নারী সাধন

নারীকে শারীরিক সর্ম্পকে অতৃপ্ত রেখো না, তার চাইতে বরং তাকে জ্বালিয়ে হত্যা করো।।

একটি গবেষনায় দেখা গেছে ৯৫% নারী তার প্রেমীকের নিকট যতটুকু শারীরিক তৃপ্তি পেয়েছে তার ১০% তৃপ্তিও স্বামীর নিকট পায় না, এমন কি যখন একই প্রেমীকের সাথে বিবাহ হয় তারপরেও।

আপনি মানুন বা না মানুন, একজন নারী যখন বিয়ের পর শারীরিক ভাবে মোটা হয়ে যায় তখনি তার স্বামী পরকিয়ায় আসক্ত হওয়ার সম্ভবনা ৮৫% বেড়ে যায়।

নারী যদি পুরুষের আকাঙ্খা ও প্রত্যাশার বিষয় হয়ে থাকতে চায়, তবে সর্বপ্রথম তার পেটের চর্বি কমাতে হবে। নতুবা খুব শিঘ্রই সে পুরুষের নিকট ধানের বস্তা হয়ে উপস্থাপন হবে।।

একটি পার্ফেক্ট নারী দেহ যেখানে থাকতে হবে সুডোল স্তনযুগল, কদলী বৃক্ষের ন্যায় নিতম্ব কিন্তু সেখানে থাকতে পারবে না, মেদবহুল থলথলে ভুড়ি অর্থাৎ পেটের চর্বি। এই কারনেই বলা হয়ে থাকে নারী ১৬-৩৬ বছর পর্যন্তই নারী তারপর সে আর নারী নয়, সে তখন মা, মাসি, ভাবি বা এমন কেউ যেখানে কামনা বাসনা বা কোন পুরুষের রীপুকে ত্বরান্বীত করে না।

নারীর প্রেম বিষয়ে বাংলাদেশে সাধারন প্রেমিকদের ভুল ধারনাগুলো-

যে সকল ছেলে মেয়েরা রিলেশন করে বিশেষ করে একটু কম বয়সের ছেলেরা তাদের প্রেমীকা যাতে কখনো তাকে ছেড়ে না যায় এ জন্য তাদের সাথে শারীরিক রিলেশন তৈরী করে, বলতে গেলে অধিক প্রেমে আত্ত্বহারা হয়ে তাকে হারানোর ভয়ে। কিছু লুচ্চা টাইপ পুরুষ নিজের কাম বাসনা সিদ্ধ করতে প্রেমের নামে শারীরিক রিলেশন করে, এবং এরা পরবর্তীতে তাদের মেয়ে পার্টনারকে ধোকা দেয়। কিন্তু যে সকল যুবক তাদের পার্টনারকে হারানোর ভয়ে শারীরিক রিলেশন তৈরী করে আবার কেউ কেউ তারে ভিডিও করে রাখে তাদের জন্য একটি বিশেষ বার্তা- দেখুন সমাজে নারী এক বিচিত্র প্রানী, আপনি যদি স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দিকে তাকান তবে দেখবেন প্রায় ৮৫% ছেলে মেয়েই রিলেশন আছে মানে তারা কারো না কারো সাথে প্রেমের সর্ম্পকে রয়েছে। এদের মাঝে রিলেশনের বিয়ে হয় মাত্র ৫% বাকিগুলোর বিয়ে স্যটেল ম্যরেজ অর্থাৎ পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। তারা কেউ কেউ অতীতকে ভুয়ে যায় কেউ বা মাঝে মাঝে মনে করে বুকের মাঝে শুন্যতা পুষে রাখে। একটি গবেষনায় দেখা গেছে যে সকল নারী বিয়ের পর অতি মাত্রায় কনজারভেটিভ হয়, তারা তাদের সন্তানদের অতিরিক্ত সর্তকতার সাথে লালন পালন করে। কিছুটা ঘর পোড়া গরু সিদুরে মেঘ দেখলেই চমকানোর মত অবস্থা।।
এখন মূল বিষয়টি হচ্ছে নারী এক বিচিত্র প্রানী, কবি এমনিতেই বলেনি, নারী শলীল স্বরুপ, তাকে যখন যে পাত্রে রাখা হয়, সেই পাত্রের রুপ ধারন করে। ঠিক এই কারনে নারী যখন আপনার সাথে রিলেশনে থাকে তখন সে যেমন আপনার জন্য তার জীবন পর্যন্ত দিতে প্রস্তুত সেখানে সে তার শরীর দেওয়াকে জটিল মনে করে না। যদিও এর ফলে তাদের পরবর্তী জীবনে ভোগান্তি পোহাতে হয়। তবে যেনে রাখুন মেয়ে মানুষ যদি একবার আপনার হাত ছাড়া হয়ে যায় সে কিন্তু আপনার নিয়ন্ত্রনের বাইরে, একে বারেই বাইরে চলে যাবে। এমন অসংখ্য মেয়ে রয়েছে যারা তাদের প্রেমের জীবনে এক বার নয় একাধিকবার এ্যবরশন করিয়ে করিয়ে তাদের যৌন জীবনেই বিতৃষ্ণা ধরার পরেও তার প্রেমীক কে ছেড়ে অন্য পুরুষকে বিয়ে করে সুখি জীবনের নাটক করে জীবন পার করে দিচ্ছে। এমন বহু ঘটনা রয়েছে -এক নারী দির্ঘ্য ১০ বছর এক সাথে থাকার পরেও একাধিক বার সন্তান নষ্ট করার পরেও বিয়ের সময় অবলীলায় মেয়েটাই ছেলেটাকে ছেড়ে চলে যায়। আমাদের সমাজে এমন নারীর সংখ্যাও নেহায়েত কম নয়। আমাদের সমাজে নারী সাধারনত দুই কারনে এমন ঘটনা ঘটায় বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত- প্রথমত পারিবারিক চাপ, দ্বিতীয়ত একাধিক পুরুষের আকাঙ্খা নতুনত্বের স্বপ্ন। আপনি পুরুষ আপনি যতই সু-পুরুষ হোউন না কেনো আপনার যৌনাকাঙ্খা ততটা নয় যতটা একটি নারীর প্রত্যাশা, একটি নারী ও পুরুষ প্রথম প্রথম বিশেষ করে প্রেমের প্রথম ধাপের শারীরিক মিলনে যতটুকু ফোরপ্লে করে, শ্রিঙ্গার করে পরবর্তীতে সে সেটা করে না বা সেই আগ্রহ তার থাকে না, কিন্তু মেয়েরা সকল সময়’ই সেটাই চায়। সমাজে অনেক পুরুষ আছে যে ঘরে গেলেই তার স্ত্রীর উপর চরাউ হয়ে পষুরমত যৌন মিলন শুরু করে দেয়, এবং তার স্ত্রীকে হালাক করে তারপর নামে। তার মনের মধ্যে এটাই ভাবনা যে সে তার স্ত্রীকে যেহেতু পরিপূর্ণ তৃপ্তি দিয়েছে সুতারাং তার স্ত্রীর অন্য পুরুষের দিকে আগ্রহ থাকবে না। কিন্তু বিষয়টি ভুল। আমাদের নিকট এমন ঘটনাও রয়েছে যে নারী প্রতিদিন তার স্বামীর নিকট ভোগ হওয়ার পরেও অন্য পুরুষের সাথে রিলেশন করে। এর কারন সে যেটা চায় সেটা তার স্বামীর নিকট পায়নি, পায় না। সেই কারনে আপনি যদি রিলেশনে থাকেন এবং আপনার প্রেমীকাকে সারা জীবনের জন্য নিজের করে রাখতে ইচ্ছুক হন তবে বিয়ের আগে তার সাথে শারীরিক সর্ম্পক বিশেষ করে যৌনমীলন না করাই শ্রেয়। তবে হ্যা সাধারন ভাবে যা হয় যেমন শ্রিঙ্গার করতে পারেন এতে দুজন-দুজনার প্রতি একটি না পাওয়া তৈরী হয়ে থাকবে, তবে তার থেকে কখনই দুরুত্ব বজায় রাখবেন না। নতুবা সে হারাতে পারে যে কোন সময় যে কোন মুহুর্তে। যেমনটা হয় অতি বিশ্বাসী ধার্মিক সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়েকে বিয়ে করে রেখে যখন কোন পুরুষ বিদেশে যায় তার মাঝে ৯৯% নারী বিপথগামী হয়, এমনও দেখা গেছে তাদের শারীরিক চাহিদা পুরনে সে নুন্যতম সেন্সটুকুও হারিয়ে ফেলে, এমন কোন পুরুষের সাথে মিলতে শুরু করে যারা হয়তো সর্ম্পকে মামা/চাচা/খালু/ফুপা/ভাগিনা বা ছেলে সর্ম্পকেও হয়। সুতারাং আপনার জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আপনার প্রেমিকার সাথে কখনই দুরুত্ব রাখবেন না এবং তার সাথে শারীরিক ভাবে মিলনের সময় তার চাহিদার প্রতি গুরুত্বারোপ করুন। নতুবা আপনার জন্য জীবন দেওয়া মেয়েটাও আপনাকে ছেড়ে অন্যের বিছানা গড়ম করতে সময় লাগবে না।।

