
চকলেট খাওয়ার পর মন ভালো লাগে কেন?
চকলেট খাওয়ার পর মস্তিষ্কে সেরোটোনিন ও এন্ডরফিন হরমোন ক্ষরণ হয়, যা আমাদের মেজাজ ভালো করতে সাহায্য করে। তাই খারাপ সময়েও একটি চকলেট খাওয়ার পর মন অনেকটা ভালো লাগে। তবে বেশি চকলেট খেলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনাও থাকে!
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Banglay Biggan - বাংলায় বিজ্ঞান, Education Website, 'Khandaker Bari' House No 297 (4th Floor), Abdul Latif Sarder Lane, Boro Moghbazar, .
‘Banglay Biggan - বাংলায় বিজ্ঞান’ - a science education platform which is one of the projects run under the Youthpreneur Network's Education and Youth Program to popularize science in the Bengali language.
চকলেট খাওয়ার পর মন ভালো লাগে কেন?
চকলেট খাওয়ার পর মস্তিষ্কে সেরোটোনিন ও এন্ডরফিন হরমোন ক্ষরণ হয়, যা আমাদের মেজাজ ভালো করতে সাহায্য করে। তাই খারাপ সময়েও একটি চকলেট খাওয়ার পর মন অনেকটা ভালো লাগে। তবে বেশি চকলেট খেলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনাও থাকে!
বিজ্ঞান কীভাবে তোমার চোখের রং নির্ধারণ করে?
আমাদের চোখের রং নির্ভর করে আমাদের জিনের ওপর! বিশেষ কিছু জিনের কারণে আমাদের চোখের রং নীল, বাদামি, সবুজ বা অন্য কোনো রং হয়। ইরিস নামক চোখের একটি অংশের মধ্যে মেলানিন নামক পদার্থের পরিমাণ বেশি থাকলে চোখ গাঢ় রং ধারণ করে। তাই বাবা-মায়ের জিনের ভিন্নতাই তোমার চোখের রংকে বিশেষ করে তোলে।
আমরা স্মার্টফোন ব্যবহার করি, কিন্তু আসলেই কে বেশি স্মার্ট – তুমি না তোমার ফোন? আমাদের ফোন এত ফিচার পায় কারণ এটি মস্তিষ্কের নানা কাজ সহজ করে দেয়। তবে মজার ব্যাপার হলো, বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার আসলে মস্তিষ্কের কিছু কাজকে কমিয়ে দিতে পারে! তাই একটু বিরতি নিতে ভুলবে না!
তুমি কি জানো, গড়ে একজন মানুষ দিনে ২,৬১৭ বার তার ফোন স্পর্শ করে?
শরীরের বিদ্যুৎ: আমরা কি আসলেই ইলেকট্রিক?
"আমাদের শরীরেও বিদ্যুৎ আছে! নার্ভ সিগন্যালগুলো এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যাওয়ার সময় ইলেকট্রিক্যাল ইমপালস তৈরি করে। এই ইমপালস আমাদের মস্তিষ্ক ও শরীরের নানা অঙ্গের মধ্যে বার্তা পাঠায়।
ফিজি পানীয়ের বুদবুদ রহস্য!
ফিজি পানীয়ে এত বুদবুদ কেন? এর পেছনে আছে কার্বন ডাই অক্সাইডের বিজ্ঞান! বোতলের ভেতরে এই গ্যাসটি পানির সাথে মেশানো থাকে। যখন বোতল খোলা হয়, তখন চাপ কমে যায় আর কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস দ্রুত মুক্ত হয়ে বুদবুদের আকারে ওঠে। তাই বোতল খোলার পর হঠাৎ এত বুদবুদ দেখা যায়।
ইতিহাস গড়ল ইলন মাস্কের রকেট স্টারশিপ
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্কের মহাকাশযানের যন্ত্রাংশ ও সরঞ্জাম প্রস্তুতকারী কোম্পানি স্পেসএক্সের তৈরি রকেট স্টারশিপ সফলভাবে উৎক্ষেপিত পর সেটির নিম্নাংশ সফলভাবে লঞ্চপ্যাডে ফিরে এসেছে। বিশ্বের ইতিহাসে প্রথমবার এই ঘটনা ঘটল।
এ ঘটনাটি গুরুত্বপূর্ণ এই কারণে যে এখন পর্যন্ত বিশ্বে যত রকেট প্রস্তুত হয়েছে, সবগুলোই ‘একবার ব্যবহারযোগ্য’। ইলন মাস্কের বার বার ব্যবহারযোগ্য রকেট প্রস্তুতের লক্ষ্য নিয়েছিলেন; সেই লক্ষ্যের পথে বড় একটি মাইলফলক স্টারশিপের সফল উৎক্ষেপণ।
সাধারণত, ধানগাছ প্রতি মৌসুমে একবারই ফসল দেয়। এরপর সেই গাছ কেটে নতুন গাছ রোপন করতে হয়। কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি, এমনও ধানগাছের জাত আছে যা থেকে একাধিকবার ধান পাওয়া যায়। এর নাম “পঞ্চব্রীহি”। জিন বিজ্ঞানী ড.আবেদ চৌধুরী এর উদ্ভাবক। এই ধানগাছ মোট পাঁচবার ফলন দেয় ও প্রতি ৪৫ দিন পর পর ধান আসে। এতে একবার বোরো, দুইবার আউশ এবং দুইবার আমন ধানের ফলন হয়।
সাধারণত আমরা গাছ কিভাবে রোপণ করি?মাটিতে চারা লাগিয়ে তাই না?
