🔸🔸আরাফার দিন রোজা রাখার ফজিলত🔸🔸 :
বছরের যেকোনো সময়ই নেক আমল করা যায়। নফল রোজা রাখা যায়। তবে কিছু কিছু সময়ের আমল আল্লাহ তায়ালার কাছে অনেক প্রিয় এবং এর সওয়াবও বেশি। তেমনি একটি আমল হলো আরাফার দিবসের রোজা। এই দিনের রোজার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা বান্দার আগের এবং পরের এক বছরের গুনাহ মাফ করেন।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘ইয়াওমে আরাফার রোজার বিষয়ে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী, তিনি এর দ্বারা আগের এক বছরের ও পরের এক বছরের গুনাহ মাফ করবেন’। (সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ১১৬২)।
আরাফার এ রোজা ফরয ওয়াজিব বা মুস্তাহাব এরকম কিছু না। এ রোজা না রাখলে গুনাহ হবে না। তবে এ রোজার ফজিলত অন্যান্য নফল রোজার চেয়ে অধিক। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘আরাফার দিনের রোজার ছওয়াব এক হাজার দিন রোজা রাখার সমান’। (তারগিব)।
আরাফার দিন ছিয়াম পালন করলে এক বছর পূর্বের এবং এক বছর পরের গুনাহ মাফ হয়। আবু কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে আরাফাহ দিবসের ছিয়াম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হ’লে তিনি বলেন,
صِيَامُ يَوْمِ عَرَفَةَ إِنِّى أَحْتَسِبُ عَلَى اللهِ أَنْ يُكَفِّرَ السَّنَةَ الَّتِى قَبْلَهُ وَالسَّنَةَ الَّتِى بَعْدَهُ-
‘আরাফার দিনের ছিয়াম, আমি মনে করি বিগত এক বছর ও আগত এক বছরের গুনাহের কাফফারা হিসাবে গ্রহণ করা হয়ে থাকে’। উল্লেখ্য যে, আরাফার দিনে ছিয়াম পালন করবেন তারাই যারা হজ্জব্রত পালন করেন না। অর্থাৎ আরাফাহ ময়দানের বাইরে পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের মুসলিম এই ছিয়াম পালন করবেন।
হাজিদের জন্য আরাফার ময়দানে রোজা রাখা মুস্তাহাব নয়। রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরাফার ময়দানে রোজাবিহীন অবস্থায় ছিলেন। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে আরাফা দিবসের রোজা পালনের মাধ্যমে হাদীসে বর্ণিত ফজিলত হাসিলের তাওফিক দান করুন।
An Nisa Quran Academy
Only For Women
নিজের নেক আমলগুলো যথাসম্ভব গোপন রাখাই উত্তম।
সৌভাগ্যবান সেই সাত শ্রেণির মানুষ—যাদেরকে আল্লাহ্ আরশের ছায়ায় স্থান দিবেন—তাদের মধ্যে দুটো শ্রেণি হলো: যে এমনভাবে দান-সাদাকা করে যে, তার ডান হাত কী দান করছে তা তার বাম হাত টের পায় না। আরেক শ্রেণি হলো, তারা নির্জন-নিরিবিলিতে আল্লাহ্কে স্মরণ করে আর তাদের চোখ দিয়ে অশ্রু বয়ে যায় অবিরতভাবে। [সহিহ বুখারি: ১৪২৩, সহিহ মুসলিম: ১০৩১]
তাদের কমন বৈশিষ্ট হলো, তারা গোপনে নেক আমল করতেন। ইমাম মালিক ইবনু আনাস (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, "যে ব্যক্তি মৃত্যু যন্ত্রণা ও কিয়ামাতের দুর্বিষহ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পেতে চায়, সে যেন প্রকাশ্যে আমলের চেয়ে সংগোপনে অধিক আমল করে।" [তারতিবুল মাদারিক ওয়া তাক্বরিবুল মাসালিক: ৫১/২]
