14/06/2022
আমাদের শরীর যদি একটা ছোট্ট শহর হয় তবে এই শহরের প্রধান সমাজবিরোধী হচ্ছে "কোলেষ্টেরল"। এর সাথে কিছু সাঙ্গপাঙ্গ আছে। তবে একেবারে ডানহাত "ট্রাইগ্লিসারাইড"এদের কাজ হচ্ছে রাস্তায় রাস্তায় মাস্তানি করে রাস্তা block করা , শহরকে ব্যতিব্যস্ত রাখা।
"হৃৎপিন্ড" হলো এই শহরের প্রাণকেন্দ্র। শহরের সব রাস্তাগুলো এসে মিশেছে প্রাণকেন্দ্রে। সমাজবিরোধীর সংখ্যা বেশী হলে কি হয় আপনারা সবাই জানেন। এরা নিত্য নতুন হাঙ্গামা বাধিয়ে শহরের প্রাণকেন্দ্রকে অচল করে দিতে চায়।
আমাদের শরীর নামক শহরে কি পুলিশ নেই ? যারা মাস্তানদের ক্রসফায়ার করবে, তাদের ছত্রভঙ্গ করে জেলে ভরবে ?
হ্যাঁ, আছে। তার নাম "HDL" এই ব্যক্তি পাড়ায় পাড়ায় মাস্তানী করা এসব মাস্তানদের রাস্তা থেকে তুলে এনে জেলে ভরে রাখে। জেল মানে "লিভার"। "লিভার" এইগুলোকে বাইল সল্ট বানিয়ে শহরের পয়নিষ্কাশন লাইনের মাধ্যমে (পায়খানার সাথে) শহর থেকে বের করে দেয়। কি অদ্ভুত শাস্তি মাস্তানদের!
আর একজন আছে "LDL".
তিনি আবার ক্ষমতালোভী। তিনি ক্ষমতার জোরে তাদের জেলখানা থেকে তুলে আবার রাস্তায় বসিয়ে দেন।মাস্তানদের মাতলামো তে পুরো শহরে জ্যাম লেগে যায়। "HDL" হায় হায় করে দৌড়ে আসে। কিন্তু সে "LDL" আর মাস্তানদের যৌথশক্তির সাথে পেরে ওঠেনা।
পুলিশের সংখ্যা (মানে "HDL") যত কমে মাস্তানরা ততই উল্লসিত হয়। শহরের পরিবেশ হয়ে ওঠে অস্বাস্থ্যকর। এমন শহর কার ভালো লাগে বলুন?
আপনি মাস্তানদের কমিয়ে পুলিশ বাড়াতে চান?
তবে, হাঁটুন।
আপনার প্রতি কদমে পুলিশ পোস্টিং (মানে "HDL") বাড়বে।
যত পুলিশ বাড়বে , ততই "Cholesterol" (মাস্তান) "Triglyceride" (মাস্তানের চামচে), "LDL" কমবে এবং
আপনার শহর (শরীর) প্রানচাঞ্চল্য ফিরে পাবে।
আপনার শহরের প্রানকেন্দ্র "(হার্ট)" মাস্তানদের অবরোধ (হার্ট ব্লক) থেকে বাঁচবে। আর শহরের প্রানকেন্দ্র (হার্ট) সুস্থভাবে বাঁচা মানে আপনিও সুস্থভাবে বাঁচবেন।
আল্লাহ সবাইকে সুস্থ রাখুন।
11/06/2022
বনের ভেতর, এক হরিনীর সময় হলো সন্তান জন্ম দেয়ার।
তাই সে বনের ধারে যেয়ে নদীর পাশে ঘাসজমিতে সুন্দর একটি জায়গা খুজে বের করে নিলো সন্তান জন্ম দেয়ার জন্য। সময় কিছু পার হলো, তার প্রসব বেদনাও উঠলো।
কিন্তু বিধি বাম। এসময় হরিনীটির চারপাশে শুরু হলো বিপদ।
হরিনীটি যখন উপরে তাকালো, দেখলো ঘন মেঘে আকাশ ছেয়ে যাচ্ছে। সে যখন জংগলের দিকে তাকালো, দেখলো ঘন জংগলে হঠাৎ দাবানল শুরু হয়েছে। এর মাঝে সে টের পেলো তার সামনে এক ক্ষুধার্ত সিংহ তার দিকে এগিয়ে আসছে। আর পেছনে ফিরে দেখলো এক শিকারী তার দিকে তীর নিশানা করে আছে।
এখন সে কি করবে?
