Pulse & Pran Layer কে খাবে সব চকলেট
অবিশ্বাস্য অজানা
অবিশ্বাস্য সব তথ্য জানার জন্য আমাদের ?
Operating as usual

১৯৯৬ সালে জাপানী কোম্পানি হাজামা আন্ডো কর্পোরেশন হন্ডুরাসের চলিউটেকা নদীর উপর একটা ব্রিজ তৈরী করে। এই ব্রিজটি ছিলো ল্যাটিন আমেরিকায় জাপানি কোন কোম্পানি কর্তৃক নির্মিত সবচেয়ে বড় ব্রিজ।
ব্রিজ তৈরীর পরেই হন্ডুরাসে হারিকেন মিচ নামে একটি মারাত্মক ঘূর্ণিঝড় হানা দেয়। সেই হারিকেনের ফলে হন্ডুরাসে প্রায় ১৫০টি ব্রিজের ক্ষয়ক্ষতি হয়। কিন্তু চলিউটেকা ব্রিজটির খুব বেশী একটা ক্ষতি হয়না। খুবই সামান্য ক্ষতি হয়।
কিন্তু এই হারিকেন মিচের কারনে ব্রিজের ক্ষতি না হলেও, ব্রিজের নিচ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী তার দিক পরিবর্তন করে, নদীটি প্রায় ১০০ মিটার (প্রায় ৩০০ ফুট) ঘুরে যায়। যার ফলে ব্রিজটি নদী ছাড়া হয়ে যায় (ছবিতে সংযুক্ত)। ব্রিজটিকে তখন নাম দেওয়া হয় “The Bridge to Nowhere”। পরবর্তীতে ২০০৩ সালে ব্রিজটিকে সংস্কার করা মহাসড়কের সাথে যুক্ত করা হয়।

বর্তমানে গরুর যে দাম, মনে করলে দোষের কিছু না।😛

কত অজানারে !!
আনুমানিক ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য ১১০০ মৌমাছি প্রায় ৯০ হাজার মাইল পথ ঘুরতে হয়। যা কিনা চাদের কক্ষপথের প্রায় তিনগুণ!
ফুলের হিসাব করলে দেখা যায় ১ কেজি মধু সংগ্রহের জন্য প্রায় ৪০ লক্ষ ফুলের পরাগরেণু স্পর্শ করতে হয়। সবকিছু ঠিক থাকলে ভালো মৌসুমে প্রায় ৫৫ কেজি মধু জমা হয়। এসব তথ্য থেকে আমরা বুঝতে পারি কর্মী মৌমাছি কি পরিমাণ পরিশ্রমী।
অপরদিকে রাণী মৌমাছি শুধু খায় আর ডিম পারে!
রাণী প্রতিদিন ১৫০০ থেকে ২৫০০ ডিম দেয়। পুরুষ মৌমাছির স্বভাব বেশ অদ্ভুত। এরা জীবনেও কোন কাজ করে না, এমনকি কর্মী মৌমাছিকে এদের খাবার পর্যন্ত মুখে তুলে দিতে হয়। এদের জীবনের একমাত্র লক্ষ হলো রাণী মৌমাছির সাথে মিলিত হওয়া!
মিলন মৌসুমে প্রতিদিন দুপুরবেলা চাকের সর্বাধিক সক্ষম পুরুষ মৌমাছিগুলো একটি নির্দিষ্ট স্থানে ভিড় জমায় যাকে বলা হয় পুরুষ ধর্মসভা!
ঠিক একই সময়ে চাক থেকে রাণী মৌমাছি ঘুরতে বের হয়, যাকে বলা হয় “দি মিটিং ফ্লাইট”
রাণী মৌমাছি হঠাৎ করে ঢুকে পড়ে পুরুষ ধর্মসভা এলাকায়। সে এসেই এক বিশেষ ধরণের গন্ধ ছড়িয়ে দেয়, যার ফলে শত শত পুরুষ মৌমাছি উত্তেজিত হয়ে পড়ে। এর পরপরই রাণী মৌমাছি উড়ন্ত অবস্থায় পছন্দমত পুরুষের সাথে মিলন করে। রাণী মৌমাছি একেবারে পর্যায়ক্রমে ১৮-২০টা পুরুষ মৌমাছির সাথে মিলিত হতে পারে!
অদ্ভুত ব্যাপার হল, যৌন মিলনের সময় পুরুষ মৌমাছির এন্ডোফেরাস বা যৌনাঙ্গ ভেঙ্গে যায় এবং তখনই মারা যায় পুরুষ মৌমাছি। এজন্যই এই মিলনকে বলা হয় “দি ড্রামাটিক সেক্সুয়াল সুইসাইড”।
একটি মৌচাক একটি মাত্র রাণী বা স্ত্রী মৌমাছি থাকে। রাণীকে কেন্দ্র করেই মৌচাক গড়ে ওঠে।
যদি কোন ডিম থেকে স্ত্রী মৌমাছির জন্ম হয় সে শিশু স্ত্রী মৌমাছিকে কর্মী মৌমাছিরা লুকিয়ে রাখে যেন রাণীর নজরে না আসে। রাণীর নজরে পড়লে ঐ শিশু স্ত্রী মৌমাছির নিশ্চিত মৃত্যু । শিশু রাণী মৌমাছিটি বড় হলে দুই রাণীর মধ্যে যুদ্ধ হয়। এতে দুটি পথ খোলা থাকে । হয় যুদ্ধে মৃত্যু ( একজন অপর জনকে হত্যা করে মৌচাকের কর্তৃত্ব গ্রহণ করে) না হয় দুজন আলাদা হয়ে পৃথক দুটি মৌচাক গড়ে তোলা।
অনাকাঙ্খিতভাবে যদি কোন রাণী মৌমাছি মারা যায় তবে সে খবর ১৫ মিনিটের মধ্যে সকল কর্মী মৌমাছি জানতে পারে এবং সম্মিলিতভাবে নতুন রাণী মৌমাছি তৈরি করার উদ্যোগ নেয়।
(তথ্য সুত্রঃ গুগল)

