25/05/2024
আমাদের অনলাইন ক্লাশে ভর্তি চলছে।
কোর্স ফি মাত্র ১০০০ টাকা প্রতিমাসে।
৩ মাসে ফুল কোর্স কমপ্লিট হবে।
কোর্স: কোরিয়ান ভাষা বেসিক টু এডভান্স
ক্লাস সিডিউল:
ব্যাচ ১: শনি - সোম - বুধ (সন্ধ্যা ৭.৩০ থেকে রাত ৯ টা)
ব্যাচ ২: রবি - মঙ্গল - বৃহস্পতি (সন্ধ্যা ৭.৩০ থেকে রাত ৯ টা)
ব্যাচ ৩: শুক্র - শনি (শুক্রবার বিকাল ৩ টা থেকে ৪.৩০ এবং সন্ধ্যা ৭.৩০ থেকে রাত ৯টা, শনিবার সন্ধ্যা ৭.৩০ থেকে রাত ৯টা)
শুক্রবার ও শনিবার সারাদিন প্রয়োজনে লাইভ সাপোর্ট দেওয়া হবে।
ক্লাশ শুরু ১ জুন।
কেনো আমাদের কাছে কোর্স করবেন?
- ৫ বছরের ভাষা প্রশিক্ষণ অভিজ্ঞতা
- ইপিএস সিলেবাস কে টার্গেট করে ভাষা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
- কোর্স শেষে সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
- প্রয়োজনে ব্যাকআপ ক্লাশ নেওয়া হবে।
- ডেমো পরীক্ষার ব্যবস্থা আছে।
- ইপিএস সংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ ও সহযোগিতা করা হবে।
যোগাযোগ: 01851-653004 (WhatsApp)
24/05/2024
লটারী বিজয়ীদের যারা চূড়ান্ত নিবন্ধন করেছেন, তাদের পরীক্ষার সময় সম্পর্কে বোয়েসেলের নোটিশ-
24/02/2024
দক্ষিণ কোরিয়ায় যাওয়া ধাপ সমূহ:
_______________________________
দক্ষিণ কোরিয়ায় তিন ধাপে কর্মী বাছাই করা হয়। প্রথমে কর্মীকে আবেদন করতে হয়। আবেদনে সব ধরনের যোগ্যতা অর্জন করা কর্মীরা কোরিয়ান ভাষার ওপর পরীক্ষা দিতে পারেন। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর রয়েছে দক্ষতার পরীক্ষা। এতে উত্তীর্ণ হলেই দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার সুযোগ মেলে। বোয়েসেল বলেছে, কর্মীদের ভাষা পরীক্ষায়ই মূল সমস্যা তৈরি হয়।
তরুণদের এই আগ্রহ ধরে রাখতে সরকারিভাবে এর কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে বলে মনে করেন অভিবাসন বিশেষজ্ঞ আসিফ মুনির। কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়ায় সরকারি মাধ্যমে কর্মী পাঠানো হয়। মোটামুটি দক্ষরাই সেখানে নানা ধরনের কাজের জন্য যাচ্ছেন। সেখানে নানা ধরনের ভালো সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। তরুণদের মধ্যে আগ্রহও বাড়ছে। এটি ধরে রাখতে সরকারিভাবে এই কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে।’
বোয়েসেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মল্লিক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়া সরকার ইপিএসের মাধ্যমে বাংলাদেশসহ নির্বাচিত ১৬টি দেশ থেকে মাঝারি ও স্বল্প দক্ষ বিদেশি কর্মী নিয়োগ করছে। এই শ্রমবাজারের প্রতি তরুণদের আগ্রহ বাড়ছে।’
24/02/2024
২০০৮ সাল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার শ্রমবাজারে কর্মী পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ। বোয়েসেলের এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেমের (ইপিএস) আওতায় সেখানে কর্মী পাঠানো হয়।
গত ২০ ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ কোরিয়ার শ্রমবাজারে ১০ হাজার কর্মীর কোটা পায় বাংলাদেশ। এই প্রথম উৎপাদন ও জাহাজ শিল্প ছাড়াও নির্মাণ ও মৎস্য শিল্পে কর্মী পাঠানোর কোটা পেয়েছে বাংলাদেশ। এই ১০ হাজার কর্মীর মধ্যে সাড়ে সাত হাজার উৎপাদনশিল্পে, ৩০৪ জন জাহাজশিল্পে, এক হাজার ৮৭৭ জন মংস্যশিল্পে ও এক হাজার ৯৫ জনকে নির্মাণশিল্পে নেওয়া হবে। দক্ষিণ কোরিয়ায় কাজ করতে যেতে আগ্রহীদের কোরিয়ার ভাষা ও দক্ষতার পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদন করতে বলা হয়।
19/02/2024
🔴 সার্কুলার ২০২৪: ইপিএস কর্মসূচির আওতায় দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী নির্বাচনের লক্ষ্যে কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষায় অংশগ্রহণে অনলাইন নিবন্ধন-২০২৪ সংক্রান্ত নোটিশ প্রকাশ করা হয়েছে।
✅ ভাষা পারদর্শী:
নিবন্ধনের সময়: ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, সকাল ১০ টা হতে ২১ ফেব্রুয়ারী বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