আপনি এই কথা বিশ্বাস করুন বা নাই করুন এটাই চরম সত্য।

আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি টিপ্স, যা ইতিপূর্বে হয়তো আপনি দেখেন নি। অনেকেই প্রশ্ন করে সৎ নারী চেনার কিছু উপায় জানার জন্য, কিন্তু সেটা বাস্তবিকে কি সম্ভব?? নারীদের ছলাকলা অনেক তাদের রুপও অনেক। তাদের চেনা দুষ্কর বই’কি। তবে কিছু প্রতিষ্ঠান কিছু মহাপুরুষ নারী চেনার বেশ কিছু টিপ্স দিয়েছে যা ৯৯% নারীদের ক্ষেত্রেই মিলে যায়। যেমন আপনি একটি সম্পর্ক করতে ইচ্ছুক কিন্তু মেয়েটা দেখতে শুনতে ভালো কিন্তু তার চরিত্র আপনার অজানা, যদি বিয়ের জন্য মেয়ে খুজতে জান তবেও একই ঘটনা, ফলাফল আপনি যার সাথে প্রেম করছেন আপনার কাছে সে আপনার গোটা দুনিয়া, কিন্তু তার কাছে আপনি হয়তো একটি ছোট্ট দেশ মাত্র তার জগতে অনেক ছোট বড় দেশ রয়েছে। আবার হতে পারে আপনি ভালো দেখে বিয়ে করে নিয়ে আসলেন পরবর্তী জীবনে তার পরকিয়ার খবর আসলো আপনার কানে বা অন্য কারো সাথে পালিয়ে গেলো। এসব হর হামেশাই ঘটছে। আজ আপনাদের সামনে এমন একটি টিপ্স দিবো যা দেখে আপনি খুব সহজেই একটি মেয়ের চরিত্র সর্ম্পকে জানতে পারবেন। আমার টিপ্সে যদি আপনার কোন সন্দেহ থাকে তবে একটু চোখ কান খোলা রেখে আপনার চারপাশের নারিদের দিকে দৃষ্টি দিন তাহলেই সত্য আপনার সামনে এমনিতেই ধরা দেবে। আর যদি আপনার পরিবারেই কেউ এমন থাকে তবে তো কথাই নেই- আমরা যেখানেই মেয়েদের দেখি তারা কিন্তু বেশ পরিপাটি হয়েই ঘর থেকে বের হয় বিশেষ করে মাথার চুল তারা যত্নেই রাখে। আপনার সামনের মেয়েটির মাথায় যদি দেখেন নিচের ছবিগুলোর মত চুল বাধা অর্থাৎ তার মাথায় খোপা মাথার মাঝখানে বা উপরের দিকে বা তার চুল সামনের দিকে ফুলিয়ে বাধা বা সামনের চুল ফুলিয়ে রাখা আছে এমন (চিত্রে কিছু নমুনা) দেখেন তবে তার থেকে দুরে সরে থাকাই আপনার জন্য মঙ্গল। কারন স্বভাবতই এই মেয়ে গুলো তাদের পার্টনারের সাথে বিশ্বস্ত নয়। কোন একসময় যত গভির সর্ম্পক্য হোক তারা অন্য কোথাও জরাবেই নিশ্চিত। তারা কোন মতেই এক পুরুষে সুখি নয়, এক পুরুষে তৃপ্ত নয়। তাদের মনে সকল সময় অন্য পুরুষ উকি দেয়। আপনি তাকে ধন সম্পদ শারীরিক চাহিদা দিয়ে কিছু সময়ের জন্য নিজের করে আকঁড়ে রাখতে পারবেন ঠিকই কিন্তু একটু সুযোগের অপেক্ষা মাত্র সে আপনাকে নিমিশেই চোখে ধুলো দিয়ে দিবে। মোদ্দা কথা যাদের মাথার চুল সামনের দিকে ফুলিয়ে রেখে স্টাইল করা, বা মাথার খোপা উপর দিকে তারা কোন ভাবেই সৎ থাকতে পারে না। হয়তো এটাই প্রকৃতির নির্মম পরিহাস। আপনি এই কথা বিশ্বাস করুন বা নাই করুন এটাই চরম সত্য।

