এ বই দু'টি তাদের জন্য নয়; যারা মুখস্থ করে এবং না বুঝে জ্ঞান আরোহণ করতে চান। বরং এ বই দু'টি শুধু তাদের জন্য; যারা প্রতিটি বিষয় বুঝে বাস্তবতার নিরিখে জ্ঞান অর্জন করে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করে জীবনের যথার্থ মর্ম ফুটিয়ে তুলতে চাচ্ছেন।
UniCo-ইউনিকো
UNICO Only University Admission Coaching
"No Chance, No Money"
Admission going on... (100% money-ba
Operating as usual
★তাইওয়ান সংকটঃ চীন এবং আমেরিকার কুটনৈতিক সম্পর্কের বাঁক-বদল★
স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফরের মধ্যে দিয়ে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লো চীন সাগরে। ঠিক ১৯৯৬ সালে হয়েছেলো এরকম একবার যখন তাইওয়ানের পাশে সিরিজ মিসাইল টেস্ট চালিয়ে যাচ্ছে চীন, অন্যদিক বিল ক্লিনটন পাঠিয়ে দিলো শক্তিশালী মার্কিন এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার ব্যাটেলগ্রুপ। যাকে নিয়ে এতো টানটান উত্তেজনা সেই তাইওয়ানে চলছে নির্বাচন। নির্বাচনে পার্থী চীনা পন্থী লিন ইয়াং কাং এবং লি তেং হুই। ঘটনার শুরু লি তেং হুই কে কেন্দ্র করে যে একবছর আগে ১৯৯৫ সালে আমেরিকা গিয়ে কর্নেল ইউনিভার্সিটিতে গণতন্ত্রের উপর বক্তৃতা দিয়ে এসেছে। চীনের উদ্দেশ্য হলো ভয় দেখিয়ে তাইওয়ানের জনগনকে বুঝিয়ে দেয়া যে লি এর পক্ষে ভোট দেয়া মানে চীনের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করা। ফলাফল হলো উল্টো, তাইয়ানের জনগণ ক্ষেপে গিয়ে ধারণার চেয়ে বেশী ভোট দিয়ে জয়ী করলো গনতন্ত্র এবং স্বাধীন তাইয়ানের স্বপ্নদ্রষ্টা লি তেং হুই কে। লি কে বলা হয় তাইওয়ানের গণতন্ত্রের পিতা। এদিকে আমেরিকার ইনডিপেনডেন্ট ব্যাটেল গ্রুপের সাথে লড়ার মতো প্রযুক্তি তখন ছিলো না বলে, আলোচনার টেবিলে বসতে বাধ্য হলো চীন। ১৯৯৬ সালের ঘটনা ইতিহাসের পরিচিত থার্ড তাইওয়ান স্ট্রেট ক্রাইসিস নামে, তারমানে এর আগেও দুটি বড় ধরনের সংঘাতময় অবস্থা তৈরি হয়েছিলো।
এখন ২০২২ সাল। আবারো ফিরে এলো সেই পুরোনো খেলা। তাইওয়ানের রাজনীতিতে উত্থান ঘটেছে লি এর একসময়ের ভাবশিষ্য Tsai Ing-Wen যে গণতান্ত্রিক এবং স্বাধীন তাইওয়ানে বিশ্বাসী। মার্কিন হাউসের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর কে কেন্দ্র করে চীন শুরু করেছে নজিরবিহীন সামরিক মহড়া এবং USA প্রস্তুত রাখছে তাদের চীনসাগর নিকটবর্তী ট্রুপস।
তাইওয়ানকে নিয়ে যুদ্ধ পরিস্থিতি পুনঃপুনঃ ঘটনা হলেও এর শেকড় খুব বেশি পুরোনো নয়। তাইওয়ান ছিলো চীনের অধীন একটা দ্বীপ যেখানের বাসিন্দারা বেশীরভাগ চীনের ফুজিয়না প্রদেশের বংশদ্ভূত। ১৯৪০ সালে চীনে শুরু হয় গৃহযুদ্ধ, একপক্ষে কুওমিনতাং দলের চিয়াং কাই শেক অন্যদিকে কমিউনিস্ট লাল ফৌজের মাও সেতুং। যুদ্ধে হেরে গিয়ে ১.৫ মিলিয়ন অনুসারী নিয়ে তাইওয়ানে চলে যায় কাইশেক। তাইওয়ানের ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ দীর্ঘদিন ধরে থাকে বাহির থেকে আগত এই কুওমিনতাং দলের হাতে। এর মাঝে বেশ কয়েকবার চীনের দুই অংশের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। আমেরিকা শুরুর দিকে চীনের পক্ষে থাকলেও ১৯৫০ এর ঘটনা তাকে নিয়ে যায় তাইওয়ানের দিকে এবং ১৯৭১ এর দিকো এসে আবার বড় বাঁক দেখা দেয় আমেরিকার কুটনীতিতে।
