14/12/2023
দেবব্রত বাবু স্যার আজ সন্ধ্যায় আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন।
আমাদের স্কুলের ১৯৮৮ মাধ্যমিক ব্যাচের ছাত্ররা ও আরও ছাত্র স্যারের জন্য অনেক লড়েছে। সবার আজ কষ্ট পাওয়ার দিন।
স্যারের ভাল ছবি হাতের কাছে নেই।
তাই স্যারকে নিয়ে আনন্দবাজারে প্রকাশিত খবরটা আপলোড করা হল।
স্যার আপনি শান্তিতে থাকুন।
ওম শান্তি, শান্তি, শান্তি।
সংবাদপত্রের কাটিং - বিশ্বরঞ্জন নন্দী (১৯৮৮ মাধ্যমিক)।
27/11/2023
আজ সন্ধ্যায় আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন ১৯৮২ মাধ্যমিক ব্যাচের ইন্দ্রদীপ চক্রবর্তী।
শান্তিতে থাকুন বন্ধু।
ওম শান্তি, শান্তি, শান্তি।
20/11/2023
২০-১১-২০২৩, আনন্দবাজার পত্রিকা।
04/11/2023
4.11.2023 - Bijaya Sammilani dinner in Ground Floor Hall.
04/11/2023
4.11.2023 - Bijaya Sammilani musical programmes at Satyajit Roy Auditorium.
02/11/2023
Aajkaal - 1st. November, 2023.
Saikat Mitra is an alumnus of BGHS (1980 Madhyamik).
29/10/2023
2023 'Saradiya Ananda Bazar Patrika'-y prakishata kobita. Sambhabata Rupak-er sesh prakash*ta kobita. 1983 Madhyamik-er Rupak amader chhere chole gachhen naa-ferar deshe, matra koyek mash aage.
25/10/2023
জীবনে প্রথমবার আইসক্রীম খেয়ে দাঁত ভীষণ সিরসির করায় ছেলেটি বলেছিল ওই আইসক্রীমটা একটু গরম করে দিতে। প্রফুল্লচন্দ্র মহালনবীশ অর্থাৎ বুলাকাকার সঙ্গী হয়ে একদিন ছেলেটি উটরাম ঘাটের জলের ওপরে ভাসমান উটরাম রেস্টোরান্টে গিয়েছিল, সেখানে জীবনে প্রথমবার পরিচয় আইসক্রীমের সাথে।আর অভিজ্ঞতার কথা আমরা প্রথমেই জেনেছি, কিন্তু ছেলেটি কে? তিনি প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক , আমাদের দেশের গর্ব সত্যজিৎ রায়।
© ধ্রুবতারাদের খোঁজে
এই বুলাকাকা কলকাতা রেডিও স্টেশন চালু হবার পরে সত্যজিৎ রায়ের জন্মদিনে তাঁকে একটা রেডিও উপহার দিয়েছিলেন,সেই রেডিও এখনকার রেডিওর তুলনায় আলাদা, তাকে বলা হত ক্রিস্ট্যাল সেট,কানে হেডফোন লাগিয়ে শুনতে হত। একসাথে একজনের বেশি মানুষ রেডিওর অনুষ্ঠান শুনতে পেতেন না।
ছোটবেলায় সত্যজিৎ রায়, মা ও ছোট মাসির সাথে একবার লখনৌতে গিয়েছিলেন, যাওয়ার বা আসবার সময়টা মানিকবাবু মনে করতে পারেন নি,মাসি,মা ইন্টারক্লাস লেডিস কামরায় উঠেছিলেন, মানিককে কোনওক্রমে তুলে দেওয়া হয় পাশের সেকেন্ড ক্লাসে।সেই কামরায় সাহেব আর মেমেরা ছিল।একটু ঘাবড়ে গিয়েছিলেন, মুখে শব্দ করছেন না, ওদিকে ট্রেন থেকে নামবেন সম্ভব নয় গাড়ি ছেড়ে দিয়েছে,কি আর করবেন কামরার এককোণে মেঝেতে সারারাত বসে থাকলেন। মানিকবাবুর কথায় সাহেবরা যদি তাঁকে বসতে দিতে চাইতেন কিন্তু তাদের ইংরেজি বোঝার সাধ্য তাঁর ছিল না,সম্ভবত সাহেবরা মানিককে গ্ৰাহ্য করেন নি।
