Nabagram Vidyapith was founded in 1948. The school is affiliated with the West Bengal Board of Secondary Education. The medium of instruction is Bengali.
Alumni Website: https://nbalumni.wordpress.com/ Subjects Taught:
Accountancy, Business Economics & Mathematics, Bio-Science, Bengali (A), Chemistry, Eco-Geography, Economics, English (B), History, Mathematics, Physics, Political Science
The current principal is Dr.Dilip Mukhopadhyay. The institution presently consists of 1,500 students and 45 teachers.
Operating as usual
Amdr chotobelar sakhi SEI holud bari ta ❤️
আগামী ২১শে ফেব্রুয়ারি, বিদ্যালয়ের ৭৫ বৎসর উপলক্ষ্যে এক পদযাত্রায় সামিল হবে বিদ্যাপীঠের বর্তমান ও প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীরা, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শুভানুধ্যায়ীগণ। সকলকে সাদর আমন্ত্রণ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে সকাল ৯টায়।
হিরণ্ময় সার এক মনে বোর্ডে অংক কষছেন।দুরূহ জটিল ফর্মূলায় ভরে যাচ্ছে ব্লাক বোর্ড।এটাই সারের টেকনিক।আগে বোর্ড ভর্তি করে অংক করে নেবেন।পরে বোঝাবেন।সার বোর্ডে লিখেই চলেছেন।পিছনের বেনচ যথারীতি ধৈর্য হারালো।কলরব উঠলো।
সারের একটা বিশেষ লুক ছিল।উনি বোর্ডে অংক করতে করতে কেউ পিছনে কথা বললে জাস্ট ঘুরে দাঁড়াতেন।চকটা জ্বলন্ত সিগারেটের কায়দায় আঙুলের ফাঁকে থাকতো।আর এক হাতে ডাস্টার।মারধোর নেই, বকাঝকা নেই, চিত্কার হইচই কানমলা কিচ্ছু নেই।শুধু তাকাতেন।একটা লুক।জাস্ট এক দৃষ্টে তাকিয়ে থাকতেন কোলাহল সৃষ্টিকারী ছাত্র সমষ্টির দিকে।বাস ওতেই কাত।পিন ড্রপ সাইলেন্স।পুরো সেদিনের ক্লাসটা।
বাড়িতে কোচিং করাতেন।তবে স্কুলে খাটিটা দিতেন।সেরা সেরা বাছা বাছা অংকগুলো স্কুলের খাতায় করিয়ে দিতেন।খুব কম কথা বলতেন স্কুলে।সব্বাই সমীহ করতো।ভয় পেত।শ্রদ্ধা করতো।
বাড়িতে কোচিংএ বেশ একটু আধটু হাসি মস্করা করতেন।ছাত্রছাত্রীদের মেধা বুঝে বুঝে পড়াতেন।যার যতটা প্রয়োজন।সবাই যেন তার সেরাটা দিতে পারে, যতটা ভালো একজনের পক্ষে করা সম্ভব ততটা বের করে আনতে জানতেন।
কোন কারণে এতো কিছুর পরও কারো রেজাল্ট খারাপ হলে তাকে বিকল্প পথের সন্ধান দিতেন।বহু ছাত্রছাত্রী সেই বিকল্প পথ ধরে এগিয়ে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।আজকাল এডুকেশনাল কাউন্সেলিং বলে একটা আলাদা পেশা আছে।অসম্ভব ভালো কাউন্সেলিং করতেন।
দীর্ঘদিন সারের কাছে পড়ার সুবাদে মানুষটাকে চেনার চেষ্টা করতাম।বাইরের আপাত কাঠিন্যের অন্তরালে একটা ভীষণ নরম আর মানবিক মন ছিল।মাঝে মধ্যেই সেটা উঁকি দিত।
অংক করতে করতে কোথাও আটকে গেলে কিভাবে বিকল্প ভাবতে হয় সেই শিক্ষা দিতেন।জীবনে কোথাও আটকে গেলে বিকল্প পথ কি ভাবে খোঁজ করতে হয় সেটা বোধহয় ওখান থেকেই শেখা।
একটা অসম্ভব হিলিং টাচ ছিল ছাত্রছাত্রীদের প্রতি।
পড়াশোনাটা আস্তে আস্তে অ্যাপ নির্ভর হয়ে পরছে।অ্যাপ হয়তো ছাত্রছাত্রীদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেবে কিন্তু মাথায় হাত বুলিয়ে ঐ হিলিং টাচটা কে দেবে???
