Guy debord in 'The Society of The Spectacles' (1967)
Also Allen Ginsberg wrote in his (in)famous 'Howl' -
"I’m with you in Rockland
where we hug and kiss the United States under our bedsheets the United States that coughs all night and won’t let us sleep"
শিক্ষাতরু - Shikkhatoroo
আমরা সমাজবিজ্ঞান (sociology), রাষ্ট্রবিজ্ঞ?
Operating as usual
All willing students can contact us.
Our centres are located around Howrah, North 24 pargana and Hoogly
Call us on : 9051181357/9038324806
WhatsApp us on : 9038324806
Let us fulfill our learnings in this new session
'Take what you can, Give nothing back' might not be the literal slogan for capitalism; But the essence of it is intact in this 'world-devouring' system.
The simplistic model of class conflict is not enough. For the 'camouflage' makes the model appear 'simple'; yet, along with contemplation over it, one realises the 'masks' and 'disguises' that it possess.
Wallerstein, in his essays on 'capitalist world-economy' endeavoured to highlight this complexity, this camouflage, this disguise. The differential nature of it, constantly changing socio-geographically, the intervention of innumerable ideologies, state apparatuses and politico-religio-normativeness; is what actually cloaks the 'appropriative' system in front of our eyes.
Sovereignty of the state justifies it.
Social process and ideologies legitimises it.
And it goes on, deeper and deeper, into more grave in our minds and bodies. Creaks in our ribs at night. Bites our souls inside.
Yet it is the most efficient 'surplus appropriative' system the world-economy has ever experienced. For the first time ever, the 'proletarian' do not know, have no idea - by whom, from where, through what, and when is s/he is getting exploited! No tangible 'enemy' is available in front. Only shadows and illustrations.
From 'Logos' to 'Logic' - much has been disguised, explored, interpreted and transformed.
The distinction between 'common sense' and 'special sense' both consist logics. But the difference is, first one is 'laissez faire' and the other is constantly doubted, questioned and revised.
But, are these criterion enough to distinguish science from common sense knowledge? Is there any such scope of differentiating and identifying two body of knowledge?
If there is, then the trap of relativism always howls to corrupt the imagination of human knowledge. For then we will be speaking of ignorance and awareness.
Teaching-learning interaction is more ancient than we think. Learning is an experience which not only the 'learner' comes across; but also meets when the 'teacher' realises the gravity of knowledge. The interaction is more far-fetched than we usually think or believe.
To every steps and stones that humans on this planet earth have dared to cross and carve.
To the formal, and the informal.
To responsibilities, and ancient longing for freedom.
Team sikkhatoroo
Usual snap of an usual day interaction
