অজু করার সঠিক নিয়ম
বাচ্চাদের জন্য খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলা হয়েছে
Hidayatul Quran Academy
Comments
"হে আমার প্রিয় রব,
জাহিলিয়াতের জ্বলন্ত আগুনে দগ্ধ হওয়া হৃদয়টা যখন হিদায়াতের এক পশলা বৃষ্টি বর্ষণে সিক্ত হয়। যখন পাপের সাগরে নিমজ্জিত অন্তর মুক্তির তরীতে আহরণ করে। মিথ্যা আর মোহ ছেড়ে সত্যের পানে ছুটে চলে। যখন রবের অবাধ্য হওয়া আপনার অন্তর আত্মা রবের কাছে ফিরে আসে।
তখন আমি ভিন্ন এক জগতের মানুষ হয়ে উঠি,মনটা সতেজ হয়ে উঠে বেহেশতী এক সৌরভে। তখন আমি হয়ে যাই, অন্ধকার ছেড়ে আলোর কাফেলায় যুক্ত হওয়া একজন আলোকিত মানুষ, নেয়ামতে সিক্ত মানুষদের সহযাত্রী।
কিন্তু আমার এই ফিরে আসা ভালো লাগবে না শয়তানের, আমাকে প্রলোভনে জড়িয়ে ফেলবে, আমার জন্য আলাদা হেকমত অবলম্বন করবে। আমি কি বিজয়ী হতে পারবো? হে আল্লাহ আমাকে তোমার অভিভাবকত্ব থেকে ছেড়ে দিও না। তোমার আশ্রয়ের বাহিরে রেখো না। জীবন অন্ধকারে ডুবে থাকা মানুষগুলোর পছন্দ হবেনা আমাকে। বোকা আর জ্ঞান-বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বলবে প্রকাশ্যে কিংবা অগোচরে।
হে আল্লাহ, সেই সময়ে আমাকে সবুর করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করো না। আমাকে চুপ থাকার শক্তি দিও- আর সেই নিরবতায় যেন বলতে থাকি - আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলুকাল আফিয়া।
শয়তান চাইবেনা আমি অন্ধকার ছেড়ে আলোতে ফিরে আসি। যথাসম্ভব চেষ্টা করবে অন্ধকারের মাঝে আমার আলোটুকু ডুবিয়ে রাখতে। চেষ্টা করবে নানান ধরনের অজানা শংকার কথা বলে, ভবিষ্যতের অশুভ বিষয়ের দুশ্চিন্তায় ফেলে আমাকে হতোদ্যম করে ফেলতে।
আমি যখন রাতের আধারে অশ্রুমাখা সিজদায় প্রিয় রবের দিকে প্রত্যাবর্তন করি। যখন অতীতের ভুল গুলো সংশোধন করে নিজেকে পরিবর্তন করি, নিজেকে যখন পরিবারের সবাইকে, ভালো লাগার মানুষদের নিয়ে জান্নাতের অধিবাসী হিসাবে কল্পনায় ভেসে বেড়াই, তখনকার সেই অনুভূতির কোন তূলনা হয় না।
প্রিয় আল্লাহ, আমার আধার রাতের কল্পনাকে তুমি কবুল করে নিও। যা তোমার কাছে অসাধ্য নয়। কারন তুমি তো ' আলা কুল্লে শাইয়িং ক্কদির।'
শাফী সাইমুম
২১/০৯/২১
জীবন নদীর স্রোতে চলেছি বয়ে
খুজেছি পথের মঞ্জিল,
যে পথ সত্য আর বিশ্বাসীদের
প্রেরণার আলোয় ঝিলমিল।
যে পথ সুবাসিত কুসুমের ঘ্রানে
বিনিদ্র জাগে রজনী,
অপার আলোর সেই সপ্নদুয়ার
খোঁজ তার পায় ক'জনই?
