Narangiri Government High School

Stay Home Stay Safe
Thanks Munna Barua & All of you

Stay safe stay home

SSC Result 2017 of
Narangiri Government High School

"এই স্বাধীনতা তখনি আমার কাছে প্রকৃত স্বাধীনতা হয়ে উঠবে, যেদিন বাংলার কৃষক-মজুর ও দুঃখী মানুষের সকল দুঃখের অবসান হবে।"
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

নারানগিরি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের বর্তমান মূহুর্ত
সংগৃহীত-- Tuhin Soumik

সবাইকে বাংলা নববর্ষের অনেক অনেক শুভেচ্ছা

আজ ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। বাঙালির হৃদয়ে রক্তের অক্ষরে লেখা একটি দিন।

ধন্যবাদ প্রবীর নন্দী স্যারকে আপনার নারানগিরি স্কুলের কর্মময় জীবনের চমৎকার মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য :)

অনেক ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি একটি পতাকা, একটি দেশ।সবাইকে জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

শারদীয় দূর্গোৎসবের আজ মহা
অষ্টমী।ধর্মীয় শাস্ত্রমতে মহাষ্টমীর মধ্যে দূর্গাদেবীর
মহাষ্টমীবিহীত পূজা শুরু হয়। এই দিনে দেবীকে বিশেষ
বিশেষ নানা দ্রবাদির মাধ্যমে নদের জল, ঝড়নার জল,
বৃষ্টির জল দ্বারা পূজা করা হয়। একেই বলে মহা অষ্টমী।
এছাড়া এই দিনে দূর্গাদেবীর ৯টি বিশেষ রুপে পূজা
করা হয়।

সবাইকে শারদীয় দুর্গাপূজার অনেক অনেক শুভেচ্ছা :)

ঈদ মোবারক
সবাইকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা
আনন্দে ও ভালো কাটুক সবার ঈদ

▒ শুভ সকাল ▒
আজ বুধবার | ৯ বৈশাখ ১৪২২ বঙ্গাব্দ | ২ রজব ১৪৩৬ হিজরি |২২ এপ্রিল ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দ
• ১৮৫৪ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন অঁরি লা ফন্তেইন, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বেলজিয়ান আইনজীবী।
• ১৮৭৬ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন রবার্ট বারানি, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রিয়ান পদার্থবিদ।
• ১৯০৯ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন রিতা লেভি-মোন্টালচিনি, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইতালিয়ান স্নায়ু।
• ১৯১৯ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ডোনাল্ড জেমস ক্র্যাম, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ।
• ১৯২৯ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন মাইকেল আতিয়াহ্ ফিল্ডস, তিনি ছিলেন পদক বিজয়ী একজন প্রথিতযশা ইংরেজ গণিতবিদ।
• ১৯৩৯ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন থেওদর রাইগেল, তিনি জার্মান আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদ।
• ১৯৫২ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ফ্রাসোয়া বেরলেয়ান্ড, তিনি ফরাসি অভিনেতা।
• ১৯৭৭ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন মার্ক ভ্যান বমমেল, তিনি ডাচ ফুটবলার।
• ১৯৮০ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন কোরা কারভউনি, তিনি গ্রিক অভিনেত্রী।
• ১৯৮৭ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ডেভিড মাটেওস, তিনি স্প্যানিশ ফুটবল খেলোয়াড়।
• ১৯২৯ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন হেনরি লেরলে, তিনি ছিলেন ফরাসি চিত্রশিল্পী।
• ১৯৪৫ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন উইলহেম চাউের, তিনি ছিলেন জার্মান গণিতবিদ।
• ১৯৮০ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন ফ্রিটজ সটরামান্ন, তিনি জার্মান রসায়নবিদ।
• ১৯৮৯ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন এমিলিও জিনো সেগরে, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইতালিয়ান বংশোদ্ভূত আমেরিকান পদার্থবিদ।
• ১৯৯৪ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন রিচার্ড নিক্সন, তিনি ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৭তম রাষ্ট্রপতি।
• ১৯৯৯ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন মুনির আহমেদ খান, তিনি ছিলেন পাকিস্তান বংশোদ্ভূত অস্ট্রিয়ান পদার্থবিদ ও প্রকৌশলী।
• ২০০৬ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন আলিডা ভাল্লি, তিনি ছিলেন ইতালিয়ান অভিনেত্রী।
• ২০১২ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন বিল গ্রানজার, তিনি ছিলেন আমেরিকান লেখক

What a match!!!!! and what a win!!!! Go ahed ,Bangladesh Cricket : The Tigers....we are always with you!!!!

