
🥰🥰
Hi welcome my Educational Page. Freelancing Academy Coures provide. our Courses
1. Digital Marketin
Operating as usual
🥰🥰
🥰❤️
ফেসবুকের নেশায় খারাপ হয়ে যাওয়া ছাত্রটির
গল্প"
বিশেষ_করে_SSC_HSC_পরীক্ষার্থীদের_
পড়ার_অনুরোধ_রইলো ! তবে সবার জন্যে শিক্ষনীয় হবে ৷
মাথায় চুকচুকে করে তেল দেয়া ও বাম পার্শ্বে
চুল ফাঁক করে সিথি করা সাদাসিদা ভদ্র ছেলেটার নাম
আব্দুল
করিম।
যাকে কলেজে কম বেশি সবাই চিনে।কলেজের
মুখ বরাবরি এই করিমের জন্যেই উজ্জ্বল।যেমনি
সে একজন ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট তেমনি তার নম্র
ব্যবহার।
তবে এই করিমের পোঁষাক আশাক দেখে
অনেক সুন্দরি মেয়েদের কাছে সে ক্ষ্যাত
নামে পরিচিত।
এই করিম কে আবার অনেকই চিনেই না।কারণ সে
ঠিক সময়ে কলেজে আসবে আর টিফিন টাইমে
যাষ্ট টিফিনটা নিয়েই পড়তে বসবে।তাই অনেকের
কাছে সে আবার অপরিচিতও।
তাই তার তেমন বন্ধু বা মেয়ে বন্ধুও নেই।
আব্দুল করিম এইবার এইচএসসি পরিক্ষা দিবে।মায়ের
অনেক বড় আশা এইচএসসি পরিক্ষায় ভালো একটা
স্কোলার্শিপ নিয়ে মেডিকেলে পড়বে।
আর গরীব ও অসহায় মানুষদের ফ্রি চিকিৎসা দিবে।
তাই মায়ের স্বপ্নের কথা ভেবে পড়া শুনাতে খুব
মন দিয়ে পড়তে থাকে।
করিমের পরিক্ষার বাকি আর ৫ মাস।খুব ভালো ভাবেই
সব কিছুই চলছিলো।এমন সময় এক বন্ধুর মাধ্যমে
জানতে পারে ফেসবুকে নাকি অনেক ভালো
ভালো কলেজের টিচারদের সাজেসন্স পাওয়া যায়।
তাই করিম তার আম্মুকে একথা বুঝিয়ে বললে তিনি ধার
করে কিছু টাকা সংগ্রহ করে তার ছেলেকে একটা
এন্ড্রয়েড ফোন কিনে দেয়।
তার পরেরদিন সকালে কলেজে এসে তার এক
পরিচিত বন্ধুর কাছে থেকে একটি ফেসবুকের
আইডি খুলে নেয়।তার বন্ধু কয়েকটা সাজেসন্স
গ্রুপে জয়েন দিয়ে দেয় এবং সাথে কয়েকটা
রেডিও পেজে ও লাইক দিয়ে দেয় যাতে গল্প
টল্প পড়তে পারে এবং সকল বিষয়ে একটু একটু
ধারনা দিয়ে দেয় কিভাবে কি করতে হবে।
সব কিছু ভালো ভাবেই চলতে ছিলো।সাজেসন্স
গ্রুপ গুলা থেকে খুব ভালো ভালো কিছু সংগ্রহ
করে অধ্যায়ন করতে থাকে।
একদিন অনিচ্ছা সত্ত্বেও করিম একটি বিষয়ে
সাজেসন্স লিখে গ্রুপে পোষ্ট দেয়!
সেই পোষ্টায় কম সময়ে অনেক লাইক কমেন্ট
আসতে থাকে।মনে মনে করিম অনেক খুশি।
সেই দিনের মত করিম ফেসবুক থেকে বের
হয়ে পড়তে বসে।পরেরদিন সকালে আর
ফেসবুকে না ঢুকে কলেজ থেকে এসে
একদম বিকালে ঢুকে।
ঢুকে দেখে একটা মেয়ে অনেক গুলা
মেসেজ করেছে! তার মধ্যে কয়েকটা
মেসেজ এমন ছিলো- ভাইয়া আপনি তো অনেক
ব্রিলিয়ান্ট,আপনি আমার অনেক উপকার করেছেন,
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ!
এসব মেসেজ সিন করতেই হঠাৎ মেয়েটি আবার
মেসেজ করলো-
_হাই, ভাইয়া?
_হ্যালো, জ্বি বলেন?
_ভাইয়া আপনি যে সাজেসন্স গুলা দিয়েছিলেন তা
আমার টেষ্ট পরিক্ষায় ৮৫% কমন পরেছিলো।
আপনাকে অন্নেক অন্নেক ধন্যবাদ।
_হুম ওয়েলকাম।তবে এতোটা কারো উপকারে
আসবে তা ভাবিনি!
_ভাইয়া আমি কি আপনার ফ্রেন্ড হতে পারি?
_আপনি আমার ফ্রেন্ড হবেন?হা হা হা
_হাসলেন যে? ফ্রেন্ড হওয়ার যোগ্যতা বুঝি আমার
নেই ভাইয়া?
_হাসলাম এই জন্যে যে আপনিই প্রথম আমার
মেয়ে বন্ধু হতে চাইতেছেন। এর আগে
কোনো মেয়ে হতে চাইনি তো তাই।
_তাই নাকি? এতো ব্রিলিয়ান্ট একটা স্টুডেন্টের
আবার মেয়ে বন্ধু নেই! অনেক মজার ব্যপার
তো!
_হ্যা তাই হয়তো।
_কি তাই হয়তো?
_ঐ যে বল্লেন মজার ব্যপার তো!
_ও আচ্ছা! তো আমি আপনাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট
দিচ্ছি এক্সেপ্ট করেন কেমন?
_আচ্ছা ঠিক আছে! আজ তাহলে আসি।বাই টা টা
মেয়েটার সাথে কথা বলতে বলতে দেখে ১১ টা
বেজে গেছে!
টাইমটা একদমি খেয়াল করেনি! সেদিন একটু পড়েই
ঘুমিয়ে পরে।
এবং মেয়েটাকে নিয়ে নানা কথা ভাবতে থাকে।আর
মনে মনে করিম খুব খুশি।কারণ তার একটি মেয়ে
বন্ধু হয়েছে।
করিমের প্রতিদিন মেয়েটার সাথে এখন তার
মেয়েটার সাথে নিয়মিত কথা হয়। সকল সময়ে
মেয়েটির সাথে চ্যাটিং এ সে ব্যস্ত সময়
কাটাইতেছে। কোচিং এ গিয়েও ফাষ্টের বসা ছাত্রটা
এখন শেষের বেঞ্চের দিকে বসে মেয়েটার
সাথে চ্যাট করে।ব্যাপারটা অনেক টিচারের
চোখেও পড়েছে কিন্তু ভালো ছাত্র বলে
কেউ কিছুই বলেনি!
করিমের এমন পরিবর্তন দেখে জিসান ডেকে
বললো-
_দেখ করিম, তুই অনেক ভালো ছাত্র।তোর
কাছে ভালো কিছু পাওয়ার আশায় অনেকেই পথ
চেয়ে আছে।আর তোর কাছে আমরা বন্ধু গুলাও
চাই তোর মায়ের স্বপ্নটা পূরণ কর।
_তো আমি আবার কি করলাম?! লেখা পড়া তো
করতেছি।যে লেখা পড়া করতেছি তাতেই সেই
রকম রেজাল্ট হবে।আর তাছাড়াও আমার সব জিনিসি
পড়াই আছে
_যতই পড়া থাক তবুও! আর তুই যে অপরিচিত একটি
মেয়ের সাথে কথা বলে সময় নষ্ট করতেছিস তার
জন্যে আফসোস করতে হবে!!
