অবশেষে নামাজ শুরু হয়ে গেছে, আলহামদুলিল্লাহ । 🕋
সবাই দোয়া করিয়েন যেন কিয়ামত পর্যন্ত এটিকে আল্লাহ পাক বরকতময় করেন, আমিন।🥰
Alor Dishary Academic Coaching Center
Nearby schools & colleges
Godda
Kec. Saluputti Kab. Tana Toraja
Atulugama, Bandaragama
Kendrapara district 754214
Pin, Old Malda
Ranchi
285205
Brownsville 42210
It amazing private &coaching center
Operating as usual
প্রিলিমিনারিতে সফল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ৪৩তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারে প্রথম স্থান অধিকারী শানিরুল ইসলাম শাওন....
৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারিতে ১৩০ নম্বর পেতে যেভাবে প্রস্তুতি নেবেন বিসিএস পরীক্ষায় প্রতিবছর ১ হাজার ৭০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ ক্যাডার পদের বিপরীতে আবেদন পড়ে তিন থেকে চার লাখ।
জায়মান কী? বা জায়মান অর্থ কী?
সমাধানঃ জায়মান অর্থ হলো জন্মিয়েছে এমন। রসায়নে জায়মান হলো সদ্য প্রস্তুত পরমানু।
জায়মান অক্সিজেন কী?
সমাধানঃ জায়মান অক্সিজেন হলো সদ্য প্রস্তুত অক্সিজেন পরমানু। অর্থাৎ এটি এখনো অন্য অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হয়নি। এটি খুবই ক্ষণস্থায়ী। এটির জারক ধর্ম খুবই বেশি। অর্থাৎ এটি খুবই অল্প সময়ে অন্য অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হয়ে অক্সিজেন পরমানু গঠন করে।
জায়মান অক্সিজেনকে [O] রুপে প্রকাশ করা হয়।
জায়মান অক্সিজেন তৈরিঃ
সাধারণত পানির উপস্থিতিতে একটি জারক পদার্থের সাথে এসিড অথবা ক্ষারক পদার্থের বিক্রিয়ায় একটি অস্থায়ী অক্সিজেন তথা জায়মান অক্সিজেন উৎপন্ন হয়।
জায়মান অক্সিজেন তৈরির বিক্রিয়াঃ
👉 HOCl → HCl + [O]
👉 H₂SO₄ +KMnO₄ → H₂O + SO₂ + [O]
👉 H₂SO₄ +K₂Cr₂O₇ → H₂O + SO₂ + [O]
👉 O₂ +hu → [O] + [O]
👉 O₃ +hu → O₂ + [O]
জায়মান অক্সিজেনের বৈশিষ্ট্যঃ
জায়মান অক্সিজেনের বৈশিষ্ট্য হলো এসি রঙিন বস্তুকে বর্ণহীন করে।
রঙিন বস্তু + [O] = বর্ণহীন
এক্সাম চলাকালীন...
📳
Alômgîr Islâm
25/07 - 05/08
১৯৯২ সালের ২১ অক্টোবর বাংলাদেশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। সেখান থেকে প্রতি বছর ২১ অক্টোবর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন করা হয়। যদিও এটা নামে দিবস, কাজে কোনো কিছুই নয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষক, শিক্ষার্থীগণও এই দিবসটি সম্পর্কে অবগত নন। এটা একদম অপ্রিয় একটি সত্য। বলতে দ্বিধা নেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে ছোট করে দেখার মানসিকতা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চেয়ে খোদ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরই বেশি। আমার বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে আমি জানি-না এই বাক্যটির চেয়ে লজ্জার আর কি আছে? ঢাকা, খুলনা, রাজশাহী, কুমিল্লা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ কোন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী কবে? শুধু জানে না জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীগণ।
এবার আসা-যাক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়? অনেকের অনেক ধরনের মতামত, অনেক ধরনের যুক্তি আছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় যে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এটা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়াশোনা করেন, তারা নিজেরাও জানে না। অনেকেই আবার বলে বসে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নাকি প্রাইভেটের মতোই। আপনার যদি ন্যূনতম জ্ঞান থাকে তাহলে আপনি গুগলে উইকিপিডিয়া দেখলেই হবে। সেখানে আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সার্চ দিয়ে উইকিপিডিয়া দেখবেন, আবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সার্চ দিয়ে উইকিপিডিয়া দেখবেন। তাহলেই এটা নিয়ে আর তর্ক করতে হবে না আপনার। আপনার আশে পাশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদেরও সহজে বুঝিয়ে দিতে পারবেন আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ও একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। আপনারা যে-সব বিশ্ববিদ্যালয়কে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নামে জানেন সেগুলো এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অধিভুক্ত। সকলের আরও একটা বিষয় জেনে রাখা উচিত, এসকল বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ। আরও সহজভাবে আপনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উইকিপিডয়ায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ধরন দেখলে বুঝবেন। সেখানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে এটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।
তবুও আমরা আমাদের বিভিন্ন কার্যক্রমে, বিভিন্ন সময় দেখি দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বলে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে আলাদা করে ফেলার চেষ্টা করা হয়। আমি যতটুকু বুঝতে পারি, এই বিষয়টা অনেকেই জানে না। অনেকের ধারণা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাস নাই, পরিধি বড় তাই এটা সম্পূর্ণ আলাদা একটা বিশ্ববিদ্যালয়। অথচ আইন অনুযায়ী, সিস্টেম অনুযায়ী সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কাতারেই পড়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেমন একটা নাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় যেমন একটা নাম ঠিক তেমনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ও একটি নাম। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বললে সেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও চলে আসবে।