সাহাবাদের মধ্যে এটি ছিলো একটি কমন বৈশিষ্ট। আবু বকর (রা.) চুপে চুপে গিয়ে এক বৃদ্ধার খেদমত করে আসতেন এবং খাইয়ে দিতেন। জানতে পেরে উমার (রা.)-ও তাঁকে অনুসরণ করতেন। আলী বিন যাইনুল আবিদীন (রাহ.) নিজ কাঁধে করে বস্তিবাসীদের নিকট খাবার পৌঁছাতেন অথচ তাদেরকে তিনি নিজের পরিচয় দিতেন না। যেদিন তিনি মারা যান সেদিন তাঁর পিঠে দাগ দেখা যায়; সেটা দেখে এবং বস্তিবাসীর খাবারের জন্য হাহাকার দেখে সবাই বুঝতে পারে যে, তিনি এতদিন সংগোপনে খাবার পৌঁছে দিতেন। এমন উদাহরণ সাহাবা-তাবিঈদের মাঝে অসংখ্য।
ইবনুল কায়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, পূর্বসূরি নেককারদের একটি কমন বৈশিষ্ট ছিলো যে, তাঁরা অন্তত একটি নেক আমলকে এতটাই গোপন রাখতেন যে, তাঁদের স্ত্রী বা পরিবারের সদস্যরাও জানতো না। সেটা এ-কারণে যে, যাতে অন্তত এই একটি আমলের ব্যাপারে পুরোপুরি পরিতুষ্ট থাকা যায়।
📢📢রমাদান মাসের ফজিলত পর্ব ১ 📢📢
রমাদান মাস আল্লাহ তা‘আলা এক বিশেষ নিয়ামাত। সাওয়াব অর্জন করার মৌসুম। এ মাসেই কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে, রহমাত, বরকত ও নাজাতের মাস-রমাদান মাস। আলকুরআনে এসেছে: ‘‘রমাদান মাস, যার মধ্যে কুরআন নাযিল করা হয়েছে লোকদের পথ প্রদর্শক এবং হিদায়াতের সুস্পষ্ট বর্ণনারূপে এবং সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে’’ [সূরা আলবাকারাহ : ১৮৫]
রমাদান মাসের ফযিলাত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: ‘‘রমাদান- বরকতময় মাস তোমাদের দুয়ারে উপস্থিত হয়েছে। পুরো মাস রোযা পালন আল্লাহ তোমাদের জন্য ফরয করেছেন। এ মাসে জান্নাতের দরজা উন্মুক্ত করে দেয়া হয়, বন্ধ করে দেয়া হয় জাহান্নামের দরজাগুলো। দুষ্ট শয়তানদের এ মাসে শৃংখলাবদ্ধ করে দেয়া হয়। এ মাসে আল্লাহ কর্তৃক একটি রাত প্রদত্ত হয়েছে, যা হাজার মাস থেকে উত্তম। যে এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হল, সে বঞ্চিত হল (মহা কল্যাণ হতে)’’ [সুনান আত-তিরমিযি: ৬৮৩]
এ মাসে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল রয়েছে, যেগুলো পালন করার মাধ্যমে আমরা জান্নাতে যেতে পারি, জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেতে পারি। নিম্নে রমাদান মাসের আমল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
তবে এ আমলগুলো করার জন্য শর্ত হলো:
👉এক:- ইখলাস অর্থাৎ ‘‘একনিষ্ঠতার সাথে একমাত্র আল্লাহ তা‘আলার জন্যে আমল করা। সুতরাং যে আমল হবে টাকা উপার্জনের জন্য, নেতৃত্ব অর্জনের জন্য ও সুনাম-খ্যাতি অর্জনের জন্যে সে আমলে ইখলাস থাকবে না অর্থাৎ এসব ইবাদাত বা নেক আমলের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হবে না বরং তা ছোট শির্কে রূপান্তরিত হতে পারে। আল-কুরআনে এসেছে: “আর তাদেরকে কেবল এই নির্দেশ দেয়া হয়েছিল যে, তারা যেন আল্লাহর ‘ইবাদাত করে তাঁরই জন্য দীনকে একনিষ্ঠ করে” [সূরা আল-বাইয়্যেনাহ : ৫]
👉দুই:- ইবাদাতের ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অনুসরণ। সহীহ হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যে সকল ইবাদাতের কথা উল্লেখ আছে সেগুলো পরিপূর্ণ অনুসরণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়ানো বা কমানোর সুযোগ নেই। কারণ, ইবাদাত হচ্ছে তাই যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শিখিয়ে দিয়েছেন। কুরআনে এসেছে:‘এবং রাসূল তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন তা তোমরা গ্রহণ কর, আর যা থেকে সে তোমাদের নিষেধ করে তা থেকে বিরত হও’ [সূরা হাশর: ৭]
