জরুরি নোটিশ
২৭/০৭/২০২২ খ্রিঃ
এতদ্দ্বারা কাকনহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের এস এস সি - ২০২১ শিক্ষাবর্ষের ( বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা ও ভোকেশনাল বিভাগের আংশিক পরীক্ষার্থীসহ) শিক্ষার্থীদের জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ৩০/০৭/২০২২ খ্রিঃ তারিখ রোজ শনিবার বিদ্যালয়ে উপস্থিত থেকে তাদের ফরম পূরণ বাবদ বোর্ড ও বিদ্যালয় কতৃক অব্যয়য়িত টাকা গ্রহণ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।
নির্দেশক্রমে
মোঃ রাকিবুল ইসলাম
প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত)
কাকনহাট উচ্চ বিদ্যালয়
কাকন হাট উচ্চ বিদ্যালয়- Kakon Hat High Sch
Nearby schools & colleges
Lakshmipur 3700
Chouddagram, Cumilla
Hazi Abdul Hamid Road, Behind of Ansar Camp, Foy's Lake, Chattogram, Chittagong
Adamdighi, Bogura
Bhadikara, Habiganj
Gaffargaon 2230
Nangalkot 3285
Bangladesh Sugarcrop Research Institute (BSRI) headquarters, Ishwardi, Pabna, Ishurdi
6000
Kanthal 2220
35/15, Golapbagh, Main Road, Dhaka
Pukharia - Gopalgonj Road
Sunamganj 2450
Gazipur
Comments
লাইফ ইন্সুরেন্স করতে আজও যোগাযোগ করুন।
কাকনহাট গুড়পট্টি, মানবাধিকার অফিস,গোদাগাড়ী,রাজশাহী।
মোবা: 01701-012501, 01521-473133
Kakon haat
Rajshahi
Operating as usual
জীবন যেখানে যেমন!!!
বিবাহিতরা ডিভোর্সের চিন্তায় ব্যস্ত, আর অবিবাহিতরা বিয়ের চিন্তায় মগ্ন।
বাচ্চাদের তাড়াতাড়ি বড় হওয়ার চিন্তা, আর বড়দের শৈশবে ফিরে যাওয়ার আকুতি।
চাকুরিজীবীরা কাজের চাপে চিন্তিত, আর বেকারদের চাকরি পাওয়ার চিন্তা।
গরীবদের বড়লোক হওয়ার চিন্তা, আর বড়লোকেরা শান্তির খোঁজে ক্লান্ত।
জনপ্রিয় ব্যক্তিরা লুকোনোর ঠিকানা খুঁজে, আর সাধারণেরা জনপ্রিয় হওয়ার জন্য বিভোর।
(সংগ্রহীত)
ইফতারের সময় বেশি বেশি আল্লাহর কাছে চাইবেন।
একমাত্র মূসা নবীই আল্লাহর সাথে ঘন ঘন সাক্ষাৎ করার বায়না ধরতেন এবং সুযোগও পেতেন। একবার তিনি মহান আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার কে জিজ্ঞেস করেছিলেন__"হে আল্লাহ্ একমাত্র আমাকে আপনার সাথে সরাসরি কথা বলার সম্মান ও সুযোগ দিয়েছেন।এমন সুযোগ কি অন্য কাউকে দিয়েছেন বা দিবেন?"
আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা বললেন __"পরবর্তীকালে আমি একদল লোক পাঠাবো যারা মুহাম্মদ (সঃ) এর উম্মত হবে,যারা রোজা রাখবে এবং রোজা অবস্থায় তারা তোমার চেয়েও আমার অধিক নিকটবর্তী হবে।হে মূসা যখন তুমি আমার সাথে কথা বলো তখন আমার আর তোমার মধ্যে ৭০,০০০ সূক্ষ পর্দা থাকে যা তুমি দেখতে পাও না। কিন্তু ইফতারের সময় আমার ও আমার ঐ সব বান্দার মাঝে একটি পর্দা ও থাকবে না। (সুবহানাল্লাহ)হে মূসা আমি দায়িত্ব নিচ্ছি__ইফতারের সময় আমি একজন রোজাদারের দোয়াও অস্বীকার করব না।"
সুবহানাল্লাহ,, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু-আকবার।
জরুরি নোটিশ
১০/০৪/২০২২ খ্রিঃ
এতদ্দ্বারা কাকনহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের এস এস সি - ২০২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের জানানো যাচ্ছে যে, তাদের বোর্ড পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণের নিমিত্তে পরীক্ষার ফি ও বিদ্যালয়ের যাবতীয় পাওনা আগামী ১৭/০৪/২০২২ খ্রিঃ তারিখের মধ্যে পরিশোধ করার নির্দেশ দেওয়া হলো।
ব্যতিক্রমে সমস্যা হলে কর্তৃপক্ষ কোন দায় ভার বহন করবে না।
নির্দেশক্রমে
মোঃ রাকিবুল ইসলাম
প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত)
কাকনহাট উচ্চ বিদ্যালয়
করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন রোধে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও অনুরূপ ব্যবস্থাগ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) এ নির্দেশনাসহ পাঁচটি জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
নির্দেশনাগুলো হলো-
১. ২১ জানুয়ারি (শুক্রবার) আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সকল স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে
২. বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ ব্যবস্থাগ্রহণ করবে
৩. রাষ্ট্রীয়/সামাজিক/রাজনৈতিক/ধর্মীয় সমাবেশ/অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি সমাবেশ করা যাবে না। এসব ক্ষেত্রে যারা যোগ দেবেন তাদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট/২৪ ঘণ্টার মধ্যে পিসিআর সার্টিফিকেট আনতে হবে।