জীবন যেখানে এসে থমকে দাঁড়ায়
নিয়তির কাছে মেনে হার,
রিদয় যেখানে এসে ছন্দ হারায়
নিয়ে শত বেদনার ভার
বেলা শেষে খুঁজি তাই ভুলেছি যে পথ
দুটি হাত তুলে খুঁজি আশা,
যতটা বলতে চাই পারিনা বোঝাতে
ভুল করি,ভুলে যাই ভাষা।
তুমিতো রহমান,দয়ার সাগর
ফিরিয়ে দিয়োনা দুটি হাত,
তোমার রহম ধারা উষর মরুর
বুকে আনে জীবন প্রপাত।
সোনিয়া সাইমুম বন্যা
মার্জনা করো তুমি সকল ভুলের
নিজ রহমতে করো মাফ,
দয়াময় তুমি ওগো দাও মুছে দাও
অতীতের ছোট-বড় পাপ।
হেদায়াত দান করো এমনিভাবে
যেনো আর পিছিয়ে না পড়ি,
বিপদে-আপদে নয় সুখের মাঝেও
তোমাকেই সর্বদা স্মরি।
প্রিয়দের সারিতে আমাকে রেখো
অপ্রিয় না হই যেন কভু,
তুমি ছাড়া আর কে আছে আমার
এমন মেহেরবান প্রভু?
শান্তির সুবাতাসে মনের সকল
অশান্তি করে দিও ক্ষয়,
ইয়া সালামু,ইয়া মোহাইমিনু
তুমিই তো পবিত্রময়।
আত্মবিশ্বাসে আনো দৃঢ়তা তুমি
ঈমানী শক্তি দাও বাড়িয়ে,
ইয়া মুমিনু,ইয়া মুতাকাববিরু
তুমি মহাজ্ঞানী সব ছাড়িয়ে।
মুছে দাও মন থেকে দুনিয়ার লোভ,
হিংসা, ঘৃণা, কপটতা
প্রবল পরাক্রান্ত তুমি
হে মহাবিজয়ীপ্রাণ দাতা।
ইয়া গাফুরু ইয়া শাকুরু ওগো
এ জীবন ভরেছে ভুলে,
সর্বদ্রষ্টা তুমি সর্ব জ্ঞানী
হৃদয় দুয়ার দাও খুলে।
জুলুম-নির্যাতন আসলে আসুক
কখনো না হই যেন ভীত,
ইয়া মুজিবু, দাও শক্তি সাহস
তোমাকে ডাকার অবিরত।
শ্রেষ্ঠ বন্ধু তুমি প্রশংসিত
তুমি সব শক্তির আধার,
তোমার অনুগ্রহ ক্ষমা ও কৃপায়
ভেঙে যায় দেয়াল বাঁধার।
মহিমাময় তুমি ন্যায় পরায়ন
প্রার্থনা কবুলকারী,
আমার মূর্খতাকে দাও মুছে দাও
ঢেলে দাও রহমবারি।
পথের ভিখারি আমি, নেই তো সাহস
তোমার সামনে দাঁড়াবো
পাপের দরিয়া জুড়ে এই দেহ মন
কি করে দু-হাত বাড়াবো?
তুমি ছাড়া আর নেই তো আমার
এমন আপন কেহ ধরাতে,
প্রশংসিত ওগো গৌরবময়
তুমি রাহিম এ পুণ্যের খরাতে।
এই গোনাহগার করে ভুল বারবার
তবু দাও রহমের বৃষ্টি,
তুমি স্রস্টা, তুমি গাফফার
আমরাতো তোমারই সৃষ্টি।
-সোনিয়া সাইমুম বন্যা
প্লান কি?
অদ্ভুত জবাব দিলেন তিনি।
- আমি শুদ্ধ ভাবে কুরআন তিলাওয়াত করা শিখছি।
জরুরী মাসআলা মাসায়েলগুলোও এরপর জানবো।
তারপর আমি একটি অজোপাড়া গাঁয়ে চলে যাবো।
সেটা আমার গ্রামও হতে পারে। নদীর পাড়ে একটি
সুন্দর জায়গায় আমার একটি মাদরাসা হবে।
ছোট ছোট বাচ্চাদের সেখানে ফজরের পর
আলিফ বা তা সা পড়াবো। মাগরিবের পর আসবেন
গ্রামের মুরুব্বিরা। বয়স হয়ে যাওয়ার পরও যারা কুরআন
শিখতে চান। গল্পের ফাঁকে ফাঁকেই তাদেরকে
আমি কুরআন পড়াবো।
আমি একবেলা খাবো, আরেকবেলা হয়তো না
খেয়ে থাকবো। কিন্তু আল্লাহর কালামই হবে
আমার রিযিক। এটা নিয়েই আমার পড়ে থাকা, এটা নিয়েই
আমার সব ব্যস্ততা।
-----
যতগুলো মানুষ, ততগুলো ভবিষ্যত পরিকল্পনা।
ততগুলো স্বপ্ন, আকাংখা। কারোরটা পুরন হয়,
কারোরটা অধরাই থাকে। কিন্তু পূর্ণ হোক বা না
হোক, এভাবে স্বপ্ন দেখার সৌভাগ্যই বা কজনের
জোটে।
অবশ্য, ফিউচার অর্থ যাদের কাছে মৃত্যু পরবর্তী
জীবন, তাদের এমন স্বপ্ন দেখাই স্বাভাবিক।
নিজেকে আড়ালে রেখে, অপরিচিত অখ্যাত
থেকে আল্লাহর দ্বীনের খেদমত করতে চান
যারা!