_যা তো জ্ঞান দিতে হবেনা।তুই যা নিজের লেখা
পড়া ঠিকমত!
জিসান সেদিন মন খারাপ করে করিমের কাছে
থেকে আসলেও সে জানে এর শেষ পরিণিতি কি!
তার অনেক খারাপ লাগতেছিলো করিমের জন্যে।
এমন একটা অভাবি সংসারে বেড়ে ওঠা ফুলটা অকালেই
ঝরে যাবে!
এই দিকে করিম রাত দিন ব্যস্ত সময় কাটাইতেছে
ফেসবুকের সেই মেয়েটির সাথে।
ফাইনাল পরিক্ষার আর বাকি ২ দিন।সবাই পড়া শুনায় ব্যস্ত
আর করিম ব্যস্ত চ্যাটিং নিয়ে।এমন অবস্থা করিমের
দেখে তার মূর্খ্য মাও কিছু বললে নানা কথা বলে
রাগারাগি করে।
তাই করিমের মা ও কিছু বলেনা খালি কান্না করে!
করিমের পরিক্ষা শুরু হয়েছে।এখনো তার পড়া শুনায়
ঠিকমত মন নেই। কোনো রকমে বইটা পড়েই
সেই মেয়ের সাথে চ্যাটিং করে ঘুমিয়ে যায়!
এই অবস্থায় সকালে উঠেই পরিক্ষা দিতে যায় করিম।
সবাই পরিক্ষার ভালো ভাবেই দিচ্ছিলো কিন্তু
করিমের কেন জানি মন মত প্রশ্ন গুলো আসেনি।
জিসান কে বলে প্রশ্নটা এতো কঠিন করার কি
দরকার এক্সামিনারের?!
জিসান খালি করিমের মুখের দিকে তাকিয়ে হতাশার
নিঃশ্বাস ফেলে।
কারণ প্রশ্ন গুলো মটেও কঠিন হয়নি।
করিমের পরিক্ষা শেষ অনেক কয়দিন আগেই।
আজ রেজাল্ট দিবে তার।তার মা মানুষের বাড়িতে
কাজ করে কিছু টাকা জোগাড় করেছে।
তার ছেলে করিমের রেজাল্ট হলে সবাইকে মিষ্টি
খাওয়াবে।আর টিচারেরাও অনেক আশা নিয়ে আছে
করিমের উত্তম রেজাল্টের।
সময় এখন ২ টা।রেজাল্ট পাবলিসড হয়েছে।
করিম খুব তারাতারি রেডি হয়ে কলেজে গেলো।
কিন্তু কলেজে গিয়ে দেখলো করিমের
রেজাল্ট তো পাশের লিষ্টে নেই!
চারদিকে কেমন যেনো অন্ধকার নেমে
আসলো করিমের ।সে যেনো চারপাশে কিছুই
দেখতে পাইতেছেনা।ব্যপারটা খেয়াল করে
দেখলো জিসান।সে নিজে গিয়ে দেখলো
রেজাল্টশিট।
আবার একরাশ হতাশা তার চোখে পরলো! হ্যা করিম
সত্যিই ফেল করেছে।তাও আবার তিন
সাবজেক্টে।
করিম অনেক রাতে বাসায় ফিরলো।তার মা এখনো
পথ চেয়ে আছে ভালো একটা রেজাল্টের
আশায়।
বাসায় ঢুকার সাথে সাথেই-
_বাপ অনেক ভালো রেজাল্ট হয়েছে নাহ? ঘড়ে
মিষ্টি এনে রাখছি যা তার বন্ধুদের খাইয়ে দিয়ে আয়?
_না, মা! আমি তোমার স্বপ্ন পূরণ করতে পারিনি।আমি
ফেল করেছি! (কান্না জড়িত কন্ঠ)
_না....
কথাটি বলেই করিমের মা অজ্ঞান হয়ে যায়।
অনেকখন পরে করিমের মায়ের জ্ঞান
ফিরেছে।এখন তিনি ঘুমাইতেছে।এই ফাঁকে
ফেসবুকের সেই মেয়েটিকে মেসেজ
করলো করিম-
_কি করো?
_এই তো আমার বফ এর সাথে কথা বলতাছি! তোমার
রেজাল্টের খবর কি?
_আমি ফেল করেছি!আর তোমার বফ আছে
আগে তো বলোনি?
_আমি জানতাম তুমি ফেল করেছো!আর বফ
আজকেই বানিয়েছি একটা ব্রিলিয়ান্ট ছাত্রকে কে!
_তুমি আমার কাছে এই বলে একবারো খবর নিবেনা?
_প্রয়োজন ছিলোনা।ভালো থেকো।আর
ফেল করা একটা ছাত্রের সাথে আমার কথা বলার
প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনা!
তারপর আর কথা বলার সুযোগ না দিয়েই মেয়েটি
ব্লক মেরে দেয়ে করিম কে।
সব কিছুই যেনো আজ শেষ করিমের।তার
আফসোস করা ছাড়া আর কিছুই করার ছিলোনা!
# অনুরোধ : তাই পরিক্ষার্থীদের কাছে আমার
অনুরোধ ফেবুতে অযাথা কারো সাথে চ্যাটিং বা
সময় নষ্ট না করে পড়া শুনায় মন দিন।
আর সবার স্বপ্ন কে পূরণ করুন।
তবেই লেখাটা স্বার্থক।
✅ পোস্ট টি শেয়ার করে টাইমলাইন এ রেখে দিতে পারেন।
✅এমন পোস্ট নিয়মিত পেতে NilAy SaHa এই আইডিতে রিকোয়েস্ট অথবা ফলো করে রাখতে পারেন।
ধন্যবাদ।
বিকালে নদীর পাশে তংগের দোকানে বসে চা খাওয়ার সময় ❤️🥀🥰
এই ঋণ কখনো শোধ হয় না।
বাবা কামাই করে!