৪. সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্পকারখানায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দায়িত্ব বহন করবে
৫. বাজার, মসজিদ, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, রেলস্টেশনসহ সবধরনের জনসমাবেশে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। প্রশাসন/আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি মনিটর করবে।
৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ স্কুল-কলেজ
নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ১১:৩৯ এএম, ২১ জানুয়ারি ২০২২
৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ স্কুল-কলেজ
করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন রোধে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেও অনুরূপ ব্যবস্থাগ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) এ নির্দেশনাসহ পাঁচটি জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
নির্দেশনাগুলো হলো-
১. ২১ জানুয়ারি (শুক্রবার) আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সকল স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে
২. বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনুরূপ ব্যবস্থাগ্রহণ করবে
৩. রাষ্ট্রীয়/সামাজিক/রাজনৈতিক/ধর্মীয় সমাবেশ/অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি সমাবেশ করা যাবে না। এসব ক্ষেত্রে যারা যোগ দেবেন তাদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট/২৪ ঘণ্টার মধ্যে পিসিআর সার্টিফিকেট আনতে হবে
৪. সরকারি-বেসরকারি অফিস, শিল্পকারখানায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবশ্যই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট গ্রহণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে দায়িত্ব বহন করবে
৫. বাজার, মসজিদ, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাট, রেলস্টেশনসহ সবধরনের জনসমাবেশে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। প্রশাসন/আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি মনিটর করবে।
নতুন ধরন ওমিক্রনসহ করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় গত ১০ জানুয়ারি ১১টি বিধিনিষেধ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। যা ১৩ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে কার্যকর হয়েছে।
নতুন বছরের শুরু থেকেই ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট চোখ রাঙাচ্ছিল। গত কয়েকদিন ধরে দেশে করোনার দৈনিক সংক্রমণও হঠাৎই বাড়তে শুরু করে।
মহামারি শুরুর পর থেকে দেশে এ পর্যন্ত মোট ১৬ লাখ ৫৩ হাজার ১৮২ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছেন। ভাইরাসটিতে মারা গেছেন ২৮ হাজার ১৮০ জন। আক্রান্তদের মধ্যে মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৫৪ হাজার ৮৪৫ জন।
© জাগোনিউজ২৪


অনেক সময় নিজের চিন্তার ভার বহন করা আমাদের জন্য painful হয়ে যায়। বিশেষ করে বাজে চিন্তা, আশংকা করা, negative চিন্তা করা, বিভিন্ন বিষয়ে confused থাকা, অযথা ধারনা করা।
আমাদের বুঝতে হবে Positiveচিন্তা করা আমাদের জন্য বরং ভালো আর পৃথিবীতে আমরা এসেছি পরীক্ষা দিতে, সুখ স্বল্প সময় বিরাজ করে, দুঃখের দিন দীর্ঘ, সুখের চাওয়াটাই আমাদের অসুখী করে।
জীবনে উন্নতি করতে হলে অবশ্যই আমাদের ভালো (positive) চিন্তা করতে হবে, গঠনমুলক চিন্তা করতে হবে, চিন্তাকে নিয়ন্ত্রন করা জানতে হবে সবচেয়ে বড় কথা মানসিক দৃঢ়তা বাড়াতে হবে। অনেক সময় আমরা মনের দাসত্ব করি, সেটা থেকে বেরিয়ে নিজের মনকে নিয়ন্ত্রন করা শিখতে হবে।
সুখ আপনার কল্পনা, যার যেটা নেই তার সেটা নিয়ে মন খারাপ আর যার যেটা আছে সেটা তার কাছে মূল্যহীন। কেউ রেললাইনের বস্তিতেও সুখী তবে তার চাওয়া টাকা আর যার অঢেল টাকা আছে তার চাওয়া “সুখ” সে জানে টাকায় সুখ নেই!! বিষয়টা খুবই Interesting; সুখ আসলে আপনার সিদ্ধান্ত কোন কিছুই আপনাকে সুখী রাখতে যথেস্ট নয় যদি আপনি হা হুতাশ করবেন এটাই সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে থাকেন।
যখন যে অবস্হায় আমরা থাকি সব সময় মন থেকে আলহামদুলিল্লাহ বলতে শিখলে সেটা সত্যি কাজে দেয়। আমরা কত কত দিক থেকে কতজনের চেয়ে ভালো আছি এমন ভাবনা আপনায় সুখ দিবে আর প্রকৃত সুখ পাবেন মৃত্যুর পর যদি সেরকম কাজ করে যেতে পারেন।মনে রাখবেন, পৃথিবী সুখ-দুঃখের মিশ্রন আর পরকালে হয় জান্নাত বা জাহান্নাম চির সুখ বা চির দুঃখ।
আমি নিজেও কখনাে এভাবে ভাবিনি...