এ বিষয়ে রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: ‘‘যে এমন ইবাদত করল যাতে আমাদের কোন নির্দেশনা নেই তা পরিত্যাজ্য হিসাবে গণ্য হবে’’। [সহীহ মুসলিম : ৪৫৯০]
শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে ‘লাইলাতুন মিন নিসফি শাবান’ বলা হয়। মুসলিম উম্মাহর কাছে এ রাত শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাত হিসেবে পরিচিত।
শবে বরাত কথাটি ফারসি থেকে এসেছে। শব মানে রাত, বরাত মানে মুক্তি; শবে বরাত অর্থ মুক্তির যামিনী। ‘শবে বরাত’-এর আরবি হলো ‘লাইলাতুল বারকাত’। হাদিস শরিফে যাকে ‘নিসফ শাবান’ বা শাবান মাসের মধ্য দিবসের রজনী বলা হয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশ, পারস্যসহ পৃথিবীর অনেক দেশের ফারসি, উর্দু, বাংলা, হিন্দিসহ নানান ভাষায় যা ‘শবে বরাত’ নামেই অধিক পরিচিত।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো নামাজ; সুতরাং নফল ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো নফল নামাজ। প্রতিটি নফল ইবাদতের জন্য তাজা অজু বা নতুন অজু করা মোস্তাহাব। বিশেষ ইবাদতের জন্য গোসল করাও মোস্তাহাব। ইবাদতের জন্য দিন অপেক্ষা রাত শ্রেয়তর।
হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, ১৪ শাবান দিবাগত রাত যখন আসে, তখন তোমরা এ রাতটি ইবাদত-বন্দেগিতে কাটাও এবং দিনের বেলায় রোজা রাখো; কেননা, এদিন সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আসমানে নেমে আসেন এবং আহ্বান করেন; কোনো ক্ষমাপ্রার্থী আছ কি? আমি ক্ষমা করব; কোনো রিজিকপ্রার্থী আছ কি? আমি রিজিক দেব; আছ কি কোনো বিপদগ্রস্ত? আমি উদ্ধার করব। এভাবে ভোর পর্যন্ত আল্লাহ তাআলা মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনের কথা উল্লেখ করে আহ্বান করতে থাকেন। (ইবনে মাজাহ, হাদিস: ১৩৮৪)।
মধ্য শাবানের নফল রোজা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করো ও দিনে রোজা পালন করো। (সুনানে ইবনে মাজাহ)। এ ছাড়া প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ আইয়ামে বিজ-এর নফল রোজা তো রয়েছেই। যা আদি পিতা হজরত আদম (আ.) পালন করেছিলেন এবং আমাদের প্রিয় নবী (সা.)–ও পালন করতেন; যা মূলত সুন্নত। সুতরাং তিনটি রোজা রাখলেও শবে বরাতের রোজা এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। বিখ্যাত মুহাদ্দিস ফকিহ হাফিজ ইবনে রজব (রা.) বলেন, এদিনের রোজা আইয়ামে বিজ, অর্থাৎ চান্দ্রমাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখের রোজার অন্তর্ভুক্ত। (লাতায়িফুল মাআরিফ, পৃষ্ঠা ১৫১)।
ইসলামি তমদ্দুন তথা মুসলিম কৃষ্টিতে যেসব দিবস ও রজনী বিখ্যাত, এর মধ্যে পাঁচটি রাত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই বিশেষ পাঁচটি রাত হলো: দুই ঈদের রাত্রিদ্বয়, শবে মেরাজ, শবে বরাত ও শবে কদর
♦ ️ ♦ ♦ ♦ ♦ ♦ ♦
* আন নিসা কুরআন একাডেমি *
* কুরআন কোর্স লেভেল -১ এর নতুন ব্যাচ *
* 👉 (Only for Women) *
* ক্লাস শুরু: প্রথম রমজান থেকে ইনশাআল্লাহ *
[সপ্তাহে ৪ দিন, শনিবার , সোমবার, বুধবার
এবং শুক্রবার ]
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহ !!!
