রাজশাহী পাট কল উচ্চ বিদ্যালয়
Nearby schools & colleges
Lakshmipur Govt. College Hostel's Opposite, Lakshmipur
Hazi Abdul Hamid Road, Chittagong
Bogura
Bhadikara, Habiganj
Gaffargaon 2230
গঙ্গাদাস গুহ রোড, Mymensingh
Nangalkot 3285
Bandarban
Pabna, Ishurdi
6000
Jamalpur, Jamalpur Sadar Upazila
Barontek Pallobi, Dhaka
Leadership Road, Cox's Bazar
Comments
পেশা নয়, আচরণ মানুষের পরিচয় বহন করে। সবার সুিচিন্তিত বোেধদয় একান্ত কাম্য।
https://www.facebook.com/groups/937276276616435/
আয়োজিত এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে অংশ নিতে হলে প্রাক্তন সকল শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন করতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে। বিকাশ/নগদ/রকেট এবং ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে দেওয়া যাবে নিবন্ধন ফি। এছাড়াও সরাসরি হার্ড কপি ফরম পুরন করে নিবন্ধন ফি প্রদান পুর্বক অংশগ্রন করা যাবে। বিস্তারিত শীঘ্রই আসছে...
আজ সন্ধ্যায় ঢাকার একটি হোটেলে পুনর্মিলনীর আহ্বায়কদের উপস্হিতিতে একটি আলোচনা হয়। সর্বসম্মতিক্রমে নিম্নের সিদ্ধান্ত গুলি হয়:
# অনুষ্ঠানের নাম: “রাজশাহী পাটকল উচ্চ বিদ্যালয় পুনর্মিলনী ২০২০।”
ফেসবুক একাউন্ট থেকে শুরু করে ব্যাংক একাউন্ট পর্যন্ত এই নামেই সকল কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
# অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য তারিখ: ১৩ই মার্চ ২০২০
# রেজিস্ট্রেশন: জনপ্রতি ৬০০.০০ টাকা
স্কুলের বর্তমান ছাত্র ছাত্রীদের পন্চম শ্রেনী পর্যন্ত ২০০.০০ টাকা, ষষ্ঠ শ্রেনী থেকে দশম শ্রেনী পর্যন্ত ৩০০.০০টাকা।
পরিবার অর্থাৎ অংশগ্রহনকারী নিজে তার স্ত্রী, মা, বাবা, সন্তানসহ যোগদিতে পারবে।
এই ব্যাপক আয়োজন কে স্ট্রীমলাইনে আনার জন্য অনেকগুলি সাব কমিটি করা হয়েছে। পরবরতীতে FB তে বিস্তারিত জানানো হবে।
আমাদের স্কুলের নামে বাংলা ইংরেজী মিলে অনেকগুলি FB গ্রুপ আছে, এই গ্রুপ এডমিনদের অনুরোধ করছি আপনারা আপনাদের সকল মেম্বারদের পুনর্মিলনী ২০২০ গ্রুপে এড করুন প্লিজ!!!
আজ ঢাকার মিটআপে এই জনাকয়েক মানুষের সানন্দ আলাপন আর স্পিরিট দেখে সকলে এখন দ্বিধাহীন ও আস্থাশীল।
আপনারাও আস্থা রাখুন, একটি অনিন্দসুন্দর পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের!!!
“এসো মিলি প্রানের উৎসবে!”
https://www.facebook.com/groups/937276276616435/
রাজশাহীর স্বনামধন্য এ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষক ও শিক্ষার্থীগণ এ পেইজে আমন্ত্রিত।
Operating as usual
Old Memories। পুরানো স্মৃতি
পুরানো স্মৃতি বিজড়িত সেই রাজশাহী জুট মিলস। আমরা দেখবো কেমন আছে সেই জুট মিলস।

