Follow to follow
Back 100%
এক মিনিট ও দেরি হবেনা, ইনশাআল্লাহ।
Thamina Sultana
Allah is Great
Operating as usual
আসুন, নিজের নামের প্রথম অক্ষর দিয়ে একটি করে দেশের নাম লিখি।Thamina Sultana
# Tunisia
ছাদবাগান করলে ১০ শতাংশ হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ
(বিস্তারিত কমেন্টে)।
মন্ঞ নাটক শমসের বাংগালী - ৪
মঞ্চ নাটক শমসেরর বাংগালী - ৩
মঞ্চ নাটক ২, শমসের বাওয়ালী
চমৎজার মঞ্চ নাটক সরসরি দেখা অনেকদিন পর, খুব ভাল লাগল।
এক গলি রাস্তার মোড় দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ করে তাকিয়ে দেখি ইলেকট্রিক পোষ্টের সাথে একটি কাগজ ঝুলছে। উৎসাহ নিয়ে সামনে এগিয়ে দেখি কাগজের গায়ে লেখা, 'আমার ৫০ টাকার একটা নোট এখানে হারিয়ে গেছে। আপনারা যদি কেউ খুঁজে পান তবে আমাকে সেটি পৌঁছে দিলে বাধিত হব, আমি বয়স্ক মহিলা চোখে খুব কম দেখি।' তারপরে নিচে একটি ঠিকানা।
আমি এরপর খুঁজে খুঁজে ঐ ঠিকানায় গেলাম। হাঁটা পথে মিনিট পাঁচেক। গিয়ে দেখি একটি জরাজীর্ণ বাড়ির উঠোনে এক বয়স্ক বিধবা মহিলা বসে আছেন। আমার পায়ের আওয়াজ পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন "কে এসেছ?"
আমি বললাম, "মা, আমি রাস্তায় আপনার ৫০ টাকা খুঁজে পেয়েছি আর তাই সেটা ফেরত দিতে এসেছি।"
এটা শুনে মহিলা ঝরঝর করে কেঁদে দিয়ে বললেন, ' বাবা, এই পর্যন্ত অন্তত ৩০-৪০ জন আমার কাছে এসেছে এবং ৫০ টাকা করে দিয়ে বলেছে যে তারা এটি রাস্তায় খুঁজে পেয়েছে। বাবা, আমি কোন টাকা হারাই নাই, ঐ লেখাগুলোও লিখিনি। আমি খুব একটা পড়ালেখা জানিও না।
আমি বললাম, সে যাইহোক সন্তান মনে করে আপনি টাকাটা রেখে দিন। আমার কথা শোনার পর টাকাটা নিয়ে বললেন 'বাবা আমি খুব গরীব কি যে তোমায় খেতে দিব! একটু বসো।একটু জল অন্তত খাও। 'বলে ঘরে গিয়ে এক গ্লাস জল নিয়ে এলেন। ফেরার সময় তিনি বললেন, 'বাবা, একটা অনুরোধ তুমি যাওয়ার সময় ঐ কাগজটা ছিঁড়ে ফেলো সত্যি আমি লিখিনি।"
আমি ওনার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় মনে মনে ভাবছিলাম, সবাইকে উনি বলার পরেও কেউ ঐ কাগজটি ছেড়েনি!
আর ভাবছিলাম ঐ মানুষটির কথা যিনি ঐ নোটটি লিখেছেন। ঐ সহায়সম্বলহীন বয়স্ক মানুষটাকে সাহায্য করার জন্য এত সুন্দর উপায় বের করার জন্য তাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম। হঠাৎ ভাবনায় ছেদ পড়লো একজনের কথায়। তিনি এসে বললেন, 'ভাই, এই ঠিকানাটা কোথায় বলতে পারেন, আমি একটি ৫০ টাকার নোট পেয়েছি, এটা ওনাকে ফেরত দিতে চাই।'
ঠিকানাটা দেখিয়ে দিয়ে হঠাৎ করে দেখি চোখে জল চলে আসল, আর আকাশের দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বললাম, দুনিয়া থেকে মানবতা শেষ হয়ে যায়নি! এই ভাবেই বেঁচে থাকুক আমাদের মধ্যে মানবতা।
সত্য কাহিনী অবলম্বনে
#সংগৃহীত
খুলনায় চমৎকার মন্ঞ্চ নাটকের খন্ডিত দৃশ্য বহুদিন পর সামনা সামনি বসে দেখলাম। ভীষন উপভোগ্য , বাংলার ঐতিহ্য,,,,!!
