Azan 24
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত -ই একমাত্র জান্নাতি দল। সরল পথে আসুন। সুন্নাহ অনুসারে জীবন গড়ুন।
Azan 24
Operating as usual
ইসলাম শিক্ষা বিষয়ের ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ণ-২০২৩ এর শিক্ষার্থীদের দলগত কাজ উপস্থাপন।
পোয়াপাড়া সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়
কাউখালী, রাংগামাটি।
জাতীয় নির্বাচন কীভাবে হবে তার সুস্পষ্ট রূপরেখা দেওয়ার জোর দাবি জানান-বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট নেতৃবৃন্দ,
বাংলাদেশ ইসলামী যুবসেনার জাতীয় কনভেনশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন- বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান
আল্লামা এম এ মতিন সাহেব।
সৌজন্যে- জাতীয় দৈনিক ইনকিলাব।
এন্ট্রেন্স (Entrance) এনিমেশন দেয়ার নিয়ম।
#মুক্তপাঠ
ষাণ্নাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ণ নির্দেশিকা
Instructional video part-1
তানযিমুল উম্মাল আলিম মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের আগুন নিভানোর অভিনব প্রজেক্ট আবিষ্কার।
কাউখালী উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হলেন মোহাম্মদ সাইদুল হক
কাউখালী উপজেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হলেন মোহাম্মদ সাইদুল হক রাহাত মামুন চট্টগ্রাম সংবাদদাতা : জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৩ এ উপজেলার শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক নির্বাচিত হলেন পার্....
কাউখালীতে উপজেলা শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক সাইদুল হক
কাউখালীতে উপজেলা শ্রেষ্ঠ শ্রেণি শিক্ষক সাইদুল হক parbatyachattagram.net Pahar24, The Largest 24/7 Online Bangla Newspaper of CHT - Chittagong Hill Tracts - Rangamati, Bandarban and Khagrachari. Brings You Latest Bangla News Online from cht. Get Breaking News From The Most authentic Bangladesh Newspaper.
প্রিয় নবী (দ:)'র মর্যাদা, শি'য়া ও খারেজীর পরিচয়।
আলোচক: শে'রে মিল্লাত মুফতি ওবাইদুল হক নঈমী (রহ:)
মুহাম্মদ জানে আলম
দশম শ্রেণি
সিদ্দিক -ই -আকবার (রা:) দাখিল মাদ্রাসা
কাউখালী, রাংগামাটি।
میرا پیر ہے جیلانی جن کا رتبہ ہے لاثانی
سارے ولیوں کے سردار آقا محبوب سبحانی
خوف نہیں مجھ کو طوفان سے ارے دشمن سے کیا ڈرنا
رہبر میرے غؤث پیا ہے، راہ جان سے کیا ڈرنا
سن کے غؤث کی کہانی دشمن ہو گیا فانی فانی
سارے ولیوں کے سردار آقا محبوب سبحانی
بیاں کرو کیا شان غؤث کی، زباں کہا سے لاؤ
ہاتھ کانپتی اب تو پریمی، کیسے قلم چلاؤ
دل میں قطب ربانی ، لب پہ محبوب سبحانی
سارے ولیوں کے سردار آقا محبوب سبحانی
کیا تجھ کو معلوم نہیں ہے، وہ بے خبر زمانے
ٹھوکر سے مردوں کو جیلایا، میرے غؤث پیانے
یہ ہے غؤث کی نیشانی سر پر تاج ہے سلطانی
سارے ولیوں کے سردار آقا محبوب سبحانی
آل نبی اور اولاد علی ہو، زہرہ کے تم ہو پیارے
ان کے گھر آنے سے نکلے، قتب اولیا سارے
جس نے شان ان کی جانی، اس نے کی بےحد نادانی
سارے ولیوں کے سردار آقا محبوب سبحانی
"জামেয়ার শিক্ষার্থী সবখানে আছে, নেই শুধু সংসদে"--স.উ.ম আব্দুস সামাদ
চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট এর মহাসচিব স.উ.ম আব্দুস সামাদ (মোমবাতি প্রতীক) গণসংযোগের সময় সাধারণ মানুষের ভীরে বক্তব্য রাখছেন।
এশিয়াখ্যাত♥♥ বিদ্যাপীঠ জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়া মাদ্রাসার এ্যাসেম্বিলি♥♥
📢সাহরীর সময় রোজাদারদের ডাকাডাকি করা সুন্নাত।📢
কেননা স্বয়ং রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেই সাহরীর সময় সাহাবীদেরকে ডাকতেন মর্মে ছহীহ্ হাদিস বর্ণিত রয়েছে।
📖যেমন ইমাম আবু বকর ইবনু আবী শায়বাহ রহ. বর্ণনা করেছেন,
عَنْ أَبِي رُهْمٍ السَّمَاعِيِّ, أَنَّهُ سَمِعَ عِرْبَاضَ بْنَ سَارِيَةَ , يَقُولُ: دَعَانَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي شَهْرِ رَمَضَانَ إلَى السَّحُورِ، فقَالَ: " الْغَدَاءُ الْمُبَارَكُ "
অর্থাৎ, আবু রুহম সামাঈ হতে বর্ণিত, নিশ্চয় তিনি হযরত ইরবাদ্ব ইবনু সারিয়া রাদ্বি. কে বলতে শুনেছেন, রাসূলে পাক দঃ আমাদেরকে রমজান মাসে সাহরীর জন্য ডাকতেন এবং তিঁনি বলতেন: বরকতময় ভোররাত্র। (মুছান্নাফু ইবনু আবী শায়বাহ, হাদিস নং ৮৭২১)
📖ইমাম নাসাঈ ও ইমাম তাহাবী রহ. হাদিসটি এভাবে বর্ণনা করেছেন,
عَنِ الْعِرْبَاضِ بْنِ سَارِيَةَ، قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ يَدْعُو إِلَى السَّحُورِ فِي شَهْرِ رَمَضَانَ، فَقَالَ: " هَلُمُّوا إِلَى الْغَدَاءِ الْمُبَارَكِ " .
অর্থাৎ, হযরত ইরবাদ্ব ইবনু সারিয়া রাদ্বি. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ দঃ কে বলতে শুনেছি, তিনি রমজান মাসে সাহরীর জন্য ডাকছেন এবং বলছেন: তোমরা বরকতময় ভোরের সাহরীর দিকে আসো।" (নাসাঈ: সুনানুল কুবরা, হাদিস নং ২৪৫৪; শারহু মুশকিলিল আসার, হাদিস নং ৪৮৪১)
📖ইমাম নাসাঈ রহ. আরেকটি হাদিস এভাবে বর্ণনা করেছেন,
عن خالد بن معدان قال قال رسول الله صلي الله عليه وسلم لرجل هلم الي الغداء المبارك يعنى السحور.
