মিউজিক নিয়া ঠেলা-ঠেলি বন্ধ হইলে একটু গাজ্জার খবর নেন। বেশি না আজকে একটা স্কুলে হামলা চালিয়ে প্রায় ২০০ মানুষকে শহীদ করা হইছে।
আর গতকাল আল শিফা হাসপাতালে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দিয়ে আইসিইউতে থাকা ৪০ জন রোগীকে শহীদ করে দিয়েছে।
বলা হয়, হালাকু খান যখন বাগদাদ আক্রমণ করেছিল, তখন পণ্ডিতদের বড় অংশটাই ব্যস্ত ছিলেন মোনাজারা নিয়ে। তৎকালীন বাগদাদের অবস্থা এমন পর্যায়েও পৌঁছেছিল যে, ফিকহী বিষয় নিয়ে বিরোধের কারণে অনেক সময় খুনোখুনিও হয়ে যেত।
দারুল খেলাফতের বাশিন্দাদের রক্তে দাজলা নদীর পানির রঙ পরিবর্তন করে হালাকু খান বিরোধ ''খতম'' করে দিয়েছিলেন।
তৎকালীন সময়ে হালাকু বিরোধ ''খতম'' করে দিতে পারলেও জামানার হালাকু নেতানিয়াহু সেটা পারতেছে না। বুঝা যাচ্ছে আমাদের উন্নতি হইছে।
Quran Hedayh
this channel is for Islamic purposes.So who like this join here.
Operating as usual
আবু উবাইদা আরবদের ঘুম ভাঙাচ্ছে... এদিকে আমাদের প্রজন্ম ক্রিকেট খেলা নিয়ে ব্যস্ত
দেখতে ছোট হলেও তার হক্বের আওয়াজ ছিলো আপোষহীন, আশাকরছি মহান আল্লাহর রহমতে তার মুখে আরও হক্বের জয়ধ্বনি উচ্চারিত হবে।
"হাসবুন আল্লাহ ওয়া নি'মাল ওয়াকিল,নি'মাল মাওলা ওয়া নি'মান নাসির"
অর্থঃ- আল্লাহ আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং তিনিই উত্তম অভিভাবক,উত্তম রক্ষাকর্তা এবং উওম সাহায্যকারী।---সূরা-আল--ইমরান-১৭৩
নিঃসন্দেহে রিজিকের মালিক একমাত্র আল্লাহু সুবানাহু তায়ালা।🥰🥀
সুবহানাল্লাহ!
আলহামদুলিল্লাহ ১০ হাজার ফলোয়ার পূর্ন হল ধন্যবাদ সবাইকে
#
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন 😭জান্নাত নসিব করুক আমিন🤲
Do This All Muslims . . . . . #palestine🇵🇸 #jerusalem #supernatural #standwithpalestine🇵🇸
🤲🤲
আমাকে কি দেখতে পাও মুসলিম শাসক বৃন্দ
🗣️ফিলিস্তিনি শিশু
১০ হাজার ফলোয়ার হতে আর মাএ ৬০ জন বাকি আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা চাই
3 hospitals are completely out of service and 25 were partially damaged in the Gaza Strip as a result of the Israeli bombing.