ট্রেনে না হয় রাত কাটালেন কিন্তু প্রায় পড়ে যাচ্ছিলেন পরীক্ষার গেরোয়। সত্যজিৎ সেবার ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেবেন বয়স পনেরোর নীচে হলে হবে না,সরকারি নিয়ম, ওদিকে ১৯৩৬সালের মার্চে সত্যজিৎ ১৪বছর দশ মাস।কি হবে তাহলে!নিয়মের গেরোয় কি ম্যাট্রিক পরীক্ষা সেবছর আর দেওয়া হবে না! বয়স বাড়ানোর কিছু পদ্ধতি ছিল, কিন্তু কোনও অনিয়ম সুপ্রভা দেবীর ঘোর অপছন্দ, তিনি ওসবে রাজী নন, খুব ইন্টারেস্টিং তথ্য হল পরীক্ষার কয়েক মাস আগে ১৫বছরের নিয়ম উঠে গেল, সত্যজিৎ রায়ের ম্যাট্রিক পরীক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে আর কোনও বাধা থাকল না।
সংকলনে ✍🏻 অরুণাভ সেন।।
© ধ্রুবতারাদের খোঁজে
**ছবিটি সত্যজিৎ রায়ের চার বছরের
পুস্তক ও চিত্র ঋণ, কৃতজ্ঞতা স্বীকার,যখন ছোট ছিলাম সত্যজিৎ রায়,
24/10/2023
প্রিয় দাদা/বন্ধু/ভাই,
বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাই স্কুল অ্যালুমনাই অ্যাসোসিয়েশন এর তরফে সকলকে জানাই শুভ বিজয়া দশমীর প্রীতি ও শুভেচ্ছা। বড়দের প্রণাম, বন্ধু ও ছোটদের ভালোবাসা জানাই।
সেই জানুয়ারি মাসের পুনর্মিলনের পরে আমরা অনেকেই হয়তো আমাদের স্মৃতিমেদুর স্কুল বাড়িটায় যাইনি। আবার সেখানে ফেরার সময় চলে এলো, চলে এলো একসাথে বসে আড্ডা, গল্প, হই হই করার দিন।
আগামী ৪ঠা নভেম্বর, সন্ধে ৬টায় আমাদের বিদ্যালয়ের সত্যজিৎ রায় সভাগৃহে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে অ্যালুমনাই অ্যাসোসিয়েশন এর বিজয়া সম্মিলনী। থাকছে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং তৎপরবর্তী সামান্য খাওয়াদাওয়া। সবার সবান্ধব, সপরিবার উপস্থিতি আমাদের এই প্রয়াসকে সফল করবে আশা রাখি। অনুষ্ঠান পরিচালনার সুবিধার্থে সেইদিন আপনার উপস্থিতির কথা ৩১শে অক্টোবর (মঙ্গলবার) এর মধ্যে এই নম্বরে (9903516205) জানালে বাধিত হব।
আন্তরিক শুভেচ্ছা-সহ ,
বিনীত,
অর্ণব সাহা
8017356476
(সাধারণ সম্পাদক, BGHSAA)
21/10/2023
Ebar Panditiya-r Pujor Bhabna O Srijon - Satyaki Sur - Madhyamik 1991.
Photo Courtesy - Narayan Mukherjee (HS - 1965).
20/10/2023
Kaushik Basak - Madhyamik 1983.
