Home > Lithuania > Skemiai > Mcq for all Competitive Exams

Mcq for all Competitive Exams

Mcq for all Competitive Exams

Mcq for all Competitive Exams

Operating as usual

15/11/2022

Mcq test
Join our telegram channel to practice daily mcq mock test
Link in the comment box

15/02/2022

16th February 2022 : শিক্ষা চাকরি ও খেলা পেপার PDF. Download Link : https://bit.ly/3BjVp2Y

24/01/2022
23/01/2022

January ম্যাসের 22 তারিখের কর্মসংস্থান পেপার PDF Download Link : https://bit.ly/3DwdlYj
এই সপ্তাহের কর্মসংস্থান পেপার PDF পাওয়ার জন্য " Karmasangsthan Online " App Download করুন। উপরের দেওয়া লিঙ্কে কিল্ক করে অ্যাপটি Download করুন।

10/12/2021
09/12/2021

December ম্যাসের 11 তারিখের কর্মসংস্থান পেপার PDF Download Link : https://bit.ly/3DwdlYj
এই সপ্তাহের কর্মসংস্থান পেপার PDF পাওয়ার জন্য " Karmasangsthan Online " App Download করুন। উপরের দেওয়া লিঙ্কে কিল্ক করে অ্যাপটি Download করুন।

08/12/2021
Timeline photos 22/09/2021

Timeline photos

অধিকারের স্বীকৃতি
সাম্য, স্বাধীনতা, ধর্ম, শিক্ষা ও সংস্কৃতির ন্যায় ভারতে কি অতঃপর ডিজিটাল পরিষেবা পাইবার অধিকারটিও মৌলিক অধিকার হিসাবে গণ্য হইতে পারে? সম্প্রতি কেরল হাই কোর্টের একটি মন্তব্যে সেই ইঙ্গিত আছে। স্পেশাল ম্যারেজ অ্যাক্টে বিবাহ করিবার জন্য অনলাইনের সুযোগ পাইতে আদালতের দ্বারস্থ হইয়াছিলেন এক যুগল। সেই মামলার প্রেক্ষিতে কেরল হাই কোর্ট ডিজিটাল পরিষেবাকে মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দেওয়া উচিত কি না, এমন একটি প্রশ্ন তুলিয়াছে। দুই বিচারপতির বক্তব্য, ব্যাঙ্ক পরিষেবা হইতে রেশন কার্ড— সর্বত্র ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহারে মানুষ যখন বাধ্য, তবে আইন করিয়া এই অধিকারের বৈধতা দিবার কথা ভাবা প্রয়োজন নয় কি? প্রশ্নের আলোচনায় যাইবার আগে একটি বিষয় স্পষ্ট করা ভাল। অধিকার ও মৌলিক অধিকার বিষয় দুইটি এক নহে। সাধারণত ‘মৌলিক অধিকার’ বলিতে সেই অধিকারগুলিকেই বুঝায়, যাহার অনস্তিত্বে নাগরিকের সামগ্রিক অস্তিত্বই বিপন্ন হইয়া পড়ে। এই পরিপ্রেক্ষিতে দেখিলে, ডিজিটাল পরিষেবা কি নাগরিকের ‘মৌলিক’ অধিকার হইতে পারে? এই পরিষেবার সঙ্গে নাগরিকের দৈনন্দিন প্রয়োজনের প্রশ্নটি জড়াইয়া আছে, অস্তিত্ব নহে। সমস্যা হইল, আজকাল হিন্দুদের গো-রক্ষা হইতে ডিজিটাল পরিষেবার প্রসঙ্গ— বহু বিষয়কে অধিকারের গণ্ডি ছাপাইয়া মৌলিক অধিকারে পর্যবসিত করিবার একটি প্রবণতা দেখা দিতেছে। ইহা সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয়, এমনকি বিপজ্জনক।
তবে কিনা, ‘মৌলিক’ না হইলেও নাগরিক অধিকারের প্রশ্নটি ডিজিটাল পরিষেবার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত এই অতিমারিকালে, যখন আর্থিক লেনদেন হইতে শিক্ষা— সর্বত্রই ডিজিটাল পরিষেবা কার্যত আবশ্যক হইয়া পড়িয়াছে, তখন নাগরিকের প্রয়োজনে সেই পরিষেবা ব্যবহারের অধিকারটি থাকা জরুরি। বিভিন্ন ক্ষেত্রকে চিহ্নিত করিয়া সরকারের ডিজিটাল পরিষেবাকে নাগরিক প্রয়োজনে আরও বিস্তৃত ভাবে ব্যবহার করিবার বিষয়টি লইয়া ভাবনাচিন্তা জরুির। ভুলিলে চলিবে না যে, দেশের এক বৃহৎ সংখ্যক নাগরিক এখনও এই ডিজিটাল বৃত্তের বাহিরেই অবস্থান করিতেছেন। দ্রুত গতির ইন্টারনেট তো দূর স্থান, ডিজিটাল পরিষেবা ব্যবহারের উপযুক্ত ফোনও বহু নাগরিকের কাছে নাই। জনগোষ্ঠীর এক বৃহৎ অংশকে বাদ রাখিয়া কোনও দেশ সম্পূর্ণ ডিজিটাল হইতে পারে না।
অথচ, ভারতে সেই চেষ্টাই চলিতেছে। বিজেপি সরকার শুধুমাত্র যে অতিমারিকালে ডিজিটাল ব্যবস্থার উপর জোর দিয়াছে, তাহা নহে; অতিমারি-পূর্ব ভারতেও স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী অনলাইন শিক্ষা, ডিজিটাল লেনদেনে গুরুত্ব আরোপ করিয়াছিলেন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী মোদীর ডিজিটাল ইন্ডিয়া স্লোগানের ছয় বৎসর বয়স হইয়া গেলেও তাহার উপযুক্ত পরিকাঠামো এত দিনে গড়িয়া উঠিল না; অতীব দুর্ভাগ্যজনক। এই পরিকাঠামোর অভাবেই গত দেড় বৎসর ধরিয়া দেশের অগণিত শিক্ষার্থী অনলাইন শিক্ষার সুযোগ পাইলেন না। দেশকে ডিজিটাল বানাইতে হইলে প্রত্যেক নাগরিক যাহাতে সেই সুযোগ পান, তাহা নিশ্চিত করিতে হইবে। এই গোড়ার কথাটির দিকে ইঙ্গিত করিবার জন্য কেরল হাই কোর্ট নিশ্চয় ধন্যবাদার্হ।

