Bank & BCS preparation

Bank & BCS preparation

Share

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Bank & BCS preparation, Education, .

20/08/2020

১। থানা ও উপজেলার মধ্যে পার্থক্য কী?

থানা ও উপজেলা প্রশাসনিক কারনে আলাদা।থানার প্রধান নির্বাহী অফিসার ইনচার্জ (OC) এবং উপজেলার প্রধান উপজেলা নির্বাহী অফিসার (UNO)।
উলেখ্য,উপজেলায় চেয়ারম্যান থাকে ও ভাইস চেয়ারম্যান থাকে।

২। থানা আর মডেল থানা, কোতয়ালী থানার মধ্যে পার্থক্য কি?

থানার প্রধান দায়িত্বে থাকেন ওসি আর মডেল থানার ASP মডেল থানা আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত আর থানা সাধারণ অস্ত্রে সজ্জিত ।বাংলাদেশের প্রথম মডেল থানা-ভালুকা , ময়মনসিংহ। কোতয়ালী থানা - এক সময় জেলা প্রশাসক তথা রাজস্ব কালেক্টটররা রাজস্ব সংগ্রহের জন্য নিয়মিত পুলিশ বাহিনী ব্যতীত দাঙ্গা পুলিশের মতো কোতয়াল বাহিনী দ্বারা কিছু থানা পরিচালিত করত। কোতয়াল বাহিনী যারা রাজস্ব তথা খাজনা দিতে পারত না তাদের ধরে এনে থানায় রাখত। পরবর্তীতে সেই থানা গুলোই কোতয়ালী থানা হিসেবে পরিচিত হয়েছে।

৩। অববাহিকা বলতে কী বোঝায়?

ভূ-পৃষ্ঠের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে গাঠনিক কারনে বা অন্যভাবে নিম্নভূমি স্মৃষ্টি হলে এবং সে নিম্নভূমি পলল ধারন করার উপযোগী অবক্ষেপণ মঞ্চে পরিণত হলে তাকে অববাহিকা (basin) বলে।

৪। বেনাপোল ও পেট্রোপোল কী?

বেনাপোল(বাংলাদেশ অংশের) ও পেট্রোপোল (ভারত অংশের) দুইটি স্থলবন্দর।

৫। অভিবাসী ও শরণার্থীদের মধ্যে পার্থক্য কী ?

যখন কেউ নিজ দেশ ত্যাগ করে অন্য কোন দেশে শিক্ষা,ব্যবসা, চাকুরি,শ্রম , গবেষণা ইত্যাদির জন্য স্থায়ী বা অস্থায়ী ভিত্তিতে বসবাসের উদ্দেশ্যে পাড়ী জমায় তখন তাকে অভিবাসী বলে আর রাজনৈতিক, সামাজিক, জাতিগত বিভিন্ন নিরাপত্তাগত কারণে নিজ ভূমি ছেড়ে বা আশ্রয়ের সন্ধানে অন্য কোন দেশে অস্থায়ীভাবে অবস্থানকৃত জনসমষ্টিকে শরণার্থী বলে।

৬। বামপন্থী ও ডানপন্থী বলতে কী বোঝায় ?

প্রগতিশীল মতবাদ ও সমাজতন্ত্রের এবং ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাসীদের বামপন্থী বলে ।অপরপক্ষে গণতান্ত্রিক ,পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থা এবং ধর্মীয় প্রতি অতি বিশ্বাসীদের ডানপন্থী বলে।

৭। একাডেমি ও ইনস্টিটিউটের এর মধ্যে পার্থক্য কী ?

সাধারণত মৌলিক , প্রথাগত , কারিগরি বা সামরিক শিক্ষা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানকে একাডেমি বলে।যেমন-বাংলা একাডেমি,মেরিন একাডেমি।
অপরপক্ষে পেশাগত বা ব্যবস্থাপনাগত উন্নয়নমূলক শিক্ষা প্রদানকারী বা কোন বিষয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠানকে ইনস্টিটিউট বলে ।
যেমন- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট।

৮। ট্যাবলয়েড পত্রিকা কাকে বলে ?

সাধারণত যে সাইজের পত্রিকা ছাপা হয় তার চেয়ে অর্ধেক সাইজের পত্রিকাকে ট্যাবলয়েড পত্রিকা বলে ।
যেমন: মানবজমিন ।

৯। অধিদপ্তর ও পরিদপ্তরের মধ্যে পার্থক্য কী ?

সাধারণত মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ এক বা একাধিক দপ্তরকে অধিদপ্তর বলে, যার প্রধান হলেন মহাপরিচালক । যিনি অতিরিক্ত সচিবের মর্যাদাসম্পন্ন অন্যদিকে অধিদপ্তরের অধীনস্ত এক বা একাধিক দপ্তরকে পরিদপ্তর বলে যার প্রধান হলেন পরিচালক । যিনি একজন যুগ্ম সচিব বা উপসচিবের মর্যাদাসম্পন্ন ।

১০। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্টি ও উপজাতির মধ্যে পার্থক্য কি?

ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী / আদিবাসী : কোন এলাকার সবচেয়ে প্রাচীন জনবসতি ও তাদের সংস্কৃতিকে বোঝাতে আদিবাসী পদটি ব্যবহৃত হয়। আধুনিক জনগোষ্ঠীর জৈব ও সামাজিক প্রভাবজাত নয় এমন জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী বলা হয়। উপজাতি এমন জনগোষ্ঠীগুলোকে বুঝায় যারা আলাদা রাষ্ট্র গঠন করতে পারেনি কিন্তু নিজস্ব একটি আলাদা সংস্কৃতি গড়ে তুলেতে সমর্থ হয়েছে। মূলতঃ রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্কের ভিত্তিতে জাতি বা উপজাতি নির্দিষ্টকরণ হয়ে থাকে।

১১। Recto & Verso কী?