অর্থাৎ, হযরত খালিদ ইবনু মা'দান রাদ্বি. হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম দঃ এক ব্যক্তিকে বললেন, বরকতময় ভোরের সাহরীর দিকে আসো।" (সুনানু নাসাঈ, হাদিস নং ২২৬৫)
📖ইমাম আবু দাউদ ও ইমাম আহমাদ রহ. হাদিসটি এভাবে বর্ণনা করেছেন,
عَنْ الْعِرْبَاضِ بْنِ سَارِيَةَ، قَالَ: دَعَانِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَى السَّحُورِ فِي رَمَضَانَ، فَقَالَ: " هَلُمَّ إِلَى الْغَدَاءِ الْمُبَارَكِ "
অর্থাৎ, হযরত ইরবাদ্ব ইবনু সারিয়া রাদ্বি. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলে পাক দঃ আমাকে রমজান মাসে সাহরীর সময় ডেকে বললেন: বরকতময় ভোরের সাহরীর দিকে আসো।" (সুনানু আবী দাউদ, হাদিস নং ২০০০; মুসনাদু আহমাদ, হাদিস নং ১৬৮১২; মুজামুল কবীর হাদিস নং ১৫০৫০)
📖ইমাম ইবনু খুজাইমা রহ. হাদিসটি এভাবে বর্ণনা করেছেন,
عَنْ الْعِرْبَاضِ بْنِ سَارِيَةَ، قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدْعُو رَجُلا إِلَى السَّحُورِ, فَقَالَ: " هَلُمَّ إِلَى الْغَدَاءِ الْمُبَارَكِ " . وَقَالَ الدَّوْرَقِيُّ, وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ هَاشِمٍ، قَالَ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ يَدْعُو إِلَى السَّحُورِ فِي شَهْرِ رَمَضَانَ، فَقَالَ: " هَلُمَّ إِلَى الْغَدَاءِ الْمُبَارَكِ "
অর্থাৎ, হযরত ইরবাদ্ব ইবনু সারিয়া রাদ্বি. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আমি রাসূলে পাক দঃ কে এক ব্যক্তিকে সাহরীর জন্য ডাকতে শুনেছি। দাওরাকী ও আব্দুল্লাহ ইবনু হাশিম বলেছেন: রাসূলে আকরাম দঃ কে বলতে শুনেছি, তিঁনি রমজান মাসে সাহরীর জন্য ডাকতেন ও বলতেন: তোমরা বরকতময় ভোরের সাহরীর দিকে আসো।" (ছহীহ্ ইবনু খুজাইমা, হাদিস নং ১৮৩৫)
💐সবগুলো সনদই ছহীহ্ ও শক্তিশালী। অতএব, প্রমাণিত হল, মাহে রমাদ্বানে ভোর রাতে বরকতময় সাহরীর জন্য ডাকাডাকি করা সুন্নাতে রাসূল ও ইবাদত। হযরত বিলাল রাঃ সাহরীর সময়ে আযানও দিতেন মর্মে ছহীহ্ বুখারীতে উল্লেখ আছে। তবে মাইকে অতিরিক্ত ডাকাডাকি না করে একটু সময়ের গ্যাপ দিয়ে দিয়ে ডাকাডাকি করা উচিৎ।
🤲মহান আল্লাহ তা'আলা যেন সবাইকে সুন্নাতের অনুসারী আমল করার তৌফিক দান করেন, আমিন।
*সংগৃহীত।
#রমজানের_ফযিলত
প্রতিদিন দশলক্ষ গুনাহগারকে দোযখ থেকে মুক্তিদান
#আল্লাহ্ তা'আলার দান, দয়া ও ক্ষমার কথা উল্লেখ করে এক জায়গায় নবী করীম, রউফুর রহীম, হুযুর পুরনূর (ﷺ) ইরশাদ করেছেন: “যখন রমযানের প্রথম রাত আসে, তখন আল্লাহ্ তাআলাআপন সৃষ্টির দিকে দয়ার দৃষ্টি দেন। বস্তুতঃ যখন আল্লাহ্ তাআলা কোন বান্দার দিকে দয়ার দৃষ্টি দেন, তাকে কখনো আযাব দিবেন না। আর প্রতিদিন দশলক্ষ (গুনাহগারকে) জাহান্নাম থেকে মুক্ত করে দেন।(এভাবে) যখন ঊনত্রিশতম রাত আসে তখন গোটা মাসে যতসংখ্যক লোককে মুক্তিদান করেছেন, তার সমসংখ্যক মানুষকে ওই রাতে মুক্তিদান করেন। অতঃপর যখন ঈদুল ফিতরের রাত আসে তখন ফেরেশতাগণ আনন্দ প্রকাশ করে। আর আল্লাহ্ তাআলা আপন নূরকে বিশেষভাবে বিচ্ছুরিত করেন এবং ফেরেশতাদেরকে বলেন:“হে ফেরেশতার দল! ওই শ্রমিকদের কি প্রতিদান হতে পারে, যে তার দায়িত্ব পালন করেছে? ফেরেশতাগণ আরয করেন: “তাকে পরিপূর্ণ প্রতিদান দেয়া হোক।” আল্লাহ্ তাআলা ইরশাদ করেন: “আমি তোমাদেরকে সাক্ষী করছি-আমি তাদের সবাইকে ক্ষমা করে দিলাম।”
(কানযুল উম্মাল, ৮ম খন্ড, ২১৯ পৃষ্ঠা, হাদীস নং-২৩৭০২)
পোয়াপাড়া সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস-২০২৩ এর কবিতা আবৃত্তি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মুহাব্বাতে মা-বাবার দিকে একবার তাকালে একটা কবুল হজ্বের সাওয়াব♥
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা ও বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান-২০২৩
আয়োজনে: পোয়াপাড়া সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়, কাউখালী, রাংগামাটি
তারিখ: ২০/০৩/২০২৩ খ্রি:
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা ও বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান- ২০২৩
নতুন শিক্ষাক্রম অনুসারে ৬ষ্ঠ শ্রেণির "ইসলাম শিক্ষা" বিষয়ের দেয়ালিকা প্রকাশের অনুষ্ঠান'২০২৩
♣পোয়াপাড়া সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়,
রাংগামাটি
তারিখ: ১৫/০৩/২০২৩
♣♣♣♣♣♣
IEDCR, DHAKA
♣♣♣♣♣♣
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য♥
♣♣♣♣♣♣
♣♣♣♣♣♣
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য♥
♣♣♣♣♣♣
#শাফায়াত_সুপারিশ
#হযরত আনাস ইবনে মালিক (رضي الله عنه)’র আকিদা:
রাসূলে কারিম (ﷺ)’র প্রিয় সাহাবা হযরত আনাস বিন মালেক (رضي الله عنه) হতে বর্ণিত, রাসূলে করিম (ﷺ) ইরশাদ করেন, কিয়ামতের দিন যখন সকল মানুষ একত্রিত হবে তখন তারা আফসোস করে বলবে,
لَوِ اسْتَشْفَعْنَا إِلَى رَبِّنَا حَتَّى يُرِيحَنَا مِنْ مَكَانِنَا هَذَا
-‘‘হায়! আমাদের রবের নিকট যদি কোন সুপারিশকারী পেতাম, তবে তিনি আমাদের মুক্তি দিতেন।’’
তখন সবাই একত্রে হযরত আদম (عليه السلام)’র কাছে গিয়ে আবেদন জানাবে। আপনি কি মানুষের অবস্থা দেখছেন না? আল্লাহ তা‘য়ালা আপনাকে তাঁর কুদরতি হাতে সৃষ্টি করেছেন, সমস্ত ফেরেশতা আপনাকে সিজদা করেছেন, আপনাকে সব কিছুর নাম শিক্ষা দিয়েছেন।
اشْفَعْ لَنَا إِلَى رَبِّنَا حَتَّى يُرِيحَنَا مِنْ مَكَانِنَا هَذَا
-‘‘সুতরাং আপনি আমাদের রবের নিকট সুপারিশ করুন। যাতে এই স্থান হতে আমরা মুক্তি পাই।’’ প্রত্যুত্তরে হযরত আদম (عليه السلام) বললেন,
لَسْتُ هُنَاكَ
-‘‘এটা আমার কাজ নয়।’’
এরপর এক পর্যায়ে তিনি বলেন-
ائْتُوا نُوحًا، فَإِنَّهُ أَوَّلُ رَسُولٍ بَعَثَهُ اللَّهُ إِلَى أَهْلِ الأَرْضِ
-‘‘বরং তোমরা হযরত নূহ (عليه السلام)’র কাছে যাও, কেননা পৃথিবীতে তাকেই মহান আল্লাহ তা‘য়ালা সর্বপ্রথম রাসূল হিসেবে প্রেরণ করেছেন।’’
তারা হযরত নূহ (عليه السلام)’র কাছে গেলে তিনি বলবেন,
لَسْتُ هُنَاكُمْ
-‘‘এটা আমার কাজ নয়।’’
তিনি তখন এক পর্যায়ে বলবেন-
ائْتُوا إِبْرَاهِيمَ خَلِيلَ الرَّحْمَنِ
-‘‘তোমরা বরং হযরত ইব্রাহিম (عليه السلام)’র কাছে যাও। তিনি মহান আল্লাহর পরম বন্ধু।’’
তারা হযরত ইবরাহীম (عليه السلام)’র কাছে যাবে। ইবরাহীম (عليه السلام) বলবেন,
لَسْتُ هُنَاكُمْ
-‘‘এটা আমার কাজ নয়।’’ এক পর্যায়ে তিনি বলবেন-
ائْتُوا مُوسَى، عَبْدًا آتَاهُ اللَّهُ التَّوْرَاةَ، وَكَلَّمَهُ تَكْلِيمًا
-‘‘তোমরা বরং হযরত মূসা (عليه السلام)’র কাছে যাও। আল্লাহ তা‘য়ালা তাকে তাওরাত কিতাব দান করেছেন এবং তাঁর সাথে কথা বলেছেন।’’
তারা হযরত মূসা (عليه السلام)’র কাছে আসবে। হযরত মূসা (عليه السلام) বলবেন,
لَسْتُ هُنَاكُمْ
-‘‘এটা আমার কাজ নয়।’’ এক পর্যায়ে তিনি বলবেন-
ائْتُوا عِيسَى عَبْدَ اللَّهِ وَرَسُولَهُ، وَكَلِمَتَهُ وَرُوحَهُ
-‘‘তোমরা হযরত ঈসা (عليه السلام)’র কাছে যাও। তিনি আল্লাহর খাছ বান্দা। তাঁর রাসূল, তাঁর কালমা এবং রুহ।’’
তারা হযরত ঈসা (عليه السلام)’র কাছে আসবে। হযরত ঈসা (عليه السلام) বলবেন-
لَسْتُ هُنَاكُمْ
-‘‘এটা আমার কাজ নয়।’’ এক পর্যায়ে তিনি বলবেন-
وَلَكِنِ ائْتُوا مُحَمَّدًا صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، عَبْدًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبهِ وَمَا تَأَخَّرَ
-‘‘তোমরা হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (ﷺ)’র কাছে যাও। তিনি আল্লাহর প্রিয় বান্দা, তাঁর কারণে আল্লাহ তা‘য়ালা তাঁর (উম্মতের) পূর্বের এবং পরের সকলের গুনাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন।’’
রাসূলে করিম (ﷺ) ইরশাদ করেন, তারা সকলে আমার কাছে আসবে।
فَأَنْطَلِقُ، فَأَسْتَأْذِنُ عَلَى رَبِّي، فَيُؤْذَنُ لِي عَلَيْهِ
-‘‘আমি তাদেরকে নিয়ে যাবো এবং আমার রবের নিকট অনুমতি চাইবো, আমাকে অনুমতি দেয়া হবে।’’
আর আল্লাহর সাক্ষাতের সাথে সাথে আমি সিজদা করবো। তখন আল্লাহ বলবেন,
ارْفَعْ مُحَمَّدُ وَقُلْ يُسْمَعْ، وَسَلْ تُعْطَهْ، وَاشْفَعْ تُشَفَّعْ