Old Memories । পুরানো স্মৃতি।
Old Memories । পুরানো স্মৃতি। #আমাদের এই ভিডিওতে আমরা দেখতে পাবো। রাজশাহী জুট মিলের বর্তমান অবস্থা। আমরা সাধারণ ধারণা পাবো ভবিষ্যতে এটি কেমন .....
প্রিয় কাটাখালিবাসী, আসসালামুয়ালাইকুম। আপনারা আজ আমার বাড়ি বিক্রির বিজ্ঞপ্তি দেখেছেন। অনেকেই বিস্মিত হয়েছেন। কৌতুহল জেগেছে কেন আমি এই হটকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলাম। তাদের উদ্দেশ্যে অত্যন্ত দুঃখভারাক্রান্ত মনে আমি প্রকৃত কারণ সংক্ষেপে তুলে ধরলাম।
১৯৬৮ সালে আমি প্রথম কাটাখালি আসি। সেই প্রথম দেখায় কাটাখালিকে ভালোবেসে ফেলেছি। ০১ জানুয়ারি ১৯৭১ থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় ৫২ বছর যাবৎ এখানে আছি। শিক্ষাজীবন ও কর্মজীবন কাটিয়ে এখন অবসরজীবন অতিবাহিত করছি।
শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু। শিক্ষার্থীদের সাথে আমার আত্মার বন্ধন সৃষ্টি হয়। তাদের প্রকৃত মানুষ হতে এবং উচ্চ শিক্ষায় অনুপ্রাণিত করতে চেষ্টা করেছি। তাদের অনেকেই আজ দেশে-বিদেশে প্রতিষ্ঠিত। তাদের জন্য আমি গর্ব বোধ করি। দোয়া করি যে যেখানে আছে পরম করুণাময় আল্লাহ যেন তাদেরকে ভালো রাখেন।
কর্মজীবনে সিদ্ধান্ত নেই এখানে স্হায়ীভাবে বসবাসের। কারণ এখানে আমার যে পরিচিতি গড়ে উঠেছে সঙ্গত কারণেই তা জন্মভূমিতেও গড়ে তুলতে পারিনি।
দিনরাত পরিশ্রম করে যা উপার্জন করতাম তা দিয়ে সংসার চালাতেই হিমশিম খেতাম। বাড়ি করার চিন্তা ছিল স্বপ্ন মাত্র।
অবশেষে কর্মজীবনের ১৭ বছর অতিবাহিত হওয়ার পর ১৯৯৭ সালে আমরা আটজন সহকর্মী মিলিতভাবে মাসকাটাদিঘীতে দু বিঘা জমি কিনে প্লট আকারে ভাগ করে নেই। মাঝখানে ১০ ফুট প্রস্থ রাস্তা রাখা হয়। এ প্লট কিনতে আমার কাছে মাত্র ২০ হাজার টাকা নগদ ছিল যা বায়না হিসেবে প্রদান করি। তারপর পৈতৃক জমি বিক্রি করে বাকি মূল্য পরিশোধ করি।
তারপর ১৯৯৯ সালে আরও প্রায় ৭/৮ বিঘা পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করে আরডিএর অনুমোদিত প্ল্যানে বাড়ি নির্মাণ শুরু করি। কয়েক বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমে কোনোমতে বাউন্ডারি ওয়ালসহ একতলা নির্মাণ শেষ করে বসবাস শুরু করি।
এর কয়েক বছর পর আমার বাড়ির পশ্চিমপাশে তাহসেন নামে এক ব্যক্তি কোনো প্রকার প্ল্যান ও রাস্তা ছাড়াই বাড়ি তৈরি করেন এবং আমার প্রায় ১০০ ফুট বাউন্ডারি ওয়াল ভেঙ্গে রাস্তা দেওয়ার জন্য অযৌক্তিকভাবে চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। তখন পশ্চিম দিকে আমার সীমানা প্রাচীর প্রায় চার ফুট নির্মাণ করা ছিল। কিন্তু নিরাপত্তার স্বার্থে প্রাচীরটি উঁচু করতে গেলে তিনি বাধা প্রদান করেন। প্রাচীরটি ভেঙে তাকে রাস্তা দেওয়ার জন্য দাবি করেন।
এমনকি কেয়ার টেকার সরকারের সময় তিনি আমাকে সন্ত্রাসী দাবি করে আমার বিরুদ্ধে রাজশাহী সিটি ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে মামলা দায়ের করেন। উপযুক্ত সাক্ষ্য-প্রমাণের অভাবে মামলাটি নথিজাত করা হয়।
এক সময় তাহসেন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।
প্রাচীরটি অরক্ষিত থাকায় প্রায়ই ফলমূলসহ জিনিসপত্র চুরি হয় এবং আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকি।
এমতাবস্থায়, মৃত তাহসেনের ছেলে জুয়েল প্রাক্তন পৌর মেয়রকে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যের আশ্রয় নিয়ে উত্তেজিত করে। তাঁর নিকট জুয়েল এই মর্মে অভিযোগ দায়ের করে যে আমি তাদের বাড়ির জমি অবৈধভাবে দখল করে রেখেছি।
বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য পৌরমেয়র পৌরসভা সালিশ বোর্ডে পাঠান। সালিশ বোর্ড তখন এলাকার অভিজ্ঞ আমিন ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে দুই দিন যাবত পরিমাপ করে এই রায় প্রদান করেন যে সকলে দীর্ঘদিন যাবত বাউন্ডারি ওয়ালসহ বাড়ি-ঘর নির্মাণ করে বসবাস করছেন। তাদের সকলের জমির মাপ সঠিক রয়েছে। সুতরাং অভিযোগটি নথিজাত করা হলো।
এরপরও আমি সীমানা প্রাচীর উঁচু করতে গেলে জুয়েল বাধা প্রদান করে। এমনকি গত ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২ কোনো প্রকার উস্কানি ছাড়াই জুয়েলের নেতৃত্বে আমার প্রাচীরের কিছু অংশ ভেঙ্গে ফেলে। আমি বাধা দিতে গেলে আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। নিরুপায় হয়ে আমি তার বিরুদ্ধে কাটাখালি থানায় জিডি করেছি।
এর পরেও সে নানা ধরনের হুমকি-ধামকিসহ আমার নিরাপত্তা ও শান্তি বিনষ্ট করছে।
এমতাবস্থায়, আমি আপনাদের পরামর্শ ও সহযোগিতা কামনা করছি।
কে এম আব্দুল মোমিন
মাসকাটাদিঘী, কাটাখালি পৌরসভা।
বহু দেশ ঘুরে, দেখিতে গিয়াছি সিন্ধু।
ঠান্ডা.........!!!!!!!!!
বিনোদন মূলক ব্যবসার হাজার হাজার বুদ্ধি। বুজলে বুঝপাতা না বুজলে বাশপাতা।
Hip Hop Police by #Tabib_Mahmud_and_Gully_Boy_Rana
পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন, ২০১৩ ( ২০১৩ সনের ৪৯ নং আইন ) [ ২৭ অক্টোবর, ২০১৩ ]
সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে প্রনীত আইন
যেহেতু সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ—
সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন১। (১) এই আইন পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন, ২০১৩ নামে অভিহিত হইবে।
(২) ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।
সংজ্ঞা২। বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে—
(ক) “পিতা” অর্থ এমন ব্যক্তি যিনি সন্তানের জনক;
(খ) “ভরণ-পোষণ” অর্থ খাওয়া-দাওয়া, বস্ত্র, চিকিৎসা ও বসবাসের সুবিধা এবং সঙ্গ প্রদান;
(গ) “মাতা” অর্থ এমন ব্যক্তি যিনি সন্তানের গর্ভধারিণী;
(ঘ) “সন্তান” অর্থ পিতার ঔরসে এবং মাতার গর্ভে জন্ম নেওয়া সক্ষম ও সামর্থ্যবান পুত্র বা কন্যা;
পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ৩। (১) প্রত্যেক সন্তানকে তাহার পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করিতে হইবে।
(২) কোন পিতা-মাতার একাধিক সন্তান থাকিলে সেইক্ষেত্রে সন্তানগণ নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করিয়া তাহাদের পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করিবে।
(৩) এই ধারার অধীন পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করিবার ক্ষেত্রে প্রত্যেক সন্তানকে পিতা-মাতার একইসঙ্গে একই স্থানে বসবাস নিশ্চিত করিতে হইবে।
(৪) কোন সন্তান তাহার পিতা বা মাতাকে বা উভয়কে তাহার, বা ক্ষেত্রমত, তাহাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে, কোন বৃদ্ধ নিবাস কিংবা অন্য কোথাও একত্রে কিংবা আলাদা আলাদাভাবে বসবাস করিতে বাধ্য করিবে না।
(৫) প্রত্যেক সন্তান তাহার পিতা এবং মাতার স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিয়মিত খোঁজ খবর রাখিবে, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা ও পরিচর্যা করিবে।
(৬) পিতা বা মাতা কিংবা উভয়, সন্তান হইতে পৃথকভাবে বসবাস করিলে, সেইক্ষেত্রে প্রত্যেক সন্তানকে নিয়মিতভাবে তাহার, বা ক্ষেত্রমত, তাহাদের সহিত সাক্ষাত করিতে হইবে।
(৭) কোন পিতা বা মাতা কিংবা উভয়ে, সন্তানদের সহিত বসবাস না করিয়া পৃথকভাবে বসবাস করিলে, সেইক্ষেত্রে উক্ত পিতা বা মাতার প্রত্যেক সন্তান তাহার দৈনন্দিন আয়-রোজগার, বা ক্ষেত্রমত, মাসিক আয় বা বাৎসরিক আয় হইতে যুক্তিসঙ্গত পরিমাণ অর্থ পিতা বা মাতা, বা ক্ষেত্রমত, উভয়কে নিয়মিত প্রদান করিবে।
পিতা-মাতার অবর্তমানে দাদা-দাদী, নানা-নানীর ভরণ-পোষণ৪। প্রত্যেক সন্তান তাহার—
(ক) পিতার অবর্তমানে দাদা-দাদীকে; এবং
(খ) মাতার অবর্তমানে নানা-নানীকে—
ধারা ৩ এ বর্ণিত ভরণ-পোষণ প্রদানে বাধ্য থাকিবে এবং এই ভরণ পোষণ পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ হিসাবে গণ্য হইবে।
পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ না করিবার দণ্ড৫। (১) কোন সন্তান কর্তৃক ধারা ৩ এর যে কোন উপ-ধারার বিধান কিংবা ধারা ৪ এর বিধান লংঘন অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে এবং উক্ত অপরাধের জন্য অনূর্ধ্ব ১ (এক) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবে; বা উক্ত অর্থদণ্ড অনাদায়ের ক্ষেত্রে অনূর্ধ্ব ৩ (তিন) মাস কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবে।
(২) কোন সন্তানের স্ত্রী, বা ক্ষেত্রমত, স্বামী কিংবা পুত্র-কন্যা বা অন্য কোন নিকট আত্নীয় ব্যক্তি—
(ক) পিতা-মাতার বা দাদা-দাদীর বা নানা-নানীর ভরণ-পোষণ প্রদানে বাধা প্রদান করিলে; বা
(খ) পিতা-মাতার বা দাদা-দাদীর বা নানা-নানীর ভরণ-পোষণ প্রদানে অসহযোগিতা করিলে—
তিনি উক্তরূপ অপরাধ সংঘটনে সহায়তা করিয়াছে গণ্যে উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত দণ্ডে দণ্ডিত হইবে।
অপরাধের আমলযোগ্যতা, জামিনযোগ্যতা ও আপোষযোগ্যতা৬। এই আইনের অধীন অপরাধ আমলযোগ্য (cognizable), জামিনযোগ্য (bailable) ও আপোষযোগ্য (compoundable) হইবে।
অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ ও বিচার৭। (১) Code of Criminal Procedure, 1898 (Act V of 1898) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধ ১ম শ্রেণীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে বিচারযোগ্য হইবে।
(২) কোন আদালত এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধ সংশ্লিষ্ট সন্তানের পিতা বা মাতার লিখিত অভিযোগ ব্যতীত আমলে গ্রহণ করিবে না।
আপোষ-নিষ্পত্তি৮। (১) আদালত এই আইনের অধীন প্রাপ্ত অভিযোগ আপোষ-নিষ্পত্তির জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বা মেম্বার, কিংবা ক্ষেত্রমত, সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভার মেয়র বা কাউন্সিলর, কিংবা অন্য যে কোন উপযুক্ত ব্যক্তির নিকট প্রেরণ করিতে পারিবে।
(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন কোন অভিযোগ আপোষ-নিষ্পত্তির জন্য প্রেরিত হইলে, সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান, মেয়র, মেম্বার বা কাউন্সিলর উভয় পক্ষকে শুনানীর সুযোগ প্রদান করিয়া, উহা নিষ্পত্তি করিবে এবং এইরূপে নিষ্পত্তিকৃত অভিযোগ উপযুক্ত আদালত কর্তৃক নিষ্পত্তিকৃত বলিয়া গণ্য হইবে।
বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা৯। সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।