বইয়ের পাতার ডানদিকের পৃষ্ঠাকে Recto বলে আর বইয়ের পাতার বামদিকের পৃষ্ঠাকে Verso বলে । Verso গুলোতে জোড় সংখ্যা এবং
Recto গুলোতে বিজোড় সংখ্যা থাকে।

১২। নদী ও নদের মধ্যে পার্থক্য কী ?

সাধারণত বাংলা , হিন্দি ,ফারসি ইত্যাদি ভাষার ক্ষেত্রে পুরুষবাচক শব্দ অ-কারান্ত এবং নারী বাচক শব্দ আ কারান্ত বা ই , ঈ -কারান্ত হয় ।
যেমন- নদ-নদী , কুমার-কুমারী ইত্যাদি।
সুতরাং যে সকল নদীর নাম পুরুষবাচক সেগুলোর পর নদ থাকে ।
যেমন:নীলনদ , কপোতাক্ষ নদ , ব্রহ্মপুত্র নদ এবং ‘যেসকল নদীর নাম স্ত্রীবাচক সেগুলোর পর নদী থাকে
যেমন:পদ্মা নদী,মেঘনা নদী
ইত্যাদি।

১৩। মহীসোপান ও মহীঢাল বলতে কী বুঝায় ?

পৃথিবীর মহাদেশগুলোর চর্তুদিকে স্থলভাগের যে অংশ অল্প অল্প ঢালু হয়ে সমুদ্রের পানির মধ্যে নেমে গেছে , তাকে মহীসোপান বলে।
আর মহীসোপানের শেষ সীমা থেকে ভূ-ভাগ খাড়াভাবে নেমে সমুদ্রের গভীরে তলদেশের সাথে
মিশে যাওয়া অংশকে মহীঢাল বলে ।

১৪। মহাসাগর,সাগর, উপসাগর , হ্রদের মধ্যে পার্থক্য কী ?

মহাসাগর- বিস্তীর্ন বিশাল জলরাশি যার সীমা নির্ণয় করা প্রায় দু:সাধ্য তাকে মহাসাগর।
সাগর- মহাসাগরে চেয়ে ছোট বিস্তীর্ন জলরাশিকে সাগর বলে ।
উপসাগর- যে সাগরে তিনদিক স্থল সীমানা দ্বারা পরিবেষ্টিত তাকে উপসাগর বলে।
হ্রদ -সাগরের চেয়ে ছোট বিস্তীর্ন জলরাশি। চারদিকে স্থল সীমানা দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকে।

১৫। ব্যক্তিস্বাতন্ত্রবাদ কি?

এই মতবাদের মূলনীতি ব্যক্তিস্বাধীনতা।

১৬। সাম্রাজ্যবাদ কি?

অপর রাষ্ট্র দখল করে শক্তি বৃদ্ধি ও সম্পদ বৃদ্ধি করার নাম সাম্রাজ্যবাদ।

১৭। ফ্যাসিবাদ কি?

ফ্যাসিবাদের মুখ্যনীতি জনগনের জন্য রাষ্ট্র নয় রাষ্ট্রের জন্য জনগন।রাষ্ট্রই সকল ক্ষমতার অধিকারী,ব্যক্তি নয়।

১৮। জাতীয়তাবাদ কি?

কোন জাতি বা সমাজের জাতীয় সংহতি বজায় রাখাকে জাতীয়তাবাদ বলে।

১৯। মার্কসবাদ কি?

কার্ল মার্কস এর মতবাদ ধনতান্ত্রিক, রাজতন্ত্র উচ্ছেদ করে শ্রেনী বৈষম্যহীন ব্যবস্থা কায়েম করাই এর কাজ।

২০। অ্যাডাল্ট ফ্রাঙ্কাইজ বলতে কি বুঝায়?

জাতি,ধর্ম,বর্ণ,নির্বিশেষে প্রাপ্তবয়স্ক ভোটার পুরুষ ও মহিলা ভোটারদের ভোট অধিকার।

২১। অ্যাপার্ট হেড কি?

জাতিগত বা বর্ণগত বৈষম্য কে অ্যাপার্ট হেড বলে।

২২। স্যাভাটোজ কি?

অন্তর্ঘাতমূলক কার্যকলাপ দ্বারা কোন কিছু ধ্বংস করা বা ধ্বংস করতে বাধ্য করা।

২৩। ফেডারেশন কি?

ফেডারেশন বা যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে কয়েকটি অঙ্গ রাজ্য বা প্রদেশ নিয়ে গঠিত, যার ক্ষমতা কেন্দ্রীয় বা প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে সাংবিধানিকভাবে বণ্টন হয়।
যেমন, আমেরিকা,কানাডা ও ভারত।

২৪। কনফেডারেশন কি?

কয়েকটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র মিলিত হয়ে যে সংস্থা গঠন করে তাকে কনফেডারেশন বলে।

২৫। অ্যাটর্নী জেনারেল বলতে কি বুঝ?

একটি দেশের সরকারের প্রদান আইনজীবীকে।

২৬। ডিপ্লোমেসি কি?

কূটনৈতিক, বিভিন্ন দেশের সাথে চুক্তির পূর্বে শত্রুতা না করে আলোচনা বা চুক্তি ব্যবস্থা কৌশল।

২৭।। ডিপ্লোমেটিক ইলনেস কি?

কোনো অনুষ্ঠান বা সভায় যোগদান না করার অজুহাতে অসুস্থতাককে ডিপ্লোমেটিল ইলনেস বলে।

২৮। রাষ্ট্রদূত কি?

এক রাষ্ট্র কর্তৃক অন্য রাষ্ট্রের প্রেরিত শ্রেনীর কূটনীতিকই হলো রাষ্ট্রদূত।

২৯। 'চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ' কি?

একজন রাষ্ট্রদূতের অনুপস্থিতিতে নিযুক্ত মিশনের অস্থায়ী প্রদান।

৩০। অ্যাম্বাসেডর কি?

একটি রাষ্ট্র থেকে অন্য রাষ্ট্রের প্রেরিত সর্বোচ্চ শ্রেনীর কূটনীতিকদের অ্যাম্বাসেডর বলা হয়।

৩১। হাইকমিশনার কি?

