
অস্হিত পৃথিবী / Unstable Earth
অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল - অস্হিত পৃথিবী
অস্হিত পৃথিবী / Unstable Earth #2023 #ভূগোল #অষ্টমশ্রেণী #পাতসঞ্চালনতত্ত্ব #পাত
Geography is everywhere. This Page is for the students and those candidates who wants to be qualifie
Operating as usual
অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল - অস্হিত পৃথিবী
অস্হিত পৃথিবী / Unstable Earth #2023 #ভূগোল #অষ্টমশ্রেণী #পাতসঞ্চালনতত্ত্ব #পাত
এই ব্যাপার
‘দখল করা জমি ফেরত দিন’! অমর্ত্য সেনকে আবার চিঠি পাঠাল বিশ্বভারতী এর আগেও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদের বিরুদ্ধে জমি বেদখলের অভিযোগ করেছিলেন। যদিও...
আজ ২৪ শে জানুয়ারী, জাতীয় কন্যা শিশু দিবস (National Girl Child Day)।
পৃথিবীর ভূঅভ্যন্তরীন গঠন -- অষ্টম শ্রেণী https://youtu.be/r-bR_ymIDuQ
পৃথিবীর ভূঅভ্যন্তরীন গঠন / Inner layers of the Earth #2023 #অষ্টমশ্রেণী #ভূগোল #পৃথিবীর_ভূঅভ্যন্তরীন_গঠন
https://youtu.be/w925Ftre0mE
শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত -অষ্টম শ্রেণী
শৈলোৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত ও বৃষ্টিচ্ছায়া অঞ্চল / Orographic Rainfall #2023 #ভূগোল
গুটেনবার্গ বিযুক্তিরেখা কোথায় অবস্থিত ?
লেহম্যান বিযুক্তিরেখা কোথায় অবস্থিত
আগামী কাল ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর 127-তম জন্মদিন । 🙏
বর্তমান যুগের অন্যতম যোগাযোগ ব্যবস্থা মোবাইল ফোন। এখন সময়ের সাথে সাথে মোবাইল কোম্পানি ও গুটিয়ে গেছে। কার কাছে কোনটা ছিল ?
Thank you everyone
Wbcs সহ ক্লার্কশিপ, রেল, পুলিশের এস আই, গ্রুপ ডি সহ বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য পশ্চিমবঙ্গের একশোর বেশি ছোট প্রশ্ন -- গ্যারান্টি সবার কাজে লাগবে । পড়ে ভালো লাগলে সবাই ok কমেন্ট করবে এবং শেয়ার করবে । ধন্যবাদ।
পশ্চিমবঙ্গ - আমার রাজ্য-
by
Raghab Ghosh, Teacher
Ahiran Hemangini Vidyayatan HS
1. পশ্চিমবঙ্গের আয়তন কত ?
>> 88752 বর্গ কিমি ।
2. পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে কয়টি জেলা
>> 23 টি ।
3. স্বাধীনতার সময় পশ্চিমবঙ্গের আয়তন কত ছিল
>> 78 হাজার বর্গ কিমি।
4. উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুর কবে পশ্চিমবঙ্গে যুক্ত হয় ?
>> 1948 সালে ।
5. চন্দননগর কবে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে যুক্ত হয়
>> 1949 সালে ।
6. পুরুলিয়া কবে পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে যুক্ত হয়
>> 1956 সালে ।
7. দার্জিলিং গোর্খা পার্বত্য পরিষদ স্বশাসিত অঞ্চল কবে গঠিত হয়
>> 1988 সালে।
8. 24 পরগনা জেলা কবে বিভক্ত হয়
>> 1983 সালে ডক্টর অশোক মিত্রের প্রস্তাব মেনে 1 লা মার্চ1986 সালে।
9. পশ্চিম দিনাজপুর জেলা কবে উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে বিভক্ত হয়
>> 1992 সালে।
10. মেদিনীপুর জেলা কবে পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে বিভক্ত হয়
>> 2002 সালের 1 লা জানুয়ারি।
11. জলপাইগুড়ি জেলা কবে বিভক্ত হয়ে জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলা হয়
>> 2014 সালের 25 শে জুন।
12. তিনবিঘা করিডোর কোথায় অবস্থিত
>> পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার ও বাংলাদেশ সীমান্তে।।
13. দার্জিলিং জেলা কবে বিভক্ত হয়ে দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলা গড়ে ওঠে
>> 2017 সালের 14 ই ফেব্রুয়ারি।
14. পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা কবে বিভক্ত হয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলা গড়ে ওঠে।® Raghab Ghosh
>> 2017 সালের 4ঠা এপ্রিল ।
15. বর্ধমান জেলা কবে পশ্চিম ও পূর্ব বর্ধমানে বিভক্ত হয়
>> 2017 সালের 7 এপ্রিল।
পশ্চিমবঙ্গ :- দ্বিতীয় পর্ব
Raghab Ghosh, Teacher
Ahiran Hemangini Vidyayatan HS
16. পশ্চিমবঙ্গে সীমানায় কয়টি প্রতিবেশী দেশ রয়েছে
>> তিনটি দেশ (বাংলাদেশ , নেপাল ও ভুটান )।
17. পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য সংখ্যা কয়টি
>> পাঁচটি। যথা আসাম, বিহার, ঝাড়খন্ড , উড়িষ্যা ও সিকিম ।
18. পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে কয়টি প্রশাসনিক বিভাগ রয়েছে
>> পাঁচটি। যথা 1.প্রেসিডেন্সি বিভাগ 2. মেদিনীপুর বিভাগ 3.বর্ধমান বিভাগ 4. মালদা বিভাগ 5.জলপাইগুড়ি বিভাগ
19. প্রেসিডেন্সি বিভাগে কোন কোন জেলা রয়েছে
>> 1.হাওড়া 2.কলকাতা 3.নদিয়া 4.উত্তর 24 পরগনা ও 5. দক্ষিণ 24 পরগনা
20. বর্ধমান ডিভিশনে কোন কোন জেলা রয়েছে
follow on fb &Environment
>> 6.হুগলি 7.পূর্ব বর্ধমান 8.পশ্চিম বর্ধমান 9.বীরভূম 10.বাঁকুড়া
21. মেদিনীপুর বিভাগে কোন কোন জেলা রয়েছে
>> 11.পশ্চিম মেদিনীপুর 12.পূর্ব মেদিনীপুর 13.ঝাড়গ্রাম 14.পুরুলিয়া
22. মালদা বিভাগে কোন কোন জেলা রয়েছে
>> 15.মালদা 16.মুর্শিদাবাদ 17.উত্তর দিনাজপুর 18.দক্ষিণ দিনাজপুর
23. জলপাইগুড়ি বিভাগে কোন কোন জেলা রয়েছে
>> 19.দার্জিলিং 20.কালিম্পং 21.জলপাইগুড়ি 22.আলিপুরদুয়ার 23.কোচবিহার
24. পশ্চিমবঙ্গের ভূপ্রকৃতি কে প্রধানত কয়টি ভাগে ভাগ করা হয় ® রাঘব ঘোষ
>> তিনটি । যথা 1. উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল 2.পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল ও 3.সমভূমি অঞ্চল
25. আয়তন অনুসারে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের কততম বৃহত্তম রাজ্য
>> ত্রয়োদশতম ।
পশ্চিমবঙ্গ :-- তৃতীয় পর্ব
Raghab Ghosh, Teacher
25. পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কি
>> সান্দাকফু (উচ্চতা 3630 মিটার )।
26. পশ্চিমবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চলের মূলত কয়টি ভাগ
>> দুইটি । যথা তিস্তা নদীর পশ্চিমে পার্বত্য অঞ্চল ও তিস্তা নদীর পূর্বের পার্বত্য অঞ্চল ।
27. সিঙ্গালিলা পর্বতশ্রেণী কোথায় অবস্থিত
>> দার্জিলিং নেপাল সীমান্তে তিস্তা নদীর পশ্চিম এ।
28. পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গ কোনটি
>>ফালুট
29. পশ্চিমবঙ্গের উচ্চতম রেল স্টেশনের নাম কি
>> দার্জিলিং এর ঘুম
30. তিস্তার পশ্চিমের পার্বত্য অঞ্চলের কয়টি ভাগ
>> দুইটি। যথা সিঙ্গালিলা পর্বতশ্রেণী ও দার্জিলিং পর্বতশ্রেণী।
31. সিঙ্গালিলা পর্বতশ্রেণী উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গ গুলির নাম কি
>> সান্দাকফু ফালুট সবর গ্রাম ও টংলু।
32. দার্জিলিং শৈলশিরা উচ্চতম পর্বত শৃঙ্গ কোনটি ®রাঘব ঘোষ
>> সিঞ্চল( 2615m) । এছাড়া টাইগার হিল ও ঘুম ।
33. তিস্তার পূর্বদিকে পার্বত্য অঞ্চলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি
>> দূরবিন্দরার ঋষিলা (3121 m )।
34. বক্সা পাহাড়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কি
>> সাংচুলি ।
35. পশ্চিমবঙ্গে কোন অঞ্চল বরাভূম নামে পরিচিত
>> পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের দক্ষিণাংশ স্থানীয় ভাষায় বরাভূম নামে পরিচিত। পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলপাহাড়ি এরকম একটি অঞ্চল।
36. পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কি
>> পুরুলিয়া জেলার অযোধ্যা পাহাড়ের গোর্গাবুরু 677 মিটার উঁচু।
37. ডুংরি কি
>> পুরুলিয়া জেলায় পাহাড় গুলির স্থানীয় নাম ডুংরি ।
38. বাঘমুন্ডি পাহাড় কোথায় অবস্থিত
>> পুরুলিয়া জেলায়
39. বিহারীনাথ (452m) ও শুশুনিয়া পাহাড় (450m)কোথায় দেখা যায় ®Raghab Ghosh
>> বাঁকুড়া জেলায় ।
40. মামা ভাগ্নে পাহাড় পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় দেখা যায়
>> বীরভূম জেলায় ।
পশ্চিমবঙ্গ :- চতুর্থ পর্ব
Raghab Ghosh, Teacher
41. ডুয়ার্স কথার অর্থ কি
>> ডুয়ার্স শব্দের অর্থ দুয়ার বা দরজা। এখান থেকে ওখানে যাওয়ার অনেক রাস্তা আছে তাই এই অঞ্চল ডুয়ার্স নামে পরিচিত।
42. তরাই কথার অর্থ কি
>> স্যাতসেতে নিম্নভূমি । হিমালয় থেকে নদীর ধারা বয়ে আনা নুরি বালি পল্লী সঞ্চয় এই নিম্নভূমি স্যাতসেতে অঞ্চল সৃষ্টি হয়েছে ।
43. তাল কি?
>> উত্তর দিনাজপুরে নিম্নভূমি তথা জলাভূমি স্থানীয় ভাষায় তাল নামে পরিচিত।
44. বরেন্দ্রভূমি কোথায় দেখা যায়
>> দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদার পূর্বাংশের ঢেউ খেলানো প্রাচীন পলিমাটি দ্বারা গঠিত ভূভাগ বরেন্দ্রভূমি নামে পরিচিত।
45. দিয়ারা কোথায় অবস্থিত
>> মালদার দক্ষিণের নবীন পল্লী গঠিত উর্বর ভূভাগ দিয়ারা নামে পরিচিত।
46. রাঢ় শব্দের অর্থ কি?