নারী কভু নাহি চায়
একা হতে কারো
ওরা দেবী, ওরা লোভী
যত পূজা পায়, তত চায় আরো
ইহাদের অতি লোভী মন
একজনে তৃপ্ত নয়
এক পেয়ে সুখী নয়
যাচে বহুজন!!!!!!!
_____কাজী নজরুল ইসলাম

বর্তমান সমাজে অধিকাংশ পুরুষ কামুক, লোভাতুর, আপনি যদি তাদের আব-ভাব দেখেন তবে মনে হবে নারীকে সে চিবিয়ে খেয়ে ফেলবে। কিন্তু চরম বাস্তবতা এটাই যে সেই পুরুষটি হয়তো তার নিজের স্ত্রীকেই চরম তৃপ্তি দিতে ব্যার্থ। তার মনে হয় এক সাথে ১০টি নারীকে সে ..... পারবে কিন্তু বাস্তবিকতা এটাই যে সে নারীর র্স্পশ মাত্রই কাহিল। সুতারাং আপনি যদি একজন পুরুষ হয়ে থাকেন তবে অবশ্যই নিজের পৌঢ়ষ সর্ম্পকে সচেতন হউন।

নরপশুটা আমাকে কোলে তুলে মোনাজাত করতো!
বাংলাদেশে প্রতি চার জন মেয়ে শিশুর মধ্যে একজন যৌন নিপীড়নের শিকার হয়৷ আর প্রতি ছয় জন ছেলে শিশুর মধ্যে যৌন নিপীড়নের শিকার হয় একজন৷ শুধু পুরুষ নয়, শিশুরা কখনো কখনো নারীর হাতেও যৌন হয়রানির শিকার হয়৷

আর শতকরা ৭৫ ভাগ যৌন হয়রানির ঘটনাই ঘটে পরিবারের ঘনিষ্ঠজন, বন্ধু বা আত্মীয়দের মাধ্যমে৷

শিশুকালে এরকমই কিছু যৌন নিপীড়নের ঘটনা তুলে ধরেছেন এক নারী চিকিৎসক। নিচে ঘটনাগুলো তুলে ধরা হলো-

ঘটনা ১:
বয়স তখন পাঁচ কি ছয় হবে। সে সময় প্রায় বাসায় আসতো দুইজন মামা। তখন আমরা সুইডেনে। আব্বা-আম্মা কাজের কারণে যখন বাইরে যেতো তখন আমাকে রেখে যেতো পাশের এক আন্টির বাসায়। আন্টির মেয়ের সঙ্গে আমি খেলতাম। হঠাৎ একদিন ওই দুই মামা এলো আন্টির বাসায়। আন্টির কি এক জরুরি কারণে বাইরে যাবেন। তাই আমাদের দু’জনকে নিরাপদ স্থান ভেবে ওই দুই নরপশুর কাছে রেখে যায় আন্টি। দুইজন আমাদেরকে কোলে নিয়ে যখন আদর করছিলো…আমি ভয় পাচ্ছিলাম। একটা আতঙ্ক, ভয় আর অস্বস্তিতে নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা। বুঝলাম এরা দৈত্য।

এরপর তারা অনেকবার আমাদের বাসায় এসেছে। তাদেরকে দেখলেই দৌড় দিয়ে অন্য রুমে চলে যেতাম। আর চোখে পানি চলে আসতো তাদেরকে দেখলেই। ভয়ে কখনোই বলতে পারিনি আব্বা-আম্মাকে। কিসের ভয় সেটা এখনো জানি না। তবে, এখনো তাদেরকে দেখলে আমি চিনে ফেলবো।

ঘটনা ২:
তখন আমি তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ি। কোন জানি একটা ব্যাংকে চাকরি করতো এমন একজন শিক্ষক আমাকে বাসায় পড়াতে আসতো মাগরিবের আগে-আগে। বাসায় এসে নামাজ পড়তো। নামাজে যাবার সময় আমাকে বলতো, মোনাজাতের সময় ডাকবো, এসো। গেলাম মোনাজাত করতে, সে জায়নামাজে বসে আমাকে কোলে নিয়ে মোনাজাত করতো আর আমি বুঝতাম কোনো শক্ত একটা কিছু আমার শরীরে আঘাত করছে। শরীরের মধ্যে অস্বস্তি আর ভয় লাগতো।

ওই অবস্থাতেই সেই নরপশু মোনাজাত শেষ করতো। এরপর আমি আমাদের বাসার খালাকে ( যে বাসায় কাজ করতো) বললাম, খালা.. স্যার যখন আমাকে ডাকে মোনাজাতের জন্য, তখন আমি যেতে চাই না, আর না গেলেও আব্বাকে বলবে আমি মোনাজাত করি না, পরে আব্বা বকবে আমাকে। আপনি কি দরজার ওখানে দাঁড়িয়ে থাকতে পারবেন? খালা মনে হয় ব্যাপারটা বুঝেছিলো।

তার দু’একদিনের মধ্যেই আমার সামনে গিয়ে তাকে গালাগালি করে বাসা থেকে বের করে দেয়। অনেক শান্তি লেগেছিল তখন। কিন্তু, বলতে পারিনি আব্বা-আম্মাকে।

ঘটনা ৩:
তখন আমি দশম শ্রেণির ছাত্রী। রায়ের বাজার স্কুলের একজন ইংরেজির শিক্ষক আমাকে বাসায় পড়াতে আসতো। পড়ানো রুমটা ছিলো বাসার সবচেয়ে কর্নারের। তার চোখ মুখের চাওনি ভালো লাগতো না। একদিন আব্বা-আম্মা একটা বিয়ের দাওয়াতে যাবে, যাবার সময় দেখা করে গেল আমার সঙ্গে। আমি তখন ওই নরপশুর কাছে পড়ছিলাম। সেদিনই হঠাৎ ওই নরপশুর আসল চেহারাটা দেখি। উঠে এসে প্রথমে বুকে হাত দেয়, তারপর জোর করে ঠোঁটে….।

শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে তাকে ধাক্কা দেই। আর জীবনের প্রথম প্রতিবাদ করি, জোরে গালে একটা চড় দেই। তারপর আমাকে পড়াতে আর কখনো আসেনি।

আম্মা আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, কেন আসে না? আমি ভয়ে বলতে পারিনি। ভেবেছি, আম্মা যদি না বুঝে। আর আমাকে যদি খারাপ ভাবে। শুধু বলেছি, সে আর আসবে না… কারণ, সে বিদেশে চলে যাবে।

ঘটনা ৪:
গাউছিয়া-চাঁদনী চকের মাঝে খুব ভিড় হতো। তখন আমি ডেন্টালে পড়ি। মার্কেটে গেছি আমার নানীর সঙ্গে। বার বার পেছন থেকে একটা হাত আমার বুকে আবার কখনো পেটে। মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম, হাতটা ধরবো। ঠিকই হাতটা ধরলাম। শক্ত করে ধরে নখ বসিয়ে দিয়েছিলাম। তারপর ঘুরে তাকালাম। দেখলাম, সিটি কলেজের ব্যাচ পড়া এক ছাত্র। তখনো নখ ডাবিয়েই রেখেছিলাম হাতে। ততোক্ষণে লোকজনের ভিড়। সবাই হাত ছেড়ে দিতে বলল। তাকে শুধু একটা কথাই বলেছিলাম, এরপর থেকে কোনো মেয়ের শরীর ধরার আগে জিজ্ঞেস করে নিবি, শুয়োরের বাচ্চা।

ঘটনা ৫:
তখন আমি এক বাচ্চার মা। পেটের ব্যাথা নিয়ে যাই ডাক্তারের কাছে। ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে সে আমার দুলাভাই হয়। বেটা তো ডাক্তার না, আসলে একটা…। stethoscope টা দিয়ে কোন কৌশলে Breast এ হাত দিতে হয় তা তার ভালোই জানা, বুঝলাম। এখানেও নিরাপদ না। আসার সময় তার মুখে থুথু মেরে এসেছিলাম। আর সেদিন সরাসরি যাই আব্বার কাছে। ঘটনাটা বলি। তারপর, একটা সময় সে মাফ চায়। কিন্তু, এদেরকে কখনো মাফ করতে নেই। তাই, মরলেও মাফ করবো না।

হয়তো এমন ঘটনা অনেকের জীবনেই আছে। আমরা শিশুকালে বলতে পারি না, পরে নিজেকে নিজে তৈরি করি, হই প্রতিবাদি। একটা সময় আব্বা-আম্মাকেও বলতে পারিনি। কারণ, প্রচন্ড ভয় পেতাম আর তাদেরকে বন্ধু মনে করতে পারিনি। আমারও মেয়ে আছে। আমি আমার মেয়ের সঙ্গে সব রকম গল্প করি। চাইনা ওর জীবনে এমন কিছু ঘটুক।

মেয়ে সন্তান একটু বড় হবার সঙ্গে সঙ্গেই মা হিসাবে উচিৎ, এসব নরপশুদের সম্পর্কে কিছুটা ধারণা দেয়া এবং নিশ্চিত করা, এটা তার (মেয়ের) দোষ না। আমাদের পৃথিবীতে এখনো এদের বসবাস আছে। তবে, এরা মুখোশ পড়া।

আজ এ ঘটনাগুলো লিখেছি সকলের নিরাপত্তার জন্য। জানি না আমাকে কে কি ভাবছেন। হয়তো কেউ-কেউ আমাকে নির্লজ্জ বলবেন। তবে, একটা কথাই বলব, নিরাপদ রাখুন আপনার শিশুকে। আর নারী তুমি রুখে দাঁড়াও।

সূত্র-অনলাইন

গো নিউজ২৪/আই

তুমি একটি দুটি তিনটি যতটি ইচ্ছে বিয়ে করতে পারো ! তুমি যদি তাকে শারীরিক ও মানুষিক ভাবে সুখ দিতে পারো তবে জেনে রাখো তুমি ঈশ্বরীক ভাবে সন্মান ঐশ্বর্য্য প্রতিপত্তিতে ভরপুর হয়ে যাবে। যদি তুমি নারীকে সুখ দিতে না পারো তবে তুমি হবে পথের ফকির সেই সাথে দুনিয়াতেই নরক যন্ত্রনা ভোগ করবে।