যন্ত্র হয়তো সলুসন দেয় তবে মানুষের মতো মানুষ গঠন করার ক্ষমতা যন্ত্রের নেই।
এই একটা কারনেই সমাজে হিরণ্ময় সারের মতো শিক্ষকের ভূমিকা আরো বেশি চর্চার বিষয় হওয়া উচিত।হিরণ্ময় সারের মতো মানুষের আদর্শ, তার শিক্ষণ পদ্ধতি সর্বদা বাঁচিয়ে রাখা দরকার সমাজের স্বার্থে।
#জয়দীপ
- Joydeep Chakraborty
হিরণ্ময় স্যারকে আমি বেশি কাছে পেয়েছি তাঁর কাছে প্রাইভেটে পড়ার সময়। রাশভারী একজন ভদ্রলোক। স্কুলে ক্লাস নিতে যাবার সময় বেতের দরকার হত না। শুধু চক, ডাস্টার। তাতেই ছাত্রদের কাছ থেকে সমীহ আদায় করে নিতেন। ক্লাসে কদাচিৎ কোনো শব্দ শোনা যেত, এমনকি গুঞ্জনও নয়। কাউকে বকাঝকা করতেও শুনিনি। কেউ অন্যায় করলে তাকে কাছে ডেকে ' আদর ' করে যে দুটো কথা বলতেন তা আগাপাশতলা বেতের মারের থেকেও মনে রাখার মত, সারাজীবন।
স্যার বাড়িতে কিছুটা হাল্কা মুডে থাকতেন। মাঝে মাঝে রসিকতা করতেন। তবে তাতে তাল মেলানোর সাহস কোনো ছাত্র বা ছাত্রীর ছিল না। আমাদের জুনিয়র একজনের নাম ছিল দিব্যেন্দু। পদবি দাস বা ডি দিয়ে কিছু হবে। স্যার ওকে DD বলে ডাকতেন। কোনো একদিন ওর অঙ্কের খাতা দেখতে দেখতে ওকে বলেছিলেন, 'এই যে DD, আমি তো চোখ খুলেও ভরসা করতে পারছি না '। সাদা পাঞ্জাবি, সাদা ঢোলা পাজামা, শীতকালে একটা শাল। রোজ নিয়ম করে মর্নিং ওয়াক সেরে স্যার ঐ পোশাকে পড়াতে বসতেন। বসার আগে একবার চোখ বুলিয়ে দেখে নিতেন সেদিনের চেয়ারম্যান কে। 😊। আসলে যে চেয়ারে বসত সে সেদিনের চেয়ারম্যান। কোনো কিছু বোঝানোর সময় খুব বড় করে লিখতেন যাতে সবাই দেখতে পারে, বুঝতে পারে।
আমি ক্লাস এইট থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্যারের কাছে পড়েছি। আমার দিক থেকে খানিক উৎসাহের খামতি থাকলেও অঙ্ক বিষয়টাকে বোঝানোর জন্য স্যারের দিক থেকে চেষ্টার অন্ত ছিল না। এমনকি উপায় না দেখে উচ্চ মাধ্যমিক এর সময় স্যার আমার ও আমার আর এক বন্ধুর জন্য সাজেশন হাতে তুলে দিয়ে বলেছিলেন ' এ জিনিস এই প্রথম তৈরি করলাম। এগুলো একটু ভাল করে তৈরি করবে। তবে এটা সবার জন্য নয় '।
কোনো এক সময় বার্ষিক পরীক্ষার অঙ্ক প্রশ্নপত্র স্যার করেছিলেন। এ খবর নিয়ে এসেছে অরিজিৎ। কে সেটা স্যারকে জিজ্ঞেস করে নিশ্চিত হবে তাই নিয়ে ঠেলাঠেলি চলছে। অবশেষে কিছুটা সাহস সঞ্চয় করে আমিই জিজ্ঞেস করলাম। এক মিনিট নীরবতা। তারপর স্যার বললেন, ' এই প্রথম আমার কোনো ছাত্র আমাকে এই প্রশ্ন করল ' । হাসতে হাসতেই বললেন। আর আমার মনে হল মাটিতে মিশে যাচ্ছি।
একবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ চলছে। ইন্ডিয়ার খেলা পড়েছে। স্যারকে বলার সাহস নেই। অবশেষে খেলার দিন আমতা আমতা করে প্রস্তাব পেশ করা হল। সাময়িক নীরবতা। ছুটি মঞ্জুর হতেই এক দৌড়ে অরিজিতদের বাড়ি।
স্যার কখনোই ছাত্র বা ছাত্রীর হাত থেকে মাসান্তে খাম নেওয়া পছন্দ করতেন না। চাইতেন অভিভাবক আসুক। তার কাছে ছাত্র - ছাত্রীর রিপোর্ট পেশ করতেন।
লক্ষ্মীপুজোর পর প্রথম স্যারের কাছে পড়তে যাওয়া। আমরা সেদিন বাড়ি থেকে প্রায় না খেয়েই যেতাম। দুটো করে রাজভোগ, ল্যাংচা বা পান্তুয়া আর সিঙ্গারা। উল্টোদিকের দরজায় ওদিক থেকে হাল্কা চাপ পড়া মাত্র আমরা রেডি। তারপর হাতে হাতে প্লেট চোখের সামনে হাজির। স্যারের সামনে খানিক ইতস্ততঃ ভাব। আর স্যার অদৃশ্য হতেই নিমেষে প্লেট ফাঁকা। স্যার এই সময়টা অনেকক্ষণ থাকতেন না। ভাগ্যিস। না হলে মেয়েদের প্লেট, জুনিয়রদের প্লেট সাফ করাও হত না।
স্কুল পরবর্তী জীবনে যতবার স্যারের সাথে দেখা হয়েছিল, মনে হত স্যার একরাশ হাসি নিয়ে যেন আমারই অপেক্ষায় আছেন। একবার বাড়ি গিয়ে শয্যাশায়ী স্যারকে দেখে খুব খারাপ লেগেছিল। সেই শেষ দেখা। সেবার স্যার আমায় চিনতে পারেননি বোধ করি তবে তার অম্লান হাসি তা বুঝতে দেয়নি।
🙏🙏🙏
- Dr. Angshuman Datta
Source - Nabagram Vidyapith Official
Contact: কৌশিক স্যার
প্ল্যাটিনাম জুবিলিকে সঠিক মর্যাদার সাথে পালনের জন্য এবং একইসাথে বিদ্যালয়ের উন্নতিকল্পে, বিদ্যালয় তার প্রাক্তনীদের ও শুভানুধ্যায়ী প্রত্যেকের কাছে আবেদন রাখছে,আপনাদের ভালোবাসার অর্ঘ দিয়ে বিদ্যালয়কে ভরিয়ে তোলার জন্য।Donation পাঠাবেন নিচের Account এ:-
Account Name:- NABAGRAM VIDYAPITH PLATINUM JUBILEE FUND
ACCOUNT NO.-40691697414(Regular Savings Bank Acc.)
IFSC CODE:-SBIN0012445
নবগ্রাম বিদ্যাপীঠের প্ল্যাটিনাম জুবিলির শুভ সূচনা ...
বিদ্যাপীঠকে নিয়ে এই গানটা রচনা করেছিলেন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক দীপকলাল ভট্টাচার্য মহাশয়। স্কুলের গোল্ডেন জুবিলি উপলক্ষ্যে দুটো গান রচনা করে তাতে সুর দিয়েছিলেন তিনি। স্যারের স্বকন্ঠে গাওয়া গানটা আজকে সবার সাথে ভাগ করে নিলাম। সত্যিই তো ...