>> পাথুরে জমি।
47. পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল কোন দিক থেকে কোন দিকে ঢালু
>> পশ্চিম থেকে পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে।
48. পশ্চিমবঙ্গে মৃতপ্রায় ব-দ্বীপ কোথায় দেখা যায়
>> মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া
49. পশ্চিমবঙ্গে এখনো কোথায় সক্রিয় বদ্বীপ লক্ষ্য করা যায় ®রাঘব ঘোষ
>> পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ-পূর্বাংশে সুন্দরবন অঞ্চলে।
50. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় বালিয়াড়ি দেখা যায়?
>> পশ্চিমবঙ্গে একেবারে দক্ষিণে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা কাঁথি মহকুমা বঙ্গোপসাগরের উপকূল বরাবর বালিয়াড়ি দেখা যায়।
পশ্চিমবঙ্গ ::- পঞ্চম পর্ব
Raghab Ghosh, Teacher
51. রেনি গঙ্গা পর্বত শৃঙ্গ কোথায় দেখা যায়?
>> আলিপুরদুয়ার জেলার উত্তর সীমান্তে পার্বত্য অংশে সিনচুলা পর্বতে।
52. পশ্চিমবঙ্গের প্রধান নদীর নাম কি?
>> গঙ্গা-ভাগীরথী ।
53. গঙ্গা নদী কোথায় দুটি ভাগে বিভক্ত হয়েছে?
>> মুর্শিদাবাদ জেলার গিরিয়ার কাছে।
54. ভাগীরথীর বাম তীরের দুটি উপনদীর নাম লেখ?
>> জলঙ্গি ও মাথাভাঙ্গা
55. ভাগীরথী ডান তীরে কয়েকটি উপনদীর নাম বল?
>> ময়ূরাক্ষী অজয় দামোদর রূপনারায়ন হলদি।
56. উত্তরবঙ্গের প্রধান নদীর নাম কি?
>> তিস্তা (R Geography & Environment)
57. মহানন্দা নদী কোথায হইতে উৎপত্তি লাভ করেছে?
>> দার্জিলিংয়ের ডাওহিল পাহাড়ে ।
58. পশ্চিমবঙ্গের ত্রাসের নদী কাকে বলা হয়?
>> তিস্তা নদীকে ।
59. তিস্তা নদীর উৎপত্তি কোথায়? ®রাঘব ঘোষ
>> সিকিমের জেমু হিমবাহ ।
60. মিরচি, বালাসন, রত্না ও কঙ্কাই কোন নদীর উপনদী?
>> মহানন্দা ।
https://www.facebook.com/106050114418434/posts/143087977381314/
61. তোর্সা নদী কোথায় উৎপত্তি লাভ করেছে?
>> তিব্বত ভুটান সীমান্তর উপত্যকায়
62. উলঙ্গ কালজানি কোন নদীর উপনদী?
>> তোর্সা
63. পশ্চিমবঙ্গের মালভূমি অঞ্চলের প্রধান নদীর নাম কি?
>> দামোদর
64. পশ্চিমবঙ্গের দুঃখ কোন নদীকে বলা হয়?
>> দামোদর
65. দামোদর নদ কোথায় উৎপত্তি লাভ করেছে?
>> ঝাড়খণ্ডের পালামৌ জেলার খামারপাত পাহাড় থেকে।
66. কোন দুটি নদীর মিলিত প্রবাহ রূপনারায়ণ নামে পরিচিত?
>> দ্বারকেশ্বর ও শিলাবতী
67. ময়ূরাক্ষী নদীর কয়েকটি উপনদীর নাম কি?
>> ব্রাহ্মণী, দ্বারকা, বক্রেশ্বর ও কোপাই
68. হলদি নদী কোন দুটি নদীর মিলিত প্রবাহ এর নাম?
>> কংসাবতী ও কেলেঘাই
69. গঙ্গার শাখা নদী পদ্মা থেকে কোন নদী উৎপত্তি লাভ করে গঙ্গার আরেক শাখা ভাগীরথী নদীতে এসে মিশেছে?
>> জলঙ্গি ও মাথাভাঙ্গা
70. সুন্দরবন অঞ্চলের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য নদীর নাম লেখ?
>> গোসাবা, পিয়ালী, মাতলা, বিদ্যাধরী, ঠাকুরান, রায়মঙ্গল, কালিন্দী
পশ্চিমবঙ্গ ::-- সপ্তম পর্ব
Raghab Ghosh
71. NATMO এর তথ্য অনুসারে পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় সব থেকে বেশি ভূগর্ভস্থ জল সঞ্চিত রয়েছে?
>> মুর্শিদাবাদ ও নদিয়া।
72. ভারতবর্ষের একমাত্র কোন রাজ্য যার মাথায় হিমালয়ের মুকুটচূড়া রয়েছে এবং নীচে বঙ্গোপো সাগর এর জল রয়েছে?
>> পশ্চিমবঙ্গ ।
73. পশ্চিমবঙ্গে কোন জলবায়ু দেখা যায়?
>> পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিনে ক্রান্তীয় এবং উত্তরে উপক্রান্তীয় জলবায়ু দেখা যায় । এছাড়া একেবারে উত্তরে দার্জিলিং ও কালিম্পং পার্বত্য অঞ্চলে শীতল জলবায়ু লক্ষ করা যায় ।
74. পশ্চিমবঙ্গের আর্দ্রতম স্থান কোনটি বা পশ্চিমবঙ্গের সবথেকে বেশি বৃষ্টি কোথায় হয়? ®রাঘব ঘোষ
>> আলিপুরদুয়ার জেলার বক্সা ডুয়ার্স (455cm)।
75. পশ্চিমবঙ্গের বার্ষিক বৃষ্টিপাত কত হয়?
>> সমগ্র পশ্চিমবঙ্গে গড়ে 160 থেকে 180 সেমি বৃষ্টিপাত হয়।
76. পশ্চিমবঙ্গের সব থেকে কম বৃষ্টিপাত কোথায় হয়?