একজন সেন্সিবল লোক কখনোই ভেজা গামছা আর শুকনো গামছা একসাথে রাখবেনা। ধরুন আপনার বাড়িতে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ফুরিয়ে যাচ্ছে, আজিনামোটো খেয়ে নিচ্ছে আরশোলা, কাপড় খেয়ে নিচ্ছে ইদুর। আপনি ভাবছেন কনসাম্পশন, ভোগ, একেবারে খেলো প্লেজারলেস ভোগ, মানে বসে বসে তেঁতো ছোলাচ্যাপ্টা খাওয়ার মতো তাও আবার উইদাউট পানীয় আপনি জাস্ট চিবোচ্ছেন, জাবর কাটছেন কি – এই হলো সুখহীন খাদন – ছাগলের মতো আপনাকে যদি কাগজ ও দেওয়া হয় আপনি খেয়ে হজম করে দেবেন। এ হলো এক অসুস্থ খাদন, এতে কোনো আনন্দ নেই, চমক নেই , একটার পর একটা মোনোটনাস চিপ্স আপনার মুখে চলে যাচ্ছে আর আপনার মুখ হয়ে যাচ্ছে পান্শা, আপনার টেস্টবাড্স গুলো নাম্ব। ফুচকা খাওয়ার মতো কোনো ঝাল রোমাঞ্চ নেই, আপনি বললে হয়তো বিশ্বাস করবেননা, যারা বিশ্বের বেস্ট ফুচকাটা খুঁজে ফেলতে চাইছে এবং অতঃপর সেই মারাত্মক টেস্ট নিয়ে বন্ধুদের কাছে ব্র্যাগ করছে তারাই প্রকৃত সোসিওলজিস্ট। হ্যাঁরে বাবা সাবজেক্টটা কতোই সোজা, তবে এই যে ঝাল দিচ্ছে এ খেয়ে হজম করার মতো লিভার থাকতেই হবে, ইউ অ্যান্ড আস মাস্ট অ্যাভয়েড বিকামিং আ ক্যান্সারাস অর সুইসাইডাল বডি, তারপর হয়ে গেলে সে কিছু করার নেই, আমরা গরীব প্রিক্যারিয়েত রা ওভারকনজিউম করে নিজেদেরকে প্রতিনিয়ত বিশ্বাস করাবোই যে আমরা স্থিত, আমরা ভালো আছি, আমাদের জীবনে মারাত্মক একটা প্রেডিক্টিবিলিটির স্বপ্ন আমরা কন্স্ট্রাক্ট করেছি, এই সম্ভাবনাহীন প্যাসিফায়েড , নিশ্চিত ধরে নেওয়া জীবন একদিন মারাত্মকভাবে ঝোড়ো হয়ে উঠবে। তবে তার আগে আপনি সিজলেসলী একটার পর একটা ক্র্যাক্স খেয়ে যাবেন – আপনার টেস্টবাড্সগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে –আপনার তখন কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। স্বাদকোরকের সাথে আপনার গোটা বিইংটাই প্যাসিফায়েড হয়ে যাচ্ছে। আমি ফকরাচ্ছিনা। বাজে বকছিনা। আমাদের ভিতরেই ত তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে সাইলেন্টলী, আমরা যুদ্ধক্ষেত্রে জন্মেছি একেবারে ফ্রন্টলাইনে মেশিনগানের এম ফিফটিনের সেভেন পয়েন্ট ফোর পয়েন্ট ছুটে আসছে আপনার দিকে আপনি রীতিমতো ফাইট করছেন আপনি গেরিলাম্যান, সেই যুদ্ধকে স্তিমিত করে দিয়ে আপনার মুখ চিপ্সের প্যাকেটে ঢুকিয়ে আপনার শ্বাসরোধ কে করে দিচ্ছে একথা বললে ফেসবুক বারবার আমাদের পেজ ব্যান করে দেবে, সে জিনিস আমরা এক্সপিরিয়েন্স করেছি। কিছুদিন আগে একটি মেয়ের পর্ন ভিডিও ফেসবুকে মারাত্মক শেয়ার হয়েছে, আপনি খুঁজলে এখনো পাবেন, ভগবান করুন আপনি খুঁজবেননা হোয়াটেভার মেয়েটি সুইসাইড করে তার ভিডিওগুলো ওয়ালে চারপেয়ে প্রাণীর মতো ক্রীপ করতে থেকে যায়, দেওয়াল টু দেওয়াল, ভাবা যায় যে মৃত্যুর আগের একজনের শেষ অবদান আমার আপনার মতো এঁদো দুপেয়েদের হাসিয়ে যাওয়া 'আনন্দ' দিয়ে যাওয়া আমরা কি ঘিনোনা বলুনতো আপনিও কি কম? , আব্রু লজ্জা এসবে আমরা বিশ্বাস করিনা। তবে এই ভিডিওর পারপাস যদি ফেসবুকের এ আই ভায়োলেন্স বলে চিহ্নিত করতে না পেরে আমাদের একটা পোস্ট যা একটি সার্টেইন শ্রেণীকে টারগেটেড, তাকে ভায়োলেন্ট বলে প্রোফাইল উড়িয়ে দেয়, তবে সার্টেইনলি বলা যায় মাই ফ্রেন্ড যুদ্ধ চলিতেছে। মিসাইলের অবিরত শব্দ রাত্রর অভেদ্য ত্বক বিদীর্ণ করিয়া স্যাংশান চিল্লাইয়া বিস্ফোরিত হইতেছে বাট আপনার কর্ণকুহরে তা কিছুমাত্র শুঁরশুঁড়ির উদ্রেক করিতে সক্ষম হইলোনা। আপনার মুখগহ্বরে ক্রিস্পি আলুর চিপ্স বিগলিত হইয়া পারতপক্ষে প্রতিটি স্বাদকোরকের সহিত ফাইট করিতে লিপ্ত, অ্যান্ড পসিবলি বিজয়ী, ইউ হ্যাভ বিকাম কম্ফোর্টেবলী নাম্ব মাই কমরেড, আপনি শহিদ হইয়াছেন, আমরা আপনার এই হাইবারনেশন হইতে আপনার অ্যাডভেঞ্চারিজম এর মুক্তি কামনা করি।
শিক্ষাতরুর কাজ কি?
