
Jai Hind...
Welcome to My Educational Page GK Bangla. In this page you will learn General Knowledge in The World.
Operating as usual
Jai Hind...
খেলেন তবে সাবধানে !
স্বামী-স্ত্রী তাদের ঘরে বসে ছিলো।
ছুটির দিন।
বউ বলল, চলো সময় কাটাতে দুজনে একটা খেলা খেলি।
তুমি একটা কাগজে পাঁচজন নারীর নাম লেখো, যাদের তুমি পছন্দ করো। আর আমি পাঁচজন পুরুষের নাম লিখছি, যাদের আমি পছন্দ করি।
দুজনে কাগজ-কলম নিয়ে লেখা শুরু করে দিল।
কিছুক্ষণ পরে কাগজ খোলা হলো।
বউ লিখেছে:-
■ ব্র্যাড পিট
■ সাকিব আল-হাসান
■ সালমান খাঁন
■ আমীর খাঁন
■ সাকিব খাঁন
স্বামী লিখেছে:-
◆ লামিয়া (ছেলের স্কুলের বন্ধুর মা)
◆ ফারিয়া (বউয়ের মামাতো বোন)
◆ সাদিয়া (বউয়ের বান্ধবী)
◆ সুমাইয়া (সামনের ফ্ল্যাটের ভাবি)
◆ অপর্ণা (ছেলের গৃহশিক্ষিকা)
মরাল অব দ্য স্টোরি:-
পুরুষ বাস্তববাদী
নারী থাকে স্বপ্নের জগতে।
★এই খেলার পরিণতি:
● স্বামী দশ দিন ধরে হোটেলের খাবার খাচ্ছে
● ড্রয়িংরুমের সোফায় ঘুমোচ্ছে
● অপর্নার চাকরি গেছে
● ফারিয়া মোবাইল নাম্বার ও ফেসবুক ২টাই ব্লক
● বউ বান্ধবী সাদিয়াকে বাড়িতে আসতে বারণ করেছে
● সামনের ফ্ল্যাটের দিকের জানালায় কাঠের ব্যাটাম দিয়ে পার্মানেন্ট বন্ধ
● আগামী সপ্তাহে স্কুল খুললে লামিয়ার কি ব্যবস্থা হবে সেটা এখনও অজানা
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ:-
এই বিপজ্জনক খেলা নিজের ঘরে খেলবেন না। আমার মনে হয় একটা বয়সের পরে খেলা ধুলা না করাই ভালো।🥰🥰
সংগৃহীত
বলুন দেখি এই অভিনেত্রীর নাম কি আর কোন চরিত্রের জন্য এই অভিনেত্রী অধিক জনপ্রিয় হয়েছিলেন?
কোন ড্রেসে অভিনেত্রীকে বেশি ভালো লাগছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
#ধারাবাহিক #বাংলা_সিরিয়াল #বাংলা_ধারাবাহিক
"একজন স্ত্রীর চাহিদা তখনই বেড়ে যায় যখন স্বামীর সাথে তার দুরত্ব বেড়ে যায়।
তখন সে গহনা, শাড়ি, দামী জিনিস এসবের প্রতি ভালোলাগা খুঁজে পায়।
-"স্ত্রী হলো মাটির মত আর ভালোবাসা হলো জল,
আপনি দুটোকে একসাথে মিশিয়ে ইচ্ছে মত আকৃতি দিতে পারবেন।
-"আপনার স্ত্রী কখনোই আপনার কাছে লক্ষ্য টাকা দামের জিনিস চাইবেনা, যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে রাস্তার পাশে ৩০ টাকা দামের ফুচকা খান।
-"আপনার স্ত্রী কখনোই আপনাকে বলবেনা, আমাকে দামী গাড়ী কিনে দাও, যদি আপনি মাঝে মধ্যে স্ত্রীকে নিয়ে হুট খোলা রিকশায় এই শহরটা একটু ঘুরে বেড়ান।
-"পুরো সংসারের কাজ করার পরেও আপনার স্ত্রী বলবেনা আমার কষ্ট হচ্ছে,
যদি আপনি আপনার স্ত্রীর কে ভালোবেসে কপালে একটা চুমু খান, তাঁর কাজে একটু হাত বাড়ান এবং বলেন সারাদিন অনেক করেছো।
-"ভালোবাসা তো শুধু দামী জিনিসের মধ্যেই লুকিয়ে থাকেনা,
-"মাঝে মধ্যে ভালবাসা ১৫ টাকা দামের গোলাপ আর রাস্তার পাশে বিক্রি হওয়া ৩০ টাকা দামের কাচের চুড়ির মধ্যেও লুকিয়ে থাকে,
-" কেয়ার থাকলে সংসার যুদ্ধ ক্ষেত্র না হয়ে, হবে স্বর্গ.....
