Porag's Private Zone
Welcome to my free class
Operating as usual
প্রিয় এইচ এস সি পরীক্ষার্থী, আগামীকাল পরশু দিন ইংরেজি ১ম পত্র পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তোমরা যারা ইংরেজিতে খুবই দূর্বল তাদের জন্য summary এবং completing story লিখার একটা শর্টকার্ট টেকনিক দিয়ে দিলাম। আশা করি উপকৃত হবে। তবুও কেউ নকলের আশ্রয় নিবেনা।
আগামীকাল ৬ নভেম্বর,
এইচ.এস.সি ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সকল পরীক্ষার্থীদের জন্য দোয়া ও শুভ কামনা রইলো।
"A can can can a can"
Is this a right sentence? If right, please translate.
Very important Abbreviations
Silent Letters in English
Part 1
চলতি বছর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিয়েই রেজাল্ট দেয়া হবে। কোনোভাবেই শিক্ষার্থীদের অটো পাস দেয়া হবে না। পরীক্ষা আয়োজনের বিষয়টি নির্ভর করছে করোনা পরিস্থিতির ওপর।
রোববার (১১ এপ্রিল) সময় সংবাদকে এসব কথা জানান আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ড সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর নেহাল আহমেদ।
এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের অটো পাস নিয়ে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না না, এই গুঞ্জন ঠিক না। আমরা অপেক্ষা করছি, হয়তো পরীক্ষা পিছিয়ে যেতে পারে। পরীক্ষা ছাড়া আমাদের অন্য কোনো পরিকল্পনা নেই। পরীক্ষা ছাড়া রেজাল্ট তৈরি করা ডিফিকাল্ট। অটো পাসের জন্য শুধু গত বছর আইন পরিবর্তন করা হয়েছিল, সেটা এ বছরের জন্য কার্যকর হবে না।
গত ফেব্রুয়ারিতে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছিলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যখনই খোলা হোক না কেন, আমরা শিক্ষার্থীদের ক্লাস করিয়েই এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা নেব। এক্ষেত্রে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ৬০ দিন ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ৮৪ দিন ক্লাস করানো হবে।
এ প্রসঙ্গে প্রফেসর নেহাল আহমেদ বলেন, শিক্ষামন্ত্রী যে ঘোষণা দিয়েছিলেন, সে অনুযায়ী আমাদের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। সংক্ষিপ্ত সিলেবাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে পাঠানো হয়েছে। ২৩ মে যদি স্কুল-কলেজ খোলা যায়, তাহলে সেপ্টেম্বরে এসএসসি ও ডিসেম্বরে এইচএসসি পরীক্ষা আয়োজন করা যেতে পারে।
তিনি বলেন, ২৩ মের মধ্যেও যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব না হয়, তখন সেটা দেখা যাবে। তবে এখনো পর্যন্ত আমার পরীক্ষা নেওয়ার ব্যাপারে অটল রয়েছি। এখনো হাতে সময় আছে, দেখা যাক করোনা পরিস্থিতি কোথায় যায়।
এদিকে, করোনার কারণে এক বছরের বেশি সময় ধরে ক্লাস না হওয়ায় সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচিতে গত ৩০ মার্চ থেকে ৬০ দিন শ্রেণিকক্ষে ক্লাস করিয়ে এসএসসি এবং ৮০ দিন ক্লাস করিয়ে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়ার পরিকল্পনা ছিল। সেটিও ভেস্তে গেছে।
এ বিষয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সচিব তপন কুমার সরকার গণমাধ্যমকে জানয়েছেন, তারা এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও ছাপার কাজটি এগিয়ে রাখছেন। প্রস্তুতি নিয়ে রাখছেন, যাতে কোনো সিদ্ধান্ত হলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যায়।