শিক্ষা দেওয়া। পিটিয়ে বাচ্চা পড়ানো? – নোপ্। না পিটিয়ে বাচ্চাদের ইন্টারপেলেট করা? – নাহ্। এখানে আমরা একসাথে খাবার খাই। সাবজেক্ট অলরেডি ইন্টারপেলেটেড, সে বাপের নাম ক্যারী করছে, আমরাও রিচুয়ালাইজ করে বিশ্বাস করে নিয়েছি, আমরা কম কিছু ব্লান্ডার নই। তাহলে আমরা কিভাবে শেখাবো? কাম অন ম্যান্। সব বললে পড়তে আসবে নাকি? সব বলে দেবো না, নিজে থেকে আবিষ্কার করো আমরা কি ম্যাজিক দেখাচ্ছি, কি ফাঁদটা পেতেছি। মাই শার্লক হোমস। ক্রান্তী উইদ কান্ট্রি ওয়েলকামস।
আজকের লেখা ইনকিলাব জিন্দাবাদ বলে শেষ করছি।
ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
পি এস - আমরা কোনো পার্লামেন্টারী ও সাপ্লিমেন্টারী পলিটিক্স করিনা। আমরা পড়াই। পড়ি। আমারা আরো খানিকটা বেশি থ্রেটেনিং। উইংক উইংক।
Digitalization of Education: A Critique
Introduction
The system of education has seen a drastic change over the years. From Gurukul to schools then to the laptops, we have crossed a long way. During the Ancient times the education that one received was closely linked to nature and life and the students would stay at the Guru’s house as long as they wished. Then the classrooms were made, bricks and walls became more visible than the nature. From understanding the life’s philosophy, education system became more about learning from textbooks and memorizing for exams. And then a sudden change happened, we stepped into the digital mode of education. In this modern technological era, digitalizing the educational system is the new policy. This system has arrived in the western world a little earlier. This system was warmly welcomed by the surplus seekers due to its direct capitalist features. Using the pandemic situation, it was very easy for this system to invade the existing mode of educations in the third world countries like India and others. Their rush to be in this ‘Pseudo’ race of literacy around the sphere is like, ‘jumping from a malfunctioned airplane to save life, without a parachute.’
Social interaction at risk
As we know, school is the most effective institution of socialization after family. In school one meets more children of his/her age. They spend a particular time together, they observe each other and they share ideas and adopt from others. Where teachers play a huge role in this system to guide students with life experiences which brings the social awareness among the children. Society is not made by an individual, society is a network of critical interrelations between humans. In school one child spends his/her total adolescent period, from childhood to adulthood he/she experiences so many social dilemmas and gets to know the norms and values of the society from others.
Now if we digitalize the education system there is no more need of schools. It would be like socialization behind the bars. Where a child is locked in a room and a machine is speaking louder and louder as per routine. Peer groups would be no more effective in this scenario, a child will lost his/her interest to interact with others. Slowly the solidarity between humans will be on stake. Capitalism is always active to decrease the interaction between humans in every field. For example, we had huge markets before where a lot of people were engaged at a time as well as interaction between them was in good manner. Then we stepped into shopping mall culture where the interactions became narrower and now we can buy anything from home , no more need of interactions , you just need a mobile. Unfortunately now it is time for the education system. Digital education system with its tremendous capitalist features is pro active to cut the human interactions from the root. If a man won’t interact with others, his self won’t be developed, he can’t even recognize himself in the society. He will lose his ability to protest. Digitalized education system will create nothing but some dumb labourers.
