
অ্যাডমিশন টেস্টে কারও কেমেস্ট্রিতে কোন প্রকার সমস্যা হলে আমার ক্লাসগুলো করতে পার। আশা করি কেমেস্ট্রি নিয়ে কোন ভয় আর থাকবে না।
👉👉👉ক্লাস লিংক
https://www.facebook.com/share/p/19QawJUenu/
রসায়ন হোক স্বপ্ন পূরণের মাধ্যম... রসায়ন নিয়ে আর নয় ভয়......
Operating as usual
অ্যাডমিশন টেস্টে কারও কেমেস্ট্রিতে কোন প্রকার সমস্যা হলে আমার ক্লাসগুলো করতে পার। আশা করি কেমেস্ট্রি নিয়ে কোন ভয় আর থাকবে না।
👉👉👉ক্লাস লিংক
https://www.facebook.com/share/p/19QawJUenu/
👉👉👉হাতের লেখা সুন্দর করার ৭ উপায়:
বর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার এবং ই-মেইল ব্যবহারের কারণে হাতে লেখার চর্চা কমে গেছে। তবুও, শিক্ষাক্ষেত্রে বা পরীক্ষার খাতায় হাতে লেখা গুরুত্ব কোনো অংশে কমেনি। পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর হাতের লেখা শিক্ষক ও পরীক্ষক—উভয়েরই দৃষ্টি আকর্ষণ করে। কিছু সহজ কৌশল অনুশীলনের মাধ্যমে হাতের লেখা সুন্দর করা সম্ভব। এমনই কিছু কৌশল তুলে ধরা হলো:
➡️➡️সঠিক কলমের ব্যবহার
হাতের লেখার ক্ষেত্রে কলমের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। লেখার সময় এমন কলম বেছে নিতে হবে যা হালকা ও ব্যবহার করা সহজ। অনেকেই অতিরিক্ত ভারী বা কম গতিসম্পন্ন কলম ব্যবহার করেন, যার ফলে হাত দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং লেখা সুন্দর হয় না। একটি হালকা ও আরামদায়ক কলম দিয়ে লিখলে হাতের লেখা স্বাভাবিকভাবে সুন্দর হয়। কলমের ধরন যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি তা হালকাভাবে ধরে লেখা প্রয়োজন। অতিরিক্ত চাপ দিয়ে কলম ধরলে আঙুলে ব্যথা হতে পারে এবং লেখার মান খারাপ হয়ে যায়। তাই কলম হালকাভাবে ধরে, স্বাভাবিক গতিতে লিখতে হবে।
➡️➡️বর্ণমালার সঠিক অনুশীলন
হাতের লেখা সুন্দর করার অন্যতম প্রধান শর্ত প্রতিটি বর্ণ ও অক্ষর সঠিকভাবে লেখা। হাতের লেখার সৌন্দর্য নির্ভর করে প্রতিটি অক্ষরের সঠিক আকার ও বিন্যাসের ওপর। স্বরবর্ণ, ব্যঞ্জনবর্ণ—প্রতিটি অক্ষর আলাদা করে পরিষ্কারভাবে লেখার অভ্যাস করতে হবে। যেমন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকণা একত্রিত হয়ে বিশাল মরুভূমি গঠন করে, তেমনি প্রতিটি অক্ষর সুন্দর হলে পুরো লেখাটাই সুন্দর দেখাবে। শুধু বর্ণমালার আকার নয়, লাইন গ্যাপ ও মাত্রা সঠিক রাখা প্রয়োজন। এ জন্য প্রতিদিন কিছুটা সময় বর্ণমালা অনুশীলনে ব্যয় করলে হাতের লেখার মান উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হবে।
➡️➡️সোজা করে লেখা
লেখার সময় অনেকেই লক্ষ্য করেন যে তাদের লেখাগুলো বাঁকা হয়ে যায়। বাঁকা লেখার কারণে লেখার সৌন্দর্য নষ্ট হয় এবং তা পড়তে অসুবিধা হয়। সোজা লাইন ধরে লেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে প্রথমদিকে পেনসিল দিয়ে সরলরেখা টেনে লেখা যেতে পারে। এ ছাড়া লেখার সময় শরীরের অবস্থানও গুরুত্বপূর্ণ। সোজা হয়ে বসে লেখার অভ্যাস করতে হবে, কারণ ঝুঁকে বা বাঁকা হয়ে বসলে হাতের লেখা ঠিকঠাক হয় না। লেখার সময় মনোযোগ দিতে হবে যেন প্রতিটি লাইন সোজা থাকে এবং লেখার বিন্যাস সুন্দর হয়।
➡️➡️মাঝারি আকারের অক্ষর ব্যবহার করা
