আপনার যদি বিকাশ অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে বন্যার্তদের পাশে থাকতে অ্যাপে ঢুকুন, এরপর-Donation এ ক্লিক করুন তারপর ছবিতে দেখুন অনেকগুলো ফাউন্ডেশন আছে। যেকোনো ফাউন্ডেশনে অনুদান পাঠাতে পারেন কোনো চার্জ ছাড়াই । (তবে As-sunnah fouandation আমার মতে বেস্ট) এরপর ফর্মটা ফিলাপ করে সাবমিট করুন। নিজের পরিচয় দিতে না চাইলে সে অপশনও পাবেন। আমি জানতাম না, ছেলে দেখিয়ে দিলো। তাই আপনারা যারা আমার মত জানেন না তাদের জন্য স্ক্রিনশটে নীল কালি দিয়ে চিহ্নিত করে দিলাম।
Dharampur College
Official page for online activities of Dharampur College
Operating as usual
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ৪র্থ এবং শেষ পর্যায়ের আবেদনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামি ১১.০৮.২০২৪ থেকে ১৪.০৮.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন গৃহিত হবে।
আগামিকাল অর্থাৎ ০৮.০৮.২০২৪ তারিখ বৃহস্পতিবার যারা ইতিমধ্যে ভর্তি হয়েছে তাদের ক্লাস শুরু হবে।
ধরমপুর কলেজের পক্ষ থেকে সকল শিক্ষার্থীকে ফুলেল শুভেচ্ছা এবং স্বাগত।
বিরাজমান পরিস্থিতিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তানুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষণার কারণে ধরমপুর মহাবিদ্যালয় প্রশাসন আগামীকাল ১৮/০৭/২০২৪ তারিখ বৃহস্পতিবারে অনুষ্ঠিতব্য একাদশ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ঘোষণা না আসা পর্যন্ত রুটিনানুযায়ী সকল পরীক্ষা স্থগিত থাকবে।
উক্ত পরীক্ষার পরবর্তী তারিখ যথাসময়ে জানিয়ে দেয়া হবে।
আহবায়ক
একাদশ শ্রেণি বার্ষিক পরীক্ষা কমিটি ২০২৪
রেঞ্জারসহ আমরা এখন পেইন্টার, মালি এবং কৃষক।
আছি রেঞ্জারদের কৃষি বিষয়ক নৈপুণ্য বৃদ্ধির মিশনে। বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞের কাছে ওরা শিখবে বাগান করা, বেড তৈরি, টবে গাছ লাগানো, যত্ন করা, গাছের কাটিং, বিভিন্ন প্রকার কলম তৈরি...।
Russel's Day observed over Quiz Competition, Discussions and Prayer for his soul to be in jannah.. (18.10.2023)
📝নোটিশ📋
নবীন বরণ অনুষ্ঠান - ২০২৩
তারিখ - ০১/০২/২০২৩
রোজ- বুধবার
সময়- সকাল ১০.০০ টা
স্হান- ধরমপুর কলেজ মিলনায়তন।
উক্ত অনুষ্ঠানে ২০২২-২৩ ও ২০২৩- ২৪ শিক্ষাবর্ষের সকল শিক্ষার্থীদের সঠিক সময়ে উপস্থিত হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।
নির্দেশনায়-
অধ্যক্ষ, ধরমপুর কলেজ,রাজশাহী।
ভেবেছিলাম এটা নিয়ে লিখবো না কিন্তু আরো একটা ফোনকলে এতটাই আপ্লুত হলাম যে আবেগ দমিয়ে রাখা গেলো না!
‘হ্যালো ম্যাম আপনি কি ব্যস্ত আছেন?’
‘না, ঠিক আছে বলো’
‘ম্যাম, আপনার এই অপদার্থ স্টুডেন্টের একটা চাকরি হয়েছে!’
ওর কণ্ঠে আনন্দ-উচ্ছ্বাস ঝরে পড়ছিলো! আমিও সাথে সাথে আলহামদুল্লিলাহ বললাম।
বললাম, ‘এখনই দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ো। বাবা-মাকে জানিয়েছো?’