এ মানুষগুলোই হয়তো কিয়ামতের দিন সেলিব্রেটি
হিসেবে পরিচিতি পাবে। সফল তো তারাই, শেষ হাসি
যাদের মুখে শোভা পায়.....
- ©আললাহ আমাদেরকেও সহি সুন্দর ভাবে কোরআন পড়ার ও বোঝার আর সেই অনুযায়ী আমল করার তৌফিক এনায়েত করুন।আমিন।।।
This is a Quranic Online Academy,
Our concern is children's and womens to learn the Quran from the b
Operating as usual


কিছু প্রয়োজনীয় দোয়া
শিখে রাখুন নামাজে সেজদায় বেশি বেশি পড়ুন
💔

শুক্রবার সুরা কাহাফ পড়ার দিন। কখনো কি ভেবেছেন, এই সুরা কেন এত গুরুত্বপূর্ণ? কি এমন আছে এতে?
সূরা কাহাফের অনুবাদ ও তাফসির পড়ে দেখুন, ছবির কথা গুলোর সাথে মিলে কিনা। খুঁজে দেখুন, আরও কি কি শিক্ষা লুকিয়ে আছে।
একজন সাহাবির ঘটনা যিনি পৃথিবীতে থাকতেই জান্নাতের সুবাস অনুভব করেছেন সুবহানআল্লাহ🌹🌹
(উহুদ যুদ্ধে কাফিরদেএ সাঁড়াশি আক্রমণের মুখে মুসলিমরা যখন একটা ঘোষণা পেল যে মুহাম্মাদ(সা:) কে হত্যা করা হয়েছে তখন কেউ কেউ অস্ত্র ফেলে বসে পড়ল। এই লোকেদের নিকট দিয়ে কিছুক্ষণ পর আনাস ইবনে নযর(রাযি)যাচ্ছিলেন। তিনি লক্ষ্য করলেন বেশ কিছু সাবাবী চুপ চাপ বসে আছেন।তিনি জিজ্ঞেস করলেন_তোমরা কার প্রতিক্ষায় রয়েছ??তারা জবাব দিলেন রাসুল(সা:) কে হত্যা করা হয়েছে।আনাস ইবনে নযর(রাযি) বললেন_তাহলে তোমরা বেঁচে থেকে কী করবে??ওঠো, যে কারণে রাসূলুল্লাহ(সা:)জীবন দিয়েছে সেই একই কারণে তোমরাও জীবন দাও।এরপর বললে(হে রাব্বুল আলামিন, ওরা অর্থাৎ মুসলিমরা যা কিছু করেছে তা থেকে আমি তোমার দরবারে পানাহ চাই।এ কথা বলে তিনি সামনের দিকে অগ্রসর হলেন।সামনে যাওয়ার পর সা'দ ইবনে মা'য(রাযি) এর সাথে দেখা হল।তিনি জিজ্ঞেস করলেন, হে আবু উমার(আনাস ইবনে নযর!কোথায় যাচ্ছেন? আনাস(রাযি)বললেন,জান্নাতের সুবাসের কথা কি আর বলবো!হে সা'দ!উহুদ পাহাড়ের ওপার থেকে জান্নাতের সুবাস অনুভব করছি।একথা বলার পর আনাস(রাযি)আরো সামনে এগিয়ে গেলেন।এবং কাফেরদের সাথে লড়াই করতে করতে শহিদ হয়ে গেলেন।

[৬:৩২] আল আনআম
وَمَا الحَياةُ الدُّنيا إِلّا لَعِبٌ وَلَهوٌ وَلَلدّارُ الآخِرَةُ خَيرٌ لِلَّذينَ يَتَّقونَ أَفَلا تَعقِلونَ
বায়ান ফাউন্ডেশন:
আর দুনিয়ার জীবন খেলাধুলা ও তামাশা ছাড়া কিছু না। আর যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য আখিরাতের
জীবনই অতি কল্যাণময়, অতএব তোমরা কি বুঝবে না

আরবী ভাষায় أذى শব্দের অর্থ বুঝানো হয়
(কষ্ট, যন্ত্রণা, আঘাত)
যেমন عذاب মানে যন্ত্রণা
যা أذى থেকেই আসে
এর পর يؤذني মানে এটি আমাকে আঘাত করে
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা হায়েয সম্পর্কে বলেন
এটা হচ্ছে أذى তাহলে এর অর্থ আমরা কি ধরবো??