মা রান্না করে।
#মা-বাবার টাকায় ফুটানি মারা কতই সহজ।একবার নিজেই কামাই করে দেখো,নিজের কেমন অনুভূতি হয়।
প্রকৃতি সুন্দর্য
ছবি তুলেছেন ঃ হোসেন সোহেল
এসএসসি, এইচএসসি, ডিগ্রি, অনার্স, মাস্টার্স শিক্ষার্থীদের সোনালী ব্যাংক ১০ হাজার টাকা উপবৃত্তির নোটিশ প্রদান ।
এখানে অনেক পোস্ট দেখা যায়,
আমাকে চাকরি দেন কোন একটি কাজ দেন , আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা এটা সেটা ,,
কিন্তু ভাই চাকরি যদি এত সহজ হতো তাহলে বাংলাদেশে এত ব্যাকার ছেলে মেয়ে থাকতো না,,,
একমাত্র ফ্রিল্যান্সিং পারে একটা মানুষকে স্বাবলম্বী করতে,,,
ফ্রিল্যান্সিং আয় মাসে 5 লক্ষ টাকা,,
ফ্রিল্যান্সিং শিখতে বা বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন।
ফ্রিল্যাসিং করার জন্য বাংল টাই পিং অন্তত দরকারি 🥰
😝😝বাংলা যুক্ত বর্ণ😋😋
১. ক্ষ = ক+ষ
২. ষ্ণ = ষ+ণ
৩. জ্ঞ = জ+ঞ
৪. ঞ্জ = ঞ+জ
৫. হ্ম = হ+ম
৬. ঞ্চ = ঞ+চ
৭. ঙ্গ = ঙ+গ
৮. ঙ্ক = ঙ+ক
৯. ট্ট = ট + ট
১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ক + ষ + ম
১১. হ্ন = হ + ন
১২. হ্ণ = হ + ণ
১৩. ব্ধ = ব + ধ
১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা)
১৫. গ্ধ = গ + ধ
১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা)
১৭. ক্ত = ক + ত
১৮. ক্স = ক + স
১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান, উত্থাপন)
২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর, সত্তর)
২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য)
নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে লিখতে সহায়ক হতে
পারে। এখানে বাংলায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে।
এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায়
প্রচলিত নয়।
ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা
ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়
ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত
ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র
ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ
ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী
ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য
ক্র = ক + র; যেমন- চক্র
ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি
ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ
ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ
ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু
ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী
ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য
ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য
ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স
খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য
খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান
গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ
গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ
গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য
গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী
গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন
গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র,
অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়
গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী
গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম
গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য
গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম
গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য, গ্র্যাজুয়েট
গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি
ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন
ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য
ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ
ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক
ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি
ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য
ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা
ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ
ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ
ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ, ব্যঙ্গ্যোক্তি
ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ
ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য
ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি
ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়
চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা
চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা
চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস
চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়
চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা
চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী
চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য
জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক
জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল
জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা
জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান
জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর
জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য
জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র
ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল
ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা
ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ
ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা
ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম
ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা
ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল
ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য
ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা
ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান
ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য
ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ
ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য
ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক) (মন্তব্য: অত্যন্ত বিরল)
ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা
ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ
ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য
ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল
ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য
ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র
ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ
ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ
ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর
ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়
ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য
ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট
ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর
ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব
ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত
ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ
ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন
ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব
ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা
ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য
ত্য = ত + য; যেমন- সত্য
ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ
ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য
ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা
ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব
থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী
থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য
থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three) (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম
দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন
দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য
দ্দ্ব = দ + দ + ব; যেমন- তদ্দ্বারা
দ্ধ = দ + ধ; যেমন- রুদ্ধ
দ্ব = দ + ব; যেমন- বিদ্বান
দ্ভ = দ + ভ; যেমন- অদ্ভুত
দ্ভ্র = দ + ভ + র; যেমন- উদ্ভ্রান্ত
দ্ম = দ + ম; যেমন- ছদ্ম
দ্য = দ + য; যেমন- বাদ্য
দ্র = দ + র; যেমন- রুদ্র
দ্র্য = দ + র + য; যেমন- দারিদ্র্য
ধ্ন = ধ + ন; যেমন- অর্থগৃধ্নু
ধ্ব = ধ + ব; যেমন- ধ্বনি
ধ্ম = ধ + ম; যেমন- উদরাধ্মান
ধ্য = ধ + য; যেমন- আরাধ্য
ধ্র = ধ + র; যেমন- ধ্রুব
ন্ট = ন + ট; যেমন- প্যান্ট (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ন্ট্র = ন + ট + র; যেমন- কন্ট্রোল (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি
মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ন্ঠ = ন + ঠ; যেমন- লন্ঠন
ন্ড = ন + ড; যেমন- গন্ডার, পাউন্ড
ন্ড্র = ন + ড + র; যেমন- হান্ড্রেড
ন্ত = ন + ত; যেমন- জীবন্ত
ন্ত্ব = ন + ত + ব; যেমন- সান্ত্বনা
ন্ত্য = ন + ত + য; যেমন- অন্ত্য
ন্ত্র = ন + ত + র; যেমন- মন্ত্র
ন্ত্র্য = ন + ত + র + য; যেমন- স্বাতন্ত্র্য
ন্থ = ন + থ; যেমন- গ্রন্থ
ন্থ্র = ন + থ + র; যেমন- অ্যান্থ্রাক্স
(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে
ব্যবহৃত)
ন্দ = ন + দ; যেমন- ছন্দ
ন্দ্য = ন + দ + য; যেমন- অনিন্দ্য
ন্দ্ব = ন + দ + ব; যেমন- দ্বন্দ্ব
ন্দ্র = ন + দ + র; যেমন- কেন্দ্র
ন্ধ = ন + ধ; যেমন- অন্ধ
ন্ধ্য = ন + ধ + য; যেমন- বিন্ধ্য
ন্ধ্র = ন + ধ + র; যেমন- রন্ধ্র
ন্ন = ন + ন; যেমন- নবান্ন
ন্ব = ন + ব; যেমন- ধন্বন্তরি
ন্ম = ন + ম; যেমন- চিন্ময়
ন্য = ন + য; যেমন- ধন্য
প্ট = প + ট; যেমন- পাটি-সাপ্টা, ক্যাপ্টেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি
মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
প্ত = প + ত; যেমন- সুপ্ত
প্ন = প + ন; যেমন- স্বপ্ন
প্প = প + প; যেমন- ধাপ্পা
প্য = প + য; যেমন- প্রাপ্য
প্র = প + র; যেমন- ক্ষিপ্র
প্র্য = প + র + য; যেমন- প্র্যাকটিস (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি
মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
প্ল = প + ল; যেমন-আপ্লুত
প্স = প + স; যেমন- লিপ্সা
ফ্র = ফ + র; যেমন- ফ্রক, ফ্রিজ, আফ্রিকা, রেফ্রিজারেটর
(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে
ব্যবহৃত)
ফ্ল = ফ + ল; যেমন- ফ্লেভার (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ব্জ = ব + জ; যেমন- ন্যুব্জ
ব্দ = ব + দ; যেমন- জব্দ
ব্ধ = ব + ধ; যেমন- লব্ধ
ব্ব = ব + ব; যেমন- ডাব্বা
ব্য = ব + য; যেমন- দাতব্য
ব্র = ব + র; যেমন- ব্রাহ্মণ
ব্ল = ব + ল; যেমন- ব্লাউজ
ভ্ব =ভ + ব; যেমন- ভ্বা
ভ্য = ভ + য; যেমন- সভ্য
ভ্র = ভ + র; যেমন- শুভ্র
ম্ন = ম + ন; যেমন- নিম্ন
ম্প = ম + প; যেমন- কম্প
ম্প্র = ম + প + র; যেমন- সম্প্রতি
ম্ফ = ম + ফ; যেমন- লম্ফ
ম্ব = ম + ব; যেমন- প্রতিবিম্ব
ম্ব্র = ম + ব + র; যেমন- মেম্ব্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি
মূলত ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ম্ভ = ম + ভ; যেমন- দম্ভ
ম্ভ্র = ম + ভ + র; যেমন- সম্ভ্রম
ম্ম = ম + ম; যেমন- সম্মান
ম্য = ম + য; যেমন- গ্রাম্য
ম্র = ম + র; যেমন- নম্র
ম্ল = ম + ল; যেমন- অম্ল
য্য = য + য; যেমন- ন্যায্য
র্ক = র + ক; যেমন - তর্ক
র্ক্য = র + ক + য; যেমন- অতর্ক্য (তর্ক দিয়ে যার সমাধান হয় না)
র্গ্য = র + গ + য; যেমন - বর্গ্য (বর্গসম্বন্ধীয়)
র্ঘ্য = র + ঘ + য; যেমন- দৈর্ঘ্য
র্চ্য = র + চ + য; যেমন- অর্চ্য (পূজনীয়)
র্জ্য = র + জ + য; যেমন- বর্জ্য
র্ণ্য = র + ণ + য; যেমন- বৈবর্ণ্য (বিবর্ণতা)
র্ত্য = র + ত + য; যেমন- মর্ত্য
র্থ্য = র + থ + য; যেমন- সামর্থ্য
র্ব্য = র + ব + য; যেমন- নৈর্ব্যক্তিক
র্ম্য = র + ম + য; যেমন- নৈষ্কর্ম্য
র্শ্য = র + শ + য; যেমন- অস্পর্শ্য
র্ষ্য = র + ষ + য; যেমন- ঔৎকর্ষ্য
র্হ্য = র + হ + য; যেমন- গর্হ্য
র্খ = র + খ; যেমন- মূর্খ
র্গ = র + গ; যেমন- দুর্গ
র্গ্র = র + গ + র; যেমন- দুর্গ্রহ, নির্গ্রন্হ
র্ঘ = র + ঘ; যেমন- দীর্ঘ
র্চ = র + চ; যেমন- অর্চনা
র্ছ = র + ছ; যেমন- মূর্ছনা
র্জ = র + জ; যেমন- অর্জন
র্ঝ = র + ঝ; যেমন- নির্ঝর
র্ট = র + ট; যেমন- আর্ট, কোর্ট, কম্ফর্টার, শার্ট, কার্টিজ,
আর্টিস্ট, পোর্টম্যানটো, সার্টিফিকেট, কনসার্ট, কার্টুন,
কোয়ার্টার (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/ বিদেশী
কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ড = র + ড; যেমন- অর্ডার, লর্ড, বর্ডার, কার্ড (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ণ = র + ণ; যেমন- বর্ণ
র্ত = র + ত; যেমন- ক্ষুধার্ত
র্ত্র = র + ত + র; যেমন- কর্ত্রী
র্থ = র + থ; যেমন- অর্থ
র্দ = র + দ; যেমন- নির্দয়
র্দ্ব = র + দ + ব; যেমন- নির্দ্বিধা
র্দ্র = র + দ + র; যেমন- আর্দ্র
র্ধ = র + ধ; যেমন- গোলার্ধ
র্ধ্ব = র + ধ + ব; যেমন- ঊর্ধ্ব
র্ন = র + ন; যেমন- দুর্নাম
র্প = র + প; যেমন- দর্প
র্ফ = র + ফ; যেমন- স্কার্ফ (মন্তব্য: মূলত ইংরেজি ও আরবী-
ফার্সি কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ভ = র + ভ; যেমন- গর্ভ
র্ম = র + ম; যেমন- ধর্ম
র্য = র + য; যেমন- আর্য
র্ল = র + ল; যেমন- দুর্লভ
র্শ = র + শ; যেমন- স্পর্শ
র্শ্ব = র+ শ + ব; যেমন- পার্শ্ব
র্ষ = র + ষ; যেমন- ঘর্ষণ
র্স = র + স; যেমন- জার্সি, নার্স,
পার্সেল, কুর্সি (মন্তব্য: মূলত ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ
শব্দে ব্যবহৃত)
র্হ = র + হ; যেমন- গার্হস্থ্য
র্ঢ্য = র + ঢ + য; যেমন- দার্ঢ্য (অর্থাৎ দৃঢ়তা)
ল্ক = ল + ক; যেমন- শুল্ক
ল্ক্য = ল + ক + য; যেমন- যাজ্ঞবল্ক্য
ল্গ = ল + গ; যেমন- বল্গা
ল্ট = ল + ট; যেমন- উল্টো
ল্ড = ল + ড; যেমন- ফিল্ডিং (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ল্প = ল + প; যেমন- বিকল্প
ল্ফ = ল + ফ; যেমন- গল্ফ (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ল্ব = ল + ব; যেমন- বিল্ব, বাল্ব
ল্ভ = ল + ভ; যেমন- প্রগল্ভ
ল্ম = ল + ম; যেমন- গুল্ম
ল্য = ল + য; যেমন- তারল্য
ল্ল = ল + ল; যেমন- উল্লাস
শ্চ = শ + চ; যেমন- পুনশ্চ
শ্ছ = শ + ছ; যেমন- শিরশ্ছেদ
শ্ন = শ + ন; যেমন- প্রশ্ন
শ্ব = শ + ব; যেমন- বিশ্ব
শ্ম = শ + ম; যেমন- জীবাশ্ম
শ্য = শ + য; যেমন- অবশ্য
শ্র = শ + র; যেমন- মিশ্র
শ্ল = শ + ল; যেমন- অশ্লীল
ষ্ক = ষ + ক; যেমন- শুষ্ক
ষ্ক্র = ষ + ক + র; যেমন- নিষ্ক্রিয়
ষ্ট = ষ + ট; যেমন- কষ্ট
ষ্ট্য = ষ + ট + য; যেমন- বৈশিষ্ট্য
ষ্ট্র = ষ + ট + র; যেমন- রাষ্ট্র
ষ্ঠ = ষ + ঠ; যেমন- শ্রেষ্ঠ
ষ্ঠ্য = ষ + ঠ + য; যেমন- নিষ্ঠ্যূত
ষ্ণ = ষ + ণ; যেমন- কৃষ্ণ
ষ্প = ষ + প; যেমন- নিষ্পাপ
ষ্প্র = ষ + প + র; যেমন- নিষ্প্রয়োজন
ষ্ফ = ষ + ফ; যেমন- নিষ্ফল
ষ্ব = ষ + ব; যেমন- মাতৃষ্বসা
ষ্ম = ষ + ম; যেমন- উষ্ম
ষ্য = ষ + য; যেমন- শিষ্য
স্ক = স + ক; যেমন- মনোস্কামনা
স্ক্র = স + ক্র; যেমন- ইস্ক্রু (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্খ = স + খ; যেমন- স্খলন