>> বীরভূম জেলার ময়ূরেশ্বর এ (95cm)।
77. পশ্চিমবঙ্গের উষ্ণতম স্থান এর নাম কি?
>> পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোল।
78. পশ্চিমবঙ্গের কোন জেলায় সব থেকে কম বৃষ্টিপাত হয় (শুষ্কতম জেলা)?
>> পুরুলিয়া ।
79. গ্রীষ্মের শুরুতে পশ্চিমবঙ্গে যে বজ্রবিদ্যুৎ সহ ঝড় বৃষ্টি হয় তাকে কি বলে?
© R Geography & Environment
>> কালবৈশাখী ।
80. পশ্চিমবঙ্গে মাঝেমাঝে শরৎকালের যে ঝড় বৃষ্টি হয় তাকে কি বলে?
>> আশ্বিনের ঝড় ।
Fb Group-- Geography & We & Nature
81. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় পোডসল মাটি দেখা যায়
>> দার্জিলিং কালিম্পং পার্বত্য অঞ্চল এবং জলপাইগুড়ি আলিপুরদুয়ার জেলার উত্তরাংশে
82. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় ল্যাটেরাইট ও লাল মাটি দেখা যায়
>> রাঢ় অঞ্চলে বীরভূম বাঁকুড়া পশ্চিম মেদিনীপুর ও বর্ধমান এর কিছু অংশে ।
83. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় লবণাক্ত মাটি দেখা যায়
>> দক্ষিণ 24 পরগনা তে ও পূর্ব মেদিনীপুর জেলার উপকূলীয় অংশে
84. পশ্চিমবঙ্গে বেশিরভাগ অঞ্চলে কোন মাটি দেখা যায়
>> পলিমাটি
85. পশ্চিমবঙ্গে কত শতাংশ স্বাভাবিক উদ্ভিদ দেখা যায়
>> প্রায় 19.3% ।
পশ্চিমবঙ্গের নদনদী:-
86. >>মুর্শিদাবাদ জেলার গিরিয়ার কাছে (ধুলিয়ানের নিকট) গঙ্গা দুভাগে বিভক্ত হয়েছে ভাগীরথী ও গঙ্গা।
87.>> ১ টি শাখা পদ্মা নামে বাংলাদেশে প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নামে বঙ্গোপসাগরে মিশেছে।
88.>> মাথাভাঙ্গা নদীর শাখা নদী হল - ইচ্ছামতী ও চূর্ণী।
89>> কাঁসাই ও কেলেঘাইয়ের মিলিত প্রবাহ - হলদি নদী।
90>> দ্বারকেশ্বর ও শিলাবতীর মিলিত প্রবাহ - রূপনারায়ণ।
91>> বক্রেশ্বর ও কোপাই নদীর মিলিত প্রবাহ - কুলা।
92>> উত্তরবঙ্গের পার্বত্য অঞ্চলের প্রধান নদী - তিস্তা।
93>> দক্ষিণবঙ্গের প্রধান নদী - মাতলা, রায়মঙ্গল, গোসাবা, ইছামতী, কালিন্দী, ঠাকুরান, পিয়ালী, বিদ্যাধরী, সপ্তমুখী প্রভূতি।
94>> দক্ষিণবঙ্গের নদীগুলিতে জোয়ার-ভাটা হয়। সারা বছরই জল থাকে।
95>> দক্ষিণবঙ্গের নদীগুলির জল লবণাক্ত। সমুদ্রের জল প্রবেশ করার জন্য।
96>> ভাগীরথী নদী মুর্শিদাবাদকে দুভাগে ভাগ করেছে। পূর্বভাগ বাগড়ি ও পশ্চিমভাগ রাঢ় নামে পরিচিত।
97>> দামোদর ও ভাগীরথীর মিলনস্থল - (গড়চুমুক) হাওড়া দর্শনীয় স্থান।
98>> গঙ্গার পরিণত ব-দ্বীপ সমভূমির অংশ হল - নদীয়া জেলা।
99>> অজয় নদীর তীরে কেঁদুলের মেলা বিখ্যাত।
99>> অজয়নদী বীরভূম ও বর্ধমানের সীমানা নির্ধারণ করেছে।
100>> বীরভূমে সিউড়িতে ময়ূরাক্ষী নদীর উপর তিলপাড়া ব্যারেজ অবস্থিত।
101>> গঙ্গানদী রাজমহল দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে।
102>> তিস্তা নদীর বামতীরের আর্দ্রভূমিকে ডুয়ার্স বলে।
103>> তিস্তা নদীর ডানতীরে তরাই অঞ্চল অবস্থিত।
104>> তিস্তা পূর্বদিকে দুরবিনদারা পর্বত (১৩৭২ মিটার) অবস্থিত।
105>> সুবর্ণরেখা নদী ছোটোনাগপুর মালভূমি থেকে পশ্চিমবঙ্গকে পৃথক করেছে।
106>> মুর্শিদাবাদের ফারাক্কা ব্যারেজ নির্মিত হয়েছে গঙ্গাবক্ষে অতিরিক্ত জলসরবরাহের মাধ্যমে কলকাতা বন্দরকে রক্ষার জন্য।
107>> বাঁকুড়া জেলার প্রধান নদী দামোদর।
108>> দার্জিলিংয়ের সেবকের কাছে তিস্তানদী সমভূমিতে প্রবেশ করেছে।
109>> দামোদর নদী বাঁকুড়া ও বর্ধমানের সীমানা নির্ধারক। বরাকর দামোদরের প্রধান উপনদী।
110>>কোচবিহার ও জলপাইগুড়ির মধ্যে কালজানি নদী সীমানা নির্ধারণ করে।
111>>জলপাইগুড়ি ও অসমের মধ্যে সঙ্কোশ নদী সীমানা নির্ধারণ করে।
112>> সুন্দরবনের উল্লেখযোগ্য নদী - বিদ্যাধরী, পিয়ালী, মাতলা, রায়মঙ্গল, কালিন্দী।
113>> দক্ষিণমুখী নদী (জলপাইগুড়ি জেলার) - তিস্তা, তোর্সা, কালজানি, রায়ডাক, সঙ্কোশ, জলঢাকা।
114>> জর্দানদীর তীরে প্রাচীন জল্পেশ মন্দির বিখ্যাত (জলপাইগুড়ি)।
115>>দ্বারকেশ্বর নদী - মেদিনীপুরে রূপনারায়ণ নাম নিয়েছে।
116>> দ্বারকেশ্বর ও শিলাবতী এই দুটি নদীর মিলিত প্রবাহ রূপনারায়ণ নামে পরিচিত।
117>>ময়ূরাক্ষী নদীর কয়েকটি উপনদীর নাম হল - - ব্রাহ্মণী, দ্বারকা, বক্রেশ্বর ও কোপাই
118>> হলদি নদী কংসাবতী ও কেলেঘাই দুটি নদীর মিলিত প্রবাহ এর নাম।