"বিদ্যাপীঠ গর্ব মোদের প্রাণ,
বিদ্যাপীঠই তীর্থ মোদের,
বিদ্যাপীঠই স্বর্গ মোদের,
বিদ্যাপীঠ গ্রামেরই সন্মান।" ❤️
রচনা, সুর এবং কণ্ঠ - দীপকলাল ভট্টাচার্য (Dipak Lal Bhattacharya) , কৃতজ্ঞতা স্বীকার/ভিডিও এডিটিং - কৌশিক স্যার (কৌশিক স্যার)।
নবগ্রাম বিদ্যাপীঠের বরেণ্য শিক্ষক হিরন্ময় দাশগুপ্ত গতকাল রাত ১২:৪২ মিনিটে পরলোকগমন করেছেন। ওনার আত্মার চিরশান্তি কামনা করি।
নবগ্রাম বিদ্যাপীঠের প্রাক্তন শিক্ষক শ্রী শ্যামাপ্রসাদ সেন গত ৩১/১২/২০২১ তারিখে পরলোকগমন করেছেন।
ওনার আত্মার শান্তিকামনা করি।
এই ঘরেই প্রথম MS DOS আর COBOL শেখার হাতেখড়ি। বৃত্ত, চতুর্ভুজ, ত্রিভুজ এসব আঁকতে শিখেছিলাম কমান্ড দিয়ে। আর স্যার ঘরের বাইরে গেলে লুকিয়ে লুকিয়ে Microsoft Paint কিম্বা Road Rash খুলত কেউ কেউ। ক্লাস ফাইভে কিম্বা সিক্সে কম্পিউটারের এই একটা পিরিওড ছিল আমাদের সবার কাছে একমুঠো মুক্তি।
আমার এখনো মনে আছে যে আমরা যখন স্কুলে পড়ি তখন ভুতুড়ে ছবি নিয়ে একটা গুজব ছড়িয়েছিল। ছবিটা আমাদের স্কুলের কোন একটা ডেস্কটপে ছিল। জঙ্গলে মধ্যে তিন চারজন যুবক দাঁড়িয়ে আছে। অন্ধকারের মধ্যে ফ্ল্যাশ দিয়ে তোলা ছবিটা। পিছনে সাদা একটা ছায়ার মত কিছু দেখা যাচ্ছিল। সেসময় গুজব ছড়িয়ে গেল যে ঐ ছবি যারা দেখছে তাদের সবাইকে নাকি ভূতে ধরছে। ফলে ঐ ভুতুড়ে ছবি দেখার জন্য আমাদের মধ্যে একটা আলাদাই আগ্রহ জন্মেছিল।
স্কুলজীবনের অজস্র স্মৃতি হারিয়ে গেলেও এই স্মৃতিটা কেমন করে জানি আজও মনে রয়ে গেছে। এরকমই কম্পিউটার পিরিওড এবং এই কম্পিউটার রুম নিয়ে আপনার স্কুলজীবনের যে স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে তা লিখতে পারেন কমেন্ট বক্সে।
- Arunava Sanyal, 2011 HS (Admin)
বিদ্যাপীঠের প্রাক্তন শিক্ষক শ্রী সুকুমার চৌধুরী মহাশয় আজ সকালে প্রয়াত হয়েছেন। গত পরশু থেকে অসুস্থ হয়ে উনি উত্তরপাড়ার মহামায়াতে ভর্তি ছিলেন।
ওনার আত্মার শান্তি কামনা করি।
নবগ্রাম বিদ্যাপীঠের প্রাক্তন শিক্ষক শ্রীযুক্ত তপন সাহা মহাশয় গত ১৫.১০.২০২১, বিজয়াদশমীর দিন ইহলোক ত্যাগ করেছেন। তাঁর আত্মার চিরশান্তি কামনা করি।
২০১২ সালের অক্টোবর মাসে তোলা স্কুলের ছবি। তখনো পিছনের বিল্ডিংটা তৈরি হয়নি।
ছবিঃ অরুণাভ সান্যাল।
নবগ্রাম বিদ্যাপীঠে পঞ্চম শ্রেণীতে ছাত্র ভর্তির বিজ্ঞপ্তি। প্রাক্তন ছাত্ররা এই পোস্টটা নিজেদের পরিচিতদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
তথ্যসূত্রঃ ''নবগ্রাম ৭১২২৪৬'' ফেসবুক গ্রুপ
লিঙ্কঃ https://www.facebook.com/groups/826324791621359 , Nabagram । নবগ্রাম । 712246
2009 সালের শিক্ষক দিবসের দিন এই ছবিটা তোলা হয়েছিল সকালবেলা। ছাত্র এবং শিক্ষকদের মধ্যে ফুটবল ম্যাচের আগে।
''এই ছবির মধ্যমণি আজ আর আমাদের মধ্যেই নেই। রোগ তাকে কেড়ে নিয়েছে পৃথিবী থেকেই। অনির্বাণ স্যার ও মৃত্যুঞ্জয় স্যার অন্য স্কুলে। চিত্তস্যার ও অবসরে। কত তাড়াতাড়ি দিন চলে যায়। তবুও স্মৃতিগুলোকে হাতড়ালে মনে হয় সবাই এককাছেই আছি।'' - কৌশিক স্যার।
মনে করতে পারেন, শেষ কবে এই বন্ধ দরজা পেরিয়ে স্কুল প্রাঙ্গনে পা পড়েছে আপনার ?