Timeline photos 07/09/2021

Timeline photos

Timeline photos 24/08/2021

Timeline photos

NEW BATCH START
1ST SEPTEMBER
DUYARE SARKAR চলার এর জন্য এই মাসে একটাই ব্যাচ হবে ।

Timeline photos 08/08/2021

Timeline photos

Timeline photos 06/08/2021

উত্তর comment এ রয়েছে ।

Timeline photos 06/08/2021

Timeline photos

06/08/2021

Highest since 2014 in Gujarat: 61,000 students shift from pvt to govt schools

Nearly 61,000 students have shifted from private schools to government-run primary schools in Gujarat this year — the highest since 2014 — with more enrollment expected as admission process is open till August 31.
The rush is such that in schools run by the Ahmedabad Municipal Corporation (AMC) MLAs have sent recommendation letters for some children. HYPERLINK "https://indianexpress.com/" The Indian Express has accessed copies of letters by HYPERLINK "https://indianexpress.com/about/bjp/" BJP MLAs Vallabh Kakadiya and Jagdish Patel, and Congress MLAs Himmatsinh Patel and Gyasuddin Sheikh.
Kakadiya from Thakkarbapanagar assembly constituency has recommended admissions for six children from his constituency whose names are on waiting list in different classes to AMC-run Sardar Vallabhbhai Patel Sankul, while Jagdish Patel has recommended for one child from his constituency, Amraiwadi. Shaikh has sent recommendations for 17 children from his constituency of Dariapur.
Kakadiya says, “People paying high fees in private schools are shifting their wards to municipal schools. There is no vacant seat in this particular English medium school with a very good building and I’ve to decline requests from parents. Such schools should be opened in every area.”
As on July 31,2021, nearly 61,000 students have taken admission in over 32,000 government and municipal corporation-run primary schools across the state, following several initiatives since 2014 such as opening English medium schools with pre-primary classes.
Shaikh has sought admissions for children from junior kindergarten to Class 2 in Kalupur Public School. “One reason for so many parents wanting to get their children admitted to this school is its English medium and second the financial crisis during the Covid HYPERLINK "https://indianexpress.com/article/explained/pandemic-explained-who-novel-coronavirus-covid19-what-is-a-pandemic-6309727/" pandemic. This is the case across the state and it will increase in coming years,” said Shaikh.
Congress MLA from Bapunagar Himmatsinh Patel and Jamnagar BJP mayor Binaben Kothari also have recommended children to government schools.
AMC schools, where the number in the waiting list has crossed 200, have recorded the highest shift among 33 districts and eight municipal corporations with nearly 4,500 students shifting from private schools. Elated over the response for admissions, AMC school board authorities are working out on how to accommodate more students along with these “recommended” children.
“Earlier, recommendation letters were given for admission to private schools from our schools. This is the first time students have come with letters from MLAs and councillors to municipal schools. In addition to these letters, I have received more than 50 calls for from MLAs and councillors for admissions,” said AMC School Board chairman DJ Tomar.
As per the state education department records, from academic session 2014-15 till 2021-22, barring the year 2020-21 when the data was not compiled amid lockdown, around 3,67,000 students have shifted from private schools to government-run primary schools in Gujarat.
In 2014-’15, a shift of nearly 45,000 students was reported while in 2019-’20, this was 50,228 which has reached over 61000, this year.
Citing reasons as improved quality, infrastructure and teachers in government schools, Education Minister Bhupendra-sinh Chudasama told The Indian Express, “During the pandemic, people have observed that despite no education in private schools, they had to pay huge fee, while quality education was offered to government school students free of cost through various mediums. Then why to pay more.”