19/10/2023
প্রদ্যুম্ন সিনহার (মাধ্যমিক ১৯৮৩) বাংলা কবিতার বই "নৈশব্দের শব্দ" আজ প্রকাশিত হল।
14/10/2023
মহালয়ার ভোর
সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়
ভোরবেলা অ্যালার্ম দেওয়া। আর সেই ‘এলারামের ঘড়ি’-তে চারটে বাজলেই তড়াক করে বিছানা থেকে উঠে পড়া। এখনি তো শুরু হয়ে যাবে ‘আশ্বিনের শারদ প্রাতে’, বেজে উঠবে আলোর বেণু; ‘বাজলো তোমার আলোর বেণু, মাতলো রে ভুবন’। ছেলেটা জানে না আলোর বেণু কিভাবে বেজে ওঠে, জানে না ভুবনই বা কিকরে মেতে ওঠে। কিন্তু এটা জানে যে এই গানটা রেডিওতে বেজে ওঠা মানেই পুজো শুরু হয়ে গেল’ বুকের মধ্যে পুজোর বাদ্যি – ‘ঢ্যাং কুড় কুড়, ঢ্যাং কুড় কুড়’।
ষষ্ঠীর দিন দেবীর বোধন হয় এমন কথা ছেলেটা শুনেছে। কিন্তু তার পুজোর বোধন তো মহালয়ার ভোরে, যখন রেডিওতে বেজে উঠবে মহিষাসুরমর্দিনী - দেবী চণ্ডীর আগমনী বার্তা।
পুজো যে আসছে তা কি আর ছেলেটা টের পাচ্ছিল না! রচনা বইয়ের পাতায় পড়া শরতের বর্ণনা - আকাশে পেঁজা তুলোর মতো মেঘ, মাঠে-ঘাটে কাশবনে দোলা - এইসব যে সত্যিই ‘সত্যি’ হয়ে উঠল চারপাশে। তার সঙ্গে খবরের কাগজের ‘পুজোয় চাই নতুন জুতো’-র পাতা জোড়া বিজ্ঞাপন আর ‘ছোটদের মনের মতন রঙিন পূজাবার্ষিকী’-র আত্মপ্রকাশ জানিয়ে দিত পুজো আসছে। আর তার সঙ্গেই মনে পড়তো মধু-বিধু দুই ভাইয়ের গল্প। ‘আশ্বিনের মাঝামাঝি উঠিল বাজনা বাজি পুজোর সময় এলো কাছে’। পুজোর সময়ের কাছে আসা, পুজো আসছে আসছে ভাব, সবটাই যেন অতীত হয়ে যেত যখন কানে আসতো ‘জাগো দুর্গা, জাগো দশপ্রহরণধারিণী’।
পুজো এসে গেল - এই বোধটা নিয়ে আসে মহালয়ার ভোর।
মহালয়ার ভোর তর্পণেরও। পূর্বপুরুষের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের আনুষ্ঠানিকতা দেখা যায় গঙ্গায় আর বিভিন্ন জলাশয়ে। কিন্তু ছেলেটা তো আর অত-শত জানে না। দুর্গার জেগে ওঠার সঙ্গে তারও জেগে ওঠা মহালয়ার ভোরে - ভোর চারটেয়।
ছেলেটা শোনে দেবীর কিসে আগমন। কখনও ঘোড়ায় বা গজে, কখনও দোলায় আবার কখনও বা নৌকায়। আর ফলও কি সব যেন লেখা যাকে পাঁজির পাতায়। একটা ফল মনে আছে ছেলেটার; 'ছত্রভঙ্গ'। ছেলেটার মনে কেবলই মহালয়ার ভোরের স্মৃতি। সে তো আর হাতি- ঘোড়া-দোলা বা নৌকোতে দেবীকে আসতে দেখেনি। সে দেখেছে, ঠেলাগাড়ি করে প্রতিমার পাড়ার মণ্ডপে আসা। সেটাও ছিল শৈশবের এক মহালয়ার ভোর। এইভাবেই কি বরাবর দেবী আসতেন তাদের প্যান্ডেলে? নাকি একবারই এসেছিলেন? ছেলেটার মনে পড়ে না!
