আজ 25 শে বৈশাখ , বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন । কবিকে জানাই শত কোটি প্রণাম ও শ্রদ্ধাজ্ঞলি 🙏🙏🙏
Icds Main Exam অঙ্গনওয়াড়ি সুপারভাইজর
অঙ্গনওয়াড়ি সুপারভাইজর মেন পরীক্ষার জ
Operating as usual
দেখুন সবাই


কি হবে? বলুন দেখি । সাথে শেয়ারও করুন ।

শিক্ষক দিবসের প্রণাম জানাই সমস্ত গুরুজনদের সমস্ত শিক্ষক মহাশয় মন্ডলীকে যাদের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছি এতদিন🙏🙏🙏🙏

Icds প্রিলি পরীক্ষার কাট অফ । দেখে নিন ।

https://pscwb.ucanapply.com/EntrancePSC1/entrance/?app-id=UElZMDAwMDAwMQ==
যাদের রোল নং হারিয়ে গিয়েছে তারা এই লিংকে গিয়ে Sign In/ Log In করে ICDS ফর্মে গিয়ে রোল নম্বর জানতে পারবেন । শেয়ার করে দিন ।
Wbpsc icds প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করলো । দেখে নিন কে কে পাশ করলো । শেয়ার করে দিন ।
https://drive.google.com/file/d/1Cci4vLRpYddaVBPPMsjTwXz7nPCzPJF_/view

আজ ১৫ ই আগস্ট ৭৪ তম স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন সকল দেশবাসীদের ।
জয় বাংলা। জয় ভারত। জয় হিন্দ। বন্দেমাতরম ।

হুগলি জেলায় আশা কর্মী নিয়োগ হবে । আবেদন শুরু হয়েছে । জমা দেওয়ার শেষ তারিখ 31/08/2020 । বিস্তারিত দেখে নিন । শেয়ার করে অন্যদের জানাতে সাহায্য করুন ।

আজ ২২ শে শ্রাবণ, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মহাপ্রয়ান দিবসে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি। 💐💐🙏🙏

আবার WBPSC পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করে নতুনভাবে নোটিস দিয়েছে । ICDS পরীক্ষা কর্মীদের 19/ 09 এবং 20/09/2020 তে । আবার ICDS MAIN পরীক্ষার জন্য 10/10 এবং 11/10/2020 ( Sl no 13, 16) পেজটি লাইক করে রাখুন নতুন নতুন তথ্য জানতে । শেয়ার করে দিন ।

WBPSC পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন করে নতুনভাবে নোটিস দিয়েছে । ICDS পরীক্ষা কর্মীদের 12/ 09 এবং 13/09/2020 তে । আবার ICDS MAIN পরীক্ষার জন্য 10/10 এবং 11/11/2020 ( Sl no 16, 19) পেজটি লাইক করে রাখুন নতুন নতুন তথ্য জানতে । শেয়ার করে দিন ।
ICDS কর্মীরাও এবার প্রতিবাদে সরব হলো । দেখুন আর শেয়ার করুন । পেজ টি লাইক করে সাথে থাকুন সবাই ।

আজকের দিনে মহান বাঙালি বিপ্লবী, শহীদ বসন্ত কুমার বিশ্বাসের-এর ১০৫ তম প্রয়াণ দিবস। 1912 সালের 23শে ডিসেম্বর লর্ড হার্ডিঞ্জের ওপর বোমা নিক্ষেপ করে ছিলেন, সেই মামলায় 11 ই মে 1915 সালে ফাঁসি হয়। স্বাধীনতা এমনি আসেনি, বাঙালীর রক্ত ঘাম প্রাণের বিমিময়ে স্বাধীনতা এসেছে।

আজ ২৫শে বৈশাখ
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিবসে শ্রদ্ধার্ঘ্য ও শতকোটি প্রণাম জানাই । 🙏🙏
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জয় ।

চট্টগ্রাম ইউরোপিয়ান ক্লাবের বাইরে লেখা থাকত "Dogs and Indians are not allowed!" ব্রিটিশদের ভারতবর্ষের মানুষকে এই অবজ্ঞার জবাব দিয়েছিলেন এক বাঙালি নারী। নাম প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার। আজ মহিলা শহীদ বাংলার গর্ব প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের জন্মদিন | তাঁকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ও শত কোটি প্রণাম । 🙏🙏

আজ বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রকার তথা লেখক, শিল্পী, সুরকার সত্যজিৎ রায়ের জন্মদিন। তিনি আছেন আমাদের মাঝেই, থাকবেন আজীবন ।
শুভ জন্মদিন সত্যজিৎ বাবু ।
যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন, আমাদের মধ্যে থাকুন । 🙏🙏🙏