স্ট = স + ট; যেমন- স্টেশন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ট্র = স + ট্র; যেমন- স্ট্রাইক (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ত = স + ত; যেমন- ব্যস্ত
স্ত্ব = স + ত + ব; যেমন- বহিস্ত্বক
স্ত্য = স + ত + য; যেমন-অস্ত্যর্থ
স্ত্র = স + ত + র; যেমন- স্ত্রী
স্থ = স + থ; যেমন- দুঃস্থ
স্থ্য = স + থ + য; যেমন- স্বাস্থ্য
স্ন = স + ন; যেমন- স্নান
স্প = স + প; যেমন- আস্পর্ধা
স্প্র = স + প +র; যেমন- স্প্রিং (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্প্ল = স + প + ল; যেমন- স্প্লিন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত
ইংরেজি/ বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ফ = স + ফ; যেমন- আস্ফালন
স্ব = স + ব; যেমন- স্বর
স্ম = স + ম; যেমন- স্মরণ
স্য = স + য; যেমন- শস্য
স্র = স + র; যেমন- অজস্র
স্ল = স + ল; যেমন- স্লোগান
হ্ণ = হ + ণ; যেমন- অপরাহ্ণ
হ্ন = হ + ন; যেমন- চিহ্ন
হ্ব = হ + ব; যেমন- আহ্বান
হ্ম = হ + ম; যেমন- ব্রাহ্মণ
হ্য = হ + য; যেমন- বাহ্য
হ্র = হ + র; যেমন- হ্রদ
হ্ল = হ + ল; যেমন- আহ্লাদ
মানুষ এখন তিনভাবে ইনকাম করে।
১. সময় দিয়ে
২. দক্ষতা দিয়ে
৩. মেধা দিয়ে
প্রথম ইনকাম হচ্ছে কারও অধীনে 8 থেকে 10 ঘন্টা জব করা হচ্ছে সময় দিয়ে ইনকাম
দক্ষতা দিয়ে ইনকাম হচ্ছে প্রতিষ্ঠানে আপনাকে দক্ষতার উপরে ইনকাম দিয়ে থাকবে।
আর মেধার মাধ্যমে হচ্ছে টেকনোলজির নির্ভর হয়ে বিভিন্ন ইন্ড্রাস্ট্রি এবং আইটি ইনস্টিটিউট যারা গঠন করতে পারছে তারাই এই পৃথিবীর বুকে রাজত্ব করতে পারছে
বাস্তবতা 👇
প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগ পর্যন্ত বাবার পরিচয়ে আপনি বাঁচতে পারেন ❤️
তবে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর বাবার পরিচয় বাঁচা আপনার জন্য হারাম।😪
তখন আপনাকে তৈরি করতে হবে আপনি কিভাবে নিজের পরিচয় বাঁচবেন।✌️
ধরুন আপনি যে কোন বিষয়ে গ্রাজুয়েন বা মাষ্টার্স পাশ করেছেন । এথন কি করবেন ? নিশ্চয় বিসিএস, ব্যাংক, সরাকারী চাকরী বা মাল্টিন্যাশনাল চাকরীতে এপ্লাই করবেন ।
কতটুকু সম্ভাবনা আছে আপনি সরকারী চাকরী পাবেন ? বাংলাদেশে বেকারের অনুপাতে বড়জোড় ১% সরকারী আছে । তাছাড়া ব্যাংক, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী সহ অন্যান্য সেক্টরে বড়জোড় ৫% জব আছে । ভাল চাকরী বলতে আমরা যা বুঝি ১০০ জনে পাবে মাত্র ৫ জন । বাকী ৯৫ জনই হয়ত একদমই চাকরী পাবে না বা প্রত্যাশা অনুযায়ী উচ্চ শিক্ষার সাথে সংগতিপূর্ণ চাকরী পাবে না । ফলাফল বাংলাদেশের ৯৫% ছেলেমেয়েই পড়াশুনা শেষ করে হতাশায় নিমজ্জিত থাকে ।
-----------------------------------------
আচ্ছা ধরে নিচ্ছি আপনি সেই ১% সৌভাগ্যবানদের একজন অর্থাৎ আপনি সরকারী চাকরী পেয়েছেন । সরকারী ফাষ্ট ক্লাস গেজেটেড অফিসার । খুব ভাল কথা । কত টাকা বেতন পাবেন । সবকিছু মিলিয়ে বড়জোড় ৩০/৪০ হাজার টাকা ।
ধরে নিচ্ছি আপনি ১০০% সৎ । কখনো অন্যায়ভাবে কোন টাকা উপার্জন করবেন না । তাহলে প্রতি মাসের বেতনের টাকা দিয়ে হয়ত আপনি ভালভাবে সংসার চালাতে পারবেন কিন্তু কতদিনে আপনি এক কোটি টাকা জমাতে পারবেন ? কত দিনে একটা বাড়ী করতে পারবেন ? আসলেই সম্ভব না । বেতনের টাকা প্রত্যহিক জীবন-যাপনেই খরচ হয়ে যাবে , টাকা জমানো সম্ভব হবে না । তাই আপনি যতবড় সরকারী চাকরীই করেন না কেন সরাজীবন মধ্যবিত্তের মতই জীবন অতিবাহিত করবেন । যদি আপনি উচ্চবিত্তের জীবন চান নিশ্চিতভাবেই আপানর নৈতিকতা বিষর্জন দিতে হবে । যেটি কখনোই কাম্য নয় ।
-------------------------------------------------
এবার ভিন্নভাবে চিন্তা করি ।
আপনি অনেক মেধাবী । একটু চেষ্টা করলেই আপনি বিদেশী কোন কোম্পানীতে চাকরী পাবেন । অনলাইনে প্রতিদিন হাজার হাজার স্থায়ী চাকরী পোষ্ট হয় যোগ্য লোকের সন্ধানে । যেগুলো আপনি ঘরে বসেই ফুল টাইম করতে পারবেন ।
ধরে নিচ্ছে আপনি খুবই কম বেতনে আমেরিকান একটি কোম্পানীতে চাকরী পেয়েছেন । বেতন মাসে মাত্র ২০০ ডলার বা ১৫ হাজার টাকা ।
নতুন অবস্থায় আপনি তেমন কিছুই জানেন না । কিন্তু যখন আপনি কাজটি করতে থাকবেন এবং পাশাপাশি সেই কাজ সংশ্লিষ্ট এডভান্সড বিষয়গুলো অনলাইন থেকে শিখতে থাকবেন ততই আপনি আরো ভালবাবে কাজগুলো করে দিতে পারবেন । এডভান্সড লেভেলের কাজগুলো করতে পারবেন । যার ফলে আপনার বেতনও বাড়তে থাকবে । আস্তে আস্তে কোম্পানীর কাজগুলো করতে করতে তারা আপনার উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়বে । তখন কোম্পানী আপনার প্রত্যাশা অনুযায়ী বেতন দিবে । আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী যে কোন অফিসিয়াল কাজের জন্য সর্ব নিন্ম সেলারী হল ৪ হাজার ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় ৩ লাখ টাকার বেশী । আপনি যদি ভালভাবে কাজ করতে পারেন তবে নিশ্চিতভাবে চাকরী জয়েন দেয়ার ৩ মাস পর থেকেই আপনি এক লাখ টাকা বেতন পাবেন । আামদের দেশের অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে এই বেতন অনেক বেশী কিন্তু আমেরিকার সেলারী স্কেল অনুযায়ী একদমই কম ।
---------------------------------------------
যদি আপনি আসলেই মেধাবী হন, যদি আসলেই যোগ্যতাসম্পন্ন হয়ে থাকেন তবে নিশ্চিতভাবেই আপনি এক বছর পর থেকে ২ লাখ টাকার উপর ইনকাম করতে পারবেন ।
আপনার এই টাকা সম্পূর্ণ হালাল । এখানে আপনাকে কখনো কোন অন্যায়ের সাথে আপোষ করতে হবে না । আপনার উপার্জিত প্রতিটি পয়সাই হালাল ।
-------------------------------------------------
যখন আপনি ভালভাবে কাজগুলো বুঝে যাবেন, দক্ষ হবেন তখন স্বাভাবিকভাবে অন্য কোম্পানী থেকে অফার আসবে বা আপনি অন্য কোম্পানীতে এপ্লাই করে একাধিক জব পাবেন ।
এখন আপনি এক মানুষ ৩/৪ টাক জব করা সম্ভব না । তখন আপনি ৮/১০ জন মানুষকে চাকরি দিবেন, তাদেরকে কাজ শিখিয়ে আপনার সাথে কাজ করাবেন । আপনার কাজ আপনি নিজে করছেন নাকি অন্য কাউকে দিয়ে করাচ্ছেন তা নিয়ে বায়ারের মাথা ব্যাথা থাকবে না , সে কাজ পেলেই খুশি ।
তখন আপনার কাজ হবে শুধু বায়ারের সাথে ইন্টারভিউ করে কাজ নেয়া এবং কাজ জমা দেয়া । কাজ করাবেন আপনার নিয়োগকৃত এমপ্লয়ী দিয়ে ।
যখন আপনি এই পজিশনে যেতে পারবেন তখন নিশ্চিত ভাবে আপনার ইনাকম মাসি ৪ লাখ টাকার বেশী হবে ।
-----------------------------------------------
আসলে কি করা যাবে ? সত্যি সত্যি কি করা যাবে ?
আপনি যদি সত্যি সত্যি মেধাবী হয়ে থাকেন, যদি প্রতিদিন নিত্যনতুন বিষয় শিখে আপনি আনন্দ পান তবে নিশ্চিতভাবেই করা যাবে ।
কম শিক্ষিত, কম মেধাবী ও কম যোগ্যতাসম্পন্ন ছেলেরা যদি মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারে তবে আপনার তো ৫ লাখ টাকার বেশী ইনকাম করতে পারার কথা । বাংলাদেশে এই রকম হাজার হাজার উচ্চ শিক্ষিত ফ্রিল্যান্সার পাবেন যারা প্রতি মাসে ৫ লাখ টাকার বেশী আয় করছে ।
তাহলে সবাই করছে না কেন ?
কারণ একজন উচ্চ শিক্ষিত ছেলে চাইলেই সরকারী চাকরীতে এপ্লাই করতে পারে কিন্তু চাইলেই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারে না । এটি শুরু করতে কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংক্রান্ত কাজগুলো ডিপ লেভেলে শিখতে হবে এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়ার সিষ্টেম, বায়ার ম্যানেজম্যান্ট ও কাজ পাওয়া -জমা দেয়ার সিষ্টেমগুলো ভালভাবে শিখতে হবে। এগুলো শিখার পরই আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন ।
------------------------------------------
✌️বিশ্ব মানের কোর্স মডিউল-এ প্রশিক্ষণ নিন গ্লোবাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনষ্টিটিউট Warriors & Consensus Affiliate বাংলাদেশ-এ। ফ্রিল্যান্সিং কিংবা জব সেক্টরে নিজের স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর সেরা সুযোগটি লুফে নিন! এখন যে কোন একটি কোর্সে ভর্তি হলেই আপনার পছন্দের আরেকটি কোর্সে পাচ্ছেন সম্পূর্ন ছাড়!