কুরআন শিক্ষা কোর্স, লেভেল -1, 1 মাসে বুঝে নিন।
এই কোর্সে ইনশাআল্লাহ আপনাকে কুরআনের নূরানী কায়েদা শেখাবে যা আপনাকে নামাজ ও কুরআন ভালোভাবে পড়তে সাহায্য করবে। আপনি কোরআন শরীফ শুদ্ধ ভাবে পড়তে পারবেন আর নামাজের কীরাত শুদ্ধ হবে ইনশাআল্লাহ।
এই কোর্সের পর আমরা অগ্রিম কোর্স শুরু করবো যার মধ্যে সম্পূর্ণ কোরআন তরজুমা ব্যাকরণ সহ শেখানো হবে ইনশাআল্লাহ।
যে কেউ(সব বয়সের মেয়ে ও মহিলারা) এই কোর্সে যোগ দিতে পারে।
* কোর্স সুচী *
️ * লেভেল- 1 *
*তারিখ * প্রথম রমজান থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ *
* সময়: পরবর্তীতে সকলের সুবিধা অনুযায়ী জানানো হবে * (বাংলাদেশ সময় )
️ * শুধুমাত্র একটি লগ গ্রুপে যোগ দিন যা প্রতিদিনের ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে পারে।
* নিবন্ধনের জন্য*
পেজে inbox korun
* ক্লাস জুম অ্যাপ এ হবে ইনশাআল্লাহ *
আরো তথ্যের জন্য
যোগাযোগ:
(শুধুমাত্র মেসেজ করুন Messenger e, call receive kora hobe na)
আপনি নিজে যোগদান করুন এবং আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের যোগদান করুন।
নোট: (সামর্থ্য অনুযায়ী )ফি প্রযোজ্য এবং আপনাকে নিয়মিত ক্লাসে যোগ দিতে হবে এবং শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে।
️ ♦ ️ ♦ ♦ ♦ ♦ ♦ ♦
📢📢📢
বাংলাদেশে আজ মাগরিব থেকে রজব মাস গননা শুরু। রজব মাসের প্রথম রাতটি বছরের ৫টি দোয়া কবুলের রাতের এক রাত। আজকের রাতকে ইবাদতে কাজে লাগান। আল্লাহুম্মা বা'রিক লানা ফি রাজাবা ওয়া শা'বানা ওয়া বাল্লিগনা রামাদ্বনা।
হযরত ইবনে উমর (রা:) থেকে বর্নিত তিনি বলেন, ৫রাতের দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। ১. জুমার রজনী ২. রজবের প্রথম রজনী ৩. মধ্য শাবানের রজনী ৪. ঈদুল ফিতরের রজনী ৫. ঈদুল আজহার রজনী।
*মুসান্নাফে আব্দুল রাজ্জাক, হাদিস নং: ৭৯২৭ । ইমাম বায়হাকী সুনানে কুবরায় হযরত আবু দারদাহ (রা:) সুত্রে একই হাদিস বর্ণনা করেন, হাদিস নং ৬০৮৭ । ইমাম শাফেয়ী (রা:) "কিতাব আল উম" এ সংবাদ পৌছেছে মর্মে হাদিসটি বর্ণনা করেন।
রজব মাস প্রবেশ করলে প্রিয় নবীজি ﷺ এই দোয়াটি পাঠ করতেন,
اللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِي رَجَبٍ، وَشَعْبَانَ، وَبَلِّغْنَا رَمَضَانَ
উচ্চারণ: “আল্লা-হুম্মা বা-রিক লানা ফী রাজাবা ওয়া শা'বানা ও বাল্লিগনা রামাদ্বনা।”
অর্থ: “হে আল্লাহ তুমি রজব ও শাবানে আমাদেরকে বরকত দাও। আর আমাদেরকে রামাদ্বান পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দাও।”