Denying that the crumbling finances of parents during the pandemic was the reason behind the shift, Chudasama said, “I do not agree as this has been the trend (shift from private to government schools) since 2015.”
In addition to the 4,500 students shifted from private schools, AMC schools have recorded nearly 20,000 fresh admissions in Class 1 in its 453 schools against 18,000 admissions on August 31, 2020. Last year, Surat municipal schools had also recorded a steep rise in admissions in Classes 2 to 8, with many diamond workers shifting their children from private to SMC schools.
For the academic session 2021-’22, more than 8,800 students were in the waiting list who were given admission with addition of second section in several schools. With admissions still continuing, nearly 3,500 children on the waiting list after adding second section in classes, mainly for Class 1 in non-English medium schools and junior KG in English medium schools.
Isanpur Public School number 2 has a waiting of over 200 applications after the addition of second section. Similar is the case with Kalupur Public School with a waiting list of 150 after two sections, Bapunagar Urdu medium school with 139, Chandola Urdu medium with 136 and Danilimda Public School with 112 and Isanpur Gujarati school with 102 children.
Jasmin M Sheikh, principal of Kalupur Public School, said, “This is the third year since the school opened in 2019… the school has not seen such a rush before. The school has a long waiting list in all three classes — junior and senior KG and Class 1. Sixty students shifted from private to our school in classes 2 to 6 this year. Parents have realised that when they get quality education free of cost then why to go to private schools. We have decided to open a sister school at Dariyapur Public School and are asking parents in waiting to get admission there.”
The Dariyapur Public School, another English medium school, constructed within an existing school campus, will start this academic session.
Though no child has been denied admission, authorities have to work out accommodating these children. “We have worked out a plan of opening sister schools for Sardar Vallabhbhai Patel Sankul, Isanpur and Kalupur schools at nearest schools within a radius of 500 metre to one kilometre. With limited infrastructure, more sections cannot be added at these schools,” said AMC School Board administrative officer LD Desai.
As on July 31,2021, the highest number of students shifted in these 453 municipal run schools is in Class 4 with 891 students, followed by Class 3 with 836 students. As many as 3,856 students have shifted to 314 municipal run Gujarati medium schools in Ahmedabad city.

03/08/2021

REPORT
7 dead, 2.5 lakh displaced from homes as floods hit West Bengal

"At seven people have died and nearly 2.5 lakh have been displaced from their homes in six flood-hit districts of West Bengal, a senior state government official Monday said.
Chief Minister Mamata Banerjee directed ministers to keep a tab on the rescue operations and see that relief materials reach all affected people, he said.
The Army and the Air Force on Monday undertook rescue and relief operations in Hooghly district, where many areas have been submerged due to excess rainfall and overflowing of rivers.
Around 2.5 lakh people have been rescued and moved to shelter homes as a large number of houses were damaged in six districts of south Bengal, where water released from the Damodar Valley Corporation dams (DVC) and heavy rain late last week have inundated streets and hamlets.
Several areas in Purba Bardhaman, Paschim Bardhaman, Paschim Medinipur, Hooghly, Howrah and South 24 Parganas districts are reeling under flood, with people struggling to wade through waist-deep water.