১৯৭১ সাল পর্যন্ত বহির্বিশ্বে এই তাইওয়ানই চীন নামে পরিচিত ছিলো যার এখনও অফিসিয়াল নাম রিপাবলিক অব চায়না।
১৯৭১ সালে বর্তমান চীন জাতিসংঘে তাইওয়ানের জায়গা দখল করে এবং তাইওয়ান বেরিয়ে যেতে হয় জাতিসংঘ থেকে। এরপর থেকে কার্যত ধীরে ধীরে দেশ হিসেবে তাইওয়ানের স্বীকৃতি কমতে থাকে, মূল চীন হয়ে উঠে সব কিছুর হর্তাকর্তা।
চীনের অধিষ্ঠিত কমিউনিস্ট সরকারের ইচ্ছা একদিন তাইওয়ান তাদের সাথে একীভূত হয়ে যাবে। বস্তুত তাইওয়ানের জনগনও তিন ধারায় বিভক্ত একপক্ষ চায় চীনের সাথে এক হয়ে যেতে, আরেকপক্ষ চায় পুর্নাঙ্গ স্বাধীনতার স্বীকৃতি লাগবে না আবার চীনে সাথেও যাবে না যেভাবে আছে চলতে থাকুক, অন্যপক্ষ চায় তাইওয়ান একটি স্বাধীন এবং সার্বভৌম দেশ হিসেবে গড়ে উঠুক, বলা বাহুল্য এই পক্ষেই বর্তমানে তাইওয়ানের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত। তাইওয়ানের জনগণের মধ্যে ধীরে ধীরে জেগে উঠছে আলাদা জাতীয় চেতনা, বেড়ে যাচ্ছে চীনের প্রতি অবিশ্বাস। হংকং এর পরিস্থিতি দেখে জনগণ প্রত্যাখ্যান করছে চীনের এক দেশ দুই নীতির মতো অফার, যার আভাস পাওয়া যায় ২০২০ সালের নির্বাচন কট্টর চীন বিরোধী Tsai Ing-Wen এর রেকর্ড ব্রেকিং বিজয়ে। এখানে মিল পাওয়া যায় ইউক্রেনের ২০১৯ সালের নির্বাচন রাশিয়াপন্থী রাজনৈতিকদের প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সাথে। এখানে হয়তো ব্যর্থ হতে যাচ্ছে স্যামুয়েল পি হান্টিংটনের সভ্যতা ভিত্তিক রাজনীতি কিংবা কোররাষ্ট্রীয় ধারণা। বর্তমান বিশ্ব রাজনীতিতে একই জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত হওয়া স্বত্বেও কোনদেশ প্রতিবেশী প্রভাবশালী দেশের খবরদারি ভালোভাবে নিচ্ছে না। রাশিয়া কিংবা চীনের মতো বৃহৎ শক্তির দেশগুলো সেই পুরোনো কায়দায় ভয়ভীতি দেখিয়ে আশেপাশের দেশগুলোকে কব্জায় রাখতে চায়, নিজ নিজ অঞ্চলে প্রভাব বজায় রাখতে চায়। গতে ফল হয় উল্টো, কব্জায় আসার বদলে আরো বিগড়ে যায় বেচারা প্রতিবেশী, বাড়তে থাকে দ্বন্দ্ব। আর ঠিক এই সুযোগেরই যুতসই ব্যবহার করে বড়ভাই হিসেবে হাজির হয় আমেরিকা। হাত রাখে মাথায়। ইতিহাস বলে আমেরিকা যদি কারো ভালো করতে চায়, সে ভালোই থাকে তবে শুধু নিজের অজান্তেই কলকাঠি চলে যায় অন্য মহলে।
আমেরিকার গণতন্ত্র, ব্যক্তিস্বাধীনতা, মত প্রকাশের স্বাধীনতার মতো নীতিগুলো এবং বিপদে পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস খুব সহজেই আকৃষ্ট করে যেকোনো ভীতসন্ত্রস্ত দেশের জনগণকে।
