স্বপ্নে আমরা কত কিছুই দেখি, কিন্তু কখনো কি ভেবেছি এর পেছনের কারন বা ব্যাখ্যা সম্পর্কে? আসুন স্বপ্ন নিয়ে মজার কিছু তথ্য জেনে নিই:
১. সাইকোলজিষ্টদের মতে রাতে অনিদ্রা হওয়ার অর্থ আপনি হয়ত অন্য কারো স্বপ্নে জীবিত। ২. আপনি কখনোই একসাথে নাক ডাকতে এবং স্বপ্ন দেখতে পারবেন না। ৩. গড়ে একজন মানুষ বছরে ১ হাজার ৪৬০টি স্বপ্ন দেখে। অর্থাৎ প্রতি রাতে গড়ে প্রায় ৪টি।
৪. আমাদের মস্তিষ্ক কোন চেহারা তৈরী করতে পারে না। আমরা স্বপ্নে যে সব চেহারা দেখি তার সবগুলোই আমরা আমাদের জীবনে কখনও না কখনও দেখেছি। আমাদের জীবনে আমরা পথে ঘাটে অসংথ্য চেহারা দেখি যা মনে রাখতে পারি না। কিন্তু আমাদের সাবকনসাস মাইন্ড তা ধরে রাখে এবং স্বপ্নে তা দেখায়। ৫. সব মানুষই স্বপ্ন দেখে (শুধু খুব বেশি সাইকোলজিক্যাল ডিসঅর্ডারদের ক্ষেত্রে ছাড়া)। কেউ যদি মনে করে সে স্বপ্ন দেখে না তাহলে বুঝতে হবে সে তার সব স্বপ্ন ভুলে যাচ্ছে। ধরে নিতে হবে, তিনি জটিল কোন মানসিক রোগে ভুগছেন।
৬. মানুষ তার জীবনের প্রায় ৬ বছর স্বপ্ন দেখে কাটায়। ৭. সাধারণত গর্ভবতী মহিলারা অন্যান্যদের চেয়ে বেশী স্বপ্ন মনে রাখতে পারে। তার কারণ, গর্ভকালীন সময়ে তাদের অতিমাত্রায় হরমোনের পরিবর্তন হয়।

৮. স্বপ্ন দেখার ৫ মিনিটের মধ্যে আমরা তার ৫০ শতাংশ ভুলে যাই, ১০ মিনিটের মধ্যে ভুলে যাই প্রায় ৯০ শতাংশ। ৯. আমরা সাধারনত প্রায় ৯০ থেকে ১৮০ মিনিট স্বপ্ন দেখি যেখানে, গড়ে একটি স্বপ্নের স্থায়িত্ব হয় ১০ থেকে ১৫ মিনিট। সবচেয়ে লম্বা সময় স্বপ্ন দেখি সকালে যার স্থায়িত্ব ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট।
১০. শিশুরা সাধারণত দুঃস্বপ্ন বেশি দেখে। ১১. যেসব মানুষ জন্মের পরে অন্ধ হয় তারা যে ইমেজ দেখেছে, সেসবের স্বপ্ন দেখে আর যারা অন্ধ হয়ে জন্ম নেয় তারা কোন ইমেজ দেখতে পারে না। তারা শুধু আশেপাশের শব্দ, গন্ধ, স্পর্শ আর অনুভূতির স্বপ্ন দেখে।
১২. ১২% মানুষ শুধু সাদা কালো স্বপ্ন দেখে আর বাকি ৮৮% মানুষের স্বপ্নে রঙ দেখে। গবেষণায় দেখা গেছে ২৫ বছরের নিচে যারা তাদের স্বপ্নের ৪.৪ অংশ সাদা কালো হয়। ১৩. আমাদের স্বপ্ন অনেক সময় সত্যি হয় বা সত্যি হওয়ার কাছাকাছি হয়। এর কারন আমাদের অবচেতন মন স্বপ্নের সাথে সবসময় ওই ঘটনার তুলনা করতে চায় বা তুলনা করে।
১৪. স্বপ্নে সবচেয়ে বেশি যে অনুভূতি লক্ষ্য করা যায় সেটা হচ্ছে অনিশ্চয়তা বোধ বা দুশ্চিন্তা। ভালো অনুভূতির ছেয়ে খারাপ অনুভূতি বেশি থাকে।
#সংগৃহিত
FB Live Discussion
It is an Live Discussion Page For educational purposes���
Operating as usual
রং বিভ্রাট
পানির তো রং নেই। তাহলে সমুদ্রের পানি কেন নীল!!!!!
এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে কমবেশি সবাই একসময় দ্বিধায় পরে যেতাম। এই প্রশ্ন খুঁজতে গিয়ে কেউ কেউ আরো বিপাকে পড়ে যাই এটা ভেবে পানিই বা কেন বর্ণহীন?
প্রথমে আসি পানির বর্ণহীন হবার কারণে...
-সাদা আলো তৈরি হয় সাতটি আলোর সংমিশ্রণে।
সূর্যের সাত রঙের আলো সাদা রং হয়ে সবকিছুর উপরে প্রতিফলিত হয়।এই আলো যখন কোনো বস্তুর উপরে পড়ে, তখন বস্তুটি অনেকগুলো রং শোষণ করে নেয়। যে রংটুকু শোষণ করে না, সেটুকু প্রতিফলিত হয় বস্তুর গায়ে।
ফলে প্রতিফলিত রংটাই হয় ওঠে ওই বস্তুর রং।
পানির ক্ষেত্রেও এমনটা হয়। কিন্তু পানির উপরে যে আলো পড়ে, তার প্রায় সবটুকু রংই পানি শোষণ করে নেয়, কোনো রং প্রতিফলিত হয় না। তাই পানিকে দেখায় বর্ণহীন অর্থাৎ স্বচ্ছ।
তাহলে পানি বর্ণহীন হওয়া স্বত্তেও কেন আমরা সমুদ্রের পানিকে নীল দেখি?
-অনেকেই বলে থাকি আকাশের রং নীল বলে সেই আলোর প্রতিফলনে সমুদ্রের রং নীল দেখে থাকি। আসলে তা নয়। সূর্য থেকে আগত আলোকরশ্মির মূলত সাতটি রংয়ের আলোর সমাহার। এই আলোকরশ্মি যখন সাগরের পানিতে এসে প্রতিফলিত হয় তখন লাল,কমলা,হলুদ এইসব দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের আলো পানির মধ্যে দৃঢ়ভাবে শোষিত হয়ে যায়। ফলস্বরূপ ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যের "নীল আলো" তেমনটা শোষিত হতে না পারায় তা নীল রং হিসেবে আমাদের চোখে প্রতিফলিত হয়। এই কারণে আমরা সাগরের পানি নীল রঙের দেখতে পাই।
তাছাড়া সাগরের পানিতে যদি অধিক পরিমাণে ময়লা,কাদা,শ্যাওলা বা দূষক পদার্থের উপস্থিতি থাকে তবে ঐ পানিতে এই নীল আলো বিকিরণের ব্যাপারটা ঘটতে পারেনা। কেননা পরিষ্কার পানিতে নীল আলো সহজেই বিকিরণ ঘটাতে পারে। কাদা,ময়লা এগুলো সবধরনের আলোকেই বিকিরণে বাঁধা দেয়। ফলে সাগরের পানি তখন বিভিন্ন রং কালচে,সবুজ, হালকা হলুদাভ, ঈষৎ লাল সহ আরো অনেক রং ধারণ করে।
সূত্রঃ উইকিপিডিয়া
😮
The Biggest Campaign By OEP & FLD
ONLINE EDUCATION PLATFORM & FACEBOOK LIVE DISCUSSION PRESENTS CREATIVE CURNIVAL 2021
৮ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে Online Education Platform & Facebook Live Discussion কর্তৃক আয়োজিত এক বছরের বিশেষ আয়োজন!
📌সর্বমোট ৯ টি প্রতিযোগিতা রয়েছে এই ক্রিয়েটিভ কার্নিভালে!