রাত্রিবেলা এই রাস্তা দিয়ে যাবার সময় আজও আমরা সবাই এই হলুদ বাড়িটার সামনে ক্ষণিকের জন্য একবার থমকে দাঁড়াই।
১৯৮৪ সাল, ক্লাস ৫। রামচন্দ্র স্যার আমাদের হেডমাস্টার।
অনেক কিছুই মনের গভীরে গেঁথে আছে, যেমন মহেশ দা রেজিষ্টার খাতা নিয়ে আসছে - তার মানে ছুটির গন্ধ। টিফিনের সময় খান্নার ফুচকা। কাদা মাঠ দেখে ফুটবল অনুশীলন না করে বাড়ি চলে যাওয়ার পরদিন সুভাষ স্যারের হাতে সপাটে চড় খাওয়া। ভূগোলের সুব্রত স্যারের ভালোবাসা পাওয়া, জয়দেব স্যারের মনা ডাক শোনা, রঞ্জিত স্যার আমার পদবী শুনে বলেন : থাকস কোথায় আওস কি কৈরা?
ভোলা স্যারের কাঁচি নিয়ে ঘোরা চুলের ষ্টাইল ঠিক করার জন্য, কপালের উপর চুল ধরে নাড়িয়ে নাড়িয়ে বলা এটা কি ছাতা? 😁 আপন স্যার ছিল সুখেন্দু স্যার। কোনদিন গায়ে হাত দেয়নি। বন্ধুর মতো ছাত্রদের সঙ্গে মিশে যেত। প্রত্যেকে সুখেন্দু স্যারকে খুবই ভালোবাসতেন।
এখানে বিশ্বনাথ স্যারকে সবাই আলাদা চোখে দেখতাম, স্যারেদের সাথে ছাত্রদের ফুটবল খেলা সেখানেও স্যারের দাপট দেখেছি। বিশ্বনাথ স্যার এমন একজন ব্যক্তিত্ব যেখানে ছিল ভয় ভালোবাসা ও অসম্ভব শ্রদ্ধা। যাই হোক বিদ্যাপীঠের পোস্ট দেখে নষ্টালজিয়ায় পড়ে গিয়েছি ❤❤❤❤❤❤
- Provas Dabar (Alumni)
আমিও 1979 এর মাধ্যমিক পাশ করি এই বিদ্যাপীঠ স্কুল থেকে, science নিয়ে। সুব্রত র লেখাটা আবার করে স্কুল মুখি করে দিলো। Reunion যাই আর স্কুল কে ঘুরে ঘুরে দেখি। আমার অনেক বন্ধু দের সঙ্গে দেখা হয়। আর মনে হয়, যদি আবার একটা সারাদিন ক্লাশ করতে পারি তাহলে কেমন হয়? কৌশিক স্যারের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ না থাকলেও, ওনার প্রতি শ্রদ্ধা জানাই আমাদের পুরোনো দিনগুলো ফিরে দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
- তপন রায় (প্রাক্তনী)
ছবিঃ https://nbalumni.wordpress.com/gallery/
''১৯৭৯ তে স্কুল ছেড়েছি আর ১৯৮৫ তে কোন্নগর । এত বছর পরে স্কুলের ছবি দেখে অনেক কথা মনে পড়ছে, ভক্তদার ফিজিক্স পড়ানো, শ্যামাদার জীববিজ্ঞান, ভোলাদার কেমিস্ট্রি, ল্যাবরেটরি নতুন করে বানানো, জয়দেবদার ফুচকা খাওয়া, নাগ স্যারের ইংরাজী। ব্রতীন স্যার, ভবতোষ স্যার , সুকুমার স্যার , ভূদেব স্যার, বিশ্বনাথ স্যার। কালিদাস স্যারের স্ক্যাউট, সরস্বতী পুজোয় বিশ্বনাথ স্যারের সাথে রাত জেগে প্যান্ডেল বানানো, সাইন্স এগজিবিশন, 15 আগষ্ট, স্কুলের সামনে মুনিয়ার হজমি গুলি। মনে হয় ইস, আবার যদি সেই দিনগুলো ফিরে পেতাম।''
- সুব্রত ভট্টাচার্য (প্রাক্তনী, ১৯৭৯ ব্যাচ)
ছবি - কৌশিক স্যার।
নবগ্রাম বিদ্যাপীঠের ছাত্র সায়ন্তন চক্রবর্তী এবছর উচ্চ মাধ্যমিকে ৪৮৬/৫০০ নাম্বার পেয়ে রাজের সম্ভাব্য নাম্বার ভিত্তিক মেধাতালিকায় চতুর্দশ স্থান অধিকার করেছে। সায়ন্তনকে অসংখ্য অভিনন্দন।
#Nabagram_Vidyapith (H.S 2021 Result)
Total Candidate-135
Passed-135(100%)
O(90%-100%)-03
A+(80%-89%)-11
A(60%-79%)-45
B+(45%-59%)-58
B(35%-44%)-18
C-(25%-34%)-00
