
If u want to shine like a 🌞 first burn like a 😌🦾
মাইন্ডস্ট্রোলোজি - Mindstrology, The Secret Success Mantra to tune our subconscious mind.
Operating as usual
If u want to shine like a 🌞 first burn like a 😌🦾
ভুল মানে আটকে যাওয়া নয়! তার থেকে শিক্ষা নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপে এগিয়ে যাও ❤️
প্রতিদিনের ছোট ছোট জেতা আমাদের একদিন বিজয়ী করে তোলে। আপনিও আপনার প্রতিদিনের লড়াইগুলো জিতছেন তো?
ভগবানে তাদেরই সাহায্য করে যারা বসে না থেকে পরিশ্রম এর দ্বারা কিছু লাভ করার চেষ্টা করে...😇
আমাদের সকলের মধ্যেই অসীম শক্তিমান ঈশ্বর আছেন, প্রকৃত জ্ঞানীরা তাঁকে অনুভব করেন, বিচার করতে চান না
সময় ও জীবন হলো আমাদের শ্রেষ্ট শিক্ষক ❤️
পৃথিবীর সব Successful মানুষরাই বই পড়েন নিয়মিত। কিন্তু কেন? বই কীভাবে আমাদের Subconscious Mind-কে Tune করে?
Life-এ Opportunity সবার কাছেই আসে। আফশোস তারাই করেনা যারা ঠিক সময়ে সঠিক Opportunity নেয়...
অতীত ভবিষ্যত না ভেবে বর্তমান কে নিয়ে ভাবলেই সমস্যার সমাধান সহজ হবে ❤️
বুদ্ধিমান ব্যক্তির কখনই এই ৫টি জায়গায় যাওয়া উচিত না ⛔️
আসল বন্ধু বা শত্রু একমাত্র কর্মের দ্বারাই চেনা যায়.....
ভিন্ন ভিন্ন ভাবে বললেও প্রতিটি সত্য সত্যই হয়❤️
আপনার মন কি আপনার কথা শোনে??✅️
আমাদের মনকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা যেতে পারে,◾️সচেতন মন ও ◾️অবচেতন মন...
যেখানে সচেতন মন দিয়ে আমরা যুক্তিযুক্ত চিন্তা,🤔 মনের ইচ্ছে,সমালোচনা এসব করে থাকি যা আমাদের মনের ৫% কাজ মাত্র কিন্তু,আমাদের মনের ৯৫% দখল করে আছে অবচেতন মন। 💬
যেখানে বিশ্বাস,অভ্যাস, আবেগ, পুরোনো স্মৃতি, কল্পনা,ভয়,কর্ম পরিকল্পনা, সবগুলোই অবচেতন মন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়.... তাই অবচেতন মন কে সচেতনে পরিবর্তিত করার জন্যে আমাদের দরকার মাইন্ডস্ট্রিলজির বা মনবৈজ্ঞানিক আলোচনার....... ✅️
মাইন্ডস্ট্রোলজির তরফ থেকে শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাই সবাইকে। নতুন বছর খুব ভালো কাটুক।😊
গীতা এবং মাইন্ডস্ট্রোলজি
গীতা আপনারা অনেকেই পড়েছেন। আমি খুবই কম পড়েছি। কিছু তথ্য, কিছু তত্ত্ব, কিছু শ্লোক পড়ে মনে ভিন্ন কিছু দৃষ্টিভঙ্গি জাগে। গীতা আসলে কী?
একটি ধর্মগ্রন্থ? কিছু তত্ত্ব কথা? নাকি জীবন দর্শনের পথ? গীতা কি একটি কর্মপদ্ধতির দার্শনিক রূপ? নাকি বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে জীবনকে দেখার উপায়?
এর প্রত্যেকটি সঠিক। আমরা কি চোখে পৃথিবী দেখছি, কিভাবে বোঝানো হয়েছে, তার উপর আমাদের মূল্যায়ন নির্ভর করে। অর্থাৎ গীতা একটা মনস্তাত্ত্বিক গাইড হিসাবে আমাদের কর্মযজ্ঞে সাহায্য করতে পারে। তাই আমি গীতাকে মাইন্ডস্ট্রোলজির চোখ থেকে দেখার চেষ্টা করলাম।
আমরা প্রত্যেকেই এক জীবনযুদ্ধে রয়েছি, সে যুদ্ধ মহাভারতের যুদ্ধের চেয়ে কোন অংশে কম নয়। সেখানে প্রতিনিয়ত সংশয়, প্রতিনিয়ত দুশ্চিন্তা, কর্মভ্রষ্ট হওয়ার হাজার বিচ্যুতি আমাদের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে দেয় না। আমরা অনেক দক্ষ হয়েও কোথাও যেন একটা মানসিক সম্বল খুঁজি।
কিন্তু সেক্ষেত্রে অর্জুন কে এবং শ্রীকৃষ্ণ কে?