█▓▒ শুভ সকাল ▒▓█
আজ সোমবার | ২৫ ফাল্গুন ১৪২১ বঙ্গাব্দ | ১৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৬ হিজরি | ৯ মার্চ ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দ
• ১৯২৯ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন জিল্লুর রহমান, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি।
• ১৯২৩ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ওয়াল্টার কোন, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রিয়ান বংশোদ্ভূত আমেরিকান পদার্থবিদ।
• ১৯৩৪ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন কাইয়ুম চৌধুরী, তিনি বাংলাদেশের স্বনামধন্য চিত্রশিল্পী।
• ১৯৪৭ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন কেরি হুলমে, তিনি নিউজিল্যান্ড লেখক।
• ১৯৬০ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ফিন কার্টার, তিনি আমেরিকান অভিনেত্রী।
• ১৯৭২ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন কের স্মিথ, তিনি আমেরিকান অভিনেতা।
• ১৯৮৪ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন আবডউলায় কনকো, তিনি ফরাসি ফুটবল খেলোয়াড়।
• ১৯৯১ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ব্রেননা ও'ব্রায়েন, তিনি কানাডিয়ান অভিনেত্রী।
• ১৯৫৪ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন ইভা আহ্নেরত-রোহলফস, তিনি ছিলেন জার্মান জ্যোতির্বিজ্ঞানী।
• ১৯৭৪ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন আর্ল উইলবার সাদারল্যান্ড জুনিয়র, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান শারীরবিজ্ঞানী।
• ১৯৮৩ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন উলফ ভন ইউলার, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ শারীরবিজ্ঞানী।
• ১৯৯২ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন মেনাচেম বেগিন, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইসরাইলি রাজনীতিবিদ ও ইসরাইলেরে ৬ষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী।
• ১৯৯৪ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন ফার্নান্দো রেয়, তিনি ছিলেন স্প্যানিশ অভিনেতা।
• ১৯৯৯ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন হ্যারি সমেরস, তিনি ছিলেন কানাডিয়ান সুরকার।
• ২০১২ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন জয় মুখার্জী, তিনি ছিলেন ভারতীয় অভিনেতা ও পরিচালক।
• ২০১৩ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন মেরটন সিম্পসন, তিনি ছিলেন আমেরিকান চিত্রশিল্পী

বিশ্বের উচ্চতম বিষয়াবলি:

¤ উচ্চতম প্রাণী = জিরাফ
¤ উচ্চতম হ্রদ = টিটিকাকা
¤ উচ্চতম মালভুমি = পামির(মধ্য এশিয়া)
¤ উচ্চতম জলপ্রপাত = এঞ্জেল(ভেনিজুয়েলা)
¤ উচ্চতম পিরামিড = খুফুর পিরামিড(মিশর)
¤ উচ্চতম আগ্নেয়গিরি = গুয়ালটিবি
¤ উচ্চতম গিরিপথ = আলপিনা
¤ উচ্চতম রাজধানী = লাপাজ(লাপাজ)
¤ উচ্চতম ভবন = বুর্জ খলিফা(UAE)
¤ উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ = এভারেষ্ট(নেপাল ও তিব্বত)
¤ উচ্চতম লিবার্টি = ষ্ট্যাচু অব লিবার্টি(যুক্তরাষ্ট)
¤ উচ্চতম শহর = ওয়েন চুয়ান

বিশ্বের দীর্ঘতম:

¤ দীর্ঘতম নদী = নীলনদ
¤ দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু = আকাশি কাইকিও
¤ দীর্ঘতম প্রাচীর = চীনের প্রচীর
¤ দীর্ঘতম সুড়ঙ্গ = সেইকান
¤ দীর্ঘতম খাল = গ্র্যান্ড
¤ দীর্ঘতম যুদ্ধ = শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধ(ব্রিটেন ও ফ্রান্স)
¤ দীর্ঘতম প্রাণালি = তাতার প্রণালি
¤ দীর্ঘতম সেতু = ওয়াহি গ্রান্ড(চীন)
¤ দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত = কক্সবাজার

বিশ্বের গভীরতম:

¤ গভীরতম হ্রদ = বৈকাল(কাস্পিয়ান=বৃহত্তম)
¤ গভীরতম খনি = ওয়েষ্টার্ন ডিপলেবেল
¤ গভীরতম মহাসাগর = প্রশান্ত
¤ গভীরতম গিরিপথ = হেলস ক্যানিয়ন

█▓▒ শুভ সকাল ▒▓█
আজ শনিবার | ১৬ ফাল্গুন ১৪২১ বঙ্গাব্দ | ০৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৬ হিজরি | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দ
• ১৯৯১ সালে এই দিনে প্রথম উপসাগরীয় যুদ্ধের শেষ হয়।
• ১৮৯৬ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ফিলিপ শওাল্টের হেঞ্ছ, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান ডাক্তার।
• ১৯০১ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন লিনাস পাউলিং, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ ও কর্মী।
• ১৯০৮ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন বিললিয়ে বার্ড, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেত্রী।
• ১৯১৫ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন পিটার মেডাওার, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্রাজিলিয়ান বংশোদ্ভূত ইংরেজ জীববিজ্ঞানী।
• ১৯১৮ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন আলফ্রেড বার্ক, তিনি ছিলেন ইংরেজ অভিনেতা।
• ১৯২৫ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন হ্যারি এইচ. করবেট, তিনি ছিলেন ইংরেজ অভিনেতা।
• ১৯৩০ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন লিয়ন ন্যাথান কুপার, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান পদার্থবিদ ও একাডেমিক।
• ১৯৩৯ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ড্যানিয়েল চি ৎসুই, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী চীনা বংশোদ্ভূত মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।
• ১৯৪৮ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন স্টিভেন চু, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান পদার্থবিদ।
• ১৯৫০ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন আজম খান, তিনি ছিলেন জনপ্রিয় বাংলাদেশী গায়ক।
• ১৯৫৩ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন পল ক্রুগম্যান, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান অর্থনীতিবিদ।
• ১৯৮৭ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন আন্তোনিও চান্দ্রেভা, তিনি ইতালিয়ান ফুটবল খেলোয়াড়।
• ১৯৩৬ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন চার্লস নিকোলে, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি জীববিজ্ঞানী।
• ১৯৭৭ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন এডি অ্যান্ডারসন, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেতা।
• ১৯৮৬ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন লরা জেড. হবসন, তিনি ছিলেন আমেরিকান লেখক।
• ১৯৮৭ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন স্টিফেন টেননান্ত, তিনি ছিলেন ইংরেজ লেখক।
• ২০০৪ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন কারমেন লাফরেত, তিনি ছিলেন স্প্যানিশ লেখক।
• ২০০৬ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন ওয়েন চেম্বারলেইন, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান পদার্থবিদ।
• ২০১২ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন বাই জিং, তিনি ছিলেন চীনা অভিনেত্রী।
• ২০১৩ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন ডোনাল্ড আর্থার গ্লেজার, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান পদার্থবিদ ও স্নায়ু-জীববিজ্ঞানী।