#পিইসি_জেএসসি_পরীক্ষা_বাতিল
চলতি বছর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) ও জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষা হচ্ছে না। একই সঙ্গে বাতিল করা হচ্ছে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী (ইইসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা।
করোনা পরিস্থিতির কারণে এই দুই পরীক্ষা বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। গত সপ্তাহে এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউসের উপস্থিতিতে শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিবের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এর ভিত্তিতে উভয় মন্ত্রণালয়ে পৃথক দুটি সারসংক্ষেপ তৈরি হচ্ছে। আগামী রোববারের মধ্যে এটি অনুমোদনের জন্য পাঠানো হতে পারে। দুই মন্ত্রণালয়ের নির্ভরযোগ্য সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
জানা গেছে, সমাপনী পরীক্ষা না হলেও এই দুই স্তরের শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া হবে। এই ফলের ওপর ভিত্তি করে পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের একটি অংশকে মেধাবৃত্তি দেয়ার চিন্তা আছে। শিক্ষাবর্ষ দীর্ঘ না করে বছরের মধ্যেই ছাত্রছাত্রীদের শ্রেণিভিত্তিক লেখাপড়া শেষ করার চিন্তাভাবনা চলছে। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া সম্ভব হলে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে ডিসেম্বরে বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া হবে।
আর ডিসেম্বরের মধ্যে তা সম্ভব না হলে শিক্ষার্থীদের পরবর্তী শ্রেণিতে ‘অটো-পাস’ দিয়ে তুলে দেয়া হবে। এই উভয় ক্ষেত্রেই পাঠ্যবই বা সিলেবাসের যে অংশটুকু পড়ানো সম্ভব হবে না তার অত্যাবশ্যকীয় পাঠ পরের শ্রেণিতে দেয়া হবে। এজন্য জাতীয় পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) ‘কারিকুলাম ম্যাপিং’ করে দেবে। এ লক্ষ্যেই কাল বুধবার এনসিটিবিতে কারিকুলাম বিশেষজ্ঞদের বৈঠক শুরু হচ্ছে। এছাড়া কয়েকদিন ধরে এ নিয়ে ময়মনসিংহে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমিতে (নেপ) বিশেষজ্ঞদের বৈঠক চলছে।
জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষার সিনিয়র সচিব আকরাম-আল-হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীদের আমরা ন্যূনতম ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে চাই না। পরিস্থিতি যখন স্বাভাবিক হবে তখনই তারা স্কুলে যাবে। যেহেতু কবে প্রতিষ্ঠান খোলা যাবে তা আমরা জানি না। তাই একাধিক বিকল্প হাতে রেখে শিক্ষা কার্যক্রম শুরুর পরিকল্পনা তৈরির কাজ চলছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, করোনায় শিক্ষায় ক্ষতি পূরণে বিশেষ করে সামনে কোন মাসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিলে কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে সে সংক্রান্ত একটা খসড়া প্রস্তাব আমরা পেয়েছি। মতামতকে আমরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। এ নিয়ে এনসিটিবি কাজ করবে।