Timeline photos 03/08/2021

সম্পাদক সমীপেষু: ব্যাঙ্কের সঙ্কট
শুভনীল চৌধুরীর ‘কিছুতেই হিসেব মেলে না’ (২৬-৭) প্রবন্ধের পরিপ্রেক্ষিতে এই চিঠি। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের মূল সমস্যা হল অনাদায়ি ঋণ। কেন্দ্রীয় সরকারের দেউলিয়া সংক্রান্ত আইন ২০১৬ সালে শুরুর পর যে টাকা উদ্ধার হয়েছে, তা অনাদায়ি ঋণের ১৪ ভাগের এক ভাগমাত্র। অনেক সময় দেখা যায়, যে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আগে অনাদায়ি ঋণের নজির রেখেছে, তাঁকেও ফের ঋণ দিতে ব্যাঙ্ক বাধ্য হয়েছে শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশে। মোদী সরকারের দেউলিয়া আইন ব্যাঙ্কের ঋণ সমস্যা মেটাতে পারেনি। অন্য দিকে, কেন্দ্রীয় সরকার এই অনাদায়ি ঋণের দোহাই দিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলিকে তুলে দিতে চাইছে কর্পোরেটদের হাতে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক বেসরকারিকরণ করলেই কি সব সমস্যা মিটে যাবে? পিএমসি ব্যাঙ্ক, ইয়েস ব্যাঙ্ক, তার পর লক্ষ্মীবিলাস ব্যাঙ্ক— নরেন্দ্র মোদীর জমানায় একের পর এক বেসরকারি ব্যাঙ্ক লালবাতি জ্বেলেছে। ১৯৯১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ২৮টি বেসরকারি ব্যাঙ্ক দেউলিয়া হয়েছে, যেগুলির দায়িত্ব নিতে হয়েছে কোনও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ককে। স্বভাবতই প্রশ্ন ওঠে যে, দেশে যদি কোনও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক না থাকে, তা হলে কোনও বেসরকারি ব্যাঙ্ক লালবাতি জ্বাললে দায়িত্ব কে নেবে? মানুষের জমানো টাকাই বা কী ভাবে সুরক্ষিত থাকবে? শুভনীল চৌধুরীর বক্তব্য সঠিক, “বেসরকারি ক্ষেত্রের হাতে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক বেচে দিলে এই সমস্যা মিটবে না, বরং নতুন সমস্যার জন্ম নেবে।”
অতীতে ব্যাঙ্ক জাতীয়করণের উদ্যোগ করা হয়েছিল কর্মসংস্থান, পরিকাঠামো উন্নয়ন, আঞ্চলিক উন্নয়ন ও শিল্পায়নের লক্ষ্যে। অর্থাৎ, ব্যাঙ্ককে একটা সামাজিক উন্নয়নের ভূমিকায় ব্যবহার করাই এর উদ্দেশ্য। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের ভাবগতিক দেখে মনে হচ্ছে, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের আর কোনও প্রয়োজন নেই। সত্যিই কি তা-ই? রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর বিমল জালান বলেছিলেন, যখন দরকার কৃষি ঋণ বাড়ানো, গ্রামীণ ব্যাঙ্কের উপর সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন করা, তখন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের চরিত্র নষ্ট করা উচিত নয়। কিছু দিন আগে একটি নিবন্ধে রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের প্রাক্তন গভর্নর রঘুরাম রাজন ও প্রাক্তন ডেপুটি গভর্নর বিরল আচার্য সতর্ক করেছেন, বড় কর্পোরেট সংস্থাগুলিকে ব্যাঙ্ক খোলার অনুমতি দিলে ভারতের আর্থিক কাঠামো ধ্বংস হয়ে যাবে। তাঁদের আশঙ্কা, যে সব সংস্থার ঘাড়ে বিপুল ঋণের বোঝা এবং ভাল রাজনৈতিক প্রভাব রয়েছে, তারাই বেশি করে লাইসেন্স পেতে ঝাঁপাবে।