হাতের লেখা সুন্দর করতে অক্ষরের আকারও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অক্ষরগুলো খুব ছোট বা খুব বড় হলে তা দেখতেও খারাপ লাগে এবং পড়তে অসুবিধা হয়। তাই অক্ষরের আকার মাঝারি রাখার চেষ্টা করতে হবে। মাঝারি সাইজের অক্ষর দেখতে সুন্দর লাগে এবং পড়ার জন্যও উপযোগী হয়। বড় বা ছোট অক্ষরের পরিবর্তে প্রতিটি অক্ষর যেন পরিমিত আকারে থাকে সেদিকে মনোযোগ দিতে হবে।
➡️➡️মনোযোগ সহকারে এবং ধীরে লেখা
অনেকেই দ্রুত গতিতে লেখার চেষ্টায় হাতের লেখার সৌন্দর্য নষ্ট করে ফেলে। দ্রুত গতিতে লেখা প্রয়োজনীয় হলেও, হাতের লেখার স্পষ্টতা ও সৌন্দর্য বজায় রাখা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। দ্রুত লিখতে গিয়ে অক্ষরগুলো অস্পষ্ট হয়ে গেলে লেখার মান কমে যায়। তাই দ্রুত লেখার সময়ও পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে ধীরে এবং পরিষ্কারভাবে লেখার অভ্যাস করতে হবে। প্রতিটি অক্ষর ও শব্দের প্রতি মনোযোগ দিলে হাতের লেখার মান উন্নত হবে।
➡️➡️কাটাকাটি থেকে বিরত থাকা
লেখার সময় কাটাকাটি করা বা ওভার রাইটিং করা হাতের লেখার সৌন্দর্য কমিয়ে দেয়। যদি কোনো কিছু কেটে দিতে হয়, তাহলে একবারে সোজা টানে কেটে দেবে। কাটাকাটির ফলে লেখা অপরিষ্কার দেখায় ও পড়তে অসুবিধা হয়। তাই হাতের লেখার মান বজায় রাখতে যতটা সম্ভব কাটাকাটি থেকে বিরত থাকতে হবে।
➡️➡️নিয়মিত অনুশীলন করা
হাতের লেখা সুন্দর করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো নিয়মিত অনুশীলন। প্রতিদিন কিছুটা সময় নির্দিষ্ট করে হাতের লেখার অনুশীলন করলে ধীরে ধীরে লেখার মান উন্নত হয়। অনেকে মনে করেন, বয়স বাড়লে হাতের লেখা আর সুন্দর করা সম্ভব নয়। কিন্তু সত্যি কথা হলো, যেকোনো বয়সে নিয়মিত চর্চা করলে হাতের লেখা সুন্দর করা সম্ভব। প্রতিদিন অনুশীলনের মাধ্যমে হাতের লেখাকে সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন করে তোলা যায়।
গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া। এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে বই পড়ে না।
কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়তেছে তুই বসে আছিস!
অথচ ৫/১০ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন স্বর ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই।
কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হত।
সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল।
বোর্ড পরীক্ষার আগে আল-ফাতাহ,পাঞ্জেরী, শিওর সাকসেস, টপ ব্রিলিয়ান্ট সাজেশন্সেরও খুব কদর ছিল। আগের বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো।
মাত্র ৫/১০ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্ররা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই।
গ্রূপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস,পাব্জি, ফ্রী ফায়ার, টিকটক,চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি,গ্রুপিং করা,শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষককের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন তাদের পছন্দের তালিকা.......
- সংগৃহীত
অনেক মিস করি আপনাকে স্যার❤️❤️❤️❤️
যে কোন প্রয়োজনে আপনাকেই সবসময় পাশে পেতাম বড় ভাইয়ের মত।
অনেক মিস করি UCC রাজশাহী ও রংপুর ব্রাঞ্চে ক্লাস নেওয়া ও আমার প্রিয় স্টুডেন্টদের।
আবার যদি ফিরে পেতাম সময়গুলো!!!!!