ফজর- ২ x ৩৬৫ দিন = ৭৩০ রাকাআত
যােহর- ৪ x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
আসর- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মাগরিব- ৩ x ৩৬৫ দিন = ১০৯৫ রাকাআত
এশা- ৪x ৩৬৫ দিন = ১৪৬০ রাকাআত
মােট = ৬২০৫ রাকাআত
সুন্নাত এবং নফল সালাত তাে বাদই দিলাম !!
১ বছরে (৩৬৫ x ৫) = ১৮২৫ ওয়াক্ত সালাত।
অর্থাৎ বছরে ১৮২৫ বার আপনাকে আযানের মাধ্যমে
ডাক দেয়া হয়।
আপনি কয়বার সাড়া দিয়েছিলেন ?
আপনার মনে কি একটুও অনুশােচনা হওয়ার কথা না ?
কি ভেবেছেন আল্লাহর কাছে হিসাব দিতে হবে না?
এখানে শুধু ১ বছরের একটু ধারণা তুলে ধরা হল,
আল্লাহ্'র কাছে পুরাে জীবনের হিসাব কিভাবে দিবেন. ?
কি অবস্থা হবে সেদিন ?
আসুন!!
আজ থেকেই ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা শুরু করি।
আল্লাহর ডাকে সাড়া দেই।আল্লাহ্ কে ডাকি।
আল্লাহ নিশ্চয়ই আমাদের ডাকে সাড়া দেবেন।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে পাঁচ ওয়াক্ত
নামাজ আদায় করার তৌফিক দান করুক......
আমিন



দেশের অনেকেই করোনার টিকার প্রথম ডোজ বা পূর্ণ ডোজ নিয়েছেন। টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকায় অচিরেই আরও অনেকে টিকার আওতায় চলে আসবেন। মহামারি ঠেকাতে যত বেশি মানুষের টিকা দেওয়া যাবে, ততই ভালো। এতে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফেরা যাবে। কিন্তু অনেকের মনেই শঙ্কা, টিকা শরীরে ঠিকঠাক কাজ করছে তো?
করোনার টিকা নেওয়ার পর বেশির ভাগ মানুষের অল্পবিস্তর মাথাব্যথা, জ্বর, অবসন্নতা ইত্যাদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। এগুলো টিকার সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। শরীরে অ্যান্টিজেন প্রবেশের পর এ প্রতিক্রিয়াগুলো দেখা দেয়। সাধারণ মানুষ বলে থাকেন, এসব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় বোঝা যায় যে টিকা ভালোই কাজ করছে। আবার টিকা নেওয়ার পর অনেকের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে না। একেবারে স্বাভাবিক থাকছেন। তার মানে কি টিকা তাঁর শরীরে কাজ করছে না?
আমাদের শরীরে বাইরে থেকে প্রবেশ করা কোনো কিছুর উপস্থিতি শনাক্ত হওয়া মাত্রই শ্বেতরক্তকণিকাগুলো তাৎক্ষণিকভাবে ছড়িয়ে পড়ে ও প্রদাহ বা জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এ কারণেই টিকার মাধ্যমে করোনার অ্যান্টিজেন প্রবেশের পর জ্বর, সারা শরীরে ব্যথা বা টিকা প্রয়োগের স্থানে ব্যথা, মাথাব্যথা,শীত শীত ভাব, দুর্বলতা ও অন্যান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
তাৎক্ষণিক এ রোগ প্রতিরোধ প্রতিক্রিয়া বয়সের সঙ্গে সঙ্গে কমে যেতে থাকে। যে কারণে টিকা নেওয়ার পর তরুণদের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বেশি দেখা যাচ্ছে। বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে এটা কম থাকে। আবার টিকা নেওয়ার পর একেকজনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া একেক রকম হতে পারে। কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে না মানে এই নয় যে টিকা তাঁর শরীরে কাজ করছে না।
টিকা নেওয়ার পরও কিছু মানুষ করোনা পজিটিভ হয়েছেন। তার মানে টিকা কাজ করেনি, তা–ও নয়। কারণ, টিকা নেওয়ার পরও করোনার সংক্রমণ হতে পারে। কিন্তু টিকা তার তীব্রতা ও মৃত্যুঝুঁকি কমায়। ফলে যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, বেশির ভাগই মৃদু বা মাঝারি মাত্রায় সংক্রমিত হয়েছেন—এটাই টিকার সফলতা।
করোনার যে ধরনের টিকাই দেন না কেন, সব টিকা মানবদেহে কার্যকর বলে প্রমাণিত বলেই সেটি ব্যবহার করা হচ্ছে। তাই কোন ধরনের টিকা পেলেন, তা নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে প্রথম সুযোগেই টিকা নিয়ে নেওয়া উচিত।
টিকা নেওয়ার পর কিছু মানুষের মধ্যে জ্বর, ব্যথা ছাড়াও তীব্র চুলকানির সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ কারণে টিকা গ্রহণের পর অন্তত ১৫ মিনিট টিকাকেন্দ্রে অবস্থানের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যাতে গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়।
অধ্যাপক মো. আজিজুর রহমান, মেডিসিন ও বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ

"চোখের যেনা"
বর্তমানে চোখের যেনার নতুন নাম করণ করা হয়েছে "ক্রাশ"(নাউজুবিল্লা)।
চোখের যেনা সব থেকে বড় যেনা।😢
একবার যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে কারো দিকে নজর পরে যায় তাহলে সে গুণাহ্ ক্ষমা করা হবে,কিন্তু ২য় বার আবার যদি ইচ্ছাকৃতভাবে নজর দেয়া হয় সেটা হয়ে যাবে চোখের যেনা।
★ইবান বুরাইদা ( রাঃ) হতে বর্ণিত।হয়রত আলী (রাঃ)কে নবীজি করিম (সাঃ)বলেছেন, ‘হে আলী! (হঠাৎ) দৃষ্টি পড়ে যাওয়ার পর আবার দ্বিতীয়বার তাকিয়ো না। কারণ, (হঠাৎ অনিচ্ছাকৃত পড়ে যাওয়া) প্রথম দৃষ্টি তোমাকে ক্ষমা করা হবে, কিন্তু দ্বিতীয় দৃষ্টি ক্ষমা করা হবে না। (তিরমিজি: ২৭৭৭)
একবার নিচের এই ছবিটির জায়গায় নিজেকে কল্পনা করে দেখুনতো,একটু ভয় অনুভব কি হচ্ছে না??