ছেলেটা আমাকে অবাক করে দিয়ে বললো, ‘আমি সবার আগে আপনাকে জানালাম, এখন বাড়িতে জানাচ্ছি’।
সে আমার প্রিয় একজন মেধাবি ছাত্র। বেশ কয়েক বছর আগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনোমিক্সে অনার্সসহ মাস্টার্স পাশ করে বেকারত্বের গ্লানি বয়ে বেড়াচ্ছিলো। বাবা ভূমিহীন কৃষক, প্রাইভেট পড়িয়ে নিজের খরচ চালাতো। আমাকে নিজের মায়ের মতো অকপটে সব বলতো। হতাশার কথা, বাবা-মায়ের কষ্টের কথা। চাকরির চেষ্টা করার চেয়ে বাড়ি এসে অন্যের জমি বর্গা নিয়ে চাষাবাদ করার জন্য পরিবারের চাপের কথা। বিসিএস কোচিংএর পরীক্ষায় ভালো করলেও চূড়ান্ত পর্যায়ে সফল না হতে পারায় মাঝে মাঝে নিজেকে শেষ করে দিতে ইচ্ছা করে এমনও বলেছে! যতটা সম্ভব সাপোর্ট দেয়ার চেষ্টা করেছি, সাহস জুগিয়েছি। আজ ওর খবরে সত্যিই খুব আনন্দ লাগছে!
কয়েকদিন আগে ‘আমি ভীষণরকম শঙ্কিত…’ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। অনেকেই এটার জন্য আমাকে ইনবক্সে নক করেছে। কেউ ভয় দেখিয়েছে, কেউ উপদেশ দিয়েছে। একজন ম্যাসেঞ্জারে আমার মোবাইল নম্বর চেয়েছিলো, পাত্তা দেইনি। হঠাৎ মনে হলো দেখি তো ছেলেটা কে? প্রোফাইল চেক করলাম। দেখলাম আমার একজন প্রাক্তন ছাত্র। শুনেছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছে। জাপানে পিএইচডি করছে। মোবাইল নম্বর দিলাম। সে ফোন দিয়ে বললো, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা সংক্রান্ত কাজে এসেছে, আমার সাথে দেখা করতে চায়। সন্ধ্যার পর বাসায় এলো। অনেকগুলো মিষ্টি নিয়ে! এতদিন পরে ওর আগমনের সারপ্রাইজে আপ্লুত হলাম। সারা সন্ধ্যা কেটে গেলো জাপানের শিক্ষা, সামাজিক অবস্থা, তাদের নীতি নৈতিকতা, দেশের বর্তমান শিক্ষার হালহকিকত ইত্যাদি নানা বিষয় আলোচনার মধ্যদিয়ে। পরপর দুটো ঘটনায় নিজের শিক্ষক সত্ত্বাকে সার্থক মনে হচ্ছে। খুব ভালো লাগছে। এরা দুইজনেই ধরমপুর কলেজের প্রাক্তন ছাত্র।
Saddest thoughts and deepest respect...
একটা কঙ্কাল কিনেছিলাম
হোসনে আরা পারভীন
একদা কিনেছিলাম একটা কঙ্কাল-
তখন ভার্সিটিতে পড়তাম,
যুদ্ধজয়ী ছোটোভাই এমবিবিএস এ ভর্তি হলো,
স্বপ্ন পুরণের খুশি তার চোখে মুখে চমকালো!