শর্টকাট টেকনিকঃ
-----------------
সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়ঃ

প্র রা মৌ নি --- আ বি নি -- ম বাং --
জ সং বি

আসুন, মিলিয়ে নেই-
১। প্র- প্রজাতন্ত্র
২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৩। মৌ- মৌলিক অধিকার
৪। নি- নির্বাহী বিভাগ
৫। আ- আইন সভা
৬। বি- বিচার বিভাগ
৭। নি- নির্বাচন
৮। ম- মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
৯। বাং- বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
৯ক। জ- জরুরী বিধানাবলী
১০। সং-সংবিধান সংশোধন
১১। বি- বিবিধ।।।
-------------------------------
জেনে নিন বাংলাদেশের সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য
-------------------------------------------------
#মানব উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪২ তম
#বিশ্বে পর্যটক সমাগমের সখ্যায় বাংলাদেশের অবস্থান ৪৫তম
#তৈরি পোষাক শিল্পে বিশ্বে ২য়
#বাংলাদেশের গড় আয়ু বর্তমানে ৭০ বছর, যা ভারত পাকিস্তানের চেয়ে বেশি
#বাংলাদেশের মিশা সওদাগর বিশ্বের একমাত্র অভিনেতা যিনি একটিমাত্র ভাষায় সর্বাধিক সংখ্যক (৮০০ এর অধিক) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন
#বাংলাদেশের গীতিকার গাজি মাযহারুল আনোয়ার পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বাধিক সংখ্যক গান লিখেছেন, প্রায় ২১,০০০। এই তথ্য বিবিসি এশিয়ার প্রখ্যাত গীতিকারদের ওপর জরিপ চালিয়ে প্রকাশ করেন।।।

----------------------------------------------
১. জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পরিষদের
সভাপতি কে?
উঃ প্রধানমন্ত্রী
২. 'মধুবালা' কোন জাতের ফসল?
উঃ হলদে জাতের তরমুজ
৩. ভারতের নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল
কতটি?
উঃ ১৬৮৭ টি
৪. বিশ্বের কোন দেশে প্রথম মেধাভিত্তিক সিভিল সার্ভিসের সূচনা হয়?
উঃ চীনে
৫. 'যাপিত জীবন' উপন্যাসের
রচয়িতা কে?
উঃ সেলিনা হোসেন
৬. বিপ্রদাস পিপলাই রচিত কাব্যের নাম
কি?
উঃ মনসা বিজয়
৭. চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদ
রচনা করেন কে?
উঃ কাহ্নপা
৮. বিশ্ব শিক্ষক দিবস কবে?
উঃ ৫ অক্টোবর
৯. ২০১৪ সালের ফিফা বিশ্বকাপ
কতটি শহরে অনুষ্ঠিত হয়?
উঃ ১২টি
১০. বর্তমানে বিশ্বের
কতটি দেশে সরকারি ভাষা ফরাসি?
উঃ ৩২টি
১১. বাংলাদেশসহ বিশ্বের
কতটি দেশে গুগলের কার্যালয় রয়েছে?
উঃ ৪৯টি
১২. দ্বীপের মহাদেশ বলা হয় কোন
দেশকে?
উঃ অস্ট্রেলিয়াকে
১৩. বিশ্বের দ্বিতীয় স্বীকৃত
ভাষা কোনটি?
উঃ স্প্যানিশ
১৪. ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতির নাম কি?
উঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ
১৫. পৃথিবীতে মহাসাগর কয়টি?
উঃ ৫টি
দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে দাবায় প্রথম "গ্রান্ড মাস্টার"
খেতাব অর্জন করেন - নিয়াজ মোর্শেদ ।
*** দেশে গণশিক্ষা কার্যক্রম চালু হয় – 1987 সালে ।
*** বর্তমানে বিসিএস ক্যাডার – 28 টি ।
*** ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য – 28 টি ।
*** জাতীয় ডায়াবেটিস সচেতনতা দিবস - 28 ফেব্রুয়ারি ।
*** উপমহাদেশের
রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তর - 1912
সালে ।
*** বঙ্গভঙ্গ কার্যকর হয় – 1912 সালে।
*** মালয়েশিয়া স্বাধীনতা লাভ করে - 1957 সালে ।
*** গ্রামীন ব্যাংক প্রকল্পের যাত্রা শুরু হয় - 1976
সালে ।
*** জাতীয় পরিবার পরিকল্পনা নীতি - 1976 সালের ।
*** মহিলা পুলিশ নিয়োগ – 1976 সালে ।
*** এস.এস.সি তে গ্রেডিং চালু হয় – 2001 সালে ।