হায়েয হচ্ছে কষ্ট যন্ত্রণা বা মহিলাদের আঘাত করে
তাইনা???
কিন্তু আজব ব্যাপার হচ্ছে বাংলাদেশে হায়েয সম্পর্কে আয়াতের তাফসির করতে যেয়ে أذى এর অর্থ হয়ে গেল (অশুচি, অরুচি)😳😳
আমি তো অবাক🤦🏻♀️
বাংলাদেশের পুরুষ মানুষ হায়েযের সময় মহিলাদের কাছে আসবে কিভাবে??
তারা তো জানে এটা অশুচি ঘৃণা করার ব্যপার
অথচ যদি এটা কষ্টকর বুঝানো হতো এই সময় স্বামীরা স্ত্রীদের অবশ্যই কেয়ার করতো
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুক
﴿وَ یَسۡـَٔلُوۡنَکَ عَنِ الۡمَحِیۡضِ ؕ قُلۡ هُوَ اَذًی ۙ فَاعۡتَزِلُوا النِّسَآءَ فِی الۡمَحِیۡضِ ۙ وَ لَا تَقۡرَبُوۡهُنَّ حَتّٰی یَطۡهُرۡنَ ۚ فَاِذَا تَطَهَّرۡنَ فَاۡتُوۡهُنَّ مِنۡ حَیۡثُ اَمَرَکُمُ اللّٰهُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ التَّوَّابِیۡنَ وَ یُحِبُّ الۡمُتَطَهِّرِیۡنَ ﴾
আর তারা তোমাকে হায়েয সম্পর্কে প্রশ্ন করে। বল, তা কষ্ট। সুতরাং তোমরা হায়েযকালে স্ত্রীদের থেকে দূরে থাক এবং তারা পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হয়ো না। অতঃপর যখন তারা পবিত্র হবে তখন তাদের নিকট আস, যেভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন। নিশ্চয় আল্লাহ তাওবাকারীদেরকে ভালবাসেন এবং ভালবাসেন অধিক পবিত্রতা অর্জনকারীদেরকে
হৃদয় ছুয়ে যাবে তেলাওয়াত টি শুনলে

মৃত্যুর ফেরেশতা এবং সুলাইমান (আ.)-এর মধ্যকার একটি ভয়ানক ঘটনা:
শাহর ইবনু হাওশাব (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, একবার মৃত্যুর ফেরেশতা সুলাইমান (আ.)-এর দরবারে প্রবেশ করেন এবং সেখানে বসে থাকা এক ব্যক্তির উপর সারাক্ষণ নজর চেয়ে থাকেন। এরপর তিনি বের হয়ে গেলে, সেই লোকটি সুলাইমান (আ.)-কে জিজ্ঞাসা করলো, ‘উনি কে ছিলেন?’ তিনি বললেন, ‘উনি মৃত্যুর ফেরেশতা।’ লোকটি বললো, ‘আমি লক্ষ করলাম, তিনি (ফেরেশতা) বারবার আমার দিকে এমনভাবে নজর দিচ্ছেন, যেন তিনি আমাকে চাচ্ছেন (রুহ কবজ করার জন্য)।’ তখন সুলাইমান (আ.) তাকে বললেন, ‘(এমতাবস্থায়) তুমি কী চাও?’ সে বললো, ‘আমি চাই, বাতাস আমাকে বহন করে হিন্দুস্তানে নিয়ে যাক।’ যেহেতু বাতাসকে সুলাইমানের অনুগত করে দেওয়া হয়েছিলো, তাই তিনি বাতাসকে ডাকলেন। বাতাস তাকে বহন করে নিয়ে হিন্দুস্তানে রেখে আসলো। অতঃপর আবার মৃত্যুর ফেরেশতা সুলাইমানের দরবারে আসলেন। সুলাইমান তাঁকে জিজ্ঞাসা করেন, ‘আপনি নাকি উপবিষ্ট এক ব্যক্তির দিকে সারাক্ষণ নজর দিচ্ছিলেন?’ তখন মৃত্যুর ফেরেশতা তাকে বলেন, ‘আমি তাকে দেখে আশ্চর্যবোধ করছিলাম। আমাকে আদেশ করা হয়েছে, হিন্দুস্তানে তার রুহ কবজ করার জন্য, অথচ সে আপনার নিকট (বসা)!’