Timeline photos 03/08/2021

সম্পাদকীয়
প্রাকৃতিক বর্ম
সামুদ্রিক ঝড়ের মুখে ঢাল হইয়া উপকূলকে রক্ষা করে রাজ্যের দক্ষিণে অবস্থিত ম্যানগ্রোভ অরণ্য— কথাগুলি এযাবৎ কাল যেন পাঠ্যপুস্তকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। বাস্তবে ম্যানগ্রোভের উপযোগিতা কতখানি, বহু দিন পর্যন্ত তাহা যথাযথ উপলব্ধি করিতে পারে নাই রাজ্য সরকার হইতে সাধারণ মানুষ। ফলে, উন্নয়নের প্রবল ধাক্কায় ধরাশায়ী হইয়াছে বিস্তীর্ণ বাদাবন। গত ২৬ জুলাই আন্তর্জাতিক ম্যানগ্রোভ সংরক্ষণ দিবস উপলক্ষে ইউনেস্কো জানাইয়াছে, ১৯৮০ হইতে ২০০৫ সালের মধ্যে উপকূলে উন্নয়ন করিতে গিয়া বহু দেশ ৪০ শতাংশ ম্যানগ্রোভ নষ্ট করিয়াছে। সুন্দরবন অঞ্চলে মাছের ভেড়ি এবং বেআইনি নির্মাণের জন্য ম্যানগ্রোভ ধ্বংসের অভিযোগ বহু পুরাতন। ইহার পরিণতি বোঝা গিয়াছিল আয়লার পর। কিন্তু জ্ঞানচক্ষু তখনও সম্পূর্ণ উন্মীলিত হয় নাই। হইল, পর পর দুই বৎসর আমপান এবং ইয়াসের তাণ্ডবে। ফল, বিশেষজ্ঞরা এত দিন যাহা পারেন নাই, তাহা এখন সম্ভব হইয়াছে। সরকারি সূত্রে জানা গিয়াছে, সুন্দরবন জুড়িয়া আগামী ১৫ দিনে ১০ লক্ষ গাছ লাগানো হইবে। সরকারের সঙ্গেই বহু স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনও ম্যানগ্রোভ রোপণে হাত লাগাইয়াছে।
আমপান-পরবর্তী সময়েও সরকারি উদ্যোগে ৫ কোটির অধিক ম্যানগ্রোভ চারা বসানো হইয়াছিল— অন্তত, তেমন একটি হিসাব মিলিয়াছিল। আমপানের পর গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি বিপর্যয় হইতে প্রতিরক্ষার প্রথম স্তর হিসাবে ম্যানগ্রোভ রোপণের পরামর্শ দেয়। কারণ, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে উদ্ভূত জলোচ্ছ্বাসকে এই গাছ প্রতিহত করে, উপকূল রক্ষা পায়। তাহাদের শিকড় মাটির অনেক গভীরে গিয়া মাটিকে শক্ত করিয়া ধরিয়া রাখে। কিন্তু সেই চারা বড় হইয়া উপকূল রক্ষার কাজ করিতে অন্তত ৪-৫ বৎসর সময় লাগে। এই বৎসরের ইয়াস সেই সময়টুকু দেয় নাই। গত বৎসরে রোপণ করা চারার অনেকগুলিই এই ঝড়ে নষ্ট হইয়াছে। এবং ইয়াসে দেখা গিয়াছে, যে সমস্ত নদীবাঁধে ম্যানগ্রোভ ছিল, সেইখানে ক্ষতির পরিমাণ কম। ম্যানগ্রোভহীন অঞ্চলে ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। এই হিসাবকে মাথায় রাখিয়াই ২০২১-২২ অর্থবর্ষে সুন্দরবন জুড়িয়া কয়েক কোটি ম্যানগ্রোভ রোপণের সরকারি পরিকল্পনা করা হইয়াছে। তৈরি হইতেছে নার্সারিও।
কিন্তু শুধুমাত্র ম্যানগ্রোভ রোপণ করিলেই সুন্দরবন বাঁচিবে না। স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ এবং তাহার রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়টি যে এত দিনেও বিশেষ গতি পায় নাই, এই বৎসরের ঝড়ে তাহা প্রমাণিত। এবং ভাবিতে হইবে পুনর্বাসন প্রকল্পটি লইয়াও। উষ্ণায়নের কারণে বিধ্বংসী ঝড়ের সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাইবে। আশঙ্কা, ২০৫০ সালের মধ্যে সুন্দরবনের অনেক দ্বীপ তলাইয়া যাইতে পারে। বিশ্ব ব্যাঙ্কের ‘ভিশন ২০২০’-তেও বলা হইয়াছিল আগামী ৩০ বৎসরের মধ্যে যথাযথ ক্ষতিপূরণের মাধ্যমে সুন্দরবন খালি করিয়া দিবার। তাহা আদৌ সম্ভব কি না, এই বিপুল সংখ্যক মানুষের পুনর্বাসনের প্রশ্নটিকে রাষ্ট্র এবং সমাজ কী ভাবে দেখিবে, সে বিষয়ে আলোচনা প্রয়োজন। তৎপূর্বে প্রয়োজন স্থায়ী ত্রাণশিবির গঠন। ইয়াসে দেখা গিয়াছিল, কিছু ত্রাণশিবির অবস্থানগত কারণে কাজের উপযুক্ত নহে। পরবর্তী ঝড়ের পূর্বেই এই অসুবিধাগুলি দূর করা প্রয়োজন। সুন্দরবনের যথেষ্ট ক্ষতি ইতিমধ্যেই হইয়াছে। তাহা আরও বৃহত্তর রূপ যাহাতে ধারণ না করে, তাহার ব্যবস্থা করা প্রয়োজন, এখনই।