আচ্ছা কল্পনা করতে যদি না পারেন তাহলে একটি পিন নিয়ে হাতে একটু গুতো দিয়ে দেখুন তো কেমন ব্যাথা অনুভব হয়,তারপর এই ছবিটায় নিজেকে কল্পনা করে দেখুন।
আসলে ছবিটাতো মানুষের তৈরি মানুষের ধারণা কিন্তু চোখের যিনার শাস্তি যে এর থেকেও কত বেশি ভয়ঙ্কর তা আমাদের মত মানুষের চিন্তার ও বাহিরে।
★আর চোখের যিনা যে কত নিকৃষ্ট কত ঘৃণীত তা যদি আমরা বুঝতাম তাহলে হয়তো কখনো কোনো পর-পুরুষ বা পর-নারীর দিকে আমরা চোখ তুলেও তাকাতাম না।
আমরা এতোটাই নিচে নেমে গিয়েছে যে আমরা এখন এই চোখের যিনাকেও হালাল বানিয়ে ফেলার চেষ্টা করছি আর তাই এখন এর নতুন নাম করণ করে ফেলেছি "ক্রাশ"(নাউজুবিল্লাহ)।
বর্তমানে তরুন-তরুণীদের মুখের বুলি হয়ে গেছে অমুক সেলিব্রিটি আমার ক্রাস অমুক ছেলে বা মেয়ে আমার ক্রাস,কথাগুলো এখন আমাদের জন্য খুবই স্বাভাবিক হয়ে গেছে।
আর খুব স্বাভাবিক ভাবেই আমরা আল্লাহর বলা হারাম কে হালাল ভেবে মেনে নিচ্ছি ;
কিভাবে আমরা আল্লাহ্র এতটা অবাধ্য হতে পারছি??
সবশেষে কি তার কাছেই আমাদের ফিরে যেতে হবেনা?
তখন কি জবাব দিবো আল্লাহর কাছে?কি নিয়ে দাঁড়াবো তার সামনে?
একবারও কি এটা ভেবে দেখেছি??
চোখ আমাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে অন্যান্য নেয়ামতে মধ্যে একটি।আমরা কি আল্লাহর নেয়ামত সঠিক ব্যবহার করছি?
সবশেষে বলবো আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক টা বুঝার তৌফিক দান করুক,শয়তানের এসব ধোঁকা থেকে বের হয়ে আসার তৌফিক দান করুক আমিন ❤️
© ইনসাফ-Justice

এসএসসি পরীক্ষা ২০২১ আপডেটঃ ❤️
এসএসসি ২০২১ পরীক্ষার সময় হবে ১:৩০ মিনিট।
এক টেবিলে ১ জন বসিয়ে আসন বিন্যাস হবে Z প্রকৃতির। যদি কেন্দ্রে পর্যাপ্ত পরিমাণ টেবিল থাকে তাহলে পরপর ১ টেবিল খালি রেখেই আসন বিন্যাস হবে।
পরীক্ষা হবে ২ শিফটে সায়েন্স ও আর্টসের পরীক্ষা সকাল বেলা এবং কমার্সের হবে বিকালবেলা। প্রতি পরীক্ষার মাঝখানে প্রত্যেক বিভাগের ক্ষেত্রে ১ দিন গ্যাপ রাখা হবে। ফলে সব বিভাগের ৩+৩+৩ মোট ৯ বিষয় পরীক্ষা সম্পন্ন করা হবে ৬ দিনে।
মানবন্টনঃ আর্টস ও কমার্সের ক্ষেত্রে ৩ টি সৃজনশীল প্রশ্ন এবং ১৫ টি MCQ এর উত্তর দিতে হবে।
সায়েন্স এর ক্ষেত্রে ২ টি সৃজনশীল প্রশ্ন, ১২ টি MCQ এর উত্তর দিতে হবে এবং ব্যবহারিক থাকবে ৫ নম্বর।
তাহলে আর্টস ও কমার্সের পরীক্ষা হবে ৩০+১৫=৪৫ নম্বরে এবং সায়েন্স এর পরীক্ষা হবে ২০+১২+৫=৩৭ নম্বরের। তবে সময় সকল বিভাগের জন্য ১:৩০ মিনিট ই থাকবে।
পরীক্ষা ৪৫/৩৭ নম্বরের হলেও সেটি ১০০ নম্বরে কনবার্ট করা হবে।

এক লোক একটা আস্ত বড় পশু গ্রীল করে তার মেয়েকে বললেন– 'আমাদের আত্মীয়স্বজন, পাড়াপ্রতিবেশী আর প্রিয়জনদের ভোজের জন্য ডেকে নিয়ে এসো'।
মেয়ে রাস্তায় গিয়ে চিৎকার করতে থাকলো– 'আমাদের বাসায় আগুন লেগেছে। আপনারা আগুন নিভাতে সাহায্য করুন'।
কিছুক্ষণ পরে অল্প কিছু সংখ্যক মানুষ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসলো। বাকিরা এমন ভাব করলো যেনো তারা কিছু শুনতেই পায়নি! যারা আসলেন তারা পেট পুরে মজাদার সেই খাবার খেলেন।
মেয়েটির বাবা খুব আশ্চর্য্য হয়ে মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেন– 'এই যে অল্প সংখ্যক মানুষ যারা এসেছেন তাদেরকে প্রায় কাউকেই আমি চিনিনা এবং অনেককেই কখনোও দেখিনি। আমাদের আপনজনরা সব কোথায়?'।