চির বিদায় নিলেন আমাদের প্রাণের স্কুলের অনতম্য প্রাণ। ☹️☹️☹️😢😢😢😢😢

রাজশাহী পাট কল উচ্চ বিদ্যালয় updated their business hours.
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ষোর বিরোধী রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হওয়ার আগের কিছু কথা।তখনকার বাবু, পন্ডিতরা চায়নি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হোক। তার মধ্যে আঠার বার স্মরক প্রেরণ করা হয়, যেটা করেছিলো সেই সময়ের পন্ডিত আজকের সবার প্রিয় ঠাকুর মশাই। অন্তত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এটা নিয়ে গবেষণা করা হোক। যে সে কেন তা চায়নি। হয়তো বেরিয়ে আসবে অনেক কিছুই..............

রাজশাহী পাট কল উচ্চ বিদ্যালয় updated their website address.
খুব শীঘ্রই এই পেইজ থেকে লাইভ এ যাবো।Please stay with this page. Thanks.
বসন্তের শেষে আবার এলো বৈশাখ,
পেট পুরে খাবে সবাই পান্তা, ইলিশ আর শাক।
সাজবে সবাই নবরূপে, দেখবে নতুন আশা,
ভুলিসব দন্দ বিভেদ, গড়বে ভালোবাসা।
গ্রাম-শহর বন্দরে বসবে কত মেলা,
কিনবে সবে ভালোবাসা, চড়বে নাগোরদোলা।
লাজুক চোখ, অস্থির মনে পথপানে চেয়ে,
রমণী ভাবে এই বুঝি সে এলো ঘরে।
হঠাৎ করে ঝড়ো হাওয়া,
পূর্ণ হলো গুপ্তমনের সুপ্ত চাওয়া।
কষ্টগুলি জলের বাণে ধুয়ে মুছে যাক,
নবরূপে স্বপ্ন দেখাতে আবার এলো বৈশাখ।
🙂🙂🙂🙂🙂🙂🙂🙂🙂🙂🙂🦋🦋🐝🐝🌹🌷🥀🌺🌸🌼🌻🌳🌴🌱🌿☘️🍀♥️♥️♥️🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🙃🙃🙃🙃🙃🙃🙃
@সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা@

সময়ের ব্যবধানে হাজার স্মৃতি ভুলে যাওয়া যায়, ভুলা যায়না স্কুল জীবনের প্রিয় সব শিক্ষকদের। হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা ভরে আজো তাদের মনে পড়ে। তাদের সেই সময়ের ভালবাসা, স্নেহের শাসন আজ পেতে ইচ্ছে হয়। ইচ্ছে হয় আবার তাদের কাছে শিক্ষা নিতে, তাদের দরদ ভরা আকুতি শুনতে " তোরা পড় পড়, পড়া কেন হলো না, কানধর" আমাদের পেজের যারা এই আমাদের প্রিয় শিক্ষকদের মনে করতে চাই, তাদের জন্য ছোট চেষ্টা
ছবি সংগ্রহক Himel Talukder
সম্মানিত সুধী,
আমরা অত্যান্ত আনান্দসহীত জানাচ্ছি যে, আমরা রাজশাহী পাট কল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রক্তন ও বর্তমান সকল ছাত্র-ছাত্রী, বড় ও ছোট ভাই-বোন, বন্ধু- বান্ধবী সম্মীলিত উদ্যোগে এই প্রথম রাজশাহী পাট কল উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষে আসছে আগামী ০২.০৬.২০১৮ ইং তারিখে এক বিরাট ইফতার এর আয়োজন করতে যাচ্ছি। উক্ত আয়োজনে আপনাদের সহযোগীতা আমাদের একান্ত কাম্য। উক্ত আয়োজনে সকলে অংশ গ্রহন করার জন্য বিশেষ ভাবে আহব্বান জানানো যাচ্ছে।
বিশেষ যোগাযোগ ও বিস্তারিত তথ্য জানতে নিম্নক্ত নাম্বারে যোগাযোগের অনুরোধ করা হল।
নাবিল ( Tanvir Islam Nabil) -০১৭১৭৪৮৭৬৩৪
সেলিম - ০১৭২৫১৫৪১০২
শুভ বাংলা নববর্ষ ১৪২৫! সকলের জীবনে নতুন বছর বয়ে আনুক অনাবিল সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি!

সংগ্রহীত চিত্র
রাজশাহীর বন্ধুরা ‘কিং আর্থার’ বইটি পাওয়ার জন্য হারুন স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। মোবাইল নম্বর- 01712-685206

সীতাকুণ্ডের ঐতিহাসিক পরিচিতি
risingbd.com কে এম আব্দুল মোমিন : ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ও ব্রিটিশ খনিবিদ ড.জে. কগিন ব্রাউ�...