কমনওয়েলথভুক্ত রাষ্ট্রসমূহের সর্বোচ্চ শ্রেনীর কূটনীতিকদের হাইকমিশনার বলা হয়।

৩২। হুইপ কি?

পার্লামেন্টে ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদলের সদস্যদের মধ্যে সংঘবদ্ধ করার দায়িত্বে নিয়োজিত।

৩৩। প্রোটোকল কি?

কূটনৈতিক পরিভাষায় একে সাধারণ আন্তর্জাতিক দলিল বুঝায়।আন্তর্জাতিক সভা-সমিতির কার্য বিবরণী।

৩৪। তৃতীয় বিশ্ব কোন দেশদের বলা হয়?

স্বাধীনতাপ্রাপ্ত বিশ্বে উন্নয়নশীল দেশ।

৩৫। স্বায়ত্তশাসন কি?

স্বাধীনভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করার ক্ষমতা।

৩৬। দৈতশাসন কি?

একই রাষ্ট্রের দুই শক্তির শাসন ব্যবস্থা।

৩৭। শ্বেতপত্র কি?

কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর সরকার কর্তৃক প্রকাশিত বিবরণী।

৩৮। টাস্কফোর্স কি?

কোন দেশের স্থল,বিমান ও নৌবাহিনীর সম্মিলিত সৈন্যদল।

৩৯। বাফার স্টেট কি?

বিবাদমান দুই বৃহত্তর রাষ্ট্রের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্র,কম শক্তিসম্পন্ন স্বাধীন ও নিরপেক্ষ রাষ্ট্র।

৪০। স্ট্র ভোট কি?

কোন বিষয়ে জনমত যাচাইয়ের উদ্দেশ্যে কোন ব্যক্তি বা সংস্থা কর্তৃক বেসরকারি গৃহীত ভোট।

৪১। স্যাটেলাইট স্টেট কি?

প্রতিবেশি বৃহৎ এবং শক্তিশালী রাষ্ট্রের রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক প্রভাবাধীন অপেক্ষাকৃত দুর্বল রাষ্ট্র।

৪২। পুলম কি?

পুলম একটি সাধারণ চুক্তি ফার্মের উৎপাদন পরিমান নির্দিষ্ট করে দেয় কিন্তু প্রত্যেক ফার্মেই তার নিজ নিজ সত্তা বজায় রাখেএবং পরিচালনায় উৎপাদন কার্য চালায়।

৪৩। জানটা কি?

একটি স্ব-গঠিত সমিতি যা গোপনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে লিখিত হয়।

৪৪। গনভোট কি?

কোন বিতর্কিত প্রশ্নে রাষ্ট্রের ভোটদাতা কর্তৃক প্রত্যক্ষ ভোট।

৪৫। ইমপিচমেন্ট কি?

রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কোন অপরাধের জন্য রাষ্ট্রের প্রধান বা কোন মন্ত্রী পার্লামেন্টে বা এজন্য গঠিত উচ্চ ট্রাইব্যুনাল বিশেষ বিচার।

৪৬। পঞ্চম বাহিনী ( 5th column) কি?

যে জনতা গোপনে নিজ সরকারের বিরুদ্ধে কাজ করে এবং শত্রুকে সাহায্য করে।

৪৭। একনায়কতন্ত্র কি?

একনায়কতন্ত্র এমন একটি শাসনব্যবস্থা যেখানে সরকারের সমস্ত ক্ষমতা এক ব্যক্তির হাতে ন্যস্ত।

৪৮। দাঁতাত কি?

দুই দেশের মধ্যে বিরাজমান কঠোর মনোভাব হ্রাসের প্রচেষ্টা।

৪৯। গনতন্ত্র কি?

জনগন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত শাসনব্যবস্থা, জনগনের দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধিরা শাসনকার্য পরিচালনা করে।

৫০। ডী জুরী কি?

আইনগত নতুন সরকার বা রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি।

৫১। ডী ফ্যাকটো বলতে কি বুঝায়?

বাস্তবিকপক্ষে নতুন সরকার বা রাষ্ট্রের রীতিসিদ্ধ স্বীকৃতির পূর্বেই যে কোন ধরনের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সৃষ্টি করার জন্য বিধিবদ্ধ আইন।

৫২। ক্রশ ভোটিং কি?

শাসকদল অথবা বিরোধীদলের সদস্যগণ যখন দলগত বাধা এবং সমর্থন ভঙ্গ করে বিপক্ষ দলকে ভোট দেন।

৫৩। আমলাতন্ত্র বলতে কি বুঝায়?

আমলাদের দ্বারা পরিচালিত সরকার।

৫৪। বুর্জোয়া বলতে কি বুঝায়?

মধ্যবর্তী সম্প্রদায়, মার্কসিস্টদের মতে যারা মালিক শ্রেনীকে পছন্দ করে না এবং তাদেরকে শোষণ করে তারাই বুর্জোয়া।

৫৫। বহি:সমর্পণ চুক্তি বা Extradition Treaty কি?

বহি:সমর্পণ চুক্তি হলো এক দেশের অপরাধীকে অন্যদেশ চুক্তির মাধ্যমে তার নিজ দেশে ফেরত পাঠানো।

৫৬। ব্লু বুকস কি?

নীল মলাটে বাধানো ইংল্যান্ডের ব্যবস্থাপক সভার বা খাস রাজসভার বিবরনী পুস্তক।

৫৭। ব্লাক স্মার্ট কাদের বলা হয়?

ইতালির মুসোলিনের ফ্যাসিস্ট দল।

৫৮। রাজনৈতিক আশ্রয় কি?

যখন কোন রাজনৈতিক শরণার্থী অন্য কোন দেশে আশ্রয় নেন তখন তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় বলে।

৫৯। বাই ক্যামের্যাল লেজিসলেটার
শব্দটি দ্বারা কি বুঝায়?

যে কোন দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট আইনসভা।

৬০। শোভিনিজম কি?