যেমন:
1. PHOTOGRAPHY CONTEST
CAMERA/MOBILE / আলোকচিত্র/ফোটোগ্রাফি
2. HAND WRITING CHALLENGE
3. DRAWING AND SKETCH /ছবি আঁকা /চিত্রাঙ্কন/স্কেচ
4. STORY WRITING
5. POEM WRITING
6. ARTS & CRAFT
7. BOOK REVIEW
8. JOKES
9. HAND MADE CRAFT / হস্তশিল্পসৃজনশীল
মেধা চর্চার ধারাবাহিকতায় শুরু হয়েছে আপনাদের সবার প্রিয় লার্নিং প্লাটফ্রম ONLINE EDUCATION PLATFORM & FACEBOOK LIVE DISCUSSION কর্তৃক আয়োজিত সম্পূর্ণ ফ্রি মেগা ইভেন্ট 📌
📌নিচে সকল প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণের নিয়মাবলী উল্লেখ করা হলো :
✔এই প্রতিযোগিতায় অংশনিতে হলে অবশ্যই গ্রুপে পোস্ট করার সময় অবশ্যই -
প্রতিযোগীর নাম,প্রতিষ্ঠানের নাম,শ্রেণী/বর্ষ,ক্যাপশন এবং হ্যাশ ট্যাগ অবশ্যই সংযুক্ত করবে( নিচে হ্যাশ ট্যাগ তুলে ধরা হয়েছে)
✔প্রতিযোগী চাইলে তার গ্রুপের নাম, ইউটিউব লিংক,পেজ লিংক সংযুক্ত করতে পারবেন।
✔যেহেতু এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হলে ONLINE EDUCATION PLATFORM (LIVE GROUP) & FACEBOOK LIVE DISCUSSION ফেইসবুক গ্রুপে পোস্ট করার মাধ্যমে অংশ নিতে হবে,
✔যেকোনো প্রতিযোগিতায় একজন প্রতিযোগী যত খুশি তত পোস্ট করতে পারবে এবং একজন প্রতিযোগী যতখুশি ততগুলো ইভেন্টে অংশ নিতে পারবেন!
✔শিষ্টতা বজায় রেখে যেকোনো প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সময় নিম্নবর্তী নিয়ম অনুসরণ করতে হবে :
📌হ্যাশ ট্যাগ -
এটা ব্যবহার করা অবশ্যক
📌প্রতিযোগীগণ যেই নিম্নবর্তী গ্রুপে এ পোস্ট/ সাবমিশন করবেন-
📌মানবণ্টন: মার্ক্স্ থাকবে কমেন্টস এর সংখ্যার ওপর (যেকোনো একটি আইডি থেকে একটি কমেন্ট বিবেচনা করা হবে) এবং রিয়াকশন ( LIKE/ REACTION) এর উপর এবং শেয়ার এর উপর। এছাড়া কমেন্টে অবশ্যই আপনার ১০-১৫ জন বন্ধুকে মেনশন করতে হবে (অবশ্যক)।
আপনাকে ফেইসবুক গ্রুপ এ আপনার ফেইসবুক ফ্রেন্ডদের ইনভাইট জানাতে হবে।
📌(১ জন প্রতিযোগী সবগুলো ইভেন্টে অংশ নিতে পারবে,তার পাশাপাশি যতখুশি তত বার করে প্রতিটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে)
📌Submission's Group Link -
OEP : https://www.facebook.com/groups/oep.live/
FLD : https://www.facebook.com/groups/243191360246638/
📌সকল প্রতিযোগীদের মধ্যে প্রতিটি বিষয় থেকে তিনজন করে, মোট ২৭ জন বিজয়ীকে নির্বাচন করা হবে তাদের পোস্ট পপুলারিটি,লাইক ,কমেন্ট ও শেয়ার এর ওপর,এবং তাদের পোস্ট গুলো নিয়ে আমরা প্রতিমাসের প্রথম শুক্রবারে প্রকাশ করবো "FRIDAY'S MAGAZINE "
অংশগ্রহণ কারীরা সবাই পেয়ে যাবে ডিজিটাল সার্টিফিকেট।
তো আর দেরি কেন? এখুনি অংশগ্রহণ করে ফেল 😉
নতুন বছরের শুরুতে আমরা আবারও নিচ্ছি অ্যাম্বাসেডর। আপনারা যা যা শিখতে পারবেনঃ
১. গ্রাফিক্স ডিজাইনের হাতেখড়ি
২. গুগল ডক্সের হাতেখড়ি
৩. গুগল শীটের হাতেখড়ি
৪. কিছু প্রিমিয়াম অ্যাপ
আগ্রহী হয়ে যদি আমাদের সাথে কাজ করতে চান, তাহলে এক্ষুণি আমাদের ফর্মটি পূরণ করুন 👉🏼 bit.ly/FLD_Ambassador
HSC || গণিত প্রথম পত্র || ৫ম অধ্যায় (সমাবেশ)
অসাধারণ এই নোটটি লিখেছেন জান্নাতুল পিয়াসা আপু। 😃
Rehan Bin Azim. ❤️
--এই ছবিটার মানে বোঝেন তো...?