কাল জুমার নামাজ এর পর মুনাজাত এ ফিলিস্তিনের ভাই বোনদের জন্য সকল মসজিদে দোয়া করার জন্য আহবান জানানো হচ্ছে।
Palestine ❤️
আমি পুরোটা খেতে পারেনি তার আগেই দুনিয়া ছাড়তে হয়েছে।
তোমরা ক্রিকেট, ফুটবল,কনসার্ট, জাতীয়তাবাদ, ভোগবাদীতা, কথিত ক্যারিয়ায়ের নেশায় মাতাল না হয়ে পড়লে আমরা পুরোটা খেতে পারতাম।
থাকো তোমরা ভোগ বিলাসিতা নিয়ে আমরা জান্নাতে চললাম। আর তোমাদের শেষ পরিনতি দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
#ফিলিস্তিন
তুফানুল আকসা
#আলআকসা
#ফিলিস্তিন
#তামিমআলআদনানি
#উম্মানেটওয়ার্ক
দ*খলদার ইস*রাইলের নিরীহ মুসলিমদের উপর হামলার প্রতিবাদে মালিবাগ ইমাম খতিব পরিষদের আজকের বিক্ষোভ মিছিল
Today's the best Photo 🌿🥰
•🔴 Beautiful
ভারতের একজন শায়েখ খুব সুন্দর বলেছিলেন -
বোকা মেয়েরা স্বামীকে দাস বানিয়ে নিজে হয় দাসের স্ত্রী। কিন্তু জ্ঞানী মেয়ে স্বামীকে রাজা বানিয়ে নিজেকে তার রানী বানিয়ে নেয়।
প্রেক্টিসিং মুসলিম পাত্রপাত্রী সন্ধানের সাইট OrdhekDeen.com এর মাধ্যমে ১৪০০ বিয়ে পূর্ণ হওয়ায় দোয়া ও শুভকামনা রহিল
OrdhekDeen | অর্ধেকদ্বীন - হোম যে ব্যক্তি বিয়ে করলো সে তার অর্ধেক দ্বীন পূর্ণ করে ফেললো। বাকি অর্ধেকের জন্য সে আল্লাহকে ভয় করুক। -
ইয়াজুজ ও মাজুজ দুইটি অত্যাশ্চর্য মানবসম্প্রদায়
আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহর ডেংগু পজেটিভ। শারীরিক অবস্থা ভীষণ নাজুক হওয়ায় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্বাবধানে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি রাখা হয়েছে। শারিরীক অবস্থা ক্ষনে ক্ষনেই পরিবর্তিত হচ্ছে। প্রেশার ফল করে যাওয়া ডেংগুর এখনকার সময়ে এক আতংকের নাম। সবার কাছে তার শিশু কন্যা সহ দ্রুত আরোগ্য এবং পরিস্থিতির উন্নতির জন্য দুয়া চাচ্ছি।
আল্লাহ যেনো সকল অসুস্থদের আরোগ্য দান করেন।
-ডা.নিয়ামতুল্লাহ ।(ছোট ভাই)
#আব্দুলহাইমুহাম্মাদসাইফুল্লাহ
আল্লাহ যার সাথে থাকেন তিনি পথের কথা ভাবেন না, ভাবেন পথের মালিকের কথা।
মূসা আলাইহিস সালামের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সবচেয়ে নান্দনিক যে পরিণতি—সেখানেও আছে দরিয়ার উপস্থিতি।
আমরা জানি—নবি মূসা আলাইহিস সালাম এবং তাঁর সম্প্রদায়ের জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা দরিয়ায় তৈরি করে দিয়েছিলেন পথ এবং ওই একই দরিয়ায় তলিয়ে মেরেছিলেন জালিম ফিরআউন ও তার বাহিনীকে। জীবনের চরম সংকটময় এই মুহূর্তে মূসা আলাইহিস সালামের অবস্থান আমাকে বরাবরই মুগ্ধ করে রাখে।
সামনে অকূল দরিয়া আর পশ্চাতে ফিরআউনের বিশাল বহরের শক্তিশালী বাহিনী! এ যেন জলে কুমির আর ডাঙায় বাঘের গল্পটার মতোই—দুই জায়গাতেই নিশ্চিত মৃত্যুর হাতছানি! অবস্থা বেগতিক দেখে ভয়ে অস্থির হয়ে উঠলো বনি ইসরাঈল সম্প্রদায়। তারা বললো— ‘আমরা বুঝি ধরা পড়েই গেলাম’। (১)
অন্য সকলের মতো মূসা আলাইহিস সালামও দেখছিলেন যে—সম্মুখে যতোদূর চোখ যায় কেবল পানি আর পানি! নেই কোনো নৌকা, পারাপারের বাহন। আর পশ্চাতে একেবারে কাছাকাছি চলে এসেছে চিরশত্রু ফিরআউন! তিনি না সম্মুখে যেতে পারছেন, না পারছেন পেছনে যাত্রা করতে। দৃশ্যত অন্য সকলের মতো তার সামনেও যাওয়ার আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।
কিন্তু অন্য সবার মতো তিনি ঘাবড়ে গেলেন না। যদিও খালি চোখে সম্মুখে উপনীত বিপদ এড়াবার কোনো পথ তিনি দেখছেন না, তবুও একেবারে নির্ভয় আর নির্ভার থেকে তিনি অন্যদেরকে আশ্বস্ত করলেন এই বলে যে— ‘কখনোই নয়। আমার রব আমার সাথে আছেন। তিনি শীঘ্রই আমাকে পথ দেখাবেন’। (২)