█▓▒ শুভ সকাল ▒▓█
আজ শুক্রবার | ১৫ ফাল্গুন ১৪২১ বঙ্গাব্দ | ০৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৩৬ হিজরি | ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দ
• ২০০৪ সালে এই দিনে একুশে বইমেলা থেকে ফেরার পথে ড. হুমায়ুন আজাদকে জামায়াতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ নামক ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের হত্যা প্রচেষ্টা করে।
• ১৮৮১ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন লাউৎসেন এখবার্টস ইয়ান ব্রাউয়ার, তিনি ছিলেন ওলন্দাজ গণিতবিদ।
• ১৯০২ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন জন স্টাইন্‌বেক্‌, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান লেখক।
• ১৯২৬ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ডেভিড হান্টার হুবেল, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কানাডিয়ান নিউরোবায়োলজি।
• ১৯৪০ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ভি বিশ্বনাধন, তিনি ভারতীয় চিত্রশিল্পী।
• ১৯৪২ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন রবার্ট হাওয়ার্ড গ্রাবস, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ।
• ১৯৮০ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন চেলসিয়া ক্লিনটন, তিনি আমেরিকান সাংবাদিক।
• ১৯৮৩ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন হায়লেয় হল্ট, তিনি ইংরেজ অভিনেত্রী এবং গায়িকা।
• ১৯৮৬ সালে এই দিনে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন জনাথন মরেইরা, তিনি ব্রাজিলিয়ান ফুটবল খেলোয়াড়।
• ১৯৩৬ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন ইভান পাভলভ, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রাশিয়ান শারীরবিজ্ঞানী।
• ১৯৭৭ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন জন ডিকসন কার, তিনি ছিলেন আমেরিকান লেখক।
• ১৯৮৯ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন কনরাড লরেঞ্জের, তিনি ছিলেন নোবেল বিজয়ী অস্ট্রিয়ান প্রাণিবিজ্ঞানী।
• ১৯৮৯ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন পল অসওয়ালদ আহ্নেরত, তিনি ছিলেন জার্মান জ্যোতির্বিজ্ঞানী।
• ১৯৯৮ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন জর্জ হার্বার্ট হিচিংস, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান বিজ্ঞানী।
• ২০০৬ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন লিন্ডা স্মিথ, তিনি ছিলেন ইংরেজ কৌতুকাভিনেতা এবং লেখক।
• ২০১০ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন মেডেলিন ফেররন, তিনি ছিলেন কানাডিয়ান লেখক।

আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস।

ভাষাকে নিয়ে মানুষের হৃদয় লালিত পালিত ও বিকশিত, ভাষার জন্য বলা যায় মানুষ আজ সভ্য আজ এত উন্নত এবং সৃস্টির সেরা জীব। ভাষাই মানুষকে দিয়েছে মনের ভাব প্রকাশ করার, ভাল মন্দ প্রকাশ করার শক্তি যা আমাদের করেছে সামাজিক এবং সেই সাথে করেছে একে অন্যয়ের সহায়ক। মা, মাতৃভাষার সাথে নাড়ির টান ও সর্ম্পক অবিচ্ছেদ্য।

আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস চলে আসছে ২০০০ সাল হতে যখন বাংলাদেশ সরকার অফিসিয়ালি ইউনেসকোতে আবেদন করে এবং ১৯৯৯ সালে ১৭ নভেম্বরে ইউনেস্কোর সাধারন কনফরেন্সে সবসম্মতি ক্রমে গৃহীত হয় যেখানে ২১ এ ফেব্রুয়ারীকে "আর্ন্তজাতিক মাতৃ ভাষা দিবস" হিসেবে ঘোষনা করা হয়। এই ঘোষণার ফলে আমাদের একুশের গৌরবোজ্জল ইতিহাস বিশ্ব দরবারে ছড়িয়ে গেছে । ২০০০ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন হওয়া এতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। আমাদের মত জাতিসংঘের ১৮৮টি সদস্য দেশেও উদযাপিত হয়ে থাকে এই আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ।

এটা বাংলাদেশের জন্য এক অবিস্বরনীয় অর্জন বলাযায় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জনের পর এটিই সবচেয়ে বড় অর্জন। আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবস শুধু বাংলাদেশের জন্য নয় বরং এটি সকল মানুষের সকল ভাষার সারা বিশ্বের জন্য গৈরবের, সকলের ভাষাকে ভালবাসার জানার এবং উন্নয়নের জন্য ভাবার দিন। তাসত্বেও বাংলাদেশই সবচেয়ে গর্বিত আর্ন্তজাতিক মাতৃভাষা দিবসের জন্য কারন বাংলাদেশের এবং ভাষা শহীদদের জন্যই আজ আমাদের সারা বিশ্বের মানুষের এ পাওয়া।

এবার একটু ফিরেদেখা আর্ন্তজাতিক মাতৃ ভাষা দিবসের ইতিহাস: আমরা বাঙালি ,বাংলা আমাদের মাতৃভাষা । বিশ্বের প্রায় ৩০কোটি মানুষের মাতৃভাষা বাংলা । মাইকেল , বঙ্কিমচন্দ্র ,রবীন্দ্রনাথ ,নজরুল ,জীবনান্দ,শরতচন্দ্রসহ অসংখ্য সাহিত্যকর্মী ও ভাষাপ্রেমী মনীষীর কর্মপ্রয়াসে বাংলা ভাষা উন্নীত হয়েছে আন্তর্জাতিক মানে ।