Timeline photos 03/08/2021

Over 9 lakh children with severe malnutrition
|July 30, 2021 2:51:58 am
Union Minister for Women and Child Development Smriti Irani on Thursday told the Rajya Sabha that there are over 9 lakh children with severe malnutrition in the country as of November 30 last year.
Responding to a question from MP Sanjay Singh, in a written reply, Irani said that according to the ICDS-RRS portal, as on November 30, 2020, there are 9,27,606 severely acute malnourished (SAM) children that have been identified by the ministry. These children range between the ages of 6 months to 6 years.
Irani further said that there are 3,98,359 children suffering from SAM in Uttar Pradesh alone.
In response to another question on whether incidence of malnutrition among children had increased, Irani said, “As reported under NFHS-5, nutritional status has improved in many states despite the short interval of four years between the survey rounds…”

20/07/2021
08/07/2021

অন্য ফেসবুক পেজে share করার জন্য অনুরোধ জানাই ।
সম্পাদকীয় প্রতিবেদন
WBCS Bengali mains
WBCS Bengali descriptives
.রোগের বিচার
কর্তব্যরত চিকিৎসকদের উপর আক্রমণে উদ্বিগ্ন প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানা। চিকিৎসক দিবস উপলক্ষে তিনি বলিয়াছেন, ভারতে চিকিৎসকের সংখ্যা অপ্রতুল, পরিকাঠামো ও ঔষধ পর্যাপ্ত নহে, প্রযুক্তিও পুরাতন। চিকিৎসাক্ষেত্র সরকারের নিকট প্রাধান্য পায় নাই। অপর দিকে, বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত লাভের জন্য উন্মুখ। অন্যের এই সকল ব্যর্থতার জন্য আক্রান্ত হইতেছেন চিকিৎসকরা। চিকিৎসাব্যবস্থার মজ্জাগত রোগ যথার্থই নির্ণয় করিয়াছেন প্রধান বিচারপতি। সুচিকিৎসার জন্য প্রয়োজন নানাবিধ পরীক্ষার ব্যবস্থা, আধুনিক সরঞ্জাম-সহ উন্নত পরিকাঠামো, এবং পর্যাপ্ত সংখ্যায় প্রশিক্ষিত সহায়ক। সর্বোপরি, চিকিৎসকের কাজের পরিবেশ হইবে নিরাপদ, সুশৃঙ্খল এবং স্বাস্থ্যকর। সরকারি হাসপাতালে এই প্রাথমিক চাহিদাগুলিও দুষ্প্রাপ্য। অপর দিকে, নামী-দামি বেসরকারি হাসপাতালগুলি দর্শনধারী হইলেও, চিকিৎসকের স্বাতন্ত্র্য সেখানে ব্যাহত হইতে পারে বাণিজ্যিক স্বার্থে। বিনিয়োগকারীদের সন্তুষ্ট করিতে চিকিৎসকরা অহেতুক পরীক্ষা করাইতেছেন, ঔষধ লিখিতেছেন, অযথা অস্ত্রোপচার করিতেছেন— এমন অভিযোগ প্রায়ই উঠে।
ইহাতে চিকিৎসকের সহিত রোগীর সম্পর্ক দূষিত হইয়াছে। হাসপাতাল পরিচালনা বিষয়ে সিদ্ধান্ত যাঁহারা নেন, সরকারি অথবা বেসরকারি ক্ষেত্রের সেই কর্তারা রোগীর পরিজনের ধরাছোঁয়ার বাহিরেই থাকিয়া যান। যে আধিকারিক পরীক্ষা করিবার যন্ত্র সারাইবার আবেদনের ফাইলটি চাপিয়া বসিয়া থাকেন, তাঁহার নাম রোগী জানেন না। রোগীর পরিজন সকল দায়িত্ব কেবল চিকিৎসকের উপরেই ন্যস্ত করিতে অভ্যস্ত। বিনা চিকিৎসায় স্বজনকে হারাইবার ক্ষোভ, অথবা চিকিৎসা করাইতে গিয়া সর্বস্বান্ত হইবার আক্রোশ, সকলই আছড়াইয়া পড়ে চিকিৎসকদের উপরে। রোগীর প্রতি অবহেলা, অথবা রোগীর পরিজনদের শোষণ করিবার অভিযোগে চিকিৎসক প্রহৃত হইয়াছেন, তাঁহাকে সমন পাঠাইয়াছে আদালত। এই সমস্যার সমাধান করিতে চিকিৎসক সংগঠনগুলি দুষ্কৃতীদের আরও কঠোর শাস্তি, হাসপাতালে আরও পুলিশ মোতায়েন, চিকিৎসকের আরও নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার দাবিই বারংবার করিয়াছে। রোগী এবং চিকিৎসক যেন দুই যুযুধান পক্ষ হইয়া উঠিয়াছে। অথচ, প্রকৃতপক্ষে চিকিৎসক ও রোগী, উভয়েরই ঝুঁকি ক্রমশ বাড়িয়াছে। দুই পক্ষকেই বিপন্ন করিতেছে অপর কোনও ব্যর্থতা।
এই ব্যর্থতার প্রকৃতি অজ্ঞ