ফি: ৩৭৬৩ টাকা (বিকাশ)
পরীক্ষা শুরু: ১১ মার্চ হতে ২২ মে
✅ লটারী:
নিবন্ধনের সময়: ৪ ও ৫ মার্চ
ফি: ৫০০ টাকা (বিকাশ)
পরীক্ষা শুরু: ২৭ মে হতে ২১ জুন
⏭️ বিস্তারিত জানতে পড়ুন:https://boesl.gov.bd/sites/default/files/files/boesl.portal.gov.bd/notices/4d125b61_174f_44e7_8dbf_dbb6bf977444/2024-02-18-10-35-1d45347d3da875fd5dcd112536068c20.pdf
15/02/2024
২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে কোরিয়ায় গেছেন ৪ হাজার ৬০০ কর্মী। ইতিমধ্যে ২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে ১১ হাজার ৫০০ কর্মীর কোটা ঘোষণা করা হয়েছে।
12/02/2024
কোরিয়ান ভাষা শিখুন। স্বল্প খরচে সরকারীভাবে কোরিযা যাওয়ার সুযোগ নিন।
আসন্ন ইপিএস টপিক সিবিটি ও ভাষা পারদর্শী পরীক্ষাকে সামনে রেখে রয়েল কোরিয়ান ল্যংগুয়েজ একাডেমীতে একাধিক কোর্সে অনলাইন ও অফলাইন ব্যাচে ভর্তি চলছে। কোর্স শেষে অনলাইন ভেরিফাই যোগ্য সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
আমাদের ঠিকানা: নাহার ভিলা, সেন্ট্রাল প্লাজার পিছনে, জিইসি মোড়, চট্টগ্রাম।
মোবাইল/হোয়াটসএপ: +৮৮০১৫৭৬৬২৮৬৩৪
হটলাইন নম্বর: +৮৮০৯৬৯৭৪৫৩০০৪
16/12/2023
বাংলাদেশসহ ১৬টি দেশ থেকে প্রতিবছর কর্মী নেয় দক্ষিণ কোরিয়া। বছর শুরুর আগেই তারা কর্মীর চাহিদা ঘোষণা করে। এরপর বছরের শুরুতে ১৬টি দেশের মধ্যে তা ভাগ করে দেয়। এ হিসেবে ২০২৩ সালে ১০ হাজার কর্মী পাঠানোর কোটা পায় বাংলাদেশ। তবে নভেম্বর পর্যন্ত দেশটিতে গেছেন ৪ হাজার ২০০ জন। এ কর্মী পাঠানোর কাজটি করে বোয়েসেল।
এর আগে বিভিন্ন দেশ থেকে ২০২১ সালে ৫২ হাজার, ২০২২ সালে ৬৯ হাজার এবং ২০২৩ সালে ১ লাখ ২০ হাজার কর্মী গেছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। আগামী বছরের জন্য ইতিমধ্যে ১ লাখ ৬৫ হাজার কর্মীর চাহিদা ঘোষণা করেছে কোরিয়া। উৎপাদনশিল্প খাতে ৯৫ হাজার, কৃষি খাতে ১৬ হাজার, নির্মাণশিল্পে ৬ হাজার, মৎস্য খাতে ১০ হাজার, জাহাজশিল্পে ৫ হাজার, সেবা খাতে ১৩ হাজার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী ২০ হাজার। আগামী জানুয়ারিতে কোটা ভাগ করা হবে ১৬ দেশের মধ্যে। বাংলাদেশ এবার ১২ থেকে ১৪ হাজার কর্মী পাঠানোর চাহিদা পেতে পারে। এর পুরোটাই পাঠাবে সরকারি সংস্থা বোয়েসেল।
19/11/2023
স্থান পরিবর্তন:
রয়েল কোরিয়ান ভাষা কেন্দ্রের স্থান পরিবর্তন করা হচ্ছে। আমাদের নতুন ঠিকানা চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্র জি.ই.সি মোড়ে সেন্ট্রাল প্লাজার পিছনে নাহার ম্যানশন (২য় তলা)
শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে আপনাদের যাতায়তের সুবিধার কথা মাথায় রেখে স্থান পরিবর্তন করা হয়েছে। ১ ডিসেম্বর থেকে নতুন ব্যাচে ভর্তি চলবে।
24/09/2023
বছরে ৩ লাখ বিদেশি শিক্ষার্থী নিবেঃ দক্ষিণ কোরিয়া
উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতি বছর বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩ লাখে উন্নতি করতে একগুচ্ছ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এসব পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ক সরকারি নীতির পরিবর্তন, বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি বৃত্তি বাড়ানো, বিদেশি শিক্ষকদের জন্য বিশেষ করে বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ের শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধি, বিদেশি শিক্ষার্থীদের পার্ট টাইম চাকরির সময় বাড়ানো এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা সমাপ্তির পর অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ সময় দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থান করার সুযোগ রেখে ভিসা নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সরকারি আইন অনুযায়ী দক্ষিণ কোরিয়ার সব বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে অধ্যয়নরত বিদেশি শিক্ষার্থীদের কোরীয় ভাষা দক্ষতা পরীক্ষা Test of proficiency in Korean (TOPIK) দিতে হতো এবং উক্ত পরীক্ষায় পাশের হার যদি ৩৫% এর কম হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিত সরকার। সম্প্রতি সময়ে উক্ত আইনে পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরিবর্তিত আইন অনুযায়ী, বিদেশি শিক্ষার্থীদের অবশ্যই দক্ষিণ কোরিয়ার ভাষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে হবে এবং এ লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় একসঙ্গে কাজ করবে। টপিক টেস্ট পরীক্ষাকে বিচ্ছিন্ন একটি পরীক্ষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। বিদেশি শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা শেষে ডিগ্রি নেওয়ার পাশাপাশি তাদের অবশ্যই টপিক টেস্ট পরীক্ষায় পাশ করতে হবে। অনেকটা ৪র্থ বিষয়ের মতো। অনার্সের ৪ বছরের মধ্যে যেকোনো এক বছর পাশ করলে হবে। এর সাথে আর শিক্ষা প্রতিষ্টানগুলোর সরাসরি কোন সম্পর্ক থাকবে না।
নিম্ন জন্মহার এবং প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোতে মেধা পাচার হয়ে যাওয়ার কারণে দক্ষিণ কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমনিতেই শিক্ষার্থী সংকট দিন দিনই বাড়ছে। সবচেয়ে বেশি সংকট দেখা দিয়েছে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিভিত্তিক বিষয়গুলোতে।
এমনকি বিদেশি শিক্ষার্থীদের দিয়েও এ সংকট কমানো যাচ্ছে না। বর্তমানে দেশটির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যত বিদেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে, তাদের মধ্যে ৬৮% ই চীন, ভিয়েতনাম ও উজবেকিস্তান- এই তিন দেশের। সরকারি জরিপে দেখা গেছে, গড়ে বিদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিভিত্তিক বিষয়গুলোর চেয়ে মানবিক ও বাণিজ্য সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে আগ
24/09/2023
বিদেশি শিক্ষার্থী আকৃষ্টে নাগরিকত্বের সুবিধাসহ দক্ষিণ কোরিয়ার ৫ বছর মেয়াদী পরিকল্পনায় যা আছে
১৬ই আগস্ট বুধবার দ্য কোরিয়ান হেরাল্ড ও দ্য স্টেট টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে দ্রুত কমতে থাকা শিক্ষার্থীর সংখ্যা ঠিক রাখতে এবং বছরে তিন লাখ বিদেশি শিক্ষার্থীকে আকৃষ্ট পাঁচ বছরের একটি পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রাণালয়ের পরিকল্পনা সমূহের মধ্যে রয়েছে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বিষয়ক সরকারি নীতি বদল, বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারি বৃত্তি বাড়ানো, শিক্ষার্থীদের পড়ার সময়ে কাজের সুযোগ বাড়ানো, বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয়ের শিক্ষকদের বেতন বাড়ানো, বিদেশি শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন চাকরির সময় বাড়ানো এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা শেষে অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ সময় দক্ষিণ কোরিয়ায় অবস্থান করার সুযোগসহ নাগরিকত্বের সুযোগ রেখে ভিসা নীতিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে।
নিম্ন জন্মহার এবং প্রতিবছর যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে মেধা পাচার হয়ে যাওয়ায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমনিতে শিক্ষার্থী সংকট বাড়ছে। সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী সংকট দেখা দিয়েছে বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তির বিষয়গুলোতে। বিদেশি শিক্ষার্থী দিয়েও এই সংকট কাটানো যাচ্ছে না।
Topik test পরীক্ষায় শিথিলতা : এত দিন সরকারি আইন অনুযায়ী, দক্ষিণ কোরিয়ার সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রথম বর্ষে বিদেশি শিক্ষার্থীদের Test of proficiency in Korean (TOPIK)কোরীয় ভাষার দক্ষতা সম্পর্কিত পরীক্ষা দেওয়া বাধ্যতামূলক ছিল। বর্তমান আইনে টপিক পরীক্ষার বাধ্যবাধকতা শিথিল করা হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশি শিক্ষার্থীরা কিভাবে এ ভাষায় ভালো দক্ষতা অর্জন করতে পারবে, তা নিশ্চিতে সুযোগ সুবিধা বাড়ানোর পরিকল্পনাও করেছে কোরীয় সরকার।