সম্মুখে অকূলপাথার আর পশ্চাতে ঘাড়ের ওপর পড়তে যাচ্ছে শত্রুর নিশ্বাঃস! এর মধ্যে পথ কোথায় পাওয়া যাবে? পথ যে কোথায় পাওয়া যাবে তা মূসা আলাইহিস সালাম নিজেও জানেন না। তবে তিনি এটুকু জানেন—আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা তাঁকে পথ অবশ্যই দেখাবেন।
এরপর যা ঘটলো, তা তো রূপকথাকেও হার মানিয়ে দেয়! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা দরিয়ায় মূসা আলাইহিস সালামের জন্য তৈরি করে দিলেন পথ। আর পশ্চাতে যে শত্রু পিছু নিয়েছিলো, তাকে ডুবিয়ে মারলেন ওই দরিয়ার জলেই। ওইদিন মূসা আলাইহিস সালাম কল্পনাও করতে পারেননি যে—তাঁর জন্য আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সমুদ্রের মধ্যে পথ তৈরি করে দেবেন। তিনি শুধু এটুকু জানতেন—তাঁর রব তাঁর সাথে আছেন।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা যার সাথে থাকেন তিনি পথের কথা ভাবেন না, ভাবেন পথের মালিকের কথা। মূসা আলাইহিস সালামও পথের মালিকের স্মরণে বিভোর ছিলেন সেদিন।
রেফারেন্স:
(১) সূরা আশ-শুয়ারা, ৬১
(২) সূরা আশ-শুয়ারা, ৬২
( অংশটুকু আমার লিখিত ‘কুরআন থেকে নেওয়া জীবনের পাঠ’ বইয়ের ‘নীল দরিয়ার জলে’ অধ্যায় থেকে নেওয়া।)
এক লোক দু'আ করছে, "হে আল্লাহ! আমাকে ১০ হাজার দিরহাম দান করুন। আমি বড়ো অভাবে আছি।"
তার এমন দু'আ শুনতে পেলেন হাসান ইবনে আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু।
তিনি ঘরে গিয়ে ১০ হাজার দিরহাম নিয়ে এসে লোকটিকে দান করলেন।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, "যে তার ভাইয়ের অভাব পূরণ করে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার বিপদসমূহ দূর করবেন।"
যদি কখনো কারো প্রয়োজনের কথা শুনতে পান, যা সে পূরণ করতে পারছে না, আপনি এগিয়ে যান। আমরা মনে করি শুধু গরীবদেরকেই দান করবো। মধ্যবিত্ত অনেকের অনেক প্রয়োজন আছে। সুযোগ বুঝে তাদের প্রয়োজন পূরণে এগিয়ে যেতে পারেন।
সামর্থ্য নেই বলে অনেকেই উমরাহ করার শখ/নিয়ত করতে ভয় পায়। আপনার অনেক সম্পদ থাকলে এরকম কিছু মানুষের স্বপ্ন পূরণ করুন।
অনেকের ইচ্ছে একদিন বুফেতে খাবে। একজনের ইচ্ছেপূরণের উসীলা হতে পারেন।
ছোটোবেলায় আমাদের মা-বাবা সামর্থ্যানুযায়ী আমাদের শখ পূরণ করেছেন। বড়ো হয়ে আপনিও তাদের কিছু শখ পূরণ করুন। যেমন: প্লেনে চড়া। ডমেস্টিক ফ্লাইটে দুজনের জন্য সর্বোচ্চ ৮-১০ হাজার টাকা লাগবে। ইচ্ছেপূরণের চেষ্টা করুন।
আলী-হাসান-হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহুম, তাঁদের দানের গল্পগুলো ইউনিক। আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, "দান করা মানে কেউ চাওয়ার আগে তাকে দেওয়া। চাওয়ার পর দিলে তো আবদার পূরণ করলে।"
সাহাবীদের দান শুধুমাত্র রাস্তার অভাবী মানুষের জন্য ছিলো না। তারা ধনী, স্বাবলম্বীদেরকেও দান করতেন, গিফট দিতেন।
'বন্ধু, ট্রিট দেয়' বলার সুযোগ দিবেন কেনো? বন্ধুরা বলার আগেই বলুন- "চল, আজ তোদেরকে চা খাওয়াবো।"
টাকা তো সবাই উপার্জন করে। কিন্তু, টাকার সুখ তারাই লাভ করতে পারে, যারা টাকা ব্যয় করতে জানে।
টাকায় সুখ আনতে পারে? হ্যাঁ, পারে। যদি আপনি টাকা ব্যয় করতে জানেন।
#দান #মানি_ম্যানেজমেন্ট #সাহাবীদের_অর্থনৈতিক_জীবন #কোটিপতি_সাহাবি
Beautiful Oman ❤️🇴🇲
আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়েখ আহমাদুল্লাহ (হাফিযাহুল্লাহ) বেশ কিছুদিন থেকে অসুস্থ, তিনি বর্তমানে একটি বেসরকারী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন, সবাই দোয়া করবেন।
আল্লাহ তা'আলা যেন উনাকে দ্রুত সুস্থতা দান করেন।
#শায়েখআহমেদউল্লাহ
সর্বশেষ কবে দাদা, দাদী, পর দাদা কে মনে করেছেন? এবং তাদের জন্য দোয়া করেছেন?