119.>> জলদাপাড়া অভয়ারন্যের মধ্যে হলং নদী প্রবাহিত হয়েছে।
120>> পশ্চিমবঙ্গের মুকুটমণিপুর জলাধারটি কংসাবতী নদীর ওপর গড়ে উঠেছে ।
Fb page - -
Fb Group --
BharOS By IIT Madras: ‘দেশি’ অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করলেন IIT পড়ুয়ারা, Google-Apple এর ঘুম ওড়ানোর সেরা 5 বৈশিষ্ট্য ::-
Raghab Ghosh
Desi OS: দেশকে ‘আত্মনির্ভর’ বানাতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই আত্মনির্ভরতার লক্ষ্যে ভারত যদি স্মার্টফোন বা ল্যাপটপ বা আরও অন্যান্য গ্যাজেটস তৈরি করতে পারে, তাহলে একটা দেশি অপারেটিং সিস্টেম তৈরি হবে না। দিন দুয়েক আগেই ভারত সরকারের এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, অপারেটিং সিস্টেমের জগতে Apple এবং Google-এর মনোপলিকে ধাক্কা দিতে কেন্দ্রও এবার দেশি অপারেটিং সিস্টেম তৈরির পরিকল্পনা করছে। সে তো না হয় গেল সরকারি OS। এবার IIT Madras দ্বারা পরিচালিত একটি ফার্ম মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করে ফেলেছে। ওই ফার্মে মূলত আইআইটি মাদ্রাসের পড়ুয়ারাই কাজ করে, অপারেটিং সিস্টেমটিও তাঁরাই তৈরি করেছেন। ডেভেলপাররা এই অপারেটিং সিস্টেমের নাম দিয়েছেন ‘BharOS’। আইআইটি পড়ুয়াদের এই OS তৈরি করতে সাহায্য করেছে JandK অপারেশনস প্রাইভেট লিমিটেড নামক একটি সংস্থা। ডেভেলপাররা জানিয়েছেন, BharOS অপারেটিং সিস্টেমটি দেশের 100 কোটি মোবাইল ইউজার ব্যবহার করতে পারেন।
কমার্শিয়াল অফ-দ্য-শেল্ফ হ্যান্ডসেটে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করা যেতে পারে। ডেভেলপারর দাবি করছেন, গ্রাহকদের আরও সুরক্ষিত অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারের স্বাদ দিতেই তৈরি করা হয়েছে BharOS। আইআইটি মাদ্রাজ়ের পড়ুয়াদের দ্বারা তৈরি BharOS অপারেটিং সিস্টেমটি সম্পর্কে যে পাঁচটি তথ্য আপনার জেনে রাখা উচিত।
BharOS মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম: 5 অজানা তথ্য
1) ভারওএস বা BharOS হল একটি মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। দেশে তৈরি, দেশবাসীর জন্য তৈরি প্রথম অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে ডেভেলপাররা বলছেন, “ব্যবহারকারীদের আরও স্বাধীনতা, নিয়ন্ত্রণ এবং ফ্লেক্সিবিলিট দেবে এই অপারেটিং সিস্টেম। অবাঞ্ছিত বা অযাচিত নয়। ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনীয় অ্যাপই বেছে নিতে এবং ব্যবহার করতে দেবে OSটি। এই উদ্ভাবনী সিস্টেম ব্যবহারকারীদের মোবাইল ডিভাইসে সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা সম্পর্কে চিন্তা করার পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটানোর প্রতিশ্রুতি দেয়।”
2) এই মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দিক হল, এটি নো ডিফল্ট অ্যাপ (NDA) এর সুবিধা থাকছে। এর অর্থ হল, অ্যান্ড্রয়েডে যেমনটা ভাবাও যায় না, তার থেকে অনেকটাই বেশি স্টোরেজ স্পেস পাবেন ব্যবহারকারীরা। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলি তাদের ফোনগুলির সঙ্গে গুগল অ্যাপ এবং বিভিন্ন নেটিভ অ্যাপ বাই-ডিফল্ট দিয়ে থাকে। কিন্তু BharOS কোনও অ্যাপ ব্যবহার করতে গ্রাহকদের বাধ্য করবে না।
3) অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ক্ষেত্রে যেমন আমরা সিস্টেম আপডেট পেয়ে থাকি, ঠিক সেরকমই BharOS অ্যাপেও ‘নেটিভ ওভার দ্য এয়ার’ বা NOTA আপডেট পেয়ে যাবেন। ডেভেলপাররা আশ্বাস দিয়েছেন, এই NOTA আপডেট গ্রাহকের ফোনে অটোমেটিক্যালি ডাউনলোড এবং ইনস্টল হয়ে যাবে। তাই, ইউজারদের এই প্রক্রিয়াটি চালনা করার জন্য ম্যানুয়ালি কিছু করার দরকার হবে না।
4) বিভিন্ন সংস্থার নির্দিষ্ট প্রাইভেট অ্যাপ স্টোর সার্ভিসেস (PASS) থেকে বিশ্বস্ত অ্যাপগুলির অ্যাক্সেস নিতে দেবে অপারেটিং সিস্টেমটি। এ বিষয়ে ডেভেলপাররা দাবি করছেন, “PASS সেই সব অ্যাপেরই অ্যাক্সেস দেয়,যেগুলি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করা হয়েছে এবং সংস্থাগুলির নির্দিষ্ট নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার মান পূরণ করেছে। অর্থাৎ, ব্যবহারকারীরা নিশ্চিত হতে পারেন তারা যে অ্যাপগুলি ইনস্টল করছেন, সেগুলি ব্যবহার করা নিরাপদ কি না।”