দিশেহারা সময়টিতে দাবানল, নদীর স্রোত, ক্ষুধার্থ সিংহ আর নির্দয় শিকারী দিয়ে চারদিক দিয়ে ঘিরে থাকা হরিনীটি তাই চুপচাপ কিছুক্ষন চোখ বন্ধ করে ভাবলো। তারপর সে তার সব বিপদ আপদ অগ্রাহ্য করে সিদ্ধান্ত নিলো সে তার সন্তান জন্ম দিবে। বিপদ আপদ যদি ঘটে ঘটুক। সেটির দায়িত্ব সে বিশ্বাসী মনে চোখ বুজে সৃষ্ঠিকর্তা মহান আল্লাহর হাতে ছেড়ে দিলো।
সাথে সাথে কিছু মিরাকল ঘটলোঃ
- কালো মেঘে ঢাকা আকাশে তুমুল ঝড় বৃস্টি শুরু হলো। সেই সাথে প্রচন্ড বজ্রপাতে শিকারীর চোখ অন্ধ হয়ে গেলো।
- অন্ধ শিকারী তীর ছুড়ে দিলো। সেই তীর হরিনীর পাশ কেটে সিংহের মাথায় আঘাত করলো।
- তুমুল বৃস্টির জলে জংগলের আগুন নিভে শান্ত হয়ে গেলো।
- হরিনীটি একটি সুস্থ ও সুন্দর শাবকের জন্ম দিলো।
আমাদের জীবনেও এরকম কিছু সময় আসে। চারদিক থেকে বিপদ, নিন্দা, হতাশা আর অসহযোগিতা চেপে ধরে আমাদের। কখনো কখনো এই খারাপ সময় এত শক্তিশালী মনে হয় যে আমরা পরিস্থিতির কাছে হার মেনে যাই। আত্নহত্যার কথাও চিন্তা করি।
অথচ এটি ভুল। আর সেটা আমরা এই হরিনের গল্প থেকেই শিখে নিতে পারি।
যখন হরিনীটির চারপাশে এত বিপদ ছিলো, তবু জীবন মৃত্যু যাই আসুক, সে বিপদের আশংকায় নিজের লক্ষ্য থেকে একবিন্দু সরে যায়নি। সে তার কাজ, অর্থাৎ সন্তান জন্ম দেয়াতেই নিজের সব মনযোগ দিয়েছে। আর তখন বাকী সব বিপদ আপদ সৃস্টিকর্তা নিজে সমাধান করে দিয়েছেন।
যখন হতাশা গ্রাস করে, নিজের উপর বিশ্বাস উঠে যায়, তখনো সৃস্টিকর্তা মহান আল্লাহর প্রতি অগাথ বিশ্বাস রাখবেন। জীবনের লক্ষ্যে স্থির থাকবেন। আর কখনো লক্ষ্য থেকে একবিন্দু পিছপা হবেন না।
মনে রাখবেন, আপনি যত বড় ঝড়ের মাঝেই থাকুন, যত নিঃসঙ্গই আপনি নিজেকে ভাবুন না কেন, সৃস্টিকর্তা কখনো আপনাকে ছেড়ে যাননি, সর্বদা আপনার কাছেই আছেন।
মনে রাখবেন, সৃস্টিকর্তা কখনো ঘুমান না এবং কোন তন্দ্রাও তাকে স্পর্শ করেনা, সব সময় তিনি আপনাকে দেখছেন এবং আপনার কোন প্রার্থনা তিনি অপূর্ণ রাখবেন না....