একটা গান ছেলেটা ছোটবেলা থেকেই শোনে, ‘এক এক্কে এক, দুই এক্কে দুই। নামতা পড়ে ছেলেরা সব পাঠশালার ঐ ঘরে, নন্দী বাড়ির আটচালাতে কুমোর ঠাকুর গড়ে। মন বসে কি আর? আহা হা! চণ্ডী তলায় বাদ্যি বাজে ঢাক গুরু গুর!’ কিন্তু ছেলেটার পাড়ায় তো আর আটচালা নেই। ঠাকুরও গড়া হয় না তার পাড়ার প্যান্ডেলে। শেষ পর্বের সজ্জা অবশ্য হ’ত। আর তার শুরু প্যান্ডেলে ঠাকুর আসার পর। কবে? সেও তো সেই মহালয়ার ভোর।
ছেলেটার স্কুলে ছুটি পড়ত মহালয়ার দিন থেকে। স্কুলে ছুটির কাজ তিরিশ পাতা হাতের লেখা। সে কাজের সূচনা হত মহালয়ার ভোরে, রেডিওতে মহিষাসুরমর্দিনী শেষ হওয়ার পর। ফাঁকিবাজ ছেলেটা লিখল 'রাম বনে ফুল পাড়ে'। কিন্তু স্কুল খোলার পর, কৈ দিদিমণি দেখলেন না তো হাতের লেখা। ছেলেটা ভাবল, পরের বছর ছুটির কাজ হিসেবে এবারের হাতের লেখাটাই দেখিয়ে দিলে কেমন হয়! পরের বছর আর ছুটির কাজে হাতের লেখা দেওয়া হল না। ছেলেটা বড় হয়ে গেল?
ছেলেটা অ্যালার্মের আওয়াজ শুনে মহালয়া শুনতে বসে। কখনও মশারি থেকে বেরিয়ে, কখনও বা মশারির মধ্যেই। ‘বেজে উঠেছে আলোক মঞ্জীর..........’ শুনতে শুনতেই ফের কখন যে দু’চোখের পাতা জুড়ে গেছে খেয়ালই নেই। যখন ঘুম ভাঙল তখন হয়তো 'রূপং দেহি, যশং দেহি, ধনং দেহি' হচ্ছে আবার কখনও একটু আগের ‘তব অচিন্ত্য........’র সময় ঘুম ভাঙে। 'রূপং দেহি' হয়ে গেল, তার মানে এবারও পুরো শোনা হল না। মন খারাপ। পরবর্তী কালে মহিষাসুর মর্দিনীর ক্যাসেট, আরও পরে সি. ডি সহজলভ্য হয়েছে। ইচ্ছে করলে যখন তখন শোনা যায়। পাড়ার মাইকেও বেজে ওঠে। তাও রেডিওর মহালয়া একটু মিস হয়ে যাওয়ায় মন ভিজে যায়। গলার কাছে কি একটা যেন দলা পাকিয়ে ওঠে। ছেলেটা প্রতিজ্ঞা করে, পরের বার আর কক্ষনো হবে না। পুরোটা শুনবেই শুনবে। আবার অপেক্ষায় থাকে আর এক মহালয়ার ভোরের!
Sabyasachi Chattopadhyay - Madhyamik 1990.