মেয়েটি উত্তর দিলো– 'এই যে যারা এসেছেন, তারা কিন্তু খাবার খেতে আসেননি। বরং এসেছেন আমাদের বাসায় আগুন নিভানোর কাজে সাহায্য করতে। তারাই আসলে আমাদের আতিথেয়তার যোগ্য'।
নীতিবাক্যঃ যারা তোমার বিপদের সময় তোমার পাশে থাকেনি, তারা তোমার আনন্দের অংশীদারী হওয়ার যোগ্যতাও রাখেনা।
"আমার মায়ের জন্য ঔষধ বাবদ প্রতি মাসে পনেরো থেকে বিশ হাজার টাকার লাগতো। গত দুই মাস আগে তিনি দুনিয়া থেকে বিদায় নেন। মা মারা যাওয়ার কারণে আমার তো এখন প্রতিমাসে পনেরো থেকে বিশ হাজার টাকা অতিরিক্ত থাকার কথা। কিন্তু সে টাকা কই ? আমি টাকার কোন হিসেব পাই না।"
.
--- স্যার শাহ্ আব্দুল হান্নান ---(সাবেক সচিব)।
.
স্যারের কথার সারমর্ম হল, মানুষ যখন চলে যায়, তার রিযক্বের অংশও সাথে করে নিয়ে যায়। অর্থাৎ ভাই-বোন, আত্নীয়-স্বজন, পিতা-মাতার রিযিক্বের অংশ আপনার আয়ের মধ্যেই দেওয়া থাকে। কখনো ভাববেন না যে, আপনি যদি তাদের জন্য খরচ না করেন, তাহলে বরাদ্দকৃত অংশ আপনার মূল টাকায় যোগ হবে। তারা তাদের রিযক্ব খাচ্ছে, ঠিক যতটুকু আপনার ভান্ডারে তাদের জন্য তিনি (রিযক্বদাতা) রেখেছেন। পরিবারের জন্য খরচ করার মতো সৌভাগ্য সবার হয়না, আর না সবাই সেই মানসিকতা রাখে।

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হলে সন্তানের কোনো সমস্যা হয়?
স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হওয়া ভালো নয়, এটি একটি বহুল প্রচলিত গুজব। কিন্তু সঠিক তথ্য হচ্ছে, স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে সন্তানের কোনো সমস্যা হয় না। হওয়ার কোনো কারনও নাই।
তবে স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজিটিভ, স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ এবং প্রথম সন্তানের রক্তের গ্রুপ পজিটিভ হলে সমস্যা হয়ে থাকে যাকে Rh Isoimmunization বলে। কারণ এই বিশেষ ক্ষেত্রে স্ত্রীর শরীরে RH Antibody তৈরি হয় যা পরবর্তী গর্ভাবস্থাকে ঝুঁকিতে ফেলে। পরবর্তী গর্ভাবস্থার বাচ্চাটি যদি আবার পজিটিভ গ্রুপের হয় তবে মায়ের এই RH Antibody-এর কারণে পরবর্তী পজিটিভ বাচ্চা জন্মগতভাবে রক্তশূন্যতা, জন্ডিস নিয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারে, এমন কি গর্ভে সন্তান মারাও যেতে পারে।
এ কারনে, প্রথম পজিটিভ সন্তান জন্মের ৭২ ঘণ্টার ভেতর ‘Rh Anti-D Antibody’ নামক একটি প্রতিরোধক ইঞ্জেকশান মাকে দিতে হবে।
(ছবির চার্টটি সেইভ করে রাখুন... প্রয়োজনে কাজে লাগবে)
© রক্তদানের অপেক্ষায় বাংলাদেশ


শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অ্যাসাইনমেন্ট চলবে লকডাউনেও
প্রকাশ : ২৬ জুন ২০২১, ১৬:৪১
করোনাভাইরাসের কারণে শ্রেণিকক্ষে সরাসরি ক্লাস-পরীক্ষা নেওয়া যাচ্ছে না। এর বিকল্প হিসেবে শিক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট (হোমওয়ার্ক) দেওয়া হচ্ছে। এই অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে, এমনটিই বলছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা।
সোমবার (২৮ জুন) থেকে কঠোর বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছে সরকার। এ সময় সর্ব সাধারণের চলাফেরা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। প্রশ্ন উঠেছে, এ অবস্থায় শিক্ষার্থীদের স্কুলে গিয়ে অ্যাসাইনমেন্ট সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার কার্যক্রমের কী হবে?
শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের কর্মকর্তারা বলছেন, এবার লকডাউনে অ্যাসাইনমেন্ট বন্ধ হবে না। লকডাউন চলাকালীন অ্যাসাইনমেন্ট অনলাইনে প্রকাশ করা হবে। শিক্ষার্থীরা বাসায় বসে অ্যাসাইনমেন্টের কাজ করবে। পরে লকডাউনে উঠে গেলে সবগুলো একসঙ্গে প্রতিষ্ঠানে জমা দেবে।
জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) মোহাম্মদ আজিজ উদ্দিন বলেন, এবার লকডাউনে অ্যাসাইনমেন্ট বন্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই। ইতোমধ্যে আঞ্চলিক অফিসে মাউশির মহাপরিচালকের নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে। তারপরও যদি অ্যাসাইনমেন্ট বন্ধ করতে হয় তা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জানা গেছে, ২৩ জুন দেশের সব আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে জানানো হয়, করোনার কারণে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরাসরি শ্রেণি কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করতে না পারায় মন্ত্রণালয় বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম চলমান রেখেছে।
করোনার কারণে যেসব এলাকায় লকডাউন চলছে ওই সব এলাকার আঞ্চলিক উপ-পরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসার ও উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার স্থানীয় প্রশাসন এবং প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিতরণ করা অ্যাসাইনমেন্ট জমার তারিখ পুনঃনির্ধারণ কয়া যাবে।
যেসব শিক্ষার্থী লকডাউনের কারণে সময়মতো অ্যাসাইনমেন্ট শুরু করতে পারবে না, তাদের পরে সুবিধাজনক সময়ে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে অ্যাসাইনমেন্ট জমার সুযোগ দেওয়া হবে। কোভিড-১৯ অতিমারির কারণে স্বাস্থ্যবিধিকে কোনোভাবেই উপেক্ষা করা যাবে না।
এদিকে করোনা পরিস্থিতির মধ্যে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদেরও অ্যাসাইনমেন্ট (হোমওয়ার্ক) দেওয়া শুরু হয়েছে। তবে তা ‘বাসার কাজ’ হিসেবে গণ্য হবে। প্রতি সপ্তাহে শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের বাড়ি গিয়ে ওয়ার্কশিট পৌঁছে দেবেন। সপ্তাহ শেষে তা মূল্যায়ন করতে নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই)।

ওটা একজন নারী মৃত্যু বরণ করেছে।
লাশ কাপড় দিয়ে ঢেকে খাটনির উপর রাখা হয়েছে। লাশের পাশে দারিয়ে একজন পুরুষ বলতেছে, আমি মৃত ব্যক্তিকে দেখতে চাই।
তখনি সকল নারী-পুরুষ বলো উঠলো,
মৃত নারীর লাশ দেখা পর-পুরুষের জন্য জায়েজ না,
এটা সম্পূর্ণ হারাম।
অথচ ঐ পুরুষটার সাথে সে নারী জীবিত থাকাকালীন খোলামেলা ভাবে চলতো।
হাসি ঠাট্টায় মত্ত থাকতো,
সব পুরষের সামনে নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করত।
ফ্রি-মিক্সিং ছিল তার জন্য খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। মানে ফ্রেন্ডলি।
আচ্ছা বোনেরা বলেন তো যদি মৃত নারীকে দেখা হারাম হয় তাহলে জীবিত নারীকে দেখা কি হবে...??
আমি কিছুক্ষণ অবাক দৃষ্টিতে তাকালাম,
যে নারীকে মৃত্যুর পর পাঁচ কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে।
যেন পর-পুরুষের দৃষ্টি না পরে।
অথচ, সেই নারী জীবিত অবস্থায় ছিলো বেপর্দা৷
এই নারীর পোশাক-আশাক আর শরীরের গঠন দেখে রাস্তার মানুষ মজা নিতো।
আর মরার পর তাকে এখন পর্দা করানো হচ্ছে।
বাহ...... সত্যি এটাই যে আমরা বেঁচে থাকতে পর্দা করি না। পর্দা করি মরার পরে,
যে পর্দা কোনো ফায়দা বা কোনো লাভ নেই।
আমাদের হিসাব হবে বেঁচে থাকাকালীন আমরা জীবন কীভাবে পরিবাহিত করছি।
আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজেকে পর্দায় আবৃত করছি কি না??