চীনে-তাইওয়ানের দ্বন্দ্বে শুরুর দিকে আমেরিকার প্রবেশের কারণ খুব বড় না হলেও ধীরে ধীরে তাইওয়ানের সাথে আমেরিকার অংশীদারত্ব খুবই জোরালো হয়ে উঠে। ১৯৫০ সালে একটি দ্বীপ নিয়ে চীন তাইওয়ানের উপর অভিযান চালানোর জন্য প্রস্তুত ঠিক তখনি কোরিয়া উপদ্বীপের যুদ্ধ যেনো বাহিরে ছড়াতে না পারে তাই আমেরিকা তাদের সপ্তম নৌবহর কোরিয়ার ফ্রন্টলাইনে দাঁড় করিয়ে রাখে। এতো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে চীন কারণ মার্কিন সপ্তম নৌবিহারের জন্য চীন তাদের অভিযান স্থগিত করে রাখতে হয়। এরপর চীনের সাথে আমেরিকার সম্পর্কের অনেক উন্নতি হয়, অবসান হয় স্নায়ুযুদ্ধের। স্নায়ুযুদ্ধ পরবর্তী বিশ্বব্যবস্থায় চলতে থাকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন গণতন্ত্রের জয়জয়কার। আমেরিকা সবসময় চেয়েছে তাইওয়ানের সাথে থাকতে তবে চীনের সাথে কোনো যুদ্ধে না জড়িয়ে। কিন্তু পরিস্থিতি বদলে যাচ্ছে। ধীরে ধীরে চীনের শক্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে, আসিয়ান দেশগুলোর উপরও প্রভাব বিস্তার বাড়ছে ক্রমাগত। তাইওয়ানের সাথে কোনো ফরমাল কুটনৈতিক সম্পর্ক না থাকার পরেও তাদের শান্তিপূর্ণ সমাধান এবং গণতান্ত্রিক অধিকারের পক্ষে আছে আমেরিকা।
তাইওয়ানের উঠতি গণতন্ত্রীদের পালে হাওয়া দিচ্ছে আমেরিকা, দেদারসে বাড়ছে অস্ত্র বাণিজ্য চুক্তি। সবচেয়ে বড় অস্ত্র রপ্তানি হয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে ২০২০ সালে, যা প্রায় ১.৪ বিলিয়ন ইউএস ডলারের সমান। আসলে এই অঞ্চলে আমেরিকার কুটনৈতিক স্ট্র্যাটেজিতে বড় পরিবর্তন নিয়ে আসে ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিজ থেকে ফোন করে সরাসরি কথা বলে তাইওয়ানিজ প্রসিডেন্টের সাথে, আগের নিয়ম উঠিয়ে দিয়ে নতুন নিয়ম করে যেকোনো অফিসিয়াল কর্মকর্তার তাইওয়ান সফরের উপরে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের উদ্দেশ্য ছিলো চীনের বিরুদ্ধে বাণিজ্য যুদ্ধে তাইওয়ানকে হাতে রাখা এখন বিদ্যমান সংকটকে উসকে দেয়া। নেতা পরিবর্তন হলেও তাইওয়ানের ব্যাপারে আমেরিকার কুটনৈতিক অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়েছে বলে মনে হয় না। তবে সাম্প্রতিক ন্যান্সি পেলোসির মতো কট্টর চীন বিরোধী রাজনৈতিকের চীন সফর প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জন্য হয়েছে শাখের করাত, কারণ বর্তমান পরিস্থিতিতে চীন এটাকে অপমান হিসেবে নিয়ে তাইওয়ানের উপর চাপ বাড়াবে তা জানা কথা, এমনিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে বেহাল দশায় রয়েছে পশ্চিমা জোট। অন্য দিকে ন্যান্সি পেলোসি বর্তমানে আমেরিকার রাজনীতিতে খুবই প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব এবং পরবর্তী নির্বাচনে হতে পারে ডেমোক্রেটিক থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী। তার তাইওয়ান সফর অনেকটা ব্যক্তিগত জিদ এবং নিজের লৌহ মানসিকতা প্রদর্শনের মতো, যা আমেরিকা-চীনের কুটনৈতিক সম্পর্ককে নিয়ে গেছে খাদের কিনারে এবং তাইওয়ানকে ফেলেছে শংকার মধ্যে।