বাঘের জিহ্বা এতটাই শক্রিশালী যে এটি ব্যবহার করে তারা হাড় থেকে মাংস আলাদা করে!
বাঘের জিহ্বা প্রায় ৭-৯ ইঞ্চি লম্বা হতে পারে৷ এদের জিহ্বা খুবই অসাধারণ প্রকৃতির৷ এদের জিহ্বায় 'প্যাপিলা' নামক বিশেষ গোলাকার কিংবা স্পাইক আকারের বস্তু থাকে। এই প্যাপিলার কারণেই মনে হয় বাঘের জিহ্বা যেন লোমশ।
মূলত বাঘের শিকার করা প্রাণির দেহ থেকে মাংস এবং লোম তুলে ফেলার জন্য তারা এই প্যাপিলা ব্যবহার করে। যা তাদের হজমের কাজে এবং শিকারের শরীর থেকে সর্বোচ্চ পরিমাণে ক্যালরি গ্রহণ করতে সহায়তা করে। এর পাশাপাশি নিজেদের শরীর পরিষ্কার করতেও বাঘ জিহ্বা ব্যবহার করে থাকে!

|| কোপি লুয়াক: প্রাণীর মল থেকে তৈরি হওয়া বিশ্বের সবচেয়ে দামী কফি ||
ইন্দোনেশিয়ায় প্রস্তুতকৃত পৃথিবীর সবচেয়ে দামী কফির নাম ‘কোপি লুয়াক’। এক কাপ কোপি লুয়াকের দাম সর্বনিম্ন ৩৫ ডলার থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে।
চাষ করা কফির ফল খেতে দেওয়া হয় পাম সিবেটকে বা গন্ধগোকুলকে। তারা বেছে বেছে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট কফি ফলগুলোকে গিলে খেয়ে নেয়। কিন্তু বীজসহ কফি ফলের পুরোটা তাদের পরিপাকতন্ত্রে হজম হয় না। কফি ফলের মাংসল অংশ হজম হয়ে গেলেও বীজগুলো আস্তই থেকে যায়। এরপর পরিপাকনালীর মধ্যে কফির বীজগুলোর গাঁজন/ফার্মেন্টেশন শুরু হয়। এরপর প্রোটিয়েজ এনজাইম কফিশুটির ভিতর প্রবেশের মাধ্যমে ক্ষুদ্রতর পেপটাইড এবং অন্যান্য মুক্ত অ্যামিনো অ্যাসিড সংশ্লেষণ করে। এতে কফির বীজে যোগ হয় ক্যারামেলের ফ্লেভার বা এক প্রকারের সুগন্ধ। ফলে স্বাদ বেড়ে যায় লুয়াক কফির। পরে পাম সিবেট/গন্ধগোকুল মলত্যাগ করলে, তা থেকে আস্ত বীজগুলো সংগ্রহ করেন কফিশ্রমিকেরা। আর সে বীজগুলো পরিষ্কার করেই তৈরি করা হয় সবচেয়ে দামি কফি।