শিল্প বিপ্লবের পরে শ্রমিক শ্রেণী আত্মপ্রকাশ করে। এদের অবস্থা প্রাচীন ও মধ্যযুগের দাসেদের মতই ছিল। সারাদিন হাড়ভাঙা খাটুনির পরে ঠিকমত পারিশ্রমিক জুটত না। সামাজিক স্বীকৃতি ও অন্যান্য সাধারণ নাগরিক অধিকার ছিল না।অষ্টাদশ শতকের মাঝ থেকেই দিনে ৮ ঘন্টা কাজের দাবি শ্রমিকরা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি আমেরিকাতেও সোচ্চার হতে থাকেন। ইন্টারন্যাশনাল ওয়ার্কিংমেন্স এসোসিয়েশন ১৮৬০ সালে জেনেভা কংগ্রেসে ঘোষনা করে যে দৈনিক ৮ ঘন্টা কাজের সময়সীমা শ্রমিকদের স্বাচ্ছন্দ্য ও আইনি অধিকারের ন্যূনতম অঙ্গ। ১৮৬৭ সালে বিশিষ্ট চিন্তাবিদ কার্ল মার্ক্স তার ডাস ক্যাপিটাল বইতে লেখেন যে দৈনিক ৮ ঘন্টার বেশি কাজের সময় শ্রমিকদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
১৮৬০ সাল থেকেই আমেরিকার নানা শহরে ও খনি শ্রমিকদের ৮ ঘন্টা কাজের সময়সীমার অধিকারের দাবিতে আন্দোলন চলছিল। ১৮৮৬ সালের ১লা মে এই দাবিতে লেবার ইউনিয়নগুলি বিশাল মিছিল, সমাবেশ ও ধর্মঘটের আয়োজন করে। শিল্পসমৃদ্ধ শিকাগো শহরের কলকারখানাগুলি বন্ধ থাকে। মালিক পক্ষ ও রাষ্ট্রশক্তি প্রমাদ গোনে। ৪ঠা মে শিকাগো শহরের হে মার্কেটে লেবার ইউনিয়নের ডাকা জনসভা পন্ড করতে পুলিশ পাঠানো হয়। সেই সময়ে ওই স্থলে অজ্ঞাতনামা এক বা একাধিক ব্যক্তি বোমা ছোঁড়ে। পুলিশ নির্বিচারে গুলি বর্ষণ করে উপস্থিত জনতার ওপর। প্রচুর মানুষ হতাহত হন। পরে বহু শ্রমিক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়। লেবার ইউনিয়নগুলিকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য দায়ী করা হয়। কার্যত খলনায়ক বানিয়ে দেওয়া হয়। প্রকাশ্যে ফাঁসি দেওয়া হয় ৪ জন শ্রমিক নেতাকে, যদিও পরবর্তীতে কোন নির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণের অভাবে বাকিদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
হে মার্কেটের ঘটনা ও বিচার সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করে। ১৮৮৯ সালে প্যারিসে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিকের প্রথম কংগ্রেসে ফরাসি প্রতিনিধি ল্যাভিনে ১লা মেকে শ্রমিক দিবস হিসেবে পালনের প্রস্তাব দেন ১৮৯০ সাল থেকে। ট্রেড ইউনিয়নগুলির উদ্যোগে একাধিক দেশে সরকারি বা বেসরকারিভাবে এই দিনটি পালন হয়ে থাকে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে জাতি সঙ্ঘ ১লা মে দিনটিকে আন্তর্জাতিক শ্রম দিবস হিসেবে ঘোষনা করে।
বিশ্বের সমস্ত প্রান্তেই দিনে ৮ ঘন্টা কাজের অধিকারকে টিকিয়ে রাখতে শ্রমজীবি মানুষদেরকে আন্দোলন করতে হচ্ছে এখনো। ট্রেড ইউনিয়নগুলিকে শ্রমিকদের সামাজিক ও আর্থিক অধিকার রক্ষার জন্য রাষ্ট্রশক্তি, পুঁজিবাদী সমাজ ও মালিকপক্ষের সঙ্গে অসম লড়াই করে যেতেই হচ্ছে। মে দিবস সমস্ত শ্রমজীবি মানুষকে লড়াইয়ের প্রেরণা যোগায় আজকের দিনেও। মে দিবস যেন যুগেযুগে বজ্র নির্ঘোষ শুনিয়ে দিয়ে যায় - দুনিয়ার মজদুর এক হও অথবা শৃঙ্খল ছাড়া তোমাদের হারানোর কিছু নেই, জয় করবার আছে গোটা বিশ্ব।

কতো হবে বলো ? পেজ টি লাইক করুন আর শেয়ার করে দিন সবাই ।

কতো হবে বলো দেখি ? পেজ টি লাইক করুন আর শেয়ার করে দিন সবাই ।

আজ আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস । সকল নৃত্য শিল্পীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
কোরোনার প্রভাবে সারা পৃথিবী আজ জর্জরিত.... সকলে সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, সোশ্যাল ডিসটেন্স মেনে চলুন, মাক্স অবশ্যই ব্যবহার করুন । ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি পৃথিবী আবার খুব তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক হয়ে উঠুক 🙏🙏🙏🙏🙏