(অথচ লোকটি একটু আগেই নিজেকে নিরাপদ করে নেওয়ার জন্য হিন্দুস্তানে গেছে। সে তো জানতো না, তার নির্ধারিত মৃত্যুর স্থান সেখানেই!)
[আহমাদ, কিতাবুয যুহদ, পৃষ্ঠা: ২২২; ইবনু আবি শাইবাহ, আল-মুসান্নাফ: ১০/১১৮; বর্ণনাকারী শাহর ইবনু হাওশাব ছিলেন একজন তাবিঈ (সাহাবিদের ছাত্র), তাঁর বর্ণনা নির্ভরযোগ্য, তবে এটি পূর্বের কোনো আসমানি গ্রন্থের বর্ণনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে]
ঘটনা থেকে শিক্ষা হলো, মৃত্যু আমাদের পাকড়াও করবেই, আমরা চাইলেও মৃত্যু থেকে পালাতে পারবো না। এজন্য আল্লাহ তা‘আলা কুরআনে বলেছেন—
أَيْنَمَا تَكُونُوا يُدْرِككُّمُ الْمَوْتُ وَلَوْ كُنتُمْ فِي بُرُوجٍ مُّشَيَّدَةٍ
‘‘তোমরা যেখানেই থাকো না কেনো, মৃত্যু তোমাদের নাগাল পাবেই, যদিও তোমরা সুদৃঢ় অট্টালিকায় অবস্থান করো।’’ [সুরা নিসা, আয়াত: ৭৮]
মাত্বার ইবনু উকামিস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘‘আল্লাহ তা‘আলা যখন কোনো জায়গায় কারো মৃত্যু হওয়ার ফায়সালা করেন, তখন সেই জায়াগায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে তার কোনো প্রয়োজন সৃষ্টি করে দেন।’’
[তিরমিযি, আস-সুনান: ২১৪৬]
©
আসসালামু আলাইকুম
রমজান উপলক্ষে হেদায়াতুল কোরআনে নতুন কোর্স চালু করা হচ্ছে হিফজ কোর্স, যারা কোরআন হিফজ করতে চান
ইং শা আল্লাহ, আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন🌹

আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, পূর্বযুগে এক লোক তার নিজের উপর অনেক জুলুম করেছিল। যখন তার মৃত্যুকাল ঘনিয়ে এলো, সে তার পুত্রদেরকে বলল, মৃত্যুর পর আমার দেহ হাড় গোশতসহ পুড়িয়ে ছাই করে নিও এবং প্রবল বাতাসে উড়িয়ে দিও। আল্লাহর কসম! যদি আল্লাহ্ আমাকে ধরে ফেলেন, তবে তিনি আমাকে এমন কঠিনতম শাস্তি দিবেন যা অন্য কাউকেও দেননি। যখন তার মওত হল, তার সঙ্গে সে ভাবেই করা হল। অতঃপর আল্লাহ্ যমীনকে আদেশ করলেন, তোমার মাঝে ঐ ব্যক্তির যা আছে জমা করে দাও। যমীন তা করে দিল। এ ব্যক্তি তখনই দাঁড়িয়ে গেল। আল্লাহ্ তাকে জিজ্ঞেস করলেন, কিসে তোমাকে এ কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করল? সে বলল, হে, প্রতিপালক তোমার ভয়। অতঃপর তাকে ক্ষমা করা হলো। অন্য রাবী مَخَافَتُكَ স্থলে خَشْيَتُكَ বলেছেন। (৭৫০৬, মুসলিম ৪৯/৪ হাঃ ২৭৫৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩২২৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩২৩২)

একটা প্রশ্ন
জান্নাতে আদম আঃ ছিলেন
ইবলিশ ও ছিলো
ভুল দুইজন করলো
একজন সেজদা করার আদেশ অমান্য করলো
আরেকজন নিষিদ্ধ গাছের ফল খেয়ে আদেশ অমান্য করলো
তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে আদম আঃ জান্নাতে যাবে
ইবলিশ কেন জাহান্নামে????