২১শে মার্চ ১৯৪৮ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ ঘোষনা দেন যে উর্দু এবং শুধুমাত্র উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাস্ট্র ভাষা। তখন পাকিস্তান দুভাগে ছিল এক পশ্চিম ও পুর্ব পাকিস্তান( যা বর্তমানে বাংলাদেশ)। এ ঘোষনার পর পুর্ব পাকিস্তান( যা বর্তমানে বাংলাদেশ) এর জনগন যাদের মাতৃভাষা বাংলা সবাই প্রতিবাদ করে।

১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী ,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের ঐতিহাসিক আমতলায় হাজার হাজার ছাত্রছাত্রী একত্র হয়েছিলেন সেই উদ্দীপ্ত তরুণদের মধ্যে তুমুল উত্তেজনা চলছিল । রাষ্ট্রভাষা বাঙলা চাইব -এই দাবিতে এক অদ্ভুত চঞ্চলতা চলছিল । তারা সেইদিন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর সব ধরনের নিপীড়নের বিবরুদেদ্ধ রুখে দাড়াতে যূথবদ্ধ হয়ছিলেন । তারা সেদিন বজ্রদীপ্ত কন্ঠে ১৪৪ ধারা ভাংগার পক্ষে রায় দিয়েছিলেন । তার পর দলে দলে বিভক্ত হয়ে ছাত্রছাত্রীরা মিছিল বের করলে পুলিশ তাদের উপর লাঠিপেটা করে ,কাদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে ,গুলি করে হত্যা করে সালাম,বরকত,রফিক, শফিক ,জব্বারসহ অরো নাম না জানা অনেককে ।


কিন্তু সেই নৃশংস হত্যাকান্ড অমিত প্রাণের কল্লোল থামাতে পারে না । আন্ন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে গোটা শহরে ,সারা দেশে । তারপরদিন প্রথম শহীদ দের স্মরণ করে ঢাকায় শহীদ মিনার তৈরী করা হয় যা পাক শাসক ভেংগে ফেলে।

সময়টা ছিল ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারীর বিকেলে তিনটা ২০ থেকে ৫০ মিনিট । সেই বিকেলের ৩০ মিনিটে তারা নির্ধারণ করে দিয়েঠছলেন আমাদের জাতি আর মাতৃভাষার ভবিষ্যতকে । এই সেই ৩০ মিনিট যখন পুলিশ সতর্কবাণী না উচ্চারণ করেই নির্বিচারে গুলি চালিয়েছিলেন । এই সেই ৩০ মিনিট যা প্রতিবাদী তরুণ তরুণীদের সমবেত শক্তিকে অরো বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছিল , তাদের সংকল্প আরো অটল করে তুলেছিল । তারা গুলির সামনে বুক পেতে দেওয়ার সাহস দেখিয়েছিলেন । সেই ৩০ মিনিটই নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন আমাদের মহান মাতৃভাষার আর জাতির ভাগ্য ,যা কিনা স্ফুলিংগ হিসেবে কাজ করছে । সেই স্ফুলিংগ দাবানলের মত ছড়িয়ে পড়েছিল শহর থেকে গ্রামে , প্রতিটি জনপদে ।

এরপর একটি তারিখ ২১শে ফেব্রুয়ারী ,একটি বছর ১৯৫২ সাল আমাদের অত্ত্যন্ত আপন হয়ে আমাদের হৃদয়ে চিরকালের জন্য ঠাই পেয়ে গেছে । আমাদের ভাষা বাংলাকে আমরা নিজের করে পেয়েছি । আমরা একটি দেশ পেলাম যার নাম বাংলাদেশ । আর একটি দিবস পেলাম যাকে সারা বিশ্ব স্বীকৃতি দিল আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ।

আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। দখিন সমীরণের শিহরণ জাগানো ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন। সকল বয়সের নারী-পুরুষ ও বিভিন্ন সংগঠনের নানা আয়োজনে পালন করছে দিনটি। মানুষকে তার অনুভূতি জাগ্রত করে সম্মান জানাতে। ভালবাসা হচ্ছে প্রাণের স্পন্দন। আকুতির বহির্প্রকাশ। শুধু প্রেমিক ও প্রেমিকার মেলবন্ধন নয়। এদিন মা-বাবা, ভাই-বোন, ছেলে-মেয়ে, বন্ধু-বান্ধব কিংবা নিকট আত্মীয় সকলেরই হৃদয়ের ভালবাসার দিন আজকের বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে।

ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক আজ বসন্ত.!!
সবাইকে বসন্তের শুভেচ্ছা.. .

*বিশ্বের প্রথম ফুটবল ক্লাবের নাম
কি?
-শোকিন ক্লাব, ইংল্যান্ড
*বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সয়াবিন
উৎপন্ন হয় কোন দেশে?
-ব্রাজিলে
*সোনারগাঁও এর পূর্বনাম ছিল?
-সুবর্ণগ্রাম
*বায়েজিদ বোস্তামী’র দরগাহ
অবস্থিত?
-চট্রগ্রামে
*লালবাগ কেল্লার নির্মান কাজ
আরম্ভ করেন?
-যুবরাজ মোহাম্মদ আযম
*লালবাগ দুর্গের অসমাপ্ত কাজ
সমাপ্ত করেন?
-শায়েস্তা খান
*লালবাগ কেল্লার আদি নাম?
-আওরঙ্গবাদ দূর্গ
*বাংলার রাজধানী রাজমহল
থেকে ঢাকায় স্থানান্তর
করেন?
-সুবাদার ইসলাম খান
*সুবাদার ইসলাম খান ঢাকার নাম
রাখেন?
-জাহাঙ্গীরনগর
*সপ্তম শতাব্দীতে নির্মিত
পাহাড়পুরের
বৌদ্ধবিহারটি কি নামে পরিচিত
ছিল?
-সোমপুর বিহার
*দেশব্যাপী শিক্ষার
বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচী শুরু
হয়?
-১৯৯৩ সালে