এবার আসা-যাক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিস্টেম নিয়ে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে একটি কথা সকলেই বলতে পারে সেটা হচ্ছে ক্যাম্পাস। এক ছাদের নিচে সকল শিক্ষার্থীরা দাঁড়ানোর সুযোগ নেই। নেই কোনো একাডেমিক ক্যাম্পাস। মূলতঃ পুরো বাংলাদেশেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। যেহেতু এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর সংখ্যা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের তুলনায় অনেক অনেক বেশি সুতরাং চাইলেও একসাথে হওয়া অসম্ভব। তবে বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান অন্য যেকোন সাধারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় কোন অংশে কম নয়। একটি দিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা আরও বেশি স্বচ্ছ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষার প্রশ্ন কে করে এটা কোন ছাত্রছাত্রী জানে না। তাদের খাতা কে দেখবে এটা কেউই জানে না। কিন্তু অপরদিকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যিনি ক্লাস নেন, উনিই খাতা দেখেন, উনিই হলের গার্ড দেন। অন্তত পক্ষে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাগুলো তাদের নিজ ক্যাম্পাসেই হয়। এক্ষেত্রে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বচ্ছতা অনেকটাই প্রশংসিত। এক কলেজের পরীক্ষার হল পড়ে অন্য-কলেজে। কোন কলেজে পড়বে এটাও পরীক্ষার আগে জানে না শিক্ষার্থীরা। বোর্ড পরীক্ষার মতোই পরীক্ষা দেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীগণ।
অথচ এরপরেও আমাদের দেশে দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম ভাঙিয়ে চলে আমাদের কথিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদ্যাজয়ীরা। সেই-সাথে যেকোনো প্রতিষ্ঠানেও মেধার বাইরেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম শুনে মূল্যায়ন করে আজকাল। যা আমাদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে। এ সকল বিষয় আমাদের কতটা অন্ধকারে নিয়ে গেছে তা হয়তো কেউ লক্ষ্যই করেননি। আমাদের দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেমন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সমকক্ষতার চোখে দেখে না, তেমনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কলেজে অধ্যয়নরত দেশের বৃহৎ শিক্ষার্থী গোষ্ঠী নিজেরাও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সমীহ করে চলে। তারা ভাবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাদের চেয়ে অনেক মেধাবী। ভর্তি-পরীক্ষায় হয়তো ০.০২৫ অথবা ০.৫ পয়েন্টে পিছিয়ে থাকার পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা কলেজে ভর্তি হওয়ার পর থেকে এক ধরনের হীনমন্যতায় ভুগে। অথচ এরা জানে-না এরা কতটা মেধাবী।
অন্যদিকে এই মেধাবীদের সঠিকভাবে মূল্যায়ন করছে না জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একটি অন্যতম দাবি হচ্ছে সমাবর্তন। যা অন্য সকল বিশ্ববিদ্যালয় করলেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় করতে পারছে না। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩১ বছরে একটি মাত্র সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তাও ২৫ বছর পর প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় ১৭ জানুয়ারি ২০১৭ সালে। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ববিদ্যালয়টির আচার্য্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি জনাব আবদুল হামিদ খানের উপস্থিতিতে এই সমাবর্তনটি হয়েছিলো। এরপর আবারও নিশ্চুপ বিশ্ববিদ্যালয়টির কর্তৃপক্ষ। ছয় বছর সমাপ্ত হয়ে গেলো এখনও ২য় সমাবর্তনের দেখা পেল না শিক্ষার্থীগণ। এ দায় কার, শিক্ষার্থীদের না জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের?
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও যদি এসকল বিষয়ে না ভাবে, সঠিকভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে তদারকিতে না রাখে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মেধা থাকা সত্ত্বেও বেশি দূর এগিয়ে যেতে পারবে না। নিজেদের ছাত্রদের আগলে রাখার দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। আশা রাখছি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবে। ছাত্রদের সমাবর্তনের দাবিও মেনে নিবে। প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাক, প্রিয় সহপাঠী, বড়-ছোট সকল ভাই-বোনরাও তাদের বিশ্ববিদ্যালয়টা নিয়ে গর্ব করুক সেই প্রত্যাশা রাখি।
লেখক : শিক্ষার্থী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।
শেয়ার করুন
পঞ্চম-এসএসসি-এইচএসসির শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন শ্রেণিকক্ষে আসতে হবে। এবং অন্যান্যদের ক্লাস সপ্তাহে একদিন।
আলহামদুলিল্লাহ বিশ্ব নবীর বানী অবশেষে সত্যি হতে যাচ্ছে
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Telephone
Website
Address
VAid Road, Gaibandha Sadar, Gaibandha
Rangpur
5700
Rangpur, 5700
This institutute setuated since 2017. It's located at Ramchandrapur Union,Gaibandha. Class activity
Rangpur
Rangpur, 5400
Lions School & College Rangpur. We are 2010th Batch.
Bangabandhu High School, Chowdhury Bazar, Bhurungamari, Kurigram
Rangpur
Bangabandhu High School, Chowdhury Bazar, Bhurungamari, Kurigram and Rangpur, Dhaka, Bangladesh