করে পড়া। আর এতে খুব সহজে বুঝা যায় এবং মনেও থাকে। কেমন হবে যদি এরকম গল্পে গল্পে ইলেকট্রিক্যাল এর ৬টি ইবুক পাওয়া যায়?
নবীন যারা তারা ভাবছেন ভাইবা কিভাবে ফেস করবেন? কিভাবে প্রিপারেশন নিবেন? শুধুমাত্র পরীক্ষার্থীই নয় কর্মরত ভাইদেরও অনেক সময় কাজের সুবিধার জন্য থিওরি রিভাইস করা লাগে!
নবীন ও অভিজ্ঞ ভাইদের কথা চিন্তা করে আমার লিখা ৬টি ই-বুকঃ
📘Ebook1: ইলেকট্রিক্যাল যখন এ বি সি এর মত সহজ
📘Ebook2: সাবস্টেশন এবং সুইচগিয়ারের ময়নাতদন্ত
📘Ebook3: ইন্ডাস্ট্রিয়াল জটিল টপিকের সরল আলোচনা
📘Ebook4: পাওয়ার সিস্টেম নিয়ে আড্ডা
📘Ebook5: চা এর আড্ডায় পি এল সি
📘Ebook6: ট্রান্সফরমার মহাশয়ের খুটিনাটি
সামান্য হাদিয়ার বিনিময়ে ই-বুকগুলো (সফটকপি) ইনবক্সে নক দিন অথবা what's app 01741994646