আমি যদি বলি আপনারা চাইলে পানিতে গাছ রোপণ করতে পারবেন, ব্যাপারটি অবিশ্বাস্য মনে হতে পারে। কিন্তু বিষয়টি সত্য। হাইড্রোপনিক চাষ প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনি পানিতে চারা রোপণ করতে পারবেন। এর দুটি পদ্ধতি রয়েছে। সঞ্চালন পদ্ধতি এবং সঞ্চালনবিহীন পদ্ধতি। সঞ্চালন পদ্ধতিতে মূলত গাছের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানসমূহ যথাযথ পরিমাণে পাম্পের সাহায্যে গাছে সরবরাহ করা হয়। আর সঞ্চালনবিহীন পদ্ধতিতে পুষ্টি সরবরাহ এর জন্য কোনো পাম্পের প্রয়োজন হয় না। এক্ষেত্রে ট্রে এর মাধ্যমে সরাসরি পুষ্টি উপাদানসমূহ সরবরাহ করা হয়। বিশ্বের উন্নত দেশ যেমনঃ ইংল্যান্ড, আমেরিকা, থাইল্যান্ড, চীন, জাপান মালয়েশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ সহ আরো অনেক দেশে হাইড্রোপনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ কার্য সম্পাদন হচ্ছে। এর মাধ্যমে টমেটো, লেটুস, স্ট্রবেরি, শসা, বেগুন সহ বিভিন্ন ধরনের ফল উৎপাদন সম্ভব। এমনকি আপনি চাইলে আপনার বারান্দা বা ছাদেও যেকোনো প্লাস্টিকের পাত্রের মাধ্যমে এই পদ্ধতিতে ফসল উৎপাদন করতে পারবেন। এই পদ্ধতিতে কীটনাশক ব্যবহৃত হয় না বলে, এটি পরিবেশ এবং স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী।
একটি ক্যামেরা দিয়ে ১৭০০ কোটি নক্ষত্র আবিষ্কার?
ক্যামেরা দিয়ে তো আমরা প্রতিনিয়ত ছবি তুলি, এরপর তা আপলোড করি সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ক্যামেরার ব্যাপারে কি আপনাদের জানা আছে? মহাকাশকে আরো বিস্তৃত করে দেখার জন্য আবিষ্কৃত সম্প্রতি আবিষ্কার হয়েছে ৩২০০ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এই ক্যামেরার নাম কি জানেন? লিগ্যাসি সার্ভে অব স্পেস অ্যান্ড টাইম (LSST)। গত ৭ বছর ধরে কাজ করার পর বিজ্ঞানীরা এই ক্যামেরা আবিষ্কারে সক্ষম হয়েছেন। এর মাধ্যমে মহাকাশের এমন বস্তু দেখা যেতে পারে, যা মানবজাতি আগে কখনো কল্পনাও করেনি। এর ওজন ৩ মেট্রিক টন এবং লেন্স ১.৫৭ মিটার।গবেষকগণ আশা করছেন যে, এই ক্যামেরার মাধ্যমে ১৭০০ কোটি আবিস্কার করা সম্ভব। ১ দশক ধরে ছবি ধারণ করার পর এই ক্যামেরা সম্পূর্ণ দক্ষিণ আকাশের একটি মুভি তৈরি করবে। প্রতি ১৫ সেকেন্ড অন্তর অন্তর এলএসএসটি ক্যামেরা মহাকাশের বিভিন্ন অংশের ছবি ধারণ করবে যা কিনা চাঁদের চেয়ে ৭ গুণ বড় এবং বিস্তৃত। এই ক্যামেরার মাধ্যমে বিজ্ঞানের জগৎ এ এক নতুন অধ্যায় সৃষ্টি হবে বলে আশাবাদী গবেষকগণ।
সঠিক উত্তর
উত্তর জানাও কমেন্ট করে ।
Monday | 08:00 - 20:00 |