ওর প্রয়োজন মানুষের কঙ্কাল একটা
দাম প্রচুর! আর পাওয়াও যাচ্ছে না সেটা।
কলেজ জীবনের সহপাঠীর দ্বারস্থ হলাম শেষে
ও তখন রাজশাহী মেডিকেলে ইন্টার্নি করছে।
একটা পুরাতন কঙ্কাল কিনে দিলো সে,
বললো, ভাইকে ভালো করে পড়তে বলবে।
বড় কালো পলিথিনে হারগোড় ভরে
নিয়ে আসছি সযতনে হাতে করে।
মনে হচ্ছে ফিমার, টিবিয়া, রেডিয়াস
অস্থিগুলো যেন উঠছে নড়েচড়ে।
রিক্সায় বসে ভাবছি-
এটা যার কঙ্কাল একদিন সে তো
ছিলো আমারই মতো,
হাড়গুলো ঢাকা ছিলো মাংস আর চামড়া দিয়ে,
হয়তো বাঁচার স্বপ্ন ছিলো স্নেহ, আদর, ভালোবাসা নিয়ে।
কীভাবে মারা গেলো সে? কোন ধর্ম ছিলো তার?
কেন হয়েছিলো বেওয়ারিশ লাশ!
কোথায় আছে তার পরিবার?
মৃত্যুর পর জোটেনি তার চিতা বা কবর, হয়নি শেষকৃত্য;
এসব আত্মারা নাকি রয়ে যায় অতৃপ্ত!
বাড়ি এসে ব্যাগটা রাখলাম টেবিলে, খাটের পাশে;
রাতে দেখি কঙ্কালটা খটখট শব্দ করে শিয়রে দাঁড়ালো এসে।
বললো মমতা মাখানো সুরে-আমায় নিয়ে এত ভাবছো যে?
কিছু বলার আগেই সে বললো-
জানো, স্যাররা বলেন আমাদের সম্মান দিতে,
কেউ কেউ দেয়, আবার কেউ হ্যাংগার বানায়।
হোস্টেলগুলোতে যেয়ে দেখো একবার
কঙ্কালের কত বহুমুখী ব্যবহার!
তবুও ভালো লাগে,
ওরা আমার একেকটা হাড় নিয়ে
নাম লেখে রঙ্গিন কলম দিয়ে।
এগুলো দেখে পড়াশুনা করে কতজন ডাক্তার হচ্ছে,
তারা জনগণের সেবা করছে।
বছর বছর হাত বদল হয়, পাই কত শিক্ষার্থীর ছোঁয়া,
আত্মা কষ্ট পায়, তবুও প্রাণ ভরে করি দোয়া।
কষ্ট পাই তখন, সেবার ব্রত নিয়ে ডাক্তার হয়ে
অর্থলোলুপ হয়ে যায় যখন।
টাকা দিয়ে প্রশ্ন কিনে মেডিকেলে ভর্তি হয়,
খুব রেগে যাই!
ইচ্ছে হয় অতৃপ্ত আত্মা হয়ে ওদের ঘাড় মটকাই!
মনে হলো আগুনের গোলা দুটো চক্ষুকোটরে,
বিছানায় উঠে বসি ধড়ফড়িয়ে!