পরিক্ষা বাতিল। এই সিদ্ধান্তটির ফলাফল ভালো স্টুডেন্টদের জন্য অবশ্যই খারাপ। তোমরা যখন মেডিকেল,ইন্জিনিয়ারিং ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষা দিবা ঠিক তখনই বুঝতে পারবা এটা কত বড় ভুল সিদ্ধান্ত ছিল। পুরো ১০০ নম্বরের পরিক্ষা না নিয়ে ৫০ নম্বরের পরিক্ষা নিলেও প্রকৃত মেধাবীরা বের হয়ে আসত।
পরিশেষে এটাই বলব অনেক মেধাবী স্টুডেন্ট অনেক জায়গায় ভর্তি পরিক্ষায় ফর্ম পর্যন্ত তুলতে পারবে না।
তে পরিক্ষা খারাপ হওয়ার জন্য এখনও হাল ছেড়ে দেওয়া উচিত না। তোমরা কৃষি গুচ্ছের প্রস্তুতি নিতে থাকো,সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ। যাদের রসায়নে ফুল কোর্সে সমস্যা আছে,তারা আমাকে নক দাও। আমার রসায়নের পেইড ব্যাচে অ্যাড করে দিব।
আমি বিশ্বাস করি ক্লাসগুলো করলে রসায়নে আর কোন সমস্যা থাকবে না। আমাকে সবসময় পাশেই পাবা ইনশাআল্লাহ।
সবার পরিক্ষা আজ কেমন হলো...??
রসায়ন সাবজেক্টে যারা আমার কোর্সের ক্লাসগুলো করেছিলা তারা কি সব উত্তর করতে পেরেছো..??
ব্রেকিং 💥
➡️রাবির ভর্তি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশিত হয়েছে
➡️➡️সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
➡️➡️রাবিতে ভর্তির আবেদন শুরু ৮ জানুয়ারি থেকে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৩:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক ও ম্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তির প্রাথমিক আবেদন ৮ জানুয়ারি দুপুর ১২টা থেকে ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ রাত ১২টা পর্যন্ত চলবে। চূড়ান্ত আবেদন প্রথম দফা ২৬ থেকে ২৯ জানুয়ারি, দ্বিতীয় দফা ১ থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি, তৃতীয় দফা ৬ ও ৭ ফেব্রুয়ারি এবং চতুর্থ দফা ১০ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত করা যাবে। A, B ও C এই তিন ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা ৫ থেকে ৭ মার্চ ২০২৪ পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে ১০টা, বেলা ১১টা থেকে ১২টা, দুপুর ১টা থেকে ২টা ও বিকেল ৩:৩০ মিনিট থেকে ৪:৩০ মিনিট পর্যন্ত চার শিফটে অনুষ্ঠিত হবে।
কেবলমাত্র ২০২২ ও ২০২৩ সালের এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা তিন ইউনিটেই যোগ্যতা অনুযায়ী আবেদন করতে পারবে। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী যে ইউনিটেই আবেদন করুক না কেনো সে যে শাখা থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে সেই শাখার জন্য নির্ধারিত যোগ্যতা তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
ভর্তির জন্য A (মানবিক) ইউনিটে আছে কলা, আইন, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা অনুষদ এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট। B (বাণিজ্য) ইউনিটে আছে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ ও ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট। C (বিজ্ঞান) ইউনিটে আছে বিজ্ঞান, কৃষি, প্রকৌশল, জীববিজ্ঞান, ভূ-বিজ্ঞান, ফিশারীজ এবং ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্সেস অনুষদ।
২০২২ ও ২০২৩ সালের এইচএসসি বা সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বিএফএ (প্রাক), বাংলাদেশ কারগরী শিক্ষাবোর্ডের আওতায় এইচএসসি ভোকেশনাল, A লেভেল ও অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই ভর্তি পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবে। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ নির্ধারিত যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবে।