14/10/2023
মহালয়ার কাকভোরে স্থানীয় ঝিলের ঘাটে পিতৃতর্পণ সেরে এলাম ! থিক থিক করছে ভিড় । কিন্তু তার অব্যবহিত পরেই হোয়াটস অ্যাপে ক্রমাগত বার্তা আসতে থাকে ' শুভ মহালয়া ' । আসলে এই তর্পণ হল পার্বণ শ্রাদ্ধ। তাই বোধহয় ' শুভ ' কথাটি বড়ই বেমানান! হ্যাঁ, পাশাপাশি এটাও ঠিক যে, বেশ একটা পুজোর গন্ধ মিশে আছে। কিংবদন্তি অনুযায়ী স্বর্গ ও মর্ত্যের মাঝখানে অবস্থিত পিতৃলোক। সেখানে যমরাজের শাসন চলে। মৃত্যুর পরে মৃত ব্যক্তির আত্মা যমরাজ সেই পিতৃলোকে নিয়ে যান। আর আমাদের সেই পুর্বপুরুষদের আত্মা পিতৃপক্ষে মর্ত্যে নেমে আসেন শুধুমাত্র জল পাওয়ার আশায়। মহাভারতের কাহিনিও জড়িয়ে রয়েছে ! দাতা কর্ণের মৃত্যুর পরে স্বর্গে তাঁকে সোনা ও রত্ন খাবার হিসেবে দেওয়া হয়। কিন্তু তাৎপর্যের বিষয় হল তাঁকে জল দেওয়া হয় নি ! কর্ণ তার কারণ জানতে চাইলে বলা হয়, তিনি অর্থাৎ কর্ণ সোনাদানা, রত্ন ইত্যাদি দান করলেও কখনও তিনি তাঁর পিতাকে অন্ন ও জলদান করেন নি ! কর্ণ জানান যে, তিনি এ বিষয়ে অবহিত ছিলেন না ! অতএব কর্ণকে এক পক্ষকাল সময় দেওয়া হল, যাতে তিনি মর্তে গিয়ে তাঁর পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে জলদান করতে পারেন। এই এক পক্ষকাল সময় হল পিতৃপক্ষ। হিন্দু সম্প্রদায়ের বিশ্বাস অনুসারে এই অমাবস্যা মহালয়া তিথিতে জীবিত ব্যক্তি তাঁর পূর্বপুরুষদের উদ্দ্যেশ্য জলদান করলে সংসারে সুখ, শান্তি বিরাজ করে।। শুভ শারদীয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা সহ - পিনাকী চৌধুরী।।
Pinaki Chowdhury - Madhyamik 1991.
12/10/2023
From the Timeline of Sabyasachi Chattapadhyay, Associate Professor of the Department of History at University of Kalyani. (Madhyamik 1990 Batch).
কলকাতার রাস্তায় চলতে চলতে পড়া
রাস্তায় পথ চলতে চলতে দেখছেন নিশ্চয়ই, আক্ষরিক অর্থেই "মুখ ঢেকে যায় বিজ্ঞাপনে"। পুজো এসে গেল। মণ্ডপে প্রতিমা আসার আগে রাস্তাজুড়ে কাঠামো তৈরি হয়ে গেছে বিজ্ঞাপনের ব্যানার/ বোর্ড লাগানোর।
এতো না হোক পুজোর আগের গল্প। সারা বছরই কি পথ চলতে গিয়ে শহরজোড়া সাইনবোর্ড আর বিজ্ঞাপনী হোর্ডিং পড়েন না? দেওয়ালের লেখা, বাসের লেখা, দোকানের সামনের বোর্ড কি আপনার চোখে পড়ে না?
কলকাতার রাস্তায় চলতে চলতে পড়া নিয়েই, বলেছি আকাশবাণীতে।
কলকাতার ডায়েরি অনুষ্ঠানে। শোনা যাবে আকাশবাণী মৈত্রী চ্যানেলে।
১৩ অক্টোবর ২০২৩, শুক্রবার।
ভারতীয় সময় সকাল সাড়ে আটটায়
আর
বাংলাদেশের সময় সকাল ন'টায়।
একটু দীর্ঘ; আধ ঘণ্টার কথিকা।
08/10/2023
৮ অক্টোবর, ২০২৩ - 'আজকাল'।
ছবিতে বাঁ দিক থেকে ৩য় সাংস্কৃতিক অধিকর্তা কৌশিক বসাক বালিগঞ্জীয়, মাধ্যমিক ১৯৮৩।
03/10/2023
On 1st. October, 2023, Supravo Santra of Class VIII fetched the 3rd. Prize for our school in 'The Takiyans Quiz 2023', an Inter School Quiz Competition organised by 'Takiyans'.
LONG LIVE BGHS.
Photo Courtesy - Judhajit Mukherjee (AGS, BGHSAA, 2023-24 & G.S. BGHS, 2022-23, Madyamik 1987).