ঘুম ভাঙ্গা চোখে দেখি তাকিয়ে-
ফ্যানের বাতাসে পলিথিন
ফটফট করছে যেন গ্রীবা বাঁকিয়ে।
হাড়গুলোর কাছে উঠে যাই,
স্কাল, সারভাইকাল থোরাসিক, লাম্বার, স্যাক্রাল
একে একে টেবিলে সাজাই।
বলি চুপি চুপি: এভাবে স্বপ্নে দেখা দিয়ে
সুপথে আনো তাদের বিবেক নাড়িয়ে
যারা হয়েছে টাকার ম্যাসিন, ডাক্তার নামের কসাই।
সকল সহকর্মীকে ইদের অগ্রীম শুভেচ্ছা।
ইদ মোবারক।
"অধ্যক্ষ'
নিজেকে করা প্রশ্নের উত্তর এত তাড়াতাড়ি পেয়ে যাবো! কখনো ভাবিনি।
বিশ্বনারী দিবসে ই-লার্নিংএ অবদান রাখার জন্য পাওয়া অ্যাওয়ার্ড আমাকে ভাবাচ্ছিলো। ব্যথিত হৃদয়ে আত্মজিজ্ঞাসার উত্তর খুঁজে ফিরছিলাম। শিক্ষক বাতায়নে সেরা কন্টেন্ট নির্মাতা, উপজেলায়, জেলায় একাধিকবার কন্টেন্ট প্রতিযোগিতায় প্রথম এবং জাতীয় কন্টেন্ট প্রতিযোগিতায় সেরাদের তালিকায় স্থান পাওয়া, Microsoft in Education কর্তৃক “Microsoft Innovative Educator Expert” নির্বাচিত হয়ে আন্তর্জাতিক তালিকা ভূক্ত হওয়া। সবই তো আত্মোন্নতি! এইজ্ঞানের কতটুকু সমাজকে দিতে পেরেছি? অর্জিত জ্ঞানের সঠিক প্রয়োগ করতে না পারায় প্রচণ্ড মানসিক কষ্টে আছি। অনেক প্রতিকূল অবস্থার মধ্যদিয়ে আমাকে কাজ করতে হয়। কারণ আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি সকল আধুনিক সুযোগ সুবিধা বঞ্চিত একটি প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত। কলেজে কোনো আইসিটি ল্যাব নাই, নাই এখানে আলাদা কোনো মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, পাওয়া যায় না ইন্টারনেট সংযোগ।
টিকিউআই প্রজেক্ট থেকে কলেজের জন্য প্রাপ্ত একমাত্র দোয়েল ল্যাপটপটি অনেক আগেই অকেজো হয়ে গেছে। শিক্ষার্থীদের আধুনিক এবং বিজ্ঞানমনষ্ক করে গড়ে তোলার অভিপ্রায়ে নিজের অর্জিত জ্ঞান ব্যক্তিগত ল্যাপটপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে দিয়ে চলেছি। আমার বাসা থেকে কলেজের যাতায়াত ব্যবস্থা খুব খারাপ। ভেঙে ভেঙে নানা যানবহনে যেতে হয়। এভাবে প্রতিদিন ব্যক্তিগত ল্যাপটপ বহন করে ক্লাস নেয়া অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। প্রাপ্ত বিভিন্ন অ্যাওয়ার্ড আমাকে সম্মানিত, উদ্দীপিত করার সাথে সাথে ব্যথিতও করে।
কয়েকদিন আগে ম্যাসেঞ্জারে একটা ম্যাসেজ পাই। ‘ম্যাম আমি আপনার সাথে দেখা করতে চাই, আগামিকাল কলেজে আসবেন?’ কারণ জিজ্ঞেস করায় সে একটা ল্যাপটপ কিনেছে জানালো। আমাকে দেখিয়ে কিছু কাজ শিখতে চায়। ২৬ মার্চ কলেজ বন্ধ এবং আমি ব্যস্ত থাকায় ওকে আজ আসতে বলেছিলাম। ছেলেটা আমাদের প্রাক্তন ছাত্র, নাম শিমুল। বর্তমানে সাইকোলোজিতে অনার্স থার্ড ইয়ারে পড়ছে। বাবা নাই, খুবই সংগ্রামী একটা ছেলে, ছোটোবেলা থেকে প্রাইভেট পড়িয়ে নিজের পড়ার খরচ চালিয়ে যাচ্ছে। বলেছিলাম, যেকোনো প্রয়োজনে এসো, আমার সময়ের অভাব হবে না। প্রথম বর্ষের ক্লাসে শিমুলের ল্যাপটপে আমার পেনড্রাইভে নিয়ে যাওয়া ক্লাস নিলাম। এরপর ওকে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলাম। সবার সামনে দাঁড়িয়ে সে যেটা জানালো তা ছিলো আমার কাছে অভাবনীয়! সে বললো,‘ম্যাম আমাকে প্রথম ল্যাপটপে হাত দেয়া শিখিয়েছেন। সেদিন আমি ভয় পেয়েছিলাম! তখন থেকেই ভেবেছি আমি ল্যাপটপ কিনবো এবং ম্যামের কাছে প্রেজেন্টেশন শিখবো’।