5) তবে BharOS অপারেটিং সিস্টেমটি এখন সকলের ব্যবহারের জন্য উপলব্ধ নয়। সেই সব অর্গ্যানাইজ়েশন এই মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমটি ব্যবহার করতে পারবেন, প্রাইভেসি এবং সিকিওরিটির চাহিদা যাদের সবথেকে বেশি।
মোটের উপর এই অপারেটিং সিস্টেমটি ভাল। তবে, ব্যবহারকারীদের প্রাত্য়হিক ব্যবহারের জন্য এবং সর্বোপরি মোবাইল ব্যবহারের কাজটা সহজ করার জন্য এই BharOS-এ কী ফিচার থাকতে পারে, তার খুঁটিনাটি তথ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়নি। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, পার্সোনালাইজ়েশন অপশন, প্রাইভেসি ফিচার্স, ব্যাটারি অ্যানালিসিস, হোম স্ক্রিন উইজেট, নোটিফিকেশন সেটিংস-সহ আরও একাধিক জরুরি বিষয়গুলি যেমন অ্যান্ড্রয়েডে দেখা যায়, সেগুলি এই দেশি অপারেটিং সিস্টেমে থাকবে কি না, সে বিষয়ে জানা যায়নি।
তথ্য- এইসময় পত্রিকা
R Geography & Environment
জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে জাপানের উদ্যোগ!
****************************************
বিশ্বব্যাপী জাপানের সুখ্যাতি অনেক, রেকর্ডের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। জন্মহার কমার দিক থেকে এরই মধ্যে নতুন আরও একটি রেকর্ড যুক্ত করে 'প্রবীণদের দেশে' পরিণত হয়েছে জাপান। জাপানের সরকারি এক হিসেব বলছে, জাপানের জনসংখ্যা গত ৪ বছর ধরে কমছে। দেশটির জনসংখ্যা এখন ২০০০ সালের চেয়েও কমে গেছে। সম্প্রতি প্রকাশিত জাপানের এই সরকারি হিসেব বলছে, দেশটির জনসংখ্যা প্রায় ০.১৭ শতাংশ বা ২ লাখ ১৫ হাজার কমেছে। এই হিসেব অনুযায়ী, গত বছরের ১ অক্টোবর জাপানের জনসংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৭০ লাখ ৮৩ হাজার। অবশ্য, এই জনসংখ্যায় জাপানে স্থায়ীভাবে বসবাসরত বিদেশিরাও অন্তর্ভুক্ত। সর্বশেষ এই পরিসংখ্যান অনুযায়ী, জাপানে এখন ১৪ বা তারচেয়ে কম বয়সী ছেলে-মেয়েদের তুলনায় ৬৫ বা তারচেয়ে বেশি বয়সী নারী-পুরুষের সংখ্যা বেশি। জাপানে ৬৫ বা তারচেয়ে বেশি বয়সী নাগরিকের মোট সংখ্যা ৩ কোটি ৩০ লাখ। দেশটির জনসংখ্যার বড় একটি অংশই এখন প্রবীণ। এই অবস্থায় জনসংখ্যা বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে জাপান সরকার। জনসংখ্যা বাড়াতে জাপান সরকার আর্থিক প্রণোদনা দিচ্ছে। প্রতিটি শিশু জন্মের পর তার অভিভাবককে ৪ লাখ ২০ হাজার ইয়েন দেওয়া হচ্ছে সরকারের তহবিল থেকে। অবশ্য, তাতেও কোনো লাভ হয়নি। ইতিমধ্যে এই প্রণোদনার পরিমাণ ৫ লাখ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। তারপরও বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কাজ হবে না।
কারণ হিসেবে তারা বলছেন, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা এবং চাকচিক্যময় জীবনধারণের জন্য যুব সমাজের বেশিরভাগই এখন জাপানের রাজধানী টোকিওর দিকে ছুটছে। মাধ্যমিক শিক্ষা জীবন শেষ করেই টোকিওতে এসে তারা নিজ পছন্দের জীবন বেছে নিচ্ছে। ফলে, যুব সমাজ ভবিষ্যৎ পারিবারিক জীবন গড়ার স্বপ্ন দেখা অনেকটাই ভুলতে বসেছে। এর চেয়ে বরং তারা নিজ কেরিয়ার গড়তেই বেশি মনোযোগী। অনেকে বিয়ে করে দাম্পত্য জীবন শুরু করলেও টোকিওর ব্যয়বহুল আবাসন, ব্যয়বহুল ডে কেয়ার সেন্টার, সহ নানা কারণে সন্তান নিতে অনীহা প্রকাশ করছে। সার্বিকভাবে বিষয়টি নিয়ে জাপান সরকার উদ্বিগ্ন। নাগরিক জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য বজায় রাখতে জাপান সরকার এই বিষয়ে আইনি বাধ্যবাধকতাও দিতে পারছে না। সন্তান নিতে প্রণোদনা দেওয়ার পাশাপাশি জাপান সরকার টোকিও থেকে চাপ কমাতেও বিভিন্ন উদ্যোগ ও প্রণোদনার ঘোষণা দিচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে গত বছরের শেষে টোকিও মেট্রোপলিটন এলাকা ছেড়ে যাওয়া পরিবারকে তাদের শিশু প্রতি ১০ লাখ ইয়েন পর্যন্ত দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে এই নতুন নিয়ম কার্যকর হতে যাচ্ছে। টোকিওর ২৩টি ওয়ার্ডে বসবাসরত পরিবারের পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী সাইতামা, চিবা ও কানাগাওয়া