তাদের জন্য খুব বেশি দোয়া খায়রাত না করলেও তাদের রেখে যাওয়া সয় সম্পত্তি ঠিকি আমরা ভোগ করে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত।
এখন থেকে নিউইয়র্কের আকাশে-বাতাসে প্রতিধ্বনিত হবে আমার মহান রবের বড়ত্ব....
"আল্লাহু আকবার"
কবরের সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নাই, আমাদের সম্পর্ক মসজিদের সাথে। কবরের হেফাজত করতে হবে। কবরের ভিতরে থাকা কোন বুজুর্গ আমার হেফাজত করার ক্ষমতা রাখেন না
আল্লামা সাঈদী রাহিমাহুল্লাহ!
মাশা-আল্লাহ
হে প্রশান্ত আত্মা! তুমি ফিরে এসো তোমার রবের প্রতি সন্তুষ্টচিত্তে, সন্তোষভাজন হয়ে। অতঃপর আমার বান্দাদের মধ্যে শামিল হয়ে যাও। আর প্রবেশ কর আমার জান্নাতে। ( আল ফজর: ২৭-২৯)
#নাটক #সিনেমা হচ্ছে স্লো-পয়জনিং এর মতো। এটা তোমার নৈতিক মূল্যবোধকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে দেয়, রাতারাতি করে না। তা করলে তো তুমি ধরেই ফেলতে। বুঝেই ফেলতে যে, সিনেমা তোমাকে খারাপ কিছু শেখাচ্ছে।
একটা গল্প বলি তোমায়, শোনো। ছোটবেলা থেকেই আমি আব্বু-আম্মুর খুব অনুগত ছিলাম। তাদের কথার বরখেলাপ করতাম না কখনও। তারপর একদিন বাসায় টিভি আসলো। টিভি আসা মানেই নাটক আর সিনেমার দুয়ার খুলে দেওয়া, হলোও তাই।
বিকেলে মনটা একটু ‘চাঙা’ করার জন্য আমরা একদম নির্দোষ ইচ্ছে নিয়েই অবসরে সিনেমা দেখতাম, স্রেফ বিনোদনের উদ্দেশ্যে। সামাজিক সিনেমার খুব জয়জয়কার ছিল তখন। সমাজের নানা অসঙ্গতির চিত্র তুলে ধরা হতো সিনেমার মাধ্যমে। এসব সামাজিক সিনেমাগুলো যে কতটা #অসামাজিক তা পরে বুঝেছি। সিনেমার মাধ্যমে সমাজের অসঙ্গতি তুলে ধরে নাকি সিনেমাই সমাজে অসঙ্গতি সৃষ্টি করে সেটাও বুঝেছি।
যা বলছিলাম- পারিবারিক দীক্ষা থেকেই মেয়েদের সাথে #প্রেম করার ব্যাপারটা আমি খারাপ দৃষ্টিতেই দেখতাম। কিন্তু যখন থেকে সিনেমায় আসক্ত হলাম তখন থেকে ব্যাপারটা বদলে যেতে লাগলো। পর্দায় নায়ক-নায়িকার রসায়ন দেখে আমারও মনে হতে লাগল, ‘ইশ! আমারও যদি একটা গার্লফ্রেন্ড থাকত! সে হতো নায়িকা আর আমি নায়ক।’
উদ্ভট ভাবনাগুলো ভাবনা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকেনি। যেই আমি প্রেম নামক ফ্যান্টাসিকে খারাপ চোখে দেখতাম সেই আমিই কিনা!... সিনেমার কলাকুশলীরা সফল বটে!