অন্ধদেশ প্রেম বা উগ্র স্বদেশিকতা।

৬১। অধ্যাদেশ কাকে বলে?

জরুরি অবস্থা মোকাবেলার জন্য রাষ্ট্রপ্রধান কর্তৃক জারিকৃত আইন।

৬২। কুয়োমিনটাং কাদের বলা হয়।

চীনা জাতীয় বিপ্লবী দল।

৬৩। বলশেভিক কি?

রাশিয়ায় যারা কার্ল মার্কস মতবাদের বিশ্বাসী।

৬৪। PL-480 কি?

PL-480 হচ্ছে পাবলিক -ল ৪৮০। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য সাহায্য প্রদান সংক্রান্ত একটি আইন।

৬৫। দ্বীপ ও অন্তরীপ মধ্যে পার্থক্য কী ?

সাগরের মাঝে যখন স্থল জেগে ওঠে তখন তাকে দ্বীপ বলে যার চারদিকেই পানি দ্বারা বেষ্টিত আর যখন কোন দ্বীপ স্থলের সাথে সংযোগ থাকে তখন তাকে অন্তরীপ বলে ।

৬৬। ঐতিহাসিক রাজধানী কাকে বলে ?

যেসব রাজধানী কোন রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসেবে কয়েকশত বছর ধরে টিকে আছে এবং রাষ্ট্রের বিবর্তনে এর ঐতিহাসিক ভূমিকা থাকে তাকে ঐতিহাসিক রাজধানী বলে।
যেমন: ঢাকা,করাচি, দিল্লি ,রোম ।

৬৭ । পঞ্চম স্তম্ভ বা ফিফথ এস্টেট
বলতে কী বোঝায় ?

আধুনিক যুগে ব্লগিংকে যে কোনো রাষ্টের পঞ্চম স্তম্ভ বলা হয় । তবে কেউ কেউ ইন্টারনেট প্রযুক্তির আওতায় থাকা প্রতিটি মানুষকেই পঞ্চম স্তম্ভ বলে।
উল্লেখ্য,আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় স্বীকৃত চারটি স্তম্ভ
হলো -আইন ,বিচার , নিবার্হী বিভাগ এবং সংবাদপত্র ।

৬৮। থ্রাস্ট সেক্টর বলতে কী বোঝায় ?

অর্থনৈতিক উন্নয়নকে সামনে রেখে সরকার অনেক সময় বিভিন্ন সেক্টর বা অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত খাত বলা হয় । যেমন: বাংলাদেশ রপ্তানিযোগ্য পণ্যের বিবেচনায় তৈরি পোশাক, চামড়া ও চামড়াজাত দ্রব্য ইত্যাদি থ্রাস্ট সেক্টর হিসেবে ধরা হয়।

৬৯। বিদ্যুতের ক্ষেত্রে ‘গ্রিড ‘ দ্বারা কী বোঝানো হয় ?

উচ্চ ভোল্টেজ সমৃদ্ধ জাতীয়ভাবে ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার বা তড়িৎ ক্ষমতার বণ্টনের ব্যবস্থা হলো গ্রিড।

৭০। অপেরা দ্বারা কী ধরণের সাহিত্যকে বোঝানো হয় ?

সঙ্গীতপ্রধান নাটকের সাধারণত অপেরা বলা হয়।অপেররার কাহিনি ও চরিত্র পরিকল্পনা করতে হয়
সঙ্গীতকে উপযোগী করে,যা মূলত রঙ্গমঞ্চে উপস্থাপনার জন্যই রচিত হয় অনেকে যাত্রাপালাকে অপেরা হিসেবে অভিহিত করেন। বাংলা ভাষার প্রথম অপেরা শকুন্তলা।

৭১। কম্পিউটারের ক্ষেত্রে 'কার্নিং' বলতে কি বোঝায়?

ডকুমেন্টে অক্ষর টাইপ করার সময় টাইপকৃত অক্ষরগুলোর সাধারন দুরত্ব পরিবর্তনের প্রক্রিয়া হল কার্নিং।

৭২। নীলা কি?

নীলা এক ধরনের নীল স্বচ্ছ মুল্যবান মণি।তবে অপ্ল পরিমানে আয়রণ ও টাইটেনিয়াম থাকলে এটা হলুদ, বাদামী,সবুজ,গোলাপি,কমলা ইত্যাদি রঙের হয়ে থাকে।

৭৩।ফাইবার গ্লাস কি?

ফাইবার গ্লাস হল খুব সুক্ষ্ম কাচের বস্তু।এর ব্যাস এক মিটারের দশ লক্ষ ভাগের এক ভাগেরও কম।গাড়ির বিভিন্ন অংশ ও অন্যান্য দ্রব্য তৈরিতে এটা ব্যবহৃত হয়।

৭৪।অ্যাক্টা-দিউরনা(Acta-diurna) কী?

আধুনিক সংবাদপত্রের আদিরূপ হল অ্যাক্টা-দিউরনা। খ্রিষ্টপূর্ব ৫০সালে জুলিয়াস সিজারের আমলে রোমে সে সময়ের ঘটনাবলী হাতে লিখে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ্য স্থানে সেঁটে রাখাহতো, যা অ্যাক্টা-দিউরনা নামে পরিচিত।

৭৫।সামাজিক যোগাযোগ সাইট Twitter এর লেগোর পাখির নাম কি?

ল্যারি বার্ড(Larry bird)। সাবেক খ্যাতিমান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ল্যারি জো বার্ড'কে সম্মান জানাতে এরূপ নামকরণ করা হয়।Twitter এ বর্তমানের এই পাখির লেগোটি ৫জুন ২০১২ গৃহীত হয়।

৭৬। টমোগ্রাফি কী?

যে প্রক্রিয়ায় কোনো ত্রিমাত্রিক বস্তুর কোনো ফালি বা অংশের দ্বিমাত্রিক প্রতিবিম্ব তৈরি করা হয় তাকে টমোগ্রাফি বলে।

৭৭।Persona-non-grata শব্দ সমষ্টি কোন বিশেষ ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য?