প্রিফেকচারে বসবাসরতদের জন্যও এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। বৈধভাবে বসবাসরত বিদেশি নাগরিকরাও এই সুবিধার আওতায় থাকবেন। শর্ত হচ্ছে, স্থানান্তরিত হওয়ার পর ভর্তুকিপ্রাপ্ত পরিবারকে নতুন ঠিকানায় অন্তত ৫ বছর থাকতে হবে। এরচেয়ে কম সময় থাকলে তাদের প্রণোদনার অর্থ ফেরত দিতে হবে। পরিবারের ১৮ বছরের কম বয়সী প্রতিটি শিশুর জন্য এই আর্থিক সুবিধা প্রযোজ্য হবে। উপরন্তু, ১৮ বছরের কম বয়সী ২টি সন্তান রয়েছে, এমন দম্পতি যদি নতুন এলাকায় গিয়ে ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে জাপান সরকারের পক্ষ থেকে তাদেরকে আর্থিক সহায়তা হিসেবে ৫০ লাখ ইয়েন দেওয়া হবে।
একইসঙ্গে টোকিও মেট্রোপলিটন ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে রাজধানীতে বসবাসকারী পরিবারগুলোতে দ্বিতীয় জন্মগ্রহণকারী শিশুর পরিষেবা বিনামূল্যে করার পরিকল্পনা করেছে। শূন্য থেকে ২ বছর বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে কোনো শর্ত ছাড়াই নিয়মটি প্রযোজ্য হবে। স্থানীয় সরকারের পক্ষ থেকে পরিবারগুলোকে একাধিক সন্তানে উৎসাহিত করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এক সমীক্ষা প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, প্রায় ৫০ হাজার শিশু নতুন নিয়মের আওতায় আসবে। মেট্রোপলিটন সরকার এ লক্ষ্যে ২০২৩ অর্থবছরে প্রায় ১১ বিলিয়ন ইয়েন বাজেট বরাদ্দের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এ ছাড়া, ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে চিকিৎসাসহ সম্পূর্ণ অবৈতনিক পড়াশুনার সুযোগ প্রদানের পরিকল্পনা করছে জাপান সরকার। আগামী এপ্রিলে ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিটি শিশুকে ৫০ হাজার ইয়েন বা পরিবারকে প্রতি সর্বোচ্চ ১ লাখ ইয়েন প্রণোদনা দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি সহজ শর্তে এবং বিনা সুদে শিক্ষা ঋণ সুবিধা রয়েছেই।
তথ্যসূত্রঃ- দ্য ডেইলি স্টার বাংলা
#ভূগোলিকা_
Biodiversity.
1. ভারতে জীববৈচিত্র্য আইন প্রণীত হয় – 2002 সালে ।
2. জাতীয় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন প্রণীত হয় – 1972 সালে ।
3. কাজিরাঙ্গা জাতীয় উদ্যান অবস্থিত – অসমে ।
4. সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত প্রাণী – এশিয়াটিক চিতা ।
5. বর্তমানে ভারতে মোট অভয়ারণ্যের সংখ্যা – 537 টি ।
6. ভারতে মোট বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভের সংখ্যা – 18 টি ।
7. ভারতে বিলুপ্তপ্রায় স্তন্যপায়ী প্রাণীর সংখ্যা মোট – 81 টি ।
8. পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি জীববৈচিত্র্যের দেশ – ব্রাজিল ।
9. ভারতে প্রাপ্ত মোট পাখি প্রজাতির সংখ্যা – 1228 টি ।
10. বর্তমানে ভারতে মোট ব্যাঘ্র প্রকল্পের সংখ্যা – 48 টি ।
11. জীববৈচিত্র্যের বিচারে পৃথিবীতে ভারতের স্থান – দ্বাদশ ।
12. পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল অবস্থিত – সুন্দরবনে ।
13. ভারতে সপুষ্পক উদ্ভিদ প্রজাতি পাওয়া যায় – প্রায় 15 হাজার ।
14. ভারতে বিপন্ন স্তন্যপায়ী প্রাণী – প্রজাতির সংখ্যা – 39 টি ।
15. কানহা জাতীয় উদ্যান অবস্থিত – মধ্যপ্রদেশে ।
16. রামসার সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় – 1971 সালে ।
17. রিও ডি জেনিরোতে বসুন্ধরা সম্মেলন হয় – 1992 সালে ।
18. UNESCO মানুষ ও জীবমণ্ডল কর্মসূচি গ্রহণ করে – 1971 সালে ।
19. মেগাবায়োডাইভারসিটি পরিভাষাটি ব্যবহৃত হয় – স্মিথসোনিয়ার সম্মেলন ।
20. ‘ জীবসম্পর্কিত বৈচিত্র্য ‘ পরিভাষাটি প্রথম ব্যবহার করেন – টমাস ই লাভজয় ।
21. Biological Diversity -- Raymond Dashman
22. Biodiversity -- Walter G Rossen
R Geography & Environment
ভারতের প্রথম ইউরেনিয়াম খনি কোথায়? .... ( ঝাড়খণ্ডের যদুগোড়া /
ঝাড়খণ্ডের ঝড়িয়া /
ঝাড়খণ্ডের করনপুরা /
রাজস্থানের উদয়পুর )
🎂🍾 to Buzz Aldrin, 93 years young today! (Born 20 January 1930). and astronaut, and one of the first two humans to set foot on the . Best wishes from and the European space community!