আগামীকাল (শুক্রবার) এসএসএসি ও সমমানের প্রথম পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সব পরীক্ষার্থীর জন্য শুভ কামনা।

সবাইকে নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা

আজ বড়দিন। প্রভু যিশুর জন্মদিন। দুনিয়ার খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব। বাংলাদেশসহ দুনিয়ার প্রায় সব প্রান্তেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ উৎসব। শুধু খ্রিস্টানরাই নন, অন্য ধর্মাবলম্বীরাও শামিল হন এ উৎসবে।

যিশুখ্রিস্টের জীবন, মৃত্যু ও পুনরুত্থানকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে খ্রিস্টধর্ম। এ ধর্মের ঘোষণা হচ্ছে, ঈশ্বরের অনুগ্রহে যিশুর ওপর বিশ্বাস আনার মাধ্যমে মানুষ মুক্তি পেতে পারে, তার সব পাপ ঈশ্বর ক্ষমা করে দিতে পারেন এবং মানুষ এক অনন্ত সুখের জীবন লাভ করতে পারে। 'দুই হাজার বছর আগে প্রভু যিশু মানুষরূপে এ জগতে এসেছিলেন। তিনি ছিলেন নিষ্পাপ ও পবিত্র। মানুষের পাপের ক্ষমা করার জন্য যিশু তার নিজের জীবন ক্রুশকাঠে বলি হিসেবে দিয়েছিলেন।' (রোমীয় ৮:৩:১, পিতর ২:২৪)।

খ্রিস্টধর্ম জীবনের প্রতি ইতিবাচক আশাবাদ ব্যক্ত করে। যিশুর মাধ্যমে ঈশ্বরের আবির্ভাবকে দেখা হয় অাঁধারে ঢাকা দুনিয়ায় আশার আলো হিসেবে। আর যিশুর পুনরুত্থান ছিল সেই আশার প্রতি ঈশ্বরের ইতিবাচক সম্মতি এবং সৃষ্টির প্রতি ঈশ্বরের ভালোবাসার নজির।

যিশুর মৃত্যু-পরবর্তীকালে ধীরে ধীরে বড়দিনের উৎসব উদ্যাপন শুরু হয়। খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকে যিশুর জন্মদিন পালিত হতো দুটি পৃথক দিনে। যিশুর জন্মদিন সে সময় রোমান সাম্রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলে ২৫ ডিসেম্বর এবং পূর্বাঞ্চলে (মিসর ও মধ্য এশিয়া) জানুয়ারির ৬ তারিখে উদ্যাপিত হতো। এরপর ২৫ ডিসেম্বরই যিশুর জন্মদিন হিসেবে নির্ধারিত হয়। ৩৫০ খ্রিস্টাব্দে বিশপ অব রোম, পোপ প্রথম জুলিয়াস ২৫ ডিসেম্বরকে যিশুখ্রিস্টের জন্মের তারিখ হিসেবে নির্ধারণের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন।

রোমান প্যাগানদের একটি উৎসবের আদলে শুরু হয়েছিল বড়দিনের উৎসব। প্যাগানরা বৃক্ষ পূজা করত। এ রীতির অনুকরণে শুরু হয় ক্রিসমাস ট্রি'র সাজসজ্জা। বর্তমানে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতি বছর ৩ কোটির বেশি সত্যিকার ক্রিসমাস ট্রি বিক্রি হয়। একটি ক্রিসমাস ট্রি বিক্রির আগে প্রায় ১৫ বছর ধরে পরিচর্যা করা হয়। অষ্টাদশ শতকে মোমবাতি দিয়ে ক্রিসমাস ট্রি সজ্জা চালু হয়। ১৮৯৫ সালে ক্রিসমাস ট্রি সজ্জায় প্রথম বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবহার হয়।

তুরস্কের পারারায় ২৭০ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেছিলেন নিকোলাস। এ নিকোলাসই পরবর্তীকালে মায়রার বিশপ হয়েছিলেন। ৩২৫ খ্রিস্টাব্দে কাউন্সিল অব নাইসয়ার সিনিয়র বিশপদের একজন ছিলেন এ সেন্ট নিকোলাস। ১০৮৭ খ্রিস্টাব্দে একদল নাবিক সেন্ট নিকোলাসের অস্থি তুরস্ক থেকে স্থানান্তর করে ইতালির বারির এক সমাধিক্ষেত্রে সমাহিত করেন। সেখানে এক দেবীর মাজারে স্থাপিত হয় সেন্ট নিকোলাসের সমাধি। কথিত আছে, এ দেবী শিশুদের মোজা উপহার দিয়ে পূর্ণ করে দিতেন। সেন্ট নিকোলাসের অনুসারীরা তার মৃত্যুদিনে নিজেদের মধ্যে উপহার বিনিময় করতেন। ১৮২২ খ্রিস্টাব্দে ইউনিয়ন সেমিনারির অধ্যাপক ড. ক্লেমেন্ট মুর এক কবিতায় সেন্ট নিকোলাসের উপহারের আশায় শিশুদের মোজা ঝুলিয়ে রাখার একটি গল্প উল্লেখ করেন। ক্লেমেন্ট মুরের এ কবিতা থেকেই আধুনিক সান্তা ক্লজের উদ্ভব। এখন পর্যন্ত দুনিয়ার সবচেয়ে বড় উপহারের মোজা তৈরি করা হয়েছে লন্ডনে। মোজাটি ১০৬ ফুট ৯ ইঞ্চি লম্বা, ৪৯ ফুট ১ ইঞ্চি চওড়া ছিল। মোজাটির মধ্যে শিশুদের জন্য ১ হাজারটি উপহার রাখা ছিল। ২০০৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর লন্ডনের চিলড্রেন সোসাইটি মোজাটি তৈরি করেছিল।