বিস্তারিত জানতে পড়ুন:
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=10213608476280204&id=1652280699
একটি ছোট্ট বালককে এক খ্রিষ্টান পাদ্রি জিজ্ঞাসা করেছিল তুমি কোথায় যেতে চাও?
স্বর্গে না নরকে...
তখন ওই ছোট্ট বালকটি বুকে হাত দিয়ে দৃঢ় কন্ঠে বলেছিল আমি আমেরিকার হোয়াইট হাউজে যেতে চায়...
তখন কথাটি শুনে সবাই অনেক হেসেছিল।
কিন্তু সেই বালকটিই একদিন হয়েছিল আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জন অ্যাডামস...
যে ছেলেটি ভিক্ষা করে টাকা গুছিয়ে শহরে গিয়েছিল পড়তে কে জানতো সে ছেলেটিই একদিন হবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর... আতিউর রহমান।
যে যুবকটি রাতের পর রাত না খেয়ে কাটিয়ে দিয়েছে ...তার প্রেমিকা তাকে ছেড়ে চলে গেছে সে গরিব বলে...
তখন কে জানতো সেই যুবকটি হবে ৩৬ তম বিসিএস এর দেশ সেরা বিসিএস ক্যাডার সুশান্ত পাল...
যে ছেলেটি ছোট বেলায় তার ভাইদের সাথে চা বিক্রি করত... কে জানতো সে ছেলিটই একদিন পুরো ভারতকে শাসন করবে...এবং সেই ছোট্ট মুদি দোকানদারই একদিন হবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি...
অজপাড়া গায়ের যে বালকটি টাকার অভাবে ৪-৫ মাইল হেটে হেটে স্কুলে যেত কে ভেবেছিল সেই বালকটিই একদিন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনিসুল হক হবেন।
যে যুবকটি ঢাকায় পরিক্ষা দিতে গিয়ে বাড়ি ফেরার টাকা ছিল না কে ভেবেছিল এই যুবক একদিন বিশ্ব কাঁপাবে... ক্রিকেট বিশ্বের জন্য হুমকি হবে...এবং বাংলাদেশের ম্যাচ উইনার রুবেল হুসাইন হবে...
কোন এক সফল ব্যাক্তি বলেছিলেন...
everything is possible when you crazy but nothing is possible when you lazy...
পরিশেষে একটি কোরআনের আয়াত দিয়ে শেষ করব...
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনের সূরা আর রদের ১১ নং আয়াতে বলেছেন...
আল্লাহ ততক্ষণ কোন জাতির ভাগ্য পরিবর্তন করেন না যতক্ষন না তারা নিজেরা চেষ্টা করে...
লিখেছেন- Rony Ahmed (সত্যের পথে অবিচল)
🎇✨🎆🎉🎄অনুপ্রেরণা মূলক গল্প 🎄🎉🎆✨🎇
#জীবনে_কিছু_করতে_চাইলে_নাইটকোচের_বাসের_ড্রাইভারদের_মত_হওয়া_প্রয়োজন
⏩হানিফ কোম্পানীর একটি বাস রংপুর শহরের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করল। বাসটির ৪২ টি সিট যাত্রীতে পূর্ণ। বাসের হেলপার,কন্টাকটার এবং ড্রাইভার সাহেব বেশ খুশি মনে ‘বিসমিল্লাহ…’ পড়ে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলেন।ড্রাইভারের পিছনের সিটে দু’জন মাঝবয়সী লোক বসেছেন। তাদের একজন আজকের ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ পত্রিকা পড়তে শুরু করলেন। পত্রিকার পাতাগুলো উদ্দেশ্যহীনভাবে উল্টানোর এক পর্যায়ে তার চোখ দু’টো বিনোদন পাতায় আটকে গেল। হালের উঠতি এক নায়িকা স্বল্প বসন পরিহিত ছবিতে তার নয়ন দু’টি থমকে গেছে।
তার নয়নের এরূপ কড়া দৃষ্টি দেখে তার পাশের জনও পত্রিকার পাতার দিকে তাকালেন। তিনিও মোহগ্রস্থ হলেন। তিনি একবার সামনের দিকে তাকান আর একবার আড়চোঁখে পত্রিকায় দৃশ্যমান স্বল্প বসনের সেই নায়িকার দিকে তাকান।এভাবেই এক সময় বাসটি গাজীপুর অতিক্রম করল। মাঝের দিকে বসেছেন দুই তরুন- তরুনী। তারা সম্ভবত নববিবাহিত দম্পতি। যাত্রী ভর্তি এই বাসেও তাদের ভালোবাসাময় দুষ্টামী থেমে থাকে না। এরই ফাঁকে মেয়েটি লজ্জা,শঙ্কা আর খানিকটা ভয়ার্ত দৃষ্টি নিয়ে চারদিকে তাকায়,এই বুঝি কেউ দেখে ফেললো…বাসটি যমুনা সেতুতে এসে পড়ল। যমুনা সেতুতে বাসটি আসা মাত্রই বাসের যাত্রীদের মধ্যে হঠাৎ চাঞ্জল্য লক্ষ্য করাগেল। কিন্তু তাদের মধ্যে একজন যুবক
জানালায় তার দুই হাত এলিয়ে তার উপর থুঁতনি রেখে, এক দৃষ্টিতে যমুনার কালো জলের যৌবনের জোঁয়ার দেখতে লাগল। দূর নদীতে দেখা যায়, হারিকিনের টিমটিম আলো। হয়তো নৌকার মাঝি, মাছভর্তি নৌকা নিয়ে খুশির চোটে প্রিয়ার আলিঙ্গন পাবার দূর্নিবার ইচ্ছা নিয়ে পাড়ের দিকে ছুটছে। ঠিক তখনই যুবকটির মনে আপনা থেকেই বেজে উঠল আব্বাস উদ্দিনের সেই গান, ‘মাঝি বাইয়া যাও রে…’
এভাবে আরো খানিকটা পথ চলে বগুড়া পার হবারপর পিছনের দিক থেকে এক বাচ্চার কান্নার শব্দ ভেসে এলো। কান্নার শব্দে বাচ্চাটির মায়েরও ঘুম ভেঙ্গে যায়। পিঠে মৃদু থাপ্পড় দিতে দিতে মা বলে,‘ওরে আমার বাবাটা! স্বপ্ন দেখছো, ভয়পাইছো। এইতো আম্মু তোমার পাশে আছি।
ঐ যে দেখ চাঁদ। জানালা দিয়ে চাঁদ দেখ।’আড়াই বছরের বাচ্চাটি আচমকা কান্না থামিয়ে অবাক হয়ে আকাশের চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকে। তার কান্না থেমে যাওয়ায় আশ্বস্ত হন মা। কিন্তু কিছুক্ষণ বাদেই বাচ্চাটি বলে, ‘দেখছো আম্মু, চাঁদটাও আমাদের সঙ্গে যাচ্ছে। চাঁদটা আমাদের সঙ্গে যাচ্ছে কেন?’ এই ‘কেন’ এর কোনো উত্তর হয় না। একট বাসে এতোকিছু হচ্ছে কিন্তু তার কোনোকিছুই বাসের ড্রাইভারটিকে স্পর্শ করে নাসে যেমন স্বল্প বসনার সেই মডেলকে দেখতে যেমন নিজ আসন ত্যাগ করে না। ঠিক তেমনি যমুনার কালো জলও তাকে আকৃষ্ট করতে পারে না। আর ঠিক সেকারণেই গভীর রাত পেরিয়ে সবার যখন ঘুম ভাঙ্গে তখন সবাই নিজেকে বাসসমেত রংপুর বাসষ্ট্যান্ডে আবিষ্কার করতে পারে।আর সবার মত ড্রাইভার সাহেবও যদি সেই নববিবাহিত দম্পতির দুষ্টামো দেখার জন্য মুখিয়ে উঠতেন, তবে সেই বাসটি আর কখনোই রংপুরে পৌঁছাতো না। হয়তো তা যমুনার অতল খাঁদে হারিয়ে যেত…
#জীবন একটি চলন্ত বাসের মত। জীবনে
চলতে গিয়ে অনেক মানুষের সাথেই পরিচয় হয়। নানা জন, নানান কথা বলে। কেউবা পিঠ চাপড়ে উৎসাহ দেয়। আর কেউবা ঠোঁটের কোনায় বাঁকা হাসি দিয়ে উপহাস করে। পিঠ চাপড়ানোর মুহুর্তটা যতোটানা অনুপ্রেরণা দেয় , বাঁকা হাসিটা তার চেয়ে সহস্রাধিক গুন বেশি জ্বালা দেয়। সেই জ্বালা স্মরণ রাখলে মুশকিল। আর কখনো জীবনের গন্তব্যে স্থলে পৌঁছানো হবে না। জীবন নামক বাসটিকোন এক খাঁদের কিনারাতেই থমকে থাকবে। জীবনে কিছু করতে চাইলে নাইটকোচের বাসের ড্রাইভারদের মত হওয়া প্রয়োজন।বাসের ভিতরে যাই ঘটুক ড্রাইভারের যেমন তাতে কোন-ই যায় আসে না। তেমনি আমাদের আশে-পাশের মানুষ যাই বলুক না কেন, সেগুলো গায়ে মাখানো যাবে না
তবেই একদিন দেখবেন, আপনার ‘বাস’ নামক জীবনখানি সঠিক লক্ষ্যে পৌঁছে গেছে।
সংগ্রহীত