-‘‘আপনার মাথা মুবারক তুলুন। আপনি বলুন শ্রবণ করা হবে। আপনি চান দেয়া হবে এবং আপনি সুপারিশ করুন সুপারিশ কবুল করা হবে।’’
সরওয়ারে আলম (ﷺ) বলেন, যে ঈমান আনবে এবং তার অন্তরে গমের দানা পরিমাণ নেক আমল থাকবে তাকে জাহান্নাম থেকে বের করা হবে। যে ঈমান আনবে তাঁর অন্তরে গুন্দম পরিমান ভাল আমল থাকবে তাকেও জাহান্নাম থেকে বের করা হবে এবং যে ঈমান আনবে তার অন্তরে জররা পরিমাণ নেক আমল থাকবে।*১
*১. ইমাম বুখারী, আস-সহীহ, ৯/১২১ পৃ. হা/৭৪১০, খতিব তিবরিযি, মিশকাত শরীফ, (ভারতীয় ৪৮৮ পৃষ্ঠা), ৩/১৫৪৬ পৃ. হা/৫৫৭২, ইমাম আহমদ, আল-মুসনাদ, হা/১২১৫৩, বায়হাকী, কিতাবুল আসমাওয়া সিফাত, ১৪৬ পৃষ্ঠা, ইবনে কাসীর, আল-বেদায়া ওয়ান নিহায়া, দ্বিতীয় খণ্ড, ১৮৮ পৃ., নাসাঈ, আস-সুনানুল কোবরা, ১০/২১৩ পৃ. হা/১১৩৬৯, মুসনাদে আবি ই‘য়ালা, হা/২৮৯৯, সহীহ মুসলিম, হা/১৯৩
━━━━━━━━━━━━━━━━
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উদযাপন
কাউখালী, রাংগামাটি।
৭ মার্চ ২০২৩ খ্রি:
ইসকাতের প্রমাণ
------------------------
ইসকাতের নিয়ম আমি প্রথমে বর্ণনা করেছি। এর প্রমাণ প্রায় প্রত্যেক ফিকহের কিতাবে রয়েছে।
✾নুরুল ইজাহ গ্রন্থে ইসকাত বিষয়ে একটি বিশেষ পরিচ্ছেদ করা হয়েছে فصل فى اسقاط الصوم والصلوة (নামায রোযার ইসকাত সম্পকির্ত পরিচ্ছেদ) উক্ত পরিচ্ছেদে বর্ণিত আছে - ৪৫৩
➥453. শারাম্বালী, নূরুল ঈযাহ, পৃষ্ঠা-৭৩
ولا يصح ان يصوم ولا ان يصلى عنه وان لم يف ما اوصى به عما عليه يدفع ذالك المقدار للفقير فيسقط عن الميت بقدره يهبه الفقير وهكذا حتى يسقط ما كان على الميت من صيام وصلوة ويجوز اعطاء فدية صلوة لواحد من الفقراء جملة بخلاف كفارة اليمين
(এর তরজুমা সেটাই যা আমি ইসকাতের নিয়ম প্রসঙ্গে বর্ণনা করেছি)
✾দুর্রুল মুখতারের قضاء الفوائت অধ্যায়ে উল্লেখিত আছে -৪৫৪
➥454. হাসকাফী, দুররুল মুখতার, পৃষ্ঠা-৭৩, বাবুুল কাযাইল ফাওয়াইত, ইমাম ইবনে আবেদীন শামী, ফাতওয়ায়ে শামী, ২/৭৩ পৃ:
وَلَوْ لَمْ يَتْرُكْ مَالًا يَسْتَقْرِضُ وَارِثُهُ نِصْفَ صَاعٍ مَثَلًا وَيَدْفَعُهُ لِفَقِيرٍ ثُمَّ يَدْفَعُهُ الْفَقِيرُ لِلْوَارِثِ ثُمَّ وَثُمَّ حَتَّى يَتِمَّ
(এর অর্থও ইসকাতের নিয়মে বর্ণিত হয়েছে।)
✧ এর ইবারতের ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে শামীতে আরও ব্যাপকভাবে ইসকাতের ব্যাখ্যা করা হয়েছে। যেমন উল্লেখিত আছে-
وَالْأَقْرَبُ أَنْ يَحْسِبَ مَا عَلَى الْمَيِّتِ وَيَسْتَقْرِضَ بِقَدْرِهِ، بِأَنْ يُقَدِّرَ عَنْ كُلِّ شَهْرٍ أَوْ سَنَةٍ أَوْ يَحْتَسِبَ مُدَّةَ عُمْرِهِ بَعْدَ إسْقَاطِ اثْنَتَيْ عَشْرَةَ سَنَةً لِلذَّكَرِ وَتِسْعِ سِنِينَ لِلْأُنْثَى لِأَنَّهَا أَقَلُّ مُدَّةِ بُلُوغِهِمَا، فَيَجِبُ عَنْ كُلِّ شَهْرٍ نِصْفُ غِرَارَةِ قَمْحٍ بِالْمُدِّ الدِّمَشْقِيِّ مُدِّ زَمَانِنَا.....وَلِكُلِّ سَنَةٍ شَمْسِيَّةٍ سِتُّ غَرَائِرَ، فَيَسْتَقْرِضُ قِيمَتَهَا وَيَدْفَعُهَا لِلْفَقِيرِ ثُمَّ يَسْتَوْهِبُهَا مِنْهُ وَيَتَسَلَّمُهَا مِنْهُ لِتَتِمَّ الْهِبَةُ ثُمَّ يَدْفَعُهَا لِذَلِكَ الْفَقِيرِ أَوْ لِفَقِيرٍ آخَرَ وَهَكَذَا، فَيُسْقِطُ فِي كُلِّ مَرَّةٍ كَفَّارَةَ سَنَةٍ، ....... وَبَعْدَ ذَلِكَ يُعِيدُ الدَّوْرَ لِكَفَّارَةِ الصِّيَامِ ثُمَّ لِلْأُضْحِيَّةِ ثُمَّ لِلْأَيْمَانِ، لَكِنْ لَا بُدَّ فِي كَفَّارَةِ الْأَيْمَانِ مِنْ عَشْرَةِ مَسَاكِينَ، ........بِخِلَافِ فِدْيَةِ الصَّلَاةِ فَإِنَّهُ يَجُوزُ إعْطَاءُ فِدْيَةِ صَلَوَاتٍ لِوَاحِدٍ