তাই নিজের স্ত্রীকে উত্তম ভালবাসাটা দিন. !
゚
#জনসচেতনতামূলকপোস্ট🟠
অধিকাংশ পুরুষই তাদের মানিব্যাগ পেছনের পকেটে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। নিয়মিতই পকেটে রেখে এর উপর বসে পড়েন। কিন্তু এতে নিজের অজান্তেই নিজেদের শারীরিক ক্ষতি করে ফেলছেন।
বড়/ভারি/মোটা মানিব্যাগের উপর বসায় মেরুদন্ড খানিকটা বাঁকা হয়ে যায় নিজের অবস্থান থেকে। এজন্য কোমরে চাপ তো পড়েই, সাথে Sciatic স্নায়ু সংকুচিত হয়ে যায়।
এটি মানবদেহের দীর্ঘতম এবং প্রশস্ত একক স্নায়ু, যা পায়ের উপরের দিক থেকে পা পর্যন্ত যায়। এই স্নায়ুটি কোমর থেকে একদম পা পর্যন্ত সকল স্নায়ু মস্তিষ্কে বহন করতে সাহায্য করে। এভাবে দীর্ঘদিন চলতে থাকলে একসময় কোমরে ব্যথা, পা ব্যথা নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে যায়। তাই প্যান্টের পেছনের পকেটে বড় মানিব্যাগ রেখে বসার ব্যাপারে সতর্ক হোন।
বিশ্বকাপের শেষ আটে কি যেতে পারবে পাকিস্তান ?
প্রথমে আমেরিকা, তারপর ভারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম দুই ম্যাচেই হেরেছে পাকিস্তান। তবে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার সুযোগ রয়েছে তাদের। তবে বাবর আজমের শুধু নিজের জয় নয়, অন্যান্য খেলার ফলাফলের দিকেও নজর দেওয়া উচিত।
'এ' গ্রুপে রয়েছে পাকিস্তান। ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও আয়ারল্যান্ড একই গ্রুপে রয়েছে। প্রথম দুই ম্যাচে ভারত জিতেছে। ৪ পয়েন্ট নিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে তারা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের প্রথম দুটি খেলাও জিতেছে। আপনারও 4 পয়েন্ট আছে। তবে, ভারতে নেট কনভার্সন রেট বেশি।
দুই ম্যাচের একটিতে জয় পেয়েছে কানাডা। তাদের পয়েন্ট ২। পাকিস্তান ও আয়ারল্যান্ড দুই ম্যাচেই হেরেছে। আপনার পয়েন্ট শূন্য. নেট রানের নিরিখে চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। সব মিলিয়ে আয়ারল্যান্ড।
পাকিস্তানের বাকি দুটি ম্যাচ হবে কানাডা ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। বাবরকে আগে এই দুই ম্যাচে জিততে হবে। তাহলে তাদের স্কোর হবে ৪। নেট এক্সিকিউশন রেটও বাড়বে। এরপর আমেরিকার দিকে তাকাতে হবে। যদি USA ভারত ও আয়ারল্যান্ডের কাছে হারে, তাহলেও তার পয়েন্ট হবে ৪ পয়েন্ট। কানাডা ভারতের কাছে হারলে দুই পয়েন্ট পাবে। এই পরিস্থিতিতে পাকিস্তান ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পয়েন্টে টাই থাকায় নেট শতাংশের দিক থেকে বাবরের শীর্ষ আটে ওঠার সুযোগ রয়েছে।
তবে আমেরিকা আরও একটি ম্যাচে জিতলে চলমান বিশ্বকাপ থেকে সরে যেতে হবে পাকিস্তানকে। আর বাকি দুই ম্যাচের যেকোনোটিতেই পয়েন্ট হারালে বাবরের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার স্বপ্ন সেখানেই শেষ হয়ে যাবে।
আজ, শুধুমাত্র একজন বিশ্বাসঘাতকই থাকবেন যে ভারতীয় দলের শের বুমরাহকে ম্যান অফ দ্য ম্যাচের পুরস্কার পাওয়ার জন্য অভিনন্দন জানাবে না কারণ আজ বুমরাহ তার 4 ওভারে মাত্র 14 রান দিয়েছেন এবং তিনটি উইকেট নিয়েছেন, যা একটি থেকে কম নয়। অলৌকিক ঘটনা হল❤️❤️
বুমরাহ আজ পাকিস্তানের সামনে সম্মান বাঁচিয়েছে, আমার প্রিয় দেশবাসীকে পছন্দ করতে মোটেও দ্বিধা করবেন না🇮🇳🇮🇳❤️❤️
চ্যালেঞ্জ করলাম সত্যিকারের ভারতীয়রা এই ছবিটি লাইক না দিয়ে এগিয়ে যেতে পারবেন না 💙🇮🇳
জসপ্রীত জসবীরসিং বুমরাহ! বুম বুম বুমরাহহহহহ! ❤️🔥
দ্য গ্রেটেস্ট! দ্য বেস্ট ইন্ডিয়ান পেসার এভার! পাকিস্তানকে পরাজিত করল ভারত! হেরে যাওয়া ম্যাচে ভারতকে জিতিয়ে ফেরালেন ভারতীয় বোলাররা! 🇮🇳❤️
ভারত পাকিস্তান ম্যাচ শুরু হওয়ার আগে...