কত সালের চিত্র হতে পারে?

রোমান্টিক কবি শেলির প্রেম
risingbd.com কে এম আব্দুল মোমিন : বাল্যবিবাহের স্বপক্ষে অনেকে অনেক কথা বলেছেন। সাধারণ লোকদের বেলায় বাল্যবিবাহ কিছু কিছু ক্ষেত...
প্রিয় প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা, সকলেই আমার স্নেহাশিস নিও। আশা করি সকলেই ভালো আছো। আমি খুব কড়া শিক্ষক ছিলাম, তাই না? খুব বকেছি তোমাদের? তাই বুঝি আমার উপর অভিমান? আমার কিন্তু তোমাদের জন্য প্রতিনিয়ত প্রাণ কাঁদে। জানতে ইচ্ছে করে কে কেমন আছো? কোথায় আছো? কী করছ? যখন কারো কারো ভালো খবর শুনি, বুকটা ভরে যায়। আবার কারো খারাপ খবর শুনলে মনটা বিষন্ন হয়ে যায়। যখন ঢাকায় অফিসে এসে কেউ কেউ আমার সাথে দেখা করেছে আমি যে কত খুশি হয়েছি তা বলে বোঝাতে পারব না। মন থেকে তাদের জন্য দোয়া করেছি। এখন অখণ্ড অবসর। বসে বসে লিখা লিখি করি। মন চায় তোমাদের দেখতে। সুযোগ হয় না। ফেসবুকে কারো কারো সাথে মত বিনিময় হয়। খুব ভালো লাগে। আমার এবং আমার সহকর্মী শিক্ষকদের জন্য সকলেই দোয়া করবে। তোমাদের সকলকে আবারও আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাচ্ছি। আল্লাহ হাফিজ।
তোমাদের শিক্ষক
কে এম আব্দুল মোমিন।
একগাদা খড়ে আগুন ধরিয়ে দিলে দাউদাউ করে জ্বলতে থাকে। দেখলে মনে হয়, এই বুঝি সবকিছু জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেবে। আগুনটা নিভিয়ে দিলেন, কিংবা খড়ের পরিমাণ কমে এলে আগুনটা নিভুনিভু হয়ে গেল। ওটার দিকে তাকিয়ে সবাই ভাবে, "এই বুঝি শেষ। এ আগুন আর জ্বলবে না। খড়ের দিন শেষ।" একটা মৃদু শিখা কিন্তু রয়েই যায় সবার অলক্ষ্যে। আর কেউ না জানুক, ছাই হয়ে যাওয়া খড় তো জানে, ওর বুকের মধ্যে যে স্ফুলিঙ্গ আছে, একটু হাওয়া কিংবা একটু খড় পেলেই তা দপ্ করে জ্বলে উঠবে। দাউদাউ করে জ্বলে চারপাশটা আবারো ছারখার করে দেয়ার ক্ষমতা ওর এখনো ফুরিয়ে যায়নি। সে স্ফুলিঙ্গের খোঁজ একমাত্র ছাইই জানে, আর কেউ কখনো তার খোঁজ জানবে না।
জীবনের তীব্র দহনে ছাই হয়ে গেছেন? সামনে আর কোনো পথ নেই; নিজের অবস্থার দিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছে, নিঃশেষ হয়ে গেছেন? বিশ্বাস করুন, আপনার ভেতরের আগুনের কণাটা এখনো আছে। ভীষণ টাটকা, তেজি, জীবন্ত। খুঁজে নিন সেই স্ফুলিঙ্গটিকে। পৃথিবীতে একমাত্র আপনিই জানেন আপনার নিজেকে কীকরে জাগাতে হবে। ভয় কীসের? দুচোখে জল আছে, বুকের ভেতরে আগুন আছে। আর কী লাগে? পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম শিক্ষকও আপনাকে জেগে ওঠার ম্যাজিকটা কখনো শেখাতে পারবেন না। কোথায় আছে নিজেকে জাগানোর সেই মহৌষধ? আপনার নিজেকে প্রশ্ন করে দেখুন, উত্তর পেয়ে যাবেন। অভিযোগ করবেন না, সমালোচনা করবেন না, আপনার দুর্বলতার জায়গাগুলি নিয়ে ভাববেন না। শীর্ণকায় মা যখন তার ওজনের আড়াই গুণ ওজনের পঙ্গু ছেলেকে পিঠে বহন করে হাঁটেন, তখন কোথায় থাকে তার অক্ষমতা দুর্বলতা অসহায়ত্ব? আপনি কি সে মায়ের চাইতেও দুর্বল? লজ্জা করে না নিজেকে অমন করে ভাবতে? আত্মসম্মানে বাধে না একটুও? ভেতরের আবেগটাকে জাগান। আপনার মধ্যে অনেক শক্তি অব্যবহৃত পড়ে আছে। অপ্রয়োজনীয় বাজে কাজে নিজের সমস্ত জীবনীশক্তি এভাবে করে শেষ করে দিচ্ছেন?