-অর্থাৎ এর সহজ নিয়ম হলো-মইয়তের জিম্মায় কি পরিমাণ নামায ও রোযা ইত্যাদি রয়ে গেল, তা হিসাব করুন এবং সেই অনুপাতে কর্জ নিন। অর্থাৎ এক এক মাস অথবা এক এক বছরের অনুপাতে কর্জ নিন। মইয়তের পূর্ণ বয়সের একটা অনুমান করুন এবং সেই পূর্ণ বয়স থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া পযর্ন্ত কমপক্ষে পুরুষের বেলায় বার বছর আর মহিলার ক্ষেত্রে নয়বছর বাদ দিন। অতঃপর হিসাব করুন। তখন প্রতি মাসের নামাযের ফিদয়া হবে অর্ধ অযারা (প্রায় ৯ মণ) এবং প্রত্যেক বছরের কাফফারা হবে ছয় আরা। মৃত ব্যক্তির অলী ওই পরিমাণ সমতুল্য মুদ্রা কর্জ নিবে এবং ফকীরকে ইসকাতের উদ্দেশ্যে দিবে। ফকীর পুনরায় সেই মুদ্রা সেই ফকীরকে তখন অলী উক্ত হেবা গ্রহণ করে এর অধিকারী হবে। পুণরায় সেই মুদ্রা সেই ফকীরকে বা অন্য কাউকে ফিদয়া হিসেবে দিবে। এবং এভাবে বার বার করতে থাকবে। এতে প্রত্যেক বার এক বছরের কাফফারা আদায় হবে। এরপর রোযা ও কুরবানীর কাফফারার জন্য করা হবে। তবে কসমের কাফফারার বেলায় নামাযের ফিদায়ার ব্যতিক্রম দশজন মিসকীন হওয়া প্রয়োজন অথচ কয়েক নামাযের ফিদায়া একজনকে দেয়া হয়। ৪৫৫
➥455. ইমাম ইবনে আবেদীন শামী, ফাতওয়ায়ে শামী, ২/৭৩-৭৪ পৃ:
✧ এটা হুবহু সেই নিয়মই, যেটা আমি বর্ণনা করেছি। আল আশবাহ ওয়ান নাজায়ের গ্রন্থে বর্ণিত আছে।
اراد الفدية عن صوم ابيه او صلوته وهو فقير يعطى منوين من الحنطة فقيرا ثم يستوهيه ثم يعطيه وهكذا الى ان يتم
‘মরাকিল ফালাহ শরহে নুরুল ইজাহ গ্রন্থে উল্লেখিত আছে -৪৫৬
➥456. ইমাম তাহতাভী, তাহতাভী আ’লা মারাকিল ফালাহ, ৪৩৯।
فحيلته لإبراء ذمة الميت عن جميع ما عليه أن "يدفع ذلك المقدار" اليسير ليسير بعد تقديره لشيء من صيام أو صلاة أو نحوه ويعطيه "للفقير" بقصد إسقاط ما يريد عن الميت "فيسقط عن الميت بقدره ثم" بعد قبضه "يهبه الفقير للولي
(ইতিপূর্বে যা বলা হয়েছে, সেটাই এর তরজুমা) ফতওয়ায়ে আলমগীরীতে আছে -৪৫৭
➥457. নিযামুদ্দীন বলখী, ফাতওয়ায়ে আলমগীরী, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১২৫।
وَإِنْ لَمْ يَتْرُكْ مَالًا يَسْتَقْرِضُ وَرَثَتُهُ نِصْفَ صَاعٍ وَيُدْفَعُ إلَى مِسْكِينٍ ثُمَّ يَتَصَدَّقُ الْمِسْكِينُ عَلَى بَعْضِ وَرَثَتِهِ ثُمَّ يَتَصَدَّقُ ثُمَّ وَثُمَّ حَتَّى يُتِمَّ لِكُلِّ صَلَاةٍ مَا ذَكَرْنَا، كَذَا فِي الْخُلَاصَةِ.
বাহারুর রায়েক শরহে কনযুদ দাকায়েক, জামেউর রুময, মুতমেদুর যহিরা শরহে মুখতাসারুল কেফায়া, ফাতওয়ায়ে কাযী খান, ফরায়েদ, জওযাহেরুল কাউলুল মুখতাসর ইত্যাদি ফিকহের কিতাবে অনুরূপ বর্ণনা করা হয়েছে। কিন্তু দীর্ঘায়িত হয়ে যাবে মনে করে সে সবের ইবারত উদ্ধৃত করা হলো না। তবে বিবেকবানদের জন্য এতটুকুই যথেষ্ট। এবার বিরোধিতাকারীদের অগ্রদূত মওলভী রশীদ আহমদ সাহেব গাঙ্গুহীর ফাতওয়াটিও দেখুন। তিনি ফাতওয়ায়ে রশীদিয়ার প্রথম খণ্ড কিতাবুল বিদআতের ১০৩ পৃষ্ঠায় বর্ণনা করেছেন-উলামায়ে কিরাম গরীবের জন্য ইসকাতের হীলাটা প্রবর্তন করেছেন, কিন্তু আজকাল এ হীলা ধনীদের মধ্যেও প্রচলিত হয়ে গেছে। আল্লাহ তা’য়ালা নিয়ত সম্পর্কে অবগত। এ হীলা তাদের কোন কাজে আসবে না। গরীবের বেলায় সঠিক নিয়তে করা হলে উপকার হবে বলে আশা করা যায়, অন্যথায় বৃথা।
যদিওবা উপরোক্ত ইবারতে অনেক কুটিলতার আশ্রয় নিয়েছেন, কিন্তু জায়েয মেনে নিয়েছেন। সুতরাং এখন আর কোন দেওবন্দীর পক্ষে ইসকাতের উপর আপত্তি করার অধিকার রইলো না। গরীব হওয়ার শর্তটা মওলবী রশীদ আহমদ নিজ থেকে আরোপ করেছেন। আমি যে সমস্ত ফকীহগণের ইবারত উদ্ধৃত করেছি, ওখানে ‘গরীব’ এর শর্ত নেই। ধনী ব্যক্তিও যদি পূর্ণ ফিদায়া আদায় করে, তাহলে সমস্ত তরকা এতেই ব্যয় হয়ে যাবে। ওয়ারিছদের জন্য কিছুই থাকবে না। আর যদি কেউ মৃত্যুর সময় ওসীয়ত করে যায় ‘আমার পক্ষে ফিদয়া যেন দেয়া হয়’ তথাপি এক তৃতীয়াংশ বেশী সম্পদ ওসীয়তের ক্ষেত্রে খরচ করা জায়েয নেই। যদি এক তৃতীয়াংশ মালের দ্বারা নামাযের ফিদয়া আদায় না হয়, তাহলে হীলা করাতে কি অসুবিধা আছে?
━━━━━━━━━━━━━━━━
🌍 তথ্যসূত্রঃ আল্লামা আহমদ ইয়ার খান নঈমী (রহ:); জা'আল হক্ব, ২য় খন্ড, ইসকাত অধ্যায়
হযরত সায়্যিদুনা আবু দারদা (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত, নবী করীম, রউফুর রহীম (ﷺ) ইরশাদ করেন:
- “আমি কি তােমাদেরকে মর্যাদার দিক থেকে নামায, রােযা এবং সদকার চেয়ে উত্তম আমলের ব্যাপারে বলবাে না?”