A Choice or a Push?
‘Get a free trial, and buy a course’, ‘use a code and get 10% off on every course’, looks so profitable right? Depended on your choice? Seems so pocket friendly? Just remember when digitalization was started in India, 4G network came in here, telecom companies started providing free internet and talked about internet for all. And now we all know the present scenario. From network for all, from convincing that digitalization is the future to network for who can afford and the future for the higher class, the exploitation is on peak. The exploiter and exploited system would be more visible in this digitalized education system.
These corporate giants with their huge amount of capitals are now showing very much activity in the third world countries to generate surplus by selling education. By investing huge capitals they are promoting their brand in every possible way. From advertising on television, on news channels, on social media, huge banners on roads, to sponsoring the national cricket team they are everywhere. Using popular actors in their eye catching advertisements they have successfully proven how much money or capital they have, and in capitalism we want to drench in monetary rain. It is like seducing people with their monetary efficiency. Popular actors with their charismatic ability are very much acceptable in the society. By continuously showing their glamorous face they are targeting the psychological state of a man and killing his ability to think anything thing off the stream. They are trying to prove there is no other choice, like capitalism says it is the only option. Using the pandemic situation it was easier for them to push us in a digital education system. Remaining the schools closed, they brought school inside a handful device. Lock yourselves in a room, look at the ceiling and listen through a machine, it is where they are pushing mankind.
Robots in Making
What should be the goal of education? Whatever it is, digitalized education will turn you into a robot. Career oriented and competitive nature of education was already there but now you are alone inside a room. Wake up in the morning, grab a coffee turn on your mobile, lock your room and join a class. Your parents are very much pleased because if it was school, you may bunk classes. But inside a room, you have nothing to bunk. Take classes as much as you can, even at the nights, Sundays, everyday is a class day, every hour is a class hour. You have nothing else to do just eat, sleep and read. Be like a programmed robot, the more classes you do, the more numbers you will get, as well as more money you get. In capitalism we pray for money and more money, desire for money is endless.
Digitalized education is very much rational in its nature. Its goal is to make students efficient in a particular sector that he/she can serve the system in a very much efficient or rational way like a robot. Digital education system is not about what student wants from the system rather than what capitalism wants from its slaves. Digitalized education will alienate humans from the society and create selfless men with some particular abilities to work in a particular sector. The digital education is more utilitarian in the sense of efficiency. Here efficiency denotes the choosing of means to reach a specific end rapidly, with the least amount of cost or effort. And thus more we pray to be efficient in sectors, we become a prey of capitalism.
Discrimination
Digital education for whom? In India 20cr people go to sleep on empty stomach every day. Unemployment, poverty, social discrimination is on peak in these third world countries. In this pandemic we have seen a large amount of students left education because they couldn’t afford online classes. How can you ask a student who is hungry for 2 days to buy a mobile, get internet connection start taking online classes to become an efficient slave. Now if we look after the connectivity, only 41.0% people have internet connection, in Pakistan it 17.1% only. A large amount of people are unconnected. Either they can’t afford or it is technology who still couldn’t reach them. Now if we look after the African countries, school education has not even reached there till now. It is impossible to inaugurate these nations in this mode of education. Now if we jump into this digitalization it would be a massacre. Ha huge amount of people are overlooked in this system, who belong from lower economic class. Students who don’t have enough economic stability will lose their interest in education slowly. And they will turn out into cheap manual labourers. This education system will remain just for the higher classes in society. This will create a massive discrimination in the educational sector. The exploiters will become more visible and the exploited will be more exploited. And the discrimination continues in a cycle.
In a summary
As we know change is the only constant, we didn’t see that much change in the educational sectors for a long time. Digitalization is a sudden change and a huge change. Students who were habituated in school education are having severe problems to adopt this new mode of education. This system has so many new goals and features which are very much related with surplus generation. As a change must happen, this shall also be changed someday, a new system will arise as well as conflicts and again a change.
