
Khairul Islam Bhuiyan
পবিত্র কুরআনে আল্লাহ বলেন,
"পড় তোমার প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন"
(সূরা আলাক্ব:-১)
Operating as usual


মামা বলে গা লি দিবেন না।
- রংপুরের এক চা দোকানদার মামার দোকানের বাহির থেকে। 🙂
'গ্রেটহল ' কোথায় অবস্থিত---
ক) ব্রিটেন
খ) যুক্তরাষ্ট্র
গ) চীন
ঘ) ভারত
১.কোন বানানটি শুদ্ধ?
ক. সমীচীন
খ. সমিচীন
গ. সমীচিন
ঘ. সমিচিন
✅ বাংলাদেশের প্রথম সংবাদপত্র—
আজাদী
বঙ্গদর্শন
সমাচার দর্পন
বেঙ্গল গেজেট
অবশেষে 🔥
মোবাইল ইন্টারনেটের প্যাকেজের সীমা তুলে দিয়েছে বিটিআরসি!

টিফিন এর সময় সব ছেলে-মেয়ে টিফিন করতে বাইরে গেল। সবাই ক্লাস থেকে বের হয়ে কেউ কেউ গেল ক্যান্টিনে আবার কেউ কেউ মাঠে খেলতে। কিন্তু এর থেকে একটি ছেলে এর কোনটিতেই গেল না। মাঠের এক কোনে গাছের নিচে বসে আছে। প্রতিদিন ই এই রকম দেখা যেত।
ক্লাসে অনেকেই এই ছেলেটিকে দেখতে পারে না। ছেলেটার জামা নোংরা, চুল গুলো এলোমেলো। আর বাকিদের সুন্দর জামা-কাপড়। সুন্দর করে পরিপাটি করে আসে সবাই শুধু ঐ ছেলেটি ছাড়া। সামনে পরীক্ষা, স্কুলে টাকা দিতে হবে। সবাই যার যার বাসায় জানায়। সবার বাবা- মা এসে টাকা পরিশোধ করে গেছে। শুধু ঐ ছেলেটির পরীক্ষার ফি বাকি।
ছেলেটি ক্লাসে আসলেই স্যার ফি এর কথা জিজ্ঞাসা করে। আর ছেলেটি চুপ করে থাকে। এই ভাবে ২-৩ দিন গেল। স্যারেরা বুঝতে পারলো, এই ছেলে টাকা দিতে পারবে না। হেড স্যারের কাছে নিয়ে ছেলের নামে নালিশ করলো। হেড স্যার ছেলেটিকে তার রুমে ডাকলো। অনেক বকা ঝকা করলো। বাবা-মাকে নিয়ে পরের দিন ক্লাসে আসতে বলল। "প্রথম দিন তোমার বাবা- মা এসে সেই যে ভর্তি করে দিয়ে গেল আর তাদের মুখ দেখলাম না ১ বছরের মধ্যে। কাল যদি তোমার বাবা-মা আমার সাথে দেখা না করে তুমি আর স্কুলে আসবে না। এখন যাও।"
ছেলেটির বয়স তত বেশী হবে না, ১৪-১৫ বছর হবে, ছেলেটি কাদতে কাদতে ক্লাসে গিয়ে তার ছিড়া-ব্যাগটি নিয়ে বের হয়ে গেল স্কুল থেকে। সেই থেকে ছেলেটি আর স্কুলে আসে না। অনেক দিন পর সেই স্কুলের হেড স্যার একদিন রাস্তায় রিক্সার জন্য দাড়িয়ে ছিল। কোথা থেকে যেন একটা রিক্সা এসে বলল,
স্যার, স্কুলে যাবেন?
স্যার একটু আশ্চর্য হয়ে রিক্সা চালকটির দিকে তাকিয়ে রইলো। একটা ১৪-১৫ বছরের ছেলে রিক্সা চালাচ্ছে। স্যার আরও বেশী অবাক হল, যখন দেখলো এই ছেলেটা সেই ছেলে, যাকে সে স্কুল থেকে বের করে দিয়েছিল। স্যার আর কথা বলতে পারলো না। চুপ করে রিক্সায় উঠে বসলো। ছেলেটি কথা বলতে শুরু করলো। স্যার, আমাকে চিনছেন?
স্যার:-না (না চিনার ভান করে বলল)।
স্যার ঐ দিন পরীক্ষার ফি দিতে পারি নাই বলে আমাকে বের করে দিয়েছিলেন। আমি সেই ছেলে।
স্যার:- হুম চিনতে পেরেছি।
স্যার আপনে ঐ দিন আমারে স্কুল থেকে বের না করে দিলে আমি আজ না খেয়ে মরতাম।
স্যার:- মানে
"স্যার আমি এতিম। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতাম আর বিভিন্ন স্কুলের সামনে দাড়াইয়া থাকতাম আর ভাবতাম আমি যদি পড়তে পারতাম। একদিন একটা, সাহেব আর তার বউ আমারে দেইখা আপনার স্কুলে ভর্তি করাইয়া দিছিল। আমি অনেক খুশি হইছিলাম। কিন্তু স্কুলে ভর্তি করানোর পর আর সেই সাহেব আর মেডামরে দেখি নাই। আর আমি পাগলের মত, খাইয়া না খাইয়া সারা দিন স্কুলে পইরা থাকতাম। সবাই যখন টিফিন খেত, আমি দূরে এক কোনে বসে বসে সবার খাওয়া দেখতাম। আর কান্না করতাম। ক্ষিধা অনেক লাগতো। কিন্তু ক্লাস করতে ক্ষুধা লাগার চেয়ে বেশী ভাল লাগতো। তাই না খাইয়া ক্লাস করতাম। আর রাতে গিয়া রাস্তার পাশে ঘুমাইতাম।
আপনে আমারে স্কুল থেকে বের করে দেবার পর বুঝতে পারলাম পড়া শুনা আমাদের জন্য না। যাদের পেটে ১ বেলা ভরপেট খাবার জুটে না, বাবা- মা নাই, তাদের জন্য পড়া লেখা না। তাই ঐ দিন থেকে স্যার আমি রিক্সা চালাইতাছি।
স্যার এখন প্রতিদিন ৩ বেলা হোটেলে ২ প্লেট ভাত, সাথে মাছ, ডাল দিয়া পেট ভইরা ভাত খাই।
.... স্যার মাফ কইরা দিয়েন, আমি কি সব বকবক কইরা আপনেরে ডিস্টার্ব করতাছি। স্যার স্কুলে আইসা পরছেন।
স্যার:- এই নেও ভাড়া।
স্যার এইডা কি কন? আপনি আমার স্যার, আপনার থেকে আমি টাকা নিয়া বেয়াদবি করতে পারমু না স্যার। এই বলে ছেলেটা চলে গেল।
আর ততক্ষনে, হেড স্যা*রের দুচোখ দিয়ে অঝর পানি পড়ছে। রিক্সায় যা ও রুমাল দিয়ে মুছতেছিল, কিন্তু এখন যেন আর মুছে শেষ করা যাচ্ছে না।
যেই ছেলে*টাকে সে না জেনে অনেক কথা শুনিয়ে স্কুল থেকে বের করে দিয়েছে, আজ সেই ছেলে তাকে এত সম্মান দিল? স্যার হাটতে হাটতে আর চোখের পানি মুছতে মুছতে নিজের রুমে চলে গেলেন।"
আসুন না, আমরা এই রকম কিছু গরীব ছেলেদের সাহায্যে এগিয়ে আসি। একদিনের জন্য নয়, সবসময়ের জন্য তাদের পাশে থাকি,,,,,,,
#সংগৃহীত #একটি
বাঙালি যতই ব্যাস্ত থাকুক না কেন রাস্তায় ঝগড়া হলে দাঁড়াবেই
😅😅😅
পাশের বাসার একটা ছেলের কাল বিয়ে! সেখানে গান বাজছে 'আজ ক'ন্যার গায়ে হলুদ কাল ক'ন্যার বিয়ে!'🤔
বাঙ্গালীদের একমাত্র আদালত হচ্ছে ফেইসবুক;
এখানে অল্প কিছু উকিল বাদে বাকি সবাই জজ।
★★★D-8★★★
★পূর্ণরূপঃ Developing -8
★গঠনকালঃ ১৯৯৭
★সদর দপ্তরঃ ইস্তাম্বুল, তুরস্ক
★সদস্য দেশঃ ৯টি
★সর্বশেষ সদস্যঃ আজারবাইজান (১৯ডিসেম্বর, ২০২৪)
★ টেকনিকঃ বাপ মা নাই তুমিই আমার সব ভাইজান।
বা--- বাংলাদেশ
প------- পাকিস্তান
মা------ মালয়েশিয়া
না------ নাইজেরিয়া
ই------- ইরান
তু------- তুরস্ক
মি------- মিশর
ই-------- ইন্দোনেশিয়া
আমার ভাইজান--- আজারবাইজান
✅follow Khairul Islam Bhuiyan
"বাংলার মিল্টন" কাকে বলা হয়?
✅মধুসূদন দত্ত
✅হেমচন্দ্র
.১×.০.০১×০.০০১= কত?
ক.০.১১১
খ.০.০০০১১
গ.০.০০০০০১
ঘ.০.০০১০০
আজ নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে এসে আটক ৮ জন।
সরল বাক্যের প্রধান অংশ কয়টি?
২ টি
৩ টি
৪ টি
৫ টি
দেশে প্রথমবার ৫ জনের শরীরে রিওভাইরাস শনাক্ত
😥
Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.
Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