- সাহাবায়ে কিরামগণ (رضي الله عنه) আরয করলেন: “অবশ্যই বলুন।”
-হুযুর (ﷺ) ইরশাদ করলেন: “পরস্পর সম্পর্ককে ঠিক করাে, কেননা অনৈক্য দ্বীনকে নিশ্চিহ্নকারী।”
তথ্যসূত্রঃ
সুনানে তিরমিযী, কিতাবুল সিফতিল কিয়ামাতি, ৫৬তম অধ্যায়, হাদীস নং- ২৫১৭, ৪/২২৮।
রোযা,নামাযের ফিদয়ার বর্ণনা
***************************
✧ রোযার ফিদয়ার কথা তো কুরআন থেকেই প্রমাণিত আছে। যেমন আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ ফরমান-
وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ طَعَامُ مِسْكِينٍ
-রোযা রাখতে অক্ষম ব্যক্তির ফিদয়া হচ্ছে একজন মিসকীনকে খাদ্যদান করা।’’ ৪৪৬
➥446. সূরা বাক্বারা, আয়াত নং-১৮৪।
এর থেকে বোঝা গেল অপারগ, বৃদ্ধ এবং মৃত্যু শয্যায় শায়িত রোগী যখন রোযা রাখতে অক্ষম হয়, তখন প্রত্যেক রোযার পরিবর্তে একজন মিসকীনকে খাবার দেবে। নামায রোযার তুলনায় অগ্রগণ্য। এজন্য রোযার হুকুমটা নামাযের ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করা হয়। যেমনঃ
✧ তাফসীরাতে আহমদীয়া শরীফে আল্লামা মোল্লা আহমদ জিয়ুন (কুঃ) বলেছেন-
والصلوة نظير الصوم بل اهل منه فامرناه بالفدية احتياطا ورجونا القبول من الله تعالى فضلا
-নামায রোযার মত বরং রোযা থেকেও গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং আমি এ ক্ষেত্রেও ফিদয়া দেয়ার জন্য সতর্কতা স্বরূপ নির্দেশ দিয়েছি এবং খোদার রহমতে কবুল হওয়ার আশা রাখি।’’ ৪৪৭
➥447. আল্লামা মোল্লা জিওন, তাফসিরে আহমদিয়্যাহ, পৃষ্ঠা-৬১।
✧ মেনার গ্রন্থে বর্ণিত আছে-
ووجوب الفدية فى الصلوة للاحتياط
-নামাযের জন্য ফিদায়া ওয়াজিব হওয়াটা হচ্ছে সতকর্তামূলক।’’
✧ প্রসিদ্ধ ফিকহের কিতাব শরহে বেকায়ায় উল্লেখিত আছে-
وفدية كل صلوة كصوم يوم وهو الصحيح
-প্রত্যেক নামাযের ফিদয়া হচ্ছে এক রোযার ফিদয়ার মত এবং এটাই বিশুদ্ধ অভিমত।’’ ৪৪৮
➥448. উবাইদুল্লা ইবনে মাসউদ, শরহে বেকায়া, কিতাবুস-সাওম, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৩১৫।
✧ শরহে ইলিয়াসে বর্ণিত আছে-
ويعتبر فدية كل صلوة فائتة كصوم يوم اى كفدية يوم
-প্রত্যেক অনাদায়ী নামাযের ফিদয়ার হার এক দিনের রোযার মত অর্থাৎ এক রোযার ফিদয়ার মত।’’
✧ ফতহুল কাদীর কিতাবে বর্ণিত আছে-
(وَمَنْ مَاتَ وَعَلَيْهِ قَضَاءُ رَمَضَانَ فَأَوْصَى بِهِ أَطْعَمَ عَنْهُ وَلِيُّهُ لِكُلِّ يَوْمٍ مِسْكِينًا نِصْفَ صَاعٍ مِنْ بُرٍّ أَوْ صَاعًا مِنْ تَمْرٍ أَوْ شَعِيرٍ) لِأَنَّهُ عَجَزَ عَنْ الْأَدَاءِ ..... كَمَا إذَا أَوْصَى بِالْإِطْعَامِ عَنْ الصَّلَوَاتِ
-অর্থাৎ যেই ব্যক্তি রমযানের রোযা কাযা রেখে মারা গেল। যদি ওসীয়ত করে যায়, তাহলে তার পক্ষে তার ওলী (আপনজন) প্রতি দিনের রোযার পরিবর্তে একজন মিসকীনকে আধা সায়া (প্রায় দুই কেজি) গম বা এক সায়া খোরমা অথবা বার্লি প্রদান করবে, কেননা এখন সেই মৃত ব্যক্তি আদায় করা থেকে অপারগ হয়ে গেছে। নামাযের বেলায়ও অনুরূপ করবে, যদি সে কাযা নামাযের পরিবর্তে খাবার প্রদানের ওসীয়ত করে যায়।’’৪৪৯
➥449. কামালুদ্দীন ইবনুল হুমাম, ফতহুল কাদীর, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩৫৭
✧ তাহতাবী আলা মরাকিল ফালাহ গ্রন্থে বর্ণিত আছে ’’ -৪৫০
اعلم أنه قد ورد النص في الصوم بإسقاطه بالفدية واتفقت كلمه المشايخ على أن الصلاة كالصوم استحسانا ..... إذا علمت ذلك تعلم جهل من يقول ان إسقاط الصلاة لا أصل له إذ هذا إبطال للمتفق عليه بين أهل المذهب
উপরোক্ত ইবারতসমূহ থেকে বোঝা গেল যে, নামায ও রোযার ফিদয়া দেয়া জায়েয এবং কবুল হওয়ার আশা করা যায়।
➥450. ইমাম তাহতাভী, তাহতাভী আ’লা মারাকিল ফালাহ, ৪৩৬।
বিভিন্ন হাদীছ শরীফেও এর সমর্থন পাওয়া যায়। যেমন আল্লামা নাসায়ী (রঃ) স্বীয় সুনানে কুবরা ও আল্লামা আবদুর রাযযাক (রঃ) কিতাবুল ওসায়ায় সৈয়্যদুনা আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) থেকে বর্ণনা করেছেন-
عَنْ عَطَاءِ بْنِ أَبِي رَبَاحٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ: لَا يُصَلِّي أَحَدٌ عَنْ أَحَدٍ، وَلَا يَصُومُ أَحَدٌ عَنْ أَحَدٍ وَلَكِنْ يُطْعِمُ عَنْهُ مَكَانَ كُلِّ يَوْمٍ مُدًّا مِنْ حِنْطَةٍ
-কেউ কারো পক্ষে নামায পড়ো না, রোযা রেখো না। কিন্তু ওর পক্ষে প্রতি দিনের পরিবর্তে অর্ধ সায়া গম দান করে দেবে।’’ ৪৫১
➥451. ইমাম নাসাঈ, আস-সুনানুল কোবরা, ৩/২৫৭ পৃ: হা/২৯৩০, ইমাম বায়হাকী, আস-সুুনানুল কোবরা, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-২৫৪, হাদিস-৮০০৪, ইমাম আব্দুর রায্যাক, আল-মুসান্নাফ, হা/৭৬৩৬