07/07/2021

Like and share this post
সম্পাদকীয় প্রতিবেদন
WBCS Bengali mains
WBCS Bengali descriptives
পরিবহণ-সঙ্কট
বাস চালাইবার অনুমতি মিলিল, কিন্তু বাসের দেখা মিলিল না। করোনা সংক্রান্ত বিধিনিষেধ আরও কিছু শিথিল করিবার কালে ১ জুলাই হইতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ৫০ শতাংশ যাত্রী লইয়া বাস চালাইবার কথা বলিয়াছিলেন। ইতিপূর্বে দেখা গিয়াছিল, সরকারি, বেসরকারি অফিস আংশিক খুলিলেও গণপরিবহণে নিষেধাজ্ঞা জারি থাকিবার কারণে বিপদে পড়িয়াছিলেন নিত্যযাত্রীরা। সুতরাং, বিধিনিষেধের এই পর্বে দুর্ভোগ কিছু কমিবে, এমনটাই আশা ছিল। তাহা হয় নাই। বরং সীমিত সংখ্যক বাসে উপচাইয়া পড়িয়াছে ভিড়। গত বৎসর লকডাউন শিথিল হইবার পরও একই চিত্র দেখা গিয়াছিল। ভাড়া বৃদ্ধি না করিয়া সীমিতসংখ্যক যাত্রী লইয়া বাস চালাইতে রাজি হন নাই বেসরকারি বাসমালিকরা। সেই ধারা এই বৎসরও অব্যাহত থাকিল।
নাগরিক চাহিতেছেন, যাতায়াতের সুবিধার্থে যথেষ্ট সংখ্যক বাস পথে নামুক; সরকার চাহিতেছে, নাগরিকের যাতায়াতের সুবিধার সঙ্গেই তাহার স্বাস্থ্যসুরক্ষার বিষয়টিও নিশ্চিত হউক; বেসরকারি বাসমালিকরা চাহিতেছেন বাস পথে না-নামাইতে, কারণ সাম্প্রতিক ব্যবস্থাটি তাঁহাদের কাছে অর্থনৈতিক দিক হইতে লাভজনক নহে। এসইউসি-র ন্যায় রাজনৈতিক দল ঘোলা জলে মাছ ধরিতে চাহিতেছে— তাহারা দাবি করিয়াছে যে, কোনও অবস্থাতেই বাসের ভাড়া বাড়ানো চলিবে না। রাজ্য সরকারও লোক চটাইতে নারাজ, ফলে নবান্ন জানাইয়াছে, বাসভাড়া বাড়িবে না। ইতিমধ্যে জ্বালানির দাম আকাশ ছুঁইয়াছে। বাসমালিকদের অভিযোগ— পুরাতন ভাড়ায় সরকার নির্ধারিত যাত্রিসংখ্যা লইয়া বাস চালাইতে হইলে তাঁহাদের বিপুল ক্ষতি। কথাটি উড়াইয়া দিবার নহে। বৃহত্তর স্বার্থে তাঁহারা অনির্দিষ্ট কালের জন্য এই ক্ষতি স্বীকার করিয়াই চলিবেন, এমন প্রত্যাশা না করাই ভাল। বাসভাড়া বৃদ্ধির প্রশ্নটির যত শীঘ্র সম্ভব মীমাংসা হওয়া প্রয়োজন।
ভাড়া বাড়িলে মানুষ ক্ষুব্ধ হইবেন, না কি তাহার ফলে বাস সহজলভ্য হইলে স্বস্তির শ্বাস ফেলিবেন, তাহা নিশ্চিত ভাবে বলা মুশকিল। কিন্তু, বাসে যে অঘোষিত ভাড়াবৃদ্ধি হইয়াছে, বা বাসের অপ্রতুলতার সুযোগে অটোচালকরা যে ভাবে যথেচ্ছ ভাড়া আদায় করিতেছেন, তাহা দেখিলে অনুমান হয়, বাসভাড়া খানিক বাড়াইয়া যদি বাসের সংখ্যাবৃদ্ধি সম্ভব হয়, তবে মানুষের আপত্তি থাকিবে না। কিন্তু, সরকার যদি ভাড়া বাড়াইতে একান্তই নারাজ হয়, তবে তাহার দায়টি ব