ভারত জিততেই অনুস্কা শর্মা খুশিতে আত্মহারা।
Hare Krishna ♥️♥️♥️
বিয়ার (Beer) পৃথিবীর সবচাইতে জনপ্রিয় হাল্কা অ্যালকোহল যুক্ত ড্রিংক এবং সম্ভবত প্রাচীনতম পানীয়ের মধ্যে একটি। ৬০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের আগে, সুমের এবং ব্যাবিলিয়নে বার্লি থেকে বিয়ার তৈরির প্রমাণ মেলে। ২৪০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মিশরীয় সমাধিগুলির উপহার সামগ্রীর মধ্যে বিয়ার জাতীয় সামগ্রীর প্রমাণ পাওয়া যায়, যা সেখানে বিয়ারের অত্যধিক জনপ্রিয়তার প্রমাণ বহন করে।
ভারতে বিয়ারের তৈরির ইতিহাস বেশ পুরোনো বলে মনে করা হয়। প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণগুলি সেরকমই ইঙ্গিত বহন করে। সম্ভবত ৩০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে সিন্ধু উপত্যকায় বিয়ার তৈরি করা হত। সেই ধারা অব্যাহত রেখে মধ্যযুগে ভারতে বিভিন্ন ধরনের বিয়ার প্রস্তুত করা হত। তবে প্রাচীন ভারতে বেদ এবং রামায়ণেও বিয়ারের মতো পানীয়ের উল্লেখ রয়েছে যাকে বলা হয়ত সুরা। আবার কৌটিল্য তিনি "মেদক" ও "প্রসন্ন" নামে চাল থেকে তৈরি দুটি নেশাকর পানীয়ের কথাও উল্লেখ করেছেন যা সম্ভবত বিয়ার জাতীয় কিছু হবে।
আধুনিক সময়ে জার্মান বিয়ার এবং তাদের বিয়ার সেবন পৃথিবী বিখ্যাত। জার্মানির "Reinheitsgebot" (শুদ্ধতার আইন) ১৫১৬ সালে প্রণীত হয়, যা জার্মানে বিয়ার তৈরিতে কেবল চারটি উপাদান ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হয় যেমন বার্লি, হপস,জল এবং ইস্ট।
১৮ শতকে শিল্প বিপ্লবের ফলে বিয়ার উৎপাদনে যান্ত্রিকীকরণের সূচনা হয়। সেই সময় বড় বড় ব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হতে শুরু করে এবং বিয়ার বৃহৎ আকারে বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদিত হতে থাকে। আবার ১৯ শতকে দিকে লাগার বিয়ারের (Lager beer) এর উত্থান শুরু হয়। লাগার বিয়ার হচ্ছে হালকা রঙের, এবং হালকা কড়া স্বাদ যুক্ত উচ্চ কার্বনেটেড ধরনের বিয়ার। লেগার শব্দটি -গাঁজনকারী খামির (Yeast) থেকে উৎপাদিত বিয়ারকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। যা শীতল তাপমাত্রায় বোতলজাত করে রাখা হয়ে থাকে। ধীরে ধীরে এই বোতলজাত বিয়ার জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ২০ শতক বিশ্বব্যাপী বিয়ারের নানা বৈচিত্র্য তৈরি বৃদ্ধি পায় যাকে বলে ক্রাফট বিয়ারের বৈপ্লবিক ধারা শুরু হয়।
আজকাল বিয়ার বিশ্ব বাজারে বিভিন্ন ধরনের পাওয়া যায়, যার প্রতিটির নিজস্ব অনন্য স্বাদ এবং নিদিষ্ট আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সারা পৃথিবীতে এই ক্রাফট বিয়ার হাজার রকমের বৈচিত্র্যে পাওয়া যায়। এর মধ্যে বিয়ারগুলিকে গাঁজন প্রক্রিয়া, উপাদান এবং স্বাদের প্রোফাইলের উপর ভিত্তি করে কয়েকটি প্রধান বিভাগে বিভক্ত করা যেতে পারে। এই বিয়ারের মধ্যে রয়েছে যেমন:
লেগারস (Lagers): হালকা রঙের এই বিয়ার শীতল তাপমাত্রায় গাঁজন প্রক্রিয়াকরণ করা হয়, যার ফলে একটি সতেজ স্বাদের হয়।
অ্যালেস (Ales): উষ্ণ তাপমাত্রায় গাঁজন প্রক্রিয়াকরণ করা হয় যা তীক্ষ্ণ স্বাদযুক্ত হয়ে থাকে। উদাহরণ হিসেবে যেমন রয়েছে বিস্বাদ অ্যালেস, ইন্ডিয়া প্যাল অ্যালেস (আইপিএ), পোর্টার, স্টাউটস এবং গমের বিয়ার।