আপনি জীবন সংগ্রামে আছেন। সেই যুদ্ধে আপনি অর্জুন। তবে আপনার কৃষ্ণ কে? আপনার মেন্টার কে? অভিভাবকই বা কে? নাকি উর্ধ্বোত্তন কর্তৃপক্ষ?
আসলে মাইন্ডস্ট্রোলজি বলে, শ্রীকৃষ্ণ আর কেউই নন , উনি আপনার অবচেতন মস্তিষ্ক। এবং সেক্ষেত্রে অর্জুন আপনার চেতন মস্তিষ্ক।
অবচেতন সরাসরি কাজ করতে পারে না, তাকে চেতন মস্তিষ্কের মাধ্যমে কার্যরূপায়ন করতে হয়। মহাভারতের যুদ্ধে শ্রীকৃষ্ণ একটি অস্ত্র না চালিয়ে, কেবলমাত্র চেতন মস্তিষ্ককে অর্থাৎ অর্জুনকে পরিচালিত করেছে। অর্থাৎ শিক্ষাদীক্ষা, ধ্যান জ্ঞান, পৃথিবী দর্শন, ইনপুট আউটপুট, সংশয়, সিদ্ধান্ত রূপায়ণ সবই হচ্ছে চেতন মস্তিষ্ক দিয়ে। অথচ আমাদের দৈনন্দিন কর্মপদ্ধতির শতকরা ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ অবচেতনের দখলে। ঠিক যেই ভাবে অর্জন অসাধারণ দক্ষ তীরন্দাজ হওয়ার পরেও, সে যুদ্ধে তার অবদান ছিল কেবলমাত্র ৫ থেকে ১০ শতাংশ।
তাই গীতা কিছুই নয়, আপনার চেতন অবচেতনের দ্বন্দ্ব, অবচেতনের বাণী, যা ধর্ম গ্রন্থাকারে শ্রীকৃষ্ণের মাধ্যমে সে যুগে পৌঁছে দেয়া হয়েছে মানুষের কাছে।
শুধু কর্মের ওপরই তোমার অধিকার আছে, কর্মের ফলের ওপর নয়... তাই কর্মফলের আশা না করে কর্ম করে যাও..... ❤️
"সর্বোত্তম পুরুষেরা যে কাজই করুক না কেন, বাকিরা তাহাকে অনুসরন করে একই আচরন করে... " শ্রীমদ ভগবতগীতা যথাযথঃ
আসছে মাইন্ড পাওয়ার সিজ্ন টু পর্ব ৪
চোখ রাখুন আমাদের পেজে ❤️ Mindstrology - Pijush R Ghosh
যদি দুটো " ব্যাঙ"কে গিলে খেতে হয়,তবে কদর্যতম "ব্যাঙ"টিকে আগে গিলে ফেলুন। অর্থাৎ..
.......যদি আপনার জীবনে দুটি জরুরী কর্তব্য এসে পড়ে,তাহলে সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে দুরূহ, কঠিন কাজটিকে সঠিকভাবে শেষ করার পর তারপর সহজ কাজটি শুরু করুন। :)
বি.দ্র. ব্রায়ান ট্রেসির "ইট দ্যাট ফ্রগ" থেকে। সংগৃহীত ...
চলছে মাইন্ডপাওয়ার সিজন ২ শুটিং। তারই কিছু খন্ড মুহূর্ত।
"ব্যাঙ"গিলে খাওয়ার প্রথম নিয়ম:
যদি দুটো " ব্যাঙ" গিলে খেতে হয়,
কদর্যতম "ব্যাঙ"টিকে আগে গিলে ফেলো।
এ কথাটি কি আরেকভাবে বুঝিয়ে বলা যায় যদি আপনার জীবনে দুটি জরুরী কর্তব্য এসে পড়ে,তাহলে সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে দুরূহ, কঠিন কাজটিকে সঠিকভাবে শেষ করার পর তারপর সহজ কাজটি শুরু করুন।
বি.দ্র. কোট টি নেওয়া হয়েছে ব্রায়ান ট্রেসির লেখা "ইট দ্যাট ফ্রগ" থেকে।
#ভদ্রতা
কিছু কিছু মানুষ আপনার ভদ্রতাকে দুর্বলতা মনে করে বারংবার সুযোগ নিতে থাকে। কোনো কোনো সময় তাকেও পরিষ্কারভাবে বুঝিয়ে দিন, আপনি তার এই অতি চালাকি ধরতে পারছেন।
ভদ্রমানুষ অবশ্যই হন, কিন্তু সুযোগসন্ধানীদের সুযোগ দেবেন না অকারণে। নিজে বারবার ইউজড হয়ে যাবেন না এমন মানুষের দ্বারা যারা আপনাকে বোকা ভাবে। খুব স্পষ্ট অথচ দৃঢ় ভাষায় নিজের মনের অভিব্যক্তি জানিয়ে দিন। দেখবেন, সুযোগসন্ধানী স্বার্থপর মানুষগুলোর নিখুঁতভাবে আটকে রাখা মুখোশগুলো খুলে পড়ছে আপনার চোখের সামনে।
ভদ্রতা আপনার মর্যাদাবোধের পরিচয় হোক, স্বার্থলোলুপদের আজ্ঞাবহতা নয়। ভদ্রতা দেখানোর দায়ভার আপনার একার কাঁধে নেবেন না। আপনার উপর নেই ভুবনের ভার 😊
© মাইন্ডস্ট্রোলজি
আসছে Mind Power Season 2️⃣
১৮ই মার্চ থেকে, সাথে থাকুন আমাদের সাথে...