নিজের চোখে দেখতে চাইলে ঘুরে আসুন মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি...

ছবিতে যে প্রাণি দেখছেন তার নাম কুয়োকা৷ এই প্রাণিটিকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী প্রাণিও বলা হয়!
হাসিখুশি দেখতে এই প্রাণিটির দেখা পাবেন অস্ট্রেলিয়ার কিছু ছোট্ট দ্বীপে৷ ক্যাঙ্গারু আর এই প্রাণিটি একই পরিবারের অন্তর্গত। বিড়ালের সমান আকারের এই প্রাণিটি মানুষের সাথে খুব সহজেই মিশে যায়। এমনকি সেলফি তুলতে গেলেও সুন্দর একটি হাসি দিয়ে আপনার সাথে ছবি তোলারও যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে৷
তবে ধীরে ধীরে এই ছোট্ট সুন্দর এই প্রাণি গুলোর সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। বন্য বিড়াল, শিয়াল এবং জলবায়ুর পরিবর্তন এর জন্য অন্যতম দায়ী৷

গভীর সমুদ্রের মাছ, এঙ্গলারফিশ ৬ এর অধিক পুরুষকে নিজের সাথে বয়ে নিয়ে বেড়ায়! গভীর সমুদ্র আসলেই কৌতুহল উদ্দীপক! 🤯

অনেকে বলে সময় যখন খারাপ যায় তখন ব্যাঙেও সাপ খায় কথাটা ঠিক না।
ব্যাঙ খাচ্ছে সাপ! ছবিটি যদি ভালো করে খেয়াল করেন, তাহলে দেখবেন হা করে থাকা ব্যাঙের মুখের ভিতরে একটি আস্ত সাপের মাথা! বাঁচার জন্য শেষবারের মত চেষ্টা করছে সাপটি!
অসাধারণ এই ছবিটি তুলেছেন অস্ট্রেলিয়ার নর্থ কুইন্সল্যান্ড বাসী জুলি-অ্যান ও'নিল। ছবিটি ২০১১ সালে তোলা৷ সেই সময় ইন্টারনেটে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে ছবিটি৷ এটি যখন তোলা হয় তখন ওই এলাকায় ঝড় আসন্ন। ও'নিল টর্চ হাতে বাইরে বেড়িয়েছিলেন ঝড়ের আগে বন্য প্রাণিদের কান্ডকারখানা পর্যবেক্ষণ করতে৷
সেই সময়তেই চিরচেনা আওয়াজ শুনতে পান তিনি। আর তাকাতেই দেখেন মাটিতে বসে আছে তার দেখা অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড় গ্রিন ট্রি ফ্রগ বা ব্যাঙ। আরো ভালো করে তাকাতেই দেখতে পান ব্যাঙের মুখের মধ্যে বাদামী রং এর ছোট্ট এই সাপ। ব্যাঙের পেটে ঢোকার আগে শেষ বারের মত চেষ্টা করছে বাইরে বের হয়ে আসার৷
এখন প্রশ্ন আসতেই পারে খাদ্যশৃঙ্খল অনুযায়ী তো সাপের ব্যাঙ খাওয়াত কথা, তাহলে ব্যাঙ সাপ খাচ্ছে কেন! আসলে ব্যাপারটা যত অসম্ভব মনে হয় ততটা অসম্ভব না৷ ব্যাঙের অসংখ্য প্রজাতির মধ্যে কিছু সংখ্যক ব্যাঙ সাপ খেতে পারে৷ আবার উল্টো দিকে সাপও তাদের খায়। এর মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার গ্রিন ট্রি ফ্রগ একটি। তবে দেখা যায় ব্যাঙেরা মূলত ছোট আকারের এবং বিষহীন সাপ বেশি খেয়ে থাকে৷ ব্যাঙের শরীরের পেশী বেশ শক্তিশালী হয় তাই সহজেই সাপকে চেপে ধরে রাখতে পারে, পাশাপাশি তাদের পেটের এসিড সাপ হজম করার জন্য যথেষ্ট৷ খালি সাপকে পেটে ঢুকিয়ে মুখ বন্ধ করলেই কাজ শেষ!