ক্রিসমাস উৎসবে তিনটি রঙকে প্রাধান্য দেয়া হয়_ সবুজ, লাল ও সোনালি। সবুজ জীবনের রঙ, লাল হচ্ছে যিশুর রক্তের প্রতীক আর সোনালি রঙ আলো ও সম্পদের প্রতীক।

বড়দিনে শুভেচ্ছা বিনিময়ে সবাই 'মেরি ক্রিসমাস' বলেন। যদিও শব্দটি ব্যবহারের প্রকৃত উৎস নিশ্চিত নয়। বলা হয়, ১৮৪৩ সালে প্রকাশিত জনপ্রিয় লেখক চার্লস ডিকেন্সের ক্রিসমাস ক্যারল থেকে 'মেরি ক্রিসমাস' সম্বোধন জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ক্রিসমাস গীত বলে পরিচিত 'জিঙ্গেল বেল'-এর গীতিকার জেমস লর্ড পিয়েরপন্ট। ১৮৫৭ সালে গানটি প্রকাশিত হয়েছিল।

সবাইকে বড়দিনের শুভেচ্ছা, 'মেরি ক্রিসমাস'।

জয় বাংলা, বাংলারই জয় । ৪৪ তম বিজয় দিবসে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিন্দন । ৪৪ তম বিজয় দিবসে দারিদ্রতা মুক্ত অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চাই ।

শেষ দুটি ওডিআই তে আরাফাত সানি কে বাদ দেওয়ার পর অনেকেরই
মন্তব্য ছিলো নেগেটিভ। অনেকেই দেখলাম নির্বাচকদের
সমালোচনা করেছে। জনাব ফারুক সাহেবকে গালাগালি করেছেন। এখন
শুনুন আসল কাহিনী।
আরাফাত সানিকে নির্বাচকরা বাদ দেওয়ার আসল কারন হচ্ছে সাসপেক্ট
বোলিং এ্যাকশন। সর্বশেষ ৩ টি ম্যাচে আরাফাত সানির কনুই
ভেঙেছে ১৫° এর উপরে যেটা বর্তমানের একটা বোলারের জন্য
হুমকিস্বরূপ। এই সিরিজে সানির বেশকিছু বল ১৮°
থেকে আরো বেশি এ্যাঙ্গেলে ডেলিভারী হয়েছে। আর
এজন্যই আরাফাত সানিকে সাসপেক্ট বোলিং এ্যাকশন থেকে বাঁচাতেই
নির্বাচক ও বিসিবি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এটি বরং সানির জন্যই বেটার।
সো, এটা নিয়ে আমাদের আর গালাগালি বা সমালোচনার কোনো কিছুই
নাই। ঠিকই করেছেন নির্বাচকরা।

ফিলিপ হিউজের দূর্ভাগ্যজনক মৃত্যুঃ সাথে বিরল কিছু
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ফিলিপ হিউজের অকাল মৃত্যু যেমন সাড়া দুনিয়ার ক্রিকেট প্রেমীদের কাঁদিয়েছে । সাথে সাথে তার মৃত্যু এক আজিব আলোড়ন সৃষ্টি করেছে । কারন এই পর্যন্ত সাড়া দুনিয়ায় ঘাড়ে আঘাতের ফলে ব্রেইনে ব্লিডিং হওয়ার ঘটনা ঘটেছে পৃথিবীর ইতিহাসে মাত্র ১০০ জনের । আর ক্রিকেট বল লেগে ব্রেইন ব্লিডিং এর ঘটনা দুনিয়ার প্রথম শিকার এই ফিলিপ ।
ফিলিপ হিউজ সিডনির সেইন্ট ভিন্সেন্ট হাসপাতালে মারা যাওয়ার পর তার চিকিৎসক ডাঃ পিটার ব্রাকনার সংবাদ সম্মেলনে তার কারন বর্ননা করেন । এবং ফিলিপ কে দূভাগ্যবান বলে আখ্যায়িত করেন । কারন ফিলিপ পিটারের মৃত্যু হয়েছে - vertebral artery ইঞ্জুরি হয়ে । যা খুবই বিরল ঘটনা । আর ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম ।
এনাটমি চিন্তা করলেই মেকানিজম খুব ইজি । আমরা জানি সাবক্লাভিয়ান আর্টারি থেকে তৈরী হয় এই ভার্টিব্রাল আর্টারি । সেটা উপরে গিয়ে ব্রেইনে গিয়ে সার্কেল অফ উইলিস ফর্ম করতে সাহায্য করে। সেখানেই থাকে এই ভার্টিব্রাল আর্টারির ব্রাঞ্চ ব্যাসিলার আর্টারি ও পোস্টেরিয়র ইনফেরিয়র সেরেবেলার আর্টারি (PICA) । ভার্টিব্রাল আর্টারি ইঞ্জুরি হওয়ার ফলেই ব্লিডিং হয় এই ব্যাসিলার আর্টারি থেকে । এভাবেই ঘাড়ে আঘাত লাগলে ব্লিডিং হতে পারে ব্রেইনের ভিতরে ।
জন্মদিন আসতে আর মাত্র তিন দিন বাকি । এমন ২৫ বছরের যুবকের অকাল মৃত্যু সত্যি খুব বেদনাদায়ক।
আল্লাহ্ না করুক এভাবে যেনো আর কোনো ক্রিকেট খেলোয়াড়কে অকালে বলের আঘাত পেয়ে মৃত্যুর দুয়ারে না পৌছাতে হয়