খারাপ রাস্তায় মানুষের খোরাক হিসেবে আকর্ষনীয় ভাবে নিজেকে প্রদর্শন করে বেরাইছি।
তাই অনুরোধ করছি বোন আমার...!!
শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে বেপর্দায় চলবেন না। জীবিত অবস্থায় আল্লাহর সন্তুষ্টির লাভের চেষ্টা করুন। ফিরে আসুন রবের নিকট।
আল্লাহ আপনার সহায় হবেন।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বোঝার তাওফিক দান করুক। আমিন🌸

লজ্জা নিয়ে লিখতে গিয়ে নিজেরই লজ্জা লাগছে৷
কারণ, আজকাল লজ্জা নাই বললেই চলে ।
সেই পাঁচ টাকার ব্লেড থেকে শুরু করে সব জায়গায় মেয়েদের নগ্ন পোশাকে লজ্জাহীনতার পায়তারা চলছে ।
বিল বোর্ড নায়িকা নামের পতিতার ছবি দিয়ে লিখা থাকে, দেখিয়ে দাও অদেখা তোমায় ।
রাস্তাঘাট, বাজার, অফিস আদালত, চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সবজায় যেনো লজ্জাহীনতার নতুন এক ব্যবস্হা চলছে ।
কেউ খাটো আর অশ্লীল পোশাকে নিজের লজ্জা বিলিয়ে দিচ্ছে ।
আবার কেউ কলেজ বা ভার্সিটিতে বয়ফ্রেন্ড এর কাছে বিয়ের আগেই নিজের লজ্জা তুলে দিচ্ছে ।
অনেকেই আবার ফেবু পাড়ার ইনবক্সে লজ্জা বিক্রি করছে ।
আবার অনেকেই নিজে নাটক, গান আর মুভির অশ্লীল দৃশ্য দেখে লজ্জা হারাচ্ছে ।
চায়ের দোকানে মুরুব্বি গোছের লোকজন হারাচ্ছে লজ্জা ।
অনেক দ্বীনদার ভাইয়েরা ক্রিকেট ফুটবল খেলা দেখার মাঝে মেয়েদেন নোংরা বিজ্ঞাপন দেখে হারাচ্ছেন লজ্জা ।
পর্দাশীল আপুটাও হাতে পায়ে মোজা আর সুন্দর চোখের ছবি ফেসবুকে দিয়ে কিছু যুবকদের কেড়ে নিচ্ছেন লজ্জা ।
মোট কথা চারদিকে চলছে লজ্জা কেড়ে নেওয়ার রমরমা আয়োজন ।
লজ্জা থাকা হচ্ছে ঈমানদারদের গুণ।
যেমন এই হাদীসগুলা থেকে পাওয়া যায় ।
রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন : ঈমানের সত্তর বা ষাটের অধিক শাখা রয়েছে। এর মধ্যে সর্বোত্তম শাখা হলো এ কথা বলা যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোন ইলাহ্ নেই। আর সর্বনিম্ন শাখা হলো রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে ফেলা। আর লজ্জাশীলতা ঈমানের একটি বিশেষ শাখা।
সহীহ মুসলিম হা/১৬২
নবী (সাঃ) বলেনঃ লজ্জা-সম্ভ্রম ঈমানের অংগ, আর ঈমানের (মুমিনের) স্থান বেহেশতে। নির্লজ্জতা ও অসভ্যতা যুলুমের অংগ, আর যুলুমের (যালেমের) স্থান হলো দোযখে।
আদাবুল মুফরাদ, হাদিস নং ১৩২৭
লজ্জাশীলতা নবীদের গুণ৷
রাসুল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘পূর্ববর্তী নবীগণ হতে লোকেরা যা পেয়েছে এবং আজও যা বিদ্যমান তা হল যখন তোমার লজ্জা থাকবে না, তখন তুমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারবে’।
বুখারী, মিশকাত হা/৫০৭২
লজ্জাশীলতার মধ্যে কল্যাণ, রয়েছে প্রশান্তি,
রয়েছে গাম্ভীর্য ।
যেমন নবী (সাঃ) বলেছেনঃ লজ্জাশীলতা কল্যাণই বয়ে আনে। বাশীর ইবনে কাব (র) বলেন, প্রজ্ঞাপূর্ণ কথার মধ্যে লিপিবদ্ধ আছে, লজ্জাশীলতার মধ্যে রয়েছে গাম্ভীর্য, লজ্জাশীলতার মধ্যে রয়েছে প্রশান্তি। আদাবুল মুফরাদ, হাদিস নং ১৩২৫ ।
লজ্জাশীলতা আপনার চরিত্রকে সৌন্দর্যমন্ডিত করবে ।
নবী (সাঃ) বলেনঃ নির্লজ্জতা ও অশ্লীলতা কোন বস্তুর কেবল কদৰ্যতাই বৃদ্ধি করে। আর লজ্জা কোন জিনিসের সৌন্দর্যই বৃদ্ধি করে।আদাবুল মুফরাদ, হাদিস নং ৬০৪
লজ্জাশীল ব্যক্তিকে আল্লাহ তায়ালাও পছন্দ করেন ।
যেমন রাসুল সা. বলেন ।
আবদুল কায়েস গোত্রের আশাজ্জ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