10/06/2022
জৈষ্ঠ্য মধু
১০/০৬/২২
সাকিব আহমেদ নাহিদ।
আম জাম,কাঁঠাল লিচু,
খুশি বড়, খুশি শিশু,
জৈষ্ঠ মধু,টইটম্বুর,
গাছে গাছে তাল ভরপুর,
কচি কচি তালের বিচি,
মুখে দিলে আসবে রুচী,
তালের রুটি তালের বড়া,
পাবে সকল যথাতথা,
পাতলে আঁটি সাঁস পাবে
আয়েশ করে পাায়েস খাবে,
মন প্রান ভরে যাবে,
মাস টা জৈষ্ঠ,খাঁটি মধু,
আসলে এসো,ও বন্ধু,
আমার দেশ, বাংলাদেশ,
হাঁসি খুঁশির থাকে রেশ,
আসলে তুমি হবে বেশ।
04/06/2022
বিপুল পরিমাণে রক্তের প্রয়োজন, রক্ত দাতাদের চট্টগ্রাম মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
চট্টগ্রামের সকল চিকিৎসক, নার্স ও মেডিকেল টেকনোলজিস্টদের এপ্রোন পড়ে মেডিকেলে যোগদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মেডিকেল টেকনোলজিস্টরা বিশেষ করে ব্লাড ব্যাংকে সহযোগিতা করুন। আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন।
দগ্ধ ২ জনের হাসপাতালে মৃত্যু, আহত শতাধিক। বিস্ফোরণের শব্দে আশপাশের এলাকার জানালার কাঁচ ভেঙেছে। রাসায়নিকের কন্টেইনার থেকে বিস্ফোরণ বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ভাটিয়ারীতে বিএম কন্টেইনার ডিপোতে আগুন-বিস্ফোরণ। আগুন নেভাতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মীসহ বহু আহত ও দগ্ধ। আহতদের নেয়া হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতালে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিট।
29/05/2022
অযত্নে অবহেলার বেড়ে উঠা একটি সুন্দর ফুল।
18/05/2022
কিভাবে টুথপেষ্ট এর সেল বেড়েছিল-"Make the hole bigger"
-------------------------------------------------------------
১৯৫০-৬০ এর দিকে টুথপেষ্ট কোম্পানি তাদের সেল কোনভাবেই রাতারাতি বাড়াতে পারছিল না তখন এক লোক তাদের অফার করলো তার কাছে একটি Idea আছে তাতে ৪০% সেল বাড়বে এবং এই Idea এর জন্য তাকে ১০০,০০০. ডলার দিতে হবে। সেই সময়ে এইটা অনেক বড় অংক তাই কোম্পানি এমন একজন বহিরাগত হতে এতো বড় অংক দিয়ে idea নিবে কিনা না তা নিয়ে বিভ্রান্তিতে ছিল এবং তাকে জানায় এক সপ্তাহের মধ্যে তাকে জানাবে।
সপ্তাহ কেটে যায় কিন্তু কোম্পানির কেউ কোন উপায় না পেয়ে ওইলোক কে ডেকে পাঠায় এবং তার সাথে চুক্তিতে আসে যদি তার idea কাজ করে তাহলে তাকে ১০০,০০০ ডলার দেওয়া হবে।
লোকটি তার পকেট হতে একটি খাকি খাম বের করে এগিয়ে দেয়, যার ভিতর হতে ছোট্ট একটি টুকরো কাগজ বের হয় তাতে লিখা ছিল
"Make the hole bigger"
আগে টুথপেষ্ট টিউবের এর মুখ ছিল 5mm তাতে করে কম মাত্রায় পেষ্ট বের হতো কিন্তু Idea মোতাবেক টিউবের মুখের পরিধি 6mm করে দেওয়া হয় যার করনে টিঊবে চাপ দিলে বেশী মাত্রায় পেষ্ট বের হয় এরফলে শেষ হয়েও যায় তাড়াতাড়ি। এরপর সব কোম্পনি তাদের টুথপেষ্ট , শ্যাম্পু , লোশানের মুখ আগে তুলনায় বড় করে যাতে ভোক্তা ব্যবহারের সময় তার পরিমানের চেয়ে বেশি ব্যবহার করে আর তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যায়।
এখন আসেন আসল কথায় আসি।
