গুনাহ হচ্ছে সাময়িক শান্তি
কিন্তু পরক্ষনে দিবে শাস্তি।
জ্বালিয়ে দিবে মনের শান্তির হাওয়া
প্রশান্তির জন্য তওবা এস্তেগফার ই একমাত্র দাওয়া
কোরআন ও হাদীসের কথা
The Arabic components that build-up the word "Allah":
1. alif
2. hamzat waṣl (همزة وصل)
3. lām
4. lām
5. shadda (شدة)
6. dagger alif (ألف خنجرية)
7. hāʾ
► আমরা তাওহীদ (আল্লাহর একত্ববাদ) ও এর প্রয়োগের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দেই, এবং সকল প্রকার শিরক ও এর সাথে সংশ্লিষ্ট প্রচলিত সব ধরনের কুফরির বিরোধিতা করি।
► চরমপন্থা বা চরম উদাসীনতার দিকে না ঝুকে, আমরা মধ্য পন্থা অবলম্বন করি, যে পথে চলতেন মুসলিম উম্মাহর প্রথম প্রজন্ম।
► সন্ত্রাসবাদকে এবং ইসলামের নামে সম্পন্নকৃত সন্ত্রাসবাদকে আমরা কঠোরতম ভাষাতে নিন্দা করি এবং এ সকল কর্মপন্থার সঙ্গে আমাদের কোন ধরণে
Operating as usual
صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
সকাল-সন্ধ্যার আমলগুলো একজন মুমিনের প্রধান নিরাপত্তবলয় ও সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে। এগুলো ঈমানকে নিরাপত্তা দেয়, আমলকে তরতাজা রাখে, মনের অশান্তি দূর করে, বদনজর থেকে সুরক্ষা দেয় এবং শয়তান ও নিকৃষ্ট জ্বিনের আক্রমণ থেকে হেফাজত করে।
আল্লাহ বলেন—
“হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে অধিক পরিমাণে স্মরণ করো এবং সকাল-সন্ধ্যায় তাঁর মহিমা ঘোষণা করো।” [সুরা আহযাব, আয়াত: ৪১-৪২]
“অতএব, তোমরা আল্লাহর মহিমা ও পবিত্রতা ঘোষণা করো, যখন তোমরা সকাল করো এবং যখন তোমরা সন্ধ্যায় উপনীত হও।” [সুরা রুম, আয়াত: ১৭]
“তুমি তোমার রবের প্রশংসাসহ পবিত্রতা বর্ণনা করো সকালে ও সন্ধ্যায়।” [সুরা গাফির, আয়াত: ৫৫]
এরকম অসংখ্য আয়াত আছে কুরআনে। আর আল্লাহ তাআলার এসব নির্দেশনার আলোকে তাঁর নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে সকাল-সন্ধ্যার বিভিন্ন আমল, আযকার ও তাসবিহাতের সুস্পষ্ট নির্দেশনা দিয়ে গিয়েছেন।
যারা সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহকে ডাকে, তাদেরকে যেন দূরে ঠেলে দেওয়া না হয়, সেজন্য নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, “যারা সকাল-সন্ধ্যায় তাদের রবকে ডাকে তাঁরই সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে, তাদেরকে আপনি দূরে সরিয়ে দেবেন না।” [সুরা আনআম, আয়াত: ৫২]
জীবনের সার্বিক নিরাপত্তা, শান্তি ও সফলতার জন্য সকাল-সন্ধ্যার আমলগুলোর কোনো বিকল্প নেই। আল্লাহওয়ালা ব্যক্তিগণ এসব আমলকে জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ বানিয়ে নিয়েছিলেন।
সকাল-সন্ধ্যার আমলগুলো করলে যেসব উপকার ও ফজিলতের কথা হাদিস থেকে জানা যায়, সেগুলোর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো:
— বদনজর, জাদু, শয়/ তানের প্রভাব-কুমন্ত্রণা ও নিকৃষ্ট জিনের আক্র/ মণ থেকে নিরাপত্তা;
— আল্লাহর পক্ষ থেকে গুনাহমাফি এবং কিয়ামতের দিন আল্লাহর সন্তুষ্টির সুসংবাদ;
— জাহা/ ন্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাতের সুসংবাদ;
— দুঃখ-বেদনা ও পেরেশানি থেকে মুক্তিলাভ;
— জীবনের সার্বিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা।
আজ কোনো হাদিসের রেফারেন্স উল্লেখ করছি না। সামনের পর্বগুলোতে এসব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো, ইনশাআল্লাহ।

ভেঙ্গে পড়ো না, নিরাশ হয়ো না, সাহায্য আসবেই এটা আল্লাহর ওয়াদা!
"জেনে রাখো, নিশ্চয়ই আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে"!
[সূরা-বাকারা:২১৪]
Al Qur'an er Alo - It's an Online Islamic Portal Al Qur'an er Alo পেইজের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে, উদ্দেশ্য হলো মানুষের কাছে সঠিক ইসলামকে তুলে ধরা।

০১. কথাবার্তায় কর্কশ হবেন না। (০৩ঃ১৫৯) ০২. রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন (০৩ঃ১৩৪)। ০৩. অন্যের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। (০৪ঃ ৩৬) ০৪. অহংকার করবেন না। (০৭ঃ ১৩) ০৫. অন্যকে তার ভুলের জন্য ক্ষমা করুন (০৭ঃ ১৯৯) ০৬. লোকদের সাথে ধীরস্থির হয়ে শান্তভাবে কথা বলুন। (২০ঃ ৪৪) ০৭. উচ্চস্বরে কথা বলবেন না। (৩১ঃ ১৯) ০৮. অন্যকে উপহাস করবেন না (৪৯ঃ ১১) ০৯. পিতামাতার প্রতি দায়িত্বশীল আচরণ করুন। (১৭ঃ ২৩)
https://gazipurpress.com/7685-2/
পবিত্র কোরআনের ১০০ নির্দেশনা | গাজীপুর প্রেস ০১. কথাবার্তায় কর্কশ হবেন না। (০৩ঃ১৫৯) ০২. রাগকে নিয়ন্ত্রণ করুন (০৩ঃ১৩৪)। ০৩. অন্যের সাথে ভালো ব্যবহার করুন। (০৪ঃ ৩৬)

মাহে রমযান ও রোজার ফযীলত
রোযা ফারসী শব্দ, আরবী সিয়াম বা সাওম। এর আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা। শরীয়তের দৃষ্টিতে সিয়াম অর্থ সোবেহ সাদেক হতে সুর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার, যৌন সম্ভোগ ও শরীয়াত নির্ধারিত বিধি-নিষেধ হতে নিয়তসহ বিরত থাকাকে রোযা বলে।
https://gazipurpress.com/6002/
মাহে রমযান ও রোজার ফযীলত রোযা ফারসী শব্দ, আরবী সিয়াম বা সাওম। এর আভিধানিক অর্থ বিরত থাকা। শরীয়তের দৃষ্টিতে সিয়াম অর্থ সোবেহ সাদেক হতে সুর্....