✧ মিশকাত শরীফের কিতাবুস সাওমের القضاء শীর্ষক অধ্যায়ে উল্লেখিত আছে-
عَنْ نَافِعٍ عَنِ ابْنِ عُمَرَ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: مَنْ مَاتَ وَعَلَيْهِ صِيَامُ شَهْرِ رَمَضَانَ فَلْيُطْعَمْ عَنْهُ مَكَانَ كُلِّ يَوْمٍ مِسْكِينٌ . رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَقَالَ: وَالصَّحِيحُ
-যে ব্যক্তি মারা গেল এবং তার জিম্মায় রমযান মাসের রোযা অনাদায়ী রয়ে গেল, তাহলে তারপক্ষ থেকে প্রতি দিনের পরিবর্তে একজন মিসকীনকে খাবার প্রদান করা চাই।’’ ৪৫২
➥452. খতিব তিবরিযি, মিশকাত, কিতাবুুস সাওম, ১/৬৩২ পৃ: (ভারতীয় ১৭৮ পৃ:), হাদিস/২০৩৪
মোট কথা হলো নামায রোযার ফিদয়া জিনিসের দ্বারা আদায় করার কথা শরীয়তে বর্ণিত আছে। তাই একে অস্বীকার করা অজ্ঞতার পরিচায়ক।
━━━━━━━━━━━━━━━━
🌍 তথ্যসূত্রঃ আল্লামা আহমদ ইয়ার খান নঈমী (রহ:); জা'আল হক্ব ; ২য় খন্ড, ইসকাত অধ্যায়
শরয়ী হীলা জায়েয প্রসঙ্গে
***********************
প্রয়োজনবোধে শরয়ী হীলা জায়েয। কুরআন করীম, সহীহ হাদীছ ও ফকীহগণের বিভিন্ন উক্তিতে এর প্রমাণ রয়েছে। হযরত আয়ুব (عليه السلام) শপথ করেছিলেন যে তাঁর বিবিকে একশ দুর্রা মারবেন। তখন আল্লাহ তাআলা তাঁকে শিখিয়ে দিয়েছিলেন-একটি ঝাড়– নিয়ে ওকে মার এবং নিজের শপথ ভঙ্গ করো না।
✧ কুরআন শরীফ এ কাহিনীটা সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন।
وَخُذْ بِيَدِكَ ضِغْثًا فَاضْرِبْ بِهِ وَلَا تَحْنَثْ
-তুমি নিজ হাতে ঝাড়– নিয়ে ওকে মার এবং শপথ ভঙ্গ করো না।’’ ৪৪১
➥441. সূূরা ছোয়াদ, আয়াত নং-৪৪।
✧ হযরত ইউসুফ (عليه السلام) মনস্থ করেছিলেন যে তাঁর ছোট ভাই বিনামিনকে তাঁর কাছে রাখতে এবং রহস্যও যেন উৎঘাটিত না হয়। এজন্য তিনি একটি হীলার আশ্রয় নিয়েছিলেন যার বিস্তারিত বর্ণনা সূরা ইউসুফে করা হয়েছে। ৪৪২
➥442. সূরা ইউসুফ, আয়াত নং-৭৬।
✧ একবার হযরত সারা (رضي الله عنه) কসম করেছিলেন যদি আমি সুযোগ পাই, হযরত হাজরার (رضي الله عنه) কোন অঙ্গহানি ঘটাবো। হযরত ইব্রাহীম (عليه السلام) এর প্রতি ওহী নাযিল হলো “তাদের পরস্পরের মধ্যে আপোষ করে দাও।” হযরত সারা (رضي الله عنه) বললেন, ‘আমি যে কসম করেছি।’ তখন তাকে হযরত হাজেরা (رضي الله عنه) এর কর্ণ ছেদন করার পরামর্শ দেয়া হলো।
✧ মিশকাত শরীফের কিতাবুল বুযুর এর الربوا অধ্যায়ে বর্ণিত আছে- হযরত বিলাল (رضي الله عنه) হুযুর (ﷺ) এর খিদমতে ভাল খোরমা আনলেন। হুযুর (ﷺ) জানতে চাইলেন এগুলো কোথা থেকে আনা হয়েছে। আরয করলেন ‘আমার কাছে কিছু বাজে খোরমা ছিল, আমি এক জনকে ওখান থেকে দু’সায়া (প্রায় আট কেজি) দিয়ে এক সায়া ভাল খোরমা নিয়েছি। হুযুর (ﷺ) ইরশাদ ফরমালেন- এটা সুদ হয়ে গেছে। আগামীতে বাজে খোরমা গুলো পয়সার বিনিময়ে বিক্রি করবে এবং ওই পয়সা দিয়ে ভাল খোরমা ক্রয় করবে। ৪৪৩
➥443. ইমাম মুসলিম, আস-সহীহ, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৬, কাদীমী কুতুবখানা, আরামবাগ, করাচী, পাকিস্তান, ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী, ফতহুল বারী, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৪০০, দারুল মা’রিফ, বয়রুত, লেবানন।
দেখুন, এটা সুদ থেকে রেহাই পাবার একটি হীলা (পন্থা)।
✧ ফাতওয়ায়ে আলমগীরীতে হীলা সম্পর্কে একটি স্বতন্ত্র অধ্যায় রচনা করা হয়েছে, যার নাম দেয়া হয়েছে كتاب الحيل অনুরূপ ‘আল আশবাহ ওয়ান নজায়েয’ কিতাবেও ‘কিতাবুল হাইল’ নামে একটি অধ্যায় রয়েছে। ফাতওয়ায়ে আলমগীরীর কিতাবুল হাইল অধ্যায়ে ও যাখীরা গ্রন্থে বর্ণিত আছে-
كُلَّ حِيلَةٍ يَحْتَالُ بِهَا الرَّجُلُ لِإِبْطَالِ حَقِّ الْغَيْرِ أَوْ لِإِدْخَالِ شُبْهَةٍ فِيهِ أَوْ لِتَمْوِيهِ بَاطِلٍ فَهِيَ مَكْرُوهَةٌ وَكُلُّ حِيلَةٍ يَحْتَالُ بِهَا الرَّجُلُ لِيَتَخَلَّصَ بِهَا عَنْ حَرَامٍ أَوْ لِيَتَوَصَّلَ بِهَا إلَى حَلَالٍ فَهِيَ حَسَنَةٌ، وَالْأَصْلُ فِي جَوَازِ هَذَا النَّوْعِ مِنْ الْحِيَلِ قَوْلُ اللَّهِ تَعَالَى {وَخُذْ بِيَدِكَ ضِغْثًا فَاضْرِبْ بِهِ وَلا تَحْنَثْ} وَهَذَا تَعْلِيمُ الْمَخْرَجِ لِأَيُّوبَ النَّبِيِّ - عَلَيْهِ وَعَلَى نَبِيِّنَا الصَّلَاةُ وَالسَّلَامُ - ..... وَعَامَّةُ الْمَشَايِخِ عَلَى أَنَّ حُكْمَهَا لَيْسَ بِمَنْسُوخٍ وَهُوَ الصَّحِيحُ مِنْ الْمَذْهَبِ كَذَا فِي الذَّخِيرَةِ.