আমি জীববিজ্ঞানের শিক্ষক, আইসিটির নই। একদিন ক্লাস শেষে ওদের অফটাইম ছিলো। তাই আমার ল্যাপটপে ওয়ার্ড ফাইল ওপেন করা দেখিয়ে একে একে সবাইকে ডেকে সেই ফাইলে নিজের নাম লিখতে বলেছিলাম। প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছেলেমেয়ে ওরা। অনেকেই ভয় পাচ্ছিলো, ইতস্ততবোধ করছিলো। অভয় দিয়ে বলেছিলাম, ‘ভাবছো কেন! ডিভাইসটা তো আমার, যদিও নষ্ট হওয়ার কিছু নাই, তবুও হলেও সমস্যা নাই…। তারপর ওরা অনেক আনন্দ নিয়ে বিভিন্ন বাটনের কাজ শিখেছিলো। ঘটনাটা এমন কিছুই নয়, ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু আজ জানলাম সেইদিনের সেই সামান্য ঘটনা কারো জীবনে এমন প্রভাব ফেলতে পারে! শিমুল আউটসোর্সিং এর কাজ শেখার ইচ্ছা নিয়ে ল্যাপটপ কিনেছে।
কয়েক বছর আগে তৌসিফ নামে মানবিক বিভাগের এক প্রাক্তন স্টুডেন্ট আমাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে ম্যাসেজ করেছিলো, ‘ম্যাম আপনার ক্লাসে ঢুকে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন দেখে মুগ্ধ হই। সেই থেকে চেষ্টা করেছি। আমি পাওয়ার পয়েন্টে কন্টেন্ট তৈরি করা শিখেছি। আপনার তৈরি করা ফুলেল শুভেচ্ছা স্লাইডটা আমার এখনো চোখে ভাসে…’।
ই-লার্নিং এ ঠিক কতটা অবদান রাখতে পেরেছি জানি না। তবে একজন তৌসিফ, একজন শিমুল যে তৈরি হয়েছে এটা আমার পরম পাওয়া।
ধরম পুর মহাবিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক/ কর্ম চারী কে আগামী ২২/২/২২ তারিখ হতে স্ব শরীরে প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।নির্দেশ ক্রমে "অধ্যক্ষ'
সরকারী নির্দেশ মোতাবেক ধরমপুর কলেজের সকল শিক্ষক কর্মচারী কে অফিস করার জন্য বিশেষ ভাবে বলা হলো
অধ্যক্ষ ধরমপুর কলেজ।
প্রতিবছরের মতো এবারও বিজ্ঞান মেলায় আমাদের স্টুডেন্টরা অংশগ্রহণ করেছে। মন এবং শরীর খারাপ থাকায় আমি পুরোটা সময় ওদের সাথে থাকতে পারিনি কিন্তু ওরা কৃতিত্ব দেখিয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ! শুকরিয়া আল্লাহতালার। আমার আইডিয়ায় খুব অল্প সময়ে, অল্প খরছে চারটা প্রোজেক্ট তৈরি করেছে এবং একটা প্রোজেক্ট বিচারকদের বিবেচনায় খুবই ফলপ্রসূ এবং কার্যকর বিবেচিত হওয়ায় দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে। কিছুটা ঘাটতি ছিলো তাই এই অবস্থান। ফিজিক্সের আব্দুল আজিজ স্যার এবং রসায়নের আজিজুল ইসলাম স্যার সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করেছেন। প্রিন্সিপাল স্যারের সময়োচিত নির্দেশনা এবং শিক্ষার্থীদের প্রচেষ্টায় এই অর্জন। ধন্যবাদ সংশ্লিষ্ট সকলকে।
ধরমপুর উচ্চবিদ্যালয় সহ দুর্গাপুর উপজেলার সকল বিদ্যালয়ের s s c(২০২১) পাসকৃত ছাত্রছাত্রীদের ধরমপুর মহাবিদ্যালয়ের পক্ষথেকে অভিন্দন।
বিজ্ঞান সপ্তাহ ২০২১ এ দুর্গাপুর উপজেলা হতে ধরমপুর মহাবিদ্যালয় ২য় স্থান অধিকার করায় শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের অভিনন্দন।
-অধ্যক্ষ।
Dua and discussion held at Dharampur College on the occasion of Intellectual Day'21...