*মুসনাদ আহমাদ ১/২৫৯, ইমাম বায়হাকী- শুয়াবুল ঈমান হাদিস নং ৩৫৩৪, ইমাম তারবানী- আল আউছাত হাদিস নং ৩৯৩৯
কোনো কারণে মন খারাপ হলে বা কোন কিছু নিয়ে কষ্টে থাকলে তখন কোরআনের এই আয়াত গুলো পড়ুন, অনেক স্বস্তি পাবেন।
১. سَيَجْعَلُ اللَّهُ بَعْدَ عُسْرٍ يُسْرًا
‘আল্লাহ কষ্টের পর সুখ দিবেন।’ [সুরা তালাক : ৭]
২. إِنَّ مَعَ الْعُسْرِ يُسْرًا
‘নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে রয়েছে স্বস্তি।’ [সুরা ইনশিরাহ : ৬]
৩. إِنَّمَا أَشْكُو بَثِّي وَحُزْنِي إِلَى اللَّهِ
‘আমি তো আমার দুঃখ ও অস্থিরতাগুলো আল্লাহর সমীপেই নিবেদন করছি।’ [সুরা ইউসুফ : ৮৬]
৪. أَلَا إِنَّ نَصْرَ اللَّهِ قَرِيبٌ
‘জেনে রেখো, আল্লাহর সাহায্য নিকটে।’ [সুরা বাকারা : ২১৪]
৫. وَلَا تَيْأَسُوا مِن رَّوْحِ اللَّهِ ۖ إِنَّهُ لَا يَيْأَسُ مِن رَّوْحِ اللَّهِ إِلَّا الْقَوْمُ الْكَافِرُونَ
‘আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহর রহমত থেকে কাফের সম্প্রদায় ব্যতীত অন্য কেউ নিরাশ হয় না।’ [সুরা ইউসুফ : ৮৭]
৬. لَا يُكَلِّفُ اللَّهُ نَفْسًا إِلَّا وُسْعَهَا
‘আল্লাহ কোনো ব্যক্তির উপর তার সাধ্যের চাইতে বেশি বোঝা চাপিয়ে দেন না।’ [সুরা বাকারা : ২৮৬]
৭. وَلَنَبْلُوَنَّكُم بِشَيْءٍ مِّنَ الْخَوْفِ وَالْجُوعِ وَنَقْصٍ مِّنَ الْأَمْوَالِ وَالْأَنفُسِ وَالثَّمَرَاتِ ۗ وَبَشِّرِ الصَّابِرِينَ
‘এবং অবশ্যই আমি তোমাদের পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও ধৈর্যশীলদের।’ [সুরা বাক্বারা : ১৫৫]
৮. يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اسْتَعِينُوا بِالصَّبْرِ وَالصَّلَاةِ ۚ إِنَّ اللَّهَ مَعَ الصَّابِرِينَ
‘হে ঈমানদারগণ, তোমরা সবর ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন।’ [সুরা বাকারা : ১৫৩]
৯. وَلَمْ أَكُن بِدُعَائِكَ رَبِّ شَقِيًّا
‘হে আল্লাহ, আমি তো কখনো আপনাকে ডেকে ব্যর্থ হইনি।’ [সুরা মারইয়াম : ৪]
পড়লে নিজেই বুঝতে পারবেন- কোরআনের এই আয়াতগুলো সব দুঃখ-কষ্ট ভুলিয়ে দিতে সক্ষম।
আলহামদুলিল্লাহ। 🖤
Nisa Quran Academy
♦ ️ ♦ ♦ ♦ ♦ ♦ ♦
* আন নিসা কুরআন একাডেমি *
* কুরআন কোর্স লেভেল -১ এর নতুন ব্যাচ *
* 👉 (Only for Women) *
* ক্লাস শুরু: অতি শীঘ্রই জানানো হবে ইনশাআল্লাহ *
[সপ্তাহে ৪ দিন, শনিবার , সোমবার, বুধবার
এবং শুক্রবার ]
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহ !!!
