প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা -- স্নাতক
বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির পুরনো নীতিমালা বাতিল করে সংশোধীত নীতিমালায় এই নতুন বিধানটি সংযোজন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। সোমবার (১১ নভেম্বর) এই প্রজ্ঞাপনটি প্রকাশ করে। প্রজ্ঞাপনে ৬ নভেম্বর সই করা হয়েছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির (এসএমসি) সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার ক্ষেত্রে প্রাথমিক যোগ্যতা হিসেবে সভাপতি প্রার্থীর সন্তানকে অবশ্যই ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হতে হবে। এছাড়া বিদ্যোৎসাহী সদস্যদেরও সন্তান বিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রী হতে হবে এবং তাদেরও শিক্ষাগত যোগ্যতা নূন্যতম এসএসসি হতে হবে। কমিটির সভাপতিকে অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রিধারী হতে হবে। ১১ সদস্যের কমিটিতে সদস্য-সচিব থাকবেন প্রধান শিক্ষক।
Dhamrai cadet school new page
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dhamrai cadet school new page, School, .
Operating as usual
শিক্ষা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আসছে
শিক্ষা ব্যবস্থায় আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালের আগেই প্রি-প্রাইমারি থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত সকল পাঠ্যপুস্তকে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন।
এমনকি মাধ্যমিকে অর্থাৎ নবম-দশম শ্রেণিতে বিভাগ তুলে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।
বর্তমানে শিক্ষার্থীরা নবম শ্রেণি থেকে বিজ্ঞান, বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগের যেকোনো একটিতে যেতে পারে। এই বিভাগ তুলে দিয়ে গুচ্ছ পদ্ধতি চালুর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। গত সোম ও মঙ্গলবার এ বিষয়ে কক্সবাজারে এক আবাসিক কর্মশালার আয়োজন করে এনসিটিবি। সেখানেই এসব প্রস্তাব ও পরিকল্পনা উঠে আসে।
এনসিটিবি সূত্র জানায়, গুচ্ছ পদ্ধতিতে সবাইকে সব বিষয় পড়তে হবে বা বিষয় পছন্দের সুযোগ থাকবে। এতে একজন শিক্ষার্থী মাধ্যমিক স্তরে সব বিষয়ে জ্ঞান লাভ করবে। নবম শ্রেণিতে বিভাগ উঠিয়ে দেওয়া হলে ২০২৩ সাল থেকে নতুন কারিকুলামে বই দেওয়া হবে। এ ছাড়া পাবলিক পরীক্ষার সংখ্যা ও নম্বর কমিয়ে আনার প্রস্তাবও এসেছে। এর ফলে শ্রেণিকক্ষে ধারাবাহিক মূল্যায়নের পরিমাণ বাড়বে। শ্রেণিকক্ষে সব বিষয়ে ধারাবাহিক মূল্যায়নে ২০ নম্বর রাখা হবে। এতে পাবলিক পরীক্ষার নম্বর কমে যাবে। বর্তমানে গার্হস্থ্য অর্থনীতি/কৃষি পরীক্ষা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে মূল্যায়ন করা হচ্ছে। নতুন কারিকুলামে যুক্ত হবে আরো কিছু বিষয়।
এ ছাড়া প্রাথমিকেও শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়ক এমন বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করা হবে। পাঠ্য বইয়ে দুর্যোগব্যবস্থা, জঙ্গিবাদ, নিরাপত্তা বিষয়গুলো যুক্ত করা হবে। শ্রেণিকক্ষে পড়ার পাশাপাশি কাজটি করে দেখানোর বিষয়েও গুরুত্ব দেওয়া হবে। যুক্ত থাকবে খেলাধুলাও।
এবার প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা কারিকুলামে বড়ো ধরনের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সরকার। পাশাপাশি বদলে যেতে পারে পাঠ্যবইও। এছাড়া মাধ্যমিক স্তর থেকে ওইসব বিভাগ তুলে দিয়ে চালু করা হবে গুচ্ছ পদ্ধতি। এর ফলে ওই স্তরে বিজ্ঞান, মানবিক বা বাণিজ্য নামে কোনো বিষয় থাকবে না। সবাইকে সব বিষয় পড়তে হবে।, তবে থাকবে বিষয় পছন্দ করার সুযোগ।