💁♀️ আমাদের কোর্স সমূহঃ
🎯 ডিজিটাল মার্কেটিং(Basic to Advance)
🎯 স্পোকেন ইংলিশ(Basic To Advance)
🎯 Advanced SEO & Amazon Affiliate Marketing
🎯 Advanced Video Editing
🎯 Advanced Excel
😍এই কোর্স গুলো তৈরী করা হয়েছে আন্তর্জাতিক মানের মডিউল ফলো করে। চাকুরি হোক কিংবা ফ্রিল্যান্সিং সব ক্ষেত্রেই যা আপনাকে এগিয়ে রাখবে বহু গুনে।
💁♀️ কি কি সেরা পাচ্ছেন -
📌 ক্যারিয়ার ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ
📌 এক্সপার্ট মেন্টর কর্তৃক প্রশিক্ষণ লাভের সুযোগ
📌 প্রশিক্ষণে আধুনিক ল্যাব সাপোর্ট
📌 অনলাইনে লাইভ ক্লাসের সুযোগ
📌 বিশ্ব মানের কোর্স মডিউল
আপনি কি প্রস্তুত? তাহলে এখনই রেজিস্ট্রেশন করুন -👇
রেজিস্ট্রেশন লিংকঃhttps://forms.gle/jCSku6qcx4CBqRFr5
অথবা বিস্তারিত জানতে সরাসরি ইনবক্স করুন👇
ধন্যবাদ ❤️
At a time when the COVID-19 pandemic, wars, ecological crisis and disparities are still confronting humankind and testing the resilience of different civilizations, the Confucian philosophies have once again shed light upon solutions for the issues xhtxs.
Today, September 22, 2021, a signing ceremony of the Memorandum of Understanding (MoU) between the International Academy of Public Health (IAPH) and the Arab Board of Health Specializations was held in the Arab Board of Health Specialization headcounter in Amman. The MoU is an important step toward strengthening the development of professional technical and vocational training for the Eastern Mediterranean Region's public health workforce.
visit our website to learn more.
Waters in Chinese ink and wash paintings speak in whispers: only a few lines represent the mountains, curved to mimic a ripple, conveying tranquillity in action – CGTN's series rediscovers the secret of art in real life along.
Activists from an environmental group helped prepare a plastic bag and bottle installation for a special museum in Gresik, Indonesia on Wednesday.
Environmental activist group Ecological Observation and Wetlands Conservation (ECOTON) has built a plastic waste museum with more than 4,000 pieces of plastic to remind people of plastic waste pollution in the rivers and oceans.
Indonesia is facing a plastic waste crisis. Only an estimated 10 percent of the country's yearly 6.8 million tonnes of plastic waste can be recycled. Almost half is dumped or burned, according to the Wilson Center.
For several years, a barn owl couple has found a home and bred in the Xishuangbanna Tropical Botanical Garden in southwest China's Yunnan Province.
The medium-sized, pale-colored owl, also called monkey-faced owl, has long wings and a short, squarish tail. Females are slightly larger than males.
The nocturnal bird can see in daylight, but their pupils don't contract like human eyes. To block out the extra light, they often close their eyes halfway or more, making them look sleepy.
#আমার_ভালোবাসা_তোমার_ঘিরে
#পর্ব_১
#দেবদাস
রাতের আকাশে সুনশান সড়কে রক্তাক্ত অবস্থায় দৌড়াচ্ছি। গাল, মাথা, থুতনি থেকে তরল তাজা রক্ত গড়িয়ে পড়ছে পাকা রাস্তায়। চোখেমুখে ভীষণ অন্ধকার দেখছি তবুও প্রাণপণে সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে শাড়ি আকড়ে দৌড়াচ্ছি! আধবোজা চোখে একবার পেছন ফিরে তাকালাম। কেউ পিছনে আসছেনা।মাথা ফেটে কানের পাশ দিয়ে স্রোতের মতো রক্ত ঝড়ছে আমার, থুতনিতে ভয়ংকর ক্ষত, পেট ধরে আর দৌড়ানোর শক্তি পাচ্ছিনা আমি! আমি কি শয়তানগুলোর কাছে মরে যাবো? আমার যে হারে ব্লিডিং হচ্ছে আমি বাচঁবো না!!হয়তো বাচঁবো না!! আল্লাহ মাবুদ খোদা!! রক্ষা করো!! চোখের সামনে সব ঝাপসা দেখছি আন্দাজের উপর অবচেতন মন দিয়ে ঠোট কামড়ে দৌড়াচ্ছি। হাটুর নিচ থেকে সব অবশ লাগছে!! খালি খালি টাইপ অকেজো লাগছে! আমার পা! আমার পা দুটো ভয়ংকর ব্যাথা করছে মাবুদ! আমি বাচঁতে চাই! ওই শয়তানগুলোর হাত থেকে বাচঁতে চাই!! আর পারছিলাম না দৌড়াতে, মাথা ঝিমঝিম করে পাক খাচ্ছে। সবকিছু চোখের সামনে ঝাপসা থেকে কঠিন ঝাপসায় লুটিয়ে পড়তেই আমি থুবড়ে পড়লাম পাকা রাস্তায়। আমার পড়ে যাওয়ার শব্দটা ঝটাং করে প্রতিধ্বনি হলো চারিদিকে। চর্তুদিক থেকে চোখমুখ ঘোলা হয়ে, শরীর অবশ বিষাদে লিপ্ত হয়ে অসহনীয় ব্যথায় নিস্তেজ হয়ে আসছে। হাত পায়ের উপর কাবু পাচ্ছি না আমি। চোখদুটো বুজে এলো আমার আপনা আপনি...
-- ওহ্ শিট! মেয়েটার গায়ে কাপড় নেই! সায়মা তাড়াতাড়ি তোর চাদরটা দে!
পূর্বের কথায় অবাক হয়ে সায়মা বললো,
-- 'এই নোংরা মেয়েকে আমি আমার দামী চাদর দিবো? নো নেভার! এই মেয়ে তো উলঙ্গ না পূর্ব! লিভ হিম! আচলটা টেনে দে জাস্ট!'
পূর্ব চোখমুখ শক্ত করে বললো,
-- 'তুই দিবি না!'
-- নো! এই চাদরটা তুই দিয়েছিস কিভাবে এই রাস্তায় পড়ে থাকা মেয়েকে দিবো? ডাস্টবিনের কীটপতঙ্গ!
পূর্ব তাড়াহুড়ো করে নিজের গা থেকে পান্জাবীর কটিটা খুলে রাস্তায় পড়ে থাকা রক্তাক্ত মেয়েটাকে ঢেকে দিলো। হাটু মাটিতে ঠুকে মেয়েটার গালে আলতো থাপ্পর দিতেই বুঝতে পারলো মেয়েটি বেহুঁশ! জীবিত আছে কিনা বুঝার জন্য নাকের কাছে দুটো আঙ্গুল বসিয়ে দিলো। নিশ্বাস পড়ছে! তার মানে জীবিত! পূর্ব ঝট করে মেয়েটাকে কোলে তুলে রাস্তায় ওপাশে দাড়িয়ে থাকা গাড়ির উদ্দেশ্য দৌড় লাগালো! পিছে পিছে ছুটে এলো সায়মা! এই পূর্ব যখন তখন মানবতা দেখাতে তৎপর হয়ে যায়! কি করতে ইচ্ছে করে উফ! হঠাৎ পূর্বকে এরূপ অবস্থায় আসতে দেখে গাড়ির ভেতরে বসে থাকা পাচঁ জোড়া চোখ নিবদ্ধ হয়ে ওকে দেখছিলো। কাউকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই পূর্ব মেয়েটাকে গাড়ির ভেতরে নিয়ে কোলে মাথা রেখে সায়মার উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বললো,
--- তুই সামনে যা!