প্রাথমিক স্তর : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, ডিসেম্বর মাসে শ্রেণি কার্যক্রম সমাপ্তির লক্ষ্য ধরে কারিকুলাম ও সিলেবাস মূল্যায়নের কাজ করছে নেপ। এ লক্ষ্যে তাদের দুটি পরিকল্পনা তৈরি করতে বলা হয়েছে। একটিতে ১ সেপ্টেম্বর ক্লাস কার্যক্রম শুরুর লক্ষ্য ধরা হবে। আরেকটিতে ১ অক্টোবর থেকে কার্যক্রম শুরুর পরিকল্পনা থাকবে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, করোনাভাইরাসের কারণে গত ১৭ মার্চ থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ৮৮টি কর্মদিবস নষ্ট হচ্ছে। ১৬ মার্চ পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা মাত্র ৪১ দিন কর্মদিবস পেয়েছিল। কিন্তু তেমন একটা লেখাপড়া হয়নি। উল্লিখিত পরিকল্পনা-১ অনুযায়ী ১ সেপ্টেম্বর থেকে পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীরা মাত্র ৬৬ দিন পাচ্ছে। আর ১ অক্টোবর থেকে স্বাভাবিকভাবে ৫২ দিন কর্মদিবস থাকে। তবে পরিকল্পনা দুটি বাস্তবায়নে শীতকালীন ১০ দিনের ছুটি বাতিল বা কমনোর সুপারিশও আছে।
সূত্র জানিয়েছে, নেপ ইতোমধ্যে পরিকল্পনা-১ বা সেপ্টেম্বরে ক্লাস শুরুর কৌশলের খসড়া তৈরি করেছে। আগামী সপ্তাহে এটি মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর লক্ষ্যে বর্তমানে ঘষামাজা চলছে। সে অনুযায়ী, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম থেকে চতুর্থ শ্রেণির ক্লাস কার্যক্রম চলবে। বার্ষিক পরীক্ষা হবে ডিসেম্বরে। আর পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস চলবে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত।
নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে হবে পিইসি পরীক্ষা। আর পরিকল্পনা-২ তৈরির কাজ চলছে। এটি অনুযায়ী, ১ অক্টোবর থেকে ক্লাস শুরু করা গেলে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস হবে। সে ক্ষেত্রে বার্ষিক এবং পিইসি পরীক্ষা কবে কোনটি নেয়া হবে সেটা নির্ধারণ করবে মন্ত্রণালয়। এবার পিইসিতে প্রায় ৩২ লাখ শিক্ষার্থী।
নাম প্রকাশ না করে সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, উভয় প্লানের ক্ষেত্রেই তারা চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের সিলেবাস কমানোর চিন্তা করেছেন। আর পঞ্চম শ্রেণির সিলেবাস শেষ করে দেয়া হবে, যেহেতু এসব শিক্ষার্থী আরেক স্তরে চলে যাচ্ছে। আরেকজন বিশেষজ্ঞ জানান, প্রাথমিকের সিলেবাস দক্ষতা অর্জনকেন্দ্রিক। লার্নিং আউটকাম বা শিখনফল অর্জনের সঙ্গে এটা জড়িত। এ কারণে পরের শ্রেণির পাঠের জন্য সিলেবাসের যে অংশ পড়ানো জরুরি সেটা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে রাখা হবে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে নেপ মহাপরিচালক মো. শাহ আলম যুগান্তরকে বলেন, সেপ্টেম্বর এবং অক্টোবর দুই মাসে শ্রেণি কার্যক্রম শুরুর পরিকল্পনা সামনে রেখে কাজ চলছে। বয়স অনুযায়ী শিশুদের শিখনফল সামনে রেখে তৈরি করা এই পরিকল্পনায় অবশ্যই সিলেবাস সংক্ষিপ্ত হবে। এ ক্ষেত্রে ‘কোর সিলেবাস’ বা পরের স্তরের জন্য প্রয়োজনীয় পাঠ থাকবে আর কম গুরুত্বপূর্ণ পাঠ বাদ যাবে।