আরো জানতে অবিশ্বাস্য অজানা ফলো করে সাথে থাকুন

মানুষের কমান্ড ছাড়া রোবট নিজে নিজে কোড লেখা শুরু করলেই কাজ হয়ে যাবে! 🙂
অবিশ্বাস্য অজানা

হ্যাড্রিয়ানের প্রাচীরের একটি রোমান দুর্গে পাওয়া একটি কাঠের বস্তুকে ঘিরে বেশ কয়েক বছর ধরেই গবেষণা চালাচ্ছিলেন গবেষকরা। ১৯৯২ সালে হেক্সহ্যামের ভিনডোলান্ডায় একটি খাদ থেকে এই বস্তুটি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক ভাবে সেলাইয়ের হাতিয়ার বলে মনে করা হয়েছিল এটাকে। সম্প্রতি, অ্যান্টিকুইটি জার্নালে ব্রিটেনের একদল প্রত্নতাত্ত্বিক দাবি করেছেন, ২,০০০ বছর আগে, রোমান সভ্যতাতেও সেক্সটয় ব্যবহার করা হত এবং এটিই সেটি৷
আরো জানতে ঘুরে আসুন অবিশ্বাস্য অজানা

এটি প্রাকৃতিক ফিল্টার !!
আপনারা ছবিতে দুটি কাঁচের বাক্স দেখা যাচ্ছে। প্রথম কাচের বক্সটিতে দেখা যাচ্ছে কিছুটা ঘোলাটে ময়লা পানি এবং দ্বিতীয় বাক্সটিতে রয়েছে তুলনামূলক কিছুটা পরিষ্কার পানি। এক্সপেরিমেন্ট এর জন্য এই পানিগুলো নেওয়া হয়। বাক্স দুটির পানি একই নদী থেকে নেওয়া।
এখানে প্রথমটির পানি ঘোলাটে এবং ময়লা এবং দ্বিতীয়টির পানি তুলনামূলক পরিষ্কার কারণ সেখানে ঝিনুক রয়েছে। ঝিনুক এক ধরনের প্রাকৃতিক পানি বিশুদ্ধকারি বলতে গেলে প্রাকৃতিক ফিল্টার। একটি প্রাপ্তবয়স্ক ঝিনুক প্রতিদিন প্রায় ৫০ গ্যালন পানি পরিষ্কার করতে সক্ষম।
অবিশ্বাস্য অজানা

নিচের ছবিটি ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির সেন্টিনেল-২এ স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ২০১৬ সালে তোলা। মহাকাশ থেকে তোলা এই ছবিটির মধ্যে বাংলাদেশে অবস্থিত সুন্দরবনের পূর্ব অংশ দেখা যাচ্ছে৷
এখানে মূলত গাঢ় সবুজ রং দিয়ে যে অঞ্চল দেখছেন সেটি প্রকৃত সুন্দরবন আর সংলগ্ন উজ্জ্বল অঞ্চলগুলো মূলত ঘনবসতিপূর্ণ এবং কৃষিকাজে ব্যবহৃত হয়৷

নদীতে ফুটল ‘বরফের ফুল’। দেখে মনে হবে শিল্পীর নিপুণ হাতে আঁকা কোনও শিল্পকর্ম। তবে এটি আসলে প্রকৃতির খেলা। সম্প্রতি এরকমই এক বিস্ময়কর ছবি ইন্টারনেটে শেয়ার করেছেন নরওয়ের সাবেক কূটনীতিক এরিক সোলহেইম। ছবিটি উত্তর-পূর্ব চীনের সোংহুয়া নদীর উপরের এক দৃশ্য। যাকে এরিক বর্ণনা করেছেন ‘বরফের ফুল’ বলে।