সায়মা হোচট খেলো যেনো! পূর্ব ওকে রাস্তায় কুড়িয়ে পাওয়া মেয়েটির জন্য সামনে বসতে বলছে? কতো নিষ্ঠুর পূর্ব! গাড়ির দরজা ধরে এখন কাদঁতে ইচ্ছে করছে ওর।পূর্ব নিজের পার্সনাল রুমাল দিয়ে মেয়েটার কপাল চেপে ধরেছে! সায়মা গাড়ির দরজা লাগিয়ে সামনে উঠে পড়লো। পূর্ব পান্জাবীর হাতা কনুইয়ে তুলে রক্তাক্ত রুমালটা জানালা দিয়ে বাইরে চিপড়ে অবশিষ্ট রক্ত ফেললো। আবার মেয়েটির কপালে চেপে বলে উঠলো,
-- মিথুন! ইমিডেটলি গাড়ি হসপিটালে ঘুরা!
ড্রাইভার সিট থেকে মিথুন জবাব দিলো,
-- পূর্ব রাস্তা ব্লক! কিভাবে নিবো?
-- হোয়াট! শিট শিট শিট! এক কাজ কর! ডিসপেন্সারিতে নে!
-- আচ্ছা!
আট আসন বিশিষ্ট মাইক্রোবাসটা ডিসপেন্সারির সামনে থামলে ফাস্ট এড বক্স এনে দিলো ফুয়াদ! ফুয়াদ জানালা দিয়ে উকি মেরে বললো,
-- পূর্ব আর কিছু লাগবে? প্লিজ লাগলে এক্ষুনি নে! আমরা আটকা পড়বো দোস্ত! সামনের রাস্তা বিপদজ্জনক! আর্মি যেতে দিবেনা!
পূর্ব তুলায় স্যাভনল নিয়ে ক্ষত জায়গা ক্লিন
করতেই বললো,
-- আর্মি যেতে না দিলে আর্মিদের লজে থাকবো! তবুও গাড়ি চালা!
-- সিউর?
ফুয়াদের প্রশ্ন শুনে চরম বিরক্ত হলো পূর্ব! ফুয়াদ পূর্বের চেহারার সারমর্ম বুঝতে পেরে কাচুমাচু করতে করতে গাড়িতে উঠলো। সায়মার পাশ থেকে জাওয়াদ প্রশ্ন করলো,
--- আল্লাহর দোহাই ভাই! প্লিজ বল! কই থিকা এই মেয়েরে তুইল্লা আনছোস! কে এই মেয়ে! নষ্টা বেশশরম মাইয়াও হইতে পারে!
পূর্ব কঠিন গলায় বললো,
-- শেষের লাইনটা ফার্দার মুখে আনবিনা! মেয়েটাকে দেখে ওয়েল ফ্যামিলির মেয়েই মনে হচ্ছে! জাস্ট শাড়ির কুচিটা ছিড়া, ব্লাউজের হাতা ছিড়া। দ্যাটস অল!
-- এতো নরমালি কেমনে বলিস ভাই?রেপ কেসও তো হতে পারে! কেমনে সিউরিটি দিবি?
পূর্ব মেয়েটার মাথায় ব্যান্ডেজ করে দিলো। কাটা ছেড়া জায়গা গুলোতে মলম লাগিয়ে দিতেই সায়মা উচ্চস্বরে বলে উঠলো,
-- তুই আর মলম লাগাবিনা! ওকে ছুঁবি না বলছি! আমি সহ্য করতে পারছিনা। রাস্তার ফক্কিনিকে তুই এভাবে টেক কেয়ার করছিস!
পূর্ব মলম দেওয়া শেষ করে টিস্যুতে হাত মুছে জোরে তপ্ত নিশ্বাস ছাড়লো। সায়মার উত্তর দেওয়াটা প্রয়োজন মনে করলো না পূর্ব। সায়মার মতো ফালতু থার্ড ক্লাস ইডিয়েটকে কি উত্তর দিবে পূর্ব? ইডিয়েট তো ইডিয়েটই!
এসির নিচে কোলে থাকা মাথাটার দিকে এবার শান্ত চোখে তাকালো পূর্ব। হলদেটে ফর্সা গালের উপর পাঁচটা আঙ্গুলের গাঢ় ছাপ, বড় বড় চোখজোড়া, নাকটা একটু চিকন তবে বোঁচা, ঠোঁটের বাম কোণা থেকে থুতনি পর্যন্ত রক্ত শুকিয়ে আছে তার। আচ্ছা? মেয়েটা নাম কি? কি কারনে রাস্তায় ওভাবে বেহুশ পড়েছিলো? মেয়েটিকে দেখে অতোটা খারাপ মনে হচ্ছেনা কিন্তু শরীরের অবস্থা দেখে ধর্ষণ ছাড়া অন্য কিছু আওড়াতে পারছেনা। আচ্ছা মেয়েটাকে কি রেপ করেছে? পূর্ব হঠাৎ চোখ বন্ধ করে মেয়েটার মুখের উপর ঝুঁকলো। দূরত্ব খুব সামান্য! পূর্বের নিশ্বাস মেয়েটার উপর পড়ছে! পূর্ব তার সিক্সথ সেন্স দ্বারা কিছু অনুমান করতেই চটপট চোখ খুলে মাথা উঠিয়ে ফেললো। বামহাত ধরে হার্টবিট চেক করছে এখন। সেন্স বলছে মেয়েটা ভয়ঙ্কর বিপদ থেকে বেঁচেছে। নার্ভ অস্বাভাবিক হারে উইক হয়ে আছে। হাতও কেমন ঠান্ডা হয়ে আসছে!! ওহ্ শিট ঠান্ডা হয়ে আসছে!! পূর্ব দ্রুত মেয়েটিকে বুকে চেপে ধরলো। নিজের গলার নিচে মেয়েটির মুখ গুজিয়ে অস্থির গলায় বলে উঠলো,
-- মিথুন! মিথুন তুই কাইকারটেক লজে নে!! মেয়েটাকে আগে সুস্থ করতে হবে!!
ফুয়াদ চিৎকার দিয়ে বললো,
-- মরে যাচ্ছে নাকি!!
পূর্ব আরো শক্ত করে বুকে চেপে বললো,
-- গড নৌস ইয়ার! হারি আপ গাড়ি ওদিকে নে! শরীর ঠান্ডা হচ্ছে!
