Dhaka Islamic Center

Dhaka Islamic Center

Comments

Assalamu Alaikum,
My name is Jubayr Islam, currently, I am living in London.
Last 4/5 years my father did Eid with Makkah and showed me his references from Quran and hadith, then I contacted International Islamic Fiqh Academy (Jeddah) and emailed them about this. They sent me this solution which clearly proves, Eid will be on a different day in different places. After this, my father is doing Eid with my mother now.
I am sharing this with you so that you can show this as a solution to our nation. Might be this will help us to unite as a single ummah.
May Allah accept us all.
Ameen!

Peace Of Mind
(The Solution for Humanity)

Operating as usual

06/11/2017

We Are Blind:
×××××××××××

বিয়ের আগে প্রেম করা আর বিয়ের পর সংসার করা-দুটো ভিন্ন জিনিস। বিবাহপূর্ব প্রেম একটা ফ্যান্টাসি। এখানে ছেলে-মেয়ে উভয়েই নিজেকে সর্বোচ্চ উৎকৃষ্টরূপে উপস্থাপন করতে চায়। কদিন পরপর দেখা বা সপ্তাহে একদিন ডেটিং- ছেলেটি নিজের সামর্থ্যের সেরা উপস্থাপনটিই নিয়ে আসতে চায়, মেয়েটিও চায় তার প্রেমিক তাকে পরম সুন্দরী হিসেবেই দেখুক। তাই প্রেমের দিনগুলোতে তাদের ব্যক্তিগত জীবনের নেতিবাচক ব্যাপারগুলো পরস্পরের কাছে প্রকাশ পায়না, দুজনেই তা যথাসম্ভব লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করে।

সংসার জীবন আলাদা ব্যাপার। এখানে নিত্যদিনের অভ্যাস প্রকাশ পাবে, কৃত্রিম ভালোমানুষির পর্দা উন্মোচিত হবে। চব্বিশঘণ্টা একটা মানুষের সাথে থাকলে তাকে বোঝা যায়, চেনা যায়, সত্যিকারভাবেই চেনা যায়। প্রেমের সময়ের মত ক্ষণিকের দেখা আর ভাববিনিময়ের মধ্যে বিপরীত লিঙ্গের প্রতি সহজাত আকর্ষণের চাপল্যভরা মোহনীয় সময়টা তাই সংসারজীবনে থাকেনা। সংসারজীবনে আবেগের চেয়ে বাস্তবতার ভূমিকা বেশি। ভার্সিটির গেট থেকে বেরোলে যে মুখটি দেখার জন্য আকুলতা থাকত, জীবনযুদ্ধের সংগ্রামরত দিনরাতের সংস্পর্শ সেই আকর্ষণটা আর রাখেনা। নির্জনে বসে প্রেয়সীর হাত ধরে যে রোমান্টিসজমে বুঁদ হওয়া সহজ, বিবাহিতজীবনে সারাদিন অফিস করে বাড়ি ফিরে কানের কাছে বাচ্চা ছেলের ঘ্যানঘ্যান আর বউয়ের অভিযোগের ফিরিস্তি শোনার মুহূর্তে সেই রোমান্টিসিজম থাকেনা। মনে ঘোরে একই কথা-"তোমাকে তো বিয়ের আগে এমন মনে হয়নি!"

প্রেমের সম্পর্কগুলো ক্ষণিকের ভালোলাগা থেকে গড়ে ওঠা। ওটা আর একটা মানুষের সাথে জীবন কাটিয়ে দেওয়া এক ব্যাপার না। এজন্য যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, ধৈর্য আর ত্যাগের দরকার সেটা তথাকথিত প্রেমের সম্পর্কে কখনোই গড়ে ওঠা সম্ভব না। দাম্পত্য জীবনের সমস্যাগুলো একে অন্যের সুন্দর মুখের দিকে তাকিয়ে সমাধান হয়ে যায়না। মনোমালিন্যের সময়টাতে পার্কে বসে ফুল বিনিময়ের স্মৃতিচারণে খেদ দূর হয়না, আরো বাড়ে।

সেক্যুলাররা প্রায়ই অ্যারেনজড ম্যারেজের দুর্নাম করতে গিয়ে বলে-'ছোটবেলা থেকে আমরা শিখি অচেনা মানুষের দেওয়া খাবার না খেতে, অথচ অ্যারেনজড ম্যারেজের মাধ্যমে একজন অচেনা মানুষের সাথে বিছানায় শুতে বাধ্য করা হয়!' অচেনা মানুষই বটে। যেমন জাফর ইকবাল বলেছিল বিয়ের আগে অন্তত তিনবছর প্রেম করে পরস্পরকে 'চিনে' নেওয়া দরকার। মারহাবা। এই 'চিনে নেওয়া' কতটা সম্ভব সেটা প্রেম করে বিয়ে করা দম্পতিদের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। সাময়িক ভালোলাগা আর মা-বাবার পকেট ফাঁকা করা ফূর্তির দিনের উপলক্ষই যদি 'চিনে নেওয়া' হত তাহলে আর বিয়ের পর প্রিয় মানুষটির 'অন্যরূপ' দেখে কেউ হতাশ হত না।

বস্তুত বিয়ের আগের প্রেমের সময়টাতে শয়তান একে অন্যকে বিউটিফাই করে, ফলে হারাম সম্পর্কের মোহ যেমন বাড়ে তেমনি পরস্পরের আসল রূপ ঢাকা পড়ে থাকে। বিয়ের পর শয়তান সরে যাওয়ায় তা সামনে এসে পড়ে। তখন এতদিন ধরে 'চেনা' মানুষটিকেই 'অচেনা' লাগে।

আল্লাহ্‌র ইচ্ছার ওপরে যে আপনার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়, সে আপনাকে সুখী করতে পারবেনা, কোনদিন না। আর আল্লাহ্‌র ওপর ভরসা রেখে, তাঁরই নির্দেশিত পন্থা মোতাবেক জীবনসঙ্গীনীর দ্বীনদারিতাকে প্রাধান্য দিয়ে যে ছেলে একটা 'অচেনা' মেয়ের হাত ধরতে পারে, আল্লাহ্‌ তার জীবনে একটা ম্যাজিক দিয়ে দেন। সেই ম্যাজিকের বলে নিতান্ত সাধারণ চেহারার মেয়েটি তার চোখে রাজকন্যার চেয়ে লাবণ্যময়ী হয়ে ওঠে, সন্তানেরা চক্ষুর শীতলতা হয়ে ওঠে। দ্বীনের পথে চলা স্বামী-স্ত্রীর জীবনে বিলাস থাকেনা, বাহুল্য থাকেনা, কৃত্রিমতা থাকেনা; যেটা থাকে তার নাম শান্তি।

শান্তি সবাই খোঁজে। বেশিরভাগই খোঁজে শান্তির যিনি মালিক, তাঁকে অসন্তুষ্ট করে। আফসোসের বিষয়ই বটে।

-- Prince Abdul Aziz

26/10/2017

My last product. .. alhamdulillah.সংগ্রহ করুন। ০১৯১২০০৫১২১

23/10/2017

Full and Final:
(Alhamdulillah)