মাধ্যমিক স্তর : শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, ডিসেম্বরে শেষ করার চিন্তা আছে এই স্তরের লেখাপড়াও। এ কারণে পৃথক তিনটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। এর একটি সেপ্টেম্বর, দ্বিতীয়টি অক্টোবর এবং তৃতীয়টি নভেম্বরে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু করা গেলে কীভাবে পাঠ পরিচালিত হবে সেই পরিকল্পনা আছে। আর করোনার প্রাদুর্ভাবের কারণে নভেম্বরেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব না হলে শেষ পর্যন্ত পরীক্ষা ছাড়াই বা অটোপাস দিয়ে পরের ক্লাসে উত্তীর্ণ করা যেতে পারে শিক্ষার্থীদের। এমন ক্ষেত্রে পরের শ্রেণির পাঠের সঙ্গে আগের শ্রেণির সিলেবাসের যেসব অংশ জরুরি তা অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
জানা গেছে, এ নিয়ে পরিকল্পনা ও ৪১ পৃষ্ঠার সুপারিশ তৈরি করেছে বাংলাদেশ পরীক্ষা উন্নয়ন ইউনিট (বেডু)। সংস্থার প্রধান ও পরীক্ষা বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক রবিউল কবীর চৌধুরী যুগান্তরকে বলেন, বর্তমানে যে যেই শ্রেণিতে আছে তাদের চলতি শিক্ষাবর্ষের লেখাপড়া ডিসম্বরে শেষ করার লক্ষ্য নিয়ে একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরের মধ্যেও যদি ক্লাস কার্যক্রম শুরু করা যায় তাহলে ডিসেম্বরে জেএসসিসহ বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া সম্ভব। এ ক্ষেত্রে কী করণীয় সেই পরামর্শ আমরা দিয়েছি।
তিনি বলেন, পাঠদানে শিক্ষার্থীর বয়স ও শ্রেণিভিত্তিক শিখনফল নির্ধারিত আছে কারিকুলামে। তাই আমাদের প্রস্তাব অনুযায়ী এখন কারিকুলামের আলোকে সিলেবাস নতুন করে সাজানোর প্রয়োজন হবে। যেমন অষ্টম শ্রেণিতে ইংরেজি গ্রামারের ‘ন্যারেশন’ পড়ানো হয়। এর জন্য সপ্তম শ্রেণিতে ‘টাইপস অব সেনটেন্স’ পড়তে হয়। যদি সময়ের অভাবে পড়ানো না যায় এবার তাহলে অষ্টমে আগামী বছর এটা আগে পড়িয়ে নিতে হবে। এজন্য তাহলে এখন ‘লার্নিং গ্যাপ’ (শেখার দুর্বলতা) চিহ্নিত করে সে অনুযায়ী ‘কারিকুলাম ম্যাপিং’ দরকার।
জানা গেছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে বেডুর জমা দেয়া প্রতিবেদনে বিস্তারিত পরামর্শ তুলে ধরা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে আছে- এক. আগামী সেপ্টেম্বরে প্রতিষ্ঠান খুলে যদি নভেম্বর পর্যন্ত কার্যক্রম চালু রাখাও যায় তবু নির্ধারিত সিলেবাস শেষ করা সম্ভব নয়। এজন্য সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করে পরীক্ষা নেয়া যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক সময়ের মতোই ১০০ নম্বরের পরীক্ষা নেয়া সম্ভব।
দুই. নভেম্বরে স্কুল খুললে যতটুকু লেখাপড়া করানো যাবে, সেটার আলোকে প্রতি বিষয়ে এক ঘণ্টার এমসিকিউ পদ্ধতিতে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা নেয়া যেতে পারে। তিন. এমন পরিস্থিতিতে জেএসসি পরীক্ষার মোট বিষয়ের সংখ্যা কমানো যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে কেবল বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে পরীক্ষা হতে পারে।
চার. নভেম্বর মাসে যদি করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকে, তাহলে সংক্ষিপ্ত কারিকুলাম ও সিলেবাসের আলোকে নিজ নিজ বিদ্যালয়ে পরীক্ষা নেয়া যেতে পারে। জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা নেয়ার সুযোগ নেই। বিদ্যালয়কেন্দ্রিক এই পরীক্ষার ক্ষেত্রে শুধু অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষার ফল শিক্ষা বোর্ডগুলোতে পাঠাতে হবে। এ ক্ষেত্রে নিজ নিজ বিদ্যালয়ে সর্বোচ্চ নম্বরধারী ১০ শতাংশ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি পরীক্ষার জন্য মনোনয়ন দেয়া যেতে পারে।