কূটনীতিবিদদের ক্ষেত্রে।

৭৮।অরগানিক ফুড বলতে কি বোঝায়?

বিশেষ পদ্ধতিতে চাষ করা সবজি যাতে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক কীটনাশক ব্যবহৃত হয় না এবং শরীরের প্রয়োজনীয় খাদ্যগুন বজায় রাখা হয়, তাই হল অরগানিক ফুড।

৭৯।'মুফাসসির' কাকে বলে এবং প্রথম মুফাসসির কে?

যিনি আল কুরআনের তাফসির ( অর্থাৎ অর্থ,তাৎপর্য ও ব্যাখ্যা) করেন তাকেই মুফাসসির বলা হয়। ইসলামের প্রথম 'মুফাসসির' হলেন মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা:)।

৮০।পেট্রোলের অপর নাম কি?

গ্যাসোলিন,যা প্রধানত উত্তর আমেরিকার দেশগুলোতে ব্যবহৃত হয়!

৮১।রিট আবেদন কী?

রিট শব্দটির অর্থ হলো আদালত বা যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ঘোষিত বিধান বা আদেশ।বাংলাদেশ সংবিধানের ১০২ ধারা মতে,কোনো সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি যে কারো বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করতে পারেন।

৮২।নটিক্যাল মাইল বলতে কি বোঝায়?

নটিক্যাল মাইল হলো নাবিকদের দুরত্ব নির্ণায়ক মাপবিশেষ বা নৌমাইল। ১নটিক্যাল মাইল সমান
১.৮৫২কিমি বা ৬,০৭৬ ফুট(প্রায়)।

৮৩। Depreciation কী?

মুলত ব্যবহারজনিত ক্ষয়ক্ষতির কারণেযন্ত্রপাতি বা অন্য কোনো সম্পত্তির দাম যেটুকু কমে যায়, তাকেই এ সম্পত্তির অবচয় Depreciation বলে।

৮৪। হেমলক কী?

ইউরোপ ও উত্তর আফ্রিকার একটি অত্যন্ত বিষাক্ত বহুবর্ষজীবী সপুস্পক উদ্ভিদের নাম হেমলক। এর নি:সৃত রস থেকে তীব্র বিষ তৈরি করা হয়। সক্রেটিস এ বিষ পানেই মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

৮৫। সুপারনোভা কী?

সুপারনোভা বা অতিনবতারা হলো এক ধরনের নাক্ষত্রিক বিস্ফারণ,যার ফলশ্রুতিতে নক্ষত্র ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং অবশেষরূপে থাকে নিউট্রন তারা কিংবা কৃষ্ণবিবর।

৮৬। দ্য সাপার লাস্ট' কী?

' দ্য সাপার লাস্ট ' লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি'র আঁকা যীশু খ্রিস্টের শেষ আহার পর্বের বিখ্যাত ছবি।

৮৭।উপমহাদেশ বলতে কী বোঝায়?

উপমহাদেশ হলো কোন মহাদেশের অংশবিশেষ, যা ভৌগলিকভাবে মহাদেশের অন্য অংশ থেকে ভিন্ন টেকটোনিক প্লেটের উপর অবস্থিত।
যেমন-ভারত উপমহাদেশ, আরবদ্বীপ।

৮৮।কোকো(Cocoa) কী?

কোকো ক্রান্তীয় অঞ্চলের একটি অর্থকরী ফসল।চকোলেট, মাখন,পানীয়সহ বিভিন্ন মিষ্টি জাতীয় খাদ্যের সুগন্ধ বাড়াতে কোকোর প্রয়োজন অপরিহার্য।

৮৯।কম্পিউটারের ড্রাইভ 'সি' থেকে শুরু হয় কেনো?

কম্পিউটারের শুরুর দিকে ইন্টারনাল স্টোরেজ না থাকায় স্টোরেজ হিসেবে ফ্লপি ডিস্ক ব্যবহার করা হত।পরবর্তী ১৯৮০ সালের দিকে ইন্টারনাল স্টোরেজ হিসেবে হার্ডডিস্ক আসলে 'C' দ্বারা বোঝানো হয়।বর্তমানে ফ্লপি ডিস্কের ব্যবহার শেষ হলেও এটা 'চ'- তেই ব্যবহৃত হচ্ছে।

৯০।হায়ারোগ্লিক(Hieroglyph)কী?

হায়ারোগ্লিক বা চিত্রলিপি হলো চিত্রভিত্তিক প্রাচীন
মিশরীয় লিখন পদ্ধতি।প্রায় ৭৫০টি চিত্রলিপি চিহৃ দিয়ে এ লিখন তৈরি হয়েছিল।

৯১।ঘনবীক্ষণ যন্ত্র কী?

যে যন্ত্র দ্বারা স্বল্প ব্যবধানে দুটি বিন্দু থেকে দুটি আলোকচিত্র গ্রহন করে ত্রিমাত্রিক অনুভূতি পাওয়া যায় তাকে ঘনবীক্ষন যন্ত্র বলে।

৯২।ষোলোকলা বলতে কি বোঝায়?

পৃথিবী থেকে বিভিন্ন সময়ে চাঁদের আলোকিত অংশের বিভিন্ন অংশ দেখা যায়।চাঁদের এ পরিবর্তনকে কলা বলে।আর ষোলো ভাগে ভাগ করা হয় বলে একে একত্রে ষোলোকলা বলা হয়।

৯৩।সুমো খেলা কী?

'সুমো '(Sumo) এক ধরনের কুস্তিখেলা। অসম্ভব স্থুলকায় কুস্তিগীরেরা এ খেলায় অংশ নেয়। যীশু খ্রিস্টের জন্মের পূর্বেই এ খেলার উদ্ভব হয়।

৯৪।মেসমেরিজম বলতে কী বোঝায়?

মেসমেরিজম এক ধরনের সম্মোহন। এতে অন্যের মস্তিষ্ককে অসাড় করে নিজের ইচ্ছায় চালিত হয়।জার্মান চিকিৎসক ফ্রাঞ্জ অ্যান্টন মেসমার চিকিৎসায় এটি প্রথম ব্যবহার হয়।

৯৫। কসমোলজি কী?