বৃত্তি বাড়ানো : বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, প্রকৌশল, চিকিৎসা বিজ্ঞানে আকর্ষণ করতে বৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। প্রতি বছর এসব বিষয়ে অধ্যয়নরত ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেওয়া হবে। ২০২৭ সাল পর্যন্ত এই কর্যক্রম চলবে।
দেশটির শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা আরও বলেন, এই বৃত্তির প্রক্রিয়ায় বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী নন, এমন ছয় হাজার জনকেও বৃত্তির আওতায় সহায়তা দেওয়া হবে। বৃত্তি সংক্রান্ত সকল বিষয়ের দেখভাল করার দায়িত্ব পালন করবে দক্ষিণ
24/09/2023
দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চশিক্ষা, যা জানা জরুরি
দক্ষিণ কোরিয়া তাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে সাজিয়েছে আমূল সাজে। বর্তমানে কোরিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা বিশ্বখ্যাত। সেরা শিক্ষাব্যবস্থার র্যাংকিংয়ে সেরা পাঁচে দক্ষিণ কোরিয়ার অবস্থান এখন নিয়মিত ব্যাপার।বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্ব র্যাংকিংয়ে কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় থাকে সবসময়।
সিউল ন্যাশনাল ইউনির্ভার্সিটি, কাইস্ক, কোরিয়া ইউনির্ভার্সিটি, ইয়নয়ে ইউনির্ভার্সিটি, খিয়ংহি ইউনির্ভার্সিটি, ইনহা ইউনির্ভার্সিটি এর মতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে কোরিয়ায়। কোরিয়ায় প্রায় ৪০০ বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের মান প্রায় সমান। একটি অপরটিকে ছাড়িয়ে যেতে নিত্য প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। রাজনীতি নয়, এখানে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পায় গবেষণা। গবেষণার মাধ্যমে জ্ঞান সৃষ্টি, উদ্ভাবন এবং সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা রাখাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মূল লক্ষ্য।
এর মধ্যে সিউল ন্যাশনাল ইউনির্ভর্সিটি বিশ্ব র্যাংকিংয়ে ৩০এর ভেতর। এটি কোরিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয় এবং এশিয়ার ৪র্থ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রায় ৩০ হাজার ছাত্রছাত্রীর এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি শিক্ষার্থী আছে প্রায় ১০ হাজারের মতো। এর বিপরীতে শিক্ষকের সংখ্যা ২৬,৬২০ জন।
কোরিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থী প্রায় ১০০০ হাজার। কোরিয়ায় বাংলাদেশী পিএইচডি গবেষকের সংখ্যা খুবই কম।কোরিয়ায় উচ্চ শিক্ষার মূল শক্তি হলো,প্রতিটি ক্ষেত্রে বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণাকে প্রাধান্য দেওয়া। শিক্ষার মান আর গবেষণার বহুমুখিনতাই কোরিয়াকে বিশ্বব্যাপি শিক্ষার্থীদের কাছে উচ্চশিক্ষার অন্যতম পছন্দ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
স্নাতকে অধ্যয়নঃ
দক্ষিণ কোরিয়ায় আন্ডার গ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম বা স্নাতকে ভর্তি বেশ প্রতিযোগিতামূলক। এসএসসি, এইচএসসি অথবা ও লেভেল, এ লেভেলে খুব ভালো রেজাল্টের পাশাপাশি সহশিক্ষামূলক কাজে যুক্ত থাকলে সুবিধা পাওয়া যায়। ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য এসবের বিকল্প নেই। তাই এসএসসি থেকেই সহশিক্ষামূলক কাজ যেমন: বির্তক, খেলাধূলা,ছোটখাটো উদ্ভাবনী কর্ম,টুকটাক গবেষণা, লেখালেখি, মিউজিক, নৃত্য বা অন্য যেকোনো কিছু বিষয়ে অভিজ্ঞতা থাকা সহায়ক।
স্নাতকোত্তর ও পিএইচডিঃ
স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি করা যায় দুভাবে।
কোরিয়ার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের গবেষণা সহকারী হিসেবে এবং কোরিয়ান সরকারের বৃত্তি ( স্কলারশিপ) প্রোগ্রাম বা গ্লোবাল আইটি কোরিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আওতায়।