কুরআন শিক্ষা কোর্স, লেভেল -1, 1 মাসে বুঝে নিন।
এই কোর্সে ইনশাআল্লাহ আপনাকে কুরআনের নূরানী কায়েদা শেখাবে যা আপনাকে নামাজ ও কুরআন ভালোভাবে পড়তে সাহায্য করবে। আপনি কোরআন শরীফ শুদ্ধ ভাবে পড়তে পারবেন আর নামাজের কীরাত শুদ্ধ হবে ইনশাআল্লাহ।
এই কোর্সের পর আমরা অগ্রিম কোর্স শুরু করবো যার মধ্যে সম্পূর্ণ কোরআন তরজুমা ব্যাকরণ সহ শেখানো হবে ইনশাআল্লাহ।
যে কেউ(সব বয়সের মেয়ে ও মহিলারা) এই কোর্সে যোগ দিতে পারে।
* কোর্স সুচী *
️ * লেভেল- 1 *
*তারিখ * ঈদ এর পর থেকে শুরু হবে ইনশাআল্লাহ *
* সময়: 5:00 - 6:00 pm * (বাংলাদেশ সময় )
কোর্স প্রশিক্ষক: *
হাফেজা মাছুমা বেগম
️ * শুধুমাত্র একটি লগ গ্রুপে যোগ দিন যা প্রতিদিনের ক্লাসে অংশগ্রহণ করতে পারে।
* নিবন্ধনের জন্য*
পেজে inbox korun
* ক্লাস জুম অ্যাপ এ হবে ইনশাআল্লাহ *
আরো তথ্যের জন্য
যোগাযোগ:
(শুধুমাত্র মেসেজ করুন Messenger e, call receive kora hobe na)
আপনি নিজে যোগদান করুন এবং আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের যোগদান করুন।
নোট: ফি প্রযোজ্য এবং আপনাকে নিয়মিত ক্লাসে যোগ দিতে হবে এবং শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে।
️ ♦ ️ ♦ ♦ ♦ ♦ ♦ ♦
An Nisa Quran Academy .Only for Women ..
Quran Course Level -1 new Batch Coming Soon.........
নামাজ আদায় না করার শাস্তি Next Part
নামাজ না পড়ার শাস্তি দুই ধরনের । যথা : ইহকালীন শাস্তি এবং পরকালীন শাস্তি ।
ইহকালীন শাস্তি
শুধু পরকালীন শাস্তি নয়, নামাজ না পড়লে ইহকালীন জীবনও বরকতশূন্য হয়ে যায়। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, যে ব্যক্তির আসরের নামাজ কাজা হয় তার পরিবার-পরিজন ও ধন-সম্পদ সবই যেন ধ্বংস হয়ে গেল। ( মুসলিম )
আরেক বর্ণনায় নামাজ না পড়ার ৬টি দুনিয়াবি শাস্তির কথা বলা হয়েছে । ১. জীবনের বরকত উঠিয়ে নেওয়া হবে। ২. চেহারা থেকে নূর ও জ্যোতি উঠিয়ে নেওয়া হবে। ৩. ভালো কাজ করলে তার সুফল ভোগ করতে পারবে না। ৪. দোয়া করলে আল্লাহ কবুল করবেন না। ৫. আল্লাহ ও ফেরেশতা অসন্তুষ্ট থাকবেন, ফলে মানসিক অস্থিরতা বিরাজ করবে। ৬. ইসলামের শান্তি ও প্রতিশ্রুতি থেকে বঞ্চিত হবে।
রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেছেন, আমাদের ও তাদের (কাফেরদের) মধ্যে (মুক্তির) যে প্রতিশ্রুতি আছে তা হলো নামাজ। সুতরাং যে ব্যক্তি নামাজ ছেড়ে দেয়, সে কুফরি কাজ করে। ( তিরমিজি )
যখন কেউ নামাজ ছেড়ে দেয়, তখন সে যেন কুফরের সঙ্গে গিয়ে মিলিত হয়। তার নামাজ না পড়াটা কুফরি কাজের সমতুল্য।
নামাজ পড়া সৌভাগ্যের বিষয়! আর নামাজ না পড়া বড় দুর্ভাগ্যের বিষয়! হাদিসে এসেছে— যে ব্যক্তি নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যত্নের সঙ্গে আদায় করবে, কেয়ামতের দিন এ নামাজ তার জন্য আলো হবে। তার ঈমান ও ইসলামের দলিল হবে এবং তার নাজাতের ওসিলা হবে। আর যে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়মিত নামাজ আদায় করবে না, কিয়ামতের বিভীষিকাময় পরিস্থিতিতে নামাজ তার জন্য আলো হবে না। ইসলামের দলিলও হবে না এবং সে আজাব থেকে মুক্তিও পাবে না। (মুসনাদে আহমদ )