03/10/2023
'পুনর্মিলন ২০২৪' পত্রিকার জন্য লেখা পাঠান -
========================================
০১-১০-২০২৩
প্রিয় বন্ধু,
‘পুনর্মিলন ২০২৪’ বার্ষিক সংকলন প্রকাশের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। সারা বছর ধরে আমরা অনেকেই উন্মুখ হয়ে থাকি, আমাদের কিশোরকালের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পর্কিত এই সংকলনের পাতায় নিজেদের সৃষ্টিকে সকলের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার জন্য। সেই কর্মকাণ্ডের বীজবপণ করার সময় এখন এসে গিয়েছে। এবারের সংখ্যার জন্য লেখা পাঠান নীচে উল্লেখিত বিষয়গুলোর উপরে –
১) স্মৃতিকথা; ২) ছড়া ও কবিতা; ৩) প্রবন্ধ; ৪) রম্যরচনা ও ৫) যে কোনও ধরনের ছোট গল্প। ভূত, গোয়েন্দা এবং কমিক রিলিফ দিতে পারে এমন চরিত্রযুক্ত গল্প বিশেষভাবে সমাদৃত হবে।
নিয়মাবলি: -
ক) লেখার হার্ড কপি জমা দিতে চাইলে ফুলস্ক্যাপ/A4 কাগজের এক দিকে লিখে/DTP/ টাইপ করে দিতে হবে। লেখার শেষে লেখক/লেখিকা-পরিচিতি,লেখক/লেখিকার নাম, আমাদের স্কুল থেকে (অথবা অন্য স্কুল থেকে) মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সাল, মোবাইল নম্বর, ই-মেল আই ডি স্পষ্ট করে উল্লেখ করা আবশ্যক।
খ) প্রাক্তনীদের নিকটাত্মীদের (স্ত্রী, পুত্র, কন্যা, পিতা, মাতা, ভ্রাতা ও ভগিনী) লেখাও প্রকাশের জন্য গণ্য করা হবে।
গ) নীচে উল্লেখিত ব্যক্তিদের হাতে-হাতে বা হোয়াটসঅ্যাপ করে লেখা পাঠানো যাবে।
১) শ্রী বামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় (৯৪৩৩০ ৮৬৩৮২); ২) শ্রী সুগত সিংহ (৯৮৩০০ ২৫৮৫০); ৩) শ্রী অরূপম রায় (৯৯০৩৩ ৬৫৬৬০); ৪) শ্রী প্রশান্ত গুপ্ত (৯০৬২০ ৭১১৭০); ৫) শ্রী সঞ্জয় দাশগুপ্ত (৯৮৩০২ ৪২৬০৪); ৬) শ্রী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় (৯৪৩৩৩ ৫৩৩৪৯); ৭) শ্রী সৌম্যদীপ ঠাকুরতা (৯০০৭৯ ৮৪০২৫) ও ৮) শ্রী হৃত্বিক চক্রবর্তী (৯৯০৩২ ২০৬০৭)
ই-মেল করে লেখা পাঠানো যেতে পারে [email protected]এ।
ডাকযোগে লেখা পাঠানো যেতে পারে এই ঠিকানায় - প্রশান্ত গুপ্ত, 'সংগ্রাম', ১০ এ, নবনগর, যাদবপুর কলকাতা- ৭০০০৩২ (যাদবপুর শ্রমজীবী ক্যান্টিনের পাশে)।
ঘ) লেখা সম্পূর্ণ মৌলিক ও অপ্রকাশিত হতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা লেখা ‘প্রকাশিত’ লেখা হিসাবে গণ্য করা হবে। তবে সোস্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা স্কুলের প্রাক্তনীদের লেখার অংশ থেকে নির্বাচিত সংকলন নিয়ে শুরু হচ্ছে নতুন বিভাগ ‘ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপের কড়চা।’ সোস্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা যেসব লেখাকে প্রাক্তনীরা এই বিভাগে প্রকাশের জন্য গণ্য করাতে চান, সেইসব লেখার আগে যুক্ত করবেন, যাতে সেই লেখাগুলো সম্পাদকমণ্ডলীর পক্ষে সংগ্রহ করতে সুবিধা হয়।_
ঙ) গল্প, প্রবন্ধ বা অন্যান্য রচনা হতে হবে সর্বাধিক ১০০০-১২০০ শব্দের মধ্যে। লেখা জমা পড়তে হবে ১৫ নভেম্বর, ২০২৩-এর মধ্যে। লেখার সময়ে সংসদের বানানরীতি (যা সংসদের অভিধানের প্রারম্ভে পাওয়া যেতে পারে) অনুসরণ করে লিখতে হবে।
চ) লেখা নির্বাচনের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র লেখার উৎকর্ষ বিবেচিত হবে। এ বিষয়ে সম্পাদক ও সম্পাদকীয় বিভাগের মতই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
আসন্ন দুর্গোৎসবের আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা-সহ,
সুগত সিংহ
বামাপ্রসাদ মুখার্জি,
===============================
সঙ্গের ছবিটি 'পুনর্মিলন ২০২৩' পত্রিকার প্রচ্ছদ।
প্রচ্ছদের ছবিটি এঁকেছিলেন প্রাক্তনী স্বরূপ সরকার (মাধ্যমিক ২০০৫)।
03/10/2023
Friends of 1984 Madhyamik, Section 'C'.