পুরো বিশ্ব যখন অর্থনৈতিক মন্দা নিয়ে শঙ্কিত, তখন এক দানবীয় ভাসমান শহর নির্মাণের স্বপ্ন দেখছেন একদল ডিজাইনার। স্বপ্ন সত্যি হলে বিশ্বের বৃহত্তম জাহাজের তকমা দখল করে নেবে ,প্যাঞ্জিওস।সামুদ্রিক কচ্ছপের মতো দেখতে প্যাঞ্জিওস-এর নকশা করেছে ইতালির কোম্পানি লাজ্জারিনি’র ডিজাইনাররা। কল্পিত ভাসমান শহরটির নামকরণ করা হয়েছে সুপারকন্টিনেন্ট প্যাঞ্জিয়া’র নামানুসারে।প্যাঞ্জিয়া নামটি অপরিচিত মনে হলেও এই সুপারকন্টিনেন্ট ভেঙ্গে বেড়িয়ে আসা ভূখণ্ডের ওপরই গড়ে উঠেছে আজকের মানব সভ্যতা।২০ থেকে ৩৩ কোটি ৫০ লাখ বছর আগে অস্তিত্ব ছিল এই সুপারকন্টিনেন্টের। হালের এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপসহ মহাদেশীয় ভূখণ্ডের সবগুলোই ছিল প্যাঞ্জিয়ার অংশ।ভূপৃষ্ঠের ওপরের স্তরের টেকটোনিক প্লেটের নড়াচড়ায় প্যাঞ্জিয়া ভেঙ্গেই সাত মহাদেশের উৎপত্তি।আর লাজ্জারিনির ডিজাইনারদের ভাবনাতেও প্যাঞ্জিয়া’র প্রভাব স্পষ্ট।একই সঙ্গে একটি দানবীয় ভাসমান শহর এবং বিশ্বের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণের স্বপ্ন দেখছেন তারা।আটশ কোটি ডলার খরচ করেই জাহাজটি নির্মাণ সম্ভব বলে জানিয়েছেন এর ডিজাইনাররা।লাজ্জারিনির নকশা অনুযায়ী,প্যাঞ্জিওসের দৈর্ঘ্য হবে ৫৫০ মিটার বা ১ হাজার ৮০০ ফুট এবং প্রস্থ হবে ৬১০ মিটার বা ২ হাজার ফুট। বিলাসবহুল ইয়ট নির্মাণের ভাবনা নতুন মাত্রা পেয়েছে লাজ্জারিনির ডিজাইনারদের পরিকল্পনায়।প্যাঞ্জিওসে হোটেল, শপিং মল,পার্ক এমনকি আকারে ছোট জাহাজের জন্য ঘাট এবং হেলিকপ্টার অবতরণের জন্য যথেষ্ট জায়গা থাকবে বলে দাবি তাদের।তবে, পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় প্যাঞ্জিওসের নির্মাণ সম্ভব নয়।পৃথিবীর সবচেয়ে আধুনিক ও সক্ষম জাহাজ নির্মাতাদের হাতেও নকশা অনুযায়ী প্যাঞ্জিওস নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নেই। তাই,এ ভাসমান শহর নির্মাণের আগে ,এর নির্মাণ কারখানা স্থাপনের জায়গা খুঁজছেন ডিজাইনাররা।


পুরো বিশ্বে এখন এর কদর। কৃত্তিম শ্যাম্পুর বদলে এর থেকে পাওয়া জেল শ্যাম্পু হিসেবে চুল পরিস্কারে ব্যাবহার হচ্ছে। ওজন্য হয়ত এর ইংরেজি নাম Ginger shampoo plant. অথচ আমাদের দেশে গাছটি প্রায় বিলুপ্তির পথে। বাশঝাড় উজাড় করে বিপুল পরিমান মেহগনি আর সুপারি বাগান দখল করে নিচ্ছে এর স্থান।
এর পাতা কিছুটা হলুদের পাতার মতো কিন্তু আবার আদার পাতার মতো অগ্রভাগ। গাছ হুবহু আদার মতো।

এগুলি ফুল পাতা বা ডাল নয়, এগুলি আমাদের রবের তৈরি করা সৃষ্টি- পোকা!! সুবাহানআল্লাহ!