সোশিওলজি কে কি বলবো? সমাজবিজ্ঞান না সমাজবিদ্যা? সহচর সায়েন্স না বেবি লাভ? থিয়েটার না কার্টুন ?
সোসিয়াস যে লাতিন শব্দ তা সহকর্মী, সাথী, ফেলোশিপ, কোম্পানিয়নশিপের সাথে সম্পর্কিত, অ্যাসোসিয়েশন, কোম্পানি মানে যারা সঙ্গ দিচ্ছে, কুম্প্যানেস মানে যারা খাবার শেয়ার করে, মেসমেট ডনা হ্যারাওয়ে যা বলছে, কম্পানিয়ন বা বন্ধু, বা কোম্পানি যারা একইসাথে কোপ্রেজেন্ট, প্যারালালি অস্তিত্বশীল। যারা একসাথে আছে তাদের নিয়ে পড়াশোনা হলো সোসিওলজি? গত দেড় হাজার বছর ধরে কারা একসাথে আছে আর ক্যানো আছে? তাদের অ্যাজেন্ডা কি? ব্যক্তিরা ক্যানো অপর ব্যক্তির সাথে থাকবে? যেখানে সার্ত্রে বলছেন যে নরক অপর ব্যক্তিরাই, যাদের কাছে সাবজেক্ট কখনোই নিজেকে খোলশা করতে পারবে না, যাদের চোখে কর্তা একজন অপরাধী, যারা সাবজেক্ট নয়, যারা সাবজেক্টের সাবলীলতাকে নষ্ট করে, যারা সাবজেক্টের বাস্তব কে নিজেদের মতো করে দ্যাখে, কি অ্যাজেন্ডায় একজন ব্যক্তি অন্যদের সাথে কাটায়? কি লাভ সে পায়? সোসিওলজি তবে নিশ্চয়ই ব্যক্তির ধূর্ততার পড়াশোনা, ব্যক্তির হিডেন অ্যাজেন্ডা খোঁজার ম্যাগনিফায়িং গ্লাস। জতিচিহ্ন দিতে দিতে আমি ক্লান্ত কিংবা সোসিওলজি নিজেই একটা অ্যাজেন্ডা কখনো ক্রিয়াবাদের মতো স্টেটাস কূয়োর জল বাঁচানোর বা কখনো প্রতিষ্ঠানবিরোধের। নিশ্চই তাই। ওভারল যে সাব্জেক্ট ম্যাটার তা কম অন্ধকার নয়, প্লেটো কি কম মিথ্যা বলেছেন? একঝাঁক দার্শনিক রাজা কিছু কম ব্লান্ডার করতোনা। সব সম্রাটই নিরো। আমরা সমাজ পড়াই জামার মতো আর সুস্থ ট্রায়াল রুম প্রোভাইড করি – শিক্ষক ও ছাত্র কে এক থালায় রুটি খেতে হবে। সোসিওলজি এঁটোকাঁটার পড়াশোনা
প্রয়োজন মিটলেই জুঁইসাসঁ বলা যায়না। আমরা কতোটা প্রণোদিত? সেইসব তাড়নার একটা সাময়িক পরিতুষ্টি চেয়ে যাচ্ছি। লিবিডিনাল তাড়না মেটাতে কতো যুদ্ধ বেঁধে যাচ্ছে আর কতো যুদ্ধ থেমে যাচ্ছে। অথচ যাদের প্রয়োজন গুলোই মিটলোনা, খাদ্য-পানীয়-সমাজ জীবনও যারা অধিগত করতে অক্ষম, তাদের চাপা তাড়নার ট্যানট্রাম কি একদিনও ফুঁড়ে বেরিয়ে আসবেনা? বা ম্যাসকিউলাইন ও
ফেমিনাইন সেইসব তাড়না একবার ভীষণভাবে এক হয়ে নির্মম পানোন্মত্ততায় দুর্ভিক্ষের এই চড়ম দিনগুলিতে পুঁজিবাদের অভেদ্য গা নিশ্চয়ই হয়তো খর্ব করে দেবে। বহুকিছু যা পাওয়া যায়না তা নিশ্চিতভাবে পাওয়া যেতে পারতো। ঈশ্বর হয়তো আছে তাই তাকে এক ব্যাভিচারী মোরালিস্ট বলা যেতে পারে, না থাকলে পড়াশোনা কে শেখাবে? ফাদার-সনের মতোই টিচার-লার্ণারের সম্পর্ক, মিত্রশক্তি ও আঁতাত – এই গ্যাপ আমরা ভেঙে দেবো, বাবাও ছেলে, ছেলেও বাবা সব পড়িয়ে দেবো।
পরশু থেকে গল্প, তত্ত্ব, আমসত্ত এত্যাদি আসতে পারে, আমি জানিনা।
বারোজন পদব্রজ সদস্যকে এক ভায়োলেন্ট শুভরাত্রি।