আপনারা আপনাদের উত্তর লিখুন
সঠিক উত্তর আমি পরে বলে দিব

আপনি জানেন কি!
যদি আপনি অপরজনকে দ্বিনের দাওয়াত বা পরামর্শ দেন বা দিতে চান সর্বপ্রথম আপনার কি গুন লাগবে??
দ্বিনের যথাযথ জ্ঞান + কথা বলার সৌন্দর্য+ধৈর্য !
কেন?
কারণ আমরা ফেসবুকে অনেক সময় একে উপর কে নামাজের জন্য পর্দার জন্য ভালো কাজের জন্য বলে থাকি কিন্তু কথা বলার সময় এমন ভাবে বলি যে যাকে বলছি তার কাছে শুনতে কথা বিষের মতো লাগছে তার অন্তর জ্বালিয়ে দেয়ার মতো কথা মনে হচ্ছে পরামর্শ তো না উল্টো আপনি তাকে খোচা বা গালি দিচ্ছেন এমন লাগে উনার কাছে
তখন কি হয়??
যাকে বলছেন সে পরামর্শ তো নিচ্ছেই না উল্টো বিষয়টা নেগেটিভ ভাবে নিচ্ছে তর্ক করছে পর্দা বা নামাজের উপর আরো বিরক্তি ভাব আসছে,
এই কারনে কোরআনে আল্লাহ বার বার মুসা আঃ কে বলছে ফেরাউনের সাথে নম্রতার সাথে কথা বলতে
কুরআনুল কারিমের বর্ণনা থেকে এ কথা সুস্পষ্ট যে, আল্লাহ তাআলা হজরত মুসা আলাইহিস সালামকে কথা বলায় সহযোগিতা জন্য তার ভাই হারুন আলাইহিস সালামকে সহযোগি নিয়োগ করেছিলেন। যাতে আল্লাহ ও তার রাসুলের দাওয়াত ও কথাগুলো ফেরাউনের কাছে সুন্দর ও শ্রুতিমধুরভাবে উপস্থাপন করতে পারে। আল্লাহ তাআলা বলেন-
(
তোমরা উভয়েই ফেরাউনের সঙ্গে বিনম্রভাবে কথা বলবে।’)
আপনার পুরো কথা কাউকে শুনানোর জন্য আপনার কথার মাঝে সৌন্দর্য থাকতে হবেই এখন আপনি যে কথায় বলেন না কেন,
রাসুলুল্লাহ সাঃ যখন দাওয়াত দিত তখন সব সময় নম্র ভদ্র ভাবে কথা বলতে উনার নম্রতা ভদ্রতা দেখেও অনেক মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছেন কিন্তু আজ আমাদের কি হলো??? আমরা একজন মুসলিম ভাইকে নামাজের জন্য ডাকি কিন্তু সে উলটো রেগে যায়??
মুসলিম বোন পর্দার কথা শুনে রাগান্বিত হয়ে যায়??
এখানে সব সময় কি উনাদের দোষ?? আমাদের কথা বলার ধরন সুন্দর না কেন
কেন মানুষ আমাদের কথা বার বার শুনতে চাই না
আমার মনে হয় উনাদের আমরা সুন্দর ভাবে বুঝাতে পারি না এটাই আমাদের ব্যর্থতা
কথার বলার ক্ষেত্রে যে ৪টি বিষয় জরুরি
সুন্দর কথা বলার দ্বারা অন্যায় বা গোনাহের কথা বলার দিকে উদ্দেশ্য নয়। আবার কথা বলে কাউকে হাসানো বা মন্দ কথা ছড়াছড়িও উদ্দেশ্য নয়। বরং কথা বলার সময় ৪টি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখা খুবই জরুরি। তাহলো-
১. মানুষের সঙ্গে অবশ্যই ভালো কথা বলতে হবে।
২. ভালো কথাগুলো বলার ধরনও ভালো তথা কোমল-প্রাঞ্জল হতে হবে।
৩. ভালো কথা বলার উদ্দেশ্যও ভালো হতে হবে।
৪. ভালো কথা বিনম্র ও আদবের সঙ্গে বলতে হবে।
সুতরাং সব মানুষের উচিত, সুন্দরভাবে
আমাদের উচিৎ দাওয়াতি কাজের আগে ধৈর্য আর মুখের ভাষার দিকে যত্নে নিয়ে ভালো মতো জ্ঞান অর্জন করে এর পর আরেকজনকে দাওয়াত দেওয়া

কাউকে প্রশ্ন করে দেখবেন “আপনি কি আল্লাহর সাথে শিরক করেন?” সে বলবে “অসম্ভব! আল্লাহর সাথে শিরক করা! তাওবা তাওবা!”