ভাবছেন, আপনি শেষ? মরে গেছেন? আরে ভাই, আমি বলি কী, পুরোপুরি শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই শেষ জ্বলাটা জ্বলে উঠুন। মরেই তো আছেন, মৃত্যুকে আর কীসের ভয়? পৃথিবী অবাক হয়ে দেখুক, আপনাকে শেষ করে দেয়া সহজ নয়। আপনার নিজের মধ্যে যে শক্তি আছে, তা দিয়ে লড়াই করে যান। আসুক মৃত্যু দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা, তবু কখনো হেরে যাওয়ার আগে হারবেন না। নিজের সর্বশক্তি দিয়ে নিজেকে আরো একবার আঘাত করুন। সুখের স্পর্শে কষ্ট দূর হয় না, কষ্ট পালায় কষ্টের তীব্রতায়। আপনার যা গেছে, তা তো গেছেই। সেদিকে তাকিয়ে দুঃখ বাড়িয়ে কী লাভ হবে? আপনার যা নেই, তার জন্য আফসোস করলে কি তা পেয়ে যাবেন? আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি, আপনার যা আছে, তা দিয়ে আপনি পৃথিবী জয় করতে পারুন না পারুন, নিজেকে, নিজের পরিবারকে, নিজের সম্প্রদায়কে সম্মানিত করতে পারবেন। আপনার কারো সাহায্য লাগবে না। জীবনে সুন্দরভাবে বাঁচার জন্য যা যা প্রয়োজন, তার সবকিছুই দিয়ে আপনাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে। খুঁজে নিন সেসবকে। আপনার কাউকে আইডল মানার কোনো দরকার নেই। আপনি এমনকিছু করুন, যাতে আপনিই কারো আইডল হয়ে যান। সেরা কারো সাথে নিজেকে তুলনা করবেন না, নিজেকেই ছাড়িয়ে যান প্রতি মুহূর্তে। হেরে যাওয়ার জন্য আপনার জন্ম হয়নি, সংকোচে লুকিয়ে বাঁচার জন্য আপনি এই পৃথিবীতে আসেননি। নিজের সমস্ত শক্তিকে জড়ো করে ধ্বংসস্তূপ থেকে উঠে দাঁড়ান, পৃথিবী আপনাকে গ্রহণ করার জন্য অপেক্ষা করছে।
অনেকগুলো লুচি ভাজতে এক কড়াই তেলের প্রয়োজন হয় ঠিকই, কিন্তু ভাজাশেষে প্রায় সবটা বা অনেকটাই তেল কড়াইয়ে থেকে যায়। মানে, অনেকগুলো লুচি ভাজতে হয়তো ১ লিটার তেলে ডুবাতে হয়, অর্থাৎ অনেকটা তেল কড়াইয়ে রাখতে হয়, কিন্তু খরচ হয় মাত্র ২৫০ মিলিলিটারের মতো; কিন্তু তাই বলে আবার শুধু ২৫০ মিলিলিটারে কাজ হবে না।
জীবনের অনেককিছুই এই ডুবোতেলে লুচিভাজার তেলের মতো........জীবনের এমন অনেক লুচিই শেষ পর্যন্ত আর ভাজা হয়ে ওঠে না বাকি ৭৫০ মিলিলিটার তেলের অভাবে, অথচ ২৫০ মিলিলিটার তেল অনেকেরই সঞ্চয়ে থাকে।
কৌশল, ধৈর্য আর পরিশ্রমের মাধ্যমে বাকি ৭৫০ মিলিলিটার তেল যোগাড় করে ফেলতে পারলে, জীবনের অনেক পথই দারুণভাবে খুলে যেতে পারে.......আর একবার গন্তব্যে পৌঁছে যেতে পারলে, ৭৫০ মিলিলিটার তেল তো বোনাস হিসেবে থেকেই যাবে.....তখন আরো কত লুচিই তো ভাজা যাবে, নিজে খেয়ে উদ্বৃত্ত থেকে গেলে অনেক অভুক্ত মানুষকেও সেই উদ্বৃত্ত লুচি খাওয়ানো যাবে। বাড়তি তেলের সুখ নিজেও ভোগ করা যায়, অন্যকেও ভোগ করতে দেয়া যায়। জীবনের অনেক ধনই বাড়তি, তবে সে ধন জীবনে অর্জন করতে না পারলে আসল ধনের সুখটাই চিরকাল অধরা থেকে যায়। হয়তো আমার চলতে খরচ হবে ১০ টাকা, আমার কাছে আছে ১৫ টাকা, বাড়তি ৫ টাকা আমি খুব সহজেই অভাবী কাউকে দিয়ে দিতে পারি। ওই বাড়তি টাকাটা খরচ করার জন্যই আরো ১০ টাকা কামাই করতে হয়, হয়তো সেই ১০ টাকা আমার কখনোই কোনো কাজে লাগবে না, কিন্তু সে ১০ টাকা না থাকলে যে ওই ৫ টাকাটা আমি কারো জন্য খরচ করতে পারব না। ২৫ টাকা থেকে ১০ টাকা নিজের জন্য ও ৫ টাকা পরের জন্য খরচ করা সহজ, কিন্তু ১৫ টাকা থেকে একই কাজটি করা সহজ নয়।
(ভাবনা: একশো ঊনত্রিশ। ভাবনাদেয়ালের পলেস্তারা (১৯শ অংশ) থেকে নেয়া)
Sushanta Paul