ভর্তির জন্য মানবিক শাখা থেকে উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ সহ মোট জিপিএ ৭.০০ থাকতে হবে। বাণিজ্য শাখা থেকে উত্তীর্ণ আবেদনকারীদের এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ মোট জিপিএ ৭.৫০ এবং বিজ্ঞান শাখায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ সহ মোট জিপিএ ৮.০০ থাকতে হবে। জিসিই O লেভেল পরীক্ষায় ৫টি বিষয়ে এবং A লেভেল পরীক্ষায় অন্তত দুটি বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। উভয় লেভেলে মোট ৭টি বিষয়ের মধ্যে ৪টি বিষয়ে কমপক্ষে B ও ৩টি বিষয়ে কমপক্ষে C গ্রেড পেতে হবে। ইংরেজি প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক প্রার্থীকে চূড়ান্ত আবেদনকালে অবশ্যই ইংরেজি প্রশ্নপত্রের জন্য অতিরিক্ত ফরম পূরণ করতে হবে। এছাড়া ইউনিট/বিভাগ/ইনস্টিটিউট কর্তৃক আরোপিত শর্তও প্রযোজ্য হবে।
MCQ পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের এক ঘন্টাব্যাপী ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষায় প্রতি ইউনিটে ৮০টি প্রশ্ন থাকবে। প্রতি চারটি ভুলের জন্য এক নম্বর কাটা যাবে। ভর্তি পরীক্ষায় পাশ নম্বর ৪০। অনলাইনে প্রদত্ত নির্দেশনা অনুযায়ী কোটায় ভর্তিচ্ছু প্রার্থীদের আবেদন করতে হবে।
২৫ মার্চ ২০২৪ এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হবে এবং ১০ মে থেকে ২০ জুন পর্যন্ত ভর্তি চলবে। ক্লাস ১ জুলাই ২০২৪ থেকে শুরু হবে বলে সুপারিশ করা হয়েছে।
ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য ও প্রযোজ্য শর্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://admission.ru.ac.bd ও সংবাদপত্রে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যাবে।
অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে
প্রশাসক
এখনো যাদের রসায়নে সমস্যা আছে তারা আমার অনলাইন কোর্সটি করতে পার। মাত্র ১০০০ টাকায় এত কিছু পেয়ে যাবা যেটা অকল্পনীয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
১১ ডিসেম্বর ২০২৩; রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৫, ৬ ও ৭ মার্চ ২০২৪ অনুষ্ঠিত হবে। আজ বেলা ১২.০০ টায় উপাচার্যের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ভর্তি উপ-কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ৮ থেকে ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ প্রাথমিক আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে। গত বছরের ন্যায় এবারও দ্বিতীয় বার ভর্তির সুযোগ থাকছে। ভর্তি সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য পরবর্তীতে জানানো হবে।
প্রফেসর ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে
প্রশাসক
জনসংযোগ দপ্তর
ঢাবি'র অফিসিয়াল ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত। থাকছে না সেকেন্ড টাইম!!
# কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের # পরীক্ষা হবে: ২৩ ফেব্রুয়ারি,
# বাণিজ্য: ২৪ ফেব্রুয়ারি,
# বিজ্ঞান: ১ মার্চ
#চারুকলা অনুষদে: ৯ মার্চ
সবাই জলদি শুভ কাজ সেরে নাও🙂🙂🙂
HSC Result Fact:
তখন ২০১৪ সাল। আমি HSC পরিক্ষা দিয়ে রাজশাহীতে আসি কোচিং করতে। যেদিন রেজাল্ট হবে সেইদিন অনেক টেনশনে ছিলাম রেজাল্ট নিয়ে,কেননা ২০১২ সালে SSC পরিক্ষায় GPA 5 পেয়ে উত্তীর্ণ হই। বাবা,মা আত্মীয়স্বজন সবাই আশা করে আছে আমি এবারও GPA 5 পাব ইনশাআল্লাহ।
অবশেষে আমার রেজাল্ট হয়,আমি GPA 4.50 পাই,আমার সাথে যে বন্ধুরা ছিল তারা সবাই GPA 5 পেয়ে যায়। যে যার মতো বাবা,মা,বন্ধু,আত্নীয়স্বজনদের ফোন দিয়ে জানাতে থাকে তারা GPA 5 পেয়েছে। আর আমি গ্রীষ্মের গরমের মধ্যে কম্বল মুড়ে দিয়ে কাদতে ছিলাম।আমি খুব ভালো করেই জানি ওই সময়টি কতটা কষ্টের ছিল। কেউ সেই দিনটিতে আমাকে সাপোর্ট করেনি। সবাই আমার ব্যর্থতার বিভিন্ন কারন খুজে বের করে চলত।মানুষের বৈশিষ্টই এমন যে ভালো করলে সবাই ভালো বলে,আর খারাপ করলে যেটা করিনি সেটাও সবাই বলত।