#বিশ্বের কিছু বিরোধপূর্ণ স্থান:

► গোলান মরুভূমি---- ইসরাইল ও সিরিয়া
► আবু মুসা দ্বীপ---- আরব আমিরাত ও ইরান
► কুরিল দ্বীপ---- রাশিয়া ও জাপান
► শাখালিন দ্বীপ---- রাশিয়া ও জাপান
► শাত-ইল-আরব---- ইরান ও ইরাক
► ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ---- বৃটেন ও আর্জেন্টিনা
► নার্গানো কারাবাখ---- আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া
► পেরেজিল বা লায়লা দ্বীপ---- স্পেন ও মরক্কো
► নিউমুর---- বাংলাদেশ ও ভারত

#বিশ্বে বিরোধপূর্ণ কিছু সীমান্ত স্থান:

►সিয়াচেন হিমবাহ --- ভারত ও পাকিস্তান
►গোলান মালভূমি --- সিরিয়া ও ইসরাইল
►শাত-ইল-আরব --- ইরাক ও ইরান
►জেরুজালেম --- ফিলিস্তিন ও ইসরাইল
►মংড়ু --- বাংলাদেশ ও মিয়ানমার
►ইমফাল --- ভারত ও মায়ানমার
►লাদাখ --- জম্মু কাশ্মীর ও চীন
►নাগার্নো কারাবাখ --- আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া
►পানমুনজম --- উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া

#বিশ্বে বিরোধপূর্ণ কিছু দ্বীপ:

►নিউমুর / পূর্বাশা অন্তরীপ --- বাংলাদেশ ও ভারত
►হানিস দীপপুঞ্জ --- ইয়েমেন ও ইরিত্রিয়া
►স্প্রাটলি দ্বীপপুঞ্জ --- ভিয়েতনাম ও চীন
►প্যারোলাস দ্বীপ --- চীন ও তাইওয়ান
►শাখালিন দ্বীপপুঞ্জ --- জাপান ও রাশিয়া
►ফকল্যান্ড দ্বীপ --- ব্রিটেন ও আর্জেন্টিনা
►কুরিল দ্বীপপুঞ্জ --- রাশিয়া ও জাপান
►পেরেজিল/লায়লা দ্বীপ ---স্পেন ও মরক্কো
►আবু মুসা দ্বীপ --- সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইরান ।

অজানা মজার তথ্য

HTTP — Hyper Text Transfer Protocol.
► HTTPS — Hyper Text Transfer Protocol Secure.
► IP — Internet Protocol.
► URL — Uniform Resource Locator.
► USB — Universal Serial Bus.
► VIRUS — Vital Information Resource Under Seized.
► 3G — 3rd Generation.
► GSM — Global System for Mobile Communication.
► CDMA — Code Divison Multiple Access.
► UMTS — Universal Mobile Telecommunication System.
► SIM — Subscriber Identity Module.
► AVI — Audio Video Interleave
► RTS — Real Time Streaming
► SIS — Symbian OS Installer File
► AMR — Adaptive Multi-Rate Codec
► JAD — Java Application Descriptor
► JAR — Java Archive
► 3GPP — 3rd Generation Partnership Project
► 3GP — 3rd Generation Project
► MP3 — MPEG player lll
► MP4 — MPEG-4 video file
► AAC — Advanced Audio Coding
► GIF — Graphic Interchangeable Format
► JPEG — Joint Photographic Expert Group
► BMP — Bitmap
► SWF — Shock Wave Flash
► WMV — Windows Media Video
► WMA — Windows Media Audio
► WAV — Waveform Audio
► PNG — Portable Network Graphics
► DOC — Document (Microsoft Corporation)
► PDF — Portable Document Format
► M3G — Mobile 3D Graphics
► M4A — MPEG-4 Audio File
► NTH — Nokia Theme(series 40)
► THM — Themes (Sony Ericsson)
► MMF — Synthetic Music Mobile Application File
► NRT — Nokia Ringtone
► XMF — Extensible Music File
► WBMP — Wireless Bitmap Image
► DVX — DivX Video
► HTML — Hyper Text Markup Language
► WML — Wireless Markup Language
► CD — Compact Disk. ► DVD — Digital Versatile Disk.
► CRT — Cathode Ray Tube.
► DAT — Digital Audio Tape.
► DOS — Disk Operating System.
► GUI — Graphical User Interface.
► ISP — Internet Service Provider.
► TCP — Transmission Control Protocol.
► UPS — Uninterruptible Power Supply.
► HSDPA — High Speed Downlink Packet Access.
► EDGE — Enhanced Data Rate for GSM [Global System for Mobile Communication]
► VHF — Very High Frequency.
► UHF — Ultra High Frequency.
► GPRS — General Packet Radio Service.
► WAP — Wireless Application Protocol.
► ARPANET — Advanced Research Project Agency Network.
► IBM — International Business Machines.
► HP — Hewlett Packard.
► AM/FM — Amplitude/ Frequency Modulation.
► WLAN — Wireless Local Area Network