ল্যাম্বিকস (Lambics): বন্য খামির (Wild yeasts) এবং ব্যাকটেরিয়া দিয়ে গাঁজনকৃত টক বিয়ার।
পিলসনার (Pilsners): এটি বিয়ারের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্টাইল গুলির মধ্যে একটি যা হালকা, সতেজ এবং পান করা সহজ পানীয়ের মধ্যে একটি।
বিয়ার নানা সামাজিক অনুষ্ঠান, উৎসবে উদ্যাপন এবং হালকা পানীয়ের জন্য জনপ্রিয় পছন্দ। পৃথিবীর যেখানেই যান এই গরমের দিনে বিকেলের সান্ধ্য ভোজ হোক কিংবা রাতের খাবার যেখানে বিয়ার খাওয়া সামাজিক চল আছে তাদের জন্য এই পানীয় অত্যধিক জনপ্রিয়।
Collected
ধন্যবাদ
Today best of the photo 🌏
.
Challengeio
Challengeio
Wedding decoration / Birthday Decoration Call - 9831258145
যখনই ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে ক্রিকেট নিয়ে কথা হয় তখন শুধুমাত্র সেটা ক্রিকেট খেলা থাকে না, সেটা মানুষের আবেগে পরিণত হয়। মানুষ মনে করে, মাঠের ভিতরে ভারত-পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের মধ্যে যে উত্তেজনা থাকে মাঠের বাইরেও একই থাকে আসলে কিন্তু তা নয়।
মাঠের বাইরে খেলোয়াড়রা হন এক অপরের বন্ধু শুধু তাই নয়, একে অপরকে সাহায্যও করে। এটি প্রমাণ করে যে পাকিস্তানের বোলার হারিস রউফের বক্তব্যে তিনি প্রকাশ করেছেন যে 2018-19 সালে তিনি ভারতীয় দলের নেট বোলার হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। হারিস দ্য গ্রেড পডকাস্টের মাধ্যমে পাকিস্তানের ফাস্ট বোলার হারিস রউফ বলেছেন যে 2018-19 সালে, ভারতীয় দলের টিম ম্যানেজার এমন কিছু নেট বোলার খুঁজছিলেন যারা ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের বল করতে পারে। আমি ভেবেছিলাম এটি আমার জন্য একটি দুর্দান্ত সুযোগ যেখানে আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের বল করতে পারব। তিনি বলেন, এই সময়ে আমি চেতেশ্বর পূজারা, হার্দিক পান্ডিয়া ও বিরাট কোহলির মতো ব্যাটসম্যানদের বোলিং করেছি। নিচের ছবিটি সে সময়কার।
তিনি আরো বলেন এই সময়, হার্দিক আমাকে উৎসাহিত করেছিলেন এবং বলেছিলেন যে আমি ভাল করছি। শুধু তাই নয়, শিগগিরই পাকিস্তানের হয়ে খেলার সুযোগ পাব বলেও জানান তিনি।
2020 সালের অক্টোবরে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে ওডিআই ক্রিকেটে অভিষেকের সুযোগ পেয়ে হার্দিকের কথাও সত্য প্রমাণিত হয়েছিল।
আমাদের হাতের কাজ ভালো লাগলে লাইক শেয়ার অবশ্যই করবেন।
গল্প নয়।সত্যি ঘটনা।
*তিন বন্ধুর গপ্পো*
অনেকদিন আগের কথা। এক শহরের এক স্কুলে এক ক্লাসে তিন বন্ধু পড়ত। পাশাপাশি বসত। অভিন্ন হৃদয়।
প্রথম বন্ধুটি ব্রিলিয়ান্ট। জীবনে কখনও কোনও পরীক্ষায় দ্বিতীয় হয় নি। স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি যে কোনও পরীক্ষাতেই টপার। স্ফুলিঙ্গ।
দ্বিতীয় বন্ধুটি মাঝারি মেধার।ফেল কখনও করে নি বটে কিন্তু মেডেলও কোনোদিন জোটেনি। ঐ ক্লাসের গন্ডি পার।
তৃতীয়জন হাত সাফাইয়ে জিনিয়াস। স্কুল থেকেই বদ-সঙ্গে মেশা। লোক ঠকিয়ে টাকা উপায়ে তখনই সিদ্ধহস্ত। পড়ার ধারে কাছে নেই।