২০২১ সাল থেকে পর্যায়ক্রমে নতুন কারিকুলাম চালু করার লক্ষ্যে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে দফায় দফায় কর্মশালা ও সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়। এবারই প্রথমবারের মতো প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের কারিকুলাম একসঙ্গে পরিবর্তন ও সমন্বয় করা হচ্ছে। ২০২১ সালে প্রথম ও ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী নতুন কারিকুলাম ও বই পাবে। যথা সময়ে বই পৌঁছানোর লক্ষ্যমাত্রা হাতে নিয়ে এ স্তরের নতুন কারিকুলাম চূড়ান্ত হবে ২০২০ সালের মাঝামাঝি সময়ে।
২০২২ সালে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি এবং ২০২৩ সালে পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যবইও পরিবর্তন করা হবে। পাশাপাশি ২০২২ সালে ৭ম শ্রেণি, নবম ও একাদশ শ্রেণির পাঠ্যবই পরিবর্তন হবে। আর ২০২৩ সালে অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে পরিবর্তন আনা হবে। কারিকুলামে বড় পরিবর্তন গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মাধ্যমিক স্তর থেকে বিভাগ উঠিয়ে দেয়া সংশ্লিষ্টদের ধারণা দশম শ্রেণি পর্যন্ত সব শিক্ষার্থী সব বিষয়ে সমান ধারণা থাকা উচিত।
কারিকুলামে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে পাবলিক পরীক্ষার সংখ্যা ও নম্বর কমিয়ে আনা। এর ফলে শ্রেণিকক্ষে ধারাবাহিক মূল্যায়নের পরিমাণ বাড়ানো হবে। শ্রেণিকক্ষে সব বিষয়ে ধারাবাহিক মূল্যায়নে ২০ নম্বর রাখা হবে। এতে পাবলিক পরীক্ষার নম্বর কমে যাবে। সুত্রে জানা যায়, নতুন কারিকুলাম নিয়ে খুব জোরেসোরেই কাজ করছে দায়িত্বপ্রাপ্তরা। নতুন কারিকুলামের ওপর ভিত্তি করে পরিবর্তন আনা হবে পাঠ্যপুস্তকেও।
২০২১ সালে যেহেতু অষ্টম শ্রেণির কারিকুলাম পরিবর্তন হবে, তাই আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে এ কারিকুলামের কাজ চূড়ান্ত করা হবে। তবে আগে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের জন্য পৃথক সময়ে কারিকুলাম পারবর্তন হওয়ার কারণে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের কারিকুলামে কোনো সমন্বয় থাকবে না।
১১ নভেম্বরের জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষাও স্থগিত
যুগান্তর রিপোর্ট
০৯ নভেম্বর ২০১৯, ১২:৩৩ | অনলাইন সংস্করণ
ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ এর কারণে আগামী সোমবারের অনুষ্ঠিতব্য জেএসসির বিজ্ঞান ও জেডিসির ইংরেজি পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়েছে।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক যুগান্তরকে এ তথ্য নিশ্চিতে করেছেন।
সোমবারেরজেএসসি পরীক্ষা আগামী ১৩নভেম্বর এবং জেডিসি ১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ এর কারণে আজকের (শনিবার) গণিত পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়।
ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ এর কারণে সারা দেশে শনিবার এর অনুষ্ঠেয় জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মু. জিয়াউল হক আজ শুক্রবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
মু. জিয়াউল হক জানান, ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ এর কারণে শনিবারের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্থগিত হওয়া জেএসসি পরীক্ষাটি আগামী ১২ নভেম্বর ও জেডিসি পরীক্ষা ১৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।
The students of Dhamrai C@det School have done so well by the mircy of almighty Allah in the first day of JSC (Bangla) exam/2019 . They expect doa from all of you for better performance in the rest of the exam....
The Routine of JSC exam
In a session of Admit card distribution of PSC and jsc examinee and doa mahfil in Dhamrai c@det School.
Some important English and general science questions and answers for PSC and JSC exam/2019
ধামরাই ক্যাডেট স্কুলে নিজস্ব ও এম আর শিট এর মাধ্যমে নৈর্বত্তিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়
ষষ্ঠ শ্রেণি হইতে নবম শ্রেণি পর্যন্ত দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষার সময়সূচি
The students are playing before class time