পরকালীন শাস্তি :
পরকালে জাহান্নামে যাওয়ার কারণ নামাজ না পড়া । পবিত্র কুরআনে এসেছে, “ একদল জাহান্নামিকে কিয়ামতের দিন জিজ্ঞাসা করা হবে , কেন তোমাদের জাহান্নামে প্রবেশ করানো হলো , তারা বলবে আমরা নামাজ পড়তাম না । “ (সুরা মুদ্দাসসির: ৪২-৪৩)
পবিত্র কুরআনে বর্ণিত ঘোষণা অনুযায়ী , কিয়ামতের দিন বেনামাজিকে জাহান্নামের গভীর গর্তে নিক্ষেপ করা হবে। মহান আল্লাহ বলেন, তাদের পর এল অপদার্থ পরবর্তিগণ, তারা নামাজ নষ্ট করল ও প্রবৃত্তিপরায়ণ হল; সুতরাং তারা অচিরেই অমঙ্গল প্রত্যক্ষ করবে। (সুরা মরিয়ম: ৫৯)
কিয়ামতের দিন বেনামাজি সর্বপ্রথম যে অপদস্থতা ও লাঞ্ছনার শিকার হবে, কুরআনে একটি আয়াতে তার বিবরণ এসেছে— ‘স্মরণ করো সেদিনের কথা, যেদিন পায়ের গোছা উন্মোচন করা হবে। সেদিন তাদের আহ্বান করা হবে সিজদা করার জন্য, কিন্তু তারা সক্ষম হবে না। তাদের দৃষ্টি অবনত, হীনতা তাদের আচ্ছন্ন করবে। অথচ যখন তারা নিরাপদ ছিল, তখন তো তাদের আহ্বান করা হয়েছিল
সিজদা করতে।’ (সুরা কালাম: ৪২-৪৩)
এক দিন সকালে রাসুলুল্লাহ (স.) বললেন, ‘আজ রাতে আমার কাছে দুজন আগন্তুক এসেছিল। তারা আমাকে বলল, আমাদের সঙ্গে চলুন। আমি তাদের সঙ্গে গেলাম। আমরা এমন এক লোকের কাছে পৌঁছলাম, যে চিত হয়ে শুয়েছিল। অন্য এক ব্যক্তি পাথর নিয়ে তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। সে পাথর দিয়ে শুয়ে থাকা ব্যক্তির মাথায় আঘাত করছে এবং থেঁতলে দিচ্ছে। যখন সে পাথর নিক্ষেপ করছে তা গড়িয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছে। লোকটি গিয়ে পাথরটি পুনরায় তুলে নিচ্ছে এবং তা নিয়ে ফিরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই লোকটির মাথা পুনরায় পূর্বের মতো ভালো হয়ে যাচ্ছে। সে আবার লোকটির কাছে ফিরে আসছে এবং তাকে পূর্বের মতো শাস্তি দিচ্ছে। আমি আমার সঙ্গী দুজনকে জিজ্ঞাস করলাম- সুবহানাল্লাহ! এরা কারা? তারা জবাবে বলেন, এ ব্যক্তি ফরজ নামাজ না পড়েই ঘুমিয়ে যেত।’ (রিয়াদুস সালেহিন: ১৫৪৬)
আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক মুসলিমকে যথাসময়ে গুরুত্বসহকারে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
নামাজ আদায় না করার শাস্তি
আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে মানবসৃষ্টির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে- জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে যাবতীয় কাজকর্মে আল্লাহর হুকুম-আহকাম মেনে চলা। আল্লাহর হুকুম-আহকাম পালনের ব্যবস্থাপনাকেই বলা হয় ইসলাম। আরবি ‘ইসলাম’ শব্দের অর্থ আত্মসমর্পণ করা। আল্লাহর হুকুম-আহকামের সামনে যারা আত্মসমর্পণ করে তাদেরকে বলা হয় মুসলিম বা মুসলমান। আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। মানুষের পার্থিব জীবনের শান্তি ও পরকালীন জীবনের মুক্তির ফায়সালা ইসলামের মধ্যেই রয়েছে। পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘আল্লাহর কাছে মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।’ (সুরা আল ইমরান : ১৯)।