D-(Below 25)-00
#Highest_Marks
Science Section:
1.Sayantan Chakraborty-486(97.2%)[1st]
*#probably_14th_in_West_Bengal
2.Subharthi Chakraborty-469(93.8%)[2nd]
3.Tathagata Dey-457(91.4%)[3rd]
4.Aritra Sengupta-442
5.Subhrajit Samanta-419
6.Mayukh Ganguly-418
7.Aniket Chowdhury -417
8.Riyanshu Baskey-416
9.Arindam Santra-411
10.Jeet Chatterjee-402
Commerce Section:
1.Shuvra Sankar Ghosh Dastidar-422(84.4%)[1st]
2.Priyadip Sinha & Aniket Karmakar-420(84%)[2nd]
3.Saiket Ghosh-406(81.2%)[3rd]
তথ্যসূত্র এবং ছবিঃ কৌশিক স্যার
#Nabagram_Vidyapith (H.S 2021 Result)
Total Candidate-135
Passed-135(100%)
O(90%-100%)-03
A+(80%-89%)-11
A(60%-79%)-45
B+(45%-59%)-58
B(35%-44%)-18
C-(25%-34%)-00
D-(Below 25)-00
#Science_Section
O(90%-100%)-03
A+(80%-89%)-07
A(60%-79%)-26
B+(45%-59%)-10
B(35%-44%)-01
C-(25%-34%)-00
D-(Below 25)-00
#Commerce_Section
O(90%-100%)-00
A+(80%-89%)-04
A(60%-79%)-19
B+(45%-59%)-48
B(35%-44%)-17
C-(25%-34%)-00
D-(Below 25)-00
#Highest_Marks
Science Section:
1.Sayantan Chakraborty-486(97.2%)[1st]
*#probably_14th_in_West_Bengal
2.Subharthi Chakraborty-469(93.8%)[2nd]
3.Tathagata Dey-457(91.4%)[3rd]
4.Aritra Sengupta-442
5.Subhrajit Samanta-419
6.Mayukh Ganguly-418
7.Aniket Chowdhury -417
8.Riyanshu Baskey-416
9.Arindam Santra-411
10.Jeet Chatterjee-402
Commerce Section:
1.Shuvra Sankar Ghosh Dastidar-422(84.4%)[1st]
2.Priyadip Sinha & Aniket Karmakar-420(84%)[2nd]
3.Saiket Ghosh-406(81.2%)[3rd]
তথ্যসূত্রঃ কৌশিক স্যার
Nabagram Vidyapith II Madhyamik 2021 Results
Total Candidates-165, Passed-165
AA(90%-100%)-03
A+(80%-89%)-10
A(60%-79%)-135
B+(45%-59%)-17
*Highest-Hirak Ganguly-652(93.14%)
2nd-Mohit Saha-643(91.85%)
3rd-Nilanjan Kansabanik-642(91.71%)
4th-Mainak Sen-607(86.71%)
Old Model
___________
Star mark(75% and above)-22
First Division-148
Second Division -17
Third Division -00
Information Courtesy: Kaushik Sir
Monday | 10am - 5pm |
Tuesday | 10am - 5pm |
Wednesday | 10am - 5pm |
Thursday | 10am - 5pm |
Friday | 10am - 5pm |
Saturday | 10am - 5pm |
Estd.-9th January,1948. Affiliation-WBBSE,WBCHSE,WBSCT&VE&SD. Streams-Science & Commerce. Vocational.Rabindra Mukto Vidyalaya. Principal-Mrs.Soma Chowdhury SubjectsOffered-PHYS,CHEM,MATH,BIOS,COMS,COMA,GEGR,ECON,ACCT,BSTD,CLPA.
A popular CBSE affiliated Senior Secondary School in the region with highest standard of Academics and accessable low fees structure for all Sections of the society. Higly qualified experienced well trained faculty delivering blended Learning