সংগ্রহ করুন:
০১৯১২০০৫১২১, ০১৫৫২৮৭৪৬৫৮

18/10/2017

Hey You !
Don't Miss It !
===========
১.ভাবী, আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না,
দেখে মনে হয়, মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!
২. ম্যাডাম, একটা কথা বলবো অনেকদিন থেকে ভাবছি! কিন্তু বলবো বলবো করে বলা হচ্ছে না। আপনি এমনিতেই সুন্দর। কিন্তু নাকের পাশের তিলটা আপনাকে একদম পরী বানিয়ে দিয়েছে। এত্ত সুন্দর। জাস্ট অসাধারণ লাগে!
৩. মন খারাপ কেন ভাবী, ঝগড়া টগড়া করলো নাকি? আপনার মতো এ রকম একটা মানুষের সাথেও ঝগড়া করা যায়? বিশ্বাসই হচ্ছে না!
৪. একটা কথা বলি আপু, কিছু মনে করবেন না তো? আপনার কণ্ঠটা এত্ত সুন্দর! কোনো প্রিয় গান বারবার শুনলেও যেমন বিরক্তি লাগে না, আপনার কথাবার্তাও স্টাইলও এরকম। টানা ২৪ ঘন্টা শুনলেও বোরিং লাগবে না!
৫. আপনি যা ইচ্ছা মনে করতে পারেন, আজ থেকে আপনাকে আর আন্টি ডাকবো না, বলে দিচ্ছি। হুঁ! দেখলে মনে হয় আবার বিয়ে দেওয়া যাবে, আর আপনাকে ডাকবো আন্টি? না, আর না!
৬. একটা কথা বলবো? নীল শাড়ীতে আপনাকে দারুণ মানিয়েছে! না না, তেল দিচ্ছি না, সত্যি বলছি! সত্যি অনেকটা কোয়েল মল্লিকের মতো লাগে আপনাকে!
৭. জন্মদিনে এবার কি কি করলেন আপনারা?
-(আপনার ভাই অফিসের কাজে ব্যস্ত!!!)
কি যে বলেন! আমি এরকম একটা বউ পেলে জন্মদিন উপলক্ষ্যে এক সপ্তাহের ছুটি নিতাম! হাসবেন না, সিরিয়াসলি!
-
বিঃ দ্রঃ - অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, কিছু কিছু মানুষ আছে, নিজের অফিসের কলিগ, পাশের বাসার ভাবী, কিংবা বন্ধুর বউ,পরিচিত আপু-ম্যাডামদের সাথে এভাবেই কথা বলে। আপাতদৃষ্টিতে এগুলো "জাস্ট প্রশংসাবাক্য"।

এর গভীরে যে কত বড় লাম্পট্য, আর অসৎ কামনা লুকিয়ে আছে, খেয়াল না করলে বুঝার উপায় নেই। যারা এগুলো করে, এরা কিন্তু ফাঁদে ফেলবার জন্যেই করে! এদের স্বভাবই হলো ফ্লার্ট করে নিজের বশে আনা!

খুব স্মার্ট সুদর্শন পুরুষ দেখলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মহিলারাও এরকম ফ্লার্ট করে। সে সংখ্যাটাও কম না!!

যে মহিলা জীবনে কোনোদিন স্বামীর বিকল্প স্বপ্নেও কল্পনাও করেন নি। মাঝে মাঝে ঝগড়া হয়, কিন্তু স্বামীকে অনেক ভালোবাসেন।

পর পুরুষের মুখে নিজের এত্ত সুন্দর প্রশংসা শুনে, "আমি হলে পায়ের কাছে পড়ে থাকতাম" কথাটা শুনে সেই মহিলাও ভাবেন, এই স্বামী আমাকে বঞ্চিত করছে, নিশ্চয়ই আমি আরও ভালো কিছু আশা করি!

যে মহিলা একটা সুখের সংসারে আছেন, বাচ্চা নিয়ে স্বামী স্ত্রী ব্যাস্ততার মাঝে কোনো কিছুর অভাবই বোধ করেন না, সে মহিলাও যখন বাইরের কারো কাছে নিজের কপালের তিলের এত্ত প্রশংসা শুনেন তখন তার মনে হতে পারে, "ওর সাথে এত্তদিন সংসার করলাম, ও তো একটা দিনের জন্যেও এভাবে আমার সৌন্দর্যের প্রশংসা করলো না!"

নিজের বয়সের ব্যাপারে বাইরের পুরুষের প্রশংসা শুনে মহিলা, বারবার আয়নার সামনে নিজের চেহারা দেখেন। ভাবতে থাকেন, হ্যাঁ, আমি তো সুন্দরই। আর ওই পুরুষটাই আমার এ সৌন্দর্যের মূল্যায়ন করলো!

এভাবেই শুরু হয়, পৃথিবীর নিকৃষ্টতম সম্পর্ক।

তথা কথিত একটা "ইনোসেন্ট প্রশংসা"ই ধ্বংস করে দিতে পারে একটা মানুষকে, একটা পরিবারকে!

এটা ভাবার কোনো কারণ নাই যে, যারা "ভাবী" টার প্রশংসা করছে, এরা "ফ্রি মাইন্ড" এ ইনোসেন্ট মন নিয়ে করছে! নাহ, এরা অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই কুমতলব নিয়েই প্রশংসা করে!!

যদি জীবনে সুখী হতে চান, কারো হালকা প্রশংসায় গলে যাবেন না। বরং এদের এড়িয়ে চলুন। প্রশংসা শুনতে সবারই ভাল্লাগে। এভোয়েড না করলে, ধীরে ধীরে এদের ফাঁদে একদিন পড়বেনই।
-(সংগৃহীত)

16/10/2017

আসমা বিনতে ইয়াযীদ আনসারীয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমি আমার কয়েকজন সমবয়সী মেয়ের সঙ্গে বসে ছিলাম। এ অবস্থায় রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আমাদের নিকট দিয়ে যাবার সময় সালাম দিয়ে বললেন, “তোমরা সদাচারী স্বামীর নাফরমানী করা থেকে বিরত থাকো।” এরপর তিনি বললেন, “তোমাদের কেউ কেউ বহুদিন পর্যন্ত কুমারী অবস্থায় মা-বাবার বাড়ীতে বসবাস করার পর আল্লাহ তাদের স্বামী দান করেন। তার সন্তানাদি হয়। কোন কারণে হঠাৎ ক্রোধান্বিত হয়ে স্বামীকে বলে বসে তোমার নিকট এসে আমি জীবনে শান্তি পেলাম না এবং কখনো আমার সঙ্গে ভাল ব্যবহার করলে না।”

{আদাবুল মুফরাদ}

ব্যাখ্যা: এই হাদীসে মেয়েদেরকে স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ না হওয়ার শিক্ষা দেয়া হয়েছে। স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞতার প্রবণতা আমাদের নারী সমাজে ব্যাপকভাবে পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। এ কারণেই নারী জাতিকে এ দোষ হতে মুক্ত হওয়ার জন্যে ব্যাপক প্রচেষ্টা চালাতে হবে।

30/09/2017

রিয়াদের হারা বাংলাদেশী অধ্যুষিত এলাকায় আল রাজী সিগন্যাল এর পাশের মসজিদের পাশেই আজনবী (প্রবাসী) এক লোক মসজিদের সামনে খাবার পাশে রেখে মরে পড়ে আছে। পুলিশ আসলো এবং তার পরিচয় নিশ্চিত করার জন্য তার বুক পকেটে হাত দিলো তখন তার সাথে তার পাসপোর্ট এবং ছুটির পেপার এবং এয়ারটিকেটও ছিল। আগামীকাল সে তার দেশে যাবে অথচ এর আগেই সে দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেন এবং শেষ খাবারটাও তার আর খাওয়া হলো না পাশেই খাবারগুলি পড়ে ছিল। ইমাম সাহেব তার পাগড়ী দিয়ে মৃতদেহকে ডেকে দেন। ভাবতেই কেমন জানি লাগে, এই মৃতব্যক্তির পরিবার যখন জানবে যে তাদের প্রিয়জন আর জীবিত অবস্থায় দেশে ফিরতে পারবে না তখন তাদের অবস্থা কেমন হবে!!!আল্লাহ মালুম।মানুষের কত আয়োজন এই দুনিয়াতে অথচ কেউ জানেই না আগামীকাল সে কি অর্জন করবে এবং কোথায় সে মরবে!!!কি অসহায় আর নির্মম বাস্তবচিত্র!!

আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুক আমিন।
তথ্য: মামুনুর রশিদ

30/09/2017

যদি কারো হাটুর উপরে অথবা নিচে দিকে পা কাটা থাকে তবে সম্পুর্ন বিনামূল্য কৃত্রিম পা লাগানো হবে।বিদেশ থেকে এক্সপার্টরা আসছেন।তারা ১৫ দিনের মত মতো থাকবে।

যদি কারো পরিচিত কেউ থাকে যে তার হাটুর উপরে অথবা নিচে দিকে পা কাটা আছে,তাকে অবশ্যই পংগু হাসপাতাল, ৩য় তলায় ( শ্যামলি,,ঢাকা)এসে যোগাযোগ করতে বলবেন।সেখানে কৃত্রিম পা লাগানো হবে।বিদেশ থেকে এক্সপার্টরা আসছেন।তারা ১৫ দিনের মত মতো থাকবে।।যদি কারো পরিচিত জনের এই সমস্যা থাকে আজকেই চলে আসুন।যা সম্পুর্ন বিনামূল্য সেবা প্রদান করা হবে!
অক্টোবর এর ১৫ তারিখ পর্যন্ত থাকতে পারেন উনারা।
রেজিস্ট্রেশন সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১টা।
যোগাযোগ করুন যত দ্রুত সম্ভব।
একজন শারীরিক প্রতিবন্ধকতাযুক্ত মানুষ কে সহযোগীতা করতে এটা "শেয়ার" করুন (কপি পেস্ট করলে সবচে ভাল হয়) আপনি অন্তত সঠিক ব্যাক্তির কাছে পৌঁছাতে সবাইকে জানিয়ে দেয়ার কাজটি করুন....!
জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল

ঠিকানা ও যোগাযোগঃ
শ্যামলীতে অবস্থিত শিশু মেলার পূর্বে জাতীয় শিশু হাসপাতালের সাথেই অবস্থিত।
শেরে বাংলানগর, ঢাকা- ১২০৭
ফোন: ৯১৪৪১৯০-৪, ৯১১২১৫০
মোবাইল: ০১৮৪১-২২২২২৪
ই-মেইল: [email protected]
সামছুল আরেফিন is শেয়ার.

Gazi Md Ruhul Akther

26/09/2017
19/09/2017

কোলে আর কাঁধে দুই সন্তানকে নিয়ে কাদা পানি ভেঙে সীমান্ত অতিক্রম করে আসা এই অসহায় মায়ের ছবি কাঁপিয়ে দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।

12/09/2017

ছেলেটির বয়স মাত্র দশ। খেলতে গিয়েছিল। বাসায় এসে দেখে তার বাবা-মাকে হত্যা করা হয়েছে। তার পাঁচ বছরের ছোট ভাই সেটা দেখেছে আর বর্ণনা করছে তার বাবা মাকে সেনাবাহিনী বন্দুকের সুচ দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করেছে!

এরপর তারা দেখে কিছু মানুষ ছুটছে। তারাও তাদের পিছু নিল। এভাবে চলতে চলতে ৯ দিন পর তারা বাংলাদেশে এসে পৌঁছালো।

এখানে এসে ক্যাম্পে সে অবিস্কার করলো সে তার শেষ সম্বল তার ভাইকেও হারিয়ে ফেলেছে! এখন তার আপন বলতে কেউ আর অবশিষ্ট থাকলো না।

মোটামুটি স্বচ্ছল পরিবারটা হটাত করেই এক ঝড়ে নিঃশেষ হয়ে গেল! শিশুটি কাঁদছিল আর বর্ণনা করছিল।

মানুষের জীবনটাও ঠিক এমন,যার এক সেকেন্ডেরও নিশ্চয়তা নেই। এর পরেও আমরা এর পেছনো এমন ভাবে ছুটছি যেন কোনোদিনও শেষ হবেনা!

আল্লাহ্‌ যেন আমাদের সবাইকে এর থেকে শিক্ষা নেওয়ার তাওফিক দান করেন।

আমিন।

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, "তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি তার ঘরে অথবা গোষ্ঠীর মধ্যে নিরাপদে ও সুস্থ শরীরে সকাল করেছে এবং তার কাছে ঐ দিনের খাবার আছে, তাকে যেন পার্থিব সমস্ত সম্পদ দান করা হয়েছে।"

--[তিরমিযী ২৩৪৬, ইবনে মাজাহ ৪১৪১]

10/09/2017

অবশেষে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলাম। মায়ানমার থেকে আসা মজলুম মেহমানদের পাশে দাঁড়ানোর এই সোনালী সুযোগ জীবনে বারবার আসবে না। সুতরাং সকল বাধা ও কষ্ট উপেক্ষা করে আবারও প্রিয়জনকে সফরের জন্য অনুরোধ করেছি। ইন শা আল্লাহ্ অচিরেই রওয়ানা হবে আমাদের কাফেলা।

রোহিঙ্গারা আমাদের জন্য বিশাল বড় পরিক্ষা। ওপারে গিয়ে যুদ্ধ করতে না হয় অক্ষম, তাই বলে কি খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন ঝাপন করা মজলুমের পাশে দাঁড়াতেও অক্ষম? শুনেছি রোহিঙ্গাদেরকে কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ত্রাণ দিতে পারবে না। সব নাকি সরকারের হাতে তুলে দিতে হবে। জনগনের আস্থা অর্জন করতে পারলে নিয়ম করার প্রয়োজন হতো না। সরকারের হাতেই ত্রাণ তুলে দিয়ে নিশ্চিন্ত হতে পারতো মানুষ। কিন্তু বাস্তবতা সবারই জানা। সুতরাং যতো বাধাই আসুক, পিচপা হওয়া চলবে না। অবশ্য ব্যানারের ব্যবহার অনুচিত মনে করি।

রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন, “কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলা বলবেন: হে বনি আদম আমি অসুস্থ হয়েছিলাম, তুমি আমাকে দেখনি, সে বলবে: হে আল্লাহ আপনাকে কিভাবে দেখব, অথচ আপনি দু’জাহানের রব? তিনি বলবেন: তুমি কি জানতে না আমার অমুক বান্দা অসুস্থ হয়েছিল তুমি তাকে দেখনি, তুমি কি জানতে না যদি তাকে দেখতে আমাকে তার নিকট পেতে?