"কোনো ওজনই তোমায় ভাঙতে পারেনা। তুমি কীভাবে ওজনটা বইছ বা বইছ না, সেটাই স্থির করে, তুমি ভাঙবে নাকি ভাঙবে না" - ডেল কার্নেগী
প্রতিটা মানুষকেই নিজেকে জানা খুব জরুরী, কারন আত্মবিশ্লেষণ এর থেকে বড় মোটিভেশন কিছু হতে পারে না...
জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো :)
ফেল করলেই সব কিছু শেষ হয়ে যায় না , কখনও হতে পারে সেটা তোমার শুরু :)
জীবনের কঠিন পরিস্থিতিগুলোই সাফল্যতার সুযোগ করে দেয়
নিজের প্রতি ভরসা রেখো ❤️ তুমি সবকিছু করতে সক্ষম হবেই।।।।।
সমালোচনা তারাই করে
আমাদের গর্ব ❤️
আমাদের অহংকার 😇
আমাদের ভালোবাসা 😍
আ-মরি বাংলা ভাষা 🙏🏻
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষা শহীদদের জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ❤️
#আন্তর্জাতিকমাতৃভাষাদিবস
#ভাষা দিবস এবং কিছু কথা
কাল রবীন্দ্র তীর্থে আর্ট ফিয়েস্তার উদ্যোগে এক আলোচনা সভায় বাংলা ভাষা এবং সংস্কৃতি নিয়ে বিভিন্ন কথা এবং মতান্তর আলোচিত হলো, সেই প্রসঙ্গে বাংলা ভাষা নিয়ে দু'চার কথা বলতে হয়।
প্রথমত জানিয়ে রাখি এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। আমি মনে করি ভাষা মাতৃসম। যেমন কারো মা খারাপ হয় না,তেমনি কোন ভাষা খারাপ হয় না। বাংলা ভাষা আমার মা হলে ইংরেজি খারাপ হতে যাবে কেন? কাউকে খারাপ বলে নিজেকে ভালো প্রমাণ করা যায় না, সেটা প্রকারান্তরে নিজের মধ্যেই এক অন্তর্দ্বন্দ্ব তৈরি করে। সেটা নিজের জন্যই খারাপ।
আমি চাকরি-সূত্রে বহু দেশ ঘুরেছি, সেখানে দেখেছি মাতৃভাষার জন্য আদর এবং সম্মান। যে ভাষায় আমি ভাবি, যে ভাষায় স্বপ্ন দেখি, সে ভাষায় যদি কথা না বলি বা না লিখি, প্রকারান্তরে আমি নিজের ভাব কখনোই বলে উঠতে পারছি না। বাংলার নবজাগরণের জন্য বাংলা ভাষার প্রতি সম্মান অত্যাবশ্যক। কিন্তু কেবলমাত্র ভাষাকে সম্মান করতে হবে বললেই সমাধান হয় না, সমস্যাটা অনেক গভীরে।
বাংলা তার বিশ্বাস হারিয়েছে। এবং কেন হারিয়েছে সেটি আলোচনা সভা দেখলেই বোঝা যায়। সেখানে সমস্যা শব্দটি বারবার আসতে থাকে, বারবার আমরা বলতে থাকি কোন রাজনৈতিক দল বা কারা এই বিশ্বাসকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং কার কি করা উচিত।
এই আলোচনা আমি দশকের পর দশক ধরে শুনছি এবং তার পুনরাবৃত্তি হয়ে চলেছে। তবে সমাধান কোথায়?