তাহলে আপনি যে, ‘মড়ার রোদ, মরার বৃষ্টি......এইটা কি বৃষ্টি হওয়ার সময়?, ধ্যাত! অসময়ে বন্যা, খরা......আল্লাহ! কি আর সময় পাইল না এই গযব দেয়ার...(নাউযুবিল্লাহ)’ ইত্যাদি বলে নানা রকমের গালিগালাজ দিচ্ছেন এই সময় আর প্রকৃতিকে! এটা কি শিরক নয়?
দেখুন আল্লাহ তা’আলা বলছেন হাদীসে কুদুসীতেঃ “আদম সন্তান আমাকে গালি দেয়! কারন সে কাল(সময়,প্রকৃতি,সৃষ্টি ইত্যাদি) কে গালি দেয়। অথচ, আমিই হচ্ছি সময়।আমিই সময়(রাতদিন),প্রকৃতি, সমস্ত সৃষ্টির পরিবর্তন করি।” (বুখারীঃ ৪৭২৬,মুসলিমঃ২২৪৬)
সুরা হুমাজাহতে আল্লাহ কি বলেছে সবাই বুঝেছেন তো???
এর পর থেকে এই সুরা শুনলে বুঝবেন তো কি বলা হয়েছে এই সুরাতে??

রজব মাস🌙
এ মাসে মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে বরকত চাইবেন। রমজানের ইবাদতের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন। বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পুরো রজব মাসজুড়ে বেশি বেশি বরকতের দোয়া পড়তে বলেছেন । তাহলো-اَللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِىْ رَجَبَ وَ شَعْبَانَ وَ بَلِّغْنَا رَمَضَانَউচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা বারাকলানা ফি রাজাবা ওয়া শাবানা ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনি রজব ও শাবান মাসকে আমাদের জন্য বরকতময় করুন এবং আমাদেরকে রমজান মাস পর্যন্ত (হায়াত দিন) পৌঁছে দিন।’
আসসালামু আলাইকুম
নেট প্রব্লেম করছে মেসেঞ্জারে ক্লাস নিতে পারছিনা
স্টুডেন্ট থেকে একজন ক্লাসটা কন্টিনিউ করেন আজকে
সব আযান একই কিন্তু
"ফজরের আযান" touches our heart differently.🕋
الصَّلَاةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْم
ঘুম থেকে নামাজ উত্তম
প্রশ্ন : সেজদা অবস্থা কি বাংলা দোয়া করা যায়?
উত্তর: জ্বি তবে শর্ত হলো তিনবার সুবহানা রব্বিয়াল আ'লা বলার পর

“ ভয় পেয়ো না!আমি তোমাদের সাথেই আছি।আমি সব শুনি এবং দেখি।”(সুরা ত-হা,আয়াত:৪৬)
এই আয়াতের দিকে চোখ পড়লেই মনে হয় আল্লাহ আমাকে স্বয়ং বলছেন যে,তুমি ভয় পেওনা।কিসে তোমার ভয়।আমিতো এখানেই আছি।আমিতো সব জানি তোমার কষ্টের কথা,সব দেখি,সব শুনি যা তুমি আমায় বলো।কয়টা মানুষকে মন খুলে নিজের কষ্টের কথা বলা যায়?আর এমন কেউ কি আছে যার কাছে কষ্টের কথা বললেন আর তিনি আপনাকে অভয় দিয়ে বলছেন,ভয় না পেতে কারণ তিনি আপনার সাথে আছেন।পরক্ষণেই আরেকটি আয়াত আসে,
“নিশ্চয়ই কষ্টের সাথেই রয়েছে স্বস্তি।”(সুরা ইনশিরাহ,আয়াত:৪৭)
আল্লাহ স্বয়ং নিজেই বলছেন,কষ্টের পর স্বস্তি রয়েছেন।এই কষ্টে ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহর কাছে চাইলে,আল্লাহর আদেশ পালন করলে,তাঁর উপর ভরসা রাখলে তিনিইতো সেই স্বস্তির ব্যবস্থা করে দিবেন তাইনা।কারণ আল্লাহ স্বয়ং নিজেই সুরা মুমিনুন এর ১ নং আয়াতে বলেছেন,
“অবশ্যই বিশ্বাসীরা সফল হয়েছে।”
আল্লাহকে ধরে রাখুন।প্রাণপণে তাঁকেই ভালোবাসুন,তাঁর কথাই মেনে চলুন।তাহলে বিপদে আপদে আল্লাহই আপনার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে।কেননা আল্লাহ বলেন,
“মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব। ”(সুরা রুম,আয়াত:৪৭)
যতই গুনাহ করুন না কেন ভাবছেন এত গুনাহ করেছি আল্লাহ কি জীবনেও আমার মত পাপীকে ক্ষমা করবেন??তাহলে সেই আয়াতটি আল্লাহ আপনাকে উদ্দেশ্য করে বলছেন,
“নিশ্চয় আল্লাহ তাওবাকারীদের ভালোবাসেন ”
আর কি লাগেন বলুন যিনি স্বয়ং আপনাকে সাহায্য করার দায়িত্ব নিয়েছেন।
আবু বাকর সিদ্দিক

যারা দুনিয়ায় বেহেশেতের সুসংবাদ পেয়েছে তাদের আশারায়ে মুবাশশারা বা বেহেশেতের সুসংবাদপ্রাপ্ত দশ সাহাবি বলা হয়।
তাদের সম্পূর্ণ তালিকা হলো:
০১। হযরত আবূ বাকর সিদ্দীক (রা)
০২। হযরত উমার বিন খাত্তাব (রা)
০৩।হযরত উসমান বিন আফফান (রা)
০৪। হযরত আলী বিন আবি তালিব (রা)
০৫। হযরত আবূ উবাইদাহ বিন জাররাহ (রা)
০৬। হযরত সা’দ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা)
০৭। হযরত আবদুর রহমান বিন আওফ (রা)
০৮। হযরত যুবাইর বিন আওম (রা)
০৯। হযরত তালহা বিন উবায়দুল্লাহ (রা)
১০। হযরত সাঈদ বিন যায়দ (রা)।
এই দশজন সাহাবি সম্পর্কে অনেক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তাদের মর্যাদা সম্পর্কে হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, আবু বকর জান্নাতি, উমর জান্নাতি, উসমান জান্নাতি, আলী জান্নাতি,তালহা জান্নাতি, যুবাইর জান্নাতি, আবদুর রহমান জান্নাতি, সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস জান্নাতি, সাঈদ ইবনে যায়েদ জান্নাতি এবং আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ (রা.)। -তিরমিজি

😢
একটা দোয়া যে ব্যক্তি সকালে ৪ বার এবং বিকেলে ৪ বার পাঠ করবে
আল্লাহ সেই ব্যক্তিকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্ত করবেন
দোয়াটা কি কেউ জানেন
??????

সুন্দরী বউয়ের দেনমোহর দিলেন আপনি
রেসপনসেবলিটি নিলেন আপনি
শাড়ি গহনা দিলে আপনি
বউয়ের বাপ মায়ের দেখাশোনা করেন আপনি
সাজগোজের মেক-আপ কিনে দেন আপনি
রাগ উঠলে ঝাড়ি খান আপনি
নেকামি সহ্য করেন আপনি
আর দিন শেষে বউয়ের সব সৌন্দর্য ছবি তুলে ফ্রিতে সবাইকে দেখাচ্ছেন
সবাই নিজ নিজ চোখ শান্তি করছে
মজা নিচ্ছে,যার জন্য তাদের কোন টাকা দিতে হলো না রেসপনসেবলিটি নিতে হলো না কিছু সহ্য করতে হলো না
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে আপনারা কি জন্মগত বলদ নাকি বিয়ের পর বলদ হয়ছেন
জানতে চাওয়া আমার অবুঝ মন
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Dammam
Anyone who wants to study Quran, then Shuraih Quran Academy has the best quality classes and teache
Dammam, SAHRIYAR122
this page has been created for education. those who want to learn English language. you guys can f
Dammam
Ram Ishwar # Vaastu Shastra Consultant YT channel: Ram Ishwar 0209 # Bastu Shastra
Dammam
جامعة الإمام عبدالرحمن بن فيصل | Imam Abdulrahman Bin Faisal University | official page
مدينة الدمام الصناعية الثانية, الدمام, السعودية
Dammam, 34327
DHA Exam Dubai - DHCC Exam Dubai - Haad Exam Abu Dhabi - MOH Exam UAE - SCFHS Exam - SMLE Exam Saud