হে বনি আদম আমি তোমার নিকট খাদ্য চেয়েছিলাম তুমি আমাকে খাদ্য দাওনি, সে বলবে: হে আমার রব, আমি কিভাবে আপনাকে খাদ্য দিব অথচ আপনি দু’জাহানের রব? তিনি বলবেন: তুমি কি জানতে না আমার অমুক বান্দা তোমার নিকট খাদ্য চেয়েছিল তুমি তাকে খাদ্য দাওনি, তুমি কি জানতে না যদি তাকে খাদ্য দিতে তা আমার নিকট অবশ্যই পেতে।

হে বনি আদম, আমি তোমার কাছে পানি চেয়েছিলাম তুমি আমাকে পানি দাওনি, সে বলবে: হে আমার রব কিভাবে আমি আপনাকে পানি দেব অথচ আপনি দু’জাহানের রব? তিনি বলবেন: আমার অমুক বান্দা তোমার নিকট পানি চেয়েছিল তুমি তাকে পানি দাওনি,তুমি কি জানতে না যদি তাকে পানি দিতে তাহলে তা আমার নিকট অবশ্যই পেতে”। [হাদিসে কুদুসী, সহীহ মুসলিম]

রোহিঙ্গারাতো আল্লহরই বান্দা, তাদের পাশে দাঁড়িয়ে কি আমরা মহান আল্লাহর এই অভিযোগগুলোর উত্তর দিতে পারি না?

@ Shekh Ahmad Ullah.

28/08/2017

Assalsmuwalakum

23/08/2017

জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের করণীয়ঃ বা বিশেষ আমলঃ
________________________________________________
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ জিলহাজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের ‘আমলের চেয়ে অন্য কোন দিনের ‘আমলই উত্তম নয়। সাহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞেস করলেন, জিহাদও কি (উত্তম) নয়? নবী (সাঃ) বললেনঃ জিহাদও নয়। তবে সে ব্যক্তির কথা আলাদা, যে নিজের জান ও মালের ঝুঁকি নিয়েও জিহাদে যায় এবং কিছুই নিয়ে ফিরে আসে না (সহীহুল বুখারী, তাওহীদ প্রকাশনীঃ ৯৬৯, আধুনিক প্রকাশনীঃ ৯১৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৯১৮)

এজন্যই উলামায়ে কেরাম বলেছেন: "বছরের মধ্যে জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশদিন সর্বোত্তম দিন, আর রমজান মাসের শেষ দশ রাত, সবচেয়ে উত্তম রাত" ।
তাই সকল সৎ আমল সমূহ এই দশদিনে বেশি বেশি করার চেষ্টা করতে হবে । যেমনঃ

☆ হজ্জ ও উমরাহঃ
===============
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: ‘যে ব্যক্তি হজ্জ করেছে, তাতে কোনো অশ্লীল আচরণ করেনি ও কোনো পাপে লিপ্ত হয়নি সে ব্যক্তি সেইদিনের মত নিষ্পাপ হয়ে গেল, যেদিন তার মাতা তাকে প্রসব করেছে (সহীহুল বুখারী, তাওহীদ প্রকাশনী: ১৫২১)

আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ এক ‘উমরাহ’র পর আর এক ‘উমরাহ উভয়ের মধ্যবর্তী সময়ের (গুনাহের) জন্য কাফফারা। আর জান্নাতই হলো হাজ্জে মাবরূরের প্রতিদান (সহীহুল বুখারী, তাওহীদ প্রকাশনীঃ ১৭৭৩, আধুনিক প্রকাশনীঃ ১৬৪৭. ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১৬৫৫, মুসলিম ১৫/৭৯, হাঃ ১৩৪৯, আহমাদ ৯৯৫৫)


☆ আরাফার দিনে রোজা রাখা:
=======================
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আরাফার দিনে সিয়াম পালন করলে সামনের ও পিছনের দুই বছরের গুনাহ আল্লাহ ক্ষমা করবেন বলে আমি আশা পোষণ করি (মুসলিম: ১১৬২)

☆ আল্লাহর যিকির করা:
===================
এ দিনসমূহে অন্যান্য আমলের মাঝে যিকিরের এক বিশেষ মর্যাদা রয়েছে, যেমন হাদিসে এসেছে:

আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: এ দশ দিনে [নেক] আমল করার চেয়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে অধিক প্রিয় ও মহান আর কোনো আমল নেই। তোমরা এ সময়ে তাহলীল [লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ] তাকবীর [আল্লাহু আকবার] তাহমীদ [আল-হামদুলিল্লাহ] বেশি করে আদায় কর (আহমদ, হাদিস: ১৩২)

আরেক হাদীসে আছে, চারটি বাক্য আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয়। ১-সুবহানাল্লাহ, ২-আলহামদু লিল্লাহ, ৩-লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ৪-আল্লাহু আকবর। এ দিনগুলোতে এ যিকিরগুলো করা যেতে পারে।

☆ এই দশকে তাকবীর পাঠ করাঃ
=========================
এ দিনগুলোতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের মহত্ত্ব ঘোষণার উদ্দেশ্যে তাকবীর পাঠ করা সুন্নত। এ তাকবীর প্রকাশ্যে ও উচ্চস্বরে মসজিদ, বাড়ি-ঘর, রাস্তা-ঘাট, বাজার সহ সর্বত্র উচ্চ আওয়াজে পাঠ করা হবে। তবে মেয়েরা নিম্ন-স্বরে তাকবীর পাঠ করবে। তাকবীর হল:

আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, ওয়ালিল্লাহিল হামদ

সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. ও আবু হুরাইরা রা. জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশকে বাজারে যেতেন ও তাকবীর পাঠ করতেন, লোকজনও তাদের অনুসরণ করে তাকবীর পাঠ করতেন। অর্থাৎ, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর এই দুই প্রিয় সাহাবী লোকজনকে তাকবীর পাঠের কথা স্মরণ করিয়ে দিতেন।

ইমাম বুখারী রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন, ইবনে ওমর ও আবূহুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহুমা এই দশদিন তাকবীর বলতে বলতে বাজারের জন্য বের হতেন, মানুষরাও তাদের দেখে দেখে তাকবীর বলত। তিনি আরও বলেছেন, ইবনে ওমর মিনায় তার তাবুতে তাকবীর বলতেন, মসজিদের লোকেরা শুনত, অতঃপর তারা তাকবীর বলত এবং বাজারের লোকেরাও তাদের সাথে তাকবীর বলত। এক পর্যায়ে পুরো মিনা তাকবীর ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠত।

ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু এ দিনগুলোতে মিনায় তাকবীর বলতেন, প্রত্যেক সালাতের পর, বিছানায়, তাঁবুতে মজলিসে ও চলার পথে সশব্দে তাকবীর বলা মোস্তাহাব। যেহেতু ওমর, ইবনে ওমর ও আবূহুরায়রা সশব্দে তাকবীর বলেছেন।

☆ চুল, নখ ও চর্মাদি না কাটাঃ
====================
এ বিষয়ে নবী (সা.) বলেন, ‘‘যখন তোমরা যুলহাজ্জ মাসের চাঁদ দেখবে এবং তোমাদের মধ্যে কেউ কুরবানী করার ইচ্ছা করবে, তখন সে যেন কুরবানী না করা পর্যন্ত তার চুল ও নখ (কাটা) হতে বিরত থাকে।’’ অন্য এক বর্ণনায় বলেন, ‘‘সে যেন তার (মরা বা ফাটা) চর্মাদির কিছুও স্পর্শ না করে’’ (মুসলিম)


আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে আমল করার তাওফীক দান করুক আমিন।কপি