Rasel's Day is observed with due solemnity....
The day is being celebrated with the discussion and prayers of his soul to be in Jannah.
সকল জাতীয় দিবস ছুটির আওতা মুক্ত।
আগামী ১৮.১০.২১তরিখ রোজ সোমবার সকাল ১০ টায় শেখ রাসেল দিবস উদযাপন উপলক্ষে সকল শিক্ষক কর্মচারি ও ছাত্র ছাত্রী দের কে সকাল ১০টায় কলেজে মাঠে উপস্থিত থাকর জন্য বিশেষ ভাবে বলা হলো। বিষয় টি অতিব জরুরি।
মোঃ ওমর আলী
অধ্যক্ষ
ধরম পুর মহা বিদ্যালয়।
ধরমপুর মহাবিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক কর্মচারি গণকে বিশেষভাবে জানানো যাচ্ছে যে, অদ্য ১২/০৯/২০২১ইং তরিখ হতে মহাবিদ্যালয়ে প্রতিদিনের তথ্য (শিক্ষক ছাত্র/ ছাত্রীর উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ) গুগল ফরমের মাধ্যমে পূরণ পূর্বক তা উর্ধতন কর্তৃপক্ষকে বাধ্যতা মুলক ভাবে জানানো হচ্ছে, বিধায় সপ্তাহে ছয়দিন আপনাদের উপস্থিতি একান্ত আবশ্যক।
মোঃ ওমর আলী
অধ্যক্ষ, ধরম পুর কলেজ।
ওপেনিং ডে তে সকল শিক্ষক/ কর্মচারিকে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে।
'অধ্যক্ষ'
আগামী ১২/০৯/২১ তারিখে সারা দেশে স্কুল কলেজ খোলার অংশ হিসেবে ধরমপুর মহাবিদ্যালয়ের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচির অংশবিশেষ
সকল শিক্ষক কর্মচারি গণ কে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মহাবিদ্যালয় খোলার দিন থেকে উপস্থিত থাকবার জন্য বলা হলো। "অধ্যক্ষ"
ধরমপুর মহাবিদ্যালয়ের যেসকল শিক্ষক এখনো এসাইনমেন্টের জমাকৃত খাতা মূল্যায়ন করেননি অতি সত্তর তা মূল্যায়ন করে অফিসে জমাদানের জন্য বলা হলো। ' অধ্যক্ষ'
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Location
Category
Contact the school
Telephone
Website
Address
Rajshahi University Of Engineering & Technology
Rajshahi, 6204
IEEE RUET Student Branch is one of the dynamic student branches of IEEE BDS under IEEE Region 10. An expertizing committee along with some prolific volunteers who are craving for tech-excellency through the branch activities with great instinct.
Rajshahi, SAPURA-6203
Welcome students. Keep touch with us.
Rajshahi, 6213
This is our YouTube related page. You can get more opportunity from this page. I hope every
Binodpur Bazar
Rajshahi, 6206
Assalamu Alaikum Warahmatullah. Welcome to Rakib's English Care
Rajshahi, 6100
Welcome everyone to our page. This is a very important page for all classes. We hope you all find
Terokhardia College Para
Rajshahi
দেশ, জাতি ও উম্মাহকে একটি স্বার্থক প্রজন্ম উপহার দেবার প্রত্যয়ে, আমাদের আদিগন্ত পথচলা।
Rajshahi, 6200
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং শুধুমাত্র মানবিক বিভাগ (খ+ঘ)। নার্সিং ভর্তি কোচিং ডিপ্লোমা ও মিডওয়াইফারি।