পাঁচ. ডিসেম্বরেও স্কুল খোলা না হলে কোনো পরীক্ষা ছাড়াই পরবর্তী শ্রেণিতে চলে যাবেন শিক্ষার্থীরা। তবে আগের বছরের মৌলিক পাঠ্যক্রম অন্তর্ভুক্ত হবে পরের বছর।
সুপারিশ বাস্তবায়নে কাজ শুরু : জানা গেছে, মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী কারিকুলাম নতুন করে সাজাতে বা ‘কারিকুলাম ম্যাপিংয়ের’ জন্য এনসিটিবিকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ কারণে আগামীকাল বুধবার এ নিয়ে একটি বৈঠকও ডাকা হয়েছে। ওই বৈঠকে কারিকুলাম ও সিলেবাস এবং পরীক্ষা বিশেষজ্ঞদের ডাকা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে এনসিটিবির সদস্য (কারিকুলাম) অধ্যাপক ড. মশিউজ্জামান যুগান্তরকে বলেন, ডিসেম্বরে বর্তমান শিক্ষাবর্ষ শেষ করে দেয়ার পরিকল্পনা তৈরির জন্য ক্লাস রুম শিক্ষক ও কারিকুলাম বিশেষজ্ঞদের নিয়ে আমরা বসতে যাচ্ছি। সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বরের কোনো মাসে খুলতে পারলে সিলেবাসের কতটুকু পড়াতে হবে, কিভাবে পড়াতে হবে, পরীক্ষা কী করে নেয়া হবে- এসবই নির্ধারণ করা হবে। সিলেবাস সংক্ষেপের কারণে আগামী বছরের জন্য নতুন পাঠ পরিকল্পনা করা হবে।
Time,You old gypsy man
Will you not stay,
Put up your caravan
Just for one day?
খুব সহজে gerund এবং participle নির্ণয়
1. Subject এর স্থলে It বসিয়ে যদি বাক্যটি মিলে তবে সেটা gerund.
যেমন: (Reading) is an excellent habit (38 th bcs)
এখানে Reading এর স্থলে It বসালে বাক্যটি হয় It is an excellent habit.
তাহলে এটি কি? উত্তর: Gerund.
2. Preposition এর পরে যে ing থাকবে সেটা Gerund.
যেমন: There is no credit in ( earning) money illegally.
এখানে preposition In এর পরে ব্রাকেটের অংশের সাথে ing যুক্ত আছে তাই এটি কি? উত্তর: Gerund.
3. দুটি noun/ pronoun এর মাঝে Is বসিয়ে যদি বাক্যটি যদি অর্থপূর্ণ হয় তবে সেটা participle.
যেমন: I saw a (swimming) girl.
এখানে girl এবং swimming এর মাঝে is বসালে বাক্যটি হয়- girl is swimming. বাক্যটি অর্থ পূর্ণ হয়েছে। তাই এটি কি? উত্তর: participle.
আর যদি is বসিয়ে অর্থ না মিলে তবে সেটা gerund.
যেমন: I love( going) home.
Is বসালে হয় - Home is going যা অযৌক্তিক। তাই এটি কি হবে? উত্তর: Gerund.
4. Possessive adjective এর পরে Gerund বসে।
possessive গুলো হল: my, our, his, her, its, their, your, one's, Rahim's, Karim's.
যেমন: This is my ( reading) room.
এখানে my হলো possessive. আর এরপরে ব্রাকেটের অংশটুকু তাহলে কি হবে?
উত্তর: Gerund.
5. Objective form এর পরে Participle বসে।
objective form হলো: me, us, him, her, it, them, you.
যেমন: I saw him ( playing) cricket.
এখানে Him কি? উত্তর: objective form. তাহলে তারপরের ব্রাকেটের অংশটুকু কি হবে? উত্তর: Participle.
এখন অনেকেই বলবে, Her possessive এও আছে, আবার obejective এও। সেক্ষেত্রে কি হবে?
আসুন ২ টা উদাহরন দেওয়া যাক
1. I am afraid of her ( coming).
2. I saw her ( going) there.
প্রথম বাক্যটিতে her এর আগে preposition, Of আছে। her এর আগে preposition দেখলে সেটা possessive হবে। তাহলে প্রথম বাক্যের coming কি হবে? উত্তর: Gerund. কারন আমরা জেনেছি possessive এর পরে কি বসে? উত্তর: Gerund.
২ য় বাক্যটিতে, Her objective. তাহলে Going কি হবে? উত্তর: participle.