03/07/2021
02/07/2021

New batch

02/07/2021

To get Free Notes and study material like our page.
Also available online class by Pathak sir

02/07/2021

To get Free Notes and study material like our page.
Also available online class by Pathak sir

30/06/2021

প্রতিবেদন রচনা

30/06/2021

সম্পাদকীয় প্রতিবেদন
WBCS Bengali mains
WBCS Bengali descriptives
জল জীবন
এক বৎসরে এক কোটি গ্রামীণ গৃহ পানীয় জলের পাইপের সহিত যুক্ত হইবে, ঘোষণা করিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। কাজটি জরুরি। পানীয় জল আনিতে ভারতের গ্রামে মেয়েরা বৎসরে যত পথ অতিক্রম করেন, তাহার দৈর্ঘ্য একত্র করিলে পৃথিবী হইতে চাঁদ ঘুরিয়া আসা যায়। মেয়েদের শ্রমের প্রতি এই অবহেলা সারা ভারতেই দেখা গিয়াছে, তবে পশ্চিমবঙ্গের বিরুদ্ধে অভিযোগ কিছু অধিক। কেন্দ্রের দাবি, ২০১৯ সালে সূচিত ‘জলজীবন মিশন’-এর রূপায়ণে পশ্চিমবঙ্গ সকল রাজ্যের শেষে। বাংলার ১.৬৩ কোটি গ্রামীণ গৃহের মাত্র দুই লক্ষ ঘরের মধ্যে জলের কল রহিয়াছে। প্রধানত দলিত, আদিবাসী, অতি-দরিদ্র পরিবারগুলি বাদ পড়িয়াছে পাইপবাহিত পানীয় জলের ব্যবস্থা হইতে। ২০১৯-২০ সালে কেন্দ্র প্রায় হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করিয়াছিল এই প্রকল্পে, রাজ্য তাহার অর্ধেকও খরচ করিতে পারে নাই। আর্সেনিক এবং ফ্লোরাইড-আক্রান্ত অঞ্চলে নিরাপদ জল সরবরাহের জন্য কেন্দ্রের পৃথক বরাদ্দেরও অধিকাংশ পড়িয়া আছে। অর্থের অভাব নাই, অভাব উদ্যোগের। গ্রামীণ এলাকায় পানীয় জল সরবরাহে ত্রুটির বিষয়টিকে তৃণমূল সরকারের ব্যর্থতা বলিয়া নির্বাচনী প্রচার করিয়াছিল বিজেপি। সেই কারণেই কি রাজ্য সরকার তিন বৎসরের বকেয়া কাজ এক বৎসরে সারিবার পণ করিতেছে?
তবে, বিলম্বের দায় সম্পূর্ণত রাজ্য সরকারের উপর চাপানো মুশকিল। জলকর আদায়ের নীতির বরাবরই বিরোধিতা করিয়াছে তৃণমূল সরকার। জলজীবন মিশনের অন্যতম শর্ত ছিল, প্রকল্পের জন্য ব্যয়ের দশ শতাংশ উপভোক্তাদের বহন করিতে হইবে, কেন্দ্র পঞ্চাশ শতাংশ এবং রাজ্য চল্লিশ শতাংশ বহন করিবে। রাজ্য সরকার ২০১৯ সালেই প্রস্তাব দিয়াছিল, উপভোক্তার অংশ-সহ পঞ্চাশ শতাংশ ব্যয়ভার রাজ্যই বহন করিতে চাহে। কেন্দ্র তাহা অনুমোদন করিতে নয় মাস কাটাইয়া দিয়াছে। ফলে পশ্চিমবঙ্গ পিছাইয়া পড়িয়াছে। যে কোনও সরকারি প্রকল্পের ব্যর্থতার ব্যাখ্যায় কেন্দ্র ও রাজ্যের এমন চাপানউতোর শুনিতে নাগরিক অভ্যস্ত। যদিও জলকর বসাইবার ঔচিত্য লইয়া বিতর্কটি তুচ্ছ নহে। কর বসাইবার পক্ষে যুক্তি রহিয়াছে— জলকর আদায় করিলে সরকারি প্রকল্পের অংশীদার হইয়া উঠে নাগরিক, তাহাতে জল নষ্টের প্রবণতা কমিতে পারে। কিন্তু, সংবিধান অনুসারে জল সরবরাহ রাজ্যের বিষয়, সেখানে কেন্দ্রের খবরদারির পরিসর কতটুকু? পানীয় জল পরিষেবার মতো বিষয়েও রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা প্রধান হইয়া উঠিলে তাহা উদ্বেগের বিষয়।

Claim ownership or report listing

Videos (show all)

Location

Category

Education

Website