বিশিষ্ট লেখক প্রয়াত অচিন্ত্য কুমার ভৌমিক স্যারের রচনায় মন্ঞ্চ নাটক শমসের বাওয়ালী।
১ম অংশ
বাকী অংশ গুলো শেষ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে দেওয়া হবে।
দেখতে চাইলে চোখ রাখুন,,,,,,
সিঙ্গাপুরে একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল পরীক্ষার আগে আগে অভিভাবকদের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন,চিঠিটির বাংলায় অনুবাদ পড়ুন, প্লিজ:
প্রিয় অভিভাবক,
কয়েক দিনের মধ্যেই আপনার সন্তানের পরীক্ষা শুরু হবে। আমি জানি, আপনারা খুব আশা করছেন যে, আপনাদের ছেলে-মেয়েরা পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করবে।
একটা বিষয় মনে রাখবেন যে, যারা পরীক্ষা দিতে বসবে, তাদের মধ্যে একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে শিল্পী হবে, যার গণিত শেখার কোনো দরকার নেই।
একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হবে, যার ইতিহাস কিংবা ইংরেজি সাহিত্যে পাণ্ডিত্যের প্রয়োজন নেই।
একজন সংগীতশিল্পী হবে, যে রসায়নে কত নম্বর পেয়েছে তাতে তার ভবিষ্যতে কিছু আসে-যায় না।
একজন খেলোয়াড় হবে, তার শারীরিক দক্ষতা পদার্থবিজ্ঞান থেকে বেশি জরুরি।
যদি আপনার ছেলে বা মেয়ে পরীক্ষায় খুব ভালো নম্বর পায়, সেটা হবে খুবই চমৎকার। কিন্তু যদি না পায়, তাহলে প্লিজ, তাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস কিংবা সম্মানটুকু কেড়ে নেবেন না।
তাদেরকে বুঝিয়ে বলবেন যে, পরীক্ষার নম্বর নিয়ে যেন তারা মাথা না ঘামায়, এটা তো একটা পরীক্ষা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদেরকে জীবনে আরো অনেক বড় কিছু করার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।
আপনি আপনার সন্তানকে আজই বলুন যে, সে পরীক্ষায় যত নম্বরই পাক, আপনি সব সময় তাকে ভালোবাসেন এবং কখনোই পরীক্ষার নম্বর দিয়ে তার বিচার করবেন না!
প্লিজ, এই কাজটি করুন, যখন এটা করবেন, দেখবেন যে, আপনার সন্তান একদিন পৃথিবীটাকে জয় করবে!!
একটি পরীক্ষা কিংবা একটি পরীক্ষায় কম নম্বর কখনোই তাদের স্বপ্ন কিংবা মেধা কেড়ে নিতে পারবে না।
প্লিজ,আরেকটা কথা মনে রাখবেন যে, এই পৃথিবীতে কেবল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অফিসার, প্রফেসর বা আইনজীবীরাই একমাত্র সুখী মানুষ নন।
অনেক শুভেচ্ছাসহ -
প্রিন্সিপাল
সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে। যা হয়তো আমরা কেউ শুনেছি, কেউ শুনিনি।
১ম অধ্যায়ঃ এই অধ্যায়ে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তার মানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
২য় অধ্যায়ঃ হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল। এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়। আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থিরভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
৩য় অধ্যায়ঃ কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দ্বিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমরা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল। যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি। কারন দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল। খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়
চতুর্থ অধ্যায়ঃ এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং এবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো। এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল। তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু'জনই একসাথে জয়ী হল।
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।
স্বাধীনতা মানে কিশোরীর স্বপ্নে আঁকা রঙিন স্বপন।
স্বাধীনতা মানে লাল সবুজের স্বপ্ন জয়ের কাব্য কথন।
সবাইকে স্বাদীনতা দিবসের শুভেচ্ছা
Ramadanul Mubarak
রমজানুল মোবারক
# বিষন্নতায় নক্ষত্রের আলো #
হঠাৎ বিষন্ন বিকেল বেলা -
তোমার জন্য অস্পষ্ট বিষাদ,
বুকের বামপাশে বড্ড দাপাদাপি করে।
জানালার ফাঁক গলে রোদ পড়ে -
ঘামে ভেজা কপালটাকে আলতো ছুঁয়ে দিয়ে গেল।
ঝিরিঝিরি হাওয়ায় শীতল করা মন,
উষ্ঞতার ছোঁয়া অনুভব করল তোমার।
একাকী কান পেতে শুনি -
ঈশান থেকে ভেসে আসা অচেনা এক সুর।
বাতাসে ভেসে আসা সোদা গন্ধ,
সেটাও তোমার ঘ্রান মিশ্রিত।
আমি শুধু দিন গুনি তোমার ফেরার অপেক্ষায়,
আর ক্যালেন্ডারের পাতায় আটকে থাকে -
অপলক গভীর দৃষ্টি।।
এম পি মহোদয়ের কাছ থেকে শিক্ষকদের সম্মানোনা লাভ।
আমরা শিক্ষকরা যখন দলীয় পরিবেশনায়।
শুভ ফাগুন
কোকিল কুহুতান দক্ষিণা পবন।
নব মুকুলিত পাতায় আলোর নাচন।
কৃষ্ণচূড়া মাধবীকে করে আমন্ত্রণ।
জোসনায় ঝিকমিক রাত্রি বসন।
ফাগুন এলে তাই কোকিল জোটে,
প্রজাপতি ফুলেতে কেবলি লুটে ।।
The important thing in life
is to have a great aim and
the determination
to attain it.