-যদি কারো হক আত্মসাৎ বা এ ব্যাপারে সন্দেহ সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যে বা অবৈধভাবে ধোঁকা দেয়ার জন্য হীলা করা হয়, তা মাকরূহ হবে। আর যে হীলা হারাম থেকে পরিত্রাণ পাবার জন্য বা হালালের উপর অটল থাকার জন্য করা হয়, তা ভাল। এ ধরনের হীলা জায়েয হওয়ার দলীল হচ্ছে আল্লাহর সেই বাণী وَخُذْ بِيَدِكَ ضِغْثًا (নিজের হাতে একটি ঝাড়– নিয়ে ওকে মার) হযরত আয়ুব (عليه السلام) কে শপথ রক্ষার জন্য এ পরামর্শটা দেয়া হয়েছিল। অধিকাংশ মাশায়েখের অভিমত হচ্ছে এ আয়াতের হুকুম রহিত হয়নি এবং এটাই সঠিক অভিমত।’’ ৪৪৪
➥444. নিযামুদ্দীন বলখী, ফাতওয়ায়ে আলমগীরী, খণ্ড-৬, পৃষ্ঠা-৩৯০।
حموى شرح اشباه এবং تتارخانية
কিতাবদ্বয় হীলা সম্পর্কে খুবই সুন্দর বর্ণনা দেয়া হয়েছে। যেমন এ সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে এক জায়গায় বলা হয়েছে-
فخلفت سارة ان ظفرت بها قطعت عضوا منها فارسل الله جبريل الى ابراهيم عليه السلام ان يصلح بين هما فقالت سارت ما حيلة يمينى فاوحى الله الى ابراهيم عليه السلام ان يامر سارة ان تثقب اذنى هاجرة فمن ثم تثقب الاذن
-হযরত ইবনে আব্বাস (رضي الله عنه) থেকে বর্ণিত আছে, একবার হযরত সারা (رضي الله عنه) ও হযরত হাজেরা (رضي الله عنه) এর মধ্যে কিছু একটা নিয়ে ঝগড়া হয়েছিল। তখন হযরত সারা (رضي الله عنه) কসম খেয়েছিল- “যদি আমার সুযোগ মিলে, তাহলে হাজেরার কোন অঙ্গ কেটে দেব।” আল্লাহ তা’আলা হযরত জিব্রাইল (عليه السلام) এর মারফৎ হযরত ইব্রাহীম (عليه السلام) কে নির্দেশ দিলেন যেন ওদের পরস্পরের মধ্যে আপোষ করে দেন। হযরত সারা (رضي الله عنه) আরয করলেন, তাহলে আমার কসমের কি সূরহা হবে? তখন হযরত ইব্রাহীমের উপর ওহী নাযিল হলো-হযরত সারা (رضي الله عنه)কে নির্দেশ দাও যেন সে হযরত হাজেরার (رضي الله عنه) কর্ণ ছেদন করে।’ এ সময় থেকে মহিলাদের কান ছেদন শুরু হয়। ৪৪৫
➥445. ফানু হিইলু হামভী আ’লা আশবাহ ওয়ান নাযায়ের, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৯১-২৯২, ইদারাতুল কোরআন ওয়াল উলূমুল ইসলামিয়্যাহ, করাচী, পাকিস্তান।
উপরোক্ত কুরআনী আয়াত, সহীহ হাদীছ ও ফকীহ ইবারত সমূহ থেকে শরয়ী হীলা জায়েয বোঝা গেল।
━━━━━━━━━━━━━━━━
🌍 তথ্যসূত্র: জা'আল হক্ব; আল্লামা আহমদ ইয়ার খান নঈমী (রহ:) ২য় খন্ড, ইসকাত অধ্যায়।
ভোটার আইডি করতে গিয়ে যেন কোন লোক হয়রানির শিকার না হয় - জাতীয় ভোটার দিবস- ২০২৩ উপলক্ষে বর্ণ্যাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভায় বললেন কাউখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সৈয়দা সাদিয়ার নূরীয়া।
২ মার্চ ২০২৩ খ্রি:
♣On the authority of Hazrat Sayyiduna Abu Huraira (R.), Makki Madani Mustafa (Sallallahu Alaihi Wasallam) said: “You cannot make people happy with your wealth, but your smiling face and good character can make them happy.”
Reference:
Mustadrik Lil Hakim, Kitabul Ilam, Hadith No. 435, 1/329.
♣♣হযরত সায়্যিদুনা আবু হুরায়রা رضي الله عنه থেকে বর্ণিত, মক্কী মাদানী মুস্তফা (ﷺ) ইরশাদ করেন: “তােমরা মানুষকে নিজেদের সম্পদ দ্বারা খুশি করতে পারবে না, কিন্তু তােমাদের হাসিমুখে সাক্ষাৎ এবং উত্তম চরিত্র তাদের খুশি করতে পারে।”
তথ্যসূত্রঃ
মুস্তাদরিক লিল হাকিম, কিতাবুল ইলম, হাদীস নং- ৪৩৫, ১/৩২৯।
The Holy Prophet (may God bless him and grant him peace) said, 'He who wins in wrestling among you is not strong; Rather, he who suppresses anger is more powerful.' (Bukhari).
শুভ রাত্রি 👈👉Followers বাড়াতে চাইলে সবাই সবার পেজ প্রমোট করতে সাহায্য করি।
♣Follow করলেই follow back♣
মহানবী সাল্লাল্লাহু তা'আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম বলেন, 'তোমাদের মধ্যে যে কুস্তিতে জয়লাভ করে, সে শক্তিশালী নয়; বরং যে ক্রোধকে দমন করে, সে-ই অধিক শক্তিশালী।'
(বুখারি)।
♥শিক্ষাগুরুর মর্যাদা♥
লেখক:কাজী কাদের নেওয়াজ
আবৃত্তি: পি সি দ্বীপ
পোয়াপাড়া সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পারুল দত্ত ম্যাডামের শেষ কর্ম দিবসে শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীদের শ্রদ্ধা♥♥
তারিখ: ২৮/০২/২০২৩ খ্রি:
মঙ্গলবার
Click here to claim your Sponsored Listing.
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Chittagong Polytechnic Institute
Rangamati, 4500
Regular coaching of all departments for Government / Private Polytechnic students.
Rangamati
এটি রাঙ্গামাটি কলেজের ছাত্রদের দ্বারা পরিচালিত বিনোদনধর্মী পেজ। এর সাথে কলেজের কোন সম্পর্ক নেই।
College Gate, Montree Para
Rangamati, 4500
Educational consultancy refers to a service that provides guidance, support, and expertise to educational institutions, professionals, and individuals seeking to improve their educational practices or achieve their educational goals.
Rangamati, 4500
To strengthen capacity of HEIs to contribute to well-functioning, relevant & accessible FLR education
Anukul Thakur Ashram Sarak
Rangamati
সন্তান আপনার, গড়ে তোলার দায়িত্ব আমাদে?