👉 https://en.wikipedia.org/wiki/Buzz_Aldrin
সমুদ্রের রক্ষাকর্তা হোয়েল শার্ক!
*****************************************
সমুদ্রের রক্ষাকর্তা! জাভা দ্বীপের মানুষ মাছটিকে হিউ কেকাকেক নামে ডাকেন। তাঁদের দৃঢ় বিশ্বাস, সমুদ্রে যত মাছ পাওয়া যায়, তাদের পূর্বপুরুষ এই মাছটি। পাশাপাশি এই দৈত্যাকার মাছটিই সাগরকে রক্ষা করে। মাছটি মুখ খুললেই যেন মনে হয়, গোটা সমুদ্র গিলে নিতে পারবে। হ্যাঁ, হোয়েল শার্কের কথাই হচ্ছে। সাগরের তলদেশের অন্যতম বড় প্রাণী হল এই হোয়েল শার্ক বা তিমি হাঙ্গর। অবশ্য, আকারে বড় হলেও মোটেও হিংস্র নয় এরা। ছোট মাছ আর সামুদ্রিক অণুজীব এদের প্রধান খাদ্য। মানুষের সঙ্গে দিব্যি মানিয়ে চলতে পারে সাগরের এই দৈত্যাকার মাছটি। একটি পূর্ণবয়স্ক হোয়েল শার্কের ওজন প্রায় ২০ টন। দোতলা বাসের সমান এই মাছ আকারে ২০ থেকে ৩২ ফুট পর্যন্ত লম্বা। বিশেষজ্ঞদের মতে, একটি তিমি হাঙর প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে। আকারে বড় হলেও আদতে খুব শান্ত প্রকৃতির মাছ এটি। সাধারণত ছোট মাছ খেয়েই এরা বেঁচে থাকে। খাওয়ার ক্ষেত্রেও এক অদ্ভুত পদ্ধতি মেনে চলে হোয়েল শার্ক। মাছটির গলার ভিতরে রয়েছে ২০টি প্যাড জাতীয় বস্তু। এই প্যাডের মধ্যে রয়েছে অসংখ্য ছোট ছিদ্র। জল ভিতরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে এই ছিদ্রের সাহায্যে খাদ্যকে আলাদা করে এই বিরল প্রকৃতির হাঙর। এরপর বাকি জল মাছের ফুলকার সাহায্যে আবার বাইরে চলে যায়। সাধারণত একাই শিকার করে তিমি হাঙর। কিন্তু কখনও কখনও আবার দল বেঁধেও খাদ্যের সন্ধানে বেরয় তারা। গবেষকরা জানিয়েছেন, অনেক সময় রীতিমতো দাঁড়িয়ে খাবার শিকার করে তিমি হাঙর। জানা গিয়েছে, এক জায়গায় প্রচুর ছোট মাছ থাকলে খাবার সংগ্ৰহের জন্য এই বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করে তারা। লেজটা থাকে সাগরের তলদেশের দিকে। আর মুখটা থাকে উপরে। এই অবস্থায় কার্যত সবকিছুকে ভিতরে টেনে নিতে পারে এই বিশালাকার মাছটি। পাশাপাশি সাগরের কঠিন পরিস্থিতি থেকে বাঁচার জন্য তিমি হাঙরের চোখের চারপাশে থাকে ছোট ছোট দাঁত।
তিমি হাঙরের গায়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের নকশা। দেখলে মনে হবে যেন মানুষের হাতের ছাপ। এই বিশেষ ধরনের নকশার সাহায্যেই তাদের গতিবিধি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা করতে পারেন গবেষকরা। এই দৈত্যাকার মাছটির সঙ্গে জুড়ে রয়েছে একাধিক লোককথা ও কিংবদন্তি। সুলাওয়েসি দ্বীপের গোরোন্তালো প্রদেশের এটিকে বলে মুঙ্গিয়াঙ্গো হুলালো। স্থানীয় জেলেদের বিশ্বাস, তিমি হাঙর দেখলেই মাছ ধরার মরশুম শুরু হয়। এদের দেখা না মিললে নাকি মাছের সন্ধান মিলবে না! কেনিয়ার বাসিন্দারা হোয়েল শার্কের নাম দিয়েছেন পাপা শিলিঙ্গি। অর্থাৎ যে মাছ মুদ্রা দিয়ে ঢাকা। একটি প্রচলিত কিংবদন্তি অনুযায়ী, তিমি হাঙর সৃষ্টির পর খুব খুশি হয়েছিলেন ঈশ্বর। এই আনন্দে মাছটির পিঠে সোনা ও রুপোর মুদ্রা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি। সেই থেকে আজও হোয়েল শার্ককে শুভ মনে করেন কেনিয়ার মানুষ। মোজাম্বিকেও একই বিশ্বাস রয়েছে মানুষের মধ্যে। এতসব সত্ত্বেও আজ সাগরের এই বিশাল জীবটির জীবন সত্যিই বিপন্ন। দূষণের পাশাপাশি চোরা শিকারের জেরে বর্তমানে তিমি হাঙরের সংখ্যা প্রায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। ইতিমধ্যেই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, ফিলিপাইনস্, ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মতো বিভিন্ন দেশ এই মাছটি সংরক্ষণের আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে। চোরা শিকার নিষিদ্ধ করে আইন পর্যন্ত তৈরি হয়েছে।
তথ্যসূত্রঃ- বর্তমান পত্রিকা
ভূগোলিকা_Bhugolika