25/07/2017

চোখের পানি নিয়ে উইলিয়াম ফ্রে নামে একজন বিজ্ঞানী প্রায় ১৫ বছর গবেষণা করেছেন। গবেষণা শেষে তিনি বলেছেনঃ

"চোখের পানি কোনো সাধারণ কিছু নয়। এটি পানি, শ্লেষ্মা, তেল, ইলেক্ট্রোলাইট-এর এক জটিল মিশ্রণ।

এটি ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধী, যা চোখকে ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে।
এটি কর্নিয়াকে মসৃণ করে, যা পরিষ্কার দৃষ্টির জন্য অত্যাবশ্যকীয়।
এটি কর্নিয়াকে যথেষ্ট আর্দ্র রাখে এবং অক্সিজেন সরবরাহ দেয়।
এটি চোখের জন্য ওয়াইপার হিসেবে কাজ করে, যা চোখকে ধুয়ে ধুলোবালি থেকে পরিষ্কার করে।"

চোখের পানি যদি শুধুই পানি হতো, তাহলে তা ঘর্ষণের কারণে চোখ শুকিয়ে জ্বালা পোড়া করত। শীতকালে তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি হলে পানি শুকিয়ে জমে বরফ হয়ে যেত!

আবার চোখের পানি যদি শুধুই এক ধরনের তেল হতো, তাহলে তা চোখের ধুলাবালি পরিষ্কার না করে উলটো আরও ঘোলা করে দিত।
চোখের পানির মধ্যে প্রকৃতির লক্ষ উপাদান থেকে এমন বিশেষ কিছু উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে, যার এক বিশেষ মিশ্রণ একই সাথে পরিষ্কার, মসৃণ এবং জীবাণু মুক্ত করতে পারে এবং অক্সিজেন সরবরাহ করতে পারে।

চোখের পানির এই ব্যাপারটা চিন্তা করলেই আল্লাহ্'র প্রতি কৃতজ্ঞতায় মস্তক অবনত হয়ে যায়। সুবহান'আল্লাহ্! এক চোখের পানিতেই আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা কত-শত অনুগ্রহ দেখিয়েছেন, কত সুক্ষ্ম, কত পরিকল্পনা করে সৃষ্টি করেছেন! ভাবনার মোড়কে আটকানো অসম্ভব!

"অতএব, তোমরা তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে অস্বীকার করবে?"

সূরা আর-রহমান আয়াতঃ ১৩,১৬,১৮....
(সহ মোট ৩১ বার একই সূরাতে এই আয়াতটি এসেছে)
আল্লাহ আমাদের কত নিয়ামতের মাঝে ডুবিয়ে রেখেছেন।

আলহামদুলিল্লাহ।

(সংগৃহীত)

18/07/2017

"জীবে দয়া করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর"
====================================
বাসার পাশেই বেশ চমৎকার একটি পার্ক। সন্ধায় হাঁটছি, নজরে এলো বেশ বড় একটা পানির বোতল গাছের ডালে বাদা। কাছে গিয়ে লক্ষ্য করলাম, বড় পানির বোতল টি দুই পাস দিয়ে কাঁটা। ভেতরে সুক্ষ ভাবে দুইটা কঞ্চি বসানো যাতে পাখি বসতে পারে। দেখে বেশ ভালো লাগলো। বুজলাম- এটি কোন এক মহৎ বেক্তির কাজ...! তার জন্য দুয়া আসলো...!

গত ৩/৪ দিন আগে সাউদিতে বেশ গরম পরেছিল- এতো গরম আগে লক্ষ্য করা যায়নি। গাছে এই ভাবে পানি বেঁধে রাখার কারন- যাতে পিপাসারথ প্রাণী পানি পান করতে পারে।

ইমাম আহমাদ ও তাবারানি [রহ.] বর্ণিত বিশুদ্ধ সনদে ও নির্ভরযোগ্য সুত্রে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদা মিম্বরে দাঁড়ানো অবস্থায় বলেন, তোমরা দয়া করো, দয়া পাবে। ক্ষমা করো, ক্ষমা পাবে’(আহমদ)।

13/04/2017

🌠সুখবর সুখবর সুখবর 🌠
মাসিক ইসলামী সম্মেলন
🌸===🌹===🌹===🌹===🌸
السلام عليكم ورحمة الله ،
দাম্মাম ও তার আশে পাশের সকল দ্বীনি ভাইদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে,আসছে আগামী ১৬ই

রজব১৪৩৮হিঃমোতাবেক১৩/০৪/২০১৭ঈঃ।রোজ-বৃহ:প্রতি বার, দাল্লা সানাইয়া নতুন জামে মসজিদে মাসিক ইসলামী সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে,উক্ত কুরআন ও সহীহ সুন্নার সম্মেলনে আপনাদের সকলের উপস্থিতি কামনা করছি।

তারিখ :-১৩-০৪-২০১৭ইং।
বার :-রোজ বৃহস্পতি বার।
সময় :-এশা সালাতের পর।
বক্তব্য রাখবেন সম্মানিত উস্তাদ 🌹
শায়খ শায়েখ মতিউর রহমান মাদানী।🌹

🌻বাংলা বিভাগ 🌻
(দাঈ, ইসলামীক কালচারাল সেন্টার দাম্মাম)সৌদি আরব।

12/04/2017

হক কথা
==========
ইনাদের চিনে না এমন কেও নেই। যারা মোটামুটি ধর্ম কর্ম পালন করে তাদের কাছে উনারা বেশ পরিচিত মুখ। উনারা যখন দাওয়াতই কাজ করেছেন বা করতেন তখন কি উনারা সাথে কোন দ্বীনই বোন নামে পার্টনার যুগিয়েছেন? না কখনোই করেননি।

তাহলে...

আজকাল অনেক ফেসবুক মুফতিদের দেখা যায়, দ্বীনই বোন ছাড়া নাকি দাওয়াতি কাজ চলে না। তাদের কাছে নাকি হক পৌঁছে দিতে হবে এবং টিম ওয়ার্ক হিসাবে দ্বীনই বোন পাটনার চাই ই চাই !

মানুষ এখন বিনোদন প্রিয়। সুযোগ খুঁজে কি করে একটু বিনোদন নিবে। ফেসবুক মুফতি যারা আছে তাঁরা দাওয়াত ও দেয় আর দ্বীনই বোনদের সাথে একটু মজা ও নেয়। মজা না নিজে যাবে কোথায়, দ্বীনই বোনরা ও ত রাতের বোনদের মত আচরণ করে...! সুযোগ পেলেই ইনবক্স এ ঝাঁপিয়ে পড়ে... :D !

অসমাপ্ত...