কাম নদীতে জোয়ার উঠার কোন সময় নেই, বিধ বিচার নেই।

দিন শেষে ঘরে ফিরে স্ত্রীর ব্রা খুলতে ব্যস্ত থাকা স্বামী ভুলে যায়, স্তন থেকে দু ইঞ্চি গভীরে একটা হৃদপিন্ড আছে!
লবনাক্ত একটা শরীর স্পর্শ করার আগে কোনদিন হয়তো জিজ্ঞেস ও করা হয়না "তুমি ভালো আছো তো"?
রাস্তার মোড় থেকে কনডম কিনে ঘরে ফেরা স্বামীর মনে থাকে না, একটা ছোট্ট কাজলের কৌটা নিয়ে আজ ঘরে ফিরলে কেমন হয়!
সংসার একটা উপভোগ করার জায়গা! অথচ, আমরা অনেকসময় শুধু ভোগ করাটাকেই সংসার ভাবতে থাকি!
ভোগ আর উপভোগের মাঝখানের পার্থক্যটা বুঝতে কষ্ট হয় বলেই আমাদের দাম্পত্য জীবনে একঘেয়ামী চলে আসে!
সংসার মানে আসলে নিয়ম করে ব্লাউজের বোতাম খোলা না, এসব খোলামেলা নিয়মের বাইরেও অনেক কিছু থাকে!
সংসার একটা দায়িত্ববোধের ব্যপার! শারিরিক আকর্ষনের উন্মাদনা শেষে উল্টো পাশ হয়ে ঘুমিয়ে যাওয়া দম্পতি টের পায়না, ভালোবাসায় কখনো অনিহা আসে না!
বীর্য স্ফলনের পর যদি মানুষটাকে অসহ্য লাগা শুরু হয়, তাহলে আপনি কামুক, এখনো প্রেমিক হয়ে উঠতে পারেননি!
প্রেমিক হলে, মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বিপরীত মানুষটার নিদ্রা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়!
একটা বয়সে আমরা প্রেমের পাশাপাশি শরীরটাকেও ভীষন ভাবে প্রত্যাশা করি!
আবার একটা সময় শরীরের পাশাপাশি আমাদের প্রেমটাও ভীষন প্রয়োজন হয়!
নগ্ন দেহের প্রতি কোন মুগ্ধতা নেই!
মুগ্ধতা পাওয়া যায় প্রেমিকার চুলে, গালের টোলে, কপালের টিপে, চোখের কাজলে!
প্রেম মানে "তোমার চোখের দিকে তাকিয়ে ২৫৬ বার মরে যাওয়া যায়"!
প্রেম মানে "তুমি ঘুমোও, আমি একটা আস্ত রাত জেগে থেকে তোমাকে দেখি"!
ভালোবাসার জন্য আপনি শরীরকে অস্বীকার করতে পারবেন না, তাহলে শরীরের জন্য কিভাবে ভালোবাসাকে অস্বীকার করেন!
ভালোবাসায় শরীর আসবেই, তবে শরীরেও যাতে ভালোবাসা আসে!
শুধু স্তন নয়, স্তন থেকে দু ইঞ্চি গভিরে থাকা হৃদপিন্ড যে দেখতে পায়না, সে আর যাই হোক ভালোবাসতে শিখেনি!
আমরা যোনীর গভীরতা আবিস্কার করতে শিখেছি, অথচ হৃদপিন্ডের গভীরতা অনুসন্ধান করতে শিখিনি!
একটা রাত কাপড় খুলে শুয়ে না থেকে, মানুষটার হাত ধরে বসে থেকে দেখুন!
দু চারটা সুখ-দুঃখের কথা শুনুন! বিপরীত মানুষটাকে একটু সময় দিন!
মানুষটার বুকের ভেতর আপনার জন্য একটু মুগ্ধতা আসুক!
মুগ্ধতাহীনতায় আক্রান্ত হৃদপিন্ড একসময় আপনার লং টাইম ডিউরেশনাল যৌনতার প্রতিও আর আগ্রহবোধ করবে না!
যার প্রতি প্রেম থাকে না, তার জন্য কাম ও জাগে না ।
Collected

নারী যত সুন্দরী মোহনীয় হোক না কেনো, তার বয়স মাত্র ২০ বছর, ১৮-৩৮ এরপরে নারীত্ব শেষ, কামুক পুরুষের নিকট অবাঞ্ছিত। সে মা হতে পারে, সংসারী মহিলা হয়ে কোন পুরুষের সারাজীবনের সংগী হতে পারে। তবে কোন ভাবে পুরুষের তৃপ্তি দায়ি নারী নয়।

বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন?
বিয়ের পূর্বে যে সকল মেয়েরা ফিজিক্যাল রিলেশনে গিয়ে গোপনাঙ্গ ঢিলা করে ফেলেছেন, একাধিক স্বতীচ্ছেদ পর্দা ছিড়ে যাওয়ার কারনে যৌনাঙ্গ একেবারে লুস হয়ে গেছে, বা বিবাহীত নারীরা বিয়ের কয়েক বছর পর যৌনাঙ্গ ঢিল হয়ে গেছে পুরুষ/স্বামীকে তৃপ্তি দিতে পারছেন না, স্বামী বিরক্ত হচ্ছে বা বাইরে নারীদের প্রতি আসক্ত হচ্ছে। একাধিক নরমাল প্রসবের ফলে যৌনমুখ একদম ঢিলে ঢালা হয়ে গেছে। তারা শিঘ্রই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। এটি কোন কর্মাশিয়াল বিজনেজ পারপাস বিক্রিত প্রডাক্টের প্রচারনা নয়। এটি আমি নিজে অনেক কষ্ট, চেষ্টা ও ত্যাগের ফলে কালেক্ট করেছি এবং আমার মত যারা হতভাগা নারী রয়েছে তাদের জন্য অল্প পরিসরে বিক্রয়ের জন্য সংগ্রহ করেছি। আমি শতভাগ নিশ্চয়তা প্রদান করছি মাত্র ১৫-২৫ দিনের ব্যবহারে আপনার যৌনাঙ্গ ১৬ বছরের কুমারীর ন্যায় সঙ্কুচিত হবে, এমন কি পরবর্তী শারীরিক মিলনের সময় প্রথম বারের মত ব্যথা অনুভব করবেন এবং রক্তক্ষরণ’ও হবে। কোন পুরুষের পক্ষেই সম্ভব হবে না এটি নির্নয় করতে যে আপনি পূর্বে কারো সাথে মেলামেশা করেছেন। শুধু তাই নয় আমার নিকট আরও একটি প্রডাক্ট রয়েছে যা আপনার একদম ঝুলন্ত স্তন মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে এতোটাই টাইটও উন্নত করবে যা আপনার নিজের বিশ্বাসযোগ্য হবে না। মনে হবে সবে মাত্র আপনি কৈশরে পা রাখছেন। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরোয়া পদ্ধতীতে তৈরীকৃত আফ্রিকান উপজাতী কবিরাজী চিকিৎসকের নিজেস্ব ফর্মূলায় তৈরী। যা ব্যবহারে কোন ধরনের পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই। যোগাযোগ করুন [email protected]

নারীর সম্পূর্ণ শরীর’ই মুলত পুরুষকে আর্কষীত করে, সুন্দর মুখাবয়ব দেখে লালায়িত হয় সকলেই, কিন্তু এখন বাচ্চা বুড়ো সবাই বুঝতে শিখেছে নারীরা মেকাপ করে সুন্দরী হয়। আর অধিকাংশ লোক/পুরুষ যানে নারী মেকাপ করে মুখে পায়ে নয়। উপরন্ত শাস্ত্রে রয়েছে যদি নারীর পা সুন্দর হয় তবে সে নারীর সবকিছুই মানে তার মন অভ্যান্তরীন অঙ্গসমুহ সবকিছুই সুন্দর।।

শুধু অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান দিয়ে নারীকে ধরে রাখা যায় না। নারীকে ধরে রাখতে পারে শুধুমাত্র পুরুষের শৌর্য বীর্য যৌনতা।