6. verb কে দুটি প্রশ্ন করবো,
একটা কি দ্বারা, অন্যটি কেমন দ্বারা।
কি দ্বারা প্রশ্ন করলে যদি মিলে তবে সেটি Gerund.
আর কেমন দ্বারা প্রশ্ন করলে যদি মিলে তবে সেটি participle.
উদাহরনে দেখি তাহলে
1. My hobby is ( gardening)
এখানে প্রশ্ন করি, আমার শখ কি? উত্তর আসে gardening. তাহলে gardening কি হবে? উত্তর: Gerund.
2. My hobby is interesting.
আমার শখ কেমন?
উত্তর আসে আনন্দদায়ক।
তাহলে interesting কি হবে? উত্তর: participle.
6. Ing যুক্ত word ছাড়া বাক্যটি মিলে গেলে সেটি Participle.
যেমন: 1. A (barking) dog seldom bite. এখানে barking বাদ দিলেও বাক্যটি মিলে তাই এটি participle.
আরো কিছু উদাহরন দেখা যাক,
2. A ( lost) opportunity never returns. (40 th bcs)
এখানে Lost বাদ দিলেও বাক্যটি অর্থ পুর্ণ হচ্ছে তাই এটি কি হবে? উত্তর: participle.
3. A ( retired) officer lives next door. (38 th bcs)
এখানে retired বাদ দিলে বাক্যটি অর্থ পুর্ন হয়। তাহলে retired কি হবে? উত্তর: participle.
7. দুটি কাজের মধ্যে অপেক্ষাকৃত আগে যে কাজটি ঘটে সেটি participle.
আসুন উদাহরনে দেখি -
(Hearing) the noise, the boy woke up.
এখানে, বাক্যটিতে আগে শব্দ শুনে তারপরে কিন্তু বালক টা জেগে উঠেছে। তাহলে আগে কোন কাজটি হয়েছে? উত্তর: শব্দ শুনা।
তাহলে Hearing কি হবে? উত্তর: participle.
আশা করি, এর বাইরে gerund participle আসবে না।
ভাল লাগলে লাইক কমেন্ট শেয়ার করুন।
গাইবান্ধার মহিমাগঞ্জে এস এস সি পরীক্ষায় নকলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল - সংবাদ আজকাল ষ্টাফ রিপোর্টারঃ গাইবান্ধার মহিমাগঞ্জে এস এস সি পরীক্ষায় নকলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এম প্রাই...
Transformation of sentences
Rearrange rules for ssc candidates
English suggestion for ssc 2020
এস এস সি ২০২০ পরীক্ষার্থীদের জন্য রসায়ন সাজেশন
নকলকে না বলুন
উন্মুক্ত নকলের উৎসবে শেষ হলো মহিমাগঞ্জে জে এস সি,জে ডে সি পরীক্ষা - সংবাদ আজকাল সংবাদ আজকাল ,ডেক্স : শেষ হলো জে এস সি,জে ডে সি পরীক্ষা দুঃখ জনক হলেও...
এস এস সি পরিক্ষা-2020 বোর্ড কর্তৃক নির্ধারিত ফি ছাড়া অতিরিক্ত ফি দাবী করলে কল করুন 106 নম্বরে দুদক টিম চলে যাবে নিজ স্কুলে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Website
Address
Rangpur
5741
Pandul Hazipara, Pandul , Ulipur, Kurigram
Rangpur, 5601
I am a teacher, a motivational speaker, a content creator and a social media marketer
Rangpur
Rangpur, 5350
Sohoj Academy is a E-learning platform in Bangladesh website Link: sohojacademy.com
Rangpur, 5400
An Authentic, Academic and Admission Care( Related to Physics)
Moyenpur
Rangpur, 5460
Moyenpur Kadamtala B.L High School It is a non-government high School 🏫
Gangachara
Rangpur, 5410
এই পেজটি সরকারি চাকুরিসহ সকল ধরনের চাকুরি ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির জন্য অনন্য সহায়িকা