11/04/2017

আলি রাদিয়াল্লাহ তায়ালা আনহু যুদের ময়দানে শত্রুকে পরাজীত করে মারার জন্য তরবারী উঠালেন, শত্রু তার মুখে থুথু মারলো।

আলি (রা:আ:)তরবারী নামিয়ে নিলেন।
কাফের শত্রু বললো,"কি ব্যাপার আমাকে শেষ করবেনা।

আলি( রা:আ:) বললেন না, তোমার সাথে আমার শত্রুতা আল্লাহ'র দীনের জন্য, তুমি আমাকে থু দেয়ায় সেটা এখন ব্যক্তিগত শত্রুতায় পরিনত হয়েছে। আমি চাইনা এমন অবস্থায় তমাকে হত্যা করতে যখন ব্যাক্তিগত কারনে আমি তমার উপর রাগান্নীত।

05/04/2017

আসসালামুওলাইকুম।
আল ফুরকান- বাহরাইন।

30/03/2017

ভেংগি !
=============
রাসুল (সাঃ) বলেছেন-
তিন প্রকার বেক্তির উপর থেকে আল্লাহ্‌ কলম (হিসাব) উঠিয়ে নিয়েছেন- এক- পাগল বেক্তি, দুই- নাবালগ বালক/বালিকা, তিন- ঘুমে থাকা অবস্থায় যারা থাকেন।
-----------------------
আমাদের দুই বাড়ি পর ই একটি বাড়ি আছে। আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন দেখতাম একটি মেয়ে তার বয়স ৪/৫ বছর হবে, বাড়ির পাঁশে বসেই খেলা করত। অনেক সময় নেংটাই দেখা যেত বা মাজে মাজে হাফপ্যান্ট পরত। তার নাম কি তা মনে নেই- তবে সবাই তাকে “ভেঙ্গি” বলে ডাকত।

৩ মাস আগে হটাত করে তাকে বাড়ির পাঁশেই দেখা। এখন আর সে ছোট নয়- ২৯/৩০ হবে তার বয়স। চুল গুলো ছোট ছোট, শরীর এর উপরের অংশে কোন কাপড় নেই। পাজামা পড়েছে তাও রান এর কাছে এসে গেছে। এক হাঁতে পাজামা ধরে হাঁটছে- সব মিলে তাকানোর অবস্থা নেই। দেখে খুব মন খারাপ হল...

আল্লাহ্‌ তাকে বিশাল নেয়ামত থেকে বঞ্চিত করেছেন। আর প্রক্ষান্তরে আল্লাহ্‌ আমাদের বিশাল নেয়ামত দান করেছেন তারপর ও যদি একটু কম পড়ে যায় তাহলে অন্তরে অসুন্তুস প্রকাশ করি, ধরজ হারিয়ে ফেলি এমন কি হায় হুতাশ ও করি। আমরা কখনোই ভেবে দেখি না, মহান আল্লাহ্‌ অন্য ৫জনের চেয়ে আমাকে / আপনাকে বেশ ভাল রেখেছেন। তারপর ও আমাদের অকৃতজ্ঞতা !!

আল্লাহ্‌ তুমি আমাকে / আমাদের ক্ষমা কর। কৃতজ্ঞ হবার মন মেজাজ দান কর। সমস্ত গুনাহ খাতা মাফ করে দাও। আমি ইয়া রব্ব।

বি দ্রঃ লেখকের এটা শেষ পোস্ট ।

29/03/2017

আসসালামুওালাইকুম

27/03/2017

Timeline Photos

26/03/2017

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : আমার উম্মতের মধ্যে সত্তর হাজার লোক হিসাব ছাড়াই জান্নাতে প্রবেশ করবে ,, সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন ,,, ইয়া রাসূলুল্লাহ ! এরা কারা ?? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন : যারা ঝাড়ফুঁক করায় না , শুভাগমনের লক্ষণ মেনে চলে না , অগ্নি দাগ গ্রহণ করে না বরং সর্বদাই আল্লাহর উপর নির্ভর করে ( তারাই ) !! ( মুসলিম শরীফ : 418 ) !!!

15/03/2017

Timeline Photos

15/03/2017

একটি হাদিসে ইতি কথা !
===================
বর্ণনা ১-
আমাদের মিজান ভাইকে দেখলাম হটাত করে বড় বড় দাড়ি রেখে দিসে। ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। খুব ফরেযগার হয়ে গেছে। অথচ কিছু দিন আগেও কি খারাপের খারাপ ছিলও উনি। সিগারেট, গাঞ্জা সবই খেত। আর এখন উনাকে চেনাই যায় না...

বছর খানের পর...
মিজান ভাইকে দেখলাম সেই আগের মতই হয়ে গেছে। রাস্তায় দাড়িয়ে বিড়ি খাচ্ছে, নামাযের টাইম এ বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছে। মুখেও কোন দাড়ি নেই!

তার একটাই কারন- আল্লাহ্‌ তাকে হেদায়েত করার পর সে আল্লাহ্‌র কাছে আশ্রয় চায়নি। তাই আল্লাহ্‌ তার অন্তর কে আবার আগের মত করে দিছেন।
(এমন ঘটনা আমার সামনে হয়েছে। আপনাদের মনে হয় দৃষ্টি এড়াইনি)

বর্ণনা ২-
শায়খ মতিউর রহমান মাদানি (হাফেজাহুল্লাহ) ক্লাসে বসে আছি। উনি নউ মুসলিম অর্থাৎ যাদেরকে আল্লাহ্‌ হেদায়েত দান করেসেন তাদের একটি দুয়া শিখিয়ে দিলেন। এবং সব ভাই বোন দের বললেন এটা আমল করার জন্য। কেন না আল্লাহ্‌ ই হচ্ছেন অন্তরের আবর্তন বিবর্তন কারী। সত্রাং সাহায্য উনার কাছেই চাইতে হবে।

বর্ণনা ৩-
অন্তর আবর্তন এবং বিবর্তন এর উপর মহান আল্লাহ্‌ কুরআন কারিমে একটা দুয়ার কথা পেশ করেছেন। আরও একটি দুয়া মুসলিম শরীফে বর্ণনায় এসেছে।

মুল হাদিস এবং দুয়াঃ
রাসূলুল্লাহ ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) বলেছেন, আদম সন্তানের কলব সমূহ পরম দয়াময় আল্লাহু তায়ালার দু, আঙুলের মাঝে একটি কলবের মতো ! তিনি যেভাবে ইচ্ছা তা পরিবর্তন করেন ! এরপর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) বলেছেন : কলব সমূহের পরিচালোনাকারী হে আল্লাহ ! আপনি আমাদের কলবকে আপনার আনুগত্যের উপর স্থির রাখুন ! ( মুসলিম শরীফ : 6509 ) !!

উপসংহারঃ
নামাযের সিজদায় বা সালাম ফিরানোর আগে এই দুয়া পড়তে পারেন-
"কলব সমূহের পরিচালোনাকারী হে আল্লাহ ! আপনি আমাদের কলবকে আপনার আনুগত্যের উপর স্থির রাখুন !"

15/03/2017

রাসূলুল্লাহ ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) বলেছেন, আদম সন্তানের কলব সমূহ পরম দয়াময় আল্লাহু তায়ালার দু, আঙুলের মাঝে একটি কলবের মতো ! তিনি যেভাবে ইচ্ছা তা পরিবর্তন করেন ! এরপর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) বলেছেন : কলব সমূহের পরিচালোনাকারী হে আল্লাহ ! আপনি আমাদের কলবকে আপনার আনুগত্যের উপর স্থির রাখুন ! ( মুসলিম শরীফ : 6509 )!!

13/03/2017

ভালো না বাসলেও বলুন: ‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’
============ Sheikh Abdullah Al Kafi
বর্ণিত আছে, ওমার (রা.) এর যুগে জনৈক লোক তার স্ত্রীকে প্রশ্ন করল, আল্লাহর কসম দিয়ে তোমাকে জিজ্ঞেস করছি... তুমি কি আমাকে ভালোবাস?