✈️🛫🛬 "কেবিন ক্রূ / এয়ার হোস্টেস" হতে চাইলে আদৌ #কোন_কোর্সের_দরকার_আছে ❓
কোর্স করতে গিয়ে #প্রতারণার_হাত_থেকে_বাঁচার_উপায় কি ❓

আপনাদের এইসব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন, বাংলাদেশ বিমান এর প্রাক্তন "সিনিয়র কেবিন ক্রূ" ও ফ্লাইট পার্সার সরকার খালেদ ইকবাল স্যার। (ছবিতে চাকরিকালীন সরকার খালেদ ইকবাল স্যার )

━━━━━━━━━━━━━━━━━━━
💢 FB.com/bdAirHostess পেইজটিতে লাইক দিয়েছেন কি ?
━━━━━━━━━━━━━━━━━━━

📌একসময় ছিল ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করতো, প্লেন আকাশে না পানিতে চলে ? কোন দেশের রাজধানী কি,মুদ্রার নাম কি ইত্যাদি। ১৯৮১'তে আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল, Vladivostok কি ও কেন বিখ্যাত ? আমি উত্তর দিতে পেরেছিলাম। তারপর ২৭ বছর বিমানে চাকরি।

সময় বদলেছে। এখন জিজ্ঞেস করা হয়- এয়ারলাইন্স বিষয়ক নানারকম টেকনিক্যাল প্রশ্ন। যেমন- প্লেনে কি কি ধরনের ইঞ্জিন রয়েছে ?
অগ্নি নির্বাপক ব্যাবস্থা'র বিস্তারিত বলুন। দুর্ঘটনায় পানিতে, সাগরে কিংবা মরুভুমিতে বাঁচার উপায় আদৌ আছে কি !? থাকলে তার উপায় ব্যাখ্যা করুন। এমন হাজারো প্রশ্ন।

অতএব "Basic Flight Service Training" ছাড়া গতি নাই এবং সেটা আন্তর্জাতিক ভাবে গ্রহণযোগ্য "Cabin Crew Manual" থেকেই পড়াতে হবে। আর এসব ট্যাকনিক্যাল সাবজেক্টগুলি কেবল একজন দক্ষ অভিজ্ঞ ও "কেবিন ক্রূ / এয়ার হোস্টেস"ই পড়াতে পারে, অন্য কেউ না।

অথচ কিছু প্রতারক চক্র সাধারণ চাকরির কোর্সকে (IQ, সাধারণ জ্ঞান, Group Discussion, ইংলিশ) "এয়ারহোস্টেস / কেবিন ক্রূ" কোর্স বলে শিক্ষার্থীদের সাথে প্রতারণা করছে। "এয়ারহোস্টেস / কেবিন ক্রূ" একটি সম্পূর্ণ ট্যাকনিক্যাল কোর্স। আর এই কারণে এসব প্রতারকদের কাছ থেকে কোর্স করে আজ পর্যন্ত একজনও কোন এয়ারলাইন্সে চাকরি পায়নি।

এইটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, যেকোন এয়ারলাইন্সের ইন্টারভিউ বোর্ডে স্বানামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে "বেসিক ফ্লাইট সার্ভিস" ট্রেইনিং কোর্স সমাপ্তকারীদের সবসময়ই আলাদা একটা কদর থাকে। বাংলাদেশে বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান সুনামের সাথে "বেসিক ফ্লাইট সার্ভিস" কোর্সটি করিয়ে থাকে। এসব প্রতিষ্ঠান কোর্স শেষে আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণ যোগ্য সার্টিফিকেটও দিয়ে থাকে। এদের মধ্যে ান অন্যতম যারা গত ১৮ বছর যাবৎ সুনামের সাথে নিজেদের ক্যাম্পাসে অভিজ্ঞ "এয়ারহোস্টেস / কেবিন ক্রূ"দের দিয়ে "বেসিক ফ্লাইট সার্ভিস" ট্রেনিং করাচ্ছে।

সবার জন্য শুভ কামনা।

► কথা গুলি বলেছিলেন - বাংলাদেশ বিমান এর প্রাক্তন "কেবিন ক্রূ" ও ফ্লাইট পার্সার সরকার খালেদ ইকবাল স্যার।
━━━━━━━━━━━━━━━━━━━
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি বিমানের "সিনিয়র কেবিন ক্রূ" ও ফ্লাইট পার্সারদের কথা বিশ্বাস করবেন নাকি কোন টাউটের ফেইসবুক লাইভ দেখে তার কথা বিশ্বাস করবেন- সেইটা আপনার ইচ্ছা !

#আসুন_একটা_মজার_ও_বাস্তব_গল্প_শুনি
যারা #কেবিন_ক্রূ/ #এয়ার_হোস্টেস #বিমানবালা হতে চান তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি !

কয়েকজন শিক্ষার্থী ক্লাসে এক প্রতারক প্রতিষ্ঠানের #বিশিষ্ট_প্রতারক_MD'কে প্রশ্ন করেছিল-
১. আমাদের বিমানবালা কোর্সে যারা ক্লাস যারা নিচ্ছে - তাদের যোগ্যতা কি ?
২. যারা ক্লাস নিচ্ছে তারা আগে কোন এয়ারলাইন্সে চাকরি করেছিল ?
৩. আর আপনাদের প্রতিষ্ঠান থেকে গত ৪ বছরে আসলেই কেউ কি চান্স পেয়েছিল ? আপনারা আপনাদের পেইজে মাইক্রো'তে করে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার হলে নিয়ে যাবার ভিডিও দেন। তাহলে যদি সত্যিই ১ জনও চান্স পেয়ে থাকে প্রমান সহ #যে_চান্স_পেয়েছে_তার_ভিডিও_আপনাদের_পেইজে_নাই_কেন ?
৪. আর আপনারা আমাদের যে কোর্স করাচ্ছেন, সেই কোর্সের নাম কি ?
৫. কোর্স শেষে কি সার্টিফিকেট দিবেন ?