সোয়াবিল তেলের দাম বেড়েছে আর এই বাংলায় একবার যার দাম বাড়ে তার দাম হাজার চিল্লালেও কমবে না তাই নিজেরা সংযত হই।
আমারা বাংগালী রান্নার সময় বোতল কাত করে তেল ঢালি আমারদের এই ঢালার অভ্যাস হয়তো আমরা ত্যাগ করতে পারবো না কিন্তু কাত করে ঢেলে দিলেও যাতে বেশি না পরে তার জন্য আমাদের বোতলের মুখ সরু করতে হবে। অথবা স্প্রে বোতল বা ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে যা অনেকেই ব্যবহার শুরু করেছে।
তাহলেই দেখবেন তেলের ব্যবহার অনেক কমে গেছে।
17/05/2022
হাতীশূড়:-
পুরনো দালান ঘেঁষে কিংবা রাস্তার ধারে অন্য আগাছার মাঝে এ গাছটি দেখা যায়। এ গাছের বাঁকানো পুষ্পদণ্ডে ফুটে থাকে সাদা সাদা ফুল। গজদন্ত অর্থাৎ হাতির দাঁতের মতো শুভ্র এই ফুল।গাছটি আগাছার সঙ্গে এখানে সেখানে জন্মায় তাই সাধারণের দৃষ্টি এড়িয়ে যায়। মোটামুটি এক দেড় ফুট লম্বা হয়। গাছের কাণ্ড ফাঁপা, নরম। সারা দেহে ছোট ছোট রোম আছে। গাছের ওপরের দিকের কাণ্ড চৌকো, নিচের দিকে অপেক্ষাকৃত গোলাকার। সংস্কৃত নাম শ্রীহস্তিনী।
বৈজ্ঞানিক নামঃ Heliotropium indicum (হেলিওট্রোপিয়াম ইনডিকাম) এবং ইংরেজি নাম 'Indian heliotrope।
হাতিশুর গাছের উপকারিতাঃ
(১)দেহে ছত্রাকজনিত সংক্রমণে লাল চাকা চাকা দাগ নিরাময়ে এর পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
(২)ফোলায় পাতা বেঁটে অল্প গরম করে ফোলায় লাগালে, ফোলা কমে যায়।
(৩) জ্বর ও কাশিতে এই গাছের মূল জলের সঙ্গে ফুটিয়ে ক্বাথও তৈরি করে ব্যবহার করা হয়।
(৪) বিষাক্ত পোকার কামড়ে – পাতার রস লাগালে জ্বালা এবং ফোলা কমে যায়।
(৫) আঘাতজনিত ফোলায় – পাতা বেঁটে অল্প গরম করে লাগালে, ফোলা এবং ব্যাথা কমে যায়।
(৬)যাদের সর্দি লাগবে তারা এই হাতিশুড়ের পাতা সেচে দুই চামচ পরিমাণ রস খেতে পারেন এতে করে আপনার সর্দি ভাল হবে।
(৭)টাইফয়েড জ্বরে: টাইফয়েড রোগে এই উদ্ভিদটির পাতা হতে পারে কার্যকরী সমাধান। এর পাতার রস হালকা গরম করে পানিতে মিশিয়ে খেলে টাইফয়েড ভাল হয়।
(৮) একজিমা:একজিমা থেকে মুক্তি পেতে হাতিশুড় গাছের পাতা থেতলে আক্রান্ত স্থানে দিন।এভাবে কিছুদিন ব্যবহারে একজিমা সেরে যাবে।
(৯)রিউম্যাটিক বাতে: রেড়ির তেলের সঙ্গে পাতার রস মিশিয়ে পাক করে গাঁটে লাগাতে হয়।
(১০) দাঁতের মাড়ি ফোলায়:দাঁতের মাড়ি ফোলা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি হাতিশুরের মূল চিবালে মাড়ি ফোলা কমে যায়।
১১)কাটা ছেঁড়া: কাটা ছেঁড়া স্থানে হাতিশুরের পাতা থেতলে রস দিতে হবে এতে কাটা ছেঁড়া ঘুচে যাবে।
(১২)ব্রন: ব্রন হলে বা এর দাগ হয়ে গেলে হাতিশুঁড় গাছের পাতা ও তার কচি ডাল থেঁতো করে দুপুরে গোসল করতে যাবার ১ঘন্টা আগে ব্রণের ওপর প্রলেপ দিলে ব্রণ সারে এবং নতুন করে আর ব্রণ হয় না।
(১৪)ফ্যারিঞ্জাইটিস রোগে – পাতার রস অল্প গরম জলে মিশিয়ে গার্গল করা।
সংগৃহীত।
17/05/2022
আপনি কি রাজশাহীর আমের রাজ্য চাপাইনবাবগঞ্জ এর ফরমালিন মুক্ত আম চান??
আপনি সর্বোচ্চ কম মূল্য আম পেতে চান??