মহাবিশ্বের স্থান ও কালসম্বন্ধীয় গঠন, উৎপত্তি, পরিণতি ইত্যাদি সম্বন্ধে তত্ত্বীয় এবং পর্যবেক্ষণ সম্মত বিদ্যাকে কসমোলজি বা মহাবিশ্বের সৃষ্টিতত্ত্ব বলে।

৯৬।'প্রিজমা'এবং'পোকেমন গো' কী?

প্রিজমা হলো ছবি সম্পাদনার অ্যাপস,যার মাধ্যমে ছবি সম্পাদন করে ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামসহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় তা শেয়ার করা যায় আর 'পোকেমন গো' হলো জনপ্রিয় গেমিং অ্যাপ।

৯৭।জেনোফোবিয়া(Xenophobia) দ্বারা কি বুঝানো হয়?

এটা দ্বারা অপরিচিত বা বিদেশী ব্যক্তি, তত্ত্ব, সংস্কৃতি, উদদ্যোগ ইত্যাদির প্রতি ভীতি ও অবিশ্বাস বোঝায়।এটাতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা বিদেশী বা অপরিচিত কোনো তত্ত্ব বা উদ্যোগের ভালোমন্দ আদৌ যাচাই না করে তা বর্জন করার পক্ষপাতী।

৯৮।জাইরোস্কোপ কী?

বিমানপোতে ওঠানামা বা গতি পরিবর্তনকালে দিগন্তের দিক এবং উত্তর দিক মনে রাখার যন্ত্র হলো জাইরোস্কোপ।

৯৯।ন্যায়পাল কাকে বলে?

ন্যায়পাল বলতে এমন একজন সরকারী মুখপাত্র বা কর্মকর্তাকে বোঝায়,যিনি সরকারি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ তদন্ত করেন।সরকারি আমলা ও সাধারন নাগরিকদের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী সরকারি এজেন্ট হিসেবে তিনি থাকেন স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও সকলের নিকট গ্রহণযোগ্য। বাংলাদেশের সংবিধানের ৭৭নং অনুচ্ছেদে এ সম্পর্কে বলা হয়েছে।

১০০। Green Currency কী?

সাধারণ কৃষিনীতি অনুসরণ করার জন্য ইউরোপীয় অর্থেনেতিক কমিউনিটিভূক্ত দেশগুলো যেসব মুদ্রা একটি কৃত্রিম বিনিময় হার ব্যবহার করে সেগুলো Green Currency বলে ।

১০১।Pupil ও Student এর মধ্যে পার্থক্য কী?

সাধারণত কোনো শিক্ষকের সরাসরি তত্ত্বাবধানে শিক্ষা গ্রহণকারী বা নিচের শ্রেণীর শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে Pupil আর স্কুল (মাধ্যমিক),কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে Student ব্যবহৃত হয়।

১০২। ভায়াডাক্ট কী?

ভায়াডাক্ট এক ধরনের বিশেষ সেতু,যেখানে ধারাবাহিকভাবে পাশাপাশি দুই পিলারের ওপর ধনুক আকৃতির কাঠামো তৈরি করে তার ওপর সড়ক বা রেলপথ স্থাপন করা হয়।

১০৩। প্লুটো কেন গ্রহ নয়?

ভর,আকৃতি (ছোট) এবং অনিয়মিত কক্ষপথ-প্রধানত এ তিন বিষয়ের কারণেই প্লুটোকে গ্রহের মর্যাদাচ্যুত করা হয়।

১০৪।মনোকালচার কী?

কোনো জমিতে সকল ধরনের চাষাবাদ বাদ দিয়ে শুধু একটি শস্যের চাষ করাকে বলা হয় মনোকালচার বা একক কৃষি।

১০৫। Mbps ও MBps এর মধ্যে পার্থক্য কী?

Mbps এর পূর্ণরূপ Megabits per second,যা
সাধারণ ডাউনলোড ও আপলোড স্পিড।আর MBps এর পূর্ণরূপ Megabytes per second,যা সাধারণ
ফাইল সাইজ বা ডেটার পরিমাণ প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। উলেখ্য,১বাইট সমান ৮বিট।

১০৬। চন্দ্রমুদ্রা বা Moon Money কী?

প্রাচীনকালে চীনে প্রচলিত এক ধরনের বিনিময় মাধ্যম হলো ' চন্দ্রমুদ্রা '।তামার তৈরি এ মুদ্রাটি দেখতে অর্ধ চন্দ্রাকার হওয়ায় এর এরূপ নামকরণ করা হয়।

১০৭।Holy See (হলি সী) কী?

রোমান ক্যাথলিক চার্চের আইনগত ও প্রতিকী প্রতিভূ হলো হলি সী,যার সর্বোচ্চ পদে থাকেন পোপ। এটা দ্বারা অনেক সময় নগর ভ্যাটিকানকেও বোঝানো হয়।

১০৮।নাইলন(Nylon) কী?

কতিপয় কৃত্রিম প্লাস্টিক জাতীয় পদার্থের সাধারণ নাম হলো নাইলন। এটা খুব শক্ত ও স্থিতিস্থাপক পদার্থ।
কয়লা, বাতাস,পেট্রোলিয়াম,চুনাপাথর, বায়োগ্যাস ইত্যাদি উপাধানের সাহায্যে এক জটিল প্রক্রিয়ায় এটা তৈরি করা হয়।

১০৯।খ্রিষ্টাব্দ কী?এর প্রচলন কখন থেকে শুরু হয়?

যীশু খ্রিস্টের জন্ম থেকে গননা করা বর্ষপঞ্জী হলো খ্রিস্টাব্দ। ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৫৮২ পোপ ত্রয়োদশ গ্রেগরির এক আদেশানুসারে এ বর্ষপঞ্জীর প্রচলন ঘটে।

১১০।প্রতি চার বছর অন্তর লিপ ইয়ার
হওয়া সত্ত্বেও বাংলা নববর্ষ কিভাবে ১৪ এপ্রিলই হয়?