১৯৪৪ সালের ১৪ এপ্রিল, এই দিনেই এক বাঙালীর রণহুঙ্কারে কেঁপে উঠেছিল আসমুদ্রহিমাচল! হ্যাঁ, ভারতীয় উপমহাদেশে ইংরেজ শাসন ও শোষণের ভীত নড়বড়ে করে দেওয়া সেই দোর্দণ্ডপ্রতাপ দেশপ্রেমিক বাঙালি জাতির নায়ক নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর কথাই বলছি। উত্তর-পূর্ব ভারতের মণিপুর রাজ্যের বিষ্ণুপুর জেলার পাহাড়ঘেরা একটি স্থান, নাম মৈরাং। দুশো বছরের ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের শৃঙ্খল ভেঙে এক রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অখন্ড ভারতের বিজয়-পতাকা উত্তোলিত হয়েছিল এই মৈরাং-এ। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর নেতৃত্বাধীন আজাদ হিন্দ ফৌজের বীর সেনানীরা ১৯৪৪ সালের ১৪ এপ্রিল মৈরাং-এ উত্তোলন করেছিলেন জাতীয় পতাকা এবং সেই অঞ্চলে তিন মাস অবধি আজাদ হিন্দ সরকার নিজেদের শাসনব্যবস্থা জারি রাখে।
আজাদ হিন্দ সেনানী ‘সরদার-ই-জং’ শওকত মালিকের উত্তোলন করা সেই পতাকা হল ভারতীয় শৌর্যবীর্যের এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। আজাদ হিন্দ ফৌজ (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি) এর শহীদ সদস্যদের পূণ্যস্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মৈরাংয়ে স্মৃতিস্তম্ভ ‘আই.এন.এ মেমোরিয়াল ও মিউজিয়াম’ নির্মিত হয়েছে।
তথ্যসূত্র : দ্য ইণ্ডিয়ান এক্সপ্রেস, ১৮ই নভেম্বর, ২০১৭ ও ইতিহাসের বিভিন্ন তথ্য
The child has no appetite ___ food now. Fill in the blanks . A) TO B) FOR C) ON D) IN

কতো হবে বলো দেখি? পেজ টি লাইক করুন আর শেয়ার করে দিন সবাই ।

কি হবে বলো দেখি? পেজ টি লাইক করে শেয়ার করে দিন সবাই ।
ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন । প্রয়োজনে বাইরে বের হলে মাক্স ব্যবহার করুন । জমায়েত/ ভীড় এড়িয়ে চলুন ।
যারা পদার্থবিজ্ঞানের উপর ভরসা করেন, তারা বিপদটা বুঝতে পারবেন। দীর্ঘ নয় মিনিটের জন্য হঠাৎ বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি বা হ্রাস পাওয়ার গ্রিড সিস্টেমে বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
সহজ কথায় বলতে গেলে চাহিদা এবং সরবরাহের মধ্যে ভারসাম্য পাওয়ার গ্রিডকে বাঁচিয়ে রাখার মূল চাবিকাঠি। পাওয়ার গ্রিডের ফ্রিকোয়েন্সি সহনশীলতা খুব ভঙ্গুর, সবচেয়ে বেশি মাত্র 3% । 50 হার্জের জায়গায়, পাওয়ার গ্রিড কম বা বেশি 1.5 হার্জ এর মত পরিবর্তন নিরাপদে ্সামলাতে পারে। যখন হঠাৎ করে চাহিদার পরিবর্তন ঘটে, লাইনের ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তন হয় এবং যদি পরিবর্তনটি 1.5Hz এর বেশি হয় তবে গ্রিড নিজেকে বাঁচাতে ট্রিপ করে এবং গ্রিডটি পুনরায় চালু করা অত্যন্ত শক্ত কাজ। ২০১২ সালের ঘটনা মনে করুন।
২০১২ সালে, ইন্ডিয়ান পাওয়ার গ্রিড হঠাৎ চাহিদার বৃদ্ধির জন্য বসে যায়। যার ফলে ৬০ কোটি ভারতীয় বাড়ি গভীর অন্ধকারে তলিয়ে গিয়েছিল দীর্ঘ সময়ের জন্য।
আপনার অবস্থান গ্রহণ করুন। আমাদের পাওয়ার গ্রিড কে বাঁচিয়ে রাখুন। এই সময়ে পাওয়ার গ্রিড ট্রিপ করানোটা কাজের কথা নয়, বহু ভেন্টিলেটর চালু আছে দেশে, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইতে বিদ্যুত একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় সামগ্রী।
Those who trust on physics, will understand the danger. Sudden drop, or rise of demand of power, for nine long minutes, can spell disaster in power grid system.
Put in simple words, balance between demand and supply is the key to keep the power grid alive. The tolerance of frequency is too fragile, only 3% maximum. In place of 50 Hz, the Power Grid can operate safely with plus or minus 1.5 Hz. When a sudden change in demand occurs, it forces the line frequency to change, and if the change is beyond 1.5Hz, the Grid trips to save itself, and resetting the grid is a herculean task. Recall 2012.
In 2012, a sudden increase of demand proven catastrophic for Indian Power Grid. The grid tripped to save itself, leading 60 Crore Indian houses to be in abysmal darkness.
Take your stance. Save our power grid. We don't have the luxury to trip the power grid when we are in need of constant power to keep things going, including those ventilators. Electricity is an essential resource fighting corona.
(Courtesy - Durjoy Ray)