আমি HSC তে GPA 4.50 পেয়েও কিন্তু ঠিকই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে "প্রাণ-রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান" (Bio-Chemistry)সাবজেক্ট পড়ার সুযোগ পাই,আর সেখান থেকে পড়ালেখাও শেষ করি।
তাই আমি বলব যারা রেজাল্ট খারাপ করেছে তাদের বলব প্লিজ হতাশ হয়ে যেও না। এটা বিশ্বাস রাখবা আল্লাহ যা করেন তা তোমার ভালোর জন্যই। এই সময়টিতে তোমার পরিবারও হয়ত তোমার সাথে সাময়িক খারাপ ব্যবহার করবে বাট তুমি ভেঙ্গে পড়িও না।
মনে রাখবা ব্যর্থতাই সফলতার প্রথম ধাপ। তুমি আল্লাহর উপর বিশ্বাস রেখে পরিশ্রম কর দেখবা তুমিও সফল হয়ে গেছো।
শুধু এটা বলব রেজাল্ট এর বিষয়টি সাময়িক,বাট ভালো একটি জায়গায় চান্স পাওয়া এটা সারা জীবনের জন্য।
যারা GPA 5 পেয়েছো তাদের বলব তোমরা তোমাদের বন্ধুদের সাপোর্ট দিও যারা কোন কারনে রেজাল্ট খারাপ করেছে।কারন বিপদে মানুষের পাশে দাড়ানোটাই মনুষ্যত্বের পরিচয়।
HSC Batch 2023
সবার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা।
কেমন আছো সবাই..???
ভাইয়াকে সবাই ভুলে গেলেও ভাইয়া তোমাদের অনেক মিস করে।
তোমাদের রসায়নে কোন সমস্যা হলে জানাইও,চেষ্টা করব সমাধান করার। আর যারা আমার কোর্সটিতে জয়েন করেছো,রসায়ন কি সহজ লাগে..???
একটা ফাইনাল ম্যাচ খারাপ খেলে হেরে রানার্সআপ হওয়াতে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ থেকে সেমিফাইনাল পর্যন্ত ভারতের ডমিন্যান্ট করে প্রতিটি ম্যাচ জয় করার গল্পগুলি আজকে রাতের পর থেকে ম্লান হয়ে গেছে।
স্লান হয়ে গেছে কোহলির সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড, মোহাম্মদ সামির ফিরে এসে দানবীয় সর্বোচ্চ উইকেট শিকার অথবা নিজের কথা ভুলে টিমম্যান হয়ে রোহিত শর্মার এট্যাকিং পাওয়ারপ্লে ব্যাটিং!
আজকে চারদিকে চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার ভারত বধ করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গল্প! প্যাট কামিন্স, ট্রাভিস হেডদের গ্রুপ পর্বে স্ট্রাগল করে ভারতের মাটিতে সফল হওয়ার গল্পে বিভোর সবাই!
আমাদের জীবনটাও ঠিক এমনই। সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করে "সফলতা" নামক সোনার হরিনটি না পেলে আপনার সেই পরিশ্রমের গল্প কেও শুনবে না অথবা মনে রাখবে না, কারন আপনি ব্যর্থ।
অথচ একটু পিছিয়েও দিনশেষে আপনি সফল হলে আপনার সেই সফলতার গল্প শোনার লোকের অভাব হবে না! সেই সফলতায় ক্রেডিট নেয়ার লোকের অভাব হবে না!
দিনশেষে "সফলতা" ই এই দুনিয়ায় সবথেকে বড় সত্যি, সবার অর্জন! আর ব্যর্থতার দ্বায়ভার শুধুমাত্র এবং শুধুমাত্র আপনার।
(সংগৃহীত)
Jholmoliya Coaching Center page is published for students to grow their knowledge at online platform.
An Authentic Student Consultancy Firm in Rajshahi
HSC(Science) | Admission (Science) Azizul Haque (EEE,RU)
Advanced Digital Marketer and Shopify Drop shipping with freelancer
Education is the backbone of the nation so we are by your side to constantly establish you in new ways with knowledge and education so contact us now without delay we will build you strictly on that subject with special emphasis on your special issues
The Bridge, a place where a student will get all the right guideline for their higher education abroad and career. A right guide line helps students to overcome halfway towards making a correct decision.We offer free assessment and consultation.