সমস্যার সমাধান সমস্যার ছবিতে হয় না, যখন আমরা সমাধানের ছবি দেখতে শিখি, সে সমাধানের ছবিতে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি তখন সমস্যা অচিরেই চলে যায়।
এবার আসি ভাষা দিবস প্রসঙ্গে। বাংলাদেশের প্রতি আমার সম্মান তীব্র, একটি ভাষার জন্য যে একটি দেশ স্বাধীন হতে পারে, এটা প্রথম এই দেশ প্রমাণ করে। তবে আমি মনে করি এটা কেবলমাত্র ভাষা প্রীতি নয়, কোথাও গিয়ে একটি দেশত্ববোধ, স্বাধীন দেশে স্বাধীন ভাবে বাঁচার স্বপ্ন বাংলাদেশের নাগরিক দেখেছিল। ভাষা আন্দোলন সেখানে অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। একটি দেশ যখন সার্বিকভাবে স্বপ্ন দেখতে শুরু করে, তখন তার সার্বিক উত্থান হয়, সবদিকে। তারা শিল্প, কৃষি, শিক্ষা, জীবন ধরনের মান, উদ্ভাবন, সাহিত্য বিজ্ঞান সব দিকে এগিয়ে আসে।
“বাংলা ভাষাকে বাঁচাতে হবে“ কথাটির সঙ্গে আমার দৃঢ় আপত্তি আছে। কোন রোগীকে বাঁচানো গেলে সে ম্যারাথন চ্যাম্পিয়ন হয় না, সে রুগ্ন হয়ে বেঁচে থাকে। সে যখন ম্যারাথন জয়ের স্বপ্ন দেখে, সে এখন বিশ্বাস করে, হাজার প্রতিকূলতা কাটিয়ে আমি ম্যারাথন জয়ী হতে পারি, তখন তার শরীরে প্রাণসঞ্চার হয়, শরীর নব শক্তিতে কম্পিত হয়, সে কম্পন তাকে নিয়ে যায় অভীষ্ট স্বপ্নের দিকে।
সময় এসেছে নতুন বাংলা গড়ার। নতুনভাবে স্বপ্ন দেখার। নতুন ভাবে এই বঙ্গ মননে নবকম্প সঞ্চার করা ছাড়া আর কোন বিকল্প নেই। যেদিন বাঙালি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করবে যে আমাদের স্বপ্ন স্বপ্ন ভবিষ্যতে ভারত বর্ষ এবং পৃথিবী সেই স্বপ্নে তরঙ্গায়িত হবে, সেদিন বাংলা ভাষা বিশ্বস্তর উন্নীত হবে। সেদিন গর্ব করে আন্তর্জাতিক স্তরে আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলব, প্রযুক্তি সেই কথা ভাষান্তর করে বিশ্ববাসীর কাছে বোধগম্য করবে।
সেদিন আর দূরে নেই, দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে প্রত্যেকের মনন। সংস্কৃতির প্রতি যে টান প্রতিটি বাঙালির আছে, সেটাই আমাদের সম্পদ। এই সংস্কৃতির বিশ্বায়ন প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। বাঙালি থামতে জানে, হারতে জানেনা। পিছিয়ে পড়ে ঠিকই, কিন্তু মেরুদন্ড সোজা করে আবার শিখরে উঠতে জানে। অতীতে যেভাবে ভারতবর্ষের অভ্যুত্থানে বাঙালির অবদান অস্বীকার করা যায় না, ভবিষ্যতেও সেই গল্পগাথার পুনরাবৃত্তি অনস্বীকার্য।
কোনো কিছু যদি সত্যি তোমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয় তবে তুমি সেটা পারবেই ❤️
❤️
কখনই চেষ্টা থেকে পিছিয়ে আসা উচিত নয় ❤️
স্বপ্নগুলো অনুসরণ করার সাহস থাকলে ধীরে ধীরে তা বাস্তবে রূপ নিতে শুরু করবে ❤️
হতাশ হয়োনা, কষ্টগুলোকে জয় করলেই সাফল্য আসবে
FAIL করলেই হাল ছেড়ে দিয়ো না, FAIL মানেই শিক্ষার প্রথম ধাপ বা First Attempt In Learning
We care about your Business growth. Feel free to call us at +91.0.9433365039 and visit http://www.co
অডিশন দিয়ে সাত দিনের মধ্যে বিভিন্ন সি?
BAAH is a cultural academy which nurtures the importance of culture within one. It’s an institutio
Adret Assignment has its inception in December 2016 and is one of the leading editing and proofreadi
"Your confidence is your education, enhance it with our innovation" Our mission is to become one of
Hello, I'm an experienced graphic designer holding more than 10.6 years of experienced. I'm here to
Nimi’s Care Academy, (7439114031) this is new one the premiere hair, skin & spa experience, offers
Aspirants, we are here to help you with any queries related to Entrance Exam to Admission Process feel free to ask. Best Wishes PUTMCP