চীন নিজেদের অবস্থানে অটল, যেকোন উপায়ে তাইওয়ানকে মূল ভূখণ্ডের সাথে যুক্ত করতে হবে, এদিকে তাইওয়ান ধীরে ধীরে চীন বলয় থেকে দূরে সরে যাচ্ছে যার অনুঘটক হিসেবে সাথে আছে আমেরিকা।
তাইওয়ান আরো একটু কারনে চীনের হাতের বাহিরে থাকা আমেরিকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, আর তাহলো সেমিকন্ডাক্টর। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব বলা হয় তথ্য-প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নতিসাধনের কথা, এবং তথ্য-প্রযুক্তির সবচেয়ে অপরিহার্য একটা বস্তু হলো মাইক্রো সেমিকন্ডাক্টর। ক্যালকুলেটর থেকে শুরু করে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা, এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইত্যাদি সবকিছুতেই দরকার হচ্ছে সেমিকন্ডাক্টর। তাইওয়ান হচ্ছে বিশ্বের একনম্বর কন্ট্রাক্ট সেমিকন্ডাক্টর প্রডিউসার। আমেরিকার জায়ান্ট টেক কোম্পানিগুলো তাইওয়ানের সেমিকন্ডাক্টরের উপর অধিকমাত্রায় নির্ভর। চীন যদিও আমেরিকার মতো এতো বিশী নির্ভর না কিন্তু তাইওয়ানে উৎপাদিত সেমিকন্ডাক্টরের বড় একটা অংশ চীনেও রপ্তানি হয়। USA বনাম China বাণিজ্যযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তাইয়ানের সবচেয়ে বড় সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানি TSMC কে পুশ করা হয়েছিল তারা যেনো চীনা কোম্পানি হুয়াওয়ের কাছে সেমিকন্ডাক্টর বিক্রি না করে।
ট্রাম্পের উত্তরসুরী জো বাইডেন আরো জোরালোভাবে তাইওয়ানের পাশে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছে। চীন যদি তাইওয়ানে হামলা করে তাহলে সরাসরি যুদ্ধে যোগ দেয়ার কথা বলেছেন বাইডেন এই পর্যন্ত তিনবার ।
তাইওয়ান নিয়ে চীন এবং আমেরিকার দ্বন্দ্বের ইতিহাস থেকে এটা ধারণা করা যায় যে এই দ্বীপরাষ্ট্র নিয়ে বড় ধরনের সংঘাত শুধু সময়ের ব্যাপার। চীন যতদিন না তাইওয়ানকে মূল ভুখন্ডের সাথে যুক্ত করার ইচ্ছে থেকে পিছিয়ে আসবে কিংবা তাইওয়ানের জনগনকেই তাদের সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য ছেড়ে দিবে ততদিন মনে হয় না এটার কোনো সুরাহা হবে কারণ বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি এবং আগামীর বাণিজ্য যুদ্ধের কথা ভেবে আমেরিকা কখনোই তাইওয়ানকে চীনের হাতে একা ছেড়ে দিবে বলে মনে হয় না।
Arafat Noman
# #আপডেট তথ্য-
✅মার্কিন সিনেটে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোতে যোগদানের অনুমোদন পেল- ‘ফিনল্যান্ড’ ও ‘সুইডেন’।
✅‘ফিনল্যান্ড’ ও ‘সুইডেন’-এর ন্যাটো জোটভুক্তির সমর্থনে যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষের ১০০ সদস্যের মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ‘৬৭ ভোট’ দরকার ছিল। (০৩ আগস্ট, ২০২২) মার্কিন সিনেট ‘৯৫-১ ভোটে’ ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার মুখে ন্যাটো জোটের সম্প্রসারণকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে ‘ফিনল্যান্ড’ ও ‘সুইডেন’-এর প্রবেশকে অনুমোদন করে।