বংগাব্দকে আধুনিক করতে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দের ১৭ ফেব্রুয়ারি বাংলা একাডেমী কর্তৃক ড. মুহম্মদ
শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়।গঠিত কমিটির প্রস্তাব অনুসারে বছরের ১ম পাঁচ মাস ৩১দিনের ও বাকী মাসগুলো ৩০দিনের এবং লিপইয়ারের ক্ষেত্রে ফাল্গুন মাসে ১দিন যোগ করা হয়।এ কারনে বাংলা নববর্ষ প্রতি বছর ১৪ এপ্রিলই হয়।

১১১। অ্যাকর্ড কী?

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ক্রেতাদের ইউরোপীয় জোট।

১১২। অ্যালায়েন্স কী?

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ক্রেতাদের উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের জোট।

১১৩। চেকবুক কূটনীতি কী ?

অবকাঠামোসহ বিভিন্ন খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করে কোনো দেশকে কাছে টানতে চাওয়ার কূটনীতি।

১১৪। সার্কুলার নোট কী?

পর্যটকদের দেয়া যে হুন্ডি (নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ)ব্যাংকের বিদেশস্থ কোনো শাখায় ভাঙবার সুযোগ রয়েছে,তাকে সার্কুলার নোট বলে।এটা এক ধরনের প্রত্য্যপত্র বা লেটার অব ক্রেডিট (LC)।

১১৫। হিসপানিক কি?

হিসপানিক হলো ঐ সকল অভিবাসী জনগোষ্ঠী যারা স্পেনের ভাষা, সংস্কৃতির সাথে যুক্ত ।

১১৬। কত তারিখ থেকে বাবার নামের সাথে মায়ের নাম লেখা শুরু হয়?

উত্তর - ১৯৯৮ সালের ৯ ডিসেম্বর রোকেয়া দিবসে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মায়ের নাম লেখার ঘোষণা দেন এবং ২০০০ সালের ২৭ আগস্ট কার্যকর হয়।আর সার্টিফিকেটে পিতার নামের সাথে মায়ের নাম লেখা চালু হয়-২০০৪ সালে।

১১৭। "সরকারি সফর" এবং "রাষ্ট্রীয় সফর" এর মধ্যে পার্থক্য কী?

উত্তর - রাষ্ট্র প্রধান ( রাষ্ট্রপতি), মন্ত্রিপরিষদ প্রধান
( প্রধানমন্ত্রী) - সফর হলো - রাষ্ট্রীয় সফর,
অন্যদিকে - সরকারের মন্ত্রী, এমপি, আমলাদের সফর হলো - সরকারি সফর ।

১১৮। আইটি পার্ক ও হাইটেক পার্কের মধ্যে পার্থক্য কী?

উত্তর - আইটি পার্ক মূলত সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট কিংবা আউটসোর্সিং কাজের সাথে সম্পর্কিত । যেমন :স্যামসাং, অ্যাপল ইত্যাদির ক্যাম্পাস।
আর হাইটেক পার্ক হল উন্নতটেকনোলজিরর সাথে
রিসার্চ ডেভেলপমেন্ট এবং প্রোডাকশন ইত্যাদির সমন্বয়।
যেমন: সুইজারল্যান্ডের রোল্যাক্স আর ইসরাইলের চিকিৎসা আর সামরিক ইন্ডাস্ট্রি

১১৯। মাননীয় & মহামান্য এদের মধ্যে পার্থক্য কী?

উত্তর -
মাননীয়
১। যাকে মান্য করা প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য
২। যেমন: প্রধানমন্ত্রীকে সম্মোধনের ক্ষেত্রে মাননীয়
ব্যবহার করা হয়।
মহামান্য
১। যাকে মান্য করা প্রত্যেক নাগরিকের অবশ্য কর্তব্য
এবং যিনি আইনের ঊর্ধ্বে অবস্থান করেন।
২। যেমন: রাষ্ট্রপতিকে সম্মোধনেরক্ষেত্রে মহামান্য
ব্যবহার করা হয়।

১২০। হাওর, বাওর এবং বিল, ঝিল এর পার্থক্য কী ?

উত্তর- হাওর হচ্ছে বিশাল গামলা আকৃতির জলাশয় যা
ভূআলোড়নের ফলে সৃষ্টি হয় এবং সেখানে অনেক পানি জমে। যেমনঃ হাকালুকি।
অন্যদিকে বাওর হল পুরাতন নদীর গতিপথ পরিবর্তনের মাধ্যমে সৃষ্ট জলাশয়। বিল পুরাতন নদীর গতিপথের ধার ঘেঁষে সৃষ্টি হয়। যেমন চন্দা। ঝিল নদীর পরিত্যাক্ত খাত। সাধারনত ঝিলকে অশ্বক্ষুরাকৃতি হৃদ হিসেবে নির্দেশ করা হয়।

১২১। ১, ২, ৫ টাকার কয়েন গুলো কেন সরকারি মুদ্রা ?

উত্তর - আমরা সবাই জানি ১, ২, ৫ টাকার কয়েনগুলো সরকারি মুদ্রা কারণ এগুলোতে অর্থ সচিবের স্বাক্ষর থেকে আর বাকি নোটগুলোতে থাকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের । মূলত দেশের টাকা ছাপানোর দায়িত্ব হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের । এজন্য ৫ থেকে ১০০০ হাজার টাকার নোট ছাঁপানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে যতটাকা ছাঁপাবে ততটাকার সমান টাকা বা gold বা ডলার মজুদ রাখতে হয় ফরেন রিভার্জ
সিরিকিউরিটি হিসেবে ।

অপর পক্ষে ১ ২ ও ৫ টাকার কয়েন ছাঁপানোর জন্যসরকারকে কোন Gold রিজার্ভ রাখতে হয় না । ফলে বহুল ব্যবহৃত এসব কয়েন সরকার ইচ্ছামতো পরিমাণে বানাতে পারে , এতে দেশের অনেক সময় মুদ্রাস্ফীতির লাগাম টেনে ধরতে পারে।