ইনশাআল্লাহ এই সিজনে দিবে সর্বোচ্চ ভালো মানের আম আপনাদের হাতে পৌছিয়ে,দামও থাকবে অনেক কমে বন্ধুর নিজেস্ব বাগান এর আম হওয়াতে আমের মূল্য থাকবে অন্যান্য আমের তুলনায় দামে কম ইনশাআল্লাহ 🥰🥰
বিশ্বাস & ভরশা আপনার,,
পৌছে দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের,,🤝🤝
+ 01744-909061
Note:- শীঘ্রই কোন আম কোন সময়কে পাওয়া যাবে তার আপডেট দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ
14/05/2022
#প্রাইমারি_ভাইবাঃ #সমস্যা_সমাধানঃ
জরুরি পোস্টঃ---
***প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ১ম ধাপে ভাইভার পূর্বপ্রস্ততি সাপেক্ষে যা যা জমা দিতে হবে।
১. আবেদনপত্রে আপলোডকৃত ছবি (ওই ছবিই লাগবে)
২. আবেদনপত্রের কপি (আগেরটা না থাকলে নতুন করে সুযোগ দিবে আশা করি। এসব কাগজপত্র সযত্নে রাখতে হয়)
৩. প্রবেশপত্রের ফটোকপি
৪. নাগরিকত্ব সনদ
৫. জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
৬. শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল সনদের ফটোকপি।
মনে রাখবেনঃ
- সকল কাগজপত্র ১ম শ্রেণীর কর্মকর্তা (বিসিএস ক্যাডার বেস্ট) কর্তৃক সত্যায়িত করতে হবে।
- সকল কাগজপত্রের মূলকপি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এর সামনে প্রদর্শন করতে হবে।
#প্রশ্নোত্তরঃ
- আবেদনপত্রে যে শিক্ষা/ডিগ্রী উল্লেখ করেছেন সে কাগজ অবশ্যই লাগবে। সকল সনদের কথা বলেছে, পারলে নম্বরপত্রও সাথে রাখবেন।
- কোন কাগজ হারাইলে দ্রুত সংগ্রহ করার ট্রাই করুন কারন মেইন কপি ২৩ তারিখের আগে দেখাতে হবে (যেদিন কাগজ জমা দিবেন) এবং ভাইবাতেও লাগবে।
- প্রাইমারি নিয়োগের আবেদন পত্রে কোন ধরনের ভুল থাকলে এখনই তা সংশোধনের জন্য নিজহাতে একটা আবেদন লিখে রাখেন। যেদিন কাগজ জমা দিবেন সেদিন জেলা অফিসারের সাথে কথা বলে নিবেন। জমা নিতে চাইলে আবেদন জমা দিবেন।
- নিজেকেই জমা দিতে যেতে হবে। কাগজ ২-৩ কপি করে রাখবেন, বেশি হলে সমস্যা নাই।
- এনআইডিতে স্বাক্ষর আর প্রাইমারি আবেদনের স্বাক্ষরের কোন সম্পর্ক নাই। আবেদনে যে স্বাক্ষর দিয়েছেন সেই স্বাক্ষর নিয়োগের সকল কাজে একই রকম হতে হবে।
- এনআইডি আর এসএসসি সনদের তথ্য এক থাকলে আর কোন সমস্যা নাই। শিক্ষার সকল সনদের নিজের তথ্য আর এনআইডি তথ্য এক থাকলে কোথাও সমস্যায় পরবেন না। তাই দুটা একইরকম করার ট্রাই করুন। এনআইডি সংশোধনে থাকলে কাগজ জমা দেওয়ার সময় জেলা অফিসে বিষয়টা খুলে বলবেন।
- সকল কাগজ জমা দিবেন আপনার স্থায়ী ঠিকানার জেলা শিক্ষা অফিসে। মানে আপনি যে জেলার আন্ডারে থাকা উপজেলার হয়ে পরীক্ষা দিয়েছেন সে জেলাতে।
- নাগরিক সনদ আর চেয়ারম্যান / পৌর মেয়র/ সিটি মেয়র সনদ একই। এনারাই আপনাকে নাগরিকত্ব সনদ দিবেন। অবশ্যই বর্তমান যারা দায়িত্বে তাদের কাছেই সনদ নিবেন। চারিত্রিক সনদ আলাদা...।
- বিবাহিত আপুরা তাদের আবেদনের সময় যপ স্থায়ী ঠিকানা দিয়েছেন সেখানকার চেয়ারম্যান / মেয়রের কাছে নাগরিক সনদ নিবেন, সেটাই জমা দিবেন, নিয়োগও সে উপজেলাতে হবে।
- আলাদা কোন ভাইবা কার্ড দিবে না, আপনি যেদিন সকল কাগজ জমা দিবেন সেদিন ওনারা একটা "প্রাপ্তি স্বীকার" কাগজ দিবে (আপনি কাগজ জমা দিছেন তার প্রমাণ) ওটাই সাথে নিয়ে যাবেন ভাইবার দিন, সাথে মেইন কাগজপত্র।।
- যারা মানোন্নয়ন পরীক্ষা দিয়ে রেজাল্ট আগের চেয়ে বেশি হয়েছে তারাও নিয়োগের আবেদন পত্র সংশোধনে জন্য দরখাস্ত জমা দিবেন। এবং মানোন্নয়ন এর পরের সনদ জমা দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আপনার রেজাল্ট ভালটাই তো রাখা বেশি ভাল তাই না? 😊