আপনি জানেন পৃথিবীর সবথেকে পুরনো প্যান্ট যার মূল্য প্রায় ৭৬ লক্ষ টাকা 💸

আপনি জানেন কি?
এই বাসার দুই অংশ পরেছে দুই দেশে। বেলজিয়াম ও নেদারল্যান্ড এর বর্ডার।

বিখ্যাত হাস্য অভিনেতা চার্লি-চ্যাপলিন ১৯৭৭ সালের ২৫ শে ডিসেম্বর মারা যান, তাকে সুইজারল্যান্ডে কবর দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হল, তিন মাস পড়ে কে বা কারা যেন কবর থেকে তার লাশ তুলে নিয়ে চম্পট দিয়েছে।

বিজ্ঞান বলে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ পুরুষ মানুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমাণ বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। তো, লজিক অনুযায়ী মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমাণ শুক্রাণু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো, এই ৪০ কোটি শুক্রাণু মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু। আর বাকিরা? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে, তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে নিষিক্ত করে অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহণ করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি অথবা আমরা সবাই।
⭕ কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন?
❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন ছিলোনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন।
❒ আপনি যখন দৌঁড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি জিতেছিলেন।
❒ আপনি যখন দৌঁড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতেছিলেন।
❒ আপনি যখন দৌঁড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিলো এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে একা একাগ্র চিত্তে দৌঁড় দিয়েছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতেছিলেন।
এরপর-
❒ বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় কিন্তু আপনি মারা যাননি, পুরো ৯ বা ১০টি মাস পূর্ণ করতে পেরেছেন।
❒ বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি টিকেছিলেন।
❒ বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায় কিন্তু আপনি এখনো বেঁচে আছেন।
❒ অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায় কিন্তু আপনার কিছুই হয়নি।
❒ বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে কিন্তু আপনি এখনো আছেন।
আর_আজ-
আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নিরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেন ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন? কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন? এখন আপনার বন্ধু-বান্ধব, ভাই-বোন, সার্টিফিকেট সবকিছু আছে। হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে ফেলছেন! যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে ক্রমাগত দৌঁড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন।
তাহলে_হতাশা_কেন?

হিটলার হলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি মানব চিড়িয়াখানার উপড়ে নিষেধ আরোপ করেন। বর্তমানে যেমন প্রাণীদের চিড়িয়াখানায় ধরে রাখা হয় প্রদর্শনীর জন্য ঠিক তেমনই কয়েক দশক আগে এমনকি কয়েক শতক আগে পর্যন্ত ধনী ব্যক্তিরা আদিবাসী বা অনুন্নত পিছিয়ে পড়া কঙ্কালসার মানুষদের ধরে নিয়ে এসে, মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করতেন, এবং প্রাণীদের মত তাদের প্রদর্শনীও করা হত।

পৃথিবীর সবথেকে প্রাচীন পিজ্জার দোকান ইটালির নেপলসে ১৮৩০ সালে খোলা হয়েছিল।

তার কথা কি আসলেই সত্যি....?

রোমের শাসকরা যে কতটা নিষ্ঠুর ছিল, সেটা আমাদের কাছে অজানা নয়। একবার রোমের শাসক Commodus তার সাম্রাজ্যে যতজন বিকলাঙ্গ মানুষ ছিলেন তাদের একত্রিত করেন এবং সবার হাঁতে অস্ত্র দিয়ে নিজেদের মধ্যে লড়াই করতে বলেন। আর বিকলাঙ্গদের এই হত্যা লীলা স্বয়ং Commodus বসে উপভোগ করেছিলেন।

যখন প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়, তখন আমেরিকান Air force -এ মাত্র ১৮ জন পাইলট ছিলেন, আর এদের দিয়েই যুদ্ধ লড়েছিল আমেরিকা।