সংগৃহীত

Photos from Bank & BCS preparation's post 15/07/2020

#সাম্প্রতিক_দর্পণ
নেপাল ভারত সীমান্ত বিরোধ
নোট : শ্রাবনী রহমান

15/07/2020

খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন। যেকোন পরিক্ষায় কমন আসবেই।

Share করে৷ নিজের timeline এ রেখে দিন।

✿➢১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর
✿➢২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর
✿➢৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান
✿➢৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে
✿➢৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে
✿➢৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
✿➢৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন
✿➢৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি
✿➢৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
✿➢১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি
✿➢১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন
✿➢১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে
✿➢১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন
✿➢১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে
✿➢১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা
✿➢১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
✿➢১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
✿➢১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ
✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর
✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ
✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)
✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর
✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)
✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান
✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ
JOIN OUR FACEBOOK GROUP
✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ
✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন
✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
✿➢৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে
✿➢৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ
✿➢৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী
✿➢৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড
✿➢৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে
✿➢৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে
✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর
✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে
✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি
✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি
✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে
✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে
✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়
✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে
✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে
✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে
✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল
✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ
✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা
✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল
✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন
✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি
JOIN OUR FACEBOOK GROUP

✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে
✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে
✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়
✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির
✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল
✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে
✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত
✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন
✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে
✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি
✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি
✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন
✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা
✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী
✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু
✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে
✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল
✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস
✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে
✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.
✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে
✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে
✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি
✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে
✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি
JOIN OUR FACEBOOK GROUP

✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে
✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়
✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।

✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)
✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ
✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়



✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা
✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে
✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি
✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর
✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে
✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে
✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি
✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু
✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন
✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত
✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি
✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার
✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের
✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি
✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার
✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর

আরো পড়ুন:-
নতুন নিয়মে ৩৯ তম স্পেশাল বিসিএস | শুধুমাত্র এমসিকিউ-মৌখিক
১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে
১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি
১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার
১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত
১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%
১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি
১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ
১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত
১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ
১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম
১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি
(২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)
১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%
১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %
১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জ
ন)
১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন
১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে
১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে
১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর
১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
JOIN OUR FACEBOOK GROUP

১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি
১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.
১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি
১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.
১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬
১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.
১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস
১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে
১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট
১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক
১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে
১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.
মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক
১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে
১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান
১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর
১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে
১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ
১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে
১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)
১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ
১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে
১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি
১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ
১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে
১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ
১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে
১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)
১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়
১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়
JOIN OUR FACEBOOK GROUP

এরকম আরো গুরত্বপূর্ন সব পোস্ট সাথে সাথে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে দিয়ে রাখুন।
১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে
১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি
১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে
১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা
১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম
১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে
আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি
১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)



১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়
১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক
১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস
১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে
১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের
ভাষা আন্দোলন

১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে
১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO
১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি
১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন
১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন
১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)
১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান
১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের
১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে
১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর
১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে
১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা
১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে
১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি
১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি
১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা
১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)
১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন
১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে
১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ
১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা\
লি দাঙ্গা।
job%2BSuggestions
Job exam suggestions

JOIN OUR FACEBOOK GROUP

১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে
১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান
১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে
১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর
১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন
১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর
১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল
১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল
১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম
১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ
২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ
❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান
❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী
❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী
❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা
❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি
❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী
❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)
❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার
❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে
❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি
❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের
❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল
❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ
❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি
❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর
❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে
❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন
❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা
❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী
❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা
❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১
❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড
❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন
❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন
❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)
❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন
❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে
❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি
❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন
❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়
❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ
❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন
❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে
❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে
JOIN OUR FACEBOOK GROUP

❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক
❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ
❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন
❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন
✺ ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস
✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়
✺ ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে
✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি
✺ ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি
✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী
✺ ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট
✺ ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট
✺ ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট
✺ ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ
✺ ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
✺ ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
✺ ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত
✺ ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে
✺ ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের
✺ ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
✺ ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
✺ ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে
✺ ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান
✺ ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে
✺ ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর
✺ ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
✺ ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে
✺ ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর
✺ ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
✺ ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল
✺ ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে
✺ ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে
✺ ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
✺ ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ
✺ ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে
✺ ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে
✺ ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
✺ ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর
✺ ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
✺ ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর
JOIN OUR FACEBOOK GROUP

✺ ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)
✺ ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর
✺ ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
✺ ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
✺ ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান
✺ ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)
✺ ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
✺ ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল

❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
❑➫৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%
❑➫৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%
❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮
❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে
❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়
❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে
❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে
❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি
❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল
❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে
❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে
❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল
❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)
❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে
❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে
❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা
❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)
❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম
❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার
❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর
❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।
❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ
❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু
❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি
❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে
❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%
❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে
❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ
❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার
❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)
❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার
❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত
❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)
❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)
❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা
❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়
❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার
❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত
❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার
❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া
❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত
❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে
❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত
❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি
❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি
❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে
❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে
❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে
❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে
■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী
■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে
JOIN OUR FACEBOOK GROUP

■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি
■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ
■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর
■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে
■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে
■➢৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে
■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী
■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা
■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই
■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের
■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী
■➢৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে
■➢৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে
■➢৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে
■➢৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে
■➢৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে
■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।
■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী
■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে

■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি
■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং
■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত
■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল
■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে
■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়

Want your school to be the top-listed School/college?

Website