সেই মহাপ্রতারক MD বলে, আপনারা আগে কোর্সের টাকা পরিশোধ করেন তারপর সব জানতে পারবেন ! আর চান্স পাবার চেয়ে বড় কথা হলো- আমরা মাইক্রো ও হোন্ডা দিয়ে আপনাদের পরীক্ষার হলে নিয়ে যাবো। পরীক্ষার হলে যাবার পথে ফেইসবুক থেকে লাইভ করবো ! আর আমাদের কাছ থেকে কারা চান্স পেয়েছে এইটা জানতে হলে আপনাকে টাকা দিয়ে টিকেট কেটে বিমানে উঠে এয়ারহোস্টেস'দের কাছে জানতে হবে। আমরা জবস এওয়ান এর মতো ফেইসবুকে ভিডিও দিয়ে প্রমান দেই না ! এছাড়া আপনাদের মুরগির মাংস দিয়ে দুপুরে ভাত খাওয়াবো। এত সুবিধা আপনি কোথায় পাবেন ? আর সার্টিফিকেটের দরকার হলে নীলক্ষেত থেকে ২০ টাকা দিয়ে প্রিন্ট করিয়ে নিবেন !

হা! হা! হ! হা!
কি হাস্যকর বিষয় না?

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, যে টাউট জীবনে প্লেনে পিওন পদেও চাকরি করেনি এমন মহা-প্রতারকদের কাছে কোর্স করার মানে কি হলো ? অথচ গ্রামের কিছু সহজ সরল মেয়ে না বুঝে প্রতারকের "Facebook Live" দেখে এবং jobsA1 এর চেয়ে #কোর্স_ফী_কম_শুনে কোর্সে ভর্তি হয়ে পরে হায় হায় করছে ! এছাড়া এই প্রতারক চক্র ঢাকার' বাহিরের শিক্ষার্থীদের টাকা হাতিয়ে নিতে চালু করেছে- #অনলাইন_কোর্স। মাথায় রাখবেন, এসব টেকনিক্যাল কোর্স কোনভাবেই অনলাইনে করা যায় না। অবশ্য টাকা নষ্ট করতে চাইলে ভিন্ন কথা।

👉পাইলট / এয়ারহোস্টেস - এসব হচ্ছে টেকনিক্যাল জব। নিজেই একটু চিন্তা করুন, IQ, Smartly উপস্থাপন করা, সাধারণ জ্ঞান - এসব শিখলে কি আপনি প্লেন চালাতে পারবেন ? কিংবা এয়ারহোস্টেসদের মতো যাত্রীদের সেফটি'র বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করতে পারবেন ? কিংবা এয়ারলাইন্সের #ইমার্জেন্সি_ল্যান্ডিং এর সময় কি করতে হবে তা যাত্রীদের জানাতে পারবেন ?

আর আপনি যদি যেকোন সাধারণ চাকরির জন্য- ইংলিশে কথা বলা, IQ, Smartly উপস্থাপন করা, সাধারণ জ্ঞান - এসব শিখতে চান, তাহলে ফার্মগেট / ইন্দিরা রোড / পান্থপথে এমন অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে মাত্র ১০০০ কিংবা ১২০০ টাকা দিয়ে #চাকরির_কোর্স করলেই এসব শিখতে পারবেন। অথচ কিছু প্রতারক চক্র এই #চাকরির_কোর্স'কে বিমানবালা'র কোর্স নাম দিয়ে ২০৫০০ টাকা করে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে।

১৮ বছরের পুরাতন প্রতিষ্ঠান জবস এওয়ানে কেবলমাত্র অভিজ্ঞ ও সিনিয়র "কেবিন ক্রূ/ এয়ার হোস্টেস"রা ক্লাস নেন এবং আপনাকে সিভিল এভিয়েশন অনুমোদিত #বেসিক_ফ্লাইট_সার্ভিস কোর্সটি করানো হবে। কোর্স শেষে পাবেন বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল প্রতিষ্ঠান থেকে "বেসিক ফ্লাইট সার্ভিস" কোর্সের সার্টিফিকেট। তাই আপনি থাকতে পারেন নিশ্চিন্তে। জবস এওয়ান এ করা ক্লাস নিবে তাদের পরিচয় ও বিস্তারিত জানতে এই লিংক ভিজিট করুন @
FB.com/bdAirHostess/posts/5213452835337784

► সম্প্রতি বিমানে "এয়ার হোস্টেস / কেবিন ক্রূ" পদে চান্স প্রাপ্ত "সাবরিনা খান" এর ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন >> youtu.be/pF39Y86qo8E
► সম্প্রতি বিমানে "এয়ার হোস্টেস / কেবিন ক্রূ" পদে চান্স প্রাপ্ত রাফিয়া ইসলাম এর ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন >> youtu.be/c25beCRfyuw
► সম্প্রতি বিমানে "এয়ার হোস্টেস / কেবিন ক্রূ" পদে চান্স প্রাপ্ত "রওনক জাহান আশা" এর ভিডিও দেখতে ভিজিট করুন >> youtu.be/5icndFsk48s

জবস এওয়ানের "কেবিন ক্রূ" কোর্সের মান সম্পর্কে জানতে এই ভিডিওটি দেখতে পারো >> https://goo.gl/8r4Mdj

#এয়ারহোস্টেস কিংবা #সংবাদ_উপস্থাপক ও #রেডিও_জকি হয়ে আপনার এমন ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিতে আজই কথা বলুন ১৮ বছরের পুরাতন ও দেশ সেরা প্রতিষ্ঠান ান এ @
: 01811 446611
: 01977 122123
: 01726 692001
#হোয়াটস_এপ_নম্বর: 01726 692000
▬█ অফিস টাইম : সকাল ১০ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত (৭ দিন খোলা )

█ নিজেস্ব হেড অফিসের ঠিকানা : জবস এওয়ান ডটকম ক্যাম্পাস, কনসেপ্ট টাওয়ার, ৬ষ্ঠ তলা (লিফটের ৫) , ৬৮-৬৯ গ্রীণরোড (পান্থপথ-গ্রীণরোড চৌরাস্তার মোড়ের কাছেই )

💥প্রতারণা নিয়ে আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে বিমানের সিনিয়র "এয়ারহোস্টেস / কেবিন ক্রূ" - মিতা ম্যামের এই ভিডিওটি না টেনে দেখুন : FB.com/watch/?v=341147950971250

(বিমানবালা শব্দটি এখন আর ব্যবহার হয় না তবু আপনাদের বুঝার সুবিধার্থে ব্যবহার করা হলো।)

━━━━━━━━━━━━━━━━━━━
📺 #সংবাদ_উপস্থাপক হতে চাইলে এই পেইজে লাইক দিন : FB.com/MediaCourse
━━━━━━━━━━━━━━━━━━━
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
💢 ১০০% খাঁটি ডায়মন্ড গহনা কিনতে চাইলে এই গ্রূপটির মেম্বার হোন : FB.com/groups/DiamondCityBd
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

নারীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য তার স্নানের পরেই ফুটে উঠে, রুপ তার যেমনই হোকনা কেন এক স্বর্গীয় স্নিগ্ধতা শুর্ভতা পবিত্রতার প্রতিমা স্বরুপ মনে হয়।

তুমি নারীর মহা সমুদ্রে ডুব দিতে যেওনা, বরং তাকে তোমার পিপাসা মেটাতে দাও তবেই তুমি কুল পাবে নাতো তুমি তো সেখানেই ডুবে প্রানপাত করবে।

নারী সাধন updated their phone number.