ইসলামের মূল স্তম্ভ পাঁচটি- ঈমান, নামাজ, যাকাত, রোজা ও হজ। এই পাঁচ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করা এবং সে অনুযায়ী আমল করা প্রতিটি মুসলমানের ওপর ফরজ দায়িত্ব।
ঈমান আনার পর মুসলমানের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত ও ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ হচ্ছে নামাজ। প্রাপ্তবয়স্ক প্রতিটি মুসলমানকে প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হয়। ভোরে ফজরের দুই রাকাত, দুপুরে জোহরের চার রাকাত, বিকালে আসরের চার রাকাত, সন্ধ্যায় মাগরিবের তিন রাকাত ও রাতে এশার চার রাকাত- এই সতেরো রাকাত নামাজ পড়া ফরজ। এ ছাড়া ওয়াজিব, সুন্নত, নফল নামাজ রয়েছে। সেগুলোও নিয়মিত আদায় করা উচিত। পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা মুমিনদের জন্য ফরজ করা হয়েছে।’ (সুরা নিসা : ১০৩)। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘আমি রাসুল (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয় আমল কোনটি? রাসুল (সা.) বললেন, ‘নামাজ’। (বুখারি ও মুসলিম)। আরও বলেন, ‘যে ইচ্ছাকৃতভাবে নামাজ ছেড়ে দেয়, আল্লাহ তার থেকে দৃষ্টি উঠিয়ে নেন।’ (বুখারি : ১৮)। নবুয়তের দশম বছর পবিত্র মেরাজের রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হয়। দাঁড়িয়ে, বসে, শুয়ে, ইশারায়—যে অবস্থায় সম্ভব নামাজ ছাড়া যাবে না। একজন মুমিন ঘরে-বাইরে, পথে-ঘাটে, দেশে-বিদেশে, সাগরে-মহাকাশে যেখানেই অবস্থান করে, তাকে নামাজ পড়তেই হবে। শরিয়তের অনুমোদিত কারন ছাড়া কখনোই নামাজ ত্যাগ করা যাবে না । ইচ্ছাকৃত নামাজ ত্যাগ করা কবিরা গুনাহ। অস্বীকার করা কুফুরি ।
নামাজ হলো ঈমান ও কুফরের মধ্যে পার্থক্যকারী । ( তিরমিযী )
জাবির (রা.) বলেন, আমি নবী (স.)-কে বলতে শুনেছি, বান্দা এবং শিরক ও কুফরের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে নামাজ ছেড়ে দেওয়া। (মুসলিম: ১৪৮)
নামাজ না পড়ার শাস্তি দুই ধরনের । যথা : ইহকালীন শাস্তি এবং পরকালীন শাস্তি । Next part coming ....
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Rangpur
5400
Rangpur
Rangpur, 5350
Sohoj Academy is a E-learning platform in Bangladesh website Link: sohojacademy.com
Moyenpur
Rangpur, 5460
Moyenpur Kadamtala B.L High School It is a non-government high School 🏫
Gangachara
Rangpur, 5410
এই পেজটি সরকারি চাকুরিসহ সকল ধরনের চাকুরি ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির জন্য অনন্য সহায়িকা
Radhabollov
Rangpur, 5400
I am Uzzal Chandra Roy, director of HSC Admission Physics.
Jakdhka
Rangpur, 5330
The information on this page is sorted for academic books. You will get easy solutions especially for