-এটা কোন হাস্যকর ছবি নয়!এটা হাসানোর জন্য
তোলা হয়নি।ছবিটি লক্ষ্য করুন একজন সুন্দরী
রমনী যার ভ্রু এবং নাক নেই। কথা হচ্ছে আপনি
যতোই সুন্দর হোন না কেনো না ভ্রু এবং নাক
ছাড়া আপনি বিকলাঙ্গ।🙂
--সুতরাং অন্যকে দেখে ভ্রু না কুচকিয়ে & অন্যের ব্যাপারে নাক না গলিয়ে এই দুইটা সম্বল
আপনার নিজ হেফাজতে রাখুন।✅😊
©Nusrat islam Fariya
আপনি অবসরে কী করতে পছন্দ করেন? 🤔
This presentation is created by Muhammad Jawad. join in this live with me as a viewer. inshahallah,you will get better things from this live session
Hey guys, come on.innshahallah you will join this live session as a viewer. That presentation live will held on this page. 😇😇
🔥
মানুষের কল্পনাশক্তি না থাকলে-
পৃথিবীর এত উন্নতি হত না ।
_________ মার্শাল ।
_________ ছবিঃ- সংগ্রহীত
Unicorns actually existed about 29,000 years ago. The siberian unicorns was about 6.5 feet tall, weighed 4 tons and looked like a hairy rhino 🦏
হাতে আঁকা ছবি 😍
ছবিটা এঁকেছেন- টেরেসা এলিয়ট❤
রাতের আকাশে চোখ রাখলে এবার স্পষ্ট দেখা যাবে ‘মহাকাশের লাল লণ্ঠন’ মঙ্গলগ্রহকে (Mars)। গত ৬ অক্টোবর থেকে পৃথিবীর খুব কাছে চলে এসেছে প্রতিবেশী এই গ্রহ। আবহাওয়া পরিষ্কার থাকলে রাতের আকাশে খালি চোখেই স্পষ্ট উজ্জ্বল চেহারায় দেখা যাবে প্রতিবেশী গ্রহটিকে। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা (NASA) জানিয়েছে, পৃথিবীর কক্ষপথ থেকে ৩ কোটি ৮৬ লক্ষ মাইল দূরত্বে এই মুহূর্তে রয়েছে মঙ্গল। সন্ধে থেকে পূর্ব আকাশে দেখা যাবে তাকে। তারপর সারা রাত ধরেই আকাশে দৃশ্যমান থাকবে মঙ্গল। তবে মঙ্গল তার সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছবে মধ্যরাতে।
গোটা অক্টোবর জুড়েই দেখা যাবে মঙ্গলকে। সূর্যের চারদিকে নিজেদের কক্ষপথে পাক থেকে খেতে পরস্পরের থেকে দূরে চলে যাওয়ায় পরে ধীরে ধীরে মঙ্গল ম্লান হবে রাতের আকাশে। নাসা জানাচ্ছে, ‘অক্টোবরে মঙ্গলকে খুব ভালো করে দেখা যাবে সারা রাত ধরেই। প্রতি দু’বছরে পৃথিবীর একপাশে সূর্য আর অন্যদিকে মঙ্গল গ্রহ চলে আসে। ফলে মঙ্গল ও পৃথিবী পরস্পরের সবচেয়ে কাছে চলে আসে। সেই কারণে লাল রঙের গ্রহটিকে আকাশে সবচেয়ে উজ্জ্বল দেখাবে।
🐍দুমুখো সাপের কি দুটো মাথা থাকে?