মিথুন তাড়াতাড়ি গাড়ি ঘুরিয়ে 'কারকারটেক লজ' এর বড় গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকলো। রিসেপশনে সব ফর্মালিটিস কমপ্লিট করে পূর্ব দৌড়ে ওকে বিছানায় শোয়ালো! লজের মেয়ে স্টাফকে ডেকে সায়মার ব্যাকপ্যাক ধরিয়ে বললো, যা লাগবে এখান থেকে নিন! মেয়েটার পোশাক বদলে দিন! আমি বাইরে অপেক্ষা করছি! পূর্বের এই আচরণে সায়মা পুরোপুরি থ! বাইরে থেকে আগত মেয়েটার জন্য এতো কিসের দরদ? পূর্ব চোখ বন্ধ করে দরজার বাইরে পিঠ লাগিয়ে ফেললো। মেয়েটাকে দেখার পর থেকেই মন খারাপ হয়ে গেছে। কিছুতেই স্থির করতে পারছেনা নিজেকে। মেয়েটার এই নাজুক অবস্থা! রক্তাক্ত মাথা! উফফ...এই ভয়াবহ দৃশ্য দাগ কেটে দিচ্ছে পূর্বের মনে।
জমজমাট বিয়েবাড়ি থেকে পালিয়েছে ছয় কাজিনরা। বাড়িতে অলরেডি সবাই জেনে গেছে বর সহ পাঁচজন উধাও! বর বিয়ের আসর থেকে পালিয়েছে!! এদিকে আজ পূর্বের প্রেমিকাকে দেখতে আসবে ছেলেপক্ষ! পূর্ব খবরটা পেয়েই নিজের বিয়ের আসর ছেড়ে মাইক্রো দিয়ে যাচ্ছে! পূর্বের তিন বছরের প্রেমগাথায় জল ঢেলে দিয়ে প্রেমিকা অগোচরে বাবার পছন্দে বিয়ে করবে তা এ জনমে জীবনেও মেনে নিবে না পূর্ব! পারলে আগুন ধরিয়ে দিবে প্রেমিকার বাড়িতে!সব ধ্বংস করে দিবে সে! পূর্ব নিজেও বিয়ের পিড়িতে বসতো না শুধু দাদীর কসমের উপর অটল হয়েছে সে!! যাত্রাপথে হঠাৎ রাস্তায় রক্তাক্ত অবস্থায় একটা মেয়েকে দেখলে সে তুলে নিয়ে আসে গাড়িতে! মেয়েটার নাম কি, কোথায় থাকে, কি হয়েছে...কিচ্ছু জানে না সে! মেয়েটার কি রেপ হয়েছে? নাকি অন্যকিছুর ঘাপলা জড়িয়ে আছে?
হঠাৎ চিন্তায় দুনিয়ায় ফোড়ন কেটে কাধের উপর ভার অনুভব করলো পূর্ব! চোখ মেলে পাশে তাকাতেই ফুয়াদের ম্লান চেহারাটা দেখতে পেলো। ফুয়াদ চোখে চোখ রেখে কথা বলার সাহস পাচ্ছেনা। কান্না কান্না স্বরে নিচু কন্ঠে বললো,
-- আনিশার বিয়ে হয়ে গেছে ভাই, আনিশার ছোট বোন ফোন দিয়েছিলো। আমরা ওর বিয়ে থামাতে পারলাম না ভাইয়া, পারলাম না।
পূর্বের পায়ের তলা থেকে যেনো মাটি সরে যেতে লাগল! নিজের রক্ত বাহিকায় হঠাৎ দ্রুতবেগে রক্ত প্রবাহ চালু হলো! হৃৎপিন্ড ভয়ঙ্কর স্পিডে দাপাতে লাগালো! পূর্ব রাগে, ক্ষোভে, তুমুল হুঙ্কারে দেয়ালে ইচ্ছামতো ঘুষাতে লাগলো!!
-- তুই বিয়ে করতে পারিস না আনিশা!! তুই বিয়ে করলি কেন!তুই তোর পূর্বকে ভুলে যেতে পারিস না!!! তোকে আমার কাছে ফিরতেই হবে ড্যাম!!!
চিৎকার চেচামেচিতে প্রচন্ড গলা ফাটিয়ে দেয়ালে ঘুষাচ্ছে পূর্ব! পেছন থেকে অব্যর্থ পথিকের মতো ফুয়াদ টানছে!! পূর্বের হাত ছিলে রক্ত বের হয়ে শুভ্র দেয়ালটা রক্তিম হয়ে লাল থেকে গভীর লালে গভীর পরিণত হচ্ছে! ধামধাম শব্দ! সর্বস্ব শক্তি দিয়ে ঘুষি! হাহাকার চিৎকার! দুটো শব্দ মিলে একাকার হয়ে লজের আনাচে কানাচে বিক্ষোভ ধ্বনিতে প্রতিধ্বনিত্ব হচ্ছে!! সবাই এদিকে ছুটে আসলে পূর্বের পাগলামি দেখে ভয় পেয়ে যায়! ফুয়াদের সাথে বাকি কাজিনরা টেনেটুনে পূর্বকে নিয়ন্ত্রণ করে! পূর্ব ফ্লোরে হাটু মুড়ে ঝুঁকে বসে! ওকে ঘিরে সব কাজিন গোল করে বসলে সান্ত্বনা দিতে থাকে পূর্বকে। যা হয়েছে তা কখনো ফিরে পাওয়া যাবেনা। একটা ভুল সারাজীবনের দুঃখ! এটাই কঠিন সত্য! পূর্ব নিশব্দে চোখের বাধ ছেড়ে দিয়েছে।শুকনো ফ্লোরে গোল গোল বিন্দু আকারে অশ্রুজল পড়ছে। মন কিছুতেই মানতে চাইছেনা পুরোনো প্রেমটা আজ অন্যকারো ঝুলিতে!পূর্বের বুক ঠেলে কান্না আছড়ে পড়ছে!! কেনো পূর্ব দাদীর কথা প্রেমিকাকে ছাড়লো? তাও প্রথম প্রেম! প্রথম ভালোবাসা!
সায়মা অসহায় সুরে চোখ ভিজিয়ে বললো,
-- এসব কিছু ওই নোংরা মেয়েটার জন্য হয়েছে!! আমরা ওকে যদি ওখানেই ফেলে দিতাম!! এটলিস্ট টাইম মতো তো পৌছাতে পারতাম!! সব দোষ ওর...
-- এক্সকিউজ মি? আপনারা যে মেয়েটির পোশাক বদলাতে বলেছেন তার পোশাক আমি পাল্টে দিয়েছি। ধন্যবাদ।
পূর্ব আস্তে আস্তে মাথা তুলে স্টাফ মহিলার দিকে তাকালো। মহিলাটা চলে গেছে এতোক্ষনে। পূর্ব ফুয়াদের কাধে ভর দিয়ে ঝট করে উঠে দাড়ালো। সবাই কিছুটা অবাক হয়ে উঠে দাড়ালো! পূর্বের হাবভাব ভালো লাগছে না ওদের! পূর্বের রাগ মানে ভয়ংকর দূর্যোগের পূর্বাভাস! এই দূযোর্গ কতটা ভয়াবহ হতে পারে কেবল ওর কাজিনরা ভালো জানে! পূর্ব হুড়মুড় করে মেয়েটার রুমে ঢুকে ঠাসস করে দরজা ঠেলে দেয়। সবাই দরজার নব্ ঘোরাতেই দেখে বন্ধ! কি সাংঘাতিক! পূর্ব ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে দিয়েছে!!! পূর্বের মাথায় কি চলছে?? ও কি মেয়েটাকে রাগের বশে মেরে ফেলবে? ক্ষতি করবে? ফুয়াদ, মিথুন, জাওয়াদ ধাক্কাতে লাগলো!! চিৎকার করলো খুলার জন্য!! সায়মা, পূর্বিকা সবাই চেচাচ্ছে! পূর্ব আর খুললো না! পূর্ব হাত মুষ্টিবদ্ধ করে বিছানায় শুয়ে থাকা মলিন চেহারার জ্ঞানহীন মেয়েটার দিকে ফুঁসে আসছে ! একপা একপা করে এগুচ্ছে! শরীর শীতের কাপুনির মতো থরথর কাপছে!! চোখের নিচ ঘেমে উঠেছে। চোখের ভেতরের সাদা অংশ এখন লাল লাল নার্ভে সাদা রঙ হারচ্ছে। ক্রমশ লাল হয়ে উঠছে চোখদুটো ! আগুনের হুল্কো ছটার মতো রক্তিম লাল! হিংস্র রাগ!
-- চলবে?
its a institute of secendary level school educational institution
It's a page created to post study content for the studentof Kids Explorer School. Rangamati(sadar),
Rangamati Government High School (RGHS) is the first high school in the Chittagong Hill Tracts in
We are providing teaching services at Rangamati to our students in less amount of money and divided
This is the official Page of 'Black Hole Science Club-BSC' Bangladesh
Moanoghar has set up a technical and vocational school called Moanoghar Institute of Technology (MIT