Photo courtesy - Suman Bose (Madhyamik 1984).
29/09/2023
'বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাই স্কুল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন' আয়োজিত অনূর্ধ্ব-৪৫ দলের ফুটবল ম্যাচের দিন অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ঘরে ১৯৯৯ মাধ্যমিক ব্যাচের বন্ধুরা।
ফটো সৌজন্যে - সৌম্যদীপ ঠাকুরতা, কোষাধ্যক্ষ, বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাই স্কুল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন; (মাধ্যমিক ১৯৯৯)।
28/09/2023
চিত্রশিল্পী ও আমাদের প্রাক্তনী স্বরূপ সরকারের (মাধ্যমিক ২০০৫) সৃষ্ট লতা মঙ্গেশকর।
28/09/2023
২০২২-এর বিজয়া সম্মিলনীতে ১৯৯০ মাধ্যমিক ব্যাচের বন্ধুরা।
ফটো সৌজন্যে - পার্থ সরকার (১৯৯০ মাধ্যমিক)।
28/09/2023
'বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাই স্কুল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন' আয়োজিত পুনর্মিলনের অনুষ্ঠানে ১৯৯১ ব্যাচের বন্ধুরা।
বছর দুয়েক আগের ফটো।
ফটো সৌজন্যে - পিনাকী চৌধুরী (মাধ্যমিক ১৯৯১)।
28/09/2023
'বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাই স্কুল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন'-এর বিজয়া সম্মিলনী আগামী ৪ নভেম্বর, শনিবার, স্কুল প্রাঙ্গনে সন্ধ্যা ৬-টা থেকে।
বিজয়া সম্মিলনীর সঙ্গীতানুষ্ঠান ওইদিন স্কুল-বিল্ডিংয়ের তিন তলায় 'সত্যজিৎ রায় অডিটোরিয়াম'-এ।
সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানসূচি কয়েক দিনের মধ্যে এই Page-এ জানিয়ে দেওয়া হবে।
সকল প্রাক্তনী বন্ধু-দাদা-ভাইদের ওইদিন আসা চাই-ই-ই চাই।
27/09/2023
১৯৮৪ মাধ্যমিক ব্যাচের গ্রুপ ফটো।
সঙ্গে রয়েছেন শিক্ষক মহাশয়দ্বয় কাশীনাথবাবু ও সত্যেনবাবু।
ছবিটি তোলা হয়েছিল সম্ভবত ১৯৮৪ মাধ্যমিকের আগে টেস্ট পরীক্ষার রেজাল্টের দিন।
ছবি সৌজন্যে - ভাস্কর চক্রবর্তী (১৯৮৪ মাধ্যমিক)।
05/09/2023
On 03.09.2023 at the BGHS Auditorium - Few of the elected members of the newly formed Governing Body of Ballygunge Govt High School Alumni Association.
Photo courtesy - Partha Sarkar (1990).
05/09/2023
For absolute clarity - Please be informed that this page is in no way officially related with either Ballygunge Govt. High School OR Ballygunge Govt. High School Alumni Association.