দুমুখো সাপ বলতে আমরা যা চিনি তার আসল নাম "ব্যান্ডেড ক্রেইট"। এদের বাস্তবে দুটো মুখ থাকে না। কিন্তু এদের লেজের অংশটি কিছুটা মুখের মত দেখায়। তাই অনেকে লেজের অংশটিতে আরেকটি মুখ আছে ভেবে ভুল করেন। এই প্রজাতির সাপ যেমন নিরীহ, তেমনই বিষাক্ত হয়। এদের প্রধান খাবার ছােট ছােট বিষহীন সাপ। ক্ষেত-খামার, হ্যাচারির চাষের মাছ খেয়ে ধ্বংস করা ছােট সাপগুলাে খেয়ে এই দুমুখো সাপ মানুষের উপকারই করে থাকে। এ সাপ বাংলাদেশে খুব কম আছে।
😮😮
Please join our group 👇
https://www.facebook.com/groups/243191360246638/
***কিছু মুসলিম মনীষী ♥️😃***
আপনি যদি জন্ডিসে ভুগে থাকেন তাহলে নিয়মিত ডালিম খান! 😀
Paragraph-pastimes
It's really important for us
Hopefully,you can understand my hand writing and save it😃😃
Thank you so much ❤️❤️
Allah Hafiz ✅
আপনি কি জানতেন?
হালিম এর ইতিহাস -
সারা বছর জুড়ে বাজারে হালিম একটি খাবারের পদ হিসাবে বিক্রি করা হয়। রমজান ও মহরম মাসে বিশেষ করে উপমহাদেশের মুসলমানরা একটি প্রস্তুত করেন।
হালিম বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়, বিশেষত পবিত্র রমজান মাসে এটি ইফতারে প্রধান খাবারের একটি হিসেবে থাকে।
হালিমের উৎপত্তি হয় হারিশ নামে পরিচিত জনপ্রিয় আরব পদ থেকে। হারিশার সবচেয়ে পুরনো লিখিত রেসিপি পাওয়া যায় খ্রিস্টীয় দশম শতকের দিকে বাগদাদে কিতাব-আল-তাবিখ নামের রান্নার বইতে।
উপমহাদেশের হালিম মধ্যপ্রাচ্যের হারিশা নামক এক ধরনের ডাল ও মাংসের মিশ্রণ জাতীয় খাবার থেকে উৎপত্তি হয়েছে। হারিশা ইরাক, সিরিয়া, লেবানন, ইয়ামেন ও আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সকলের কাছে উপাদেয় একটি পদ।
উপমহাদেশে হারিশার আগমন মুঘলদের মাধ্যমে। দ্বিতীয় মুঘল সম্রাট হুমায়ুনের আমলে ভারতে হারিশার আগমন হলেও হারিশা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় হুমায়ূনের পুত্র সম্রাট জালাউদ্দিন আকবরের আমলে।
এই হারিশ হল বর্তমান হালিম।
Please join our page 👇
https://www.facebook.com/groups/243191360246638/
প্রশ্নঃ সমুদ্র পরিবহন অধিদপ্তর(Department of Shipping)- এর বর্তমান নাম কি?
উত্তরঃ নৌ পরিবহন অধিদপ্তর।
প্রশ্নঃ নৌ বানিজ্য অধিদপ্তর-এর বর্তমান নাম কি?
উত্তরঃ নৌ বানিজ্য দপ্তর।
প্রশ্নঃ নৌ বানিজ্য অধিদপ্তর- এর ইংরেজি নাম কি?
উত্তরঃ Mercantile Marine Office
প্রশ্নঃ বর্তমান মন্ত্রীসভার মোট মন্ত্রীর সংখ্যা কত?
উত্তরঃ ১৭ জন।
প্রশ্নঃ মন্ত্রীসভায় পূর্ণ মন্ত্রীর সংখ্যা কত?
উত্তরঃ ৩২ জন।
প্রশ্নঃ বর্তমান মন্ত্রী সভায় প্রতিমন্ত্রীর সংখ্যা কত?
উত্তরঃ ১৭ জন।
তুমি কি জানতে? 😀
***মিথেন থেকে ক্লোরোফরম প্রস্তুতি***
মিথেন থেকে কীভাবে ক্লোরোফরম প্রস্তুত করতে পারি?? এই বিষয় নিয়ে এই ভিডিওটি,এখানে বিক্রিয়া সহ আলোচনা করা হয়েছে। ইংসাআল্লাহ,এই ভিডিওটি আপনাদের কাজে দিবে❤
Did You Know that? 🤔🤔
Please join our group and invite your friends
👇
https://www.facebook.com/groups/243191360246638/
Please join our group and invite your friends 😊
https://www.facebook.com/groups/243191360246638/