N.B- ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার প্রতিক্রিয়ায় এই ২টি নর্ডিক দেশের পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোতে অন্তর্ভুক্তিকে ১৯৯০ এর পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্প্রসারণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
🔷“বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব পদক-২০২২” পাচ্ছেন ৫ বিশিষ্ট নারী।আগামী ৮ আগস্ট ‘বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব’-এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন’ অনুষ্ঠানে এই পদক প্রদান করা হবে।
ইউনিকো শুধু বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং
"চান্স না পেলে টাকা ফেরত"
১০০% টাকা ফেরতের ভিত্তিতে ভর্তি চলছে...
এ সুযোগ শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খ-ইউনিট -এ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য
আসন সংখ্যা সীমিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির স্বপ্ন পূরণে আজই যোগাযোগ করুন
হেড অফিস: নীলক্ষেত সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, ৩য় তলা, নিউমার্কেট, ঢাকা
01611158554, 01911177988, 01747543257
UNICO Only University Admission Coaching
"No Chance, No Money"
Admission going on... (100% money-back guarantee)
Only B-Unit (Dhaka University)
Contact us today to fulfil your dream of admission in University of Dhaka.
Head Office : Nilkhet City Corporation Market, 2rd Floor, New Market, Dhaka.
Cell: 01611158554, 01751006274, 01747543257
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আইনসভা: এক কক্ষ বিশিষ্ট জাতীয় সংসদ
ইউনিকো শুধু বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং
"চান্স না পেলে টাকা ফেরত"
১০০% টাকা ফেরতের ভিত্তিতে ভর্তি চলছে...
এ সুযোগ শুধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খ-ইউনিট -এ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জন্য
আসন সংখ্যা সীমিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির স্বপ্ন পূরণে আজই যোগাযোগ করুন
হেড অফিস: নীলক্ষেত সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, ৩য় তলা, নিউমার্কেট, ঢাকা
01611158554, 01911177988, 01747543257
UNICO Only University Admission Coaching
"No Chance, No Money"
Admission going on... (100% money-back guarantee)
Only B-Unit (Dhaka University)
Contact us today to fulfil your dream of admission in University of Dhaka.
Head Office : Nilkhet City Corporation Market, 2rd Floor, New Market, Dhaka.
Cell: 01611158554, 01911177988, 01747543257