আজকের দুঃস্বপ্ন তোমাদের কালকের ট্রমা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাক
পড়াশোনার ব্যাপারে আমরা রাডিক্যালি সিরিয়াস। ছাত্রদের এক চিরায়ত ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে আমরা এই ঘোষণা করছি যে আমরা শিক্ষক ও ছাত্রদের একই কাঠগড়ার আসামি হিসাবে শণাক্ত করে, তাদের একই ফাঁদকলের ইঁদুর হিসাবে চিহ্নিত করে, লার্নার-টিচার গ্যাপের উর্ধ্বে গিয়ে এই দুয়ের এক কমোনগ্রাউন্ড স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছি (ঘটনাচক্রে ছাত্র শিক্ষককে ভাকু,লেবু, হর্লিক্স, ভাম্, টাকলামাকান বলে ডাকলে শিক্ষকও ছাত্রকে ঢ্যাম্না, চাম্চা,বাবলা, নঙ্কু, লম্বা, সাম্বা ইত্যাদি বলে ডাকতে পারবে)।
সহজ ভাষায় আমরা সমাজবিজ্ঞান (sociology), রাষ্ট্রবিজ্ঞান (political science), Philosophy (দর্শন?), শিক্ষাবিজ্ঞান (education, pedagogy) এইসব পড়িয়ে থাকি। অচিরেই গ্যারান্টি দিতে পারি যে ক্রমশ ছাত্র সমগ্র বিশ্বকেই তার স্টাডি মেটেরিয়াল ভেবে বসবে, সে হয়ে উঠবে এক 'সিদ্ধ' রিসার্চার। সুতরাং মাবাবাদের বলছি, আর বলছি বাচ্ছাকাচ্ছাদের, ভয়ানকভাবে দৌড়ে চলে আসুন পড়তে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Kolkata
Plot No III/B-11, Action Area III, New Town, Rajarhat, Kolkata/
Kolkata, 700027
"Managerial Brass with Army Class" Army Institute of Management, Kolkata (AIMK) was established in
KRIYA STUDIO. 26/3 Ballygunge Circular Road. Next To Red Hot Chilli Peppers
Kolkata, 700019
KriyaKids is a unique regular comprehensive enrichment program for 2-5 yr olds at the KRIYA STUDIO.
St. Xavier's College (Autonomous)
Kolkata, 700016
We are the representative society of the B.Com Department of St. Xavier’s College, Kolkata.
3 Pretoria Street
Kolkata, 700071
Kredent Academy - (www.kredentacademy.com) is a Capital Market Training Institution.
Rabindranath Thakur Road, 153, Diamond Harbour Rd, Mukund Das Colony, Thakurpukur
Kolkata, 700063
Vivekananda college Trinamool Chatra Parishad
Kolkata
Sudip Chakraborty is an upcoming and promising Tabla player in India who is presently a front-line student under the tutelage of Pandit Bickram Ghosh. He has performed extensively throughout India, accompanying acclaimed performers of IndianClassicalMusic
Kolkata
শূন্যতা অনুভব করা যদি ভালোবাসা হয় তাহলে আমি তোমাকে প্রতিটি মুহূর্ত ভালোবাসি!
Radhanagar Hospital More
Kolkata, 721445
I am so much love my "School"