- পোষ্য কোটার সনদ নিজ উপজেলার শিক্ষা অফিস থেকে নিতে পারবেন।
।
- আপনি যদি এখন মাস্টার্স/ এমবিএ/ আরও কোন যোগ্যতা অর্জন করেন তবে সে কাগজও নিয়ে যাবেন, এবং জমা দিবেন। ভাইবাতে এটা আপনার উপকারই করবে।।।
ভাইবা হয়তো জুনের প্রথম থেকেই শুরু হবে তাই কাল থেকেই কাজ শুরু করেন।
(সংগ্রীত পোস্ট)
14/05/2022
পৃথিবীটা হলো ভাড়া বাড়ির মত।
যতই সাজাই না কেন? মালিকের নোটিশ পাওয়া মাত্র ছেড়ে চলে যেতে হবে। 😴
14/05/2022
বগুড়ার শাজাহানপুরে ধানের ট্যাক গজিয়ে কৃষকের মাথায় হাত।
13/05/2022
চুয়াডাঙ্গার এরকম অনেক ধানচাষীর মাথায় হাত!
#চুয়াডাঙ্গা
11/05/2022
বজ্রপাত থেকে বাঁচতে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর ২০টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনাগুলো হলো-
১. বজ্রপাতের ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির ধাতব রেলিং, পাইপ ইত্যাদি স্পর্শ করবেন না।
২. প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করুন।
৩. খোলাস্থানে অনেকে একত্রে থাকাকালীন বজ্রপাত শুরু হলে প্রত্যেকে ৫০ থেকে ১০০ ফুট দূরে দূরে সরে যান।
৪. কোনো বাড়িতে যদি পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকে তাহলে সবাই এক কক্ষে না থেকে আলাদা আলাদা কক্ষে যান।
৫. খোলা জায়গায় কোনো বড় গাছের নিচে আশ্রয় নেয়া যাবে না। গাছ থেকে চার মিটার দূরে থাকতে হবে।
৬. ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূতত্বে থাকতে হবে।
৭. ক্ষয়ক্ষতি কমানোর জন্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির প্লাগগুলো লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে।
৮. বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকে মতো করেই চিকিৎসা দিতে হবে।
৯. এপ্রিল-জুন মাসে বজ্রপাত বেশি হয়। এই সময়ে আকাশে মেঘ দেখা গেলে ঘরে অবস্থান করুন।
১০. যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
১১. বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি বা বারান্দায় থাকবেন না এবং ঘরের ভেতরে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম থেকে দূরে থাকুন।
১২. ঘন-কালো মেঘ দেখা গেলে অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে বের হতে পারেন।
১৩. উঁচু গাছপালা, বৈদ্যুতিক খুঁটি, তার, ধাতব খুঁটি ও মোবাইল টাওয়ার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন।
১৪. বজ্রপাতের সময় জরুরি প্রয়োজনে প্লাস্টিক বা কাঠের হাতলযুক্ত ছাতা ব্যবহার করুন।
১৫. বজ্রপাতের সময় খোলা জায়গা, মাঠ বা উঁচু স্থানে থাকবেন না।
১৬. কালো মেঘ দেখা দিলে নদী, পুকুর, ডোবা, জলাশয় থেকে দূরে থাকুন।
১৭. বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখুন এবং নিজেরাও বিরত থাকুন।
১৮. বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে থাকলে পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙুল দিয়ে মাথা নিচু করে বসে পড়ুন।
১৯. বজ্রপাতের সময় গাড়ির মধ্যে অবস্থান করলে, গাড়ির থাতব অংশের সঙ্গে শরীরের সংযোগ ঘটাবেন না। সম্ভব হলে গাড়িটিকে নিয়ে কোনো কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিন।
২০. বজ্রপাতের সময় মাছ ধরা বন্ধ রেখে নৌকার ছাউনির নিচে অবস্থান করুন।
10/05/2022
চিকিৎসা শুরু করতে হয় বিয়ে হওয়ার আগে থেকেই...।
10/05/2022
দিস ইস ফানি ভিডিও