পরীক্ষার সময় তার বৈতরণী পার করার দায়িত্ত্ব পড়ত বাকি দুই বন্ধুর ওপর। তাতেও বিন্দুমাত্র ভ্রূক্ষেপ নেই তৃতীয় জনের। স্কুলের পাশে কালভার্টে বসে পা ঝুলিয়ে চলত তিন ইয়ারের আড্ডা।
এবার স্কুলের গন্ডি পার করে সবাই নিজের নিজের রাস্তা ধরল। একদিন তাঁদের পড়াশোনাও শেষ হল।
প্রথম জন, প্রথম থেকেই জিনিয়াস, তাই ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসে প্রথম হয়েই সরকারি অফিসার। পরবর্তীকালে যিনি ভারতীয় রেলের চিফ ইঞ্জিনিয়ার হয়েছিলেন।
দ্বিতীয়জন ফিজিক্স অনার্স নিয়ে স্নাতক হয়ে প্রস্তুতি নিতে বসলেন সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার।
কৃতকার্য হলেন। নিযুক্ত হলেন সরকারি অধিকর্তা হিসাবে। অনেক মালা গলায় যেদিন চেয়ারে প্রথম বসলেন একটি ছেলে ঘরের ভিড়ে একটা গাঁদার মালা হাতে দাঁড়িয়ে দেখছিল তাকে। দেখতে পেয়েই চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে দুহাতে বুকে জড়িয়ে ধরলেন তাকে। ছেলেটির মালা হাতেই থেকে গেল। সবাই হতবাক। মালা হাতে দাঁড়িয়ে থাকা ছেলেটি কালভার্টে পা দোলানো সেই তিন ইয়ারীর প্রথম ইয়ার। জিনিয়াস। দ্বিতীয়জনের অধীনস্ত ব্লকের একজন সরকারি ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে দেখা করতে এসেছেন।
তিন নম্বর বন্ধু দীর্ঘদিন বিচ্ছিন্ন।স্কুলের পর আর কলেজের দরজা মাড়ায় নি সে। বুঝেছিল, পড়াশোনা তাঁর কম্ম নয় | ভিড়ে গেল রাজনৈতিক দলে। দুরন্ত গলা কাঁপিয়ে বক্তৃতা। যথা সময়ে পেয়ে গেল লোক সভার টিকিটও। জিতে গেল। মেম্বার অফ পার্লামেন্ট। তারপর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সে এক উত্তরণ।
ঘটনাচক্রে, কালভার্টে বসে পা দোলানো সেদিনের সেই তিন বন্ধু আজ একই দফতরের বিভিন্ন পদে | দুজনেই তিন নম্বরের অধীনস্ত |
এটা মোটেও কাল্পনিক গল্প নয়
*প্রথমজন, ই, শ্রীধরন, দ্য মেট্রোম্যান*, যাঁর হাত ধরে আজ দিল্লির মেট্রো দৌড়োচ্ছে
*দ্বিতীয়জন, টি,এন শেষণ, ভারতের প্রাক্তন মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক*
*তৃতীয়জন, কে,পি উন্নিকৃষ্ণান,পাঁচবারের লোক সভা সদস্য, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী*
*তিন বন্ধু*
*একই স্কুল*
*একই টিচার*
কিন্তু দাঁড়াবার পথ *ভিন্ন*
তাই *ইর্ষা* নয়
*বন্ধুত্ব দীর্ঘজীবি হোক*
Collected
পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠিঃ
মা'রে,
শুরুটা কিভাবে করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে নিজের মা হারানোর ব্যথা ভুলেই গিয়েছিলাম। তোর মাকেও কোনদিন মা ছাড়া অন্য নামে ডাকেতে শুনিনি। বিদ্যালয়ে প্রথম দিন শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো। তাই চিঠির উপরে তোর নামের জায়গায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুঝতেই পারিনি। ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে আসবি? আমি তখন ভেতরে বসে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করছিলাম আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না। তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতির কাছে কি করে মুখ দেখাবো? জানিস মা, তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুঁজে পেয়েছিস। কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে। মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে। তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে। বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো মা,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা খুব নরম হয়ে থাকে। বাবারা সন্তানদের কতোটা ভালবাসে তা বোঝাতে পারেনা, তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে। জানি মা, আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে। কি করবো বল? তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস। কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করছিস সেদিন বুঝতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই তোর প্রেমে পরেছিলাম তাই এতকিছু লিখলাম। আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভালো লাগা টাকে সহজে মানতে চায় না? উত্তরটা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো,তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তরটা পেয়ে যাবি। তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না।কিন্তু একটা বাবা বোঝে তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন। যেদিন তোর নানুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন করেছিলাম সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে,যদি মেয়ে হয় তাহলে নিজের মেয়েটাকে তার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে কণ্যা দানের দায়িত্ব থেকে নিজেকে হালকা করবো। তাই তোর প্রতি এত অভিমান। মারে বাবার উপর রাগ করিসনা। তোরা যদি অল্প দিনের ভালবাসার জন্য ঘর ছেড়ে পালাতে পারিস, তবে আমরা বিশ বছরের ভালবাসার জন্য বেপরোয়া হবো না কেন? বাবারা মেয়ে সন্তানের জন্মের পর চিন্তা করতে থাকে নিজের মেয়েটাকে সুপাত্রের হাতে তুলে দিতে পারবে তো?আর যৌবনে পা রাখার পর চিন্তা করে কোনো প্রতারনার ফাঁদে পরে পালিয়ে যাবে না তো? তাই মেয়েদের প্রতি প্রত্যেকটা বাবার এতটা নজরদারি। যদি মন কাঁদে চলে আসিস বুক পেতে দেবো। হয়তো তোর মায়ের মতো তোকে পেটে ধরিনি, তবে পিঠে ধরার যন্ত্রণাটা সহ্য করতে পারছিনা।
ইতি
তোর জন্মদাতা "পিতা"
(এই চিঠিটা পড়ে অন্তত একটি মেয়ে/ছেলেও যদি তাদের সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসে মন্দ কি.........?
চিন্তার বিষয় ????? উত্তর দাও মেয়েরা |
একদম পারফেক্ট ছোটবেলায় কে কে করেছে এরকম বন্ধুরা ? কমেন্টে জানাও।
চীনের ইঞ্জিনিয়ারেরা পদ্মাসেতুর কাজ করে দিয়ে গেলো।
জাপানের ইঞ্জিনিয়ারেরা মেট্রোরেল তৈরি করলো॥
আর আমাদের দেশের বুয়েট, চুয়েট, কুয়েট, রুয়েটে পড়াশোনা শেষ করা ইঞ্জিনিয়ারে এসব তথ্য মুখস্থ করে বিসিএস দিবে!
পদ্মাসেতুর দৈর্ঘ্য কত?
মেট্রোরেলের আয়তন কত ইত্যাদি!
অথচ হওয়ার কথা ছিল এর উল্টোটা।
কাল ইন্ডিয়া ভার্সেস পাকিস্তান ম্যাচ কে জিতবে বন্ধুরা ? অবশ্যই কমেন্ট করে জানান ।
কি বন্ধুরা তোমাদের মতামত কি ?
কোন লক্ষণটি দেখে বুঝবেন আপনার হাটের সমস্যা আছে
Yes Or No....
দেবের সাথে সেলফি তুললো সুমিত গাঙ্গুলী ।