সুবহানআল্লাহ 💜❤️
কুরআনের এই আয়াতটা আমাকে অনেক বেশি ভাবায়।
এটি মাইক্রোস্কোপে আঙুলের ফিঙ্গারপ্রিন্ট!
রেখাগুলি ভালো করে দেখুন, কে এদের আলাদা আলাদা প্যাটার্নে সাজালেন একটু তো ভাবুন!!!!!
সামান্য ১ ইঞ্চি জায়গায় যিনি কোটি কোটি মানুষের আঙুলের নকশাকে আলাদা প্যাটার্নে সাজাতে
পারেন তিঁনিই আল্লাহ্,
তিঁনিই সেই স্রষ্টা, তিঁনিই মহান আল্লাহ্।
এ বিষয়ে মহান আল্লাহ স্বয়ং আল কোরআনে বলেন,
'মানুষ কি মনে করে যে আমি তার অস্থিসমূহ একত্রিত করতে পারবো না? বরং আমি তার অংগুলিগুলোর অগ্রভাগ পর্যন্ত সঠিকভাবে সন্নিবেশিত করতে সক্ষম।' (আল কিয়ামাহ, আয়াত ৩-৪)
এখানে আল্লাহ ফিঙ্গার প্রিন্টের ইঙ্গিত দিয়েছেন। আল্লাহ শুধু মানুষের অস্থিতে মাংস পরিয়েই উত্থিত করবেন না বরং এমন নিখুঁতভাবে মানুষকে জীবিত করবেন যেন জীবদ্দশায় তার আঙ্গুলের সুক্ষ্ম রেখা পর্যন্ত সুবিন্যস্থ করবেন।
আলাদা আলাদাভাবে সবাইকে নতুন করে সৃষ্টি করবেন। (সূরা কিয়ামাহ : ৩-৪)