অধঃপতনের গল্প এই একটাই যথেষ্ট ছিল। কিন্তু না। সিনেমা দেখে আরও একটা ‘মহান’ গুণ অর্জন করেছিলাম আমি। বাবা-মায়ের সাথে তর্ক করা। তাদের সাথে #বেয়াদবি করা। কারণ আমার নায়ক এমনটা করত। নায়ককে যদি অনুকরণই না করি তাহলে কিসের ভক্ত হলাম আমি!
অবসরে একটুখানি বিনোদন আর মন চাঙা করার জন্য যেই সিনেমা দেখা শুরু হয়েছিল তা আমাকে কতদূর নিয়ে গেল। আসলে এমনটাই হয়।
তুমি নিজেকে আমার জায়গায় বসাও। এখন বলো, তোমারও কি এমন হচ্ছে না? তুমিও কি ইদানীং আব্বু-আম্মুর সাথে তর্ক করছ না? কিন্তু কেন করছ? একটু গভীরভাবে ভাবো। দেখবে, কোনো কারণ ছাড়াই রেগে যাচ্ছো। মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে সবসময়। কারণ ওটাই। সিনেমায় তো তুমি এসবই দেখছ। অবচেতন মনে সেটাই অনুকরণ করছ।
মেয়েদের সাথে ফষ্টিনষ্টির ব্যাপারটা আর আলাদা করে বলার দরকার মনে করছি না। এসব সিনেমা-টিনেমা দেখে একটা গার্লফ্রেন্ড না যোগাড় করতে পারলে নিজেকে ছেলেই মনে হয় না। তাই না? বন্ধুরা #টিটকারি দেয়। আজকালকার বন্ধুরা আবার কয়েক কাঠি বেশি সরেস। শুধু গার্লফ্রেন্ড থাকলেই হয় না। ফিজিক্যাল কিছু না হলে পুরুষত্ব নিয়েও প্রশ্ন তোলে।
একসময়ের নিপাট ভদ্র ছেলেটাও এভাবে হারিয়ে যায় সংস্কৃতি নামের অপসংস্কৃতিতে। বাবা-মায়ের আদরের ছেলেটা হয়ে যায় #কিশোরগ্যাং এর সদস্য। এ সবকিছুই বিনোদনের মোড়কে নাটক-সিনেমার উপহার। সমাজ থেকে নৈতিক মূল্যবোধ মিটিয়ে দিতে কোমর বেঁধে নেমেছে তারা।
ভাই আমার, তুমি নিশ্চয়ই তাদের দাবার গুটি হতে চাও না। তুমি তো ভালো ছেলে। তাই তো তোমাকে ভালোবাসি। আর ভালোবাসি বলেই এত্তগুলা কথা বললাম। তোমাকে নিয়ে কত স্বপ্ন দেখি আমি। তুমি একদিন অনেক বড় হবে। ঘুণেধরা এই সমাজকে বদলে দেবে। যারা এই সমাজকে #অশ্লীলতা আর নষ্টামির আখড়া বানাতে চায় তাদের কালো হাত ভে*ঙ্গে দেবে।
আসাদুল্লাহ আল গালিব
ⓒ ষোলো ম্যাগাজিন, সংখ্যা ৩
উট নোনা পানি পান করতে পারে, এমনকি মৃত সাগরের পানিও। এতে তার রক্তচাপ বাড়ে না। কারণ, তার কিডনি পানিকে ফিল্টার করে, যাতে সে তা তাজা পানি পান করতে পারে। কাজেই তার কিডনি লবণ থেকে পানি আলাদা করে দেয়।
উট কাঁটা খেতে পারে। এতে তার পাকস্থলী ও অন্ত্রের কোনো ক্ষতি হয় না। কারণ, তার লালা এসিডের মত, যা কাঁটা গলিয়ে দেয়। পরে সে ওই কাঁটা রুটি ও আটার মতো খেয়ে ফেলে। এজন্য হাতে পায়ে কাঁটা ফুটলে আরব বেদুইনরা সেখানে উটের লালা লাগিয়ে দেয়। এবং সেই কাঁটা গলে বেরিয়ে আসে।
উটের চোখের পর্দা দুটি। একটি পাপড়ির পর্দা এবং অন্যটি মাংসের। এজন্য মরুভূমির ধূলিকণার মধ্যে চলতে পারে এবং তার চোখের ক্ষতি হয় না। কারণ সে তখন স্বচ্ছ পাপড়ির পর্দা বন্ধ করে দেয়।
উট তার দেহের তাপমাত্রা পরিবর্তন করতে পারে। বরফঢাকা জমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা বাড়াতে পারে এবং উত্তপ্ত মরুভূমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা কমাতে পারে।