নাইট: বীরযোদ্ধা থেকে উপাধি
নাইট প্রথার ক্রমবিবর্তন সম্পর্কে লিখিত প্রবন্ধ।
http://www.risingbd.com/feature-news/244411
risingbd.com কে এম আব্দুল মোমিন : সাধারণত কোনো রাজা বা দেশের প্রতি সামরিক বা অন্য কোনো সেবার স্বীকৃতিস্বরূপ কোনো রাজা বা রাজনৈতিক নেতাসংশ্লিষ্ট সেবাদানকারীকে সম্মানসূচক ‘নাইট’ পদবি প্রদান করে থাকেন।
আমাদের শ্রেণীকক্ষ ও পড়াশুনা। অনুগ্রহ পূর্বক চলমান চিত্রটি সকলেই দেখবেন। আশা করি ভাল লাগবে, সেই সাথে সকলের কাছে আহবান যানাচ্ছি, সকলেই এটি পারস্পারিক বিনিময়, মন্তব্য করে চতুরদিকে ছড়িয়ে দিবেন। যাতে আমাদের বিদ্যালয়ের সকল নতুন, পুরাতন ছাত্র, ছাত্রী, শিক্ষক, শিক্ষিকার কাছে পৌছে যায়। যেন সকলেই ভালবাসার বিদ্যালয়ের সাথেই থাকেন।
ধন্যবাদ
নতুন রুপে রাজশাহী পাট কল উচ্চ বিদ্যালয় প্লিজ মতামত দিবেন
Please See this slide and Whats your Filling share with us

গোল্ডেন ফ্লিস - কে এম আব্দুল মোমিন
rokomari.com লেখকঃ কে এম আব্দুল মোমিন, ক্যাটাগরিঃ সাহিত্য ও সাহিত্যিক, মূল্যঃ 126, লিংকঃ www.rokomari.com/book/98047

শ্রদ্ধেয় শিক্ষাগুরু তিনি গত বছর আল্লার বিষেশ রহমতে পবিত্র হজ্জ সম্পন্ন করেন।
Joha Jamilur Rahman স্যার কর্তৃক সংগৃহীত

কিছু জায়গার সাথে কিছু মানুষের পরিচয় থাকে যা কখনই ভুলার নয়, আবার সে সব জায়গাও সে মানুষ গুলি ছাড়া পূর্নতা পায়না। তাদের বিরহে হয়ে উঠে ভূতুরে।
মহিউদ্দীন হাসান খান এর বাড়িটি সেটাই জানান দেয়।

Videos (show all)
Location
Category
Website
Address
Katakhali
Rajshahi
6212
Sagorpara, Ghoramara
Rajshahi, 6100
One of the best school in this subcontinent since 1898.
Madarigonj Bagmara
Rajshahi, 6440
Suffix Pre-Cadet and Kinder Garden- বাগমারা, রাজশাহী Primary and High School
Jamalpur, Padma Abashik, Boalia
Rajshahi, 6000,6100,6203
জামিয়া ক্বওমিয়া মহিলা মাদ্রাসা রাজশা
Kanthal Baria
Rajshahi, 08266
আসসালামু আলাইকুম আমাদের স্কুলের পেইজে আপনাদের স্বাগতম
Padma Residential Area, House No : 156, Holding No : 83 , Road No : 05 , Post Co
Rajshahi, 6000
Located in Rajshahi, Bangladesh, this school provides an opportunity for Bengalis to learn Western m
Rajshahi
As salamu alaikum, Thank you for visiting my Channel. Mainly it is an educational channel. educat
Uposhahar, Cantontment Road
Rajshahi, 6205
This is a Hifz Madrasah. We have Nurani, Nazera, Hifz Group. Besides Hifz We have General Division f