নবী (সাঃ) বললেনঃ তোমার মধ্যে এমন দুইটি অভ্যাস আছে যা আল্লাহর পছন্দনীয়। আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! তা কি কি? তিনি বলেনঃ সহিষ্ণুতা ও লজ্জাশীলতা। আমি বললাম, এই দুইটি অভ্যাস পূর্ব থেকে আমার মধ্যে ছিল না নতুনভাবে দেখছেন? তিনি বলেনঃ পূর্ব থেকে। আমি বললাম, সকল প্রশংসা আল্লাহর, যিনি আমার মধ্যে জন্মগতভাবে এমন দু’টি অভ্যাস সৃষ্টি করেছেন যা আল্লাহ পছন্দ করেন।
আদাবুল মুফরাদ, হাদিস নং ৫৮৭
তাই আসুন নিজের মাঝে, পরিবারের মাঝে, এ সমাজের মাঝে কল্যাণ, প্রশান্তির আর সৌন্দর্যের জন্য হলেও নিজের মাঝে লজ্জা সঞ্চয় করি ।
আর আল্লাহর পছন্দের প্রিয় পাত্র হতে লজ্জাশীল হওয়ার কোন বিকল্প নেই।
-আমিরুল ইসলাম

"আত্তাহিয়াতু" আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া।
এই দোয়াটির পিছনের গল্পটা জানার পর সত্যি আমার হৃদয়টা অনেক কোমল হয়ে গেছে! (সুবহানাল্লাহ)
আত্তাহিয়াতু আসলে, আল্লাহর সাথে আমাদের মহানবী (সঃ) কথোপকথন একটা অংশ। যা মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সাথে আমাদের মহানবী (সঃ) এর মিরাজ যাত্রার সময় হয়েছে! মহানবী (সঃ) যখন আল্লাহর সাথে কথোপকথন শুরু করে তখন আল্লাহকে আসসালামু আলাইকুম বলেননি! ------- (বিষয়টি খেয়াল করুন)
তাহলে কি বলেছিলেন....??
কারণ, আমরা মহান আল্লাহকে বলতে পারব না, আল্লাহ আপনার উপর শান্তি নাজিল হউক!
কারণ, স্বয়ং আল্লাহ পাক নিজেই একমাত্র পৃথিবীর সকল শান্তির এবং রহমতের উৎপত্তিস্থল! (আল্লাহু আকবার)
মহানবী (সঃ) আল্লাহকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেনঃ
"আত্তাহিইয়াতু লিল্লাহি ওয়াছ ছালাওয়াতু ওয়াত্ ত্বাইয়িবাতু"
অর্থঃ যাবতীয় সম্মান, যাবতীয় উপাসনা ও যাবতীয় পবিত্র বিষয় আল্লাহর জন্য।
উত্তরে মহান আল্লাহ পাক বলেনঃ
"আসসালা-মু'আলাইকা আইয়ুহান্নাবিয়ু ওয়া রহমাতুল্লা-হি ওয়া-বারাকাতুহু"
অর্থঃ হে নবী, আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হউক এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও সমৃদ্ধি সমূহ নাযিল হউক।
এতে মহানবী (সঃ) বলেনঃ
"আসসালা-মু-আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লা-হিছছালেহীন"
অর্থঃ আল্লাহর সমৃদ্ধি শান্তি বর্ষিত হউক আমাদের উপরে ও আল্লাহর সৎকর্মশীল বান্দাগণের উপরে।
মহান আল্লাহ এবং মহানবী (সঃ) এই কথোপকথন শুনে ফেরেস্তারা বলেনঃ
"আশহাদু আল লা-ইলাহা ইলল্লালাহু ওয়া আশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু"
অর্থঃ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সঃ) আল্লাহর বান্দা ও রাসূল।
"সুবহানাল্লাহ"।
এখন আমি এবং আপনি আত্তাহিয়াতুর গুরুত্ব এবং পিছনের ইতিহাস জানতে পারলাম, এবার একটু চিন্তা করুন তো, এই লেখাটি যদি আপনার মাধ্যমে অন্যান্য মানুষেরাও জানে তাহলে তারাও এই দোয়ার গুরুত্ব বুঝতে পারবে!
আল্লাহু আকবার।।
(Collected)
Location
Category
Website
Address
Rajshahi
6000
Sagorpara, Ghoramara
Rajshahi, 6100
One of the best school in this subcontinent since 1898.
Madarigonj Bagmara
Rajshahi, 6440
Suffix Pre-Cadet and Kinder Garden- বাগমারা, রাজশাহী Primary and High School
Jamalpur, Padma Abashik, Boalia
Rajshahi, 6000,6100,6203
জামিয়া ক্বওমিয়া মহিলা মাদ্রাসা রাজশা
Kanthal Baria
Rajshahi, 08266
আসসালামু আলাইকুম আমাদের স্কুলের পেইজে আপনাদের স্বাগতম
Padma Residential Area, House No : 156, Holding No : 83 , Road No : 05 , Post Co
Rajshahi, 6000
Located in Rajshahi, Bangladesh, this school provides an opportunity for Bengalis to learn Western m
Uposhahar, Cantontment Road
Rajshahi, 6205
This is a Hifz Madrasah. We have Nurani, Nazera, Hifz Group. Besides Hifz We have General Division f