মহিলাটি বলল, যেহেতু আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞেস করছো তাই বলছি, আমি তোমাকে ভালোবাসি না।

তখন লোকটি ওমার (রা.)এর কাছে এসে অভিযোগ করল, আমার স্ত্রী আমাকে ভালোবাসে না, তাই আমি তাকে তালাক দিতে চাই।
ওমার (রা.) মহিলাটিকে ডেকে পাঠালেন। তারপর বললেন, তুমি তোমার স্বামীকে বলেছ যে, তুমি তাকে ভালোবাস না? মহিলাটি বলল, আমীরুল মু’মেনীন! উনি আমাকে আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞেস করেছে। এখন আমি কি মিথ্যা কথা বলব?

তিনি বললেন, হ্যাঁ, তুমি মিথ্যা কথা বলবে। সব দাম্পত্য সংসার কি ভালোবাসার উপর প্রতিষ্ঠিত আছে? দাম্পত্য জীবন কায়েম থাকার মূল ভিত্তি হচ্ছে: ইসলাম এবং প্রতিদানের আশা। (শারহুস সুন্নাহ- বাগাভী, হা/৩৫৪০- পৃ: ১২০)

ভালোবাসাটা হচ্ছে ব্যক্তি স্বার্থ। আর ভালোবাসা না থাকলেও সবর করে সংসার চালিয়ে যাওয়াটা শরীয়তের স্বার্থ। আপনি কোনটাকে প্রাধান্য দিবেন?

যদি শরীয়তের স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে চান, তবে ভালো না বাসলেও মিথ্যা করে আপনার স্ত্রী/স্বামীকে বলুন: “আমি তোমাকে ভালোবাসি”।

এই মিথ্যার অনুমতি আপনাকে ইসলাম দিয়েছে। রাসূল (সা.) বলেন, তিনটি ক্ষেত্রে মিথ্যা বলা অন্যায় নয়: তম্মধ্যে একটি হচ্ছে, স্ত্রীর কাছে মিথ্যা বলা। (তিরমিযী)

12/03/2017

Timeline Photos

12/03/2017

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ প্রত্যেক শিশু ফিতরাতের (তাওহীদের উপরে নিষ্পাপ অবস্থায়) ভূমিষ্ঠ হয়। এরপর তার পিতামাতা তাকে ইয়াহুদী বানায়, খ্রীষ্টান বানায় এবং মুশরিক বানায়। [বুখারী / মুসলিম]

হলি ( The Festival Of Color ) হিন্দুদের একটা উৎসব।এই দিনে তারা নানা রঙ্গে রঙ্গিত করে নিজেদের।। এটা করে তারা আনন্দ উপোভোগ করে এটা আমাদের দেখার বিষয় নয়।। তাদের ধর্মিয় উৎসব তারা পালন করবে এটাই স্বাভাবিক।।যেহেতু আমাদের দেশ অসম্প্রদায়ি সেই হিসাবে সরকারের উচিৎ তাদের পরিপূর্ন seciurty দেওয়া।। "লাকুমদি নুকুম ওয়াল ইয়া দ্বীন"।।

আমার কথা হচ্ছে , আমরা এই কেমন সমাজে বসবাস করি ?? যেখানে তাদের কর্ম ধর্ম আমাদের মধ্যে চলে আসছে? আমরা তো মুসলিম তাই না?? তাহলে আমরা কেনো তাদের মতো এই উৎসবে নিজের ধর্ম কর্মের সাথে সাথে নিজেদের লাজ-লজ্জা ভুলে গিয়ে তাদের সাথে মাতামাতি করবো?? কেমন মুসলিম আমরা ?? সারা বছর নামায রোজা নাই কিন্তু এই লাল, নীল, হলুদ, সবুজ রঙ্গে ছেলে মেয়ে একে অপরের কাছে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে এই কি অবস্থা তাদের এই হলি উৎসবে। ছিঃ ছিঃ ছিঃ লজ্জা হওয়া উচিৎ তোমারা নিজেদের মুসলিম দাবী করো।।

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ‘‘যদি তোমার লজ্জা না থাকে তাহলে যা ইচ্ছা তাই করতে পার।’’(বুখারী, কিতাবু আহাদীসিল আম্বিয়া, হাদিস নং৩২২৫)

গতবছর টিভিতে দেখেছে কিশোর কিশোর পাঞ্জাবী টুপি পরা এমনকি ছেলেরা হাশিমুখে হলি খেলছে, কলেজ ভার্সিটির ছেলে মেয়েরা এতে অংশগ্রহন মরে আনন্দ করছে ছেলে মেয়ে মাখামাখি করছে কি অসভ্য জাতী এরা।এদের পিতা মাতা আসলে এদের মুসলিম বানাতে পারে নাই। কি শিক্ষা দিয়েছে এদের?? আসলে কোন শিক্ষাই দেয়নি আখিরাত হতে নিজেদেরকে বাঁচানোর জন্য।। তাই তাদের আজ এই অবস্থা।।

আমাদের রাসুল(সা): বলেন “যে ব্যক্তি যে জাতির অনুকরণ করবে, সে ব্যক্তি সেই জাতিরই একজন বলে গণ্য হবে” [আবু দাউদঃ ৪০৩১]

09/03/2017

বিবর্ণ !
(কুরুচিপূর্ণ মানুষ)
=============
মানুষের রুচি পরিবর্তন শীল। একটা সময় যখন ছোট ছিলাম তখন মিষ্টি আমার বেশ প্রিয় ছিল। ছোট ছেলে হয়েও ৫/৬ মিষ্টি খেয়ে ফেলতে পারতাম। কিন্তু বর্তমানে তা হয়ে উঠে না, কিন্ত কেন- সময় এবং বয়স এর সাথে রুচির পরিবর্তন হয়েছে এটাই মূল কারন।

পোশাক বা ফ্যাশন এর ক্ষেত্রেও এমন পরিবর্তন হতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে তা জেনো হয় রুচিপূর্ণ। রুচির বাইরে চলে গেলে বলতে হবে সে সিক বা কুরুচিপূর্ণ মানুষ। আজ কাল অনেক ছেলে বা মেয়ে বিধর্মীদের অনুকরণকে ফ্যাশন মনে করে। যদিও তা ঠিক নয়।

কিছু ছেলে পেলে কে দেখা যায় নাসারাদের যীশুর ক্রোশ / হিন্দুদের তসবি বা মালা গলায় পড়ে থাকতে। সাথে তাদের বুকের বোতাম খুলা ! বুজার উপায় নেই সে কি মুসলিম নাকি নাসারা ! তাদের চেনার একটা মাত্র উপায় তা হলো, প্যান্ট খুলে চেক করা (খৎনা করেছে কি না)।

ঠিক তেমনই আজ কাল কিছু কুলাঙ্গার মাইয়া মানুষ – শাড়ি বা কামিজ এর সাথে ম্যাচ করে কপালে টিপ দেয়, আবার সিদুর ও পড়ে ! গলায় থাকে তাদের লকেট যার মধ্যে থাকে “আল্লাহ্‌” বা “রাসুল” এর নাম। দুর্ভাগ্য ছেলেদের মত তাদের চেনার কোন চিনহো নেই ! তাদের মেজাজ সুরুচি থেকে কুরুচিতে পরিবর্তন হয়ে গেছে। তাদের কোন রং নেই, তাঁরা বিবর্ণ !