মেয়ে তোমার মাথার কাপড়টা সরলেই তুমি মাগী😭
- মেয়ে তুমি বেশি রাত করে বাড়ি ফিরলেই তুমি বেশ্যা😭
মেয়ে তুমি ব্রেকাপের পর অন্য কারো সাথে সম্পর্কে জড়ালেই তুমি ১২ ভাতারি😭
- মেয়ে তুমি বোরকা পইড়া না বের হলেই তোমার পরিবার তোমাকে খারাপ শিক্ষা দিছে😭
মেয়ে তুমি বিধবা মানে - আর বিয়ে করতে পারবা না😭
- মেয়ে তোমার হাসবেন্ড পরকিয়া করে তার মানে তুমি তোমার হাসবেন্ড কে খুশি করতে পারো নাই😭
মেয়ে তোমার ব্রার ফিতা বের হয়ে আছে - নিশ্চয় উত্তেজনায় প্রখর তুমি😭
- মেয়ে তোমার বফ আছে - তার মানে তোমার কুমারিত্ব শেষ😭
মেয়ে তুমি এত বছর রিলেশনে ছিলা নিশ্চয় তুমি রোম ডেটে গেছোই😭
- মেয়ে তুমি কালো আর শ্যামলা - তাই তোমাকে বিয়ে দিতে কষ্ট হবে😭
মেয়ে তোমার এত পড়াশোনা করতে হবে না - বিয়ে দিলে সেই চুলা ই গুতাইতে হবে তোমার😭
- মেয়ে তোমার অনেক গুলা ছেলে বন্ধু আছে - ছি!ছি!ছি😭
মেয়ে তুমি ক্ষ্যাত - জিন্স পড়তে পারো না😭
- মেয়ে তুমি অসভ্য - জিন্স কেনো পড়ছো?😭
- তুমি মেয়ে...মনে রাখবে বেশি স্বাধীনতা তোমার জন্য না❌😊
আসলে মেয়ে তুমি - মেয়ে হয়ে জন্ম নিয়েই ভুল করছো😭
- এই সমাজ আর সমাজের মানুষগুলো কোনো না কোনো ভাবে তোমার ভুল খোঁজে বের করবেই করবে😭
- কারণ এই সমাজে পুরুষদের জায়গা আগে😭তারা যদি তোমাকে পাব্লিক প্লেসে একটা খারাপ গালি দিয়ে ফেলে তার মানে তোমার ইজ্জত শেষ😭
না মেয়ে..তুমি ঘুরে দাঁড়াও😍
- নিজের মতো বাঁচো❤
যে মা তোমাকে জন্ম দিছে তার তোমাকে নিয়ে সমস্যা নেই, বাহিরের মানুষের সমস্যা হলে তাতে তোমার কি?😭
- কিছুই না❌
- মেয়ে তোমার একটাই পরিচয়😍
👇
"তুমি মা"❤

কালেক্টেড ফেসবুক
😭

যত আকর্ষনীয় লাগুক না কেন, পেটে অতিরিক্ত মেদযুক্ত নারী কখনই একজন সত্যিকারের পুরুষের আকাঙ্খার পাত্রি হতে পারে না, কারন আর যাই হোক তাকে বিছানায় নিয়ে কোন ভাবেই পুরুষ তৃপ্তি পাবে না।

তোমার হয়তো বিশ্বাসে কষ্ট হবে তবে জেনে রাখ, এটাই ধ্রব সত্য যে তুমি যদি অন্ধকারে কোন নারীর সঙ্গে রতিক্রিয়া করো তবে সে নারী সাদা চামরার না কি কালো চামরা, দেশি না কি বিদেশী, নায়িকা নাকি চাকরানী, গরিব না কি কোটিপতি তুমি কিছুই বুঝবে না, করন কাপড় সরালে জগতের সকল নারী একই, সকল নারীর শরীরের বিশেষ অঙ্গের তাপ একই, হ্যা তবে একটি পার্থক্য রয়েছে আর সেটি হচ্ছে কাউকে হয়তো কিছুটা ঢিলে মনে হবে, কাউকে মনে হবে টাইট, কাউকে মনে হবে একটু নরম কেউ একটু শক্ত, কিন্তু বিশ্বাস করো সকলই সমান। কোথাও কোন ভিন্নতা নেই, কৃত্তিমতা ছাড়া।।

আপনার দাম্পত্য জীবনকে সুন্দর ও মধুময় করতে প্রতিদিন একই আসন বাদ দিয়ে, ভিন্ন ভিন্ন আসন আপনাকে রোমাঞ্চিত করবে, সুখময় ও মধুময় করবে সংসার জীবনকে।

একটি পুরুষের শারীরিক চাহিদা পুরন করা প্রায় সকল নারীর পক্ষেই সম্ভব, কিন্তু একটি নারীর সম্পূর্ণ দৌহিক চাহিদা পূর্ন করা বর্তমান সময়ে প্রায় শতকরা ১জন পুরুষের পক্ষেই কেবল সম্ভব।। আপনার মতামত কি জানাবেন?

পুরুষের সবচাইতে বড় ভুল যখন সে মর্দাঙ্গী দেখাতে নারীর উপরে বিহার করে, আসল পুরুষ তো সেই যে নারীকে উপরে বিহার করতে দিয়ে তৃপ্তি দিতে পারে।

আমরা নারীদের মুক্তি তখনি সম্ভব, যেদিন প্রতিটি নারী শুধু এটা বুঝতে শিখবে নারীদের শরীর’ই তার সবকিছু নয়। এর বাইরেও তার অস্তিত্ব রয়েছে।