উপসংহারঃ
ফ্যাশন যদি হয় কুরুচির তাহলে তা ফ্যাশন নয়, এটা তখন হয়ে যায় “সিক ফ্যাশন (অসুস্থ ফ্যাশন)”। এই বিবর্ণ থেকে বের হয়ে আসুন।

08/03/2017

বেপর্দাশীল নারী
==========
বেপর্দা মোটা মেয়ে দেখলে
দুষ্ট ছেলেরাঃ মাইয়াডা কি মটকি। :P
বেপর্দা কালো মেয়ে দেখলে
দুষ্ট ছেলেরাঃ মাইয়াডা কালি ভূতের মতো। ইয়াক
বেপর্দা সুন্দরী মেয়ে দেখলে
দুষ্ট ছেলেরাঃ মাইয়াডা কি হট। ইসসস
পর্দাশীল নারী
========
পর্দাশীল মোটা মেয়ে দেখলে
দুষ্ট ছেলেরাঃ মাশা'আল্লাহ, No comment (কারন ওর দৃষ্টি বেপর্দা মেয়ের দিকে)
পর্দাশীল কালো মেয়ে দেখলে
দুষ্ট ছেলেরাঃ মাশা'আল্লা্‌হ, No comment (কারন ওর দৃষ্টি বেপর্দা মেয়ের দিকে)
পর্দাশীল সুন্দরী মেয়ে দেখলে
দুষ্ট ছেলেরাঃ মাশা'আল্লাহ, No comment (কারন ওর দৃষ্টি বেপর্দা মেয়ের দিকে)
আল্লাহ্‌ বলেন, হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু। [সূরা আহজাবঃ ৫৯]




বিঃদ্রঃ যদি দেখেন বরকা পরা মেয়েদের কোন দুষ্ট ছেলে ইফটিজিং করে তাহলে বুঝবেন ঐ মেয়ের পর্দায় ত্রুটি আছে।। হয় কন্ঠে না হয় চলন ভঙ্গিতে।।

08/03/2017

আসসালামুওলাইকুম।
আল খাফজী, সৌদি আরব।
আপনারা সবাই আমন্ত্রিত।

08/03/2017

আসসালামুওলাইকুম

07/03/2017

যে কোন মূল্যে উৎসব চাই!
( প্রসঙ্গ খৎনা করা)
=====================
খৎনা করানো সুন্নাতের মধ্যে একটি অন্যতম। মুসলিম মানেই তাকে খৎনা করানো লাগবে। ইব্রাহীম আলাইহিসালাম ৮০ বছর বয়সে খৎনা করেরিয়েছেন। কিন্তু আজ কাল আমাদের সমাজে এই কাজটি করে বিশাল ধূমধাম পার্টি দিয়ে করে থাকেন। কেও গরু জবাই দেয়, কেও ছাগল, কেও বা মহিষ যার যেমন সামর্থ্য।

ইসলামে এমন পার্টি বা আয়োজন বেদআত। কারন রাসুল (সাঃ) এর সময় এমন হয়নি বা কেও করেনি। না করেছেন কোন সাহাবী, তাবাইন, তাবা তাবাইন ! যা রাসুল (সাঃ) আদর্শ নয় টা আমাদের মুসলিমদের আদর্শ হতে পারে না।

খৎনা করানো যদি ছেলেদের উৎসব এর কারন হয় তাহলে ত দেখা যাবে মেয়েদের প্রথম মাসিক (পিরিয়ড) হলেও উৎসব এর কারন হতে পারে, তাই নয় কি?

মানুষ এখন বেশ উৎসব প্রিয়। তাঁরা যে কোন মুল্লে উৎসব চায়- সেই দিন আর বেশি বাকি নেই যেদিন খৎনার পাশাপাশি কোন মেয়ের প্রথম মাসিকের (পিরিয়ড) অনুষ্ঠানও পালন করবে!

নোট ঃ কিছু বছর আগে ফিলিপিনে এমন "প্রথম পিরিয়ড পার্টি" হয়ে গেছে ! বাঙ্গালী তোঁ আবার ইহুদী / নাসারা অনুকরণীয় জাতি... !!!

05/03/2017

আমাদের মধ্যে অনেকেই কুরা'আন শিখি এর পরে প্রতিদিন কুরআন তেলোয়াত করি আলহামদুলিল্লাহ্‌ এটা খুব ভালো কথা ।কিন্তু আল্লাহ যে কারনে কুর'আন নাজিল করেছে তা কি আমরা উপলব্ধি করতে শিখেছি।। আপনি আমি যদি কুর'আন থেকে উপদেশ গ্রহন না করতে পারি তা নিয়ে চিন্তা করতে না পারি তাহলে আমাদের ব্যাক্তি জীবনে কিছুই হাছিল হবে না।। আসুন কুর'আন পড়ি, কুর'আন বুঝি, কুর'আন দিয়ে জীবন গড়ি।।


আল্লাহ বলেনঃকুর-আন্‌ এক কল্যাণময় কিতাব। ইহা আমি তোমার প্রতি অবতীর্ণ করেছি যাতে মানুষ ইহার আয়াতসমূহ চিন্তা করে এবং বোধশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তিগণ গ্রহণ করে উপদেশ। [সুরা ছোয়াদঃ ২৯]


[হে মানুষ] আমি তো তোমাদের জন্য এক কিতাব অবতীর্ণ করেছি যার মধ্যে তোমাদের জন্য আছে উপদেশ। তবুও কি তোমরা বুঝতে পার না? [সুরা আম্বিয়াঃ ১০]


উপরের আয়াতগুলি থেকে একথাই প্রমাণ হয় যে, কুর-আনকে পড়ে বুঝতে হবে, অনুধাবন করতে হবে, "অভিনিবেশ সহকারে চিন্তা করতে হবে" যেনো এর উপদেশ হৃদয় কন্দরে গভীরভাবে প্রবেশ করে ও স্থায়ীভাবে আসন লাভ করে।

Want your school to be the top-listed School/college in Dammam?

Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

হিন্দুদের দুর্গা আর মুসলিমদের দরগা...! একই সূতায় গাঁথা... নাউজুবিল্লাহ !

Location

Category

Website

Address


Box 3865 Dammam 3148
Dammam
Other Education in Dammam (show all)
Health and Financial Educator for OFW Health and Financial Educator for OFW
Dammam

International Marketing Groups (IMG, help everyone who wants to be financially literate, financially

Learn Quran from home Learn Quran from home
Dammam

Learn and recite Quran with proper tajweed from the comfort of your home from a certified female tea

h.b.u.l h.b.u.l
Dallah
Dammam

Online Quran Tutor Online Quran Tutor
Dammam

BINT E RAFIQUE

نبراس المعرفة - Nebras El Marefa نبراس المعرفة - Nebras El Marefa
Saudi
Dammam

Educational center includes an integrated team of specialist work in explaining the scientific mater

منصة ساهم منصة ساهم
Al Taif Street
Dammam, 3210

منصة لنشر العلم والمعرفة

Mannyboi Vlogs Mannyboi Vlogs
122 Street 2nd Industrial City
Dammam, 31471

To share videos more about page Ad breaks

AMISD PC - TV AMISD PC - TV
Al Majd International School Dammam
Dammam, 32424

English Club English Club
Dammam, SAHRIYAR122

this page has been created for education. those who want to learn English language. you guys can f

Img-change your life, invest mutual fund Img-change your life, invest mutual fund
Dammam

Typically reply your message

Hidayatul Quran Academy Hidayatul Quran Academy
Dammam

